![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাততঃ আমি একজন কনফিউজড মানুষ। জীবনে বিবর্তনের অপেক্ষায় আছি, দেখি বিবর্তনের পরে কিসে পরিনত হই...
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে এসে যাদের রেজাল্ট ভাল হয় না তারা খুব একটা পাত্তা দেয় না। স্কুল জামানায় পরীক্ষার রেজাল্ট পোলাপানের জন্য একটা আলাদা ফিলিংসের ব্যাপার তা সে খারাপ হো আর ভাল ছাত্রই হোক না কেন। পরীক্ষার রেজাল্টের পরে অনেকেরই আশা ভঙ্গ হয়। কেউ হয়ত অনেক খারাপ নম্বর পাওয়া ভয়ে থাকে, কিন্তু বেশি পেয়ে যায়। আবার খুব ভাল রেজাল্টের আশা করে অনেকেই ধরা খায়। এই ঘটনাগুলো ছাড়াও আর একটা ব্যাপার ঘটে কারো কারো সাথে, তা হল যত নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে তার চাইতে বেশি নম্বর পাওয়া। এমন হবার পেছনের কিছু কাহিনী থাকে, যা সেই সময়ে অনেকেই জানে না, পরে খোলাসাও হয় না। আমি এমন কিছু ঘটনার সাক্ষি, ব্লগের আদালতে সাক্ষি দিতে এলাম। ব্লগ জনতা বিচার করুক।
আমি এসএসসি দিলাম ১৯৯৯-এ। পরীক্ষার পরে রিলাস্ক মুডে আত্মীয়-স্বজনদের বাড়ি বাড়ি ঘুরাঘুরি করছিলাম। একদিন বাবা ফোনে করে বলে স্কুলের আহসান স্যার (আসল নাম বললাম না) আমার বন্ধুদের দিয়ে আমাকে ডেকে পাঠিয়েছে, খুব জরুরী। ঘোরাঘুরি ফেলে আমি বাসায় চলে এলাম। এসেই দেখি ক্লাসের ফার্স্টবয় আমির বাসায় বসে আছে। স্যার ওকে বলেছে, আমাকে নিয়ে সরাসরি স্যারের বাসায় চলে যেতে। এত মাতামাতি দেখে খানিকটা চিন্তিতই হলাম, ঘটনা কি। স্যারের কাছে আমি, আমির সেই ক্লাস এইট থেকে পড়ি। স্যার যেমন আমাদের পছন্দ করতেন ঠিক আমরাও স্যারে চেলা ছিলাম। উনি পদার্থবিজ্ঞান আর রসায়ন অসাধারণ বোঝাতেন। আমার স্বীকার করতেই হবে, উনার মত বিজ্ঞানের শিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটাও পাই নাই। এসএসসি পরীক্ষার স্যার প্রতিদিন আমাদের বাসায় সেই দূর থেকে হেটে এসে আমার খবর নিয়ে যেতেন। একটা সময় আমি আমার বাবা-মায়ের উপর এক ধরণের বোঝা ছিলাম, আজকে আমি যেই অবস্থায় আছি তা শুধু স্যারের অবদান। স্যারকে নিয়ে আলাদা পোস্ট দিব একদিন।
যা বলছিলাম, তা আমি আর আমির গেলাম স্যারের বাসায়। গিয়ে দেখি আরো দুই বন্ধু বসে আছে। স্যার বলে, “তোরা ফ্রি আছিস তো? আমার একটা কাজ করে দিতে হবে”। স্যারের মুখের কথাই আমাদের জন্য হুকুম, উত্তর দিলাম “ইয়েস স্যার, আমরা ফ্রি”। স্যার তার টেবিলের নিচ থেকে কয়েক বান্ডিল খাতা বের করে দিলেন। এসএসসির পদার্থ বিজ্ঞান খাতা ও ক্লাস টেনের অংক খাতা। আমার আর আমিরের কাজ হচ্ছে এই খাতা গুলো দেখা, আর বাকি দুজনের কাজ নাম্বার যোগ করে লিস্টে উঠানো। আমাকে দিল এসএসসির পদার্থ বিজ্ঞান, আর আমিরকে দিল ক্লাস টেনের অংক।
কাজটা ঠিক না ভুল সেটা বিবেচনা করার মনমানসিকতা আমাদের তখনও হয়নি। আমি সেই বার এসএসসি দিয়েছি, আর স্যার আমাকে দিয়েই এসএসসির খাতা কাটাচ্ছে এতে গর্বে বুক ফুলে উঠেছিল। মনের আনন্দে শুরু করলাম। প্রতি বান্ডিলে ৫০ টা করে খাতা থাকে। দেখা যায় এক বান্ডিলে নম্বর বিশের (চল্লিশে পরীক্ষা) উপরেই উঠে না তো অন্য বান্ডিলে ৩৫ এর নিচে নামে না। এটা খুব সম্ভবত ভাল স্কুল খারাপ স্কুলের প্রভাব। যেই খাতা গুলোতে ১২/১৩/১৪ উঠত স্যারে নির্দেশ ছিল সেগুলোকে যে ভাবেই হোক ১৫ (পাশ নম্বর) করতে হবে। নইলে সেই খাতা হেড এক্সামিনার চেক করবে। আবার যেগুলোতে ৩৭/৩৮ এর উপরে উঠবে সেগুলা আবার দেখতে হবে নইলে সেগুলোও হেড এক্সামিনার দেখতে পারে। আমরা তাই করতাম। হয়ত অনেকে ১০ নম্বর এর উত্তর দিয়েছে। নিজেরাই অংক করে তারে ১৫ দিয়ে দিতাম। আবার খুব বেশি পাওয়া খাতাগুলোতে নম্বর কমাতাম না, মাথায় ঘুরত হয়ত কোথাও কেউ আমার খাতাও এভাবেই দেখছে। আমি কম দিলে না আবার আমার উপর গজব নামে। এটাই ছিল ভেতরের ঘটনা, যে ১০ এর উত্তর দিয়েছে সে হয়ত নিজেকে নিশ্চিত ফেল ধরে বসে আছে। কিন্তু রেজাল্টে দেখবে সে পাশ।
তাছাড়া আরো কিছু রহস্যের উদ্ঘাটন হল। স্কুলে প্রিটেস্টের অংক পরীক্ষায় দেখি আমার একটা অংক কাটা, একটা জায়গায় লাল কালিতে গোল করা। আহসান স্যার খাতা দেখেছিলেন, আমি স্যারে কাছে প্রশ্ন করলাম স্যার আমার উত্তর তো ঠিক আছে আর লাল গোল দেওয়া অংশতেও কোন ভুল নাই। স্যার কিছুক্ষণ খাতাটা দেখলেন, তারপর অন্য একটা ভুল দেখিয়ে বললেন এই কারনে নম্বর দেই নাই। আমার কাছে ব্যাপারটা সন্দেহজনক লাগে, স্যার নিজে দেখে থাকলে নিশ্চয়ই অন্য ভুলটা ধরতেন, অহেতুক সঠিক অংশে কেন দাগ দেবেন। এসএসসির খাতা কাটতে গিয়ে বুঝলাম পেছনের ঘটনা।
কলেজ জীবনে টিচারদের সাথে তেমন মেলামেশা হয় নি। অনেকটা মুক্ত ছিলাম, উপভোগ করেছি মুক্ত জীবনের আনন্দ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে আবার সিরিয়াস হলাম। এখানেও অনেকটা একই ঘটনার সম্মুক্ষিণ হই। খুব সম্ভবত সেকেন্ড ইয়ারে আমাদের ক্লাসের কয়েকজন গেল এক স্যারের কাছে মিডটার্মের নাম্বার আনতে। স্যার ওকে একটা সাদা কাগজ ধরিয়ে বললেন, “লেখ”। সে এক একটা খাতা হাতে নিয়ে পৃষ্টা উল্টিয়ে পালটিয়ে নাম্বার বলতে লাগলেন। বেশি হলে ১০ মিনিটে ২৫টা খাতার নম্বর দিয়ে দিলেন। আমরা অনেকেই পরীক্ষাটা খুব ভাল দিয়েছিলাম, দশে দশ পাব ধারনা ছিল কিন্তু পেলাম ৫/৬/৭ এরকম। আর এক সহপাঠী খুব খারাপ পরীক্ষা দিয়েও পেল ৯। পার্থক্য একটা তার হাতের লেখা ভাল ও খাতা পরিস্কার ছিল (তেমন কিছু লেখে নাই)। উক্ত শিক্ষক এখন এক স্বনামধন্য প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য!
সেশন জটের ফ্যাসাদে আমি এখনও মাস্টার্সের গন্ডি পেরুতে পারলাম না। শংকা ছিল হয়ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাবে, সেইরকমই শুনছিলাম। শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে, ঢাবি এখনও চলছে। ফলে চলছে আমার পরীক্ষাও। চারটা পরীক্ষা ঈদের আগে বাকি চারটা ঈদের পর। ঈদের আগের তিনটা পরীক্ষা হয়েছে, একটা বাকি। আমি নিশ্চিন্তে ব্লগিং করে যাচ্ছি। চার নম্বর পরীক্ষাটা নিয়ে চিন্তা নাই, কারন খেটে লাভ নাই। বাংলাদেশে একজন স্বনামধন্য বিজ্ঞানীর বিষয় সেটা। দেশে জ্ঞানিগুনিজনের নাম উঠলে স্যারের নাম আসবেই। উনিও পরীক্ষার ব্যাপারে কেয়ারলেস। না দেখে নম্বর দেন। আমরাও রিলাক্স থাকি।
তবে এসএসসির ব্যাপারে কিছু বলতে চাই। অনেক শিক্ষকই মূলত এসএসসির সব খাতা দেখেনই না, দেখলেও ভাল করে দেখেন না। প্রতি বান্ডিলের চার/পাঁচটা খাতা দেখে আন্দাজ করে বাকি গুলায় নাম্বার দেন। পরীক্ষার খাতা হাতে পাওয়ার আগে হেড এক্সামিনারদের একটা ওয়ার্কশপে নানা নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেখানে ঠিক করা হয় নম্বর কেমন দেওয়া হবে। যেমন ধরুন, বাংলার হেড এক্সামিনারদের যদি বলা হল নম্বর বেশি দিতে। তারা আগে হয়ত যেই রচনা খুব ভাল লিখতে বিশে ১৫/১৬ দিতেন সেখানে হয়ত একেবারে বিশই দিয়ে ফেলেন। এটাই এখনকার অতিরিক্ত এ+ এর নেপত্থের একটা কাহিনী। আর একটা ব্যাপার হল টিচারদের খাতা দেখতে দেওয়ার সময় এক ধরণের উত্তরপত্র দেওয়া হয়। এতে থাকে কোন প্রশ্নের উত্তরে কতটুকু বা কি কি লিখলে কেমন নম্বর দিতে হবে। যদি লেখা থাকে কোন রকম উত্তর দিলেই ফুল মার্কস দিতে হবে, তখনই এ+ -এ দেশ ভেসে যায়। নেপত্থের ঘটনা হল এরকম, শিক্ষার মানের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০১
বিবর্তনবাদী বলেছেন: দুনিয়ার ছাত্র/ছাত্রী এক হও।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার সাথে একমত। আমারও এরকম অভিজ্ঞতা আছে, তবে খাতা দেখা ব্যাপারটা অনৈতিক বটে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০২
বিবর্তনবাদী বলেছেন: জ্বী অনৈতিক!! তখন বুঝি নাই। তবে নম্বর বেশিই দিয়েছি।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:১৭
সততার আলো বলেছেন: এইচ এসসি তে আমার ইংরেজী, জীব বিজ্ঞান আর বাংলায় কেন এ প্লাস পাইনি তার কারন এখনো আমি জানি না।
তবে এখন আন্দাজ করতে পারছি।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৩
বিবর্তনবাদী বলেছেন: বাংলা ইংলিশ এর কথা জানি না, তবে জীববিজ্ঞানে আপনি কাচাই আছেন।
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৪৩
না বলা কথা বলেছেন: ১০০ ভাগ খাঁটি কথা।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৩
বিবর্তনবাদী বলেছেন: ঠিক ঠিক
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২২
ইউনুস খান বলেছেন: আমি ক্লাস টেনে বাংলাতে ৪৯ পেয়েছিলাম কোন ভূত খাতা দেখেছিলো বলে ।
আর আমি যখন ক্লাস টেনে পড়তাম তখন আমি নিচের ক্লাসের অনেক খাতা দেখতাম। একবার এস এস সি র খাতাও দেখেছিলাম।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৩
বিবর্তনবাদী বলেছেন: আপনেও দেখি সেম কেস!!
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪৭
সোনালীডানা বলেছেন: নেপত্থের ঘটনা হল এরকম, শিক্ষার মানের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই।
পিলাচ +
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৩
বিবর্তনবাদী বলেছেন: থ্যাঙ্কু
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৫
নুশেরা বলেছেন: এই তবে ঘটনা! ভাল পোস্ট।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৪
বিবর্তনবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ। নতুন লেখা কই?/
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৮
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: রেজাল্ট ভালো তবে ''শিক্ষার মানের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই''!
ভালো বলেছেন।
এই যেমন আমাদের দেশে নির্বাচন হয়, দলগুলো নির্বাচনে ভালো রেজাল্ট করে তবে গনতন্ত্রের মানের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নাই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:১২
বিবর্তনবাদী বলেছেন: হক কথা।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৭
কঁাকন বলেছেন: আমি এইচ এসসি কেমিস্ট্রি সেকেন্ড পেপারে যা আন্সার করছিলাম তার চেয়ে বেশি পাইছিলাম আয কিলিয়ার হইলো
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:১২
বিবর্তনবাদী বলেছেন:
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩০
অ্যামাটার বলেছেন: কিন্তু আমার জানতে ইচ্ছা করছে, চার্লস রবার্ট ডারউইন জুয়োলোজি-তে কত নম্বর পেয়েছিলেন?
১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২৪
নিবেদীতা বলেছেন: হুমম....
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৪৩
বিবর্তনবাদী বলেছেন:
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৩৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: ব্যাপক ঘটনা দেখি।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৭
বিবর্তনবাদী বলেছেন: নইলে আর কি!!
১৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১১
পুষ্প বলেছেন: আপনার সাথে আমিও কিছু রহস্য উন্মোচন করি,আমার আব্বু যখন এস এস সির খাতা দেখতেন আমাদের দিয়ে কাউন্টিং করাতেন;যদি ভুল হয় দশ টাকা জরিমানা,তাই খুব কেয়ারফুলি গুনতাম।আবার কাউকে যদি দেখতাম এক নম্বরের জন্য লেটার মিস,তাহলে আব্বুকে খুব করে রিকোয়েস্ট করতাম যাতে এক বাড়ায় দেয়।আব্বু সম্পাদ্য বা উপপাদ্যে সবসময় ফুল নম্বর দিতনা,খুব করে রিকোয়েস্ট করলে এক বাড়ায় দিত।একের জন্য লেটার মিস হওটা কি ঠিক?
একটা মজার ঘটনা বলি,একবার একটা খাতার পিছনে পেয়েছিলাম"স্যার আমাকে পাশ করায় দেন ,ফেল করলে আমার বিয়ে ভেঙে যাবে"
সবশেষে ,আমার সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষাটা খুব একটা ভাল হয়নি,তাই মন ভিষণ খারাপ,আপনাকে গুরু মানছি ,একটা সলিড পরামর্শ দেন না কিভাবে আপনার মত ভাল রেজাল্ট করব।
বিশাল কমেন্ট দিয়ে ফেললাম।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৪৬
বিবর্তনবাদী বলেছেন: আমার মত ভাল রেজাল্ট??? আমি আবার কবে ভাল রেজাল্ট করলাম। তবে হ্যা ঢাবি ভর্তি পরীক্ষায় ভাল সাবজেক্টে চান্স পেয়েছিলাম, এই যা!!
১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৩
বরুণা বলেছেন: হয়ত অনেকে ১০ নম্বর এর উত্তর দিয়েছে। নিজেরাই অংক করে তারে ১৫ দিয়ে দিতাম।
হাহাহাহাাহাহাহাহাহাহহাহাহাাহাহা হাসতে হাসতে আমি রাত দুপরে শেষ।
হাহাহাহাহহাহাহাহাহাহাহহা
হাহাহাহাহাহাহহাহাহাহাহাহা
০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৪৯
বিবর্তনবাদী বলেছেন: হাসুন, পেট ভরে হাসুন। আমিও হাসি।
১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৫
বরুণা বলেছেন: কঁাকন বলেছেন: আমি এইচ এসসি কেমিস্ট্রি সেকেন্ড পেপারে যা আন্সার করছিলাম তার চেয়ে বেশি পাইছিলাম আয কিলিয়ার হইলো
আমারও অনেক কিছু ক্লিয়ার হইছে কিন্তু বলবোনা।যদি আবার আমারে ক্লাস ফাইভে নামাই দেয়।
০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫০
বিবর্তনবাদী বলেছেন: না না এখন আর নামাবে না। বলে ফেলুন প্লিজ
১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৯
নিবিড় অভ্র বলেছেন: "নেপত্থের ঘটনা হল এরকম, শিক্ষার মানের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই। "
আমি মনে করি যথাযথভাবে উত্তরপত্র মূল্যায়ন করতে পারাটা শিক্ষার মান নির্ধারণী (অন্যতম) নিয়ামক!
প্লাস..... এই ব্যাপার আমিও জানি.....
০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫২
বিবর্তনবাদী বলেছেন: যথাযথ মূল্যায়ন হয় না বলেই এ প্লাসে ভেসে যাচ্ছে। হয়ত একদিন চেঞ্জ আসবে।
ধন্যবাদ নিবিড় অভ্র।
১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:০৪
নিঃসঙ্গ বলেছেন: স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়তে যাইতাম স্যার অনেক দিন এই রকম খাতার বান্ডেল দিয়া দিতো পড়া বাদ দিয়া নাম্বার হিসাব করে খাতার উপ্রে লিখতে হইতো
কিছু খাতায় নাম্বার বাড়াইয়া দিতাম
০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:০৮
বিবর্তনবাদী বলেছেন: লাভহীন উদ্দেশ্যে নাকি, আমার মত উদ্দেশ্যে। আমি বাড়াইতাম, কারন ভাবতাম কেউ না কেউ হয়ত আমার মতই আমারই খাতা দেখতেছে।
১৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:১৩
নিঃসঙ্গ বলেছেন: আপনার মত ঐ চিন্তা আসে নাই তখন বুদ্ধিমান আছিলাম না এত
হাতের লিখা সুন্দর হইলে ৩-৫ বারাইয়া দিতাম। ৩০ বা ৩১ পাইলে ঐটারে ৩৫ বা ৩৬ করে দিতাম।
কার ক্ষতি করে নাম্বার কম দেই নাই
০৩ রা নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:১৮
বিবর্তনবাদী বলেছেন: আমি অবশ্য ছোটকাল থেকেই একটু স্বার্থসচেতন
১৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০০
রায়হান(তন্ময়) বলেছেন: ভাল পোস্ট......অনেক জ্ঞান লাভ হইল....৫
১৩ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৯
বিবর্তনবাদী বলেছেন: হি হি হি
২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৮
তারিক-আল-হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ।
আমার আছে এরকম অনেক অভিজ্ঞতা । আপনার চাইতেও অনেক বেশী। আসলে এটা নিয়ে পোষ্ট দেয়ার কথা ভাবিনি। শুধু আপনার পোষ্ট দেখেই ভাবছি আমার সেই অভিজ্ঞতা গুলোও নিয়েও আমি লিখেবো।
তবে আমি আমার সেই শিক্ষকদের নিক নাম নয়। আসল নামই দেব তেব এব্রোভিয়েশানে।
২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
তারিক-আল-হাসান বলেছেন:
অবসর হলে এই বৃহৎ পোষ্ট আমি দেব । বিবর্তনবাদী শুধু একজন স্যারের কথাই বলেছেন। কিন্তু আমি বলবো অন্তত ৬/৭ স্যারের কথা। অবশ্য আমার পেপার দাগানোটা ছিল ওপেন। অনেক স্যারই জানতেন।
১. অধ্যাপক কে এম
২. অধ্যাপক এম এইচ
৩. অধ্যাপক ও ইউ -
৪. মামা-স্কুল টিচার।
৫. মাস্টার এ এস।
৬. মাস্টার এ এ
এঁদের পেপার দাগানো নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা লিখার চেষ্টা করেবো একটা পোষ্টে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৮
বিবর্তনবাদী বলেছেন: পোস্ট দিয়ে অনুগ্রহ করে লিংকটাও দিয়ে যাবেন প্লিজ।
২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩২
অণুজীব বলেছেন: সব কিছু আগের মতোই আছে
২৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অণুজীব বলেছেন: সব কিছু আগের মতোই আছে
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৭
আউলা বলেছেন: আমি এসএসসি তে ইংরেজী ফাস্র্ট পেপারে এত কম মার্কস পেয়েছিলাম যে আজও মেনে নিতে পারি না। না পড়ে দিলেও ওর থেকে বেশি পাবার কথা ছিল!!
আর ভার্সিটির কথা না ই বা বললাম....একবার ৪/৫জন ভাল স্টুডেন্টের ট্যাগ পেলে প্রশ্ন যদি ৩০ এ ২৫ পড়ার বাইরে থেকে আসে তার এ+ বা এ পায়