![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খোলা চোখে দেখতে চাই..
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল বাতিল এবং দলের বিচারাধীন নেতাদের মুক্তির দাবিতে আগামীকাল মঙ্গলবার হরতাল ডেকেছে জামায়াত-শিবির।
এছাড়া ট্রাইব্যুনালের আগামীকালের বিচারের রায় কাদের মোল্লার বিপক্ষে গেলে বুধবার থেকে লাগাতার হরতালের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।
সোমবার দলের এক জরুরী বৈঠকে হরতালের এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
জামায়াতের একটি সূত্র উন্মোচনডটকমকে হরতালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র: উন্মোচনডটকম
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ছাগুদের বিশ্বাস হয় না, ধৃত ব্যাক্তিরা অরিজিনাল আলবদর- রাজাকার ।আরে হারামজাদা ছাগুর দল- ধৃত ব্যাক্তিরা তো শুধু রাজাকার বাহিনীর একজন সাধারন সদস্যই না বরং রাজাকার-আলবদর-দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।
যে নিজামী আলবদরে লিড দিছে, "অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধর "এই কথা বইলা যে মুজাহিদ গনহত্যাকারী রাজাকারদের নির্দেশ দিছে , যে গোলাম আজম তার কর্মীদের খুনী পাক হানাদার বাহিনীরে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিছে , তারা ৭১ এ নিশ্পাপ শিশু । অথচ এরা তো ছিল, গনহত্যাকারী দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।কেননা ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকাররেরা যাদের হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তাদের সঙ্গে রাজাকারদের কোনো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক শত্রুতা ছিল না। লাখ লাখ মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল দলীয় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্দিষ্ট আদর্শিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে। রাজাকার বাহিনী হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল এই লিডারদের রাজনৈতিক আহ্ববানেই ।
বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের নির্দেশঃ
+
১৯৭১ এর গনহত্যাকারী আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর প্রচেষ্টার নমুনাঃ
কুকুরের জন্যও দেখি এখন হরতাল হয়
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
জাগরণের ডাক বলেছেন: আপনি মনে হয়, সাঈদির বক্তৃতা কখনো শুনেননি। তাই জায়গায় জায়গায় এত তথ্য-প্রমাণ হাজির করার চেষ্টা করেন।
আমি সাঈদীর এক ক্যাসেটে শুনেছি তিনি বলছেন
১. রাজাকার অর্থ সাহায্যকারী। সে এর ইংরেজি করে Volunteer। তার ওই বক্তব্য স্পষ্টই রাজাকারদের পক্ষে ছিল।
২. অন্য এক ক্যাসেটে স্বাধীনতার বিপক্ষে সাফাই গাইতে শুনেছি। সেখানে বলা হয় স্বাধীনতার আগে আমরা ১টাকা দিলে ভারত দিত ২ টাকা, এখন আমরা ২টাকা দিলে ভারত দিচ্ছে ১টাকা। লুঙ্গির দাম বেড়েছে...... এই ধরনের অনেক কথাবার্তা।
৩. ওই সময়ে আমি শিবিরের অনেক কর্মীকে স্বাধীনতার বিপক্ষে যুক্তি দিতে শুনেছি।
৪. ২০০১ সালে আমাদের স্থানীয় মাদ্রাসায় শিবির কর্মীরা কালো ব্যজ পরে ২১শে ফেব্রুয়ারি পালন করছিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম ভাই এ দিবস পালন করেন কেন?
ওই মাদ্রাসা শাখা শিবিরের সভাপতি উত্তর দিয়েছিল ওই যা হয়েছে হয়েছে এখনতো আমরা স্বাধীন। এই কথা তো আর অস্বীকার করা যাবে না। আগের কথা ভুলে যান।
এ বক্তব্যগুলো শুনেছি ৯০ এর দশকে। তখন আমি শিবির করতাম।
আমি আপনাকে শতভাগ নিশ্চয়তা দিচ্ছি শিবির যতই লোক ২১শে পালন করুক, স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে মিছিল করুক, তারা এখনও স্বাধীনতাবিরোধী।
সুতরাং খামখা আউল-ফাউল গালি নিজের ভাবমূর্তি না দিয়া সরাসরি প্রতিরোধে নামেন।
"যেখানেই শিবির, সেখানেই প্রতিরোধ"।
তবে প্রতিরোধে নেমে শিবিরের রাজনীতির স্বীকার নিরীহ ছেলেদের সারাজীবনের জন্য পঙ্গু না করে তাদেরকে সঠিক লাইনে আনার চেষ্টা করাটাই মনে হয় সঠিক সিদ্ধান্ত।
আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি শতকরা ৯৫ ভাগ শিক্ষিত ছেলে যারা এক সময় শিবির করত বয়স বাড়ার সাথে সাথে যখন তারা সবকিছু বিচার-বিবেচনা করতে শিখে তখন তারা সঠিক লাইনে ফিরে আসে। এমনকি তারা শিবিরের ঘোর বিরোধী হয়ে ওঠে।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: সংকেত ভাই.
অসাধারণ বলেছেন!
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
জাগরণের ডাক বলেছেন: @ সংকেত মাহমুদ +++
সংশোধনী:
১. "ওই যা হয়েছে হয়েছে" = "ওই সময় যা হবার হয়েছে"
২.
"সুতরাং খামখা আউল-ফাউল গালি নিজের ভাবমূর্তি না দিয়া সরাসরি প্রতিরোধে নামেন।" = "সুতরাং খামখা আউল ফাউল গালি দিয়ে নিজের ভাবমূর্তি নষ্ট না করে সরাসরি প্রতিরোধে নামেন।"
৩. "যেখানেই শিবির, সেখানেই প্রতিরোধ" = "যেখানেই শিবির, সেখানেই প্রতিরোধ, প্রয়োজনে গণধোলাই।"
৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৫
খুব সাধারন একজন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি মনে হয়, সাঈদির বক্তৃতা কখনো শুনেননি। তাই জায়গায় জায়গায় এত তথ্য-প্রমাণ হাজির করার চেষ্টা করেন।
আমি সাঈদীর এক ক্যাসেটে শুনেছি তিনি বলছেন
১. রাজাকার অর্থ সাহায্যকারী। সে এর ইংরেজি করে Volunteer। তার ওই বক্তব্য স্পষ্টই রাজাকারদের পক্ষে ছিল।
২. অন্য এক ক্যাসেটে স্বাধীনতার বিপক্ষে সাফাই গাইতে শুনেছি। সেখানে বলা হয় স্বাধীনতার আগে আমরা ১টাকা দিলে ভারত দিত ২ টাকা, এখন আমরা ২টাকা দিলে ভারত দিচ্ছে ১টাকা। লুঙ্গির দাম বেড়েছে...... এই ধরনের অনেক কথাবার্তা।
৩. ওই সময়ে আমি শিবিরের অনেক কর্মীকে স্বাধীনতার বিপক্ষে যুক্তি দিতে শুনেছি।
৪. ২০০১ সালে আমাদের স্থানীয় মাদ্রাসায় শিবির কর্মীরা কালো ব্যজ পরে ২১শে ফেব্রুয়ারি পালন করছিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম ভাই এ দিবস পালন করেন কেন?
ওই মাদ্রাসা শাখা শিবিরের সভাপতি উত্তর দিয়েছিল ওই যা হয়েছে হয়েছে এখনতো আমরা স্বাধীন। এই কথা তো আর অস্বীকার করা যাবে না। আগের কথা ভুলে যান।
এ বক্তব্যগুলো শুনেছি ৯০ এর দশকে। তখন আমি শিবির করতাম।
আমি আপনাকে শতভাগ নিশ্চয়তা দিচ্ছি শিবির যতই লোক ২১শে পালন করুক, স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে মিছিল করুক, তারা এখনও স্বাধীনতাবিরোধী।
সুতরাং খামখা আউল-ফাউল গালি নিজের ভাবমূর্তি না দিয়া সরাসরি প্রতিরোধে নামেন।
"যেখানেই শিবির, সেখানেই প্রতিরোধ"।
তবে প্রতিরোধে নেমে শিবিরের রাজনীতির স্বীকার নিরীহ ছেলেদের সারাজীবনের জন্য পঙ্গু না করে তাদেরকে সঠিক লাইনে আনার চেষ্টা করাটাই মনে হয় সঠিক সিদ্ধান্ত।
আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি শতকরা ৯৫ ভাগ শিক্ষিত ছেলে যারা এক সময় শিবির করত বয়স বাড়ার সাথে সাথে যখন তারা সবকিছু বিচার-বিবেচনা করতে শিখে তখন তারা সঠিক লাইনে ফিরে আসে। এমনকি তারা শিবিরের ঘোর বিরোধী হয়ে ওঠে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কার স্বার্থ, দেশের না দলের