নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মত মানুষ হবার ইচ্ছায় জগতে বিচরন করছি.....

ওমর আল হাসান

আমি এক ছোট্ট ছেলে সারাজীবন এভাবেই ছোট থাকতে চাই! এখন থেকেই ছোট ছোট স্বপ্ন নিয়ে আমার ছোট্ট বুকটা বেঁধেছিলাম কিন্তু স্বপ্ন দেখলেইযে তা বাস্তব হবে এমনতো কোনো কথা নেই..!!! স্বপ্ন পুরনের সুযোগ আল্লাহতো আমাকে নাও দিতে পারে..!!! হুমম.... আমার জীবনটা এমনই... শুধু স্বপ্নই দেখতে শিখেছি,পুরন করতে নই.! দুনিয়াইতো আর দুঃখি মানুষের অভাব নাই! আমিও হয়তো তাদেরই একজন! এরপরও ভালোই আছি.. .. কারণ কিছু ভালো বন্ধু এখনও আমার পাশে আছে.! ওদের জন্যই সব দুঃখ ভুলে এখনও প্রাণ খুলে হাসতে পারি! স্বপ্ন দেখি সুখী মানুষ হওয়া

ওমর আল হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই : ভ্রান্তিবিলাস

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

বিয়ে ও নারী



.
.
হুমায়ুন আজাদ ইসলামের বিবাহ প্রথা নিয়ে বেশ সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ইসলাম বিয়ের ক্ষেত্রে নারীর অনুমতি নেওয়াটাকে জরুরি মনে করেনি। যাও কদাচিৎ অনুমতির কথা বলেছে, তা অনুমতির অভিনয় মাত্র।
.
আজাদ বলেন, “ইসলামী আইনে স্ত্রী হচ্ছে চুক্তিবদ্ধ দাসী...বিয়েতে নারীর সম্মতির কথাও বলা হয় কিন্তু তা সম্মতির অভিনয়।” [নারী, পৃষ্ঠা : ৮৫]
.
ইসলামের নূন্যতম মৌলিক জ্ঞানটুকুও আজাদ আহরণ করার চেষ্টা করেননি। যার ফলে ইসলাম যে বিয়ের ক্ষেত্রেপুরুষদের পাশাপাশি নারীদের মতামত নেওয়াকে বাধ্যতামূলক করেছে, এই বিধানটা জানার মতো সৌভাগ্য তার হয়নি।
কোনো নারী যদি পিতার পছন্দ করা পাত্রকে বিয়ে না করতে চায়, তো পিতার অধিকার নেই তাকে জোর করে বিয়ে দেওয়ার। বিয়ের ক্ষেত্রে নারীকে জোর-জবরদস্তি করে কোনো পাত্রের কাছে সৌপর্দ করা যাবে না। নিম্নের হাদীস তারই প্রমাণ বহন করে :
.
“জাফর (রা.)-এর বংশের জনৈকা মহিলা আশঙ্কা পোষণ করলো যে, তার অভিভাবকরা তার অসম্মতিতে বিয়ে দিতে যাচ্ছে। তাই সে আনসারী দুজন মুরব্বী জারিয়ার দুই পুত্র আব্দুর রহমান (রা.) ও মুজাম্মি (রা.)-কে এ কথা বলে পাঠালো। তারা বললেন, তোমার ভয়ের কারণ নেই। কেননা, খানসা বিনত খিযাম (রা.)-কে তার পিতা তার অসম্মতিতে বিয়ে দিয়েছিলো। কিন্তু রাসূলুল্লাহ (স.) এ বিয়ে বাতিল করে দেন।” [ বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায় : কূটকৌশল, ১০/৬৪৯৮]
.
বিয়েতে নারীদের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক। পাত্রস্থ করার আগে অবশ্যই তার মতামত জেনে নিতে হবে। সে যদি অভিভাবকের পছন্দের পাত্রকে বিয়ে করতে অসম্মতি জানায়, তবে তাকে সেই পাত্রের কাছে সৌপর্দ করা যাবে না।। রাসূল (স.) বলেছেন, “পূর্ব বিবাহিতকে তার সুস্পষ্ট অনুমতি না নিয়ে এবং কুমারীকে তার সম্মতি না নিয়ে বিয়ে দেওয়া যাবে না।’ সাহাবীগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! তার (কুমারীর) সম্মতি কীভাবে নেওয়া যাবে?’ তিনি বললেন, ‘সে নীরব থাকলে।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায় : বিয়ে, ৮/৪৭৬০]
.
ওপরের হাদীসগুলোর মাধ্যমে আমরা দেখলাম, বিয়ের জন্যে নারীর মতামত নেওয়া আবশ্যক। মতামত ছাড়া কনেকে জোর করে বিয়ে দেওয়া অন্যায়। তাই আজাদ সাহেব কীসের ভিত্তিতে ওপরের মন্তব্য করেছেন, তা তিনিই ভালো জানেন। আসলে না জেনে ইসলাম কলম ধরাটা তার উচিৎ হয়নি। ইসলাম নিয়ে পড়াশোনা থাকলে হয়তো এ কথা বলার সাহস পেতেন না তিনি।
.
এখন আমরা বিয়ে সম্পর্কিত তার আরেকটি অভিযোগের দিকে দৃষ্টি দেবো। তিনি বলেন, “পিতৃতান্ত্রিক আইনে বিয়ে হচ্ছে নারীবলি, শরীয়ায়ও তাই।...বিয়ে একটি রসকষহীন কর্কশ চুক্তি।...তাই ইসলামে বিয়ে এক অসম চুক্তি, যাতে পুরুষটি ভোগ করে চুক্তির সুবিধা আর নারীটি ভোগ করে পীড়ন।...এখানে চুক্তি করে একজনকে দেয়া হয় অশেষ অধিকার এবং আরেকজনের প্রায় সমস্ত অধিকার বাতিল হয় কিছু সুযোগ সুবিধার বিনিময়ে।” [নারী, পৃষ্ঠা : ৮৫]
.
বিয়ে কখনওই চুক্তিবদ্ধ দেহদান নয়। বিয়ে হচ্ছে ব্যভিচার, জিনা থেকে বিরত থাকার কার্যকরী মাধ্যম। কিন্তু কোনো পুরুষ চাইলেই বিয়ে করতে পারবে না। বিয়ের পূর্বে তাকে কিছু শর্ত পুরো করতে হবে। এজন্যে তাকে অবশ্যই আর্থিক ও দৈহিক উভয় দিক থেকে সামর্থবান হতে হবে। যার দৈহিক ও আর্থিক সক্ষমতা রয়েছে, সে দ্রুত বিয়ে করবে। আর যার যোগ্যতা নেই, সে সাওম রাখবে। সাওমের মাধ্যমে যৌন কামনা দমিয়ে রাখবে।
.
আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রা.) বলেন, “আমরা যুবক বয়সে রাসূলুল্লাহ (স.)-এর সাথে ছিলাম; অথচ আমাদের কোনো কিছু (সম্পদ) ছিলো না। এমন অবস্থায় আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যারা বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে, তারা যেন বিয়ে করে। কেননা, বিয়ে তার দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং যৌনতাকে সংযমী করে। আর যাদের বিয়ে করার সামর্থ্য নেই, সে যেন সাওম পালন করে। কেননা, সাওম তার যৌনতাকে দমন করবে।’” [বুখারী,আস-সহীহ, অধ্যায় : বিয়ে, ৮/৪৬৯৬]
.
নারী-পুরুষ পরস্পর পরস্পরের জন্যে প্রশান্তিকর। একে অন্যের সহায়ক। আর এ জন্যেই বিয়ের মাধ্যমে পরস্পরকে পরস্পরের কাছে আসার সুযোগ করে দেওয়া হয়। কোরআনে ভাষায়, “আর তার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকেই তোমাদের সঙ্গীনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। আর তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্যে বহু নিদর্শন রয়েছে।” [সূরা আর-রুম : ২১ আয়াত]
.
অন্যত্র আরও বলা হয়েছে, “তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ।” [সূরা বাকারাহ : ১৮৭ আয়াত]
.
বিয়ের মাধ্যমে একদিকে যেমন নারী-পুরুষের কামনাকে প্রশমিত করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে, তেমনই নারীকে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিয়ের মাধ্যমে নারী-পুরুষ উভয়েই নিজেদের কামনা পূর্ণ করলেও, নারীদের জন্যে বোনাস পাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সেটা হলো মোহরের টাকা, যা পুরুষের ওপর ফরয করেছে। কোরআন বলছে, “সুতরাং তোমরা তাদের অভিভাবকদের অনুমতিক্রমে তাদেরকে বিয়ে করো এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে তাদেরকে তাদের মোহর দিয়ে দাও।” [সূরা নিসা : ২৫ আয়াত]
.
ইসলাম শুধু মোহরানা পর্যন্তই সমাপ্ত করে দেয়নি, বরং স্ত্রীদের অর্থনৈতিক অধিকার আরও শক্তিশালী করতে স্বামীর সম্পত্তিতেও তাকে অংশীদার করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “আর যদি তোমাদের স্ত্রীদের কোনো সন্তান না থাকে, তাহলে তোমরা যা রেখে গিয়েছো তাদের জন্যে তার এক চতুর্থাংশ। কিন্তু যদি তোমাদের সন্তান থাকে তাহলে—তোমরা যা অসীয়ত করবে, সেই অসীয়ত ও ঋণ পরিশোধের পর—তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তি হতে তাদের জন্যে আট ভাগের এক ভাগ।” [সূরা নিসা : ১২ আয়াত]
.
অপরদিকে ইসলাম স্ত্রীর ওপর স্বামীর ভরণপোষণের দায়িত্ব দেয়নি, কিন্তু স্ত্রীর ভরণ-পোষণের সম্পূর্ণ ভার স্বামীর ওপর ন্যস্ত করেছে। আর শুধু স্ত্রী নয়, পুরুষের ওপর পুরো পরিবারের দায়ভার অর্পণ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী তোমরা যেখানে বসবাস করো, তাদেরকেও সেখানে বাস করতে দিও। তাদেরকে সঙ্কটে ফেলার জন্যে কষ্ট দিও না। যদি তারা গর্ভবতী হয়, তবে সন্তান প্রসব পর্যন্ত তাদের ব্যয়ভার বহন করবে। যদি তারা তোমাদের সন্তানদেরকে স্তন্যদান করে, তবে তাদেরকে প্রাপ্য পারিশ্রমিক দেবে এবং এ সম্পর্কে পরস্পর সংগতভাবে পরামর্শ করবে। তোমরা যদি পরস্পর জেদ করো, তবে অন্য নারী স্তন্যদান করবে।”[ সূরা তালাক : ৬ আয়াত]
.
আল্লাহ তাআলা আরও বলেছেন, “বিত্তশালী ব্যক্তি তার বিত্ত অনুযায়ী ব্যয় করবে। যে ব্যক্তি সীমিত পরিমাণে রিযিকপ্রাপ্ত, সে আল্লাহ যা দিয়েছেন তা থেকে ব্যয় করবে। আল্লাহ যাকে যা দিয়েছেন, তার চেয়ে বেশি ব্যয় করার আদেশ কাউকে করেন না। আল্লাহ কষ্টের পর সুখ দেবেন।” [সূরা তালাক : ৭ আয়াত]
.
বিয়ের পর স্বামী যাতে স্ত্রীর ওপর অবিচার না করে—তার জন্যে বারবার সতর্ক করা হয়েছে। স্ত্রীর প্রতি সদাচারণের নির্দেশ দিয়ে ঘোষিত হয়েছে, “আর তোমরা তাদের সাথে সদাচারণ কোরো।” [সূরা নিসা : ১৯ আয়াত]
.
স্ত্রীদের প্রতি উত্তম আচরণের ব্যাপারে হাদীসে বেশি বেশি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। আমর ইবনে আহওয়াস আল-জুশাম্মী (রা.) রাসূল (স.)-এর বিদায় হজের ভাষণ সম্পর্কে বলেন, “সে ভাষণে তিনি (স.) আল্লাহর প্রশংসা ও গুণকীর্তন করলেন। এবং লোকদেরকে ওয়াজ নসিহত করার পর বললেন, ‘তোমরা নারীদের প্রতি সদাচরণ কোরো। কেননা তারা তোমাদের হিফাযতে রয়েছে। তোমরা তাদের কাছ থেকে (বৈধ) সুযোগ-সুবিধা লাভ ছাড়া অন্য কিছুর অধিকারী নও। অবশ্যি তারা যদি প্রকাশ্যে অশ্লীল কাজে লিপ্ত হয়, তবে তোমাদের বিছানা থেকে তাদের আলাদা করে দাও। এমনকি, প্রয়োজনে তাদেরকে প্রহার কোরো, কিন্তু কঠোরভাবে নয়। (এরপর) যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়ে যায়, তবে তাদের জন্যে ভিন্ন পথ অনুসরণ কোরো না। সাবধান! তোমাদের স্ত্রীদের ওপর যেমন তোমাদের অধিকার রয়েছে, তোমাদের ওপরও তাদের অধিকার রয়েছে। তাদের ওপর তোমাদের অধিকার হলো—তারা তোমাদের অপছন্দীয় লোকদের দ্বারা তোমাদের বিছানা কলুষিত করবে না, এবং তাদেরকে তোমাদের বাড়িতে ঢোকার অনুমতি দেবে না। তোমাদের ওপর তাদের অধিকার হলো—তোমরা তাদের পানাহারের ব্যাপারে ভালো ব্যবস্থা করবে, তাদের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে।’” [নাবাবী, রিয়াদুস সালিহীন, ১/২৮১, আলবানী, আদাবুয যিফাক, পৃষ্ঠা : ১৫৯-১৬০; আলবানী, সহীহ সুনানুত তিরমিযী, হাদীস নং : ১১৬৩]
.
মুআবিয়া ইবনে হাইদাহ (রা.) একবার রাসূল (স.)-কে জিজ্ঞেস করেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! কারও ওপর তার স্ত্রীর কী কী অধিকার রয়েছে?’ জবাবে রাসূল (স.) বললেন, “তুমি যখন আহার করবে, তাকেও আহার করাবে। তুমি যখন (পোশাক) পরিধান করবে, তাকেও পরিধান করাবে। কখনও তার চেহারা কিংবা মুখমণ্ডলে আঘাত করবে না। কখনও তাকে অশ্লীল ভাষায় গালি দেবে না, এবং ঘরের ভেতর (অর্থাৎ বিছানা) ছাড়া তার থেকে আলাদা হবে না।” [নাবাবী, রিয়াদুস সালিহীন, ১/২৮২; আলবানী, আদাবুয যিফাক, পৃষ্ঠা : ১৬৮]
.
এখানেই শেষ নয়। ইসলাম স্ত্রীর সাথে প্রেমময় আচরণ করতে উদ্বুদ্ধ করেছে। স্ত্রীকে ভালোবেসে মুখে খাবার তুলে দেওয়াকেও সাদাকাহ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। রাসূল (স.) বলেন, “তুমি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় যা-ই খরচ করো না কেন, তোমাকে অবশ্যই তার সওয়াব দেওয়া হবে। এমনকি তুমি তোমার স্ত্রীর মুখে যা তুলে দাও, তারও।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায় : কিতাবুল ঈমান, ১/৫৪]
.
সমাজের চোখে অনেকেই হয়তো ভালোমানুষ সেজে বসে থাকে। কিন্তু দেখা যায়, এরাই আবার স্ত্রীদের সাথে সারাক্ষণ চোখ রাঙিয়ে কথা বলে। ইসলাম এ ধরনের মানুষকে সাবধান করে দিয়েছে। সাথে সাথে এও জানিয়ে দিয়েছে যে, যার স্ত্রী তাকে ভালো বলে আখ্যায়িত করে, সে-ই প্রকৃত ভালো। রাসূল (স.) বলেন, “যে ব্যক্তির চরিত্র ও আচরণ সবচাইতে উত্তম, ঈমানের দৃষ্টিতে সে-ই পূর্ণাঙ্গ মুমিন। তোমাদের মধ্যে সেসব লোক উত্তম, যারা তাদের স্ত্রীদের কাছে উত্তম।” [নাবাবী, রিয়াদুস সালিহীন, ১/ ২৮৩; আলবানী, আদাবুয যিফাক, পৃষ্ঠা : ১৫৮; আলবানী, সিলসিলাতুল সহীহা, হাদীস নং : ২৮৪]
.
এতকিছুর পরেও কেউ যখন বলে—বিয়ের মাধ্যমে ইসলাম নারীর ওপর যুলুম করেছে, তার কাছ থেকে সকল অধিকার কেড়ে নিয়েছে—তখন আমাদের বুঝতে বাকি থাকে না যে, তার অন্তরে রোগ আছে। আর শয়তান তার মাথার ওপর ভর করে বসে আছে।
.
বই : ভ্রান্তিবিলাস
শিগ্‌গিরই আসছে ইন শা আল্লাহ...
.
[বি.দ্র : প্রচ্ছদটা এখনও ফাইনাল না। সংশোধনযোগ্য

fb post by jakaria masud

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: অবশ্য এই বইটি প্রকাশ হওয়ার পরে কিন্তু তাকেই তীব্র সমালোচনার পাত্র হতে হয়েছে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ওমর আল হাসান বলেছেন: কাকে তীব্র সমালোচনার পাত্র হতে হয়েছে ? হুমা্য়ুন আজাদ ..।????

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.