![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুঠো ফোনে বাংলা লিখা অারো সহজ হওয়া উচিত।যদিও কম্পিউটারে এখনো এতোটা সহজ নয় বাংলা লিখা। এটা নিয়ে আরো গবেষণা করা প্রয়োজন। বাংলা টাইপিং নিয়ে অনেক মুক্ত সফটওয়্যার তৈরি হযেছে কিন্তু এগুলো সম্মৃদ্ধি হতে অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এখানে মুল বাধা আসতেছে বিজয় কিবোর্ডের মালিক জনাব মোস্তফা জব্বারের কাছ থেকে। উনি তার লে- অউট পেটেন্ট করে অন্যদের কে এই লে-অউট ব্যাবহার করতে দিচ্ছেন না।আমি মোস্তফা জব্বারকে স্যার কে অনুরোধ করব যে উনি বাংলা ভাষার কল্যানের জন্য এই লে-আউট টা বিনা মূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। আমাদের বাংলা ভাষার জন্য আমরা একমাত্র জাতি যারা রক্ত দিয়ে অর্জন করেছি এই ভাষা।এখন এই ভাষার উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধির জন্য অপনি কি এই ত্যাগটুকু স্বীকার করবেন না। অপনার এই লে-আউটটা অনেক জনপ্রিয়। বাংলার সমৃদ্ধির জন্য আপনার এই ত্যাগ সকলে অনেক দিন আপনাকে মনে করবে। এনড্রয়েট ফোনের কয়েকটি জনপ্রিয় বাংলা লেখার এ্যাপ বন্ধ করে ফেলতে হয়েছে বিজয় লে-আউটের কারনে। ভাষা বিকাশে ভাষা কে বাধা দেয়া উচিত নয়। বিজয়ের কারনে ভাষা বিকাশে বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে যা কনো মতে কাম্য নয়। ভাষা হোক উন্মুক্ত।পেটেন্ট করে ভাষা বিকশিত করার পথ বন্ধ করা থেকে বিরত থাকুন। বিজয় কিবোর্ড তাদের প্রযুক্তি তারা রেখে দিতে পারে। অভ্র অথবা রিদমিক প্রযুক্তির দিক থেকে কোনো আংশে কম নয়। এনড্রয়েটে বিজয়ের রিভিউ ততোটা ভালো নয়। তার অর্থ হচ্ছেএনড্রয়েটের ব্যাবহারকারিরা বিজয়কে তেমন পছন্দ করছেনা। সঠিক ভাবে ডিজাইন এবং তৈরি না করে জোর করে কোনো পন্য বাজারে টিকতে পারে না।মনোপলি করলে ভক্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।এইখানে বিজয় সেই কাজটি করছে আইনের দোহাই দিয়ে। পলিও টিকার আবিস্কার করার পর আবিস্কারক এইটা কে পেটেন্ট করেন নাই। তিনি চেয়েছিলেন তার এই আবিস্কার মানবজাতির কল্যানে কাজে লাগলে তার আবিস্কার সার্থক হবে। তিনি চেয়েছিলেন তার এই আবিস্কার যাতে সকলের নাগালের মধ্যে থাকে। পেটন্ট যাতে কনো বাধার সম্মুখীন না করে।এখন আমরা দেখি যে গত ষাট বছরে পলিও এখন বিলুপ্ত হচ্ছে। বিশ্বে আমাদের বাংলা ভাষা একটি অন্যতম প্রধান ভাষা হওয়া সর্তেও ডিজিটাল দুনিয়ায বাংলার আংশগ্রহন তেমনভাবে বৃদ্ধি পায় নাই। এখানে অনেক ছোট ভাষার পিছনে বাংলা ভাষার আবস্হান। যেমন গুগল গত সপ্তাহে তাদের নিউজ সার্ভিজ বাংলাতে দিচ্ছে।যা আরো অনেক আগে পাওয়া উচিত ছিলো।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩২
অজানাআমি বলেছেন: আপনার কথায় মনে হলো আপনি পাইরেটেট সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। আপনি চুরি করা সফটওয়্যার ব্যবহার করলে এমনে ও উনি কিছু পাবে না।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০
অজানাআমি বলেছেন: অভ্র, রিদমিক, মাযাবি ওইগুলো তে কোনো মেধার দরকার হয় না?
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
অজানাআমি বলেছেন: বিশ্ব যেখানে ওগমেন্টেট রিয়েলিটি আথবা বুদ্ধিমান মেশিন নিয়ে কাজ করে তখন আমরা কি-বোর্ড লে-আউট নিয়ে পরে থাকি কারন আমরা কম্পিউটার কে শুধু ব্যবহার করি টাইপ রাইটার হিসেবে।
৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৭
কালীদাস বলেছেন: বিজয় আমার জানামতে প্রিন্ট/পাবলিকেশনের সাথে জড়িত যারা তাদের কাছেই ভ্যালু পায়, বাকি দুনিয়ায় আমার জানামতে কেউ পাত্তা দেয় না এখন। এত কষ্ট করে কিবোর্ড মুখস্ত করবে কে?
আবিস্কার পেটেন্ট করানো ইন্টারন্যাশনালি রিকগনাইজড। সমস্যা হল, উনি নিজে কি ওনার টিমের সবাইকে একনলেজ করেছেন? বুয়েটের একদল মেধাবি স্টুডেন্ট ছিল ডেভেলপার টিমে, কোথাও তাদের নাম তিনি উচ্চারণ করেছেন কখনও? আর অভ্রের উদ্ভাবকের সাথে তার যে ছোটলোকিটা বাংলাদেশিরা দেখেছে তা কোথাও বলার মত না। ঐ ডাক্তারকে জেল পর্যন্ত খাটিয়ে ছেড়েছে।
বাংলায় এমএ করে কম্পিউটার সায়েন্টিস্ট বনে যাওয়া একজনের কাছে এরচেয়ে ভাল আর কি পাবেন?!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭
tareqbaiya বলেছেন: জব্বার সাহেব বাঙ্গালী । তাই সাহেবের টাকা প্রয়োজন। ওনার প্রতিষ্ঠানে অনেকে কাজ করে । তাদের পেট খোরাক তিনি দিয়ে থাকেন। তিনি ফ্রি দিলে আমি আপনি আমি উপকার পাব কিন্তু জব্বার সাহেব কর্মচারী কি পাবে। তারা রাত দিন চেষ্টা করে পেটেন্ট ডিজাইন করে। পারলে সরকারের কাজে আবেদন করেন যে জব্বার সাহেব হতে পেটেন্ট সত্ব অধিকার কিনে তা বাংলা ভাষা বাষিকে ফ্রি উন্মক্ত দেওয়া হয়।
আমার মনে হয় আপনি জীবনে কোন সফটওয়্যার সাথে জড়িত নন। বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না যে মেধা ও সময় ব্যায় করা হয় তা মাইক্রসফট বিলগেটস, ও ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা এরাই বুজবে। আপনি বুজবেন না। শুধু ফ্রি ফ্রি করবেন। আজিবন।
অম্বু প্রতিষ্টানের কি পেয়েছে যানি তবে তারা নিজের স্বার্থ দেখে নি। মানুষের স্বাথে দেখেছে এই জন্য অম্বু কে ধন্যবাদ। জব্বার সাহেব কে ধন্যবাদ। জীবনে প্রথম যখন বাংলা টাইপ করি তখন জব্বর মিয়া প্রন্ট দিয়ে টাইপ শিখেছিলাম্ । তবে অনুমতি নেই নাই। দুখিত।