![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
যখন এই লেখা পাবলিসড হবে সে সময় ইরানের তেহরানে মারাত্মক হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। অবস্থাদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে ইসরায়েল অল-আউট এটাকে নেমেছে ইরান কে শেষ করে দেয়ার জন্য। ইরানও তার সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে পাল্টা হামলা করছে। প্রশ্ন হচ্ছে ইরানে এই মূহুর্তে কেন ইসরায়েল হামলা শুরু করলো ? নেতানিয়াহু আসলে কি চায় ?
গত এপ্রিল মাসের বারো তারিখ ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে পারমানবিক চুক্তি করার জন্য ৬০ দিনের সময় বেধে দেয়। এই উন্মাদ লোকটির কর্মকান্ড তৃতীয় বিশ্বের রাজনৈতিক নেতাদের সাথে মিল রয়েছে। বারাক ওবামার সময়ে ইরান যাতে পারমাণবিক কর্মকান্ড বিস্তৃত না করে সেজন্য একটি চুক্তি করা হয়েছিলো। পাগলা ট্রাম্প তার প্রথম শাসনামলে সে চুক্তি থেকে বের হয়ে আসে। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদের সময় ট্রাম্প ইরান কে আবার চুক্তি করতে চাপ প্রয়োগ করে। ইরান কিছুটা ধীরে চলো নীতি গ্রহণ করেছে এবার। বারবার বৈঠকের ফলে ট্রাম্পের ঘোষিত সময়সীমা পার হয়ে যায়। ট্রাম্প দাবী করেছে ৬১তম দিনে ইরান চুক্তি না করার কারণে ইসরায়েল হামলা করেছে। ট্রাম্পের এই দাবী কতখানি সত্য? নেতানিয়াহু ও ইসরায়েলের নিজস্ব কোনো এজেন্ডা কি নেই হামলার পিছনে ? তারা কি আমেরিকার কথা অনুযায়ী চলছে?
ইসরায়েল যতই হামলা করুক ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার তেমন কোনো হবে বলে মনে হচ্ছে না। এর কারণ হিসাবে ইরাকে ১৯৮১ সালে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার উদাহরণ কে আমরা সামনে আনতে পারি। মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশ মাটির উপরে পারমাণবিক স্থাপনা নির্মাণ করবে না ইরাকের ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে। ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা গুলো মাটির অনেক গভীরে থাকায় আলোচিত বাঙ্কার বোম দিয়েও কাজ হবে না। ইসরায়েল ইরানে এমন খতরনাক হামলার জন্য দীর্ঘদিন পরিকল্পনা করেছে। তারা এফ-৩৫ এর মতো ফাইটার বিমান কে মডিফাই করেছে যাতে ইরানে ডিফেন্স সিস্টেমে হামলা করে তছনছ করে আবার ইসরায়েলে ফেরত আসতে পারে কোনো প্রকার রিফুয়েলিং ছাড়া। ইসরায়েলের প্রতিটি হামলার টারগেটে এত সুক্ষ ভাবে এটাক করেছে যা পুরো বিশ্ব অবাক হয়ে দেখেছে। ইরানের উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা ও বৈজ্ঞানিক হত্যা করে ইরানের বুদ্ধিবৃত্তিক ও যুদ্ধ করার মানসিকতা কে পুরো ধসিয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল। এসব ক্ষেত্রে তারা এমন সব প্রযুক্তি ব্যবহার করছে যা পিলে চমকানোর মতো। ইসরায়েলের এমন হামলার প্লান দেখেই বোঝা যাচ্ছে ইরানের ভিতর তাদের গোয়েন্দাসংস্থা কিভাবে জাল বিস্তৃত করেছে অথচ ইরানের ইনটেল কোনো খবর পেল না । এর পিছনে ইরানের প্রেজেন্ট রেজিমের সাথে জনগণের এক প্রকার দূরত্ব অনেকাংশে দায়ী।
ইসরায়েলে নেতানিয়াহুর অবস্থা খুব ভালো না। উহার বিগত শাসনামলে করাপশন ও ফ্রডলেন্ট একটিভিটেজের জন্য আদালতে মামলা চলছে। কিছুদিন আগে নেতানিয়াহু উচ্চআদালত কে প্রভাবিত করার অভিযোগে রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ। নেতানিয়াহু ক্ষমতা ছাড়লেই উহাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। পাশাপাশি আইসিসিতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হতে পারে। তাই গাজা, ইরান, সিরিয়া সহ বিভিন্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ লাগিয়ে ইসরায়েলের জায়নবাদীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে চায় নেতানিয়াহু।
নেতানিয়াহু ও ইসরায়েল ঠিক এ সময়ের জন্যই অপেক্ষা করছিলো। ইরান মূলত সরাসরি কোথাও যুদ্ধ করে না। ইরান প্রক্সি ওয়ারের জন্য বিখ্যাত। তারা সিরিয়ায় প্রক্সি ওয়ারে জড়িত ছিলো। হিজবুল্লাহকে সামনে রেখে তারা প্রক্সি ওয়ার করেছে ইসরায়েলের সাথে। কিন্তু ইসরায়েল বেশ কিছুদিন পূর্বে হিজবুল্লাহর প্রধান নাসরুল্লাহ কে হত্যা করে তাদের মাজা ভেঙে দিয়েছে। গাজায় ইরান হামাস কে পুজি করে প্রক্সি ওয়ার করেছে। কিন্তু ইসরায়েল সেখানেও বিগত তিন বছর টানা হামলা করে হামাসের কোমর ভেঙে দিয়েছে। তাদের বড়ো বড়ো কমান্ডারদের হত্যা করেছে ইসরায়েল। এখন কেবল বাকি আছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা যারা ইরান থেকে সাপোর্ট পেয়ে ইসরায়েলের সাথে প্রক্সি ওয়ার করছে। ইসরায়েল ও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। ইরানের বিভিন্ন প্রক্সি ওয়ারের ফ্রন্টগুলো দূর্বল হয়ে পড়ায় ইসরায়েল এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইরান কে নাস্তানাবুদ করতে চায়।
নেতানিয়াহুর আরেকটা প্লান হচ্ছে ইরানে আমেরিকা-ইসরায়েলের পছন্দ অনুযায়ী শাসক বসানো। মধ্যপ্রাচ্যে তাহলে আর কেউ ঝামেলা করার থাকলো না। নেতানিয়াহুর ইরানে হামলার মাত্রা তীব্র থেকে তীব্রতর করছে যাতে জনগণ ইরানের প্রেজেন্ট রেজিমের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে আসে। নেতানিয়াহু বারবার ইরানের জনগণ কে সেই আহবান জানাচ্ছেন। তেহরানে হামলার মাত্রা এত বাড়িয়েছে যে মানুষজন শহর ছেড়ে পালাচ্ছে। এভাবে যদি দীর্ঘদিন ইসরায়েল চালিয়ে যেতে পারে যে কোন ঘটনাই ঘটে যেতে পারে।
১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইরান এনপিটি (NPT) বা পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি থেকে বেরিয়ে যেতে চায়। আর আপনি এখনও আছেন পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে ভাবনায়।
২| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমেরিকা আফগান যুদ্ধে কানমলা খেয়েছে। আমেরিকার মিত্র ইসরায়েল ইরানে কি করে দেখা যাক।
১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এ এক রহস্যঘেরা বাস্তবতা—‘ইসলামিক এমারাত’ নামে পরিচিত আফগানিস্তানের তালেবান গোষ্ঠী, যারা নিজেদেরকে ইসলামের পতাকাবাহী বলে দাবি করে এবং ইসলামকে বিশ্ব রাজনীতির কেন্দ্রে আনতে চায়, তারা আশ্চর্যজনকভাবে কখনোই আমেরিকা কিংবা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো হুমকি উচ্চারণ করছে না। কিন্তু আজ হুমকির মুখে রয়েছে ইরান, যে দেশটি একমাত্র মুসলিম শক্তি হিসেবে পশ্চিমাদের চোখ রাঙাচ্ছে। এই বৈপরীত্যই আমাদের ভাবতে বাধ্য করে—পেছনে আসলে কী ঘটছে?
৩| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৪২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তা - টানা ২০ বছর আফগানিস্তানকে তুলোধুনো করে যখন ওখানে আর লাভের কিছুই নেই দেখে নিজ ইচ্ছায় চলে আসে..তখন আপনারা ওটাকে বিজয় হিসেব দেখেন।
তালেবান গোষ্ঠী যুদ্ধ করে আমেরিকাকাকে তাড়িয়ে দিয়েছে? না আমেরিকা নিজ ইচ্ছে চলে এসেছে?
এত ক্ষ্যমতা থাকলে আমেরিকার কিছু সৈন্য বন্দি করে রাখতে পারলেন না?
আমেরিকার ২০ বছরের ১ বছরও কি তালেবান ক্ষমতা নিতে পেরেছে?
সারাজীবন'ই কি আমেরিকা আফগানিস্তানে থাকবে?
ঘটনা যা'ই ঘটুক, গুজামিল দিয়ে তা নিজেদের পক্ষে নিতে হবে
ইরান যদি এখন ইসরায়েলের কাছে হেরে যায়.. তাহলেও গুজামিল দিয়ে মনে মনে শ্বান্তি খুঁজবেন- আজ হেরেছে তো কি হয়েছে, ১ হাজার বছর পর ইরান আবশ্যই জিতবে.. সুতরাং শ্বান্তি... শ্বান্তি......
৪| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনাদের তালেবানদের এত ক্ষ্যমতা থাকলে গাঁজা থেকে ইসরাইয়লকে বিতারিত করতে পারে না কেন?
ধ্বংস যজ্ঞ শেষ করে ইসরইল যখন নিজ ইচ্ছায় গাজা থেকে চলে আসবে.. তখন আবার বিজয় উল্লাস করবেন.. হামাস জিতসে, হামাস জিতেসে.. বলে.... গুজামিল দিয়ে জিততে আপনাদের হবেই।
মূল কথা হচ্ছে= তালেবান আমেরিকার সাথে আতত করেই ক্ষমতায় এসেছে, তালেবান আমেরিকার সৃষ্টি বললেও অত্যুক্তি হবে না।
৫| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৫০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান এনপিটি (NPT) বা পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি থেকে বেরিয়ে যেতে চায়। - তাহলে তো তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাতে আরও সুবিধা হবে, কিন্তু তাদের সে সুযোগ দেয়া হবে না। ইরান অবশ্যই NPT চুক্তিতে সাইন করবে।
৬| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: @ জ্যাকস্মিথ- দখল বজায় রাখতে না পারাকে পরাজয় বলে। যেমন স্পেনে মুসলিমরা দখল বজায় রাখতে পারেনি।
৭| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসরায়েল ইরান দখল করে যতকাল সেখানে তাদের দখল বজায় রাখতে পারবে ততকাল সেখানে তারা জয়ী থাকবে। তারপর ইরানীরা তাদেরকে তাড়িয়ে দিলে তারা হেরে যাবে।
৮| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:০২
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: জ্যাক স্মিথ বলেছেন:ইরান অবশ্যই NPT চুক্তিতে সাইন করবে।
- ইরান আলোচনার মধ্যেই ছিল আমেরিকা এবং পশ্চিমাদের সাথে, আলোচনা চলমান ছিল। তার পরেও বিনা উস্কানিতে আমেরিকার সমর্থন নিয়ে ইসরাইল কেন আক্রমণ করলো ? ইসরাইলকি NPT চুক্তি করেছে ?
৯| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:১৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @মহাজাগতিক চিন্তা- দখল বজায় রাখতে না পারাকে পরাজয় বলে - তাড়িয়ে দেওয়া আর নিজ ইচ্ছেয়ে চলে যাওয়া দুটি ভিন্ন জিনিস। ইরানে যতদিন প্রয়োজন ততদিন ইসরায়েল থাকবে, প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলে তারা চলে আসবে, ইরানকে তো আর ইসরায়েলের অংশ বানাবে না।
যুদ্ধ চলামান অবস্থায় যারা পিছু হটে, ওটাকে পরাজয় বলে। ১০০ বছর পরে পরবর্তী প্রজন্ম কি করবে না করবে তার উপর আশায় বুক বাঁধতে থাকুন।
স্পেন থেকে যুদ্ধ চলমান অবস্থায় যদি মুসলিমরা পিছু হটে তাহলে ওটাকে পরাজয় বলা যেতে পারে কিন্তু ১০০ বছর পরে বিবিধ কারণে যদি নিজ ইচ্ছায় চলে আসে তাহলে আর ওটাকে পরজায় বলে না।
১০| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @আঁধারের যুবরাজ - ইরান অবৈধ পারমানবিক বোমা তৈরীর দ্বারপ্রান্তে চলে গিয়েছিলো, এখনই যদি ওদের না থামানো হতো তাহলে আমরা বাংলাদেশীরাও ইরানের হাত থেকে রেহাই পেতাম না, আর ইসরায়েলকে তো একদিনেই ধ্বংস করে দিতো।
ইরান সারা বিশ্বে শিয়া মতবাদ প্রচার করতে চায়, যা খুবই ভয়ঙ্কর মতবাদ।
ইরান যদি NP চুক্তিতে সাইন করে তাহলে কালই যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যাবে।
১১| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:৩৫
Sulaiman hossain বলেছেন: সমস্ত মানুষকেই মৃত্যুবরন করতে হবে, তারপর মানুষকে কেয়ামতের দিন পুনরায় জীবিত করা হবে।কারো প্রতি বিন্দুমাত্র জুলুম হয়ে থাকলেও তার বিচা করা হবে।
মুসলিম বিশ্ব আজকে নিজেদের পরিশুদ্ধি বাদ দিয়ে,ভোগ বিলাশ-অন্যের প্রতি মুখাপেক্ষী তা,শত্রুদেরকে বন্ধুরুপে গ্রহন করে নেওয়া সহ নানা ধরনের গর্হিত কাজে লিপ্ত হয়েছে।আজকে মুসলিম বিশ্ব নফস এবং শয়তানের কাছেই পরাজিত হচ্ছে,যেই নফস এবং শয়তান, মানুষ শয়তানের থেকেও বহুগুণে শক্তিশালী। যেকারনে মুসলমানদের আজকে করুন পরিনতি ভোগ করতে হচ্ছে।আজকে মুসলমানরা যদি নিজেদেরকে ইসলামি শরিয়ত অনুযায়ী পরিচালনা করত,আধ্যাতিক শক্তি অর্জনের দিকে অধিক মনোযোগী হতো, তাহলে দুনিয়া তার সমস্ত ভান্ডার নিয়ে মুসলমানদের পদচুম্বন করত।কারন মুসলমানদের হাতেই পৃথিবীর আধিপত্য, শক্তি এবং ক্ষমতা ছিল।কিন্তু শত্রুদেরকে বন্ধু বানিয়ে মুসলমানরা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে।
তাহলে এখন সমাধান কি?
১।সমস্ত মুসলিম বিশ্বকে একত্রিত হতে হবে, হাতে হাত মিলাতে হবে।
২।শত্রুদেরকে বন্ধু বানানো বাদ দিতে হবে,তাদের সাথে বানিজ্যিক সম্পৃতিও বন্ধ করে দেওয়া উচিত।এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে একফোটা জ্বালানিও তাদেরকে দেওয়া উচিত হবেনা।
৩।মুসলিমদেরকে আধ্যাতিকভাবে পরিশুদ্ধ হতে হবে,শত্রুরা কোনো মুসলিম দেশকে আক্রমন করলে,সমস্ত মুসলিমবিশ্ব একত্রিত হয়ে শত্রুকে আঘাত হানতে হবে।বিশ্বাসঘাতকতা করা যাবেনা।নিজেদের মধ্যে ঝগড়া, মনোমালিন্য, এবং মতভেদের কারনে বৈরিতা বাদ দিতে হবে।মতভেদ মতভেদের জায়গায় থাক বড় হল সবাই একই মুসলিম একই উম্মত।
এসব গুনাগুন ছাড়া বিজয়ী হওয়া কঠিন।
১২| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ২:৪৫
Sulaiman hossain বলেছেন: লেখক বলেছেন: এ এক রহস্যঘেরা বাস্তবতা—‘ইসলামিক এমারাত’ নামে পরিচিত আফগানিস্তানের তালেবান গোষ্ঠী, যারা নিজেদেরকে ইসলামের পতাকাবাহী বলে দাবি করে এবং ইসলামকে বিশ্ব রাজনীতির কেন্দ্রে আনতে চায়, তারা আশ্চর্যজনকভাবে কখনোই আমেরিকা কিংবা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো হুমকি উচ্চারণ করছে না। কিন্তু আজ হুমকির মুখে রয়েছে ইরান, যে দেশটি একমাত্র মুসলিম শক্তি হিসেবে পশ্চিমাদের চোখ রাঙাচ্ছে। এই বৈপরীত্যই আমাদের ভাবতে বাধ্য করে—পেছনে আসলে কী ঘটছে?
ভাই,তালেবানদের এখোনো সেইরকম শক্তি সামর্থ নাই।তাদেরকে ৫০ বছর থেকে একশতক পর্যন্ত সময় দিতে হবে। তারপর দেখতে পাবেন তারা কি পারে আর কি পারেনা
১৩| ১৭ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৪:০৬
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @আঁধারের যুবরাজ - ইরান অবৈধ পারমানবিক বোমা তৈরীর দ্বারপ্রান্তে চলে গিয়েছিলো,
- আপনার এই বক্তব্যে ,ইসরাইলের মিথ্যাচারের দুর্গন্ধ। গত ৩০ বছর যাবৎ ইসরাইল এই একই কথা বলতেছে ! কোন দেশের পারমাণবিক বোম্ব বৈধ ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:১৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খামোনি সরকারের এখন উচিৎ অতিসত্বর শ্বান্তিপূর্ণ পারমানবিক চুক্তিতে সই করা, তা না হলে পতন অনিবার্য।
