|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জঙ্গীতত্তের জনক স্যার পিযুষ বন্দোপাধ্যায়
উন্মুক্ত টাখনু
সংরক্ষিত দাড়ি
বেশি বেশি ধর্মীয় পড়াশুনা
বেশি বেশি অনলােইনে থাকার প্রবণতা
ইসলাম অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার স্বপ্ন
স্যার পিযুষ বন্দোপাধ্যায় আবিষ্কৃত যুগান্তকারী জঙ্গীতত্তের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিয়ে শুরু করছি। ইসলাম একটি জঙ্গী (সংগ্রামী) আদর্শের নাম। চতুর্মুখী বিরোধিতার বেড়াজালেই তার জন্ম। সর্বব্যাপী শত্রুতার সাথে লড়াই (জঙ্গ) করে করেই তার বিকাশ বিদ্ধি। প্রতিনিয়ত যুদ্ধ (জঙ্গ) করেই তাকে বেঁচে থাকতে হয়। তাকে জঙ্গ করতে হয় সামাজিক অনাচারের বিরুদ্ধে। তাকে মুখোমুখী হতে হয় রাজনৈতিক নিপীড়নের। তাকে মোকাবেলা করতে হয় অর্থনৈতিক অবরোধের। তাকে শিকার হতে হয় সম্মিলিত তথ্যসন্ত্রাসের।
এই জঙ্গের চাইতেও কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং জঙ্গ হল নিজের কুপ্রবৃত্তির সাথে জঙ্গ করা। ওই জঙ্গের চাইতেও জরুরী ও গুরুত্বপূর্ণ জঙ্গ হলো নিজেদের স্বাতন্ত্র্য ও স্বকীয়তাতে ধরে রাখার যুদ্ধ। বীরবিক্রমে শত্রুশিবিরে প্রবেশ করে অগণিত শত্রুসেনা নিধন করে নির্বিঘ্নে বেরিয়ে আসতে পারেন যিনি, তিনি প্রকৃত জঙ্গী নন। আসল জঙ্গীতো সেই, যিনি গড্ডালিকা প্রবাহে ভেসে যাওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করার সুকঠিন জঙ্গে (যুদ্ধে) জয়ী হতে পারেন।
স্যার পিযুষ বন্দোপাধ্যায় আবিষ্কৃত ঐতিহাসিক জঙ্গীতত্তকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
• মুসলিম যুবকদেরকে অবশ্যই জঙ্গী (সংগ্রামী) হতে হবে।
• নিজের মনের অসৎ ইচ্ছার সাথে সংগ্রাম করে তার চরিত্রকে সংরক্ষণ করতে হবে।
• মুখ থেকে মহানবীর প্রিয় সুন্নত দাড়িকে উৎখাত করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করতে হবে।
• প্রিয় নবীর হুশিয়ারি অগ্রাহ্য করে টাকনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে দেয়া যাবে না।
• নিজের ইতিহাস ঐতিহ্যকে জানতে জানাতে, নিজের বিশেষত্ব শ্রেষ্ঠত্বকে বুঝতে বুঝাতে, নিজের বিশ্বাস আত্মবিশ্বাসকে দৃঢ় সুদৃঢ় করতে প্রচুর পরিমাণ লেখাপড়া করতে হবে।
• প্রতিটি প্রতিবেশী, প্রতিটি সহপাঠী সহকর্মী সহযাত্রী এবং সুহৃদ শুভাকাঙ্খী বন্ধুর কাছে আপনার সুমহান আদর্শকে পৌঁছেঁ দিতে উদগ্রীব থাকুন।
• আপনার জীবনাদর্শই মানবতার একমাত্র রক্ষাকবচ। একে বিশ্বের বুকে বিজয়ী করার জীবনব্যাপী সাধনায় লেগে থাকুন।
• সকল চেনাজন প্রিয়জনকে এই সাধনায় শরীক করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
আমাদের দলে যোগ দিন
৪ টি 
+০/-০২| ২৫ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: কোন ব্যাপারে মন্তব্য করার আগে ব্যাপারটা নিয়ে একটু ভাল করে ঠান্ডা মাথা চিন্তা করা উচিৎ। জঙ্গিরা মুসলমানের লেবাস ধরেই থাকে, তো তাদের চিহ্নিত করতে মুসমানের বৈশিষ্ট্য থাকবে নাতো কি পুরোহিতের বৈশিষ্ট্য থাকবে নাকি? ঐখানে জঙ্গিদের ১৮ টি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে ৯ টি সাধারণ মুসলিমের সাথে মিলে যায়, তো এটা নিয়ে উত্তেজিত হবার তো কিছু নেই, আর এই লিস্ট গোয়েন্দা সংস্থার করা, পীযুষ বন্দোপাধ্যায়ের নিজের করা নয়।
সব কিছু নিয়ে এত সিরিয়াস হবার কিছু নেই।
৩| ২৫ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:০৮
নতুন বলেছেন: মনে হয় বিষয়টা নিয়ে সবাই একটু বেশি হুজুগে মেতেছেন।
হঠাত করে যদি কেউ বেশি ইসলামের কথা বলা শুরু করে এবং কট্টর আচরন করে তখন তার আচরন মনিটর করা উচিত।
হলিআটিজানের হামলার বেশিরভাগই কিন্তু প্রাকটিসিং মুসলমান ছিলো না এবং তারা হঠাত করেই কট্টরবাদের দ্বারা ব্রেনওয়াসড হয়ে এতো গুলি মানুষকে জবাই করে হত্যা করেছে।
তাই আপনার বাড়ির পাশের আধুনিক ছেলেটি যদি হঠাত করেই খুব বেশি কট্টর ধমী`য় কথা বাতা বলতে শুরু করে তবে সেটা নিয়ে ভাববার অবকাশ আছে নিশ্চই।
৪| ২৫ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩১
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: এতোটা সিরিয়াস হবেন না, ওদের ও তো একটু খেয়ে পরে বাচতে হবে, তাই নয় কি? 
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: এতটা সিরিয়াস হবেন না।
শান্ত থাকুন।