![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উৎসঃ
ব্যাখ্যেয় অংশটুকু ঐতিহাসিক ডিমযুদ্ধেরসময় (বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন করা কালো রাত) ঢাবির এসএম হল থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গঃ
কবি এখানে তার টার্গেটকৃত ছাত্রী বোনদেরকে লক্ষ করে বলতে চেয়েছেন, পহেলা বৈশাখ দিনের আলোয় আর রাতের অন্ধকারে যে খেলাগুলো খেলিত হয়ে থাকে, এবছর তা আগেভাগেই, অর্থাৎ আজকেই খেলিত হবে।
ব্যাখ্যাঃ
পহেলা বৈশাখ হাজার বছরের বাঙালির প্রাণের সাথে জড়িত। বিশাল মেলা হয়, ব্যাপক খেলা হয়, প্রচুর বিনোদন হয় এদিন। যিনি যত বেশি বিনোদন সচেতন, তিনি তত বেশি বিনোদন কুড়ান। আবহমান কাল থেকে টিএসসি সহ বিভিন্ন জায়গায় এক মজার খেলা খেলিত হয়ে আসছে। খেলার নিয়োমটি হলো-
• সাহসী ও প্রতিভাবান টগবগে তরুণ-যুবকেরা বের হন। ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে।
• বুদ্ধিমতী ও প্রতিভাবতী টুকটুকে তরুণী-যুবতীরা (ললনারা) বের হন। ফোটা পদ্মফুল হয়ে।
• সাহসী যুবকেরা সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান নিয়ে সুযোগের অপেক্ষায় বসে থাকেন।
• হঠাৎ! এক মাহেন্দ্র মুহূর্তে প্রতিভাবতী শিকার (ললনা)টি রেঞ্জের মধ্যে চলে আসেন।
• নিখুঁত পরিকল্পনায় একটি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা হয়।
• নির্বোধ বেচারী (ললনা)টিকে কেন্দ্র করে স্বল্প ব্যাসার্ধের একটি দুর্ভেদ্য মানব বৃত্ত রচনা করা হয়।
• সাহসী যুবকদের করতালি আর জয়ধ্বনির মাঝে শিকারকৃত ললনাটির সুরেলা কিউট কণ্ঠের ডাক চিৎকার বিলীন হয়ে যায়। অনেক মজার খেলা......
উপসংহারঃ
সাবধান সাবধা!! ধর্মান্ধ মোল্লাদের কোন কথায় কান দেয়া যাবে না। ওরা নিরস একঘেয়ে। ওরা নিরামিশ একগুঁয়ে। সুন্দরী ললনারা, প্রতিভার পসরা মেলে মেলায় যাবেন, মেলায় যেয়ে মজা করার অধিকার আপনাদেরও আছে । আর বীর বাঙালী যুবকেরা, তোমরা আমার পিছে পিছে চলো, আমার সুরে সুর মিলিয়ে বলো-
“মেলায় যাইরে......... টিংটিং টুংটুং........... মেলায় যাইরে.........
বাসন্তি রং শাড়ি পরে ললনারা হেঁটে যায়
মেলায় যাইরে.................”
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০১
আখ্যাত বলেছেন:
দেরির জন্য স্যরি
আপনাকে ইন্ডিয়ান বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা (আজ)
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৯
ইনাম আহমদ বলেছেন: সবাই লাগাইবে।
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আর কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা লাগাইবেন বিনোদনের নামে।
আর মাদ্রাসার হুজুর-শিষ্যরা লাগাইবেন আল্লাহর নামে।
এছাড়া সবই একইরকম।
খালি লাগানোর শেষে হুজুরেরা আল্লাহর দরবারে জিকির করিবেন। মসজিদে নামাজ পড়াইবেন। ধর্মের হইয়া জিহাদ করিবেন। আর মরার পরে এইসব কর্মের পুরষ্কারস্বরূপ জান্নাতী হুরদের লাগাইবেন।
প্রথম দলের বিচার হইবে না কারণ তাদের ওপর রাজনৈতিক সমর্থন আছে।
দ্বিতীয় দলের বিচার হইবে না কারণ তাদের ওপরে ধর্মীয় ঢাল আছে।
মাঝখানে শুধু কোরআন-হাদীসের কিছু পার্থক্য।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০২
আখ্যাত বলেছেন:
মন্তব্যটা সেই হইছে
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাই।