নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেঘ পিয়ন। মেঘেদের কাছ থেকে বয়ে আনি শান্তির বারতা।

হৃদয়ে থাকুক বসন্ত

ধীমান অনাদি

খেপা তুই বাধবি কোথা ঘর, মনের মানুষ থাকলো যখন রঙ্গ-রসের ভেতর....... রঙ্গ ধুয়ে দেখনা খুঁজে কে আপন,কে পর।

ধীমান অনাদি › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ- ঈদ কোথায়? শ্বশুরবাড়ি নাকি বাপের বাড়ি।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৩৩



আমার বাসাতে প্রথম আলো রাখা হয়। আমি শুধু খেলার খবর দেখে রেখে দেই। আর কিছু ভালো লাগেনা। পড়ে মজা পাইনা। আমার একটা বদঅভ্যাস আছে। বাথরুমে যাবার সময় হাতে করে পাঠ্য কিছু নিয়ে যাওয়া। ওইদিন (বুধবার ২ নভেম্বর) হাতে করে নারীমঞ্চ নামক ক্রোড়পত্রটা নিয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে শিরোনামে উল্লেখিত লেখাটা পড়ে মেজাজ চরম খারাপ হলো। লেখিকার নাম তৌহিদা শিরোপা। পারসোনা ইস্যুতে তার অবস্থান মনে থাকলে আপনারা ঘৃনায় অনেকে এতোক্ষনে মুখ বাঁকাচ্ছেন।

লেখাটা পড়ে মনে হলো, স্বামী-স্ত্রীর যেকোন সিদ্ধান্ত প্রথম আলো পড়ে নেওয়া উচিৎ। এখানে যাবতীয় সাংসারিক সমস্যার সমাধান আছে! সবশেষে একজন বিশেষজ্ঞ মতামত দেন। যেখানে নারীদের পক্ষে কথা বলা হয়! এটা কি সত্যিই নারীদের পক্ষে কথা? নাকি উসকানী দেওয়া! বিশেষ করে এই কুরবাণী ঈদের সময়। যেনো, আমাদের বউরা এটা পড়ে ভাবেন,"তাইতো! আমরা কত বঞ্চিত! আমরা কেনো, বঞ্চিত হবো? " আসলেই কি তাই? আমাদের বউকে আমরা যতটা সন্মান করি,বাইরের মানুষ তার চাইতে বেশি করবেনা। করতে চাইলে,সেটা উদ্দেশ্য পরায়ন হবে। যে প্রথম আলোতে অরুন চৌধুরীর মত লোক থাকে সেখানে নারীদের সন্মান দেওয়া কতটা আশা করেন?

আসল কথায় আসি। আমার মাকে কখনো নারীমঞ্চ অথবা হিন্দি সিরিয়াল দেখে সংসার চালাতে হয়নি। তাকে আল্লাহর রহমতে সবসময় হাসি-খুশী দেখি। আমি জানি, তিনি সুখে আছেন। ভালো আছেন। আমার বুঝজ্ঞান হবার পর দেখেছি, আমরা অনেক রমজানের ঈদ নানাবাড়ীতে করেছি। কিন্তু কোরবানীর ঈদগুলো আমাদের বাসায় অথবা দাদাবাড়ীতে করেছি। দাদাবাড়ীতে যখন করি, তখন আমার নানী ঈদের পরেরদিন এসে আমার আম্মুকে দেখে গেছেন। অথবা আমরা গিয়েছি। এসব নীরব সমঝোতায় হয়ে যায়। নারীমঞ্চ দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়না। সুখ থাকে। কিন্তু এসব লেখা আমাদের বউকে উস্কানী দেয়। আমাদের বোনকে উস্কানী দেয়। ফলাফল, ভুল বোঝাবুঝি। সম্পর্কের অবনতি। ওইদিন আমার শ্বাশুড়ি, আমাকে জানালেন তিনি হিন্দি সিরিয়াল দেখে বুঝেছেন, তিনি কতটা ঠকেছেন। হাড়ি-পাতিলে তার জীবন শেষ হয়ে গেছে। তার ভিতরে কি ছিলো তিনি জানতেন না। আমি কিছু বলিনাই। দীর্ঘদিন ধরে আমার শ্বশুরের সাথে উনার ঝামেলা চলছে। একমাত্র মেয়ের দিকে তাকিয়ে তারা আলাদা হননা। তাদের বয়স ৫০+ ! যতদিন তিনি তার অধীকার বুঝেননি, তিনি সব পেয়েছেন। সুখে ছিলেন। আজ কয়েকবছর ধরে তার অধীকার জ্ঞান হয়েছে। এখন তার সুখ কোথায়? কে যেনো বলেছিলেন," যেসব নারী পুরুষের সমান অধিকার চায়, তারা আদতেই উচ্চবিলাসী না।" আসলেই তাই। আমার বউ যদি ইনকাম করে আনে। আর আমি ঘরে বসে থাকি তাহলে বেশ হয়। জানি আমাকেও ঘরে অনেক কিছু সামলাতে হবে। তবু মাঝে মাঝে দু-দন্ড বসে বিশ্রাম নিতে পারবো। সারাদিন অফিসের ঝুটঝামেলা আর সহ্য হয়না। দুপুরে একটা ভাতঘুম দিতে পারবো। একটু সোফায় হেলান দিয়ে আরাম করে টিভি দেখতে পারবো।

জানিনা, কেনো এমন হবে? ওরা কেনো ফুঁসলিয়ে আমার বৌকে-বোনকে পথে নামাবে। ওদের উদ্দেশ্য কি? অরুনেরা লালায়িত জিহবা নিয়ে অপেক্ষা করে। তবুও বলি, অনেক বোন চাকরি করেন। প্রয়োজনে অথবা শখে। প্রতিকূল পরিবেশ দেখলেই চাকরি ছেড়ে দিতে পারবেন। কিন্তু সমস্যা হয়, অধিকাংশ বোন তার পরিবারের সাথে চ্যালেঞ্জ করে চাকরি করতে আসেন। তখন তার অফিসের প্রতিকূলতাকে গোপন করে যান। পরিবারকে জানালে পরাজিত হবেন ভেবে। এভাবে কত বোনের নীরব কান্না কর্পোরেট দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়,সেটা তারা জানেন।

আমি বলি, আমার সংসার। তুমি-আমি মিলে সিদ্বান্ত নেবো। আমাদের ভালো,আমরা বুঝবো। তৌহিদারা বলে দিতে হবেনা। আমরাই আমাদের সবচাইতে আপন। আর কেউ নয়।

যে খবরটার কারনে এই লেখা-

 ঈদ কোথায়? শ্বশুরবাড়ি নাকি বাবার বাড়ি

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৩

বেঈমান আমি বলেছেন: ভালো লাগলো।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৭

ধীমান অনাদি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ভাই। আপনি কোথায় ঈদ করছেন? আর ভাবী কোথায়?;)

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৬

অক্টোপাস বলেছেন: হা..হা.. ভালো টপিক ।

আমার এক বন্ধু-আর-বন্ধুপত্নী এই টানাপোড়েনে দু'জন দুই জায়াগায় ঈদ করছে .. !!

;)

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৮

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনার কি অবস্থা? ;)

অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। :)

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৭

ফারহান আহমেদ বলেছেন: আপনে কই যাইবেন ???

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: ঘরের কথা পরকে কেমনে কই ;)

নাহ ভাই, আপনার ভাবীর সাথে বসে সিদ্ধান্ত নেবো। অবশ্য, তিনিই সর্বদা জিতে যান। :)
আপনার কি অবস্থা? ;)

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৩

মহাপাগল বলেছেন: পুআলুর পুংগা মারি

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: চরম সহমত। :)

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৫

ফারহান আহমেদ বলেছেন: ভাবী ত নাই দেখি একা বসে সিদ্ধান্ত নেবো :P :P

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: তাইলে আন্টি যা কইবো,মাইনা লন। ডায়ালগ দ্যান," বন্ধুরা সব ঈদে শ্বশুর বাড়ী গেছেগা। আমি শুধু পড়ে আছি। ঈদের দিন ঘুমাইয়া কাটামু।একলা মানুষ। আর চিন্তা কি? :( "
দোকলা হইয়া যাইবেন। ;)

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১৪

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ঘটনা সত্য, নানা রকমের উস্কানী দেয় পত্রিকাগুলা। সমাজও নারীদের জন্য নিরাপদ না।

কিন্তু যখন একটু হিসাব করলেই দেখা যায় দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেক মানে নারীদের ঘরে বসায়ে রেখে কোনদিন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি সম্ভব নয় তখন তো আর আবেগ মানে না!

বাংলাদেশের যেকোন ধরনের উন্নায়নের জন্য প্রথম ও প্রধান শর্তই হচ্ছে অর্থনৈতিক উন্নায়ন। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন।

বলতে পারেন, তাহলে কি নারীদের পণ্য করে ছেড়ে দিতে বলছি?
অবশ্যই না! বরং নারীদের আত্মসন্মানবোধ সম্পন্ন এবং ভাল-মন্দ সম্পর্কে সচেতন দেখতে চাইছি।

আমাদের পারিবারিক স্ট্রাকচার তো বদলে গেছেই। কিন্তু নারীরা আজো অর্থনীতিতে কোন ভুমিকা রাখছে না! এবং এর প্রভাব সুদুর প্রসারী! মানসিক থেকে শারিরীক!

বর্তমানের ব্যাবস্থায়, মানে কর্মবিমুখ নারী সমাজের যুগে, একটা পরিবারে একজনের ইনকামে বাকী সব সদস্যের খরচ নির্বাহ করার প্রেশার তো রয়েছেই এর সাথে ব্যার্থতা এবং ব্যার্থতা জনিত হতাশার কারনে কত নারী-পুরুষের জীবন নষ্ট হচ্ছে সেটাও ভেবে দেখুন।

নারীরা ঘরে বসে থেকেই বা কতটা আদর্শ জীবন যাপন করছে? প্রথম আলো বা হিন্দি সিরিয়াল বন্ধ করা যাবে না, বন্ধ করলে ইউটিউবে দেখবে। এই যুগে বন্ধ করা যাবে না। অথবা, ঐসব ফর্মুলায় তৈরী নতুন কোন অনুষ্ঠান খুজে নিবে হাতের কাছের সোর্স থেকে। সুতরাং নারীদের যেই পজিশনে দেখতে চাচ্ছেন সেটা এমনিতেই অসম্ভব হয়ে পড়ছে।

তার চেয়ে বরং এটা কি বেশী ভাল নয়, যে একজন পরিবারে আরেকজন জীবিকা নির্বাহী বাড়ুক? পরিবারগুলো অর্থনীতিতে সচ্ছল হোক, সন্তানদের পুষ্টি ও শিক্ষা সরবরাহ করুক, কর্মস্পৃহা জাগিয়ে কর্মঠ করে তুলুক, সার্বিকভাবে আগামীর বাংলাদেশটাকে অর্থনীতিতে সমৃদ্ধ করে তুলুক?


আমি নিজেও নারীদের অবমাননা নিয়ে অনেক বেশী ইনফ্লুয়েন্সড হই, কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি যাচাই করে এবং আলোকিত ভবিষ্যৎয়ের জন্য নারীদের কর্মসংস্থানের বিকল্প দেখি না। আমার সাথে আপনার দ্বিমত হতেই পারে, কিন্তু, আশা করি আপনি বিষয়টা ভেবে দেখবেন।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২২

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সহমত জানালাম। কিন্তু একটা কথা বলি, আমাদের নারীদের উপযুক্ত কর্মপরিবেশ হাতে গোনা কয়েকটা অফিস ছাড়া আর কোথাও নেই। কোন বোন যদি কর্মপরিবেশে প্রতারিত হন, সেটার দায় কে নিবে? তাই আগে আমরা সচেতন হয়। একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরী করি। বিশ্বের সব দেশে নারীরা অর্থনীতিতে অংশগ্রহন করে। আমরা কেনো পিছিয়ে রবো। কিন্তু, পরিবেশ!

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২২

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: একটা জাতীয় দৈনিকে এই জাতীয় ফালতু টপিকের উপর লেখা দেখে মেজাজ খারাপ হল। এটা অনেকটা, "কাকে বেশী ভালবাসবেন? বাবাকে নাকি মাকে?" -এইরকম একটা জিনিস। ঠিক নাই, ভবিষ্যতে "কাকে বেশী ভালবাসবেন? বাবাকে নাকি মাকে?"-শিরোনামে লেখা ছাপালেও অবাক হমু না। মানুষ ঈদের উতসব কোথায় করবে তা ব্যাক্তিগতভাবে বা পারিবারিকভাবে সিদ্ধান্ত নিবে। এক ঈদ হয়তো শ্বশুরবাড়ি করল, আরেক ঈদ করল বাবার বাড়ী। সুবিধামত ভাগজোক করে নিবে। যে পরিবারে তিন ছেলে, সে পরিবারে দুই ছেলে ঈদে বাড়ী আসল বাকী ছেলে তার শ্বশুরবাড়ী গেল। যে পরিবারে তিন মেয়ে, কোন ছেলে নাই সেই পরিবারের কর্তা অবশ্যই ঈদের দিন একা হয়ে যাবেন। সুবিধা অনুযায়ী জামাই তার মেয়েকে নিয়া আইসা ঈদ কইরা গেল। যাই হোক এইরকম বিভিন্ন বিষয় হিসাব নিকাশ করে সিদ্ধান্ত নিবে সবাই। জিনিসটা মানবিক, সবাই মানবিকভাবেই সিদ্ধান্ত নিবে। এখন অমানুষ হয়ে থাকলে তো আর কিছু করার নাই। অমানুষের ঈদ আবার কি, অমানুষ তো তার পরিবারকেই ভালবাসবে না। ঈদ একটা সমষ্টিগত উতসব। মন খারাপ কইরা বা জোর কইরা ঈদের আনন্দ পাওয়া যায় না। শুধু শুধু এইখানে সাইকোথেরাপী চালানি একটা নীচু মনমানসিকতার পরিচায়ক।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৫

ধীমান অনাদি বলেছেন: আমারো একই কথা। এখানে উস্কানীর কি আছে! আমাদের ভাবনা আমরা করবো। আর আপনার "কাকে বেশী ভালবাসবেন? বাবাকে নাকি মাকে?" এই শিরোনামের মত একটা লেখা প্রথম আলোর নকশায় একবার দেখেছি। :(

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২২

তুষার শুভ্র বলেছেন: রিপোর্টারের নামটা দেখেই মাথা গরম হয়ে কান দিয়ে ধোঁয়া বের হতে লাগল, উত্তেজিত হয়ে পড়ার কারনে আপনার বাকী লেখাটা আর পড়তে পারলাম না। ইট রেখে গেলাম। পরে ইনশাল্লাহ্‌ পড়ে নেব।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: অবশ্যই আসবেন। তৌহিদারা নিজেদের সংসারে কারো হস্তক্ষেপ আশা করেনা। আর অন্যের সংসারের ভাবনা, তাদের! আজব!

৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৬

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আর মেয়েদের চাকরি করার ব্যাপারে যেটা বললেন, ওটা উচ্চবিত্ত বা উচ্চমধ্যবিত্তের বিলাসিতা মনে হয়েছে আমার কাছে। সংসারের দায় পড়লে এমনিতেই সব কাজে ঢুকবে, মেয়ে ছেলে ভেদাভেদ তখন আর মাথায় থাকবে না। পেটের ক্ষুধার উপরে উপর কোন নীতি নাই, ধর্ম নাই। কারও বিলাসিতা নিয়ে কোন সমালোচনা করতে চাই না, কারণ সেটা সময়ের অপচয়।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৮

ধীমান অনাদি বলেছেন: এটা ঠিক। এই বক্তব্যের সাথে অনেকেই একমত হবেননা। কিন্তু, আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। আমার বউকে যেনো চাকরি করতে না হয়। এটা আমার নিজস্ব মতামত।

১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৪০

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: পরিবেশের যেই প্রশ্ন, সেটা একটু গভীরে দেখি।

আমরা পুরুষরাও কিন্তু নানা রকমের সমস্যার শিকার হয়েছি- হই। স্কুলে থাকতে ক্লাস মেটদের সাথে মারামারি, অফিসে কলিগের সাথে প্রতিযোগীতা, অফিস পলিটিক্স, এ্যাকসিডেন্টের ঝুঁকি, ইত্যাদি। কিন্তু আমরা কিন্তু এরই মাঝে মানিয়ে নিয়েছি। কেউ কেউ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে , আবার কেউ কেউ পরিস্থিতি দখলে নিয়ে নিচ্ছে। এই যে পরিস্থিতি ট্যাকল করা, এটা কিন্তু পর্যায়ক্রমে শিখি আমরা। নারীদের এই অংশগ্রহনের সুযোগটা দিলে দেখবেন ওরা ঠিকই নিজ নিজ অবস্থান অনুযায়ী জায়গা করে নিবে।

পরিবারের সুরক্ষার ভেতর থেকেও নারী প্রতারিত হচ্ছে না? এই প্রতারনা থেকে নিরাপদ থাকার শিক্ষাটি এবং প্রতারনা না করার শিক্ষাটি দিবে প্রতিটি নারী-পুরুষের পরিবার। প্রতিটা মানুষই তার পারিবারিক শিক্ষার দ্বারা প্রভাবিত।

আমি বলবো না যে প্রতারনা বন্ধ হয়ে যাবে। নারীদের মাঝে কি ক্রিমিনাল কম?? অবশ্যই না, নারী-পুরুষের মাঝে আনুপাতিক হারে ভাল-খারাপ সমান! আর আমি কিন্তু শুধু সার্ভিস সেক্টরের কথাই বলছি না, যেকোন ধরনের কর্মসংস্থানের কথা বলছি।

তবে নারীদের কর্মক্ষেত্রে অনাকাঙ্খিত সমস্যা কমবে, সময়ের সাথে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, কিন্তু কর্মক্ষেত্রে নারীদের সাথে প্রতারনা বন্ধের জন্য আগে তো সেখানে নারীর উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে তাই না ভাই? :)

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:২৫

ধীমান অনাদি বলেছেন: আমাদের একজন স্যার বলতেন, আমি যদি জানি, ছাদের কিনারায় গেলে আমার পড়ে যাবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে আমি কেনো যাবো! যেখানে প্রতারিত হবার ভয়, সেখানে না গেলেই কি নয়? অনেক বোন আছেন, যারা তার পরিবারকে টিকিয়ে রাখতে চাকরী করেন। তাদের প্রতি সন্মান রেখে বলছি, তাদের চাকরী করাকে আমি সাধুবাদ জানাই। কিন্তু, যখন আপনার সব কিছু আছে। আপনি শখের বশে চাকরী করে, সময় কাটাচ্ছেন! সেটা কি আরেকজনের জায়গা দখল করে নয়? আমার পরিচিত একজন আছেন, যিনি সময় কাটেনা বলে চাকরী নিয়েছেন। পরে অফিসের বসের সাথে তার বিয়ে হয়, আগের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে। এটা কিভাবে হলো? স্বামী থাকা স্বত্তেও আরেকজনকে ভালোলাগা! তাই, সময় কাটানোর জন্য, চাকরী না করলে হয়না?
(জানি,আমার এই যুক্তি অনেক দুর্বল।কেউ রাগ করবেননা। এটা আমার নিজস্ব মতামত।)

১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০৩

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: প্রজন্ম৮৬ এর সাথে আপনার আলাপ দেখে একটা কথা মনে পড়ে গেল। অনেকদিন আগে একটা বই পড়েছিলাম, ইভান তুর্গানেভের "পিতা ও পুত্র"। ষ্পষ্ট গল্পের চরিত্রের নামগুলো মনে নাই। সেখানে আমেরিকা থেকে ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করতে এসেছিল সোভিয়েত ইউনিয়নে। সোভিয়েতরা তখন অনেক কষ্ট করে ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজগুলো করত। তারা যেহেতু সমাজতান্ত্রিক ছিল তাই তাদের কাজের ধরণ হত কোলখোজ বা সমবায় সমিতি, প্রত্যেক ব্যাক্তির কাজে অংশগ্রহণ এইভাবে। হয়তো একটা বিশাল গর্ত খুড়তে হবে খাল কাটার জন্য, কিন্তু প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নাই, তাই কায়িক শ্রমের উপর ভিত্তি করে কাজ করত। তাদের উদ্দেশ্য ছিল নিজেরাই যন্ত্রপাতি বানাবে, আমদানী করবে না, যতদিন যন্ত্রপাতি তৈরী না হয় ততদিন কায়িক বা শারীরিক শ্রমের উপর ভিত্তি করেই কাজ করবে। আমেরিকান ইঞ্জিনিয়াররা বলল, তোমরা ইচ্ছা করলেই আমদানী করে কাজ করতে পার, পুজিবাদী সমাজের সাহায্য নিয়ে উন্নয়নমূলক কাজ করে, সব অবকাঠামো তৈরী করে, তারপরে সমাজতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রয়োগ করলেই পার। তখন সোভিয়েতরা বলল, "তাহলে দাড়ায় পুজিবাদী কায়দায় সব কিছু করে, তাওরপরে একদিন বলব, সমাজতান্ত্রিক সমাজের অবকাঠামো তৈরী করা শেষ হয়েছে বন্ধুগণ, আপনারা এখন দলে দলে সমাজতন্ত্রে প্রবেশ করুন, প্রবেশমূল্য-বিনামূল্য!"

নারীদের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী করার ধারণাটাও অনেকটা এরকম লাগল। এভাবে চললে কোনদিনও ভাল পরিবেশ তৈরী হবে না। আপনার হাত দুটির দিকে তাকিয়ে দেখুন। কোন কড়া পড়া হাত কি, যা কোদাল দিয়ে মাটি কাটার উপযুক্ত? না আপনার হাত কোন শক্ত কড়া পরা হাত নয়। আপনি যদি এখন বসে থাকেন যে কোনদিন হাতে কড়া পরবে, হাত শক্ত হবে, সেইদিন মাটি কাটতে যাব, তাহলে কিন্তু হবে না। মাটি কাটতে কাটতেই হাতে কড়া পরবে, হাত শক্ত হবে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩০

ধীমান অনাদি বলেছেন: সুন্দর যুক্তির জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি আমার এই অল্প কয়দিনের জীবনে আমার পরিবারকে নিয়ে ভালো এবং সুখে থাকতে চাই। আমি আমার বৌকে চাকরী করতে দেবোনা ততদিন পর্যন্ত, যতদিন আমি না অক্ষম হয়ে পড়ি। এটা হয়তো অনেকে আমার স্বংকীর্ন মানষিকতা হিসেবে নেবেন। কিন্তু, যাকে ভালোবাসি। তার গায়ে আঁচ লাগতে দেবোনা।
আপনাদের সুচিন্তাকে সাধুবাদ জানাই। ভালো থাকবেন।

১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:১৯

ফয়সাল তূর্য বলেছেন: বউও নাই,তাই শশুরবাড়িও নাই!! /:) /:)

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনার ঝামেলাও নাই। গিন্নীর খ্যাচ খ্যাচ থেকে বেঁচে গেলেন। :)

১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬

১১স্টার বলেছেন: বাপের বাড়ি ও না শশুর বাড়ি ও না নিজের বাড়িতে ঈদ হবে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: কার নিজের বাড়ি? আপনার না ভাবীর। ;)

১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৭

চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: আমি অবিবাহিত। সুতরাং ঈদ আমাদের বাড়িতে করবো। :D

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: বিবাহিত হলে কি শ্বশুর বাড়ীতে করবেন? ;)

১৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

শিপু ভাই বলেছেন: +++++++++++++++
সহমত।

নারী কেন তার বাবার বাড়ি ঈদ করবে??? সে ঈদ করবে তার নিজের বাড়ি। স্বামীর বাড়িই তার নিজের বাড়ি। ঈদে তার বাড়িতে নানা আয়োজন করতে হবে, গেস্ট আসবে, ঘরদোর ঠিক হরতে হবে ইত্যাদি। ঈদ ১ দিন হলেও মোটামুটি উপলক্ষটা ৭ দিনের। ইচ্ছা করলে ঈদের পরে বাবার বাড়ি বেড়িয়ে আসা যায়।

আমার মা কখনোই বলে নাই বাবার বাড়ি ঈদ করবে। যদিও আমার নানা বাড়ি আর দাদা বাড়ি পাশাপাশি। সারাদিন কাজ করে সন্ধ্যায় হয়তো একটু দেখা করে এল।

আমার বৌও বাবার বাড়ি ঈদ করতে চায় না।



অঃটঃ আমার একটা বদঅভ্যাস আছে। বাথরুমে যাবার সময় হাতে করে পাঠ্য কিছু নিয়ে যাওয়া। আর খাওয়াদাওয়ার সময়ও লাগে।
বাথরুমে এক হাতে সিগারেট, এক হাতে বই/পেপার। B-) B-) B-)

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫১

ধীমান অনাদি বলেছেন: চরম সহমত শিপু ভাই। আপনার মন্তব্যগুলো ভালো লাগে।


আর, আপনারও দেখি আমার মত রোগ! :P :P :P :P
সিগারেটের অভ্যাসটা বিয়ের আগে ছিলো। এখন আর পারিনা। :(

১৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩

শাহানা বলেছেন: আমি শুনেছি আগে দাসরাও নাকি কোন অধিকার নিয়ে কথা বলত না। মালিক যেভাবে রাখতো সেভাবে থাকত। শিক্ষিত হবার পর থেকেই নাকি অধিকার চাইতে শুরু করে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫২

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপু, অধিকার নিয়ে কথা বলুন। শুধু আপনারা কেনো। আমরা সবাই বলবো। একসাথে। কিন্তু ওঁত পেতে থাকা হায়েনার ডাকে সাড়া দিয়ে নয়। আপনার ভালোমন্দ আপনি ঠিক করবেন। আর কেউ নয়। আপনার ভালোটুকু আপনার চাইতে কেউ ভালো বুঝবেনা। ভালো থাকবেন। :)

১৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৬

স্বপ্ন কথক ২০৩০ বলেছেন: প্রথম আলুর সাথে নাই।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০২

ধীমান অনাদি বলেছেন: আমিও নাই। আমাদের ভালো আমরা বুঝবো। হলুদ সাংবাদিকদের কথামত চলবোনা।

১৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৮

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন:

ঈদ মোবারক

০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা। :)

১৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৫৩

নেক্সাস বলেছেন: বিয়ে করলে খবর আছে দেখতেছি

১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০৩

ধীমান অনাদি বলেছেন: এখনো করেননাই! করে ফেলেন। আপনি ভালো থাকবেন কেনো! সুখে থাকবেন কেন!

২০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৪

আকাইম্মা পোলা বলেছেন: Sesher 4/5 ta line valo legese.....overall good

১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১১

ধীমান অনাদি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। :)

২১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: "আপনার ভালোমন্দ আপনি ঠিক করবেন। আর কেউ নয়। আপনার ভালোটুকু আপনার চাইতে কেউ ভালো বুঝবেনা।"

সহমত।

আমার ভাই এত সমস্যা নেই, বউটা অনেক লক্ষ্মী। তাছাড়া ঢাকার মাঝেই শশুরালয়। ওর সাথে কথাই আছে সন্ধ্যাবেলায় সেবাসা থেকে দেখা করে আসি। আর তিন চার দিন পরে গেলে কয়েকদিন থাকে। দুজনেই এত খুশী।

আমার সুখ কি অন্যে ঠিক করে দেবে। আমার সুখ আমিই ঠিক করে নেব। বাস্তবজীবনে ব্যার্থ কিছু মানুষ আমার ভ্যালুজ ঠিক করে দেয়ার কে ?

পত্রিকায় এধরনের টপিক দেখলে লেখককে থাপরাতে ইচ্ছে করে।

আগে সমাজে কি ঘটতো তা ই পত্রিকায় আসতে। আর এখন সমাজে কি ঘটাতে চায় তাই পত্রিকায় আসে। একারনে এখন আর পত্রিকা পড়তে ইচ্ছে করে না।




আমিতো ভাবতাম আমিই পত্রিকা নিয়ে বাথরুমে যাই, এখনতো দেখছি আরও দুজন (শিপু ভাই এবং আপনি) আছেন :D

১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: এটা সত্যি,আমাদের মায়েরা অনেক সুখে সংসার করেছেন। ব্যাতিক্রম কিছু আছে। সেটা উদাহরন হতে পারেনা। এখন অনেকেইভাবে,আমাদের মায়েরা বঞ্চিত ছিলেন। সত্যি, উদ্দামতা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। কিন্তু সুখ থেকে নয়।
আপনার কপাল ভালো। ভাবীর বাসা কাছেই। :)


আপনার বউ, বাথরুমে পেপার নেয়া নিয়ে ঝাড়ি দেয়না? ;)

২২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: হ্যাঁ, কপাল ভালো দুজনের ই বাবার বাড়ী ঢাকার মধ্যে।

আমার মাকে কখনও বলতে দেখিনি উনি বঞ্চিত ছিলেন। মেয়েরা যতদিন স্বামীর বাড়ীকে নিজের বাড়ী ভাবতে না শিখবে ততদিনই এসমস্যা থাকবে। আর বাবার বাড়ী যে তার আল্টিমেট ঠিকানা নয় সেটা সে টের পায়, তার ভাই বিয়ে করার পর। তার আগে সে স্বপ্নের মাঝে বাস করে তো।

আচ্ছা , ধরে নিলাম সব মেয়ে তার বাবার বাড়ী ঈদ করতে গেলো তাহলে কি দাঁড়াবে ? একটা নির্দিষ্ট ঈদে আমার মা আমার নানার বাড়ী, আমার বোন তার বাবার বাড়ী, আমার বৌ তার বাবার বাড়ী। তাহলে সংসার কনসেপ্টটা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে ? ভাবুন তো ব্যাপারটা । B:-)



অতিরিক্ত সংযোজন :
আমিতো শুধু পত্রিকা নয়, বই বা ম্যাগাজিন যা পাই তাই নিয়ে যাই। মাঝে মাঝে মোবাইল ফোনও নিয়ে যাই ব্রাউজিং এর জন্য। সম্ভব হলে আমি ডেস্কটপটাও নিয়ে যেতাম। :D

১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৮

ধীমান অনাদি বলেছেন: আসলে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার । বৌ চাইবে জানতে যে,আপনি তার পরিবারের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল। তার বাব-মার প্রতি আপনার আবেগটুকু তার ম যেনো হয়, সেটাই তিনি চাইবেন। আমার,আপনার উচিৎ তাকে তার
প্রাপ্যটুকু দেওয়া। তারা যেমন, আমাদেরটুকু দেন। আমার মূল কথা হচ্ছে, এটা হবে আমাদের নিজেদের আলোচনা। পত্রিকা কেনো পথনির্দেশনা দেবে? এটা ভুল পথ বাতলে দেয়ার আরেক প্রচেষ্টা।


অতিরিক্ত সংযোজনঃ আমিও ভাই, আপনার মত। :) আমার মা বলে, ভাগ্যভালো আমার ডেক্সটপ। ল্যাপটপ হলে কবেই নিয়ে ঢুকে পড়তাম ;)

২৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৮

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: "আপনার বউ, বাথরুমে পেপার নেয়া নিয়ে ঝাড়ি দেয়না?"

আবার জিগায় :(

সে না পারলে আম্মুকেও নিয়ে আসে মাঝে মাঝে। তবে ঝাড়ি খাই এবং ভুলে যাই। :D

১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: যে যাই বলুক,আপনি-আমি টলছিনা। এতক্ষন বসে বসে কি গন্ধ শুকবো! ;)

২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৩৭

নরসিংদীর পোলা। বলেছেন: ভালো লাগলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.