নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেঘ পিয়ন। মেঘেদের কাছ থেকে বয়ে আনি শান্তির বারতা।

হৃদয়ে থাকুক বসন্ত

ধীমান অনাদি

খেপা তুই বাধবি কোথা ঘর, মনের মানুষ থাকলো যখন রঙ্গ-রসের ভেতর....... রঙ্গ ধুয়ে দেখনা খুঁজে কে আপন,কে পর।

ধীমান অনাদি › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন ব্লগের মালিক, একজন স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি, একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র ভাইয়ের নোংরামি। এবং পরিশেষে ছাগুতেই সম্প্রীতি :| :| :|

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫২

বাংলাদেশের অন লাইন এক্টিভিস্টরা আজকে সারাটি দিন শাবি প্রবি ইস্যুতে ব্যস্ত দিন কাটালেন। শীতের দিনে কম্পুর সামনে ধৈর্য ধরে বসে থাকার জন্য এরকম একটি গরম ইস্যুর বেশ দরকার ছিল; যে যেদিক থেকে পেরেছে আগুনে ঘি ঢেলেছে। আর আগুনের পাশে সীতা, রাম, রাবন সবাইকে দেখলাম নেচেছে।





শাবিতে ভাস্কর্য নির্মাণ হতেই প্রতিবাদের সূত্রপাত। দৃশ্যায়ন নতুন কিন্তু কাহিনীর মাল মশলা সবই সেই পুরান স্ক্রিপ্ট হতেই নেওয়া। ‘প্রতিবাদ সিলেটের মুসল্লিদের, কিন্তু সামনের কুশলী সব জামাত-শিবির’ আবার আওয়ামী লীগের কাহিনীতেও ‘প্রেক্ষাপট মূর্তি নির্মাণে বাঁধা দানকারী ধর্মান্ধশক্তি, কিন্তু ফোকাস জামাত শিবিরের উপর’। এতোদিন পর্যন্ত কোন সমস্যাই ছিল না, লীগের মোক্ষম অস্ত্র ছাগু ট্যাগ দিয়ে সব ঠাণ্ডা করে ফেলা গেছে; কারণ পিছনের মুসল্লিদের মাঝে সবার প্রিয় বা নামী দামী কেউ ছিল না। কিন্তু শাবিতেও ওই একই অস্ত্র প্রয়োগ করতে গিয়ে বিপদে পড়ে গেলেন আমার ব্লগের মালিক সুশান্ত দাশ গুপ্ত।





গতকাল সুশান্তের লোকাল পত্রিকাকে অবলম্বন করে, ভাস্কর্য নির্মাণের বিরোধিতার অভিযোগে শিক্ষকদের ছাগু ট্যাগ দেয় আমার ব্লগ সাইটের মালিক সুশান্ত। প্রতিবাদে স্ট্যাটাস দিয়ে বসে সুদীপ্ত(সুলায়মান নয় সুদীপ্ত)। সুশান্ত দাশ গুপ্ত মূর্তি নির্মাণে বিরোধিতাকারী যেই ৫১ জন শিক্ষককে ছাগু বলেছে, তাদের সবার জন্য নয় শুধুই তাদের ডিপার্টমেন্টের হেড শহীদ স্যারকে ছাগু বলার প্রতিবাদে।



তো এই বিষয়ে স্যারের প্রতিবাদ লিপিটা কি ছিল একটু দেখি,











এখানে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে উনি ভাস্কর্য নির্মাণের বিরোধিতা করে এমন কিছুতে স্বাক্ষর করেন নি। শুধুই দাবীটা ছিল মূর্তির বদলে অবস্টিকাল কিছু নির্মাণের। উনি পরে ছাত্রদের এই বিষয়ে বলেছেন, ‘This is my personal stand, I am sorry if I hurt your feelings’.





এখন সুদীপ্ত বা অন্য যেসব ছাত্র এ বিষয়ে গতকাল কথা বলেছিল, তারা কি স্যারের কথাকে সমর্থন জানিয়ে মূর্তি নির্মাণের বিরোধিতা করেছিল? নাহ তা কেউই তা করেনি, তারা শুধুই বলেছিল তাদের স্যার ধর্ম পরায়ন মানুষ, তিনি জামাত শিবিরের সাথে কোন ভাবেই সংশ্লিষ্ট নন, তাকে যেন ছাগু বলা না হয়। কিন্তু সুশান্ত দাশ গুপ্ত সুদীপ্তের স্ট্যাটাস এবং বিভিন্ন জায়গায় আরও শতবার শহীদ স্যারকে ছাগু বলেই গিয়েছে। এখানে জামাত শিবিরের বদলে স্পষ্টতই তার ধর্ম বিদ্বেষটাই ফুটে উঠেছে।







গত রাতে এভাবেই সুশান্তের সাথে শাবির সিএসই বিভাগের ছাত্রদের তর্কের এক পর্যায়ে সুশান্ত বা অনুসারীদের কেউ সুদীপ্তের একাউন্ট হ্যাক করার চেষ্টা চালায়। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিনিয়র ছাত্র মতের অমিলের কারণে কিভাবে জুনিয়রের ফেবুতে হামলা চালাতে পারে, তাই আমার মাথায় আসছে না।











এইভাবে রাত পার হবার পরেই আরিফ জেবতিক সকাল বেলায় ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিলেন। সবার রিপোর্টের কারণে সুশান্তের ফেবুতে নাকি কি সমস্যা দেখা গিয়েছে, এ কারণেই সুশান্তের বিরোধিতাকারী সকলকেই ছাগপোণা বলে অভিহিত করলেন। আমি নিশ্চিত তিনি শুধু কারও মুখে শুনেই এটা লিখেছেন, নাহলে অন্তত সুদীপ্ত নামটা পড়েই উনার ভ্রু কুঞ্চিত হবার কথা এবং ব্যাপারটা খতিয়ে দেখতেন। যাই হোক, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলেই ছাগু ট্যাগ খেল আজকে; এই না হলে সম্প্রীতি!! আমরা অনেকেই চেয়ে চেয়ে ওই স্ট্যাটাসে শত শত লাইক পড়তে দেখেছি, কিন্তু আসল ঘটনা জানা সত্ত্বেও কিছু বলতে পারি নি। অনলাইন সন্ত্রাসী হামলার স্বীকার হতে কে চায়?







সুশান্ত নিজেও সেখানে গিয়ে ওই শিক্ষককে আবারও ছাগু বলে সুদীপ্ত, জয়কর, অনির্বাণ, আদনান, ইভান নির্বিশেষে সকলকেই ছাগু বলে আসল।





সুশান্তের স্ট্যাটাসেও তার পক্ষে বলার জন্য এক দল গুন্ডা ভাড়া করা হয়। তারা মুসলমান নাম দেখলেই ছাগু ট্যাগ তো দিয়েছেই আর হিন্দু হলেও কি কুৎসিতভাবে আক্রমণ করেছে দেখুন।









এই হল মহান সুশান্ত দাশ গুপ্ত, আমার ব্লগ সাইটের মালিক, স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি এবং শাবি’র সিনিয়র বড় ভাই। নিজ ভার্সিটির ছেলেদের বিরুদ্ধে যে অনলাইনে গুন্ডা লাগাতে পারে, সে ভার্সিটি থাকতে কেমন ছিল সহজেই অনুমেয়। সহপাঠী ব্লগার মোস্তফা কামাল পলাশের বক্তব্য থেকেই তা বুঝা যায়।







@সুদীপ্ত, আপনি ভাগ্যবান বহুজনকে সাথে নিয়ে ট্যাগ খেয়েছেন। একটা মনোবল বজায় ছিল, আছে এবং থাকবে আশা করি। অথচ জামাত শিবির ব্যতীত কতজনকে এই অনলাইনে একা এইসব আক্রমণ সহ্য করতে হয়েছে ভেবে দেখুন।



@সাকিন ইভান, ব্লগে নাহোল, হামাদের ছায়াতলেই আপনার অবস্থান এটা সকলেরই জানা। আপনি নিজেকে প্রগতিশীল দাবী করেন এবং শাবির একজন সিনিয়র স্টুডেন্ট। আপনি নিশ্চয়ই সুদীপ্তের স্ট্যাটাসে যেই সহমত প্রকাশ করেছেন, তা জেনে বুঝেই করেছেন। তাহলে এখন কোন কথা বলছেন না কেন? আপনার বক্তব্য এখন সুদীপ্তের অনেক উপকারে আসত।

(২৫ নং কমেন্টে উনি উনার বক্তব্য জানিয়েছেন)





যারা সামুকে ভালোবাসেন, অথচ সুশান্ত দাশ গুপ্তকে চিনেন না, তাদের জন্য একটা টিউটোরিয়াল

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +১৭/-১

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৪

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: এই পোষ্টে কোন ছাগু লাফ জাফ দিতে পারে তাই আগেই কই সুদীপ্ত কিন্তু ছাগু োন্দানুতে ওস্তাদ


ধীমান পোষ্টে +

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনারাও খেয়াল রাখবেন ছাগু যেন মুখ দিতে না পারে। ছাগু, হাম্বা কাউকেই অযথা ক্যাচাল করতে দেওয়া হবে না, তবে হাম্বারা পোষ্টের ব্যাপারে অবশ্যই বক্তব্য রাখতে পারবে।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৭

হাচিকো বলেছেন: দিন দিন বাংলাদেশের সব হিন্দুগুলা মুসলমান হয়ে যাচ্ছে আর মুসলমানগুলা সব হিন্দু হয়ে যাচ্ছে। কে যে কী এখন বোঝা দায়।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: হয়তো আপনার চোখে এই ব্যাপারটা ধরা পড়েছে বলেই বলছেন। কিন্তু আপনি তাদের মাঝে কোন সাদৃশ্য খুঁজে পান কিনা একটু দেখবেন। যেমন, তাদের ফেসবুকে লাইক পেজ, সাবস্ক্রাইবার, গ্রুপ এইসব। এরা সবই হচ্ছে একই গোয়ালের গরু, মানুষের মাঝে ভ্রান্তি সৃষ্টি করছে আর মতের অমিল হলেই তাকে ট্যাগ দেয়।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৯

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: ভালো লিখেছ। পরিস্থিতি সবই দেখেছি, কিন্তু এটাকে হাস্যকর বলব নাকি ভয়ঙ্কর বলব বুঝতে পারছি না।
একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, জাফর ইকবাল পর্যন্ত যাকে সম্মান জানায়, সেখানে তিনি তার ধর্ম বিষয়ক চিন্তা ভাবনা কেমন হবে তা কিছু বিধর্মী আর অর্ধ শিক্ষিত হনুরা মিলে ঠিক করে দিবে!! এদেশের সংস্কৃতি উদার, একজন ধর্ম পরায়ন মুসলমান অথবা উদার হিন্দু কেউই এই অনলাইন সন্ত্রাসীদের আক্রমণ হতে রক্ষা পাচ্ছে না।
এ বিষয়ে পোষ্টে যাদের নাম উল্লেখ করেছেন, তাদের প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বক্তব্য জানাটা জরুরী।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৪

ধীমান অনাদি বলেছেন: এক আসিফের পর এখন বহু ফেসবুক নবী গজিয়েছে। তারা এখন মানুষ কিভাবে ধর্ম পালন করবে, কি মানবে আর মানবে না তাও নির্ধারণ করে দিবে।
যেই পোষ্টে নাহোলরা তর্ক করছে, সেখানে ইভানের বক্তব্য জরুরী। ইভান কি বুঝে সমর্থন দিল, সেটা জানলে হয়তো নাহোলও তার দৃষ্টিভঙ্গী পাল্টাবে।

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৪

স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: ব্যাপারটা স্রেফ নিজস্ব ণ্ডির ভেতরে থালে এটা কথা ছিল। আরিফ জেবেতিক নামক এক ব্লগার যারে অনেক ভালো মানুষ ভাবছিলাম। আওয়ামী ঘরানার হলেও এটু উদারপন্থী ভাবছিলাম। কিতু সে না জাইনা না বুইঝা সশান্ত দা কে রাফারেন্স বানায়ে সাথে আরও পলাপাইন নিয়া শাহীদ স্যার কে যেভাবে ছাগু ছাগু বলছিল মনে হইছে আরিফ জেবেতিক আমার এটা গু্ত কেশ হওয়ার ও যোগ্যতা রাখেনা। শাহীদ স্যার এর সাথে আমাদের বিভাগের সামসুল হক স্যার এর নাম ও আসছে। এই দুইজন ঘোরতর তাবলীগ।
আমার কথা সেইটা না, পুরা এটা বিভাগে স্তুডেন্টরা যেখানে প্রতিবাদ করছে সেখানে সশান্ত দা বার বার আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এর পেজে কেবল নতুন নতুন পোস্ট দিচ্ছিলেন শাহীদ স্যার কে ছাগু বলে। যা দেখে মনে হইছে উনি আসলে বিৃকত মস্তিস্কের এটা মানুষ। মানুষ খেপিয়ে মজা পান।

আরিফ জেবেতিক যদি এই কমেন্ট পড়েন তাহলে আবার শুনেন আপনি গুপ্তকেশ হওয়ার ওযোগ্যতা রাখেন না।

দেশ প্রেম রাজনৈতিক দর্শন দিয়ে হয়না ( দুই এটা ব্যাতিক্রম বাদে) তাই বলে আম জনতারে ছাগু বলার অধিকার আপনার নাই।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪

ধীমান অনাদি বলেছেন: দেশটা মনে হয় কুকুরের দল কিনে নিয়েছে, তারা যাই বলবে তাই হবে। আমি নিজেও বলি সেখানে মূর্তি, ভাস্কর্য, স্তম্ভ যেটাই ভালো দেখাবে তৈরি করা হোক। কিন্তু অন্য কেউ তার ধর্মের তাগিদে সাধারণ আবেদন জানালেও কেন তাকে ছাগু ট্যাগ করা হবে? উনি প্রকৃত ছাগু হলে নিশ্চয়ই হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সকলেই স্যারের জন্য এগিয়ে আসতো না। এখন কিছু হনু আর ভার্চুয়াল ফাইটাররা সুশান্তের বক্তব্য হালাল করার চেষ্টা করছে।
ফেসবুক, ব্লগ, ইন্টারনেটের সর্বত্র আজ এই অবস্থা। ঝামেলা নিজের ঘাড়ে টেনে আনতে চাইনা বলেই চুপ করে দেখতে হয়, কারণ আনলে পরে একাই লড়তে হবে।

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৮

স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: উনাদের কাকের আচরন ছিল ঠিক এই রকম, মৌলবাদীরা যেমন ধর্মের দহাই/ ভয় দেখিয়ে রাজনীতি করে তেনি উনারাও মুক্তযুদ্ধ কে উনাদের ব্যাক্তগত সম্পত্তি বানায়ে দিছে।

মৌলানারা যেমন নিজেদের আল্লাহর এজেন্ট ভাবে তেনি এরাও নিজেদের দেশ প্রেমের ( দেশের) ঠিকাদার ভাবে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: এটা উনাদের কালকের আচরণ নয়, জন্মগত আচরণই এরকম। আপনি কি পোষ্টের শেষে দেওয়া লিঙ্কটি দেখেছেন? ওখানে গেলে দেখবেন, তারা কিভাবে সামুর বন্ধের ষড়যন্ত্র করেছিল, সামুকে নিলামে তুলেছিল। পরে ফিফার ভারতনাট্যম নিকের মাধ্যমে তাদের প্রোপ্যাগান্ডা প্রকাশ পেয়ে যায়। এরা মিথ্যাবাদী, ট্যাগবাজ ছাড়া আর কিছুই নয়।

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩

ধীমান অনাদি বলেছেন: ধ্রুব১৩ কে ব্লক করা হলো। গতকাল তার গালি মডারেটদের নিকট রিপোর্ট করেছিলাম। মডারেটররা বুলি ছুঁড়ে যান, রিপোর্ট করলেই কাজ হবে। এই নিক আবার কইত্থে আইসা গালি দিলো তাইলে? বেজন্মা এক ব্লগার আছে, বারবার ব্যান খায় আর অন্য নিক থেকে আসে। ফেসবুকে ব্লগে জানাপুকে গালি আর হুমকি দিয়ে বেড়ায়। তবুও, তারে কে পালে এই ব্লগে? এইসব ব্রেইনলেস কাওয়ার্ড, দেশের বাইরে বসে কী-বোর্ডে হুমকি আর গালি দেয়। ছোট কলিজায় এটাই সম্ভব।

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৪

লোনলিফাইটার বলেছেন: ;) ;) ;) :P :P :P :P :Pসার্কাস :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :P :>

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: আইছো? আর কয় নিকে আইবা? লজ্জা করেনা? মুখটারে দুই-এক পেগ মাল দিয়া ধুয়ে নিও। নইলে পিরিতের মানুষ থাকবেনা, তোমার মুখ যেই নোংরা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: আমাদের কিছু মিউচুয়াল ভাই-বেরাদার আছে। তারা বলে, তোমাকে মাপ করে দিতে। কিছু না বলতে। তোমার মত সার্কাসের গাধাকে কিছু বলার ইচ্ছাও নাই, আমার। তুমি চয়ন ক্যাচালে আমারে মাল্টি দিয়া সমানে গালি দিছো, সেই খবরও পাই। শুধরে যাও। আমাকে খোঁচাইতে আইসোনা। আমি ক্ষেপলে, খবর আছে।

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৪

গরিব বলেছেন: কিছুই বুঝতেছি না এই তথা কতিথ বাম রা বি এন পি র সমথর্ক দের কে ছাগু
বলে এখন তাবলীগ করলেও ছাগু ট্যাগ দেয় । এমন দিন আসবে সাধারন ধর্ম ভীরু আওয়ামী লীগ সমথর্ক দের কেও ছাগু বলতে দ্বিধা করবে না ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: এক জামাত শিবির ছাড়া আর কাউকেই ছাগু ট্যাগ করা যাবে না। বাংলাদেশের ইন্টারনেট জগতে এই গুন্ডা বাহিনীর জন্য সুস্থ মত প্রকাশের কোন উপায় নেই, কথায় কথায় ট্যাগিং আর গালাগালি চলছেই। আপনি কি চান আপনার গালাগালিগুলো আপনার ফেসবুকের হোম পেজে চলে আসুক, সবাই দেখুক? কিন্তু ওই বস্তির ছেলেগুলোর এটা নিয়ে কোন বিকার নেই। সবাই এড়িয়ে যায় বলেই, তারা নিজেদের অনলাইনের রাজা মনে করে। এদের গালাগালি নয় এই ধরণের পোস্টগুলোর মাধ্যমেই মুখোশ খুলে দিতে হবে।

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৯

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: এইটা সিন্ডিকেটের খেলা করার পোস্ট না। পোষ্টে কোন মিথ্যা থাকলে সেইটা বলুক। আর সুশান্ত ভালো করছে না খারাপ করছে সেইটা বইলা যাক। সিন্ডিকেটের ত্যানা প্যাচাইয়া পোষ্টের মোটিভ ঘুরাতে দিবে না।

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৩

লিটল রক বলেছেন: ছাগিয়তাবাদী সিন্ডিকেট পোষ্টে আপনারা নিজেরা নিজেরা হাই হ্যালো করেন। শুভকামনা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: এখানে ছাগীয়তাবাদীরা হাই হ্যালো করছে আর আপনি কি সুশান্ত'র কোল থেকে নেমে আসলেন নাকি? পোষ্টের বিষয়ে কিছু বলার থাকলে বলুন। হাম্বাদের বক্তব্য জাতি শুনতে চায়।

১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ছাগু ট্যাগ দেখি আজকাল দেদারসে মুক্ত হস্তে বিলানো হৈতাছে ।ধীমান এবং বেঈমান ক্যাচাল থামাও এবং প্রাসংগিক থাকো প্লিজ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: তোমার কথা মেনে নিলাম চেয়ারম্যান। তবে যে কোন ফালতু ট্যাগিং বা আক্রমণের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ চালানো হবে।
আর প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলাপ করার জন্য হাম্বাদের পেলাম না, অনেক সাধারণ ব্লগাররাই এসে পোস্ট পড়ে যাচ্ছে কিন্তু অন লাইন সন্ত্রাসের ভয়ে কমেন্ট করছে না। এই অবস্থার পরিবর্তন কাম্য।

১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন:

এখানে যাদের দেখতাছেন তেনারা বেশিষ্ট ভদ্রলোক। লোকে বলে তেনারা ৯৯% ভালো। তবে জুতার বাড়ি খাইলে চোক্ষে শুধু ছাগু দেখন

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

ধীমান অনাদি বলেছেন: এই মন্ত্রী শাহজাহান খানই ঘোষণা দিয়েছিল, 'গরু ছাগল চিনলেই লাইসেন্স দেওয়া যাবে।' মন্ত্রী নিজে যে গরু ছাগল চিনতে ভুল করেন নি, তা ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
ছাগলটা কেমন স্ট্রেইট হয়ে দাঁড়িয়ে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে আছে দেখুন। একে মন্ত্রীর জুতা পরিষ্কার করতে বলা হলে তাও করে দিবে নিশ্চিত।

১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৮

sumon3d বলেছেন: :(

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

ধীমান অনাদি বলেছেন: :(

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৯

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: বেজন্মা কুত্তালীগের আছে শুধু ঐ একটিই অস্ত্র , মতের অমিল হলেই ছাগু

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

ধীমান অনাদি বলেছেন: তারা সরকারকে গিয়ে বোঝায়, অনলাইনে তারা বিশাল কিছু করে ফেলছে। কিন্তু তারা প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগের যে ক্ষতিটা করছে নিজেরাও বুঝবে না। করতে থাকুক, সমস্যা নেই; আর কয়দিন বাকি। অনলাইনে সুন্দর পরিবেশ আসবেই।

১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৫

এ.ডি.এম শাফী বলেছেন: একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম স্বভাবত ই যেকোন ধরণের মূর্তি পছন্দ করবেন না,সভ্যজগতের একজন মানুষ হিসেবে তিনি তার মত দিতেই পারেন,উনি বলেছেন এবস্ট্রাক্ট কিছু বানাতে,যে কোন মানুষ এইরকম ভিন্নমত পোষণ করতেই পারেন। তিনি তো আর দলবল নিয়ে মূর্তি ভাংতেও জাননি,তাহলে সমস্যাটা কোথায়? ধর্মীয় কট্ররপন্থীরা বলতে পারে যে কোন মূল্যে সব মূর্তি নিশ্চিহ্ন করতে হবে নইলে আমাদের ধর্ম থাকবে না,কিন্তু প্রগতিপন্থী নাস্তিকরাও মূর্তি বানানো নিয়ে যদি একই রকম বাড়াবাড়ি করে তাহলে দুই দলের মধ্যে পার্থক্যটা থাকে কোথায়? দুইটাই তো কট্রর মৌলবাদি,ভিন্নমত সহ্য করার ক্ষমতা কারোর ই নাই!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: সুন্দর কমেন্ট।
আমরা ধর্মপ্রাণ নই, আমরা নাস্তিক কিংবা আমরা আওয়ামী লীগ করি; এজন্যই কি আমরা একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে উনার একান্ত নিজস্ব দাবীর জন্য ছাগু বলব?
আর এই স্যার সম্পর্কে যা শুনেছি, উনি মোটেই কট্টর নন। অত্যন্ত লিবারেল একজন ব্যক্তি।

১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: সুশান্ত দাশ গুপ্ত, বহুদিন তুমি আম জনতারে ছাগু কইয়া কইয়া অখন খাইছ ধরা। ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী এইসব কীটগুলারে জুতাপেটা করা দরকার। তা সম্ভব হবে এখন একবার ক্যাম্পাসে আইলেই।

১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

হাছুইন্যা বলেছেন: আরিফ জেবতিক এখন দুই কূল সামলানোর চেস্টায় আছেন, বিএনপি ক্ষমতায় আসলে উনি আবার বিএনপির কোলে চড়ে বসবেন এটা শিউর।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

ধীমান অনাদি বলেছেন: শুধু আরিফ জেবতিকের দোষ দিয়ে কি হবে ভাই, সমাজের ভালো লোকগুলোর সবারই একই অবস্থা? :(

১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

পারভেজ আলম বলেছেন: এখানে এতো কূলাকূলির কিছু নাই। আরিফ জেবতিক ঐ শিক্ষকের মতো নিজের অবস্থান জানিয়েছেন মাত্র। উনি একসময় বিএনপির রাজনীতি করেছেন বলে জানি। আওয়ামীলীগের কোলে কখনো চড়েছেন বলে মনে হয়নাই। @ হাসুইন্যা।

ধীমান অনাদি @ যাকে তাকে ছাগু বলা কখনোই পছন্দ করিনাই। এটা আত্মঘাতি। তাই একজন নন জামাতি শিক্ষককে শ্রেফ একটা কাগজে সাইন করার সুবাদে সরাসরি ছাগু তথা জামাতি বানিয়ে দেয়ার বিরোধীতা করছি।

কিন্তু একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যখন এ জাতীয় একটি দাবিতে সাক্ষর করেন তখন সেটা ভয়ের ব্যাপার এবং তার প্রজ্ঞা ও বিচারবুদ্ধি নিয়ে আমি অবশ্যই প্রশ্ন তুলবো। এই চিঠিটি বিভিন্ন দিক থেকে একটি সাম্প্রদায়িক চিঠি এবং এখানে সিলেটবাসী = মুসলমানবাসী, আধ্যাত্বিক = ইসলাম ইত্যাদি সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ করা হয়েছে। এধরণের একটি চিঠিতে সাক্ষর করার অপরাধে আমি অবশ্যই তার সমালোচনা করার পক্ষপাতি।

সিলেট পীর ফকিরদের নগর। গৌরিয় বৈষ্ণববাদের অন্যতম গুরু অদ্বৈত আচার্যের জন্মও এখানে বৌদ্ধ পাল যুগে সিলেট কামরূপ সহজিয়া ঐতিহ্য প্রভাবিত অঞ্চল ছিলো। একারনে এখানে সুফিবাদ, বৈষ্ণববাদের প্রসার সম্ভব হয়েছে। সিলেটকে বাংলাদেশের আধ্যাত্বিক রাজধানী দাবি করলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অদ্বৈত আচার্যের মুর্তি নির্মানেও কোন সমস্যা দেখিনা। আর যদি আধ্যাত্বিকতা বলতে খালি ইসলামী আধ্যাত্বিকতাই বুঝানো হয় এবং সিলেটবাসী বলতে শুধু সিলেটি মুসলমানই বুঝানো হয়ে থাকে তাহলে এই চিঠী কেনো সাম্প্রদায়িক হবেনা এবং এতে সাক্ষরকারী শিক্ষককে কেনো সাম্প্রদায়িক অথবা বিচারবুদ্ধি বহির্ভুত বলা যাবেনা সেটা আমি জানতে আগ্রহী।

এদেশের আধ্যাত্বিক গুরুরা দরবেশই হোন অথবা সন্যাসী, জাত ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে নিজেদের প্রজ্ঞার ছায়ায় আশ্রয় দিয়েছেন। সেদেশে আধ্যাত্বিকতার ধুয়া তুলে সাম্প্রদায়িকতা বিস্তারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত আপত্তিকর।

আর রাজনীতি বুঝলে তো কথাই নাই। মাজার পুজা সিলেটি তথা বাঙালি আধ্যাত্বিকতার অন্যতম অঙ্গ। যারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে মুর্তি নির্মানের বিরোধীতা করছেন তারা এইরকম জোড়ালো গলায় সুফিদের মাজার বিরোধী কথা বলবেন কি? সেটা বলবেন না। বললে ভোট কাটা যাবে। খালি মুর্তির বিরুদ্ধে বলবেন, কারন মুর্তিকে অনৈসলামিক ও হিন্দু ট্যাগ দেয়া যায়। এইসব লোকে আধ্যাত্বিকতার প্যাটেন্ট দাবি করলে লজ্জায় আমাদের মাথা হেট হয়ে যাওয়া উচিৎ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

ধীমান অনাদি বলেছেন: পারভেজ ভাই, এই পোষ্টের মূল বিষয়বস্তুটি হচ্ছে ট্যাগিং। যার শিকার প্রথমে একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এবং পরবর্তীতে সুদীপ্ত এবং তার বন্ধুরা হয়েছে। চিন্তা করে দেখুন একটি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ডিপার্টমেন্টের সিংহ ভাগ ছাত্র হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে ছাগু ট্যাগ খেয়ে গেল।
একজন কোয়ান্টাম ফিজিক্স পড়া ধার্মিক শিক্ষকের চেয়ে তো এই বিষয়টিই অধিক ভয়ঙ্কর। এখানে আপনি এতো শিক্ষিত একজন মানুষকে ধর্ম পালন করতে দেখে বিস্মিত হবেন আবার আস্তিকরা তা দেখে সুবহানাল্লাহ বলবে। এবং সবচেয়ে বড় কথা এই শিক্ষক জামাত করেন না, কাজেই উনাকে দিয়ে কোনরূপ ক্ষতির সম্ভাবনা মোটেই নেই। কিন্তু ক্ষতিটা হচ্ছে ওই অনলাইন গুন্ডা বাহিনীর দ্বারা। আপনারা বাকস্বাধীনতা চান, কিন্তু বর্তমান অনলাইনে কি তা আছে? ছাগুরা এক কোণায় পড়ে নিজেদের মত ল্যাদাচ্ছে কিন্তু বিচ্ছিন্ন সাধারণ মানুষরা কি করতে পারছে? কিছু বলতে গেলেই ট্যাগ আর গালির খড়গ নেমে আসছে। কমেন্ট মুছে দিয়েছি বলে, না হলে এই পোষ্টে কিভাবে আক্রমণ হয়েছিল আপনি নিজেই দেখতে পেতেন।

বাংলাদেশে অনলাইন সোশ্যাল কমিউনিকেশনে উন্নতি হয়েছে খুব বেশী দিন হয়নি, কিন্তু আমি অবশ্যই বলব এই যাত্রাটা মোটেই সুন্দর হয়নি। একদল অশিক্ষিত, নোংরা মনের মানুষের হাতে কুক্ষিগত হয়ে গিয়েছে অনলাইন জগত। শুধু বিউটিফুল বাংলাদেশের ছবি শেয়ার দিয়েই অনলাইন কার্যক্রম সম্পন্ন হবে না। জাতীয় ইস্যুতেও গুরুত্বপূর্ণ মতামত চাই। কিন্তু সেটা বলতে গেলেই আক্রমণের শিকার হতে হচ্ছে।

সিলেটবাসী ধার্মিক, এটা অবশ্যই সম্মান করি। তাদের দাবী আমি নিজে না চাইতে পারি কিন্তু তাদের গালি দিব না।
আর কোন মাজার পূজারীর কোন যুক্তিই আমি শুনতে রাজি নই। কামরূপ-কামাখ্যার ডাকিনি বিদ্যার সাথে এর কোন তফাৎ নেই। তবে এই সমস্যা দেশ ব্যাপী বিস্তৃত, আমার ধারণা প্রতিদিন এক হাজার রিজার্ভ করা বাস শুধু এই মাজার দর্শনের জন্যই সিলেট আসে।

প্রকৃত মুক্তমনা, যারা ট্যাগ করে না; তাদের উচিত হতে মুসলমানদের অনুভূতিতে আঘাত না করে এসব কুসংস্কারের বিরুদ্ধে বলা। অনেক সঠিক চিন্তায় বিশ্বাসী মুসলমানদেরও সাথে পাবেন তাহলে।

১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: ক্লিয়ার কইরা কই, যেই খাঙ্কির পোলায় শাহজান খানের মত মাদারির হোগা চাটে সে যদি কাউরে ছাগু কয় তাইলে আমি নিঃসন্দেহ হয়ে যাই সে কোনমতেই ছাগু না।

সুশান্তের এত লাফানের কারন আছে। তার কোমরের জোর অন্য জায়গায়। 'র' এর টাকায় ব্লগ চালাইতে গেলে তারে এরকম এ্প্রোচেই আগাইতে হইবে। দুঃখ লাগে লীগের বাচ্চা পোলাপানগুলার জন্য। সামনে আওয়ামীলিগ হারলে এরা ছাগু গুলার সাথে যখন আসল যুদ্ধে নামব, তখন পিয়াল-সুশান্ত কিন্তুক এদের পক্ষে থাকবো না।

জেবতিকের ব্যাপারে সাবধান হইতে হইবে বিম্পিদের। বিম্পি ক্ষমতায় আইলেই জেবতিক বিম্পির এক নম্বর সুশীল সাজনের চেষ্টা কইরবো। ছাত্রদলের সাবেক ক্যাডার, চাঁদাবাজ এই সুবিধাবাদী যাতে বিম্পিতে না ঢুকতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখা আবশ্যক।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

ধীমান অনাদি বলেছেন: আজকে ব্লগ, ফেসবুক সব জায়গায় কলুষিত এই নামগুলোর কারণে। ক্ষমতা চেঞ্জ হলে ঠিক এদের জায়গায় আসবে ছাগুগুলো। এখন না হয় আওয়ামী লীগকে দোষ দেওয়া যায়, তখন ক্ষমতায় থেকে কাকে দোষ দিবে? জাতীয়তাবাদী ব্লগারদের প্রতি আহ্বান নিজেদের জায়গা বুঝে নিতে সবাই একটিভ হন।

২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: @ পারভেজ আলম

আপনার যুক্তির সাথে আমি একদম একমত। কিন্তু আপনি এটা পোষ্ট হিসেবেও দিতে পারতেন। মৌলবাদী ভাইরাস খুব মারাত্মক। লাই দিলে সবাইকেই আক্রান্ত করবে একসময়। এধরনের সচেতনতামূলক লেখালেখির দরকার আছে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনারে দেখলেই হাসি পায়, আপনি নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন =p~ =p~ =p~

২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: পারভেজ ভাইয়ের সাথে প্রতিটা শব্দে সহমত। যা বলার উনিই বইলা দিছে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১

ধীমান অনাদি বলেছেন: ধন্যবাদ

২২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

পারভেজ আলম বলেছেন: পোস্ট করার ইচ্ছা আছে। দেখি সময় পাই কিনা। @ মাথানষ্ট০০৭

২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: আমার বক্তব্য আমি ফেসবুকেই দিয়েছি, আপনি আমার লিস্টে কিন্তু সাবস্ক্রাইবারেই তো আছেন, একটু দেখে নিন ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

ধীমান অনাদি বলেছেন: দুঃখিত দেখা হয়নি। আর দেখলেও আবার আহ্বান করতাম, কারণ আপনি একজন ব্লগার।

২৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

চলতি নিয়ম বলেছেন: ভুল ট্যাগের তীব্র নিন্দা জানাই।

তবে ১ ভুল ট্যাগের জন্য বাকি ৪৯ টা মিথ্যা হয়ে যায় না।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

ধীমান অনাদি বলেছেন: সেটাই, তীব্র নিন্দা জানান।

শাবির সিএসই'র ছাত্ররা ঠিক এই কথাটিই বলেছিল, যার কারণে হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে হাস্যকর ছাগু ট্যাগ খেতে হয়েছে। তাহলে চিন্তা করুন ১ টা ভুলের জন্য ৪-৫ টি ব্যাচের প্রায় শ'পাঁচেক ভুল ট্যাগের শিকার হয়েছে। এবার দেখেছেন সংখ্যাটি আসলে কত বড়? এই কাজটিই কিন্তু হচ্ছে সর্বত্র।

২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: আচ্ছা এখানেই দিলাম
"কিছুদিন ধরেই দেখে আসছি যে ........কেউ কারো মতের বিরুদ্ধে গেলেই তাকে হতে হয় ট্যাগের শিকার .......

যারা এভাবে যাকে তাকে ট্যাগ দিয়ে বেড়ান ,তাদের জন্য এ নোট টি পড়ুন ।

সেই সাথে মনে রাখবেন ....

এ নোটটিতে আমাদের বিভাগীয় প্রধান শহীদুর রহমান স্যার কে "ট্যাগ" দেয়ার জবাব।

সেই সাথে কিছু প্রশ্ন
১. ৫২ জন শিক্ষক , ৩ জন ডীন এবং বেশ কিছু বিভাগীয় প্রধান মতামত দিয়েছেন কেনো গত তিন দিন ধরে স্যার কে নিয়ে যাতা বলা হচ্ছে যেখানে স্যার নিজেই বলেছেন "আমার আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার ",স্যার এর মতো একজন ধর্মপ্রাণ এবং নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মঙ্গল কামনা কারীর দোষ আমাদের ডিপার্টমেন্ট তাই তো?

২. বাকি শিক্ষক রা কি করলেন ? তারা সব দুধে ধোয়া তুলসি পাতা ? তাদের নাম কেনো নেয়া হয় না? হিট টপিক্স এর অভাব?

৩. একজন পার্সোনাল স্ট্যান্ডের জন্য আমরা কেনো "ছাগুপোনা" হবো ?

ফাইনালি >

যাকে তাকে ধুম করে ছাগু বলার স্বভাব টা আপনারা ছাড়েন, আপনাদের এই ট্যাগবাজির জন্য কয়দিন পর মগবাজারী গেলমান রা যখন পরিহাস করবে তখন আপনারাই কপাল চাপড়াবেন ।
"

আর ধীমান অনাদি ওরফে নিশাচর ভবঘুরে ওরফে ধীরব ,আপনাদের জাতীয়তাবাদী মহাসম্মেলনের ডাক টাক কবে দিবেন আম্মোও যোগদান করতে চাই, কারণ টাইম তো আর নাই।

কার ছায়াতলে কে থাকে সেটা আজকাল ফেবুতেই দেখি ;) ;)

হামা ভাই রেই আজ পর্যন্ত দেখলাম না, উনার হাই থটের লেখা পড়া পর্যন্তই শেষ , আর নাহোল ভাই এর গতকালের স্ট্যাটাস দেখসেন ? উনার লগে আমার কোন কথার মিল পাইসেন ?
আপনারা ছাগুদের ডিফেন্ড করেন নিজ এবং মাল্টি নিকে তাই এতো চুলকানী ।

সুশান্ত গুপ্ত সাস্টের বিভাগীয় প্রধান কে ছাগু ট্যাগ করে যেভাবে অপরাধ করেছেন আপনিও আমাকে কারো ছায়াতলে ফেলে একটা ট্যাগিং এর চেষ্টা করছেন যেটা সম্পুর্ন হাস্যকর ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনার প্রথম বক্তব্যটি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার চিন্তা ভাবনার প্রতি সম্মান আছে বলেই আপনাকে এখানে আহ্বান জানিয়েছি। একদম স্পটে থেকে আপনার এই বিবৃতি দেখে এখন অনেকেই ক্ষান্ত হবে আশা করি। ধার্মিক হিসেবে অনেকের অনেক কিছুই চাওয়া থাকতে পারে; কিন্তু তিনি হিন্দুদের পুজার জন্য চাঁদা দেন, নিজের দৃষ্টিভঙ্গীর জন্য ছাত্রদের নিকট হতে ক্ষমা প্রার্থনা করেন, এটিই প্রমাণ করে সুশান্ত দাস গুপ্ত এবং তার অনুসারীরা কত বড় ভুল করেছিল।

আপনি চাইলেও মনে হয় না জাতীয়তাবাদী দলে ভিড়তে পারবেন। আর আমাকেও অনেক ব্লগার দেশ, বিদেশ হতে ছায়া দিয়ে যাচ্ছেন, আমি সেটা স্বীকার করি। কিন্তু বিশ্বাস করুন তাদের কারও সাথেই আমার দেখা হয় নি ;)

২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

হাছুইন্যা বলেছেন: @ পারভেজ আলম ভাই, আমি জানি আরিফ জেবতিক অতীতে ছাত্রদলের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, আমার মন্তব্যের উদ্দেশ্য ছিল যে উনি এখন ব্যালান্স করে চলছেন। এটাই প্রথমবার না। আপনার সৎ সাহস আছে তাই আপনি ওই নন জামাতি শিক্ষককে ছাগু ট্যাগিং এর বিরোধীতা করেছেন। আরিফ জেবতিক কি করেছে?? আরিফ জেবতিক জানে ওই শিক্ষক জামাতের সমর্থক নন তারপরেও কি সে ওই ব্যাপারে কিছু বলেছে?? বরং সুশান্ত এর নিক সাময়িক স্থগিতটাই তার কাছে গুরত্বপূর্ন ছিল।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

ধীমান অনাদি বলেছেন: একটা কথা প্রচলিত যে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা বাহিরে শত্রু হলেও ভিতরে ভিতরে ঠিকই সম্পর্ক রাখে। একই কথা আমাদের দেশের অনলাইন সেলিব্রেটিদের জন্যও প্রযোজ্য।

২৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

ঠোঁটকাটা বলেছেন: ট্যাগিং মুক্তিযুদ্ধব্যবসায়ীদের একটা ভাল অস্ত্র। তবে অতি ব্যবহারে এর কার্যকারিতা আজ হুমকির মুখে। হাম্বাদের কখনই ভাল পাই নাই। তারা জাসিদের মতই আর একটা চরমপন্থী গ্রুপ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

ধীমান অনাদি বলেছেন: আমাদের দেশের অনলাইন সোশ্যাল কমিউনিকেশনের মাধ্যমে হয়তো ভালো কিছু করা যেত। কিন্তু এই অনলাইন সন্ত্রাসীদের কারণে এর ভবিষ্যৎ অঙ্কুরেই নষ্ট হচ্ছে।

২৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: :-< :-< :-< :-< :-< :-< :-< :-<

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

ধীমান অনাদি বলেছেন: মুখ বন্ধ করেন আলা জিব দেখা যায়।

২৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩১

মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: আমি গোমূর্খ। হাসেন, হাসি সাস্থ্যের জন্য ভালো।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

ধীমান অনাদি বলেছেন: আপনি আসলেই বিনোদন।
চান্দু ভাই তো অনেক কিছু বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা, উনি নাকি হেন করছে, তেন করছে। একটু বলেন তো এইগুলা সত্যি কিনা?

৩০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

পারভেজ আলম বলেছেন: sb]একজন কোয়ান্টাম ফিজিক্স পড়া ধার্মিক শিক্ষকের চেয়ে তো এই বিষয়টিই অধিক ভয়ঙ্কর। এখানে আপনি এতো শিক্ষিত একজন মানুষকে ধর্ম পালন করতে দেখে বিস্মিত হবেন আবার আস্তিকরা তা দেখে সুবহানাল্লাহ বলবে। এবং সবচেয়ে বড় কথা এই শিক্ষক জামাত করেন না, কাজেই উনাকে দিয়ে কোনরূপ ক্ষতির সম্ভাবনা মোটেই নেই। কিন্তু ক্ষতিটা হচ্ছে ওই অনলাইন গুন্ডা বাহিনীর দ্বারা।

এখানে একটা ভুল করছো। আওয়ামী অনলাইন গুন্ডা বাহিনী সম্বন্ধে আশাকরি আমার অবস্থান জানোই। এদের সাথেই আমার ক্যাচাল লাগে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু তুমি সাম্প্রদায়িকতাকে কখনোই শ্রেফ 'ধার্মিকতা' বলে এর ক্ষতির পরিমান কমাতে পারোনা। আমার আগের মন্তব্যটা দেখো, এটা কেনো ধার্মিকতা না, কেনো পুরামাপের সাম্প্রদায়িকতা। আর জামাত না করলেই কেউ জামাতিদের পরিচালিত কোন সাম্প্রদায়িক একটিভিজমের পাপমুক্ত থাকবেন সেটা তো ঠিক না। এদেশে যারা বাবরি মসজিদের হুজুগে মন্দির ভেঙেছে তাদের বেশিরভাগই জামাতি ছিলনা, কিন্তু জামাতিদের একটিভিজমই তাদের এই ভয়ঙ্কর কাজ করতে অনুপ্রানিত করেছে। একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বাংলাদেশের সমাজে খুবি সম্মানের একটি অবস্থানে থাকেন। তিনি যদি এধরণের কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করেন তাইলে এটারে শ্রেফ তার ধার্মিকতার দোহাইয়ে ছাড় দেয়ার কোন কারন দেখছিনা। দেশপ্রেমের দোহাই পেরে সাম্প্রদায়িক হওয়াও সমর্থনযোগ্য না, ধার্মিকতার দোহাই দিয়েও না। এটা যারা করে তাদের মধ্যে গুন্ডা থেকে সুশিল সবাই আছে। এদের সবারি সমালোচনা করা উচিৎ, দলমত নির্বিশেষে। আমি কারো ধর্মপালন করা দেখে বিস্মিত হইনাই, ধার্মিকতার নামে একজন শিক্ষককে জামাতি সাম্প্রদায়িক প্রোপাগান্ডায় গা ভাসাতে দেখে বিস্মিত হয়েছি। তুমিই বা কেনো ধার্মিকতা ও সাম্প্রদায়িকতাকে গুলিয়ে ফেলছো সেটাও আমার প্রশ্ন।

আর আওয়ামী গুন্ডাদের সাথে আমাকে না গুলালেই হয়। তাদের ট্যাগিং রাজনীতির স্বিকার হয়েছি আমি বিভিন্ন সময়ে, এবং আমার অনেক বন্ধু বান্ধব বড় ভাইও। কারন একটাই, আওয়ামীলীগের বিরোধীতা। তাই তাদের ট্যাগিং সাপোর্ট করার প্রশ্নই আসেনা। আমি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হলেও হয়তো ঐ শিক্ষকের পক্ষে দাঁড়িয়েই এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতাম ৫/৬শ ছাত্রের একজন হিসাবে। কিন্তু একিসাথে আমি এইসব শিক্ষককেও ধিক্কার জানাবো। এবং অবশ্যই বলবো যে যারা বিষয়টা ধরতে পারছেন তারা ভুল স্বিকার করুন।

সিলেটবাসী ধার্মিক, এটা অবশ্যই সম্মান করি। তাদের দাবী আমি নিজে না চাইতে পারি কিন্তু তাদের গালি দিব না।
আর কোন মাজার পূজারীর কোন যুক্তিই আমি শুনতে রাজি নই। কামরূপ-কামাখ্যার ডাকিনি বিদ্যার সাথে এর কোন তফাৎ নেই। তবে এই সমস্যা দেশ ব্যাপী বিস্তৃত, আমার ধারণা প্রতিদিন এক হাজার রিজার্ভ করা বাস শুধু এই মাজার দর্শনের জন্যই সিলেট আসে।

প্রকৃত মুক্তমনা, যারা ট্যাগ করে না; তাদের উচিত হতে মুসলমানদের অনুভূতিতে আঘাত না করে এসব কুসংস্কারের বিরুদ্ধে বলা। অনেক সঠিক চিন্তায় বিশ্বাসী মুসলমানদেরও সাথে পাবেন তাহলে


তোমার এই বক্তব্যেও আমার আপত্তি আছে, বিশেষ করে প্রথম দুই লাইনে প্রচন্ড আপত্তি আছে। তুমি সিলেটবাসীকে এইরকম গণহারে ধার্মিক এবং এই দাবিকে ঐ চিঠীর মতোই 'সিলেটবাসী'দের দাবি বলছো কেনো?

আর তুমি এই দাবি সমর্থন না দিলেও তার বিরুদ্ধে যাবানা। কিন্তু আবার বলছো মাজার পুজারির যুক্তি শুনবানা। কেনো? কেউ মাজার পুজা করলে তাতে কি সমস্যা? মুর্তি, কুত্তা, বিলাই পুজা করলেই কি সমস্যা? হু, আমি নিজেই সেটা করবোনা। এবং মাজার পুজা ঘিরে নানান ঠগ ব্যাবসায়ীরা মানুষ ঠকায়, নানান অনৈতিক কাজ করে এও সত্য। কিন্তু এদেশের সাধারণ মানুষের একটা বড় অংশই মাজার পুজা করে, এরা কি জামাত-শিবিরের চেয়েও খারাপ? জামাত-শিবির কিন্তু মাজার পুজা করেনা। এগুলা নিয়া কথা হতে পারে, এমনকি এর বিরুদ্ধে যৌক্তিক সমালোচনাও করা যায়। কিন্তু তাদের যুক্তিই শুনবনা, এবং তাদের তুমি 'বেঠিক' মুসলমান ট্যাদ দিয়া দিবা এটা তো সমস্যা। আর মোল্লাদের মতো এইরকম সঠিক মুসলমান এবং বেঠিক মুসলমান ফতোয়া দেয়া কোথা থেকে শিখলে? ওয়াহাবীরা তো সুফিদের মাজার পুজা সমালোচনা করে নিজেরেই কাবাকেন্দ্রীক পুজার ব্যাবসা চালু রেখেছে। তো ওদেরটা সঠিক ইসলাম, এদেশের মাজার পুজারিদেরটা বেঠিক সেইটা কোন হিসাবে বলো? আমি মাজার পুজার প্রসঙ্গ এনেছি এখানে রাজনৈতিক খেলাটা ধরাতে। মাজার পুজার বিরোধীতা না করে যে মুর্তির বিরোধীতা করে তার রাজনৈতিক কূটিলতা কোথায় সেটা উল্লেখ করতেই এটা এনেছি। আশা করি দ্বিমত করবানা।

আর আমার এই মন্তব্যে তোমার প্রতি কোন রাগ, ক্ষোভ প্রকাশ করিনাই। তোমাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। সুতরাং, ইমোশন মাথা থেকে দূর করে শ্রেফ আমার যুক্তিগুলা বুঝার চেষ্টা করলে ভালো হয়।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

ধীমান অনাদি বলেছেন: পারভেজ ভাই, আপনার মন্তব্যের উত্তর শেষের দিক থেকেই শুরু করলাম।
রাগ করব? প্রশ্নই আসে না।

সিলেটবাসীকে এইরকম গণহারে ধার্মিক এবং এই দাবিকে ঐ চিঠীর মতোই 'সিলেটবাসী'দের দাবি বলছো কেনো?

এটা আমারই ভুল, আপনার আগের কমেন্টের শেষাংশে সিলেটী বলা ছিল, আমিও সূত্র ধরেই বলে ফেলেছিলাম। আমি কখনোই মনে করিনা সিলেটীরা গণহারে ধার্মিক। থার্টি ফার্স্টে সিলেটে লন্ডনির কেলেঙ্কারির ঘটনা এই ব্লগেই পড়েছি।
তবে হ্যাঁ, আমার দেখা মতে তাদের মাঝে ধর্ম পরায়নতা তুলনামূলক বেশী। যেমনটা, মসজিদের ইমাম, হাফেজদের মাঝে নোয়াখালীর আধিক্য বেশী।

এইরকম সঠিক মুসলমান এবং বেঠিক মুসলমান ফতোয়া দেয়া কোথা থেকে শিখলে?
এখানে ভাই আমি ভেদ নয়; এক ইসলাম, এক হিন্দু, এক খ্রিস্টান এইভাবেই দেখেছিলাম। আমার মন্তব্যটা আপনি অনেকটা এভাবে বিবেচনা করতে পারেন যে, 'মানুষ পুড়িয়ে মারা ক্যাথোলিক চার্চের চেয়ে প্রোটোস্ট্যান্টরা উত্তম', এ ধরণের কথা আমরা স্বাভাবিক তুলনাতেই বলি। তেমনিও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজির সাথে মাজারের ভক্তের একটা সাধারণ প্রচলিত তুলনাই এখানে বলেছিলাম, অন্য অর্থে নয়।
সূফীবাদ সম্পর্কে আমার কিছুই জানা নেই। শুনেছি শুধু সূফী সাহিত্য অনেক উন্নত মানের। হয়তো তাদের অবস্থাটা নাইট টেম্পলারদের মতোই। সূফীবাদে মাজার কালচারটা কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা জানিনা, হয়তো এর রূপটা দেখতে পেলে ভালোও লাগবে। কিন্তু কিছু না জেনেও বলতে পারি আমাদের দেশের মাজার সূফীবাদ হতে যোজন মাইল পিছিয়ে আছে।

সাম্প্রদায়িকতাকে কখনোই শ্রেফ 'ধার্মিকতা' বলে এর ক্ষতির পরিমান কমাতে পারোনা।
এটা কখনোই করবো না, করতে চাইও না। অজান্তে বলে ফেললেও স্বীকার করতে বাঁধা নেই। কিন্তু ভাই, সাম্প্রদায়িক বা ধার্মিক, যুক্তিবাদী নাস্তিক কিংবা চুলকানি হনু এদের পার্থক্য কি? মতাদর্শ অধিকাংশই এক কিন্তু পার্থক্য করে দেয় শুধুই মানুষ।
ওই শিক্ষকের কথা শুনে আমার মনে হয়নি, উনি ধর্মকে সাম্প্রদায়িকতায় রূপ দিতে চেয়েছিলেন। সাম্প্রদায়িক হলে তো এতগুলো ছেলে উনার পিছনে দাঁড়াতো না। সাম্প্রদায়িক হতে হলে তো সম্প্রদায়ের সমর্থনও দরকার, কিন্তু এক্ষেত্রে তো তিনি কোন দল ভারী করেন নি। নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে বলেছেন, 'এটা উনার পার্সোনাল স্ট্যান্ড'। একজন জামাতি বা সাম্প্রদায়িক যেটা কখনোই করতো না, পাল্টা যুক্তি দিয়ে মানুষকে দলে টানার চেষ্টা করত।

ভালো থাকবেন ভাই। :)

৩১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

নেক্সাস বলেছেন: চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ছাগু ট্যাগ দেখি আজকাল দেদারসে মুক্ত হস্তে বিলানো হৈতাছে ।ধীমান এবং বেঈমান ক্যাচাল থামাও এবং প্রাসংগিক থাকো প্লিজ।

৩২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

নেক্সাস বলেছেন: আমি নিজেও এই ব্যাপারে কনসার্ন। যাকে তাকে ছাগু ট্যাগ দিয়ে জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে আদর্শ ও চেতানার যে মহৎ যুদ্ধ তাকে হালকা করে ফেলা হচ্ছে। এতে লাভবান হচ্ছে জামাত শিবিরই। প্রকৃত ছাগুরা বিনা পরিশ্রমে তাদের দল ভারি হচ্ছে ভেবে চুপে চুপে হাসছে।

এক শ্রেনীর নব্য আওয়ামিলীগারের জন্ম হয়েছে। যারা মনে করে জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কারাটা একমাত্র তাদের অধিকারে। এবং আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে কেউ কথা বল্লে বা ধর্মের পক্ষে কেউ কথা বল্লে তাকে ছাগু ট্যাগ দেওয়টাই নিজেকে যোগ্য আওয়ামিলিগার হিসেবে প্রমান করার একমাত্র পন্থা। এই প্রবনতা বুমেরাং সম আত্মঘাতি।

আর আরিফ জেবতিক। তার কথা বলে ক্যাঁচাল বাড়াবোনা। ভোরের কাগজ থেকে তাকে আমি চিনি। কে কোন আদর্শের খুব ভাল জানা আছে। শুধু আজকাল টিভি টকশো শুরু করেছেন তো। তাই কাটতির লোভে নিজের পোশাক টা বদলে ফেলতে একটু দেরী করেন নি।

এই ব্লগের ছাগু বিরোধী অন্দোলনের কয়েকজন অগ্রদূত হল দূর্যোধন ,হাসান মাহবুব, নাহোল, আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়, রেজওয়ান মাহবুব তানিম, পারভেজ আলম প্রমুখ। এদের কাউকে কি দেখেছেন মতের অমিল হলে ছাগু বলে সম্বোধন করতে। আমি দেখিনি।

কিন্তু যারা হূট করে যাকে তাকে ছাগু বলে তারা আসলে কে? তা কি সত্যই আওয়ামিলীগের বন্ধু? তারা কি চেতনার জায়গা থেকে শিবিরের বিরোধিতা করে না অন্য কোন জায়গা থেকে।

আমি মনে করি এই ক্লারিফিকেশান করা এবং যাকে তাকে ছাগু ট্যাগ দিয়ে জাশি বিরোধী আন্দোলন কে সার্বজনীনতা থেকে দুরে সরিয়ে দিয়ে জাশিকেই লাভবান করিয়ে দেওয়ার যে প্রবনতা শুরু হয়েছে তা বন্ধ করা প্রয়োজন এবং ছাগু বিরোধী অন্দোলনের প্রথম সারির ব্লগারদের কে এগিয়ে আসতে হবে এর জন্য।




৩৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮

স্বাধীকার বলেছেন:
যাকে তাকে কোনোরকম তথ্য প্রমান ছাড়া ছাগু ট্যাগিংটা প্রকৃত ছাগু ফাইটারদের জন্য বিব্রতকর। অনেক সময় হিতে বিপরীতও হয়ে যায়। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় মনে করি, প্রকৃত ছাগু নিজেকে কখনোই লুকাতে পারবেনা, নিজের মুর্খতা থেকেই প্রতিটি ছাগু নিজেকে চিহ্নিত করবে সবার সামনে-যা কেবল সময়ের ব্যাপার মাত্র।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিয় শিক্ষক যিনি এত বছর সেখানে আছেন, নানান কর্মকান্ডের মাধ্যমে ছাত্রদের সাথে তার মিথস্ক্রিয়া আছে-তিনি ছাগু হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীরাই তা বের করে আনতো,ঢাকায় পত্রিকা অফিসে বসে কাউকে তা আবিস্কার করতে হতোনা। কেবল একটি বিবৃতিতে স্বাক্ষর করার কারনে প্রিয় শিক্ষককে ছাগু ট্যাগিংয়ে অনেকেই কষ্ট পেয়েছেন-এটা সত্য। যেকোনো শিক্ষকের স্বাধীনতা থাকবে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বিষয়ে স্বাধীন মতপ্রকাশের। তবে আমাদের প্রত্যাশা থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র এসব সন্মানী শিক্ষকগণ এমন মতামতই সমাজে দেখাবেন যেখানে কোনো সাম্প্রদায়িকতা, গোষ্ঠিবাদ, উগ্রমতবাদ কিংবা সংকীর্ণ স্বার্থ থাকবেনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের কাছে আমাদের প্রত্যাশাই কেবল থাকেনা, বিশ্বনাগরিকদেরও প্রত্যাশা থাকে।তাই তাদের ভাবনাটি বিশ্বজনীন হলেই আমরা স্বস্তিবোধ করি। মাজার কেন্দ্রিক, ধ্যান কেন্দ্রিক ধার্মিকতার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের হামাগুড়ি দেখলে মাদ্রাসার শিক্ষকদের সাথে আমরা পার্থক্য করতে পারিনা। তাই প্রিয় শিক্ষকদের কোনো আঞ্চলিক আবেগে দেখলে কষ্ট লাগে। তার দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বজনীন হবে-এটা প্রত্যাশিত।

তবে যাকে তাকে যখন তখন নির্বিচারী ট্যাগিং করাকে হীনমন্যতা ও ট্যাগকারীর কলুষিত অতীতকে ইঙ্গিত করে।

৩৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৯

কুটুশ মিয়া বলেছেন: আরো কয়েকজায়গায় দেখলাম অনেকেই বলছেন অভিযুক্ত শিক্ষক তবিলগ করেন বলেই এই ধরনের বিবৃতি দিয়েছেন।আমার যতদুর মনে হয় তিনি সম্ভবত তবলিগে আর ততটা এ্যকটিভ না।কেননা তবলিগের সাথে জড়িত কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা কোন সচেতন বিচক্ষন দ্বিনদার ব্যক্তি আর যাই হোক বিষয়টা আরো ডিপ্লোম্যাটিক ওয়েতে হ্যান্ডেল করতেন।অন্তত এই ক্ষেত্রে তিনি যে খুব বেশি বিচক্ষনতার পরিচয় দেন নাই তার প্রমান এই পোস্টেই কিছুটা দেখা যাচ্ছে।কিছু বালপাকনা তথাকথিত আসাম্প্রদায়িককে যে তিনি অযাচিত জ্ঞান ফালাির সুযোগ করে দিছেন এই ধরনের বিবৃতিতে সাক্ষর করে সেটা এই পোস্টে দেখতাছি।
যাইহোক একটা কথাই বলি মক্কা বিজয়ের পর যখন পুরা আরব থেকে যত মূর্তি ভাংগা হয়েছিলো সেইগুলা তারাই ভেংগেছিলো যারা একদিন ঐ গুলার সৌন্দর্য,নান্দনিকতা গদগদ হয়ে উপভোগ করত এবং তারা সতস্ফুর্তভাবেই তা করেছিলো এর জন্য কোন প্রতিবাদ,বিবৃতি সাক্ষরের প্রয়োজন হয় নাই।

৩৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩

অকর্মণ্য বলেছেন: সুশান্ত আর তার চ্যালা-চামুন্ডাদের নষ্টামির দেখছো কি? গত একদিনে তাদের ভণ্ডামির স্ক্রিনশট নিয়া এক পোস্টে সেগুলা শেষ করতে পারিনাই। অর্ধেক স্ক্রিনশট এই পোস্টে আপলোড করেছি। বাকীগুলা কালকে আপলোড দিব।

গতকাল আমার সারারাত গেছে সামু আমু'তে যুদ্ধ একলা যুদ্ধ কইরা। যেই আমু ব্লগে মাছিও উড়েনা,সেই আমু'তে কালকে এক পোস্ট ৪ঘন্টায় ৮০০'র বেশি হিট খাইছে। সেইখানে একজন ছাড়া আর কেউ যৌক্তিক কথা বলেনাই আজাইরা ছাগু ট্যাগ দেওয়া ছাড়া। কালকেই বলছিলাম আমু'তে আর ঢুকবনা, কারণ সুশান্ত, অমি, আইজু'র মত কলুষিতদের সাথে থাকার কোন ইচ্ছা আমার নাই। তাই কাল রাতে সেখানে কমেন্টগুলোর উত্তর দিয়ে আর ওইদিকে যাইনাই। আমুব্লগ আমারে ছাগু হিসাবে জানবে, আমার কোন সমস্যা নাই। আই পি অন দেয়ার ট্যাগিং এন্ড আই পি অন দেয়ার ডার্টি ফেস।

পোস্ট অনেক গুছানো এবং সুন্দর হইছে। +

৩৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: নতুন ট্যাগ চালু করি দেখেন:

***দেশ বিরোধী কথা বা প্রপাগান্ডা চালালে
***অন্য কোন দেশের পক্ষে দালালী করলে
***যারা সাধারণ পাবলিকরে জুর কইরা ছাগু ট্যাগ দ্যায়,
*** যারা মুক্তিযুদ্ধরে ব্যবহার কইরা মুসলিম বিদ্ব্যেষী কতা কয়

ট্যাগ হইব শুকু (শুকর কে আদর করে ডাকা)
বিস্তারিত: Click This Link

৩৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

বাউল! বলেছেন: একমত, যাকে তাকে ছাগু ট্যাগ কিংবা কোনরকম ট্যাগিং করাই ঠিক না। কিন্তু ভাস্কর্যকে মূর্তী বলে তার বিরোধিতাকারী ৫১ জনের ৫০ জন যদি ছাগু হয় তাহলে একজন ছাগু হবেন না কোন কারনে?

৩৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

রেজোওয়ানা বলেছেন: পারভেজ আলম ভাইয়ের দুটো মন্তব্যেই খুব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট চলে এসছে!

ভাইয়া, আপনি পোস্ট আকারে দিন, এটার দরকার আছে!

৩৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

সুদীপ্ত কর বলেছেন: ‌আমি সত্য বলতে ভয় পাই না। আর এতবছর পড়াশোনা করে, সংগঠন করে, শয়ে শয়ে মানুষের সাথে কাজকর্ম করে কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা সেইটুক বোঝার মত ক্ষমতা আমার আছে।

সবচেয়ে বড় সত্য হল আমি ভাস্কর্য চাই, আমরা সাস্টিয়ানরা ভাস্কর্য চাই, দেশের সবাই ভাস্কর্য চায় (মানে বাংলাদেশ ;) ) ।

সুতরাং ভাস্কর্য হবেই।

৪০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৪

ধীবর বলেছেন: যুবলিগের একজন "নেতা" যে কিনা আবার আমাদের পাওয়ার পয়েন্ট বিজ্ঞানির আশির্বাদধন্য, সে কি বললো তাতে কি যায় আসে। সে যেমন তেমন কথাই তো বলবে। না এর কথায় কেউ মাথা ঘামাতো না, যদি তার ট্যাগিংবাজ শিষ্যরা তার কথার প্রতিধবনি করতো।

সুশান্তের সমর্থকরা যখন নিরপেক্ষতার দাবি করে, তখন হাস্যকর শুনায়। ধীমান ভাই, যখন জানেনই কোন গালিবাজ মাল্টি নিকে গালিবাজি করে, তাহলে তার মুল নিক সহ ব্যান করে রাখেন। আর যারা সুস্থ ধারা দেখতে চান, তারাও যেন ওই গালিবাজকে ব্যান করে রাখে।

ধন্যবাদ ধীমান ভাই।

৪১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২

কলির কৃষ্ণ বলেছেন: পোস্টে প্লাস।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.