![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্ধুত্বে উদার, শত্রুতায় নির্মম : কিছু করার নাই, রাশির দোষ ........................ জামাতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবির সম্পর্কে মহানবীর (দঃ) সতর্কবাণী : শেষ জমানায় কিছু প্রতারক সৃষ্টি হবে। তারা ধর্মের নামে দুনিয়া শিকার করবে। তারা মানুষের নিকট নিজেদের সাধুতা প্রকাশ ও মানুষকে প্রভাবিত করার জন্য ভেড়ার চামড়ার পোষাক পড়বে (মানুষের কল্যাণকারী সাজবে)। তাদের রসনা হবে চিনির চেয়ে মিষ্টি। কিন্তু তাদের হৃদয় হবে নেকড়ের হৃদয়ের মতো হিংস্র। (তিরমিজী)
কার্টুনিস্ট হওয়ার স্বপ্ন আরিফ কখনোই দেখেনি। ছবি আঁকাটা তার নেহাতই শখের। ছোটো থাকতে কাঠি দিয়ে মাটিতে আকিবুকি, পরে পেন্সিল দিয়ে কাগজে। গ্রামের ছেলে রং কোথায় পাবে? কেইস্তা পাতা দিয়ে সবুজ, সন্ধ্যা মালতীর লালচে গোলাপী আর রান্নাঘর থেকে চুরি করা হলুদ তার রংয়ের ঘাটতি মেটাতো। কাঠিতে কাপড় পেচিয়ে চলতো আরিফের পেইন্টিং। প্রতি বছর পচিশে বৈশাখের জন্য অপেক্ষা তার। রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তীতে শাহজাদপুর কুঠিবাড়িতে তিন দিনের এক মেলা বসে। পলিথিন কাগজে মুড়ে, কাঠ দিয়ে আটকে আরিফ তার শিল্পসম্ভার নিয়ে হাজির হতো সেখানে। সারাবছর জমানো পয়সা দিয়ে স্টল নিতো। কেউ ছবি কিনতে চাইলে বিক্রি করতো না, এগুলো ছিলো তার প্রাণের সম্পদ।
সব বদলে গেলো একটা বিজ্ঞাপনে। ২০০৪ সালে বিচ্ছু নামে একটা ফান ম্যাগাজিন পাঠকদের কাছে কার্টুন চাইলো। আরিফ এর আগে কখনো কার্টুন আঁকেনি। এবার আঁকলো, পাঠালো, আর সেটা ছাপাও হলো। গ্রামের ছেলের আঁকা কার্টুন একটা জাতীয় পত্রিকার সাময়ীকিতে ছাপা হয়েছে! আরিফ পুরো স্বর্গে! চেনা-অচেনা সবাইকেই সে দেখালো তার কীর্তি। সেইসঙ্গে পুরোদস্তর কার্টুনে মন দিলো। ‘উন্মাদ’ ও ‘আলপিন’-এর মতো বিখ্যাত ম্যাগাজিনগুলোতেও ঠাই পেলো তার আঁকা।
আরিফের বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে ছোটো থাকতেই। আত্মীয়দের বাসাতেই তার বেড়ে ওঠা। পরিবারের একমাত্র ছেলে হিসেবে তাই উপার্জনের কথাও ভাবতে হয়। কিছু করতে, সেইসঙ্গে কার্টুনটাও ধরে রাখতে ঢাকায় চলে এলো আরিফ। চাচাতো ভাইয়ের মুদি দোকানে কাজ নিলো। মাগনা থাকা-খাওয়া আর সামান্য পকেট খরচ- আরিফ তাতেই খুশী। দুপুরের খাবার পর দোকান একটু ফাঁকা থাকে। সে সময়টায় চলে কার্টুন আঁকা। আর বাসায় ফেরার পর ঘুমানোর আগ পর্যন্ত।
এভাবেই একদিন খ্যাতিও চলে আসে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ আয়োজিত এক কার্টুন প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় পুরষ্কার জেতে আরিফ। এরপর ডেইলি স্টার ও দুর্নীতি দমন কমিশনের যৌথ আয়োজনে এক প্রতিযোগিতায় একদম প্রথম। রফিকুন্নবী (রনবী) ও শিশির ভট্টাচার্য্যরা অবাক হন জেনে যে আঁকাআঁকিতে কোনো ধরণের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই নেই আরিফের! এর মধ্যে প্রথম আলো টুন হান্টেও দুটো বিভাগে জয়ী হয় সে। তবে আলপিনের সম্পাদক সুমন্ত আসলাম জানিয়ে দেন সব জায়গায় কার্টুন পাঠালে হবে না, প্রথম আলোয় ছাপাতে হলে শুধু সেখানেই কার্টুন দিতে হবে। আরিফ মেনে নেয়, যোগ দেয় আলপিনের প্রদায়ক কার্টুনিস্টদের দলে।
মাসখানেক পর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে আরিফের। রোজার মাস। আরিফের ইচ্ছে আঁকাআকি বাবদ অল্প যা কিছু পাওয়া যায় সেটা দিয়ে মা আর বোনের জন্য কিছু নিয়ে যাবে ঈদের ছুটিতে। এর মাঝেই আলপিনে ছাপা হলো আরিফের সেই কুখ্যাত কার্টুনটি। এক বৃদ্ধ লোক এক বাচ্চাকে তার নাম জিজ্ঞেস করছে। ছেলেটি নাম বলার পর লোকটি তাকে বকলো নামের আগে কেনো মোহাম্মদ (দঃ) লাগায়নি সে। এরপর তাকে তার কোলের বিড়ালটির কথা জিজ্ঞেস করলে ছেলেটি এবার বিড়ালের আগে মহানবীর নাম বসিয়ে উত্তর দিলো।
আলপিনের সেই সংখ্যাটি বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে আগুন লেগে গেলো চারদিকে। বায়তুল মোকাররমে একদল মৌলবাদী আলপিন পোড়ালো, প্রথম আলো সম্পাদক ও কার্টুনিস্ট আরিফের গ্রেপ্তার ও চরম শাস্তি দাবি করলো। প্রথম আলো প্রথম পাতায় ক্ষমা চেয়ে সম্পাদকীয় ছাপালো, আলপিন বন্ধ ও আরিফের কোনো কার্টুন না ছাপানোর প্রতিশ্রুতি দিলো। সম্পাদক মতিউর রহমান বায়তুল মোকাররমের খতিবের কাছে ক্ষমা চেয়ে পার পেলেন, পার পেলো না আরিফ। ছয় মাস রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও ধর্ম অবমাননার দায়ে জেল খেটে গত ২০ মার্চ অবশেষে মুক্তি পেয়েছে সে। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ থেকে খালাস দেয়া হয়েছে তাকে। তার মুখ থেকেই চলুন শোনা যাক পুরা ব্যাপারটা।
এমন একটা কার্টুন আঁকার আইডিয়া কোথায় পেলেন? কেন আঁকলেন এটা?
আসলে আমি বুঝতে পারিনি এটা নিয়ে এত হৈ চৈ হবে। আমি সিরাজগঞ্জের ছেলে। আমাদের ওখানে এই কৌতুকটা খুবই প্রচলিত, ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি। আমি শুধু একটু রূপান্তর করেছি। আসলে আমি চেয়েছিলাম আমাদের ধর্মীয় শিক্ষার অসম্পূর্ণতাটুকু তুলে ধরতে। মুরুব্বীরা আমাদের শেখান নামের আগে মোহাম্মদ ব্যবহার করতে। কিন্তু কার নামের আগে সেটা ব্যবহার করা যাবে, কোথায় যাবে না- সেটা তারা বলে দেন না। মুক্তি পাওয়ার পর আমি অবাক হয়েছি জেনে যে ইসলামী ছাত্র শিবিরের কিশোর কণ্ঠ (নভেম্বর, ১৯৯৮ সংখ্যা) নামের একটা পত্রিকায় একই কৌতুক একটু অন্যভাবে ছাপা হয়েছে।
আপনি দেখেছেন সেটা?
হ্যাঁ, দেখেছি।
এরপর কি হলো?
গত বছর ৫ সেপ্টেম্বর আমি কার্টুনটি আঁকি। আলপিনে তা ছাপা হয় ১৭ সেপ্টেম্বর। সেদিন বিকেলের দিকে এক সহ-প্রদায়ক আমাকে ফোন করে জানায় যে আমার কার্টুনটি নিয়ে নাকি খুব গন্ডগোল হচ্ছে। সে বাসে করে কোথায় যাচ্ছিলো, তাই পুরোটা খুলে বলতে পারেনি। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। ফোন করলাম আলপিন সম্পাদক সুমন্ত আসলাম ভাইকে। উনি বললেন দুঃশ্চিন্তা না করতে, সব ঠিক হয়ে যাবে। আর ফোন খোলা রাখতে বললেন আমাকে। সে রাতটা আমার নির্ঘুম কেটেছে।
পরদিন সকালে আমার চাচাতো ভাইকে খুলে বললাম ঘটনা। উনি আমাকে গা ঢাকা দিতে বললেন। এরপর সাংবাদিক টিপু সুলতান (আওয়ামী লীগ সাংসদ জয়নাল হাজারীর নির্যাতনে মৃত্যুর মুখে পড়া এই সাংবাদিক আন্তর্জাতিক শিরোনাম হয়েছিলেন) ভাইয়ের ফোন এলো। উনি বললেন সিআইডির গোয়েন্দারা আমার সঙ্গে দেখা করতে চান। আমি যেনো ভয় না পাই এবং উনাদের সহযোগিতা করি।
আপনি তখন কোথায়?
দোকানে। এরপর সিআইডি থেকে ফোন এলো, তারা আমার ঠিকানা জিজ্ঞেস করলেন। আমি বললাম। ঘণ্টাখানেক পর পুলিশের একটি জিপ এসে থামলো দোকানের সামনে। আমি তখন বাইরে দাঁড়িয়ে। একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা এসে আমার খোঁজ করলেন। পরিচয় দিয়ে বললাম আমিই আরিফ। উনি বললেন তার সঙ্গে জিপে উঠতে। আমাকে মিন্টু রোডে তাদের কার্যালয়ে যেতে হবে কিছু জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। এরপর ওয়ারল্যাসে কাকে যেন বললেন- ওকে আমরা ধরেছি স্যার। আমি ভড়কে গেলাম। জিপে উঠতে উঠতে জানতে চাইলাম আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিনা। উনি বললেন যে আমাকে নিরাপত্তা হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমি ফোন করতে চাইলাম আমার চাচাতো ভাইকে, কিন্তু উনি আমার মোবাইল নিয়ে নিলেন। একটু পর ফেরত দিলেন অবশ্য। আমি সুমন্ত ভাইকে একটা এসএমএস করলাম। উনি কোনো জবাব দেননি।
জেরার সময় কি আপনাকে মারধোর করা হয়েছে?
না, মোটেই না। আমাকে নিয়ে অফিসারটি উপরতালায় একজন বড় কর্মকর্তার কাছে নিয়ে গেলেন। উনি তাকে বললেন- তোমাকে পুরস্কার দেয়া হবে। হয়তো আমার মতো একজন দাগী অপরাধীকে গ্রেপ্তার করার জন্য (হেসে)। আমার কাছে জানতে চাইলেন কেনো এমন কার্টুন আঁকলাম। আমি বললাম কেনো একেছি। এরপর আমাকে নীচতলায় নিয়ে যেতে নির্দেশ দিলেন। সেখানে আমাকে জেরা করা হলো, কয়েকজন অফিসার জানতে চাইলেন কার বুদ্ধিতে আমি কার্টুনটা একেছি।
কার বুদ্ধিতে মানে?
উনারা জানতে চাইলেন এটা আমাকে কে আঁকতে বলেছে। প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান কিংবা ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম বা আর কেউ এমন কোনো নির্দেশ দিয়েছেন কিনা জিজ্ঞেস করলেন। আমি জানালাম এটা একান্তই আমার আইডিয়া। সেইসঙ্গে আমি ক্ষমা চাইলাম অন্য সবার হয়ে। বললাম যা শাস্তি দেবার আমাকে দিন, এই কার্টুনের সঙ্গে কোনোভাবেই আর কেউ জড়িত নন।
এর মধ্যে নীচতলায় থাকতে আমি প্রথম আলোর প্রথম পাতাটি দেখেছি, সেখানে দেখলাম ক্ষমা চাওয়া হয়েছে। আর বলা হয়েছে আমার কার্টুন আর কখনোই ছাপাবেন না তারা। ভাগ্যভালো যে সেখানে কয়েকজন আমার হয়ে কথা বলছিলেন। একজন আমার একটা ছবি প্রিন্টআউট এনে দেখালেন যেখানে আমি দুর্নীতি দমন কমিশনের কার্টুন প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরষ্কার নিচ্ছি। আরেকজন বললেন আমি একজন উদীয়মান কার্টুনিস্ট যে একদিন খুব বিখ্যাত হবে।
তাহলে সেখানে তেমন কিছু ঘটেনি?
ভয় পাওয়ার মতো কিছু হয়নি। তবে একটা চমকপ্রদ ঘটনা ঘটেছিলো। আমাকে তেজগাঁ থানায় হস্তান্তর করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিলো। সেখানে যাওয়ার আগে একজন গোয়েন্দা অফিসার আমাকে তার রুমে নিয়ে গেলেন। তার কম্পিউটারে দেখালেন আমার পুরষ্কার পাওয়া কার্টুনগুলো। বললেন তার ভাই নাকি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালে চাকুরি করেন, তার কাছ থেকেই তিনি এগুলো সংগ্রহ করেছেন। এরপর আমাকে অনুরোধ করলেন একটা কার্টুন একে দিতে। আমি একটু বিব্রত হলাম। বললাম আমার মানসিক অবস্থা কার্টুন আঁকার মতো নয়। উনি পিড়াপিড়ি করতে লাগলেন যা খুশী একটা কিছু একে দিতে, উনি সেটা স্মৃতি হিসেবে রাখতে চান। অগত্যা আঁকলাম। একজন তরুণ ম্লান মুখে বসে আছে, আর অন্য একজন তার সঙ্গে কথা বলছে। ঠিক কার্টুন নয়, স্কেচ। তখনকার পরিস্থিতিটাই আমি কাগজে তুলে দিয়েছি। উনি খুব প্রশংসা করলেন সেটার। আমার সাক্ষর নিলেন।
এর মধ্যে কেউ যোগাযোগ করেনি?
না গোয়েন্দা অফিসে থাকতে কেউ করেনি। যখন আমাকে তেজগাঁ থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো তখন আমার চাচাতো ভাই আর এক মামা ফোন করে অভয় দিলেন। বললেন আমাকে মুক্ত করার সবচেষ্টাই তারা করবেন। এরপর প্রথম আলোর আরেক সাংবাদিক ফোন করলেন। তিনি বললেন এনএসআই (জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক গোয়েন্দা সংস্থা) থেকে আমাকে ফোন করা হবে। আমি যেন তাদের সঙ্গে ভদ্র ব্যবহার করি এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ঠিকঠাক উত্তর দিই।
তাহলে সিআইডির অভিজ্ঞতা তেমন ভয়ানক ছিলো না?
তা ঠিক। মানুষগুলো আসলেই ভালো। আমাকে যিনি তেজগাঁ নিয়ে যাচ্ছিলেন, উনি স্বান্তনা দিয়ে বললেন যে তার ধারণা আমি পরিস্থিতির শিকার। মনে হয় আমার গ্রাম্য চেহারা দেখেই তারা বুঝতে পেরেছিলেন যে আমি নির্দোষ। উনারা দিনরাত অপরাধীর পেছনে ছোটেন, তাদের চোখে ঠিকই ধরা পড়ে কে অপরাধী।
থানায় কি হলো?
গোয়েন্দা কর্মকর্তা আমাকে তেজগাঁ থানার ওসির কাছে বুঝিয়ে দিলেন। চলে যাওয়ার পরও তিনি আবার ফিরে এলেন আমাকে স্বান্তনা দিতে। বললেন ইনশাল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে, আর থানার কর্মকর্তাদের অনুরোধ করলেন আমার উপর যেনো কোনো অত্যাচার না করা হয়। আমি ভীষণ অভিভূত হয়ে পড়েছিলাম তার এই আচরণে। এরপর ওসি সাহেব আমাকে জিজ্ঞেস করলেন কেনো আমি এমন একটা কার্টুন আঁকলাম। জানালেন আমার জীবনের উপর হুমকি থাকায় সরকার আমাকে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এরপর উনি আমাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে সই করতে বললেন। হাজতখানার পাশেই একটা টেবিলে নাম-ঠিকানা লেখাতে গেলাম। ঝামেলা শুরু হলো তখনই। একজন দারোগা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু করলেন। কয়েকজন সেপাই তার সঙ্গে যোগ দিলো।
তারা কি মারলো আপনাকে?
না, গায়ে হাত তুলেনি। তবে ধর্মের অবমাননা করেছি বলে চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে ফেললো। এইসময় এনএসআই থেকে ফোন এলো। একজন অফিসার সেই আগের প্রশ্নগুলোই করলেন- কেনো একেছি, কার বুদ্ধিতে একেছি। বাকিদের উচ্চস্বরে গালাগালির মাঝে যতটা সম্ভব মাথা ঠাণ্ডা রেখে আমি প্রশ্নগুলোর উত্তর দিলাম। এক পর্যায়ে ওই দারোগা আমার ফোনটি কেড়ে নিয়ে পকেটে রেখে দিলেন। আর ফেরত পাইনি। এরপর আমাকে হাজতে পোরা হলো। রোজা ছিলাম, তাই ইফতারি করলাম বাকি হাজতিদের সঙ্গে। এরপর আমাকে আলাদা হাজতে একা রাখা হলো।
এর মধ্যে সাংবাদিকরা যোগাযোগ করেছিলেন আপনার সঙ্গে?
না। আমি শুনেছি তারা থানায় এসেছিলেন। তবে কেউ আমার সঙ্গে দেখা করেননি। আমাকে নিরাপত্তা হেফাজতে আনা হয়েছে এটা তাদের দেখাতেই আমাকে আলাদা রাখা হয়েছিলো। পরে অবশ্য বদলে গেছে অভিযোগ।
বদলে গেছে মানে?
আমাকে যখন আদালত থেকে জেলে পাঠানো হলো, তখন জানলাম আমার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে মামলা করা হয়েছে। মামলার বাদী হয়েছেন তেজগাঁ থানার ওসি।
তার মানে দেশ ও জনগণের শত্রু?
সেরকমই অনেকটা।
মাঝে একটা কথা জানা হয়নি। আপনাকে এনএসআই জিজ্ঞাসাবাদ করার মাঝ পথে যোগাযোগ যে কেটে গেলো, এতে তারা কিছু মনে করেনি? আপনার সঙ্গে কি যোগাযোগ করেছিলেন তারা?
আমি সেটা জানি না। তবে দোষ তো আমার না। উনারা অবশ্য যোগাযোগ করেননি আর।
জেলে কি ঘটলো? মানে আপনার অভিজ্ঞতা কি রকম?
আমার উপর দুটো হামলার ঘটনা বাদ দিলে খুব একটা খারাপ কাটেনি সেখানে। অনেকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। তবে আমার মনটা খারাপ থাকতো। মাকে ছাড়া দুটো ঈদ কেটেছে আমার কারাগারে। এই কষ্টটাই আমাকে পোড়াতো।
হামলা! কি রকম?
জেলে নেয়ার পর আমাকে আমদানী ওয়ার্ডে রাখা হলো। মুখে মুখে খবর রটে গিয়েছিলো যে আমি এসেছি। ওখানে কয়েদিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে ডাকার একটা ব্যবস্থা আছে। এমনি এক মিথ্যে ঘোষনা দিয়ে আমাকে চেনানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর একদল লোক আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ে। লাথি-চড়-কিল-ঘুষি চলতেই থাকে। এরপর একজন বাঁশ দিয়ে পেটালো আমাকে। ঘণ্টাখানেক পর তারা আবার এলো। একজন পায়খানা থেকে কাঠি দিয়ে গু তুলে আমার মুখে ঘষে দিলো। আমি তখন রোজা। কষ্ট সহ্য করে মুখ ধুয়ে এলাম।
কেউ আটকায়নি? কারা ছিল তারা?
শুরুতে কেউ কিছু বলেনি। মারধোর চরম পর্যায়ে যাওয়ার পর অন্যরা আমাকে বাঁচিয়েছে। এরা ছিলো জেএমবির (জামাতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ) সদস্য।
কিভাবে বুঝলেন যে ওরা জেএমবির সদস্য?
আমি জিজ্ঞেস করে জেনেছি, পরে ওদের সঙ্গে কথাও বলেছি। সবাই জানে ওরা জেএমবি সদস্য।
কথাও বলেছেন?
ওরা আমাকে সারাক্ষণ চোখে চোখে রাখত। আমি কি করি, কোথায় যাই, কার সঙ্গে কথা বলি- সব নজরদারি করতো। কেউ কেউ আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করেছে। তাদের দলে যোগ দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। আমি বলেছি দেবো (হেসে)।
দেবেন!
ওদের পিছু ছাড়াতে কিছু একটা বলা দরকার, তাই বলেছি।
দুটো হামলা বাদ দিলে আর কোনো সমস্যা হয়নি তাহলে?
হামলার ঘটনার পর আমাকে মনিহার ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। সেখানেও তারা হামলার চেষ্টা করেছিলো। এরপর আমাকে ছয়সেলে রাখা হয়। সেখানে আরাফাত রহমান কোকো (সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে), অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, ব্যবসায়ী আবদুল আওয়াল মিন্টুকে সঙ্গী হিসেবে পেয়েছি। নিরাপত্তার কারণে রোজার ঈদের নামাজ আমাকে জামাতে পড়তে দেয়া হয়নি, নিজের রুমে একা একা পড়েছি। কোরবানীর ঈদে অবশ্য জামাতেই পড়েছি।
বিখ্যাত লোকদের সঙ্গে দেখা হয়েছে, উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটেনি?
বলার মতো কোনো ঘটনা না। সবাই আমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতেন। কোকো ভাই আমাকে হাদিস পড়িয়ে শোনাতেন, বলতেন কার্টুন আর না আঁকতে কারণ এটা নাকি মুসলমানদের জন্য হারাম। আনোয়ার স্যার আমাকে খুব আদর করতেন। আমাকে কাগজ-কলম দিয়েছিলেন ছবি আঁকতে। আওয়াল স্যার আমাকে একটা রেডিও দিয়েছিলেন খবর শুনতে। কিছুদিন পর আমাকে নব্বই সেলে পাঠানো হলো। মুক্তি পাওয়ার আগ পর্যন্ত আমি সেখানেই ছিলাম।
আপনার সঙ্গে কেউ দেখা করেনি? মামলার কি অবস্থা কিভাবে বুঝতেন?
রোজার ঈদের আগের দিন ব্যারিস্টার সারা হোসেন এসেছিলেন আমার সঙ্গে দেখা করতে। আমাকে উনি চিন্তা করতে নিষেধ করেছিলেন। মুক্তি পাওয়ার কিছুদিন আগে থেকে আমার আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ মেলে। তার আগ পর্যন্ত আদালতে আমাকে নিয়ে যাওয়া হতো, এরপর নিয়ে আসতো। কিন্তু কারো সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাইনি। এমনকি উকিলের সঙ্গেও না।
পরিস্থিতি বদলালো কিভাবে?
তত্ত্বাবধায়ক সরকার থেকে উপদেষ্টা মইনুল হোসেনের পদত্যাগের পরপরই আমার মামলা ঘুরে যায়। প্রথম আলো থেকে আমাকে ক্ষমা চেয়ে আবেদন করার জন্য একটি কাগজ পাঠিয়ে তাতে সই করতে বলা হয়। এরপর বেশ দ্রুতই এগুলো আমার মামলা। একপর্যায়ে আমাকে সব অভিযোগ থেকে নিষ্কৃতি দিয়ে মুক্তি দেয়া হয়।
বলতে চাইছেন আপনার এই অবস্থার জন্য মইনুল হোসেন দায়ী?
না, আমি মোটেই সেটা বলিনি। আমি শুধু আমার মামলার মোড় ঘুরে যাওয়ার সময়কালটা উল্লেখ করেছি, বাকিটা কাকতালীয়। আমার এই পরিস্থিতির জন্য আমি মোটেই কাউকে দায়ী বা অভিযুক্ত করতে চাই না। দেখুন সুমন্ত আসলাম ভাইতো এখন ইত্তেফাকে (ব্যারিস্টার মইনুলের পত্রিকা) চাকুরি করছেন। উনার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। উনি আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
তাহলে এখন আপনার কি অবস্থা? কার্টুন আঁকেন আর?
অবশ্যই। আমি নিয়মিত অনুশীলন করি, কারণ আমি ভবিষ্যতেও আঁকতে চাই। যদিও আমার ধারণা কেউ সেগুলো ছাপবে না। তবে একদিন নিশ্চয়ই তারা ছাপবে। আমি তাদের বোঝাতে চাই যে আমি অন্যায়ের শিকার হয়েছি। তবে সাধারণ মানুষের অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার জন্য আমি সত্যিই দুঃখিত। আমার লক্ষ্য খুব বড় কেউ হওয়া, যাতে আমাকে নিয়ে দেশবাসী গর্ব করতে পারে।
আপনি কি এখন নিরাপদ? জেএমবি আপনাকে কি ছেড়ে দিয়েছে বলে মনে করেন?
ওরা আমাকে ঘুমের মধ্যেও তাড়া করে। আমি সহজে কোথাও যাই না। কারো কাছে নিজেকে আরিফ বলে পরিচয় দিই না। তারপরও আমি স্বস্তিতে নেই। এরা যে কোনো কিছুই করতে পারে, আমাকে হত্যা করাটাও অসম্ভব না। ভয়ে আমি এখন দোকানেও বসি না।
আপনার এই সাক্ষাতকারটা ছাপালে আপনার কোনো ধরণের সমস্যা হবে বলে মনে করেন?
মনে হয় না। কারণ সরকার আমাকে মুখ না খুলতে কোনো নির্দেশ দেননি। তবে আপনি ছাড়া আমার সঙ্গে আর কেউ কথা বলতে চায়নি। আমি সবাইকে জানাতে চাই যে কাউকে বা কারো অনুভূতিকে আহত করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছে আমার কখনোই ছিলো না। হয়তো কোনদিন বড় কিছু করে আমি তাদের এবং আমার দেশকে প্রতিদান দেয়ার চেষ্টা করবো। আমার একমাত্র ভয় জেএমবিকে। তাদের মনে কি আছে জানি না। জেলে থাকতে একজন আমাকে বলেছিলো আমাকে যে হত্যা করবে তার জন্য নাকি বেহেশত নিশ্চিত। এরা বেহেশতের জন্য যে কোনো কিছুই করতে পারে।
শেষকথা : আরিফ বেকার নয় পুরোপুরি। নির্বাচন কমিশন তাকে আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষ্যে বিভিন্ন প্রচারণায় ছবি আকার দায়িত্ব দিয়েছে। পারিশ্রমিক খারাপ পাবে না হয়তো আরিফ। কিন্তু সবার আগে দরকার তার নিরাপত্তা এবং পুনর্বাসন। আরিফ সেই দিনটিরই পথ চেয়ে।
ইংরেজি সাক্ষাতকারটি এখানে
ছবি: মুস্তাফিজ মামুন
কার্টুন কৃতজ্ঞতা: মেহেরুল হাসান সুজন
২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:১৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে যারা কষ্ট করে এই দীর্ঘ লেখাটি পড়েছেন। কিছু ব্যাপার পরিষ্কার করা দরকার। আরিফ একটা বিতর্কিত কাজ করেছে, কিন্তু হুজুগের তোড়ে কারো সময় হয়নি তার বক্তব্যটা শোনার। আমার মনে হয়েছে আরিফের কথাটাও সবার জানা উচিত। সে ক্ষমা চেয়েছে, কাউকে দায়ী না করে নিজের উপরই সব দোষ টেনে নিয়েছে।
অনেকে ছবির কথা বলেছেন। জেএমবি আরিফকে ভালো মতোই চেনে, তাই ছবি দেয়া না দেয়ায় তার অবস্থানের পরিবর্তন হবে না। ছবি তার অনুমতি নিয়েই প্রকাশিত। তাছাড়া মনে পড়ছে তার গ্রেপ্তারের পরপর একটা ছবির জন্য হন্য হয়ে ঘুরেছে সংবাদ মাধ্যমগুলো। পাওয়া যায়নি। সবার শেষে বলতে চাই, এই সাক্ষাতকারটি নিয়েছি প্রায় এক মাস আগে। আরিফের মোটামুটি নিরাপত্তা নিশ্চিত হবার পরই আমি এটা প্রকাশ করলাম। নয়তো আরো দেরি হতো।
আবারও ধন্যবাদ সবাইকে
২| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪৮
মাহমুদুল হাসান রুবেল বলেছেন: আরিফের জন্য সমবেদনা ।
৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪৯
বাফড়া বলেছেন: সুমন্তরে এসএমএস করল কিন্ত সে রিপ্লাই দিল না!! ভন্ডের দল। মতি রে ধরে চাবকানো উচিত।
৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫০
মাহমুদুল হাসান রুবেল বলেছেন: আরিফের ছবিটা মুছে ফেলুন । ব্লগেও জাশিরা আছে । অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারে ।
৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫১
হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: '''জেলে নেয়ার পর আমাকে আমদানী ওয়ার্ডে রাখা হলো। মুখে মুখে খবর রটে গিয়েছিলো যে আমি এসেছি। ওখানে কয়েদিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে ডাকার একটা ব্যবস্থা আছে। এমনি এক মিথ্যে ঘোষনা দিয়ে আমাকে চেনানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর একদল লোক আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ে। লাথি-চড়-কিল-ঘুষি চলতেই থাকে। এরপর একজন বাঁশ দিয়ে পেটালো আমাকে। ঘণ্টাখানেক পর তারা আবার এলো। একজন পায়খানা থেকে কাঠি দিয়ে গু তুলে আমার মুখে ঘষে দিলো। আমি তখন রোজা। কষ্ট সহ্য করে মুখ ধুয়ে এলাম।''
এই খাঙ্কির ছেলেদের বলে দে গালি দেয় খুজে পাচ্ছি না। শুয়রের বাচ্ছা না হলে এরকম ভালো একটা ছেলের সাথে এরকম আচরন কেঊ করতে পারে?
৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৩
হ্যারি সেলডন বলেছেন: পিয়ালভাই, খুবই ভাল লাগল সাক্ষাৎকারটা। এত নিষ্পাপ ছেলেটাকে জামাতি কুত্তার বাচ্ছারা আর কুত্তার বাচ্চা মইনুল কত কষ্ট দিল।
৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৩
হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: মাহমুদুল হাসান রুবেল এর সাথে একমত না। এভাবেই আমরা মাদারচুত গুলোরা মাথায় তুলি।
৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৪
হ্যারি সেলডন বলেছেন: পিয়ালভাই, সাক্ষাৎকারটা আপনিই নিয়েছেন?
আরিফের জন্য শ্রদ্ধা রইল।
৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৬
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বাচ্চা ছেলেটার ওত ঝামেলা পোহানোটা দুঃখজনক।
১০| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৬
আরণ্যক যাযাবর বলেছেন:
পিয়াল ভাই, এইটা তো ব্লগ পোস্ট না। ঐতিহাসিক দলিল।
সেইসময় এই সামহোয়্যারে তিনপেয়ে ছাগলের পাল ম্যাতকার করেছিলো। সেটাই বা ভুলি কীভাবে?
১১| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৫
হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: স্টিকি করার আবেদন করছি এই পোস্ট টি।
১২| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৬
বিবর্ণ বলেছেন: ওরে মাগোরে এত্তো বড় লিহা.....পরলে পরে পড়ুম, এহন আরিফরে লাইগা সমবদেনা থাকল।
১৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৯
সুদীপ্ত সরকার বলেছেন: সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ।
আরিফের ছবিটা এভাবে ছাপানো কি খুব জরুরী?
১৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:২২
শাহাবুিদ্দন শুভ বলেছেন: আরিফের সাথে যোগা যোগ বেশ কিছুদিন আগে। ওও আমার ভাল বন্ধূ। প্রায়ই ফোনে কথা হয়।
আমাকেও বলেছে যে এটা একটি অনাখাংখিথ গঠনা। সে ইচ্ছ করে করেনি।
১৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৪
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: অমি, এই চমৎকার পোষ্টের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
১৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৬
শাহাবুিদ্দন শুভ বলেছেন: তারপরও তার উপর দিয়ে যে ঝড় বয়ে গেছে আর কেউ হলে হয়তো সহ্য করতে পাড়ত না বা কাঠিয়ে উঠতে পাড়ত না। জীবন যুদ্ধে যে জয়ী হয়। তাকে কে ধমিয়ে রাখতে পারে।
আর একটি কথা মৌলবাদী দল গুলোর এমনীতেই প্রথম আলো পত্রিকাকে পচন্দ করে না। আর আরিফকে ইসু্ করে তারা জাজ মিটাতে চেয়েছিল।
১৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৯
শাহাবুিদ্দন শুভ বলেছেন: আরিফের এ রকম একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করার জন্য পিয়াল আপনাকে ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।
১৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৪৫
রাতমজুর বলেছেন:
দারুন পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে আমাদের রাজনীতি! হুমম! সেন্স অব হিউমার অথবা প্রচলিত প্রথার বাইরে শিক্ষামূলক নির্দোষ কিছুও তবে অপরাধ! বেশ!
আর জেএমবি শুধু কেন? ধর্মকে পুঁজিকরে ব্যবসায় করে যারা, ওরা আদতে ইসলামের কিছুই জানে না, জানে শুধু কোন আয়াতটাকে কিভাবে বাজারে তুলে ফয়দা লুটবে মানুষের হৃদয়ের স্পর্শকাতর এই বোধটাকে নিয়ে।
১৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৬
বোঘদাদি হেকিম বলেছেন: এটা একটা দলিল একে ষ্টিকি করে রাখা হউক এ ব্লগে
২০| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৬
বোঘদাদি হেকিম বলেছেন: এটা একটা দলিল একে ষ্টিকি করে রাখা হউক এ ব্লগে
২১| ২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৮
মাহবুব সুমন বলেছেন: দারুন একটা সাক্ষাতকার পড়লাম।
২২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০২
শান্তির দেবদূত বলেছেন: দারুন !!!!!!!!!!!! ++++++++++++
২৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৬
নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: পিয়াল ভাই ধন্যবাদ। এই প্রথম আরিফ সম্পর্কে সত্য জানতে পালাম।
২৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩১
এস্কিমো বলেছেন: অমি আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই।
আরিফের জন্যে শুভেচ্ছা রইল। আশা করি দ্রুতই আরিফ তার প্রাপ্য সন্মান পাবে।
২৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩৫
জেনারেল বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩৭
নাজিম উদদীন বলেছেন: দারুণ কাজ ।
আরিফের জন্যে শুভেচ্ছা।
২৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৪১
কাজ করে খাই বলেছেন: মনে হয় এই প্রথম এতো বড় লেখা দেখেও পুরোটা পড়লাম। +
ষ্টিকি করা হোক এই লেখাটিকে।
২৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০৬
পথিক মানিক বলেছেন: প্রবাসে বসে অনেক কথাই শুনি। কিন্তু আজ জানতে পারলাম সত্য কি।
আমি সুধু একটাই স্লোগান দিতে চাই.............
" একটা কইরা মৌলবাদী ধর
সকাল বিকাল নাস্তা কর।"
২৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০৬
রোবোট বলেছেন: আরিফের ছবি ছাপালেন কেন? এতে ওর বিপদ আরো বাড়লো। ছবি মুছেন। এত কিছু বুঝেন আর এটা বুঝেন না। এই ছবি কি জেএমবির খুনীগুলার কাছে যাবেনা। নাকি আপনি সুপারম্যান, আরিফের ২৪ ঘন্টার পাহারাদার? সাক্ষাতকারের জন্য+, পোলাপইনি ইডিয়সি (ছবি দেয়া) র জন্য -।
আরিফ ভালো থাকুক।
৩০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:২৭
লাল সালু বলেছেন: পোস্ট টি ২২ জনের ভাল লেগেছে। স্টিকি করা হোক।
৩১| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৩১
নূহান বলেছেন: চমৎকার পোষ্টের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
ষ্টিকি করা হোক এই লেখাটিকে।
৩২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৩৭
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: পিয়াল ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা; এটা প্রিয় পোস্টে না রাখার কোনো কারণ নেই। আর আরিফের ছবি থাকবে কি থাকবেনা এটা আরিফের ওপরেই ছেড়ে দেই আমরা, নাকি? পিয়াল ভাই আপনি আরিফের অনুমতি নিয়ে নেন।
আরেকটা কথা- এই পোস্ট সামহোয়্যারইন কর্তৃপক্ষ কোনোদিনও স্টিকি করবে না, আসেন বাজি ধরি।
৩৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৪৮
আছহাবুল ইয়ামিন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পিয়াল ভাই!
৩৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:০৪
ভোরের আলো বলেছেন: পিয়াল ভাই! আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ। এই প্রথম আরিফ সম্পর্কে সত্য জানলাম। আরিফের প্রতি সমবেদনা রইল। আল্লাহ আরিফের প্রতি সহায় হোন।
আরিফের ছবিটা মুছে ফেলুন । অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার হতে পারে ।
ষ্টিকি করা হোক এই পোষ্টটি।
৩৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:০৪
হ্যারি সেলডন বলেছেন: স্টিকি করা হোক।
৩৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:০৫
সু-শান্ত বলেছেন: এটা একটা দলিল একে ষ্টিকি করে রাখা হউক এ ব্লগে
৩৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:১৫
নাজিরুল হক বলেছেন: পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ এই লেখাটির জন্য।
৩৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:২৮
কালপুরুষ বলেছেন: সত্যনিষ্ঠ ও নির্ভিক বক্তব্য সম্বলিত অতি চমৱকার পোষ্ট- সবারই যা জেনে রাখা ভাল। মানুষ যেন এমন পরিস্থিতির শিকার কখনও না হয় সেটাই কামনা করি।
৩৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:২৯
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ এই লেখাটির জন্য।
সেই সাথে আমি আপনার point of view বুঝতে চেষ্টা করছিলাম। আপনি ও কি মনে করেন অই কার্টুন আকা ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত? আমি অই কার্টুন আগেও দেখেছি।
এত সিম্পল একটা ব্যাপার, র কত কিছু হয়ে গেল...
যাদের ধর্মীয় অনুভুতি এত ঠুনকো তাদের আসলে ধর্ম বলে কিছু নেই। তারা হুজুগে মাতাল।
বিচিত্র আমাদের এই দেশ...
২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:০৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: এখানে আমার নিজস্ব কোনো দৃষ্টিভঙ্গী নেই। আমি শুধু চেয়েছি কি ঘটেছিলো তা জানতে আর আপনাদের জানাতে।
৪০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৫২
(অ)গাণিতিক বলেছেন: এইটা একটা বহুল প্রচলিত জোক্। প্রথম যখন শুনি তখন হেসেছিলাম। আলপিনে দেখে ভেবেছিলাম 'পুরাতন জিনিস'। কিন্তু এটা নিয়ে যে তুলকালাম হল সেটা দেখে হতবাক হয়ে গেছি।
অনেক লোক প্রতিবাদ মিছিল করেছে যারা কিনা কার্টুন টা দেখেই নাই(আমার মনে হয় বেশির ভাগই)! মোল্লা রা বলেছে অমনি ইট পাটকেল নিয়ে দৌড়!!
আমি শুধু ভাবি এতো পরিমানে ফালতু ধার্মিক নিয়ে এই দেশ কোথায় যাবে? !!
৪১| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৫১
নিশাচর পাখি বলেছেন: আমারো মনে হচ্ছে ছবিটা মুছে ফেলাই আরিফের জন্য নিরাপদ। +++
৪২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৫২
নিশাচর পাখি বলেছেন: স্টিক করা হোক।
৪৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৫৪
প্রচেত্য বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা আপনাকে
৪৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৫৮
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: বাহ পোস্টটাকে স্টিকি করা হয়েছে! কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। সবসময়েই যদি এভাবে আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নিতেন আপনারা...
৪৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:০০
বাষ্প বলেছেন: পোস্ট এবং অনেকগুলো মন্তব্য পড়ে একটা বিষয় খুব পরিষ্কার হলো যে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষেরই ঐ কাটুর্নে বা লেখায় কারও কোনো উগ্র পত্রিক্রিয়া হই নাই। কেবল জামাত শিবির ছাড়া।
সব সময় চাই আমাদের এই সব মানুষগুলো মুক্ত হোক, ভালো থাকুক।
৪৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:০৫
দ্বিধা বলেছেন: স্টিকি করা হোক।
৪৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:০৮
মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: স্টিকি করা হোক।
অনেক কিছু জানতে পারলাম এই পোষ্টটা থেকে। এজন্য
পিয়াল আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
৪৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:০৯
দূর্ভাষী বলেছেন: পিয়াল ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আরিফের প্রতি সমবেদনা, আর নরাধম জেএমবিকে ধিক্কার। যে দারোগা আরিফের মোবাইল কেড়ে নিলো তার শাস্তির দাবী করছি। লেখাটি স্টিকি করা হোক।
৪৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:১২
নাঈম বলেছেন: জয়নাল হাজারীর অত্যাচারে সাংবাদিক টিপু সুলতানের জীবন যখন বিপন্ন হয়েছিল, খুবই কষ্ট পেয়েছিলাম। এখন আবার আরেকজনের ঘটনা পড়ে খারাপ লাগছে। আসলে আরিফের এই ভিতরের কাহিনী আগে জানা ছিল না। নিরীহ আরিফের উপর অনেক অত্যাচার গিয়েছে, তার জন্য সমবেদনা এবং আগামী দিনের জন্য শুভকামনা রইল। আর সাক্ষাতকারটি প্রকাশ করার জন্য পিয়াল ভাইকে কৃতজ্ঞতা।
৫০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:২১
ইলা বলেছেন: চমৎকার একিট পোষ্ট। অনেক কিছুই অজানা ছিল। পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ এবং আরিফের জন্য শুভ কামনা।
৫১| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:২২
জামাল ভাস্কর বলেছেন: আছি...
৫২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:২৩
চির সবুজ বলেছেন: সত্যি বলতে কি, অনেক অজানা কিছু জানলাম, ভাল লাগলো। আরিফের জন্য সংগ্রামী শুভেচ্ছা।
আর পিয়াল আপনাকেও শুভেচ্ছা।
৫৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:২৬
আমি তান্ত্রিক বলেছেন: সুমন্ত আসলামের আচরনে অবাক হলাম। পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ।
৫৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৭
বৃত্তবন্দী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট হয়েছে।আমরা মোটামুটি সবাই এই কৌতুকটা আগে শুনেছি কিন্তু আরিফ আঁকার পর কিছু ভন্ড লোক সাধারণ মানুষকে ঊস্কে দিলো আর আমরা হুজুগে মাতলাম।
কোন __কীর পোলারা মাইনাস দিসে?
৫৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:২৬
বুমবুম বলেছেন: স্টিকি করা হউক।জামাতি কুত্তা গুলা কই?
৫৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:২৮
খালেদা আকতার বলেছেন: ভাই ছ িবটা মুেছ িদেল মেন হয় ভােলা হত
৫৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:২৯
বুমবুম বলেছেন: স্টিকি করার জন্য ধন্যবাদ
৫৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩১
বৈকুনঠ বলেছেন: জামাতি কুত্তাগুলা এইরকম গ্যান্জামের হোতা। আরিফের জন্য সমবেদনা ও ১০০% সমর্থন
৫৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৩
মুনীর উদ্দীন শামীম বলেছেন: এ সাক্ষাতকারটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ.....
আরিফের সৃজনশীলতার বন্দী নয়, মুক্তি চাই.....
জয়তু আরিফ.......
৬০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৬
এস্কিমো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কর্তৃপক্ষকে পোস্টটা স্টিকি করার জন্যে।
জেলের ভিতরটা হবার কথা সবচেয়ে নিরাপদ স্থান - সেখানে জিএমবি যা করেছে - ভাবতেও খারাপ লাগছে।
৬১| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৪৪
মাহবুব সুমন বলেছেন: @ খালেদা আকতার, ছবি কোনো সমস্যা না।আরিফের কোনো কিছু করা অসৎ ইচ্ছা থাকলে ছবির দরকার হয় না।
সাক্ষাততকার টা পড়লাম আবারো। কি ঝড় বয়ে গিয়েছিলো আরিফের উপর সেটা ও ছাড়া অন্য কেউ অনুভব করতে পারবে না। যখন সবাইকে ওর দরকার ছিলো তখন কাউকে পাশে পায়নি ও। কস্ট লাগছে ওর জন্য। বাকি সবাইতো ভালোই আছে, সুমন্ত, মতিউর, প্রথমম আলোর প্রচার সংখ্যা , সবইতো ঠিক আছে।
ধর্মান্ধতার কুফল ভোগ করলো ছেলেটা। ধর্মের চেয়ে টুপি বড় আজ কাল।
৬২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৪৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আরিফের জন্য সমবেদনা।
পিয়াল ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আরিফ এর ঘটনাটা শেয়ার করার জন্য।
আরিফের সাথে আছি এবং থাকবো।
৬৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৫০
সবুজ সাথী বলেছেন:
ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য। কার্টুনটা যে নির্দোষ তা আমি তখন পড়েই বুঝেছিলাম। এ ব্যপারে (ঝামাতি??)সন্ধ্যাবাতির এই পোষ্টের সাথে একমত ছিলাম। আরিফের নিজমুখে পুরাপুরি জেনে ভালো লাগলো।
৬৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৫৩
অমিত বলেছেন: পিয়াল ভাইকে আবারও ধন্যবাদ এরকম একটা কাজের জন্য।
৬৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪
স্বপ্নশিকারী বলেছেন: আরিফ আমাদের গর্ব।আছি এবং থাকব।
৬৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৫৫
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ
৬৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:০২
শেরিফ আল সায়ার বলেছেন: যুগ যুগ ধরে এ দেশে তাই হচ্ছে। তবে আমি খুব অবাক হলাম সুমন্ত আসলামের আচরনে.......
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পোস্টটার জন্য। প্রথম আলো কি এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করবেন।
৬৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:০৩
রাজীব আহমেদ বলেছেন: সাক্ষাতকারটির জন্য সাধুবাদ।
৬৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:০৩
গোপনীয়া বলেছেন: আরিফের ছবিটা মুছে ফেলুন , প্লিজ।
৭০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:১৩
সুশীল সমাজ বলেছেন: যারা মাইনাস দিচ্ছেন তাদের জন্য বেহেস্ত কনফার্ম। যতো সব আছুদা পার্টি।
গোপনীয়া এর দরদ দেখে আমি উতলা হয়া গেলাম।
৭১| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:১৬
দুঃখবিলাস বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৭২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:১৬
চন্দন বলেছেন: গোপনীয়া বলেছেন: আরিফের ছবিটা মুছে ফেলুন , প্লিজ।
জে এম বি পাইলে খবর আছে
৭৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৫
কোপা সামছু বলেছেন: { কিছু ব্যাপার পরিষ্কার করা দরকার। আরিফ একটা বিতর্কিত কাজ করেছে, কিন্তু হুজুগের তোড়ে কারো সময় হয়নি তার বক্তব্যটা শোনার। আমার মনে হয়েছে আরিফের কথাটাও সবার জানা উচিত। সে ক্ষমা চেয়েছে, কাউকে দায়ী না করে নিজের উপরই সব দোষ টেনে নিয়েছে।
-অ.আর.পি }
আরফি তার কর্মের জন্য, সাধারণ মানুষের অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার জন্য দুঃক্ষ প্রকাশ করল, কিন্তু আগামীতে এই রকম মানুষের অনুভূতিতে আঘাত না করার প্রতিশ্রুতি দিল না ক্যান?
সেটা করলে নিজেকে আরো নিরাপদ রাখতে পারতেন।
৭৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৯
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: ধন্যবাদ পিয়াল ভাই।
৭৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩০
কোপা সামছু বলেছেন: সুশীল সমাজ % একটা মাইনাস = ১টা বেহেসতের টিকেট
৭৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩১
অনিশ্চিত বলেছেন: আরিফ ভালো করেই জানলো, আমরা আসলে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছি কোন ধর্মোন্মাদদের দ্বারা।
৭৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩৪
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: পড়লাম পিয়াল ভাই...জানা দরকার ছিলো এগুলো।
দেশে কত ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, গুন্ডা, বদমাস, মাস্তান, লম্পট, চরিত্রহীন, ধর্ষক, রাজাকার, খুনী নামের আগে মোহাম্মদ লাগিয়ে দিব্বি ঘুরে বেড়াচ্ছে। সেখানে কদু বা বিড়াল তো আমার কাছে খুব নিরীহই মনে হলো
যাই হোক, যার যার দৃষ্টিভঙীর ব্যপার এইটা
৭৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৪৪
আসিফ আহমেদ বলেছেন: পুরোটা এক নিঃশ্বাসে পড়লাম। ওনার এই দুর্ভোগ সাময়িক। সামনে ওনার বিশাল আগামী। ওনার ভয় পাওয়ার কিছু নেই। ভীরুরা চিনুক তাকে।
এত সুন্দর লেখা উপহার দেয়ার জন্য লেখককে বিশেষ শুভেচ্ছা।
৭৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৪৯
শাহাবুিদ্দন শুভ বলেছেন: আরিফ ভয় পেয়ো না এগিয়ে যাও। তুমিই একদিন হবে দেশের সেরা আকিয়েদের একজন।
তোমারি জন্য শুভ কামনা।
৮০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫৫
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: গুড পোষ্ট।
আরিফের মঙ্গল কামনা করি।
৮১| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০১
রবিউলকরিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মূল ও পরবর্তী ঘটনা জানা গেল। ভাবতে অবাক লাগল যে, সুমন্ত কিভাবে তার সহকর্মীর সাথে এরকম আচরণ করল। আরো অবাক হলাম যে তার জেরা ও জেল জীবনে তার সাথে প্রথম আলোর কেউ যোগাযোগই করেনি।
একেই বলে বড় কাগজ।
যা কিছু ভালো তার সাথে প্রথম আলো
ধিক!
৮২| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:১৬
আউটসাইডার বলেছেন: আরিফের জন্য শুভকামনা, আর পিয়ালকে সাধুবাদ।
৮৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:২০
আবদেল্লাহ ফাইসাল বলেছেন: ভালো লাগলো ছেলেিট ভালো আছে জেনে।
৮৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪
আকাশচুরি বলেছেন: আরিফ কোনো ভুল করেনি, সুতরাং ক্ষমা চাওয়ার কোন কারন নেয়।
ভালো থাকুন আরিফ
৮৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:২৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: পড়ার আগেই প্লাস দিলাম। পড়ার পরে কি দেব ভেবে পাচ্ছিনা।
৮৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৬
শেহাব বলেছেন: ৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫৫
৮৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৪
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: পড়লাম। দেবার মতো কিছুই আমার কাছে নেই।
৮৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৫
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: শুধু অনেক অনেক ধন্যবাদ।।।
৮৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:০০
ফরহাদ উিদ্দন স্বপন বলেছেন: কিছু একটা বলার জন্য লগ ইন করেছিলাম। কিন্তু মন্তব্যগুলো পড়ার পর মনে হলো আমার কথাগুলো বলা হয়ে গেছে। +++++++
৯০| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:০৩
রেটিং বলেছেন: খব কস্ট মানুষকে এভাবে মিসইন্টাপ্রেট করে ধর্মীয় ব্যবসা করার জন্য। অনেক অনেক কস্ট লাগছে মায়ের কাছ থেকে ছেলেকে দূরে কোন এক জেলে বন্ধ করে রাখা। মনটা আবার খারাপ হল। কবে যে আমাদের দেশ থেকে এইরকম অনাচারের শিকার হওয়া থেকে আরিফরা মুক্তি পাবে জানি না। তবে এটুকু বলতে পারি, আমরাও একদিন এমন দেশ পাব যেখানে আরিফরা নির্দি্বধায় লিখে যেতে পারবে। এমন একটা সাহসী পোস্টের জন্য অমিকে ধন্যবাদ।
৯১| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:০৫
ফিউজিটিভ বলেছেন: আশ্চর্য!!! আরিফের কার্টুনটা নিয়ে এতকিছু হয়ে গেল আর ঐ কার্টু্নটা নিয়ে কোন খবরই হয়নি!!! কেন??????
৯২| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:০৯
সবাক বলেছেন: আরিফের জন্য খুব খারাপ লাগতো। কোন অপরাধ না করেই সে অপরাধী হলো। অথচ ধর্মকে যারা পতিতা দালালের মুখের বুলি বানিয়ে ছাড়ে তাদের কোন সাজা হয় না। সত্যিই আক আজব দেশে বাস করি।
আজ আরিফ সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। জেলের ভেতর তার উপর অত্যাচার আমার মনকে খুব কাঁদাচ্ছে।
হে সৃষ্টি কর্তা তুমি কাদের হাতে তোমার ধর্মরক্ষার দ্বায়িত্ব দিলে?
আদৌ কি দিলে?
৯৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:১০
ফারহান দাউদ বলেছেন: সুমন্তরে এসএমএস করল কিন্ত সে রিপ্লাই দিল না!! ভন্ডের দল। মতি রে ধরে চাবকানো উচিত।
৯৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:১৫
লিপিকার বলেছেন: আরিফের জন্য সমবেদনা। আরিফের পাশেই আছি......
আশা করি আরিফ একটা সুন্দর জীবন পাবে যেখানে থাকবেনা "জেএমবি" নামক কোন হিংস্র পশুসমাজের ভয়।
পোষ্ট অসাধারন......++++
৯৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩২
সাইফ সামির বলেছেন: দারুণ!
৯৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫২
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।এই পোষ্ট না পড়লে হয়ত আরিফ সম্পর্কে খারাপ ধারনা থেকে যেত।এত ভাল ১টা ছেলেকে খামাকা এত কষ্ট দিয়েছে।খারাপ লাগছে পোষ্টটা পড়ে।
২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আর কারো কথা বলবো না নূর-ই-হাফসা। শুধু আপনার মন্তব্যটা পড়ার পরই মনে হচ্ছে আমার পরিশ্রম সার্থক।
৯৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫০
শফিকুল বলেছেন: সব কিছু ঠিক আছে কেবল....
কিন্তু কার নামের আগে সেটা ব্যবহার করা যাবে, কোথায় যাবে না- সেটা তারা বলে দেন না।
এ কথাটির সাথে আমি একমত না।
আপনি বিবেকবান হলে এমন করতেন না।
কেউ গু খেলে আপনিও কি খাবেন।
২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: অল্প বয়সীদের ধর্ম শিক্ষার সঙ্গে ব্যাপারটা জড়িত বলেই বিবেক জাতীয় কথাগুলো খুব ক্লিশে শোনাচ্ছে। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ এবং পড়ার জন্য। অনেক সময় নষ্ট করলেন দেখা যাচ্ছে
৯৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৬
রাজামশাই বলেছেন: গো মুর্খ
৯৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৭
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: রাজামশাই, কারে গো মূর্খ কইলা?
১০০| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৮
রাজামশাই বলেছেন: আরিফ রে কইছি
২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:০০
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: পোলা কিন্তু ডিগ্রি পাশ রাজা মশাই
১০১| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:০০
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: কেন মোহাম্মদ রাজামশাই আরিফ গো মূর্খ কেন?
১০২| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৯
এখনই সময় বলেছেন: ( একজন আমার একটা ছবি প্রিন্টআউট এনে দেখালেন যেখানে আমি দুর্নীতি দমন কমিশনের কার্টুন প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরষ্কার নিচ্ছি।)
খবর টা পড়ে আমার এক বন্ধু আছে সি আইডি তে থাকে, কথায় কথায় এই ব্যপারটা বলালাম।
হেসে বলল, ছেলেটার অপরাধ খুব বেশী ছিল বলে মনে করি না। যা হয়েছিল তখন সরকার ব্যপারটা শক্তভাবে দেখছিল।
সরকার যখন একটা ব্যপার এত শক্ত ভাবে দেখে তখন কারো এত সখ থাকে না যে ওর পুরান কবে কোন খানের ছবি প্রিন্ট করে পকেটে নিয়ে বেড়াবে। যেটা সরকাররে বিপক্ষে কাজ করে। এখানে দয়া মায়ার কোন জায়গা নাই। সরকারের ইচ্ছাটাই প্রতিষ্ঠিত করা জরুরী।
ছাড়া পাবার পর সবাই অনেক বীর গাথা গল্প বলে । রাতা রাতি দেশ প্রেমিক হয়ে যায়... আজ পর্যন্ত কাউকেই দেখলাম না সত্যি কথাটা বলতে... বলে হাসতে থাকল..
২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:২৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যটা হুবহু আগেও জানি কোথায় দেখছিলাম, স্মরণ আসতেছে না
১০৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১০
নিয়ন আলোয় বাউল বলেছেন: উদয়ের পথে শুনি কার বাণী
ভয় নাই ওরে ভয় নাই
(রবীন্দ্রনাথকে কবিতাটির জন্য ধন্যবাদ)
১০৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:০৯
রাজামশাই বলেছেন: স্থায়ী কিছু প্রকাশের সময় অনেক দিক যেমন সামাজিক, মানসিক, ধর্মীয় সব দিক লক্ষ্য রাখতে হয়। একজন চিত্রশিল্পীর/কার্টুনিস্টের অনেক দ্বায়বদ্ধতা থাকে তার প্রকাশিত কার্টুন কোন দ্বায়বদ্ধতা প্রকাশ করে? কার্টুন ব্যঙ্গ হইলেও তার কিছু গঠন মূলক দিক থাকে । জনাব আরিফের কার্টুনে কি আছে?
আমরা অনেক গালি, অশালীন কথা, বিকৃত অনেক কিছুই জানি। তাই বইলা কি আমরা তা বলিয়া বেড়াই? অবশ্যই না।
আরিফ গো মুর্খ বলিয়াই এই কাজখানা না বুঝিয়া করিয়াছে।
১০৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৪
আশালতা বলেছেন:
১০৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৪
ফিউজিটিভ বলেছেন: দুঃখিত; নাক গলালাম বলে - @রাজামশাই - ঐ মাদ্রাসা ছাত্র এবং কদু বিষয়ক কার্টৃনটির প্রকাশকও নিশ্চয়ই গোমুর্খ নাকি বলেন রাজামশাই?
১০৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৪
রাজামশাই বলেছেন: অবশ্যই গো মুর্খ
১০৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৫
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: আরো অনেকেই তো করছে মোহাম্মদ রাজামশাই। এবং আমি যতদূর জানি ঐটা ছিলো এমন একদলের প্রকাশনা, যারা দিনরাত ইসলাম ইসলাম কইয়া গলা দাবড়ায়। তখন তো কোন দোষ হয়নাই। নাকি মোহাম্মদ নামটা তাদের পেটেন্ট করা? তখন তো এইটা নিয়া কোন হট্টগোল হয়নাই? তাইলে আরিফ গোমূর্খ হইলো কেমনে?
আর আমার কমেন্টখানা পড়েন। আপনার-আমার নামের লগে মোহাম্মদ লাগানো থাইকা, বিড়াল-কদু এইগুলা আগে লাগানোই ভালা। তারা অনেক নিরীহ
আর আরিফের কার্টুনে কি আছে, সেইটা আপনার মতো মোহাম্মদ রাজামশাই বুঝবোনা
১০৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৯
ঘনাদা বলেছেন: গো মূর্খ কিছু আবাল কার্টুন আঁকা দেখতে পারেনা। দুঃখজনক কিন্তু সত্য যে জামাত মৌদুদীর আছরে পড়ে চরম অসহনশীল ইসলাম প্রচার করে থাকে।
তৎকালীন জামাতের একটা শো ডাউনের দরকার ছিলো। আরিফের ছবি সেটাই দিয়েছিলো।
তবে জমাতীদের এই অসহনশীলতার চর্চা মেরামত করা দরকার।
(অমি পিয়ালকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই জানালাটা খোলার জন্য)
১১০| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৬
রাজামশাই বলেছেন: একটু বুঝাইয়া দেও ?
১১১| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:১৭
নিনতা বলেছেন: সত্যিই অনেক ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে এলাম। রহমান ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।।
১১২| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২১
আশালতা বলেছেন: আরিফের জন্য সহানুভূতি ও শুভ কামনা। আমরা সম্ভবত, ভূলে যাচ্ছি, এই কার্টুন ইস্যু নিয়ে সবেচেয় বেশি উগ্র আন্দোলন করেছিল হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশ। এই সংগঠনটি মূলত তৎপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোতে। এরা মূলত সচ্ছল পরিবার ও মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের টার্গেট করে সদস্য সংগ্রহ করছে। এরা কালক্রমে ভয়ংকর জঙ্গী হয়ে উঠবে। এরা এখন মুসলিম প্রফেশনাল নামে এবং ছাত্র মৈত্রি নামেও তৎপর আছে। এদের থেকে ছাত্র/ছাত্রী ও ভাই-বোনদের সাবধান করুন।
না হলে ভবিষ্যতে আরিফের মত আরও অনেকে ভিকটিম হবেন।
১১৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২০
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: আমি কি কইছি নাকি আমি বুঝছি বা বুঝিনাই? আমিতো এইটা নিয়া কিছু বলিনাই
...তুমিই না প্রশ্ন করলা
জনাব আরিফের কার্টুনে কি আছে?
উত্তর খুইজা বাইর করার দায়িত্বও তোমার
আমি প্রশ্নও করিনাই...উত্তরও জানিনা
কাউরে মূর্খ বলার আগে চিন্তাভাবনা কইরা কইয়ো। নিজে কতটুকু জানো ঐটা আগে ভাইবা দেখো...তারপর আরেকজনরে মূর্খ কইয়ো
১১৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২১
ফিউজিটিভ বলেছেন: @সামী- ভাই আপনে আবার খামোখা রাজামশাইয়ের আগে 'মোহাম্মদ' বসাচ্ছেন কেন?
১১৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২১
আলিফ দেওয়ান বলেছেন: তেরজন মাইনাস দিছে দেখা যায়।
১১৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৪
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: @রাজামশাই....তুমি তো আগে যে একটা কার্টুন ছাপছিলো কিশোরকন্ঠ না কোন পত্রিকায়, ঐ সম্পর্কে তো কিছু কইলানা? উত্তরটা দেওতো ভাইটু?
@ভবঘুরে...রাজামশাই পাক্কা মুসলমান, তাই
১১৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৫
ঘনাদা বলেছেন: মারডক, এই তের জন না থাকলে বর্তমান বাংলাদেশ চিনতে পারতানা। আমরা অনেক উন্নত থাকতাম। এই তের শুয়ারই দেশটাকে টেনে ধরে রেখেছে পেছন দিকে। এরা হলো ইসলামের নাম ভাঙানো প্রাগৈতিহাসিক আবর্জনা।
১১৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৬
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: এইজন্যেই কয়, আনলাকি থারটিন। তেরোজনের জন্য ১৩ টা মুলি বাশ
১১৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৮
নিয়ন আলোয় বাউল বলেছেন: দাড়ি ধরে মারো টান ,রাজা হবে খান খান
১২০| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৮
ফিউজিটিভ বলেছেন: "আলিফ দেওয়ান বলেছেন: তেরজন মাইনাস দিছে দেখা যায়। "
- যারা মাইনাস দিয়াছেন তারা সারাজীবন মাইনাস পাইয়াছেন। ঐগুলাই বিতরন করে বেড়ান। প্লাস থাকলে তো দিবে
১২১| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৩২
স্বাপ্নিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল, পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ। আরিফের জন্য অনেক শুভকামনা...
১২২| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৩
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: আশালতার মন্তব্যটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পিয়াল ভাই। হিযবুত তাহরীরকে দেখেছি কাছ থেকে, বুঝেছি এখনই এদের ঝেড়ে না ফেললে ভবিষ্যতে কপালে দুর্ভোগ আছে।
তবে সুমন্তর ব্যাপারটা রহস্যজনক; তাকে যতোটুকু দেখেছি বা তার লেখা যতোটুকু পড়েছি, এমন করার কথা নয় তার; আচ্ছা কথা বলে দেখছি তার সাথে।
১২৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৩৭
রাজামশাই বলেছেন: @সামী আমার কমেন্ট এর লাষ্ট লাইনটা পড়।
আমি আরিফরে শুধু গো মুর্খ কইছি।
আরো অনেকেই তো করছে মোহাম্মদ রাজামশাই। এবং আমি যতদূর জানি ঐটা ছিলো এমন একদলের প্রকাশনা, যারা দিনরাত ইসলাম ইসলাম কইয়া গলা দাবড়ায়। তখন তো কোন দোষ হয়নাই। নাকি মোহাম্মদ নামটা তাদের পেটেন্ট করা? তখন তো এইটা নিয়া কোন হট্টগোল হয়নাই? তাইলে আরিফ গোমূর্খ হইলো কেমনে?
আমি এদেরকে ও গো মুর্খ কইছি।
(ভবঘুরের পরের কমেন্টটা পড়)
আরিফ যদি গো মুর্খ না হয় -
আরিফ এর বিরুদ্ধে যদিও আন্দোলনে আমি ছিলাম না কিংবা সমর্থনও করি নাই। বাংলাদেশে গোড়া মুসলমান আছে সে কথা কি চিন্তা করে নাই? মুর্খ না হইলে চিন্তা করার কথা। চিন্তা যদি কইরাই থাকে তাইলে এইডারে কি কমু। গোড়া মুসলমানের জয়?
১২৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৩৯
আলিফ দেওয়ান বলেছেন: তাই তো দেখতাছি@ভ্যানগখ
১২৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৩৯
রাজামশাই বলেছেন: অথবা কৃতকর্মের ফল? অথবা খোচা দেওয়ার পরিনতি?
কি কি কি @সামী
১২৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪০
পলটু বলেছেন: পিয়াল ভাই বানচদ রাজামশাইরে ব্লক কইরা আমার কমেন্টটা মুইছা দিয়েন দয়া কইরা। এত জটিল একটা পোস্টরে লইয়া ফাতরামি শুরু করছে হারামজাদা। যা ভাগ রাজাকারের বাচ্চা।
১২৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫
ঘনাদা বলেছেন: মোহাম্মদ রাজামশাই,
বাংলাদেশে যেমন জে এমবি আছে, গোঁড়া মুসলমানও আছে। তাদের পাত্তা দিলে এই দেশ আরো বেশি জাহেলিয়াতের দিকে পিছিয়ে যেতে থাকবে।
সুখের কথা আপনার মতো 'গোঁড়া'র সংখ্যা এই পোস্টে এ পর্যন্ত মাইনাস দেয়া ১৫ জনেই সীমাবদ্ধ। বাকি ৬২ জন ই এখনো দেশের মুল সুর।
তবে দেশটাকে সৌদি-পাকিস্তান বানানোর জন্য কারা নিযুক্ত সেটা আমরা বুঝি।
লাভ নাই।
১২৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: তার মানে তুমি কইতাছো, গোড়া মুসলমান হইলেই বিড়ালের আগে মোহাম্মদ লাগাইলে সেইটা অবমাননা? বাংলাদেশে গোড়া মুসলমান কয়জন? আমার মতে তো ১% ও না। আমি তো আমার আশেপাশে হাজার হাজার মুসলমানের মাঝে কোন গোড়ামী দেখিনা। কেউই এইসব নিয়া চিন্তাও করেনা। বিলাইয়ের আগে মোহাম্মদ লাগানো হইছে নাকি, কদুর আগে। শহরে মানুষ ঘুম থাইকা উইঠা অফিসে, ব্যবসা বানিজ্যে গিয়া কাম কাজ করে। গ্রামেও এইরকম। কার ঠেকা পড়ছে বিলাই, কদু এইসব নিয়া মাথা ঘামাইবো। এইসবই হইলো রাজনীতির কলকাঠি। ধর্মরে ব্যবহার করবো আর মাইনসের চোখে ঠুলী পরাইয়া ধর্মের নামে তাগোরে ধর্ষন করবো। গোড়া মুসলমান ঐ তাগোরই সৃষ্টি। এমনিতে আমাগো দেশের সাধারন মানুষ কেউই গোড়া না।
১২৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৬
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: উপরের মন্তব্যটা মোহাম্মদ রাজামশাইরে করা
১৩০| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৮
রাজামশাই বলেছেন: পিয়াল কে ধন্যবাদ -
এই স্বাক্ষাৎকার টি পোষ্ট আকারে দেওয়ার জন্য। আরিফ তার কথা বলতে পেরেছে। কোন উদ্দেশ্য নিয়া এই কার্টুন সে বানাই নাই এবং দেশের জন্য আরও বড় কিছু করতে চায় । আমার ও কামনা রইল সে যেন দেশের জন্য বড় কিছু করতে পারে।
১৩১| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৯
ঘনাদা বলেছেন: অতঃপর...
এইটা বইলা 'মোহাম্মদ রাজামশাই' মাপ চাহিয়া বিদায় লইল।
আর যেন এই রকম তাং ফাং কতাবার্তা বলতে না দেখি।
ঠিক আছে?
১৩২| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৫৩
রাজামশাই বলেছেন: আরিফ রে যে গো মুর্খ কইছি তা কিন্তু ফিরাইয়া লই নাই। @ ঘনাদা
১৩৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৫৫
হাসিব মাহমুদ বলেছেন: ছাগু নিক ফ্যাক্টিরি অপারেশনে নামছে দেখি !
১৩৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৫৫
ঘনাদা বলেছেন: না দরকার নাই, পাব্লিকে অলরেডি বুজছে আসল গুমূর্খ কে!
যান, বিদায়!
১৩৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৬
বকলম বলেছেন: সব জোকস্ সব খানে বলা যায় না বলা উচিতও নয়। রমজান মাসে এমন একটা ফালতু জোকস্ আরিফ ও পত্রিকা সংশ্লিষ্ট কারোও ছাপা উচিৎ হয়নি।
তবে আরিফ লঘু দোষে গুরু দন্ড পেয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এখানে আরিফের থেকে পত্রিকাওয়ালাদের বেশি দায়িত্বশীল হওয়া উচিৎ ছিল।
আমাদের দেশে ধর্মান্ধদের জন্যই জামাতশিবির, জেএমবি'র মতো দলগুলো প্রশ্রয় ও সমর্থন পায়। এ সমস্যা একদিনে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়।
আরিফের এই অবিবেচনা প্রসূত কাজের জন্য তাঁর ভোগান্তি দু:খজনক। আশাকরি সে শীঘ্রই একটি স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাক।
১৩৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০০
আলিফ দেওয়ান বলেছেন: কিন্তু ছাগুরাম নিজের নিকে লেখে না ক্যান। কাটুম গ্যাঞ্জামের সময় তো কাইন্দা ভাসাইছে।
১৩৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৪
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: সুমন্তদা কে পোস্টের লিংকটা দিলাম, দেখা যাক উনার কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় কিনা...
১৩৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ... বিশেষ করে কেউ যখন আরিফ ছেলেটাকে আর মনে রাখলনা, তখন তাকে এভাবে তুলে ধরার জন্য ... +++++
ব্লগের জামাইত্যাগোরে একটা প্রশ্ন
কিশোরকন্ঠে কি কার্টুন আঁকা জায়েয?
১৩৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৫
ঘনাদা বলেছেন: এইবার স্রোত উল্টাদিকে কিনা!... মার্ডক
১৪০| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১১
পলটু বলেছেন: রাজা=তিনকোনা নাকি??
১৪১| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১৫
আলিফ দেওয়ান বলেছেন: দেখি পুরান স্রোত ঘাইটা কারা কারা ঐ সময় কাইন্দা ভাসাইছিল@ভ্যানগখ
১৪২| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:২২
ঘনাদা বলেছেন: হুমমম... সামহোয়ারের পাতাগুলা বাংলাদেশের প্রবহমান ঘটনার স্রোতচিহ্ন!
উদ্যোক্তাদের এট লিস্ট এজন্য ধন্যবাদ দেয়া যায়!
১৪৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৪
লাল দরজা বলেছেন: স্বাক্ষাতকার টি পোষ্ট করে আরিফিরে কথা জানবার সুযোগ করে দেবার জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। আরিফের জন্য রইল সকল শুভ কামনা। আরিফের ইচ্ছা পূর্ণ হউক, ও আমাদের দেশের মুখ উজ্জল করুক এই দোয়া করি।
পোষ্টটি পড়তে পড়তে দুটি প্রশ্ন মনে এলো,
এক. সরকার-গোয়েন্দা-পুলিশ, এদের মূল দ্বায়িত্বে যারা থাকেন তাদের মানুষ যত গালাগালী করে এরা ত আসলে তেমন খারাপ নন! খারপ ত খেয়াল করলাম অল্পশিক্ষিত মোটামাথার দারোগা- পুলিশ এ শ্রেণীর লোকজন দেখছি। ধর্ম এদের আলোকিত নয় বরং অন্ধ রাখে।
দুই. ব্যাপারটা কতটা কাকতালীয় কে জানে, কিন্তু এই কার্টুন কন্ট্রোভার্সির আরেক কারণ প্রথম আলোকে সাইজ করার কোন ইত্তেফাকিও রাজনীতি ছিলনাত আবার! যত যাই হউক ব্যারিষ্টার মইনুল যে সাদামনের কোন ব্যারিষ্টর নন এ কথাত এতদিনে আর কাউকে ব্যাক্ষ্যা করে বোঝাতে হবে না নিশ্চয়।
পোষ্টের জন্য আবারো পিয়াল আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৪৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৯
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: আরিফের ফাঁসি চাইসিলো ব্লগের অনেকেই ।
জেএমবির যেই হারামির বাচ্চা গুলা জেলে আছে সেগুলিরে মইত্যার সেলে চালান করনের কাম । হুজুরে আরাম পাইবে ।
১৪৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৫১
মেসবাহ য়াযাদ বলেছেন: ওস্তাদ, লাল সালাম আপনারে। আরিফ, তার কার্টুন, প্রথম আলো, সুমন্ত আসলাম ইত্যাকার বিষয়ে কিছু কিছু বিচ্ছিন্নভাবে জানা ছিলো। আপনার লেখায় বিস্তারিত জানা গেলো।
আবারও কৃতজ্ঘতা। ভালোবাস আর শুভ কামনা আরিফ ছেলেটির জন্য... @ অমি রহমান পিয়াল
১৪৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৪
লাল দরজা বলেছেন: "আমার একমাত্র ভয় জেএমবিকে। ......... এরা বেহেশতের জন্য যে কোনো কিছুই করতে পারে।" আরিফের এই শঙ্কাটি কি কেবল আরিফেরই! আমাদের দেশে দিনেদিনে গোকুলে যে কি কি বাড়িতেছে কে জানে! বিলবোর্ড ব্যাবসায়ী কোকো সাহেবের 'কার্টুন আকা গুনা' এ টাইপের উপলব্ধীটিও ইন্টারেষ্টিং।
১৪৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০১
আলিফ দেওয়ান বলেছেন: পুরান পোস্টতো দেখি অনেকগুলি নাই!
১৪৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১০
অদ্ভুত আঁধার এক বলেছেন: এ লেখাটা কার কার কেন ভাল লাগেনাই জানতে চাই?
লুকিয়ে - দিতে তো আর সাহস লাগেনা। এরা কখন এ দেশ ছাড়বে?
ধন্যবাদ পিয়াল কে আর সবাইকে......।
১৪৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:২৩
আসাদ রহমান কিশোর বলেছেন:
আরিফকে ভালোবাসা......
১৫০| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৪২
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: প্রয়োজনীয় এই পোস্টের জন্য পিয়ালকে ধন্যবাদ জানাই। আরিফের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই। সামহয়ারকেও ধন্যবাদ স্টিকি করার জন্য।
১৫১| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৪২
নির্বাক সুশীল বলেছেন:
রাজামশাই এর পিছনের নোংরা লোক, এই পোস্টে কিছু বলবো না।
খালি বলি, বাড়ি গিয়ে ট্যাপের পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
তাও যদি কিছু ময়লা পরিস্কার হয়।
মনের ময়লার জন্যে কিছু করার নাই অবশ্য।
১৫২| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৪
নির্বাক সুশীল বলেছেন:
যারা মাইনাস দিসে এই পোস্টে, সবাইকে ওই এক কথাই বলবো...
বাড়ি গিয়ে ট্যাপের পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
তাও যদি কিছু ময়লা পরিস্কার হয়।
মনের ময়লার জন্যে কিছু করার নাই অবশ্য।
১৫৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৮
শিবলী নোমান বলেছেন: আরিফের এই পরিণতি দীর্ঘসময় আমাদের অনেকেরই মর্মপীড়ার কারণ হয়ে ছিলো। কাজ করতে গিয়ে ভয় হতো, কখনো এমন কোনো পরিস্থিতিতে না পড়ে যাই, যখন পত্রিকার দণ্ডমুণ্ডের কর্তারা ক্ষমা চেয়ে বেঁচে গিয়ে আমাকে টার্গেটে ফেলে দেয়। এইসব ভয় নিয়ে তবু কাজ করি। কাজ করতে চাই। আরিফও চায়। আরিফকে এই সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিধানের দায় আমাদের সবার- এই কথাটা মনে রাখা জরুরি। পিয়াল ভাই, আমার তরফে ধন্যবাদসূচক কিছু তো পাওনা থাকলো আপনার।
১৫৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৪
রাজামশাই বলেছেন:
@নির্বাক সুশীল
রাজামশাই এর পিছনে নোংরা লোক - আবার পানি দিয়া ধুইয়া আইতে কইলা।
কারণ টা কি? আরিফরে গো মুর্খ কইছি বইলা ?
মতের মিল না হইলে তাই করতে হয় নাকি?
১৫৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৮
ঘনাদা বলেছেন: মোহাম্মদ রাজা(কার)মশাই আপ্নেরে তো ট্যাপের পানি দিয়া ধুইতে বলছে সুশীল, ড্রেনের পানি তো আর বলে নাই!
যদিও আমার মতে ঐটা ট্যাপের পানির অপচয়!
আপনের মত লোকগুলারে ওয়াসার লেগুনে চুবাইয়া....
১৫৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:০৩
রাজামশাই বলেছেন: @ঘনাদা -
আমি দিনে পাঁচবার মুখে মেছওয়াক করি। তাই ময়লা থাকার সম্ভাবনা নাই।
তুমার মুখ যে কি পরিস্কার তাতো দেখবার পারতিছি ।তুমারে একখান উপদেশ দেই সন্দেহ আছে বইলা বলতাছি কোষ্ঠ্য দূরীকরণের পর পানি ব্যবহার করিও।
১৫৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:০৬
ঘনাদা বলেছেন: আপ্নে হঠাৎ তুমিতে নাইমা আসলেন?
মেসওয়াক দেওন হুজুরগুলার মুখে কিমুন গন্দ তা সকলেই জানে!
পিয়াল ভাই, এই লোক তার শেষ কমেন্ট কইরা এই পোস্টে কথা কওনের যোক্তিকতা হারিয়েছে বলে মনে হয়।
দয়া করে....
১৫৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:০৭
স্ট্যানলি কুবরিক বলেছেন: পড়লাম। +
১৫৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৮
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: সুমন্ত আসলাম তার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আমাকে, ব্যস্ত ছিলাম বলে কমেন্ট করতে দেরি হলো।
প্রথমে তিনি পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন পোস্টটি করার জন্য। কমেন্টকারীদেরও ধন্যবাদ দিয়েছেন। কিছু মন্তব্যে তার সেসময়ের ভূমিকাকে ভন্ডামি বলা হয়েছে- এপ্রসঙ্গে সুমন্তদা মনে করছেন ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক, তাদের জায়গায় তিনি নিজে হলেও তাই মনে করতেন। সেসময় এমন অনেক অনেক ছোটখাটো ঘটনাই ঘটেছে যেগুলো একত্র না করলে হয়তো পুরো ব্যাপারটা ঠিক বোঝা যাবেনা। যেমন আরিফের করা এসএমএস-এর ব্যাপারটা। এপ্রসঙ্গে সুমন্তদার বক্তব্য হচ্ছে সেসময় আনিসুল হকের পরামর্শে তিনি মোবাইল বন্ধ রেখেছিলেন, এবং সেটা প্রায় মাসখানেকের জন্য বন্ধ ছিলো।
তিনি বলেছেন মানুষ হিসেবে উনার সীমাবদ্ধতা রয়েছে, সেই কঠিন সময়ে সীমাবদ্ধতাগুলোর ঊর্ধ্বে উঠতে তিনি পারেননি। তবে তিনি ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি আরিফকে ধরে নিয়ে যাওয়া হবে; আরিফের সাথে যোগাযোগ করে তিনি বারবার অভয় দিচ্ছিলেন (যদিও নিজে ছিলেন প্রচন্ড ভয়ে)। আর আরিফ ছাড়া পাওয়ার পর তিনিই প্রথম তার সাথে যোগাযোগ করেন। উল্লেখ্য, দুজনার একই এলাকায় বাড়ি (সিরাজগঞ্জ), পরস্পরকে তারা বহু আগে থেকে চেনেন।
তার এবং আরিফের প্রতি করা প্রথম আলোর আচরণে তিনি অত্যন্ত বিরক্ত এবং হতাশ; সেসময় প্রথম আলোর উচিত ছিলো তার এই দুই কর্মীকে বুক দিয়ে আগলে রাখা, তা না করে পত্রিকাটি যা করেছে তাতে তিনি প্রথম আলো ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
সংক্ষেপে এই হলো সুমন্ত আসলামের প্রতিক্রিয়া; কেউ যেনো মনে না করে আমি তার পক্ষে এখানে এসে ওকালতি করছি, তার লেখা ভালো লাগে আমার, তাকে যতোটা দেখেছি বা তার লেখা যতোটা পড়েছি তাতে এই ইস্যুতে তার ভূমিকাটি রহস্যজনক লাগায় আমি তার সাথে যোগাযোগ করেছি, তিনি তার প্রতিক্রিয়া আমাকে জানিয়েছেন, আমি যথাসম্ভব অবিকৃত রেখে তার প্রতিক্রিয়া এখানে তুলে দিলাম।
ধন্যবাদ।
২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১০
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ রিয়াজ শাহেদ। পাঠকদের মন্তব্যে যাই উঠে আসুক, আরিফ তার সাক্ষাতকারে কাউকেই দায়ী করেনি, কাউকেই খলনায়ক বানানোর চেষ্টা করেনি। সুমন্তকেও না। যেই আরিফের সঙ্গে কথা বলবে, সেই মুগ্ধ হবে তার সরলতায়। সুমন্ত আমার অনেক দিনের সহকর্মী, মতি ভাইকে বাবার মতোই শ্রদ্ধা করি। কিন্তু সাক্ষাতকারে আমি অবিকল রেখেছি আরিফের কথাগুলি। নিজস্ব কোনো টুইস্ট একদমই ব্যবহার করিনি।
১৬০| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:৫০
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব বলেছেন: +
১৬১| ২৮ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৪
রাগ ইমন বলেছেন: একটা গুরুত্বপূর্ণ দলিল । পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ।
১৬২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
এফ বলেছেন:
খুব জানার ইচ্ছা ছিল ।
জানলাম।
+
১৬৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
বকলম বলেছেন: প্রয়োজনের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু, দুধের মাছি হয়েতো লাভ নাই।
সুসময়ে বন্ধু বটে সকলেই হয়, অসময়ে হায় হায় কেউ কারো নয়। সুমন্ত আসলাম সেই বন্ধুত্ব প্রমানে ব্যর্থ হয়েছেন, এটাই বোঝা যাচ্ছে।
১৬৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: পোস্টে আরিফের ছবি থাকবে কি থাকবেনা এটা যেমন আরিফের নিজস্ব ব্যাপার (পিয়াল ভাই ব্যাখ্যা দিয়েছেন ছবি দেয়ার), সুমন্ত আরিফের বন্ধু কি না এটাও আরিফেরই নিজস্ব ব্যাপার। বকলম ভাই, সুমন্তদার কথায় যা বুঝলাম তা হলো তিনি আরিফকে সাহায্য করতে এক পায়ে খাড়া ছিলেন, কিন্তু প্রথম আলোর কাছ থেকে কোনোরকম সমর্থন পাননি। তারপরও অনেক কিছুই তার করার ছিলো, কিন্তু নিজেই তিনি তখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন, আনিসুল হকের পরামর্শে মোবাইলও বন্ধ রেখেছেন।
পিয়াল ভাই, সুমন্তদাও আপনার কথা বললেন, "আরে এটা আমাদের অমিপিয়ালের লেখা নাকি?"
১৬৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: +
১৬৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
আবদেল্লাহ ফাইসাল বলেছেন: প্রথম আলো ছেলেটির চাকরি খেলো কেন? চাকরি না করলে তার লেখার অধিকার কেন কেডে নিলো। মতি কেন হুজুরদের পায়ে পড়ে মাফ চেয়ে আসলো? ভাবতেই লজ্জা লাগে... ছি ছি ছি। মামুস আত্মপক্ষ সমর্থন করবেন কিনা?
১৬৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
আবদেল্লাহ ফাইসাল বলেছেন: প্রথম আলো ছেলেটির চাকরি খেলো কেন? চাকরি না করলে তার লেখার অধিকার কেন কেডে নিলো। মতি কেন হুজুরদের পায়ে পড়ে মাফ চেয়ে আসলো? ভাবতেই লজ্জা লাগে... ছি ছি ছি। মামুস আত্মপক্ষ সমর্থন করবেন কিনা?
১৬৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সাদা মন বলেছেন: এইরকম একটা ফালতু পোষ্ট স্টিকি করার কি হল?
মাইনাস রেটিং করলাম(লেখককে না, কর্তৃপক্ষকে, এরকম একটা শিশুতোষ জোক করার জন্য)।
ব্লগ ভরিয়া আছে........!!!
২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১:৪৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ব্যাপক মজা পাইলাম
১৬৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
নিকো৮১২৩ বলেছেন: পুরা ব্যাপারটাই তো ছিল পলিটিকাল। একটা কিছু নিয়ে জামতীদের হাউকাউ করা দরকার তাই করছে। ওদের পত্রিকা কিশোর কন্ঠতে তো একই কৌতুক ছাপা হয়েছিল। খালি ওখানে বিড়ালের জায়গায় টাকি মাছ ছিলো। এটা কোন সাধারণ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেনি। সুতরাং আরিফের ক্ষমা চাওয়ার কিছু নাই। আরিফের প্রতি সমবেদনা ও সমর্থন। আর একটা কথা এই যে সরকার কিছু লোকের দাবিতে একজন লোককে শুধু শুধু হয়রানি করছে এটা ক্ষতিকর। মুক্তচিন্তার জন্য। এভাবে কারও মত প্রকাশের অধিকারে বাধা দেওয়া উচিত না।
১৭০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ড.বিবেক বলেছেন:
খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। যারা আমাদের জন্য এত কষ্ট করে সংবাদ পরিবেশন করে, তাদের জন্য আমরা কি করলাম? কি করেছি?
১৭১| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: িনেকার বক্তব্য সমর্থন করছি; তবে টাকি মাছের জায়গায় কদু হবে; যদিও এই একই কৌতুকে টাকি মাছের ব্যবহারও আমি দেখেছি, সেটা ১৯৯৫ সাল, আমাদের স্কুল ম্যাগাজিনে কৌতুকটা ছাপা হয়েছিলো।
১৭২| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৬
আশালতা বলেছেন: আচ্ছা, কয়েকটা বিষয় আমার জানার আগ্রহ, এখনকার কারো সুযোগ থাকলে, আরিফ থেকে যেনে দিলে খুশি হবো।
তাঁর মামলা পরিচালনা থেকে শুরু মুক্ত হওয়া পর্যন্ত কে মামলা পরিচালনা ও খরচ দিয়েছে? প্রথম আলোর এক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা ছিল কি না?
জেলখানায় থাকাকালে প্রথম আলো তাঁর খোঁজ খবর রেখেছে কি না, খাওয়ার-দাওয়ার, কাপড় চোপড় বা আনুসাঙ্গীক জিনিসপত্র পাঠানোর ব্যবস্থা করেছিল কি না?
জেলখানায় প্রথম দিন আত্ক্রমণকারীরা জেএমাবি নাকি হরকাতুল জিহাদ জঙ্গী ছিল। কারণ যতদুর জানি, মুফতি হান্নানসহ বেশ কয়েকজন হরকাতুল জিহাদ জঙ্গী ঢাকা কারাগারে আছেন।
২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: মামলার খরচ জুগিয়েছে তার চাচাতো ভাই। প্রথম আলো সম্ভবত সারা হোসেনকে আইনজীবি হিসেবে নিযুক্ত করতে সহায়তা করেছে, এর বাইরে সাক্ষাতকারেই আরিফ জানিয়েছে যে উপদেষ্টা মাইনুলের পদত্যাগের পর প্রথম আলো তাকে একটি ক্ষমা চেয়ে আবেদন পত্র পাঠায় যাতে সে সাক্ষর করে। জেলখানায় আক্রমণকারীরা যে জেএমবি ছিলো এটা আরিফকে বারবার জিজ্ঞেস করে নিশ্চিত হওয়া গেছে। টানা ছয়মাস থাকার পর তাদের পরিচয় সম্পর্কে তার অজানা থাকার কথা নয়। ধন্যবাদ আপনার কৌতুহলের জন্য।
১৭৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
আমাদের কাঠমোল্লাদের ঈমানী জোশ থাকে শিশ্নের আগায় ।
বুদ্ধি থাকে হাঁটুতে ।
সুমন্তরে এসএমএস করল কিন্ত সে রিপ্লাই দিল না!! ভন্ডের দল। মতি রে ধরে চাবকানো উচিত।
১৭৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৯
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: এধরণের বড় একটি ইস্যুর সত্য বাস্তবতাকে সামনে আনার জন্য প্রথমে ধন্যবাদ জানাই লেখককে।
(অবাক হচ্ছি এই দেখে যে এই পোস্টকে পছন্দ করেননি [মাইনাস] এমন ব্লগারও পৃথিবীতে আছে!)
১৭৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩০
ঘনাদা বলেছেন: @আবদুর রাজ্জাক শিপন
এস এম এস বিষয়ে ইতোমধ্যেই রিয়াজের জবানীতে সুমন্ত আসলাম বলেছেন তার মোবাইল বন্ধ ছিলো পুরো মাস!
তবে প্রথম আলোর উপর থেকে আমার বিশ্বাস উঠে গিয়েছে বায়তুল মোকাররমে নাকে খত দিতে দেখে।
১৭৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কালো বলেছেন: কড়া একটা পোস্ট হইছে ! পিয়াল ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
দেবিকা সাথী বলেছেন: কেন উনি এমনটা করবেন? মানুষের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি করাটা নেহায়েত মন্দ কাজ।
২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: তাইতো? এইখানে যারা আরিফের পক্ষে তারা কেউ তার প্রতি ক্ষুব্ধ না। তারা কি মানুষ না? নাকি জামাত-শিবির আর জেএমবিই শুধু মানুষ
১৭৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: কমেন্ট অব দি থ্রেডঃ
সুমন্তরে এসএমএস করল কিন্ত সে রিপ্লাই দিল না!! ভন্ডের দল। মতি রে ধরে চাবকানো উচিত।
১৭৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
পরাগ জাফর বলেছেন: এই জে এম বি এর মূলোৎপাটনের কোন উপায় নাই????
১৮০| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
দস্যু বনহুর বলেছেন:
আরিফের সাথে আছি। চমৎকার পোষ্টের জন্য পিয়ালকে ডাবল প্লাস।
১৮১| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:০৯
ৈবেদশী বলেছেন: কাজের ঝামেলায় আইবার পারিনাই। এহন আইয়া েদহি দারুন একখান পুষ্ট। ধন্যবাদ িপয়ালরে।
জে এমবিগো লইয়াতো আর পািরনা। হেরা আবার কুনহান থেইক্কা আইল।
আমার একমাত্র ভয় জেএমবিকে। তাদের মনে কি আছে জানি না। জেলে থাকতে একজন আমাকে বলেছিলো আমাকে যে হত্যা করবে তার জন্য নাকি বেহেশত নিশ্চিত। এরা বেহেশতের জন্য যে কোনো কিছুই করতে পারে।
আমি জে এমবি মারমু েবহেশ্তে যাইবার লািগ।
আমি একটা কইরা েজ এমিব মারমু একডি কইরা বেহেশ্ত পামু।
১৮২| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:০৭
নামহীন মানব বলেছেন: ভাল পোস্ট পিয়াল ভাই। প্লাস
১৮৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:১৩
অন্তরাল বলেছেন: অ.র.পিকে ধন্যবাদ।
সবগুলো মন্তব্য পড়লাম। সাক্ষাতকারে আরিফের পরিপক্কতায় মুগ্ধ হয়েছি।
সুমন্তর কাছে একটা জিজ্ঞাসা আছে। কেউকি জেনে দেবেন। কার্টুনটি কি তিনি লেখাগুলো (কৌতুকের লেখাগুলো) ছাড়া অনুমোদন করেছিলেন? এমনই বক্তব্য পেয়েছি কিছু সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে।
২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৯:৫৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আপনার এই কথা প্রসঙ্গে নিউজরুম এথিকসটা মনে পড়ে গেলো। যে কোনো রিপোর্টার আবজাব লিখতেই পারেন। কিন্তু সেটা যদি সেভাবেই প্রকাশিত হয় তাহলে সে দায়টা অবশ্যই চিফ রিপোর্টার ও নিউজ এডিটরের। সাময়ীকির ক্ষেত্রে এই দায় বিভাগীয় সম্পাদক ও ফিচার এডিটরের। সেদিক থেকে হিসেব করলে আরিফের দোষ আপনি কতখানি পাবেন? আর আপনার অভিযোগ সত্যি হলে সুমন্তু খুবই ভাগ্যবান
১৮৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৩১
রুধীণ বলেছেন: পোষ্টের জন্য কৃতজ্ঞতা ,
১৮৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৪১
মুজিব মেহদী বলেছেন: আরিফের মুখ থেকে আরিফকে জানবার সুযোগ করে দেয়ার জন্য অমি রহমান পিয়ালকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো লাগল ওঁর সব কথা। আরিফ কার্টুনটি এঁকে কোনো দোষ করেছেন বলে আমার আগেও মনে হয়নি এখনো মনে হলো না। ওঁর মনে কারো অনুভূতিতে আঘাত করবার মতো কোনো দূরভিসন্ধি ছিল না। এ ঘটনাটিকে সহজভাবে দেখাই দরকার ছিল।
জেএমবির উগ্রতার যে পরিচয় এই সাক্ষাৎকার থেকেও জানা গেল তাতে কিছু আশংকা থেকেই যাচ্ছে। এখন যেহেতু নির্বাচন কমিশনের কাজ করছেন আরিফ, এ মুহূর্তে ওঁর নিরাপত্তা দেবার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনেরই। আশা করি কমিশন সেটা দেবে। ক্রমশ ঝুঁকিটা কমে যাবে এরকমই আশা করি।
আরিফ অনেক বড়ো শিল্পী হোক।
১৮৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৯:০৬
মেঘ বলেছেন: বেচারা আরিফ!
একটা দেশের মোট শিক্ষিতের মধ্যে ৩২লাখ পোলাপান মাদ্রাসা শিক্ষার মতো উপযোগীতাহীন শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে। সেখানে জেএমবি থাকবে, হুজি, ইসলামী শাসনতন্ত্র থাকবে, মানুষের ধর্ম নিয়ে ব্যবসা থাকবে সেটাই তো স্বাভাবিক। তাদের কাছে কার্টুন তো পরনোর চাইতেও খারাপ হতে বাধ্য।
আমি আর কিছুতেই অবাক হই না। বিস্মিত হবার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছি সে অনেকদিন।
১৮৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৯:৩৩
মোহম্মদ নিজাম উদ্দিন বলেছেন: দ্বিতীয়বার মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। পুরোটা
১৮৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ৯:৩৯
প্রবাস কন্ঠ বলেছেন: আরিফের জন্য শুভকামনা, আর পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ।
১৮৯| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১০:০৬
মাইবম সাধন বলেছেন:
অব্যক্ত অথচ গুরুত্বপূর্ণ অনেক কথা জানতে পারলাম..
আরিফের জন্য শুভকামনা। আর অমি ভাইকেও ধন্যবাদ..
১৯০| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১০:২০
েক আিম বলেছেন: আরিফের মত মানুষ গুলোই সবসময় ব্যবহৃত হয় হায়নাগুলোর বিজয়ের হাতিয়ার হিসেবে।
দেখুন সে তার না করা ভুলের জন্য কতটা দুঃখিত। আর খানকি মৌলবাদী, প্রথম আলো র সম্পাদক আর সুমন্ত (যে খুব সুন্দর করে, বাউন্ডুলে লিখে ভাল মানুষ সাজত) কখনোই দুঃখিত হয় না, বরং মুখোশ বদলে হয়ে যায় বিজয়ী।
আর জেএম বি গুলারে গোপনে ফাঁসি না: মাঝ রাস্তায় বুলডোজার দিয়ে পিষে মারা উচিৎ।
১৯১| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১০:২৩
ছটিক মাহমুদ বলেছেন: আরিফ যে কাউকে আঘাত দেয়ার জন্য কার্টুন আকেনি তা নিশ্চত । একটা ইস্যু বানানোর জন্য এমনটি ঘটেছিল। তবে প্রথম আলোর সম্পাদক যেভাবে ক্ষমা চেয়েছিলেন তা তাঁর 'বাইরের নীতি'র সাথে মোটেই সঙ্গতিপূর্ণ ছিল না। 'বাইরের নীতি' মানে স্বাথের নীতি, স্বাথ হাসিলের নীতি।
১৯২| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:০১
রাতিফ বলেছেন: আপনি খুব মহৎ একটি কাজ করেছেন..............।
ভালো থাকবেন।
১৯৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:২১
না বলা কথা বলেছেন: প্রত্যেক জাতীয় পত্রিকায় এই লিখা ছাপানোর ব্যবস্থা করন হোক।
১৯৪| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:২২
এখনই সময় বলেছেন: এই রকম পোষ্ট আমি আগে কোথাও পড়ি নি, আর নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টের একজনের সাথে কথোপকথন উদৃদ্ত করেছি মাত্র। একই রকম পোষ্ট না হলে কি করে অন্যত্র একই রকম মন্তব্য আশা করেন?
সে ক্ষেত্রে এটা কি করে ভাবতে পারেন যে আপনি একই মন্তব্য আগে পড়েছেন(যেখানে একই রকম কোন বিষয় নেই)? এটা কি সম্ভব?
স্বৃতি শক্তির দূর্বলতা ভুগছেন এটা নিশ্চিত।
২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১:৫৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: সম্ভবত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের মুক্তির পর...
১৯৫| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:২৭
ফাহমিদুল হক বলেছেন: দেরীতে হলেও পড়লাম, জানলাম। ধন্যবাদ পোস্টদাতাকে।
আরিফ এক ধাক্কায় অনেক পরিপক্ব হয়েছেন, সাক্ষাৎকার পড়লে বোঝা যায়। তবে তার সারল্য ও সততাকে সেই পক্বতাকে ছাপিয়ে যেতে পারেনি।
আরিফ জীবনে অনেক দূরে যাবেন, এই কামনা করি।
"বিলবোর্ড ব্যাবসায়ী কোকো সাহেবের 'কার্টুন আকা গুনা' এ টাইপের উপলব্ধীটিও ইন্টারেষ্টিং।" লাল দরজার এই মন্তব্যে বেশ মজা পেলাম।
১৯৬| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:৪৫
দৃক বলেছেন: Nice..........
১৯৭| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:৫১
রাশেদ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি।
১৯৮| ২৮ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:৫৬
আহমাদ মোস্তফা কামাল বলেছেন: অমি রহমান পিয়ালকে ধন্যবাদ চমৎকার লেখাটির জন্য। লেখাটির ইংরেজি ভার্সনপড়েছিলাম কালকেই, ফেসবুকে আপনার দেয়া লিংক থেকে। কিন্তু কমেন্ট করার আগেই ইলেকট্রিসিটি চলে গেলো! এই মন্তব্য পোস্ট করার আগে আবার একই ঘটনা ঘটলে ষোলকলা পূর্ণ হয়।
আরিফ ধর্মীয় অনুভূতিতে নাকি আঘাত করেছে, এরকম কথা ঘটনার পর থেকেই শুনতে পাচ্ছিলাম। এখনও এই প্রসঙ্গ উঠলে কেউ কেউ বলে থাকেন। কেন বলেন, আমরা জানি, বুঝি। যে ধর্মীয় অনুভূতির কথা বলা হয়, সেটি কার ধর্মীয় অনুভূতি? কোন ধর্মীয় অনুভূতি? এতই ঠুনকো এই অনুভূতি যে, সামান্য একটি কার্টুনে সেটি মুষড়ে পড়ে? কারা এই ক্লিশে শব্দটি নিয়ে এত চেঁচায়? কেন চেঁচায়? আমরা বুঝি, এগুলোর পেছনে থাকে গূঢ়তম অন্য কোনো কারণ। তুচ্ছ ঘটনার সুযোগ নিয়ে সুযোগসন্ধানী বদমাশ মৌলবাদীরা মাঠ গরম করে। তাদের পেছনে থাকে শক্তিমান কোনো মহলের ইন্ধন। আমি বিশ্বাস করি, রাষ্ট্রের ইন্ধন ছাড়া কোনো দেশেই কোনো কালেই মৌলবাদীরা প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের দেশে নানা ইস্যুতে মৌলবাদীদের সঙ্গে যেমন আপোস করা হয়েছে, তেমনি তাদের আস্কারা দেয়া হয়েছে রাষ্ট্রের উচ্চতর কেন্দ্র থেকেই। আরিফ তো পরিস্থিতির শিকার, তিনি নিজে কাউকে ঘটনার জন্য দায়ী না করলেও, মইনুল হোসেনের পদত্যাগের পর তার মামলার মোড় ঘুরে যাওয়ার প্রসঙ্গটি যথেষ্ঠ ইঙ্গিত বহন করে। কে বা কারা ছিলেন এই ঘটনার মূল ইন্ধনদাতা, বোঝা যায়। এর আগেও আহমদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদ, তসলিমা নাসরীন প্রমুখ মৌলবাদীদের আক্রমণের শিকার হয়েছেন। মৌলবাদীরা তাঁদের মাথার মূল্য ঘোষণা করেছে একাধিকবার। অথচ রাষ্ট্র এই জঘন্য কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই গ্রহণ করেনি। একটি দেশে, যদি আইন নামক কোনো বস্তুর অস্তিত্ব থেকে থাকে তাহলে সেই দেশে একজন নাগরিকের মাথার মূল্য ঘোষণা করেও কিভাবে পার পেয়ে যায় কেউ? আমরা, যারা এই মৌলবাদের তীব্র বিরোধিতা করি, মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা নিতে পারিনি।
আমার মনে হয়, এরপর আর কখনো কোনো মৌলবাদী গোষ্ঠী যদি কোনো বিষয়ে এরকম হুমকি-ধামকি দেয় তাহলে এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে একটি রিট আবেদন করা যেতে পারে। কোনো আইজীবী কি দেশের স্বার্থে বিনা পারিশ্রমিকে এই ধরনের একটি সম্ভাব্য রিট আবেদনের পক্ষে কাজ করবেন? পিয়াল, আপনার পরিচিত কোনো আইনজীবী থাকলে বিষয়টি অনুগ্রহ করে আলাপ করে দেখবেন।
আরিফ যে কার্টুনটি এঁকেছেন, সেটি এঁকে তিনি কোনো অপরাধ করেননি। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাকে সবসময়ই সমর্থন করে এসেছি, এখনও করছি, ভবিষ্যতেও করবো। তাঁর জয়যাত্রা অব্যাহত থাকুক।
২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ২:০৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য। এ জন্য অবশ্যই দরকার সবার মিলিত প্রয়াস এবং ব্যাপক সচেতনতা। মৌলবাদীরা চাইলেই যাতে মাঠ গরম করতে না পারে সেটা ঠেকানোর উপায় ভাবতে হবে
১৯৯| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১২:২৯
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: কামাল স্যারের মন্তব্যটা ভাবাচ্ছে...
২০০| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১২:৫৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: দারুন একটা ইন্টারভিউ।
২০১| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১:০১
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: খুব দারুণ একটা ইন্টারভ্যিউ....।
অনেক কিছু জানলাম।
শুভেচ্ছা নিন।
২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ২:০৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২০২| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১:১৪
অন্ধকার বলেছেন: চমৎকার... আমরা আছি আরিফের সাথে...
২০৩| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১:৪৬
একাকী বালক বলেছেন: হিজবুত তাহরীর অনেক হইচই করছিল এটা নিয়ে। তবে কাওরান বাজারের দিকে যাবার সময় পুলিশের মারও খাইছিল চরম। )
২০৪| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১:৪৭
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগল লেখাটি...... ধন্যবাদ আপনাকে.....।
আরিফের জন্য শুভ কামনা।
২০৫| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ২:০৮
রিয়া বলেছেন: এই লেখাটি অনেক তথ্য বহুল ।একজন সরল মানুষের স্বীকারক্তি । আরিফ যে পরিস্হতির স্বীকার এটা ঘঠনার সময়েই বুঝতে পেরেছিলাম । আজ নিশ্চিন্ত হলাম ।
তার প্রতি সহানুভূতি রইল ।
২০৬| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ২:৫৯
ফেরারী ফেরদৌস বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই! খুবই মূল্যবান সাক্ষাৎকার - সন্দেহ নেই। আর একটা কথা।
"কোকো ভাই আমাকে হাদিস পড়িয়ে শোনাতেন, বলতেন কার্টুন আর না আঁকতে কারণ এটা নাকি মুসলমানদের জন্য হারাম।"
এই লাইনটা পড়ে আমার হাসতে হাসতে হুটোপুটি অবস্থা। একেই বলে - ভূতের মুখে রাম নাম!
২০৭| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ৩:১৭
ফরিদ বলেছেন: আসলেই জেনুইন সাংবাদিকদের ই-সাংবাদিক দিয়ে রিপ্লেস করা যায়না। আরিফের জীবন সুরক্ষিত থাকুক বেয়াক্কলদের থেকে।
২০৮| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ৩:৩৭
পলাশ রহমান বলেছেন: চমৎকার কাজ।
২০৯| ২৯ শে মে, ২০০৮ ভোর ৪:১৬
রাহা বলেছেন: অসাধারণ.........
কোন পত্রিকাওয়ালা কি ছেপেছে এই সাক্ষাৎকারটা ???
২১০| ২৯ শে মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫০
অরুনাভ বলেছেন: +
২১১| ২৯ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:১৭
হরিসূধন বলেছেন:
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২১২| ২৯ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৪
আদনান ফায়সাল বলেছেন: চমৎকার লেখা। একটা ছোট্ট ভুল বা অসাবধানতা যে নির্দোষ মানুষকেও কত বড় বিপদে ঠেলে দিতে পারে এই ঘটনাটা পড়লে জানা যায়।
আল্লাহ যেন আমাদের সরল পথ দেখান ও বিপদ এড়িয়ে চলতে সাহায্য করেন।
২১৩| ২৯ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩৯
ফয়সল নোই বলেছেন: পিয়ালভাই,লেখাটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২১৪| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১২
নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: আরিফ একটা বিতর্কিত কাজ করেছে
পিয়াল ভাই ব্যাখ্যা করেন।
আপনার কথা মানতে পারলাম না। বিতর্কিত না স্রেফ একটা ভুল করছে না জেনে বুঝে। তাও বড় কোন ভুল নয় অতি নগন্য একটি ভুল।
পিয়াল ভাই আপনার বক্তব্য ব্যাখ্যা করেন।
২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১০:০৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: বিতর্কিত এই অর্থে আমরা বলতেছি আরিফ কোনো দোষ করে নাই। আর অন্যদল বলতেছে আরিফ ধর্মদ্রোহিতা করছে। তার কাজটার পক্ষে বিপক্ষে দুইটা দল দাড়াইয়া গেছে, বিতর্ক করতেছে। তাই তার কাজটা বিতর্কিত। এটা আমার রায় না, বিশ্লেষণ
২১৫| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৯
জামাতে পিছলামি বলেছেন: শিশির@
ভালো করে পড়েন ,মন দিয়ে পড়েন আর ব্যাখ্যার দরকার হবেনা ।
হাজরো ব্যাখ্যা করলেও আপনাদের মত লোকদের বুঝানো যাবেনা ।
পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ সুন্দর একটা কাজের জন্য।
আরিফের জন্য সমবেদন +
২১৬| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২৫
স্ট্যানলি কুবরিক বলেছেন: যে কাজ নিয়া বিতর্ক উঠে সেডাইতো বিতর্কিত, নাকি শিশির ভায়া?
২১৭| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:০০
অক্ষর বলেছেন: লেখাটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২১৮| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৪
মিয়াভাই সিলটী বলেছেন: আরিফ মোহাম্মদ বিড়াল / মুহাম্মাদ কদু লেখাতে যদি অপরাধ হয়ে থাকে,তাহলে যাদের নাম মোহাম্মদ লেচু মিয়া / মোহাম্মদ আঙ্গুর মিয়া / মোহাম্মদ আনার মিয়া/ মোহাম্মদ লেবু মিয়া ইত্যাদি... ওদের কি শাস্তি হয়া উচত না?
পোষ্টের জন্য ধন্যাদ এবং আরিফের জন্য সমবেদনা।
২১৯| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৯
বহুরুপি বলেছেন: ১। রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা হওয়ার পরেও নির্বাচন কমিশন আরিফকে কাজ দিল। কারণ কি? প্রথম আলো এ ব্যাপারে সহায়তা করেছে বলেই জানি।
২। আইনজীবি নিয়োগ, অর্থ সহায়তা, জেলে কাপড় পৌছে দেওয়া এবং সর্বশেষ প্রধান উপদেষ্টার কাছে যেয়ে একাধিক বৈঠক করে ক্ষমা প্রার্থনার বিষয়টি অনুমোদন করানো-প্রথম আলোই করেছে।
৩। মামলার খরচ জুগিয়েছে তার চাচাতো ভাই, কথাটি মনে হয় ঠিক না। তার চাচাতো ভাই জুয়েলকে প্রশ্ন করলে জানা যাবে প্রথম আলোর ভূমিকা এখানে কি ছিল।
৪। সুমন্ত আসলাম এখন বড় বড় কথা বলছে। যারা ব্যক্তিগত ভাবে সুমন্তকে চেনেন তারাই বলতে পারবেন সে কেমন ছেলে। এই ব্লগেই এমন অনেক আছেন। পিয়াল আপনিও হয়কো আছেন। আরিফ জেবতিক আছেন। আপনাদের মুখ দিয়েই না হয় শুনি।
২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১০:১৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: হইতে পারে। এবং খুবই সম্ভব। মতি ভাইরে যদ্দূর চিনি তাতে এটুকু তিনি করবেনই। সুমন্ত সম্পর্কে কিছু বলবো না, তবে একটু খারাপ লাগা আমার আছে গতকালের একটা ঘটনায়। সে আরিফকে ফোন করছিলো। তারপর তাকে বকা দিছে কেনো ওই এসএমএসের কথাটা সে বলছে। আরিফ আরো জানাইছে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর সে নিজে থেকে সুমন্তর সঙ্গে দেখা করে আসছে। সুমন্ত তারে ঠিকাছে, ভালো থাইকো বইলা বিদায় দিছে, কিন্তু সাক্ষাতকারে বর্ণিত সেই ফোন কল (যেটা আরিফ করছিলো গ্রেপ্তারের আগের রাতে) ছাড়া সুমন্ত আরিফের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করে নাই। সুমন্তরে আরিফ গতকাল উত্তরে বলছে- আমি শুরু থেকে যা সত্যি শুধু তাই বলেছি। সুমন্তর সঙ্গে আমার কোনো ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব নাই। যা লিখলাম, তা আরিফের ভাষ্য।
২২০| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:১২
শফিকুল বলেছেন: মিয়াভাই সিলটী বলেছেন: আরিফ মোহাম্মদ বিড়াল / মুহাম্মাদ কদু লেখাতে যদি অপরাধ হয়ে থাকে,তাহলে যাদের নাম মোহাম্মদ লেচু মিয়া / মোহাম্মদ আঙ্গুর মিয়া / মোহাম্মদ আনার মিয়া/ মোহাম্মদ লেবু মিয়া ইত্যাদি... ওদের কি শাস্তি হয়া উচত না?
কিয়ের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি।
যাদের নাম মোহাম্মদ লেচু মিয়া / মোহাম্মদ আঙ্গুর মিয়া / মোহাম্মদ আনার মিয়া/ মোহাম্মদ লেবু মিয়া
তারা কি মানুষ না পশু? আপনি মানুষকে পশুর সাথে তুলনা করলেন।
আপনার নাম বিকৃত করলে আপনি কি বলবেন।
২২১| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৭
মনিটর বলেছেন: পিয়াল ভাইকে সেল্লুট।
১০০ নম্বর প্লাস দিলাম।
যেইসব হারামিরা মাইনাচ দিল,তাদের সবগুলানরে ১০০টা জুতার বাড়ি দিলাম।
২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ৯:৫৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন:
২২২| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩৯
ক্যামেরাম্যান বলেছেন:
ধন্যবাদ পিয়াল চমৎকার একটা সাক্ষাৎতার উপহার দেয়ার জন্য। আরিফের জন্যও রইলো শুভকামনা।
২২৩| ২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫০
নাসিমূল আহসান বলেছেন:
আরিফেরা জেলে যাইবো...আজাদরা মইরা যাইবো...!!!
তাতে কারো কিছু আইবে যাইবো না।
মহামিত সম্পাদেকরা প্রতিক্রিয়া শীলদের কাছে নত হইবো,
মাফ চাইবো ।
শালা !
কি দ্যাশে বাস করি!
আমার বমি আইতাছে;খুব মুত চাপেছ...
২২৪| ২৯ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৩৬
সোমেশ্বর অলি বলেছেন: প্রিয় পোস্টে রাখলাম। আরিফ দীর্ঘজীবি হোন।
২২৫| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৩৭
সুশীল সমাজ বলেছেন: লাল সালাম!
২২৬| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:০৬
নেমেসিস বলেছেন: নির্দোষ একটা ছেলে অযথা কিছু মোটামাথা প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদীদের কারনে জীবন থেকে প্রায় একটা বৎসর হারালো । এখনও যদি ঐ প্রতিক্রিয়াশীলদের আতংকে থকতে হয় তবে এ লজ্জা কার ??
২২৭| ৩০ শে মে, ২০০৮ রাত ১২:২৭
ৈকলাশ বলেছেন: অনেক কিছু জানার ছিল- জানলাম। পিয়াল ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২২৮| ৩০ শে মে, ২০০৮ রাত ২:০৩
আমি বাঙ্গালি বলেছেন: ধন্যবাদ পিয়াল চমৎকার সাক্ষাৎকারের জন্য। কার্টুনিস্ট আরিফকে অভিনন্দন।
সাক্ষাৎকার ও এর সঙ্গে ব্লগারদের মন্তব্য পড়ে আমার মনে কিছু প্রশ্নের জন্ম নিয়েছে। সে সব প্রশ্নের উত্তরও খোঁজার চেস্টা করেছি।
আরিফের কার্টুন আঁকা, সেটা প্রথম আলোতে প্রকাশ এবং এর পরের ঘটনা প্রবাহ কিছু শূন্যস্থান পাওয়া যায়।
আরিফ নিজে বলেননি বা পিয়াল তাকে প্রশ্ন করেননি যে, প্রেপ্তারের পর প্রথম আলো বা এর সম্পাদক তার জন্য কি কিছু করেছেন। আমি এর মধ্যে অন্য কোনো উদ্দেশ্য খুঁজতে যাচ্ছিনা। প্রথম আলোর একজন শুভানুধ্যায়ী হিসাবে আমি এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে পেরেছি এবং সেটাই ব্লগে সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চাইছি।
প্রেপ্তারের পর আরিফকে নির্যাতনের হাত থেকে রক্ষা করতে সম্পাদকসহ প্রথম আলোর কয়েকজন সাংবাদিক সরকার, গোয়েন্দা সংস্থা ও পুলিশের উপরমহলে বারবার কথা বলেছেন।
প্রথম আলোর দুজন আইনজীবী সাংবাদিকসহ আরো কয়েকজনকে আরিফের মামলার ব্যাপারে নিয়োগ করেছিল প্রথম আলো। কারাগারে আরিফের জন্য খাবার, কাপড়চোপড় পাঠিয়েছেন প্রথম আলো সম্পাদক।
আরিফের নিয়মিত দেখাশোনার জন্য তার চাচাতো ভাই জুয়েলকে দফায় দফায় টাকা দিয়েছে প্রথম আলো।
কারাগারে আরিফের ওপর জঙ্গিদের (আরিফের কথায় জেএমবি, আর প্রথম আলোর তথ্য অনুযায়ী মুফতি হান্নান ও তার দল হুজি) হামলার খবর পেয়ে কারা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে তার সেল বদলানোর কাজটিও করেছে প্রথম আলোর সাংবাদিকরা।
আর সর্বশেষ আরিফের মুক্তির জন্য সরকারে বিভিন্নমহলে ধর্নাও দিয়েছেন মতিউর রহমান। প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে এই ফাইলে সই করানোর কাজটিও প্রথম আলোর সম্পাদকের করা।
প্রথম আলো ও এর সম্পাদকের শত্রু কম নয়। এটা অনেকেই জানেন। পত্রিকাটির ঈর্ষনীয় উত্থান এবং সম্পাদক হিসাবে মতিউর রহমানের প্রতিষ্ঠা অনেকেরই চক্ষুশূল। তবুও বলবো- ঠান্ডা মাথায় ভাবুন কিছু বিষয়।
১. প্রথম আলোকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানাচ্ছিল মৌলবাদীরা। বর্তমান তত্তাবধায়ক সরকারের একাধিক প্রভাবশালী মহল এই সুযোগে প্রথম আলো ও মতিউর রহমানকে দেখে নেওয়ার চেষ্টা করছিল। পত্রিকাটি বাঁচাতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফিসে গিয়ে জামায়াত সমর্থক খতিব উবায়দুল হকের সঙ্গে মতিউর রহমানের আপসরফা কি ঘৃণ্য কাজ হয়েছে? সেটা না করে প্রথম আলোর ক্ষতি হলে ৫-৬শ সাংবাদিক-কর্মীর রুজি বন্ধ হলে, লাখ লাখ পাঠক প্রথম আলো পত্রিকাটি পড়তে না পেলে কি সত্যিই বিপ্লবী কাজ হতো?
২. মতিউর রহমান কি খতিবের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন? এমন একটা দাবি মোল্লা আর প্রথম আলোর সমালোচকরা (নাকি নিন্দুক) করে থাকেন। প্রথমত তিনি ক্ষমা চাননি। দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে মতিউর রহমানের নিন্দুকরা অনেক কথা বলতে পারেন, কিন্তু ওইরকম পরিস্থিতিতে যখন প্রথম আলোর পাশে তার নিরব সমর্থক পাঠকরা ছাড়া আর কেউ নেই তখন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মতো জায়গায় গিয়ে খতিবের সঙ্গে সমঝোতা করতেও সাহস লাগে।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৪১
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: শুভানুধ্যায়ী বলেই অনেক ভেতরের খবর দিতে পারলেন, সেজন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। তবে একটা ব্যাপার আমিও মেলাতে পারছি না। ঘটনাপ্রবাহে মনে হচ্ছে প্রথম আলো মনে করেছে যাও বাবা আমার জন্য জেল খেটেছো, ছাড়িয়ে এনেছি, শোধবোধ হয়ে গেলো। অন্তত চুপিচুপিও যদি প্রথম আলো আরিফকে ডাকিয়ে একটা স্বান্তনা দিতো আমার ধারণা আরিফের কৃতজ্ঞতাটুকু আরো বেশী পেতো। যাহোক ক্ল্যারিফিকেশনের জন্য ধন্যবাদ, আশা করি প্রথম আলোকে আর কেউ ভিলেন ভাববে না।
উপরে মাহবুব মোর্শেদ দেখি মন্তব্য করেছেন। আপনার ধন্যবাদটাও এখানেই দিয়ে দিলাম
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৪৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: প্রথম আলোর শুভানুধ্যায়ী হিসেবে আমাকে আরেকটা খবর এনে দিতে পারবেন। আরিফ আলপিনে তো প্রদায়ক হিসেবে কার্টুন আকতো। ওকে একটি কার্টুনের জন্যও বিল বাবদ একটি টাকাও দেয়া হয়েছে কিনা? প্লিজ, এই কষ্টটুকু করবেন আমার জন্য।
২২৯| ৩০ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৪৮
নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: পিয়াল ভাই
বিতর্কিত শব্দটা বেশীর ভাগ সময় নেগেটিভ শব্দ হিসেবে ব্যবহার হয়।
আপনার ব্যাখ্যা ভালো লাগলো।
আরিফ কোন দোষ করেনি।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৫০
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: একমত
২৩০| ৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫০
পথিক!!!!!!! বলেছেন: যাক শুনে ভাল লাগল .....আরিফ ছেলেটা এখন অনেক ভাল অবস্থায় আছে....
আনোয়ার স্যার ( ঢাকা ভার্সিটির) এর জেল খানার স্মৃতি নিয়ে লেখা বইটাতে জেনেছিলাম জেলে আরিফের তখনকার নিম্ন অবস্থা একটু....
একটু অন্য কথাঃ
..........ক বৃদ্ধ লোক এক বাচ্চাকে তার নাম জিজ্ঞেস করছে। ছেলেটি নাম বলার পর লোকটি তাকে বকলো নামের আগে কেনো মোহাম্মদ (দঃ) লাগায়নি সে। এরপর তাকে তার কোলের বিড়ালটির কথা জিজ্ঞেস করলে ছেলেটি এবার বিড়ালের আগে মহানবীর নাম বসিয়ে উত্তর দিলো।
----মহানবীর নাম বসালো কি? মুহাম্মদ তো এ দেশীয় টাইটেল ....আপনি পিয়াল ভাই ওদের মত করে কেন লিখলেন?
৩০ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: টাইটেল তো বড় কথা না, নামটার মানে যা বানানো হইছে, সেইটাইতো লিখতে হবে
২৩১| ৩০ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০৩
সু-শান্ত বলেছেন: আমি বাঙ্গালি কে বলছিঃ
আরিফের চাচাতো ভাইকে প্রথম আলো দফায় দফায় টাকা দেওয়া টা কি করুনা ভিক্ষা নাকি আরিফের কার্টুন আঁকা বাবদ প্রাপ্য সম্মানি?
দয়া করে বলবেন কি?
২৩২| ৩০ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৮
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: পথিক ভাইয়ের প্রশ্নটা আমারো।
২৩৩| ৩০ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:২০
বহুরুপি বলেছেন: ১। প্রদায়ক হিসেবে আরিফ যদি কোনো টাকা না পায় সে জন্য দায় নিতে হবে সুমন্ত আসলামকে। লেখক বিল করার দায়িত্ব বিভাগীয় সম্পাদকের। সুমন্ত আসলামই বলতে পারবে সে টাকা কোথায়?
৩০ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, আসলে আমি জানতে চেয়েছি সে পেয়েছে কিনা। বিভাগীয় সম্পাদকের চাকুরী গেলে সেই বিভাগের সব প্রদায়কের টাকা মার যায় নাকি? ফিচার এডিটর কিছু বলেন না?
২৩৪| ৩০ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: পিয়াল ভাইয়া, এই লেখাটা কি বিবর্তনে প্রকাশ করা যাবে? আপনার নাম ও ই-মেইল ঠিকানা সহকারে?
২৩৫| ৩০ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: পিয়াল ভাই, এই লেখাটা কি বিবর্তনে প্রকাশ করা যাবে? আপনার নাম ও ই-মেইল ঠিকানা সহকারে?
৩০ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: করা যাবে, সমস্যা নেই
২৩৬| ৩০ শে মে, ২০০৮ রাত ১০:০৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: সামহোয়ারের পাঠকদের জন্য প্রাসঙ্গিক বিধায় এই লিংকটি যোগ করলাম, পড়তে পারেন কার্টুন কেলেঙ্কারি ও ছাগুদের ম্যাতকার
২৩৭| ৩০ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:০৯
আমি বাঙ্গালি বলেছেন:
২৩৮| ৩০ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:১৪
আমি বাঙ্গালি বলেছেন: ধন্যবাদ পিয়াল জবাবেব জন্য। জবাব দিতে গিয়ে আপনি যেসব বিষয় উত্থাপন করেছেন তার কি কিছু উত্তর দেব?
পিয়াল বলেছেন, "তবে একটা ব্যাপার আমিও মেলাতে পারছি না। ঘটনাপ্রবাহে মনে হচ্ছে প্রথম আলো মনে করেছে যাও বাবা আমার জন্য জেল খেটেছো, ছাড়িয়ে এনেছি, শোধবোধ হয়ে গেলো। অন্তত চুপিচুপিও যদি প্রথম আলো আরিফকে ডাকিয়ে একটা স্বান্তনা দিতো আমার ধারণা আরিফের কৃতজ্ঞতাটুকু আরো বেশী পেতো।"
---প্রথম আলোতে একটা বড় সময় চাকরি করে প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে আপনার ধারণা দেখে বিষ্মিত হচ্ছি। আমি বেশ কিছু নাম বলতে পারি তারা সাক্ষ্য দেবে স্বান্তনা দেওয়ার জন্য নয়, প্রথম আলো কারো জন্য করলে হৃদয় দিয়েই করে। প্রথম আলোর আইনজীবী কারাগার থেকে বের করার পর আরিফকে তার ভাইসহ বাসায় পাঠিয়ে দেয়। তারপর এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার আরিফের ভাইকে ফোন করেছে প্রথম আলোর একাধিক সাংবাদিক, আরিফের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য। কিন্তু তার ভাই কোনো কিছু জবাব দেয়নি বা কিছু জানায়নি।
পিয়াল বলেছেন, "আরিফ আলপিনে তো প্রদায়ক হিসেবে কার্টুন আকতো। ওকে একটি কার্টুনের জন্যও বিল বাবদ একটি টাকাও দেয়া হয়েছে কিনা?"
---পিয়াল, একেই বোধহয় বলে কোমরের নিচে আঘাত করা! আপনি নিজে প্রথম আলোতে কাজ করেছেন, আপনার বেতন-ভাতার কোনো টাকা কি প্রথম আলো বাকি রেখেছে? প্রথম আলোতে চাকরি করার সময় অন্য ফিচার পাতায় লেখার বিল কি বাকি আছে? যদি থেকে থাকে তার দায়িত্বটা কার ছিল? বিভাগীয় সম্পাদকের নাকি সম্পাদকের? প্রদায়কের বিল মেরে দেওয়ার রেকর্ড বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার থাকলেও প্রথম আলো সম্ভবত এক্ষেত্রে সবচেয়ে স্বচ্ছ। আরিফের বিল বাকি থাকলে তা প্রথম আলো সম্পাদকের নজরে আনা হলে আমি নিশ্চিত তা পুরোপুরি পরিশোধ করা হবে। সুমন্ত প্রথম আলোতে নেই বলে এ ব্যাপারে আপনাকে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছিনা বলে দুঃখিত। শনি বা রোববার হিসাব বিভাগ খোলা হলে তাও আশা করি যোগাযোগ করে জানাতে পারবো।
২৩৯| ৩০ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:১৯
আমি বাঙ্গালি বলেছেন: আর একটি বিষয়, পিয়াল আপনি নিজে তো আনিসুল হক এবং সুমনা শারমিনকে চেনেন, আপনি যদি নিশ্চিত জানেন আরিফের বিল বাকি আছে তাহলে তাদেরকে একটা ফোন করে দিন না। সেটাই আরিফের প্রকৃত বন্ধু ও সুহৃদের কাজ হবে বলে আমার মনে হয়।
২৪০| ৩১ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ভালোই বলছেন, কোমরের নীচে আঘাত করা। উহু ভাই, এই সাক্ষাতকারে প্রতিপক্ষ প্রথম আলো না, উগ্র জঙ্গীরা। তারপরও কিছু পাঠকের প্রতিক্রিয়ায় আপনার ব্যাখ্যা হয়তো ভুল বোঝাবুঝি দূর করবে। এর বেশী কিছু বলে তর্কটা অন্য খাতে নিতে উৎসাহ পাচ্ছি না
২৪১| ০১ লা জুন, ২০০৮ রাত ১:০৬
আমি বাঙ্গালি বলেছেন: ধন্যবাদ পিয়াল। আপনার অনেক কাজ বিশেষ করে ব্লগের প্রায় সব লেখাই আমি পছন্দ করি। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আপনার কাজ ও লেখার প্রশংসা আগেও করেছি।
০১ লা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
২৪২| ০১ লা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মদন বলেছেন: আরিফকে বলির পাঠা করে প্রথম আলোকে সাইজ করেছে মইনুল হোসেন, এইডা পাগলেও বুঝবো...
২৪৩| ০২ রা জুন, ২০০৮ রাত ১০:১৮
মুকুল বলেছেন: এই পোস্ট ওপেন করতে ব্যাপক কষ্ট হইছে ব্রাউজারের! কত্তগুলো কমেন্ট!
দারুণ কাজ হয়েছে পিয়াল ভাই।
*****
০৬ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: এত পরে মুকুল !!
২৪৪| ০৬ ই জুন, ২০০৮ রাত ৮:০৪
নয়ন বলেছেন: অসাধারণ!
এটা অবশ্যই একটা দলিল।
আরিফের জন্যে সমবেদনা এবং তার কল্যাণ কামনা।
লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৪৫| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৮:২৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
২৪৬| ১০ ই জুন, ২০০৮ রাত ১:১৬
তানজু রাহমান বলেছেন: আমি এই জোকটা বেশ অনেক আগে পড়েছিলাম কোথাও, যদিও কার্টুন হিসেবে ছিল না। তখনতো এটা নিয়ে হুলস্থুল হয়নি কোনো!
২৪৭| ১০ ই জুন, ২০০৮ রাত ১:৩৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন:
২৪৮| ১০ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৬:৫১
সেলিম তাহের বলেছেন:
নাসিমূল আহসান বলেছেন:
আরিফেরা জেলে যাইবো...আজাদরা মইরা যাইবো...!!!
তাতে কারো কিছু আইবে যাইবো না।
মহামিত সম্পাদেকরা প্রতিক্রিয়া শীলদের কাছে নত হইবো,
মাফ চাইবো ।
নাসিমুল আমার মনের কথাটাই বলে ফেল্লেন। এই পোস্টের মন্তব্যগুলো পড়ে একটা কথাই মনে হলো, বেশীরভাগ মন্তব্যকারী শুধু ধর্মান্ধ শক্তিগুলোর দিকেই আঙুল তুল্লেন, অথচ কাপুরুষ নির্লজ্জ সুবিধাভোগী হিপোক্র্যাট মুৎসুদ্দি প্র.আ. সম্পাদকের আরিফ পরবর্তী ন্যাক্কারজনক আপোষ ফরমুলার ধরণটা আড়ালেই থেকে গেল। নিজের প্রতিক্রিয়াশীল কর্পোরেট চরিত্রের গলিত রুপটা মতিয়ুর ঢাকতে পারলেন না।
২৪৯| ১৭ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৪১
যীশূ বলেছেন: দারুন কাজ করেছেন আরিফের সাক্ষাৎকারটি দিয়ে। এর অনুভিতিগুলো আমার ও জানার খুব কৌতুহল ছিলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
আরিফের জন্য সমবেদনা।
২৫০| ২০ শে জুন, ২০০৮ রাত ১২:৩২
নিসর্গ পথিক বলেছেন: অনেক দিন পর লেখাটা পড়লাম....অনেক কিছু জানলাম...বিশেষ ধন্যবাদ....
২৫১| ২২ শে জুন, ২০০৮ রাত ১২:৩৩
দিশাহারা ওমর সোলাইমান বলেছেন:
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৫২| ১২ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:১০
গনি মিয়া বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ এবং আরিফের জন্য সমবেদনা।
২৫৩| ১২ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:১১
আইকোনাস ক্লাস্টাস বলেছেন:
@ সেলিম তাহের - ধন্যবাদ - এক দম ঠিক কথা বলার জন্য। আসেন, একসাথে ঐ সুবিধাভোগী মতির গল্প করি...
অমি - আপনার "বিতর্কিত" কাজের কথাটা ঠিক বুঝলাম না। আরিকের কাজ কেন বিতর্কিত? সেটা কি তার গ্রেপ্তার হওয়ার আগের না পরের ঘটনা?
আমারতো মনে হয়, যদি ঐ নির্দোশ কার্টুনটা বিতর্কিত কিছু হয়, তাহলে বিতর্কিত না এমন কোন ব্যপারই আর থাকবে না।
আবারো ঐ সুবিধাবাজদের দিকে তাকাতে হচ্ছে। কেন ব্যপারটা জাতীয় প্রেশে এমন করে আসলো? কেন ঐ রকম সময়ে?
যে এম বি তো ওদের যা করার তা ই করবে। কিন্তু তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করা হবে কেন? কেন ই বা প্রথম আলোর মতি নতজানু হয়ে খতিবের কাছে মাফ চাইবে? কেন?
২৫৪| ২৮ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:১১
মাকসুদ খান বলেছেন: অসাধারণ । অনেক অনেক ধন্যবাদ লিখাটির জন্য । ++++++++++
২৫৫| ০২ রা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৪৩
দেহ ভিন্ন অন্তর এক বলেছেন: সুন্দর প্রতিবেদনের জন্য ধন্যবাদ।
একটি বিষয়ি আনুধাবন করলাম। দেশটা এখনো স্বাধীন হল না!!!!!!!!
স্বাধীন দেশের প্রত্যাশায়.........
২৫৬| ১১ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৪৫
রাজর্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ পিয়াল এমন একটা দরকারী পোস্টের জন্য।
আরিফ আশা করি অনেকদুর যাবে ওর অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে সবার।ঐ কার্টুনটা আসলে রাজনৈতিক উদ্দ্যেশ্যে ব্যাবহার হয়েছিলো তখন, আর আমি বাংগালীর সাথে একমত। এখানে রাজনীতিটা বুঝতে হবে। প্রথমআলো বন্ধ করার উদ্দ্যেশ্যেই ঐ গোলমাল। আরিফ ঐখানে শিকার হয়েছিলো মাত্র। যাহোক আমি মনে করি প্রথমআলো ভালোই সামাল দিয়েছিলো সবদিক।
২৫৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৫২
আহমেদ হেলাল ছোটন বলেছেন: অমি রহমান পিয়াল ভাইকে ধন্যবাদ সাহসী লেখাটির জন্য।
ধন্যবাদ আরিফকে।
২৫৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
সৌম্য বলেছেন: প্রসংসা করার ভাষা হারিয়ে ফেললাম। সবার এটা পড়া উচিত। সবার।
২৫৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
অপ্রিয় কথা বলেছেন: সুমন্তরে ধইরা ২ টা চটকনা মারা উচিত।
আরিেফর জন্য খারাপ লাগতেছে।
২৬০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:২৭
সজল বলছি বলেছেন: আরিফের জন্য সমবেদনা। আমি কখনই বিশ্বাস করিনি আরিফ র্ধম অবমাননা করেছে। এটা কিছু কুচক্রির কাজ। যারা মূলত এই র্কাটুনকে ইস্যু করে প্রথম আলো কে বন্ধ করার পায়তারা করেছিল। তার মধ্যে মইনুল অন্যতম।
২৬১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
তালপাতার সেপাই বলেছেন: আপনার সাহসিকতা আর মননশীলতার জন্য ধন্যবাদ
২৬২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৮:১৬
বিডি আইডল বলেছেন:
২৬৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১৩
অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: তালপাতার সেপাই বলেছেন: আপনার সাহসিকতা আর মননশীলতার জন্য ধন্যবাদ
২৬৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৮:৩১
রিফাত ভাই বলেছেন: চমৎকার সাক্ষাৎকার। তবে আরিফের ছবিটা মুছে ফেলাই মঙ্গলজনক হবে বলে মনে করছি।
২৬৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৬
শ্রাবণ সমুদ্র বলেছেন:
ব্লগে এই প্রথম তৈলাক্ত কাহিনী ও মন্তব্য পড়লুম ।
বড়ই চমৎকার।
আরিফকে সাধু বানানোর নিলর্জ্জ এই প্রজেক্টের জন্য মিঃ অরপি নির্বাচন কমিশন ও প্র.আলো থেকে কত টাকা পেয়েছেন?
০২ রা নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: টাকাতো পাই নাই, রুপি আর ডলারে পেমেন্ট পাইছি। কত পাইছি সেইটা বলা নিষেধ আছে, আয়কর বিভাগ ঝামেলা করতে পারে।
২৬৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৫
ইয়াসিনুর রহমান বলেছেন: ভালো
২৬৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৩
গিফার বলেছেন: খিক খিক...
জনমদিনের শুভেচ্ছা নিবেন অরপি ভাই।
২৬৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:২৯
এনটনি বলেছেন: E
Ei lekha Prothom Alo blog e diben naki?
২৬৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:০১
দেবার্নব রায় বলেছেন: শ্রাবণ সমুদ্র শালা একটা শিবির, বাঞ্চোৎকে লাথি মারেন সবাই......
২৭০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
মুহাম্মাদ তারিক সাইফুল্লাহ বলেছেন: আমি তখন দৈনিক সমকালের কার্টুনিস্ট। দুরবীন নামে দুর্দান্ত একটা ফান ম্যাগ বের করি কয়েকজন মিলে। সেখানেই আরিফের দেয়া চিঠির সাথে পরিচয় (কার্টুন নয়, আগে থেকেই ওর আঁকা দেখেছি)। ওর ভাষা এতটাই সরল ছিলো যে তখনই বুঝতে পেরেছিলাম আরিফ গ্রাম্য বা মফস্যলীয় কুটিলতা থেকে মুক্ত।
কিছু ব্যপার এখনও ঘোলা লাগে আমার কাছে যে, আরিফের মতো মতিউর রহমান বা সুমন্ত ভাই এধরনের সমস্যার সম্মুখীন কেন হলেন না? অথচ তাদেরও তো হওয়ার কথা!?!
একজন কার্টুনিস্ট হিসেবে আমি মনে করি আরিফের সেই কার্টুনটি আসলেই বিব্রতকর। তবে সে এর জন্য দায়ী নয়...অবশ্যই নয়।
সবশেষে আরিফকে শুভ কামনা জানিয়ে যা বলব তা হচ্ছে তার এই বিপদের সময়ে আমাদের সিনিয়র ও প্রতিষ্ঠিত কার্টুনিস্টরা কি তার বিষয়টিকে এখনো চোখের আড়ালে রাখবেন নাকি তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসবেন?
ধন্যবাদ সবাইকে।
২৭১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০১
ছায়ার আলো বলেছেন: এই অভাগা ছেলেটার অবস্থা জানার ইচ্ছা ছিলো...
ধন্যবাদ পিয়াল ভাই!
আমাদের মধ্যে মেজরিটি-ই কি ব্রেইনলেস?? একটা কার্টুনের মেসেজ না বুইঝাই ফালাফালি!
২৭২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৯
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: পিয়াল ভাই, অনেক কিছুই জানা হলো আপনার এই পোষ্টর মাধ্যমে। ধন্যবাদ এর চেয়ে যদি বেশী কিছু থাকে তা আপনার জন্য রইলো ।
আরিফ এর জন্য যদি কিছু করার থাকে আমাদের সেটা নিয়ে লিখলে ভালো হবে । আশা করি এই বিষয়ে লিখবেন।
২৭৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: হুদাই কি কই , আপনি বস।
আরিফের সম্পর্কে জানার অনেক আগ্রহ ছিল।
ভাল করছেন, জানাইছেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনারে
২৭৪| ২২ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:২৫
তমসো দীপ বলেছেন: আমার মনে হয় না আরিফুর রহমানের পিঠে পুলিশের লাঠির একটি ঘাও পড়েনি। মনে হয় তারা আরিফকে বলতে না করেছে।
তবে হ্যাঁ, পোষ্ট অবশ্যই সরাসরি প্রিয়তে।
২৭৫| ২৩ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৩
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: ঠিক এমন ঘটনাই ঘটে পুলিশের কাছে ।
কি আর কমু ।
নিরীহ ছেলেটার উপরে শুধু শুধু অত্যাচার হয়েছে।
শালার অসভ্য দেশ আমাদের ।
২৭৬| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৩৩
বাবর মোহাম্মদ বলেছেন: যারা আন্দোলন করেছিল তাদের আকামটাও একটু দেখেন: Click This Link
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ ভোর ৫:১৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আমার পোস্টে উল্লেখ আছে তো, কৃতজ্ঞতাও জানানো হইছে সুজনরে
২৭৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
জাকিরুল হক তালুকদার বলেছেন: আমারদেশ পত্রিকার ফান ম্যাগাজিন ভিমরুল এ কাজ করা কালীন আরিফের কয়েকটি কার্টুন ছেপেছিলাম আমরা। ওর কার্টুনগুলো এতো ভালো হতো যে আমাদের নিয়োগপ্রাপ্ত অফিসিয়াল কার্টুনিস্টকেও হারিয়ে দিত অনেক সময়। ওর একটি কার্টুন আমার সাবেক আবাসস্থল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলের ১১০ নাম্বার রুমের দেয়ালে আজো শোভা পাচ্ছে।
১৫ ই আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যের জন্য
২৭৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫০
লালসালু বলেছেন: আমিও একজন কার্টুনিষ্ট (ছোটখাট) তাই আরিফের প্রতি আমার সমবেদনা রইল। এখানে একটি জিনিস জানা গেছে। একটা হল পত্রিকা হিসেবে প্রথম আলো যেন পিছিয়ে যায়, এর পিছনে ব্যারিষ্টার মঈনুলের হাত থাকতে পারে কারন ওনারও একটি পত্রিকা রয়েছে। তবে কারো সেন্টিমেন্টে আঘাত হানে এমন কিছু লেখা, আঁকা উচিত না। আরিফকে প্লাস।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৫২
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: কাহিনী ওইরকমই ছিলো আসলে, পুরাটাই ইত্তেফাকের স্যাবোটাজ, আরফিরে জাস্ট এস্কেপ গোট বানানো হইছিলো। হ্যা, আকাআকির সময় মনে রাইখেন
২৭৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২২
সুবিদ্ বলেছেন: রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায়......আরিফের ক্ষেত্রেও এই-ই ঘটেছে......হায়রে আমার দুর্ভাগা দেশ!!
সোজা প্রিয়তে নিলাম......
২৮০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩০
আরিফুর রহমান বলেছেন: আসলেই ১০০% সত্যি কথা
২৮১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩২
সত্যকথন বলেছেন: আরিফ সম্পর্কে জানার আগ্রহ ছিল।আন্দোলনের সময় ধর্ম ব্যবসায়ীদের কান্ড দেখে হাসি পেয়েছিলো।আবার সময়ের স্রোতে সভ্য মানুষদের মত আরিফের কথা ভুলেও গিয়েছিলাম। তার কথা জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ব্লগেও তারা কম বিনোদন দেয়নি এই ইস্যুতে
২৮২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২১
মন মানে না বলেছেন: প্রিয়তে ।
২৮৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
সুশান্ত দ্রবিণ বলেছেন:
আরিফের জন্য শুভকামনা।
তবে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যেন ধর্মে কেউ আঘাত দিতে না পাড়ে।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: সেটা ঠিক, কিন্তু এখানে পুরা ব্যাপারটায় রাজনীতি জড়িত, ব্যবসা স্বার্থের রাজনীতি
২৮৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৭
অরণ্য আনাম বলেছেন: জামাত-শিবির যা করবে, তা জায়েজ। এটাই মূল মন্ত্র। অন্যরা এর ভগ্নাংশ করলে মহা গুনাহ..হারয়ে নীতি
২৮৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৯
অরণ্য আনাম বলেছেন: @সুশান্ত দ্রবিণ
ধর্মকে আঘাত বলকে কি বুঝায়?
শিবিরের একটি পত্রিকা একই কাজ করার পরেও কোন কিছু হয়নি। এটাকে কি বলবেন?
১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: শালারা মোহাম্মদের কার্টুন লাল রংয়ে রাঙ্গাইয়া পোস্টাইছিলো এই ব্লগে, সব মিছা কথা, হালারা ধর্ম বেইচা ব্যবসা করে
২৮৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১২
কৃষ্ণ তরুণ বলেছেন: আরিফের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী - আমি তখন বাইরে স্বাধীন; আর তুমি অন্তরালে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: নরকের অভিজ্ঞতা সে জানে
২৮৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৯
প্রদীপ কুমার রায় বলেছেন: আরিফকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা নেই। নির্মম রাজনীতির শিকার আরিফ। এই নির্মমতার অবসান চাই। কেউ উদ্যোগ গ্রহন করলে সাথে আছি। আপাততঃ হাইকোর্টে আপিল করার ব্যবস্থা করা উচিত। আরিফকে জেলে পাঠানো আমাদের সকলের নৈতিক অপরাধ!
১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আমাদের না, কাঠমোল্লাদের
২৮৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৫৯
হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: আমি প্রথমেই একমত যে এই ব্যাপারটা নিয়ে বেশি ঘোলা করাটা একেবারেই ঠিক হয়নি। কিন্তু সামু এই পোষ্টকে স্টিকি করে আবার প্রমান করল তারা মুসলিম ধর্মীয় অনুভুতি আঘাত হানতে বা ব্লগে ধর্মীয় উত্তেজনা ছাড়াতে বদ্ধ পরিকর। হয়তো আপনারা অচিরেই সামুর এই ধরনের ধৃষ্টতার প্রতিকার কি হয় দেখতে পাবেন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫২
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: এইসব হুমকিরে সিটিএন
২৮৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৫
ছায়াপাখির অরণ্য বলেছেন: আরিফ ভাই এর জন্য শুভকামনা।
২৯০| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৪
জনাব অরুপ বলেছেন: vaiya apner shatey ektu personal kotha asey.................plz help me........give me ur email add..........
২৯১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৫৪
র হাসান বলেছেন: ভালো পোষ্ট! প্লাস!!
Bangladesh travel info for tourists and expats
২৯২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভালো পোষ্ট! প্লাস!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪৫
সু-শান্ত বলেছেন: আপনার কাজের মূল্যায়ন করার মতো ভাষা আমার জানা নেই। আরিফের সাথে ছিলাম, আছি এবং থাকবো।