নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার অপরাধবোধঃ আমার কারণে মেয়েটিকে মাইর খেতে হয়েছিলো !

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৬

আমি নিজেকে ভালো মানুষ মনে করি । অনেকেই নিজেকে করে । আমি নিজেকে ভাল মানুষ মনে করি কারণ আজ পর্যন্ত আমি স্ব ইচ্ছেতে মানুষের একটা ক্ষতিও করি নি । কারো একটা টাকা মেরে খাই নি । কারো সাথে বিন্দু মাত্র প্রতারণা করি নি কোন দিন । কথার বরখেলাপ করি নি । তবে মিথ্যা কথা বলেছি । এই অন্যায় আমি করেছি । যদি বলি যে মিথ্যা বলি নি তাহলে সেটা সব থেকে বড় মিথ্যা হবে । তবে শেষ কবে মিথ্যা বলেছি সেটা আমার স্পষ্ট করে মনে নেই । তবে কী মিথ্যা বলেছিলাম সেটা মনে আছে । আমার পরিচিত একজন বন্ধু তার বিয়ের দাওয়াত দিয়েছিলো । আমি তাকে বলেছিলাম যে আমার ঐদিন দুপুরে একটা চাকরির পরীক্ষা আছে । কথাটা মিথ্যা ছিল । আমি কেবল দাওয়াত এড়ানোর জন্য মিথ্যা বলেছিলাম ।

যাই হোক এই নিজেকে ভাল মানুষ মনে করার পরেও আমার মনের মাঝে দুটো অপরাধবোধ আছে । একটা অপরাধবোধ হচ্ছে একটা মেয়েকে নিয়ে । আমার প্রেমিকা সিরিজের লেখা গুলো অনেকে পড়ে থাকবেন । তার ভেতরে একটা লেখা ছিল প্রথম চিঠি পাওয়ার গল্প । এই পোস্টটা আরও ভাল করে বুঝতে হলে চিঠি পাওয়ার পোস্টটা পুরো পড়ে আসলে ভাল হবে । সেই পোস্টেই একটু বলা হয়েছিলো যে কোন কাজটা আমার করা মোটেও ঠিক হয় নি ।

জারা (ছদ্মনাম) মেয়েটি আমাকে নিজের মনের কথা জানিয়ে চিঠি লিখেছিলো । চিনএজ বয়সের সেই প্রেম । জগতে এই প্রেম থেকে শুদ্ধতম অনুভূতি আর কিছু থাকতে পারে না । এই সময়ে যার প্রতি মানুষের ভালোবাসা জন্মে সেটার ভেতরে ভেজাল থাকে না । তবে জারাকে আমার প্রেমিকা হিসাবে পছ্দ ছিল না । আমার তখন আরেকজনের সাথে প্রেম চলছে । আমি জারাকে কোন জবাব দেই নি । তবে তার চিঠিটা আমি নিজের কাছে ঠিকই রেখে দিয়েছিলাম । নিজের কাছে চিঠিটা রাখার বুদ্ধিটা যদিও আমার ছিল না । সেই ছিল আমার তৎকালীন প্রেমিকার । এবং সেই চিঠির কয়েকটা ফটোকপি করে আমার প্রেমিকার কাছে দিলাম । এই কাজটা করা মোটেও ঠিক হয় নি । এটা একটা অপরাধ হয়েছে । চিঠি খুব ব্যক্তিগত একটা জিনিস । প্রেরক এবং প্রাপক ছাড়া আর কারো সেটা দেখা উচিৎ না । অনুমূতি ছাড়া কোন ভাবেই অন্য কাউকে দেখানো উচিৎ না । তখন ছোট ছিলাম । তখন মনে হয় নি এটা কোন অন্যায় হচ্ছে । আর প্রেমিকার কথা অমান্য করার উপায় ছিল না ।

এভাবে কেটে গেছে কিছু দিন । একদিন আমার প্রেমিকা আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বলল যে আমার কাছে জারার সেই আসল চিঠিটা আছে কিনা । আমি বললাম যে আছে। তখন সে সেটা রেখে দিতে বলল । এবং এরপর যা বলল তাতে আমার মাথা চক্কর দিয়ে উঠলো । আমার ক্লাস টিচার ছিলেন জারার বাবা । জারার বাবা একটা স্বভাব ছিল যে সবার ব্যাপারে খুব নাক গলাতো । কে কি করে না করে এই বিষয়ে সে মাথা ঘামাতো বেশ ।

আমার আর আমার প্রেমিকার প্রেমের কথাটা তখন আস্তে আস্তে মানুষজন জেনে যাচ্ছে । তখন সময় ছিল অন্য রকম । প্রেম করাটা তখন খুব অন্যায় হিসাবে ধরা হত । জারার বাবা ঠিক করেছিলেন যে তিনি এই প্রেমের রিপোর্ট নিয়ে আমার বাসায় এবং আমার প্রেমিকার বাসায় যাবেন । এই কথা কোন ভাবে আমার প্রেমিকার কানে গিয়েছিলো । তার তখন মাথা গরম । সে তখন স্যারকে ডেকে জারার সেই চিঠি দেখিয়েছিল আর বলেছিলো আপনার মেয়ে অন্যকে প্রেমের চিঠি লিখছে আর আপনি অন্য মানুষের প্রেমের ব্যাপারে রিপোর্ট করে বেড়াচ্ছেন ! ভাবা যায় ব্যাপারটা ! ক্লাস টেনে পড়া একটা মেয়ে তার স্যারকে এমন কথা বলছে !

ঠিক পরদিন ভোর বেলা আমারই এক বন্ধু এসে হাজির হল আমার বাসায় । আমাকে ডেকে নিয়ে গেল স্যারের বাসায় । স্যার তাকে পাঠিয়েছেন আমাকে নিয়ে যেতে । স্যার তখন আমাকে অনুরোধ করলেন যে আমার কাছে যে আসল চিঠিটা আছে সেটা যেন আমি তাকে দিয়ে দিই । সাথে এও জানালেন তার মেয়ে মানে জারাকে সে এবং তার স্ত্রী রাত্রে খুব মারধোর করেছে । এমন কাজ যেন আর না হয় সেটা সে নিশ্চিত করেছে ।

প্রেমিকার কাছ থেকে শোনার পর থেকেই মনের ভেতরে কেমন আকুপাকু আমার করছিলো । সকাল বেলা স্যারের সামনে এসে আমার মনে হল যে কী একা অন্যায় আমি করেছি ! যদি চিঠিটা পড়েই আমি ছিড়ে ফেলতাম কিংবা কোন দিন যদি ফটোকপি না করে তাকে দিতাম তাহলে হয়তো সেদিন ওমন কিছু হত না ।

আমি তখনও ঠিক বুঝতে পারি নি যে আমার প্রেমিকা কাজটা কেন করেছিলো ! তার বাসায় আমার ব্যাপারটা ততদিনে জেনে গেছে । এমন কি তার বাসায় দাওয়াত পর্যন্ত আমি খেয়ে এসেছি । আমার বাসায়ও জানে ব্যাপারটা । স্যার যদি রিপোর্ট নিয়ে যেতেনও তবুও খুব একটা বড় কিছু হত না । তাহলে সে এমন একটা কাজ কেন করলো কেন । মূলত সেদিনের পর থেকেই প্রেমিকার সাথে আমার সম্পর্কের অবনতি হয় । ব্রেকাপের শুরু সেখান থেকেই । যাই হোক সেটা অন্য গল্প ।

জীবনে আমার কৃত কর্মের অপরাধবোধ খুব কম । আমি খারাপ কাজ করিই না যাতে আমাকে পরে অনুতপ্ত হতে হয় কিংবা পস্তাতে হয় । কিন্তু এই কাজটার জন্য আমার মাঝে মাঝে মন খারাপ হয় । আমার জারার জন্য মন খারাপ লাগে । মেয়েটি অন্যায় নিশ্চয় কিছু করে নি । কাউকে ভালো লাগা কোন অন্যায় নয়। সেটা তাকে জানানোও ভাবে অন্যায় নয় । কিন্তু আমি যে কাজটা করেছি সেটা অন্যায় ! এই অপরাধবোধ থেকে আমার কবে মুক্তি মিলবে কে জানে ।

এই ঘটনা ঘটার সময় আমার পরিচিত অনেকেই ছিল। অনেকেই জানতো । তবে আমি নিশ্চিত এই ঘটনা তাদের মনে নেই । সম্ভবত স্যারেরও মনে নেই । আমার প্রেমিকার মনে আছে কিনা সেটাও জানি না । তবে জারার মনে আছে নিশ্চিত । যেমনটা আমার মনে আছে । এই অপরাধবোধের কারণে আমি জারার সামনে যেতে পারি নি । কোন জারার সামনে গিয়ে যদি এই অন্যায়টার জন্য ক্ষমা চাইতে পারি সেদিন হয়তো মুক্তি মিলবে এই অপরাধবোধ থেকে ।

আরেকটা অপরাধের কাহিনী আছে । সেটাও একই সময়ে করা । সেটা নিয়ে লিখবো অন্য আরেক দিন ।



স্কুল জীবনের সেই সময়কার ঘটনা নিয়ে লেখা আরও কিছু লেখা
প্রেমিকার বাসায় প্রথম দাওয়াতের গল্প
আমার প্রথম ডেটিং এর গল্প
কোন মেয়ের কাছ থেকে প্রথম প্রেমপত্র পাওয়ার গল্প
জন্মদিনের স্মৃতিঃ প্রেমিকার দেওয়া প্রথম উপহার
স্পেশাল পহেলা বৈশাখ, আমার প্রথম প্রেম যেভাবে শুরু হয়েছিলো
ভ্যালেন্টাইনসঃ আমার দুঃখ ভর্তি প্রেমের সত্যি গল্প

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ১।এবার বাড়ি গিয়ে মাফ চাও।
২। ফোন দিয়ে মাফ চাও।
৩। ফেসবুকে খুঁজে বের করো।


তবে মনে হয় না মাফ পাবে। :(

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০২

অপু তানভীর বলেছেন: ফেসবুক কিংবা ফোন নম্বর নেই । তার কেবল ডাক নাম আমার মনে আছে তবে ফরমাল নাম মনে নেই । তাই ফেসবুকে খুজে পাওয়ার সম্ভবনা কম ।
বাড়ি গিয়ে তার কাছে যাওয়াটা সহজ না । এতো দিনে যেতে পারি নি । সামনে হয়তো পারবো কোন দিন ।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব ভালোর ভিতরও একটা খারাপ কাজের যন্ত্রণা বয়ে বেড়াতে হয়। দেখা হওয়া দরকার তার সাথে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: তার সাথে কোন দিন দেখা করতেই হবে

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৩

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আমিও এরকম একটা অপরাধ করেছিলাম এক মেয়ের সাথে তখন আমি নাইনে পড়ি মেয়েটা প্রেমের অফার করেছিল চিঠিতে না ওর এক বান্ধবীর মাধ্যমে বলেছিল আমি পরে সরাসরি মেয়েটাকে অপমান করেছিলাম। এখন মেয়েটির বিয়ে হয়ে গেছে শুনেছি সুখেই আছে আমার সাথে মাঝে মাঝে দেখা হয় কিন্তু এখনো আমার চোখের দিকে তাকাতে পারে না আমিও ক্ষমা চাইতে পারি না।

আপনি জারা নামের মেয়েটির সাথে যোগাযোগ করে ক্ষমা চেয়ে নিন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩

অপু তানভীর বলেছেন: এমন কাজ করা মোটেও ঠিক হয় নি । আপনার তাকে পছন্দ নাই হতে পারে । না করে দিতে পারেন । তবে অপমান করা মোটেও ঠিক হয় নি । আপনার কাছেও অনুরোধ থাকবে যে আপনিও তার সাথে দেখা করে ক্ষমা চেয়ে নিবেন ।

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অপু ভাই শেষ কবে মিথ্যা কথা বলেছেন সেটা খোঁজার জন্য আপনাকে এত বছর আগের মেমোরি উদ্ধার করতে দেখে ভালো লাগলো আপনি নির্ভেজাল সত্যবাদী। তবে অবাকও হলাম। মনে হচ্ছে আপনি এখন পর্যন্ত অবিবাহিত। আমি শেষ কবে গোটা দিন সত্যি কথা বলেছিলাম সেটাই মনে করতে পারি না। প্রতিদিনই কিছু না কিছু মিথ্যে কথা বলতেই হয়। বোঝেন তো বিবাহিত জীবন। :)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩

অপু তানভীর বলেছেন: আমাকে মিথ্যা বলতে হয় না কারণ আমি মানুষের সাথে মিশি কম । যারা প্রতিদিন খুব বেশি মানুষের সাথে মিশে তাদের পক্ষে সব সময় সত্য বলাটা একটু কষ্টকর হয় । এর মানে এই না যে তারা খারাপ মানুষ । আসলে যারা সব সময় সত্য কথা বলে তাদের জন্য এই দেশে টিকে থাকা খুব কষ্টকর হয়ে যায় ।
আমি মিথ্যা বলাটা এড়িয়ে চলতে পছন্দ করি কারণ একটা মিথ্যা বললে সেটা ঢাকতে সাথে আরও অনেক কিছুই বলতে হয় ।

সংসারে সুখ শান্তিতে থাকতে মিথ্যা পুরুষকে বলতেই হয় । তবে আমি বলবো সরাসরি মিথ্যা না বলে কিছু সত্য তাকে না জানালেই হয় !

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বিন্দাস তাকে খুলে বলেন সব !

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪

অপু তানভীর বলেছেন: হয়তো একদিন বলবো । তবে এখনও সেই সাহস আসে নি মনে. এতোদিন হয়ে গেল তবুও আসে নি ।

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: টিনএজে (বিশেষ করে নবম-একাদশ শ্রেণীতে) এসব বেশী ঘটে এবং কম বেশী সবাই এসময় বন্ধুদের সাথে এসব শেয়ার করে এবং এর মাসুল (ছেলে-মেয়ে ) উভয়েই গুণে অতি আগ্রহী কিছু বন্ধুবান্ধবের কল্যাণে ।

আমি ও ভূগেছি ভাই , নবম শ্রেণীতে থাকার সময় আমার জেঠাত ভাইয়ের অতি আগ্রহের কল্যাণে এবং হয়েছিলাম বাড়ীছাড়া অনেকদিনের জন্য । আর সেই আবাল্য প্রেমের বলি হয়েছিল সেও (বিয়ে দিয়ে দিয়েছিল সেইসময় তাকে ),দরবার হয়েছিল দুই ইউনিয়ন জুড়ে সাথে সাথে হয়েছিল বাল্য প্রেমের সমাধি ।

পরে অনার্সে পড়ার সময় এক মামার বিয়েতে (তার ফুফাত বোনের সাথে) তার সাথে দেখা । স্বামী-পুত্র নিয়ে প্রবাসী সে সময় দেশে এসেছিল । কথা হয়েছিল কিছুটা মামীর কল্যাণে জোর করে, চেয়েছি মাপ । মুখে যদিও বলেছে করেছি ক্ষমা তবে তার মেন যে ছিল সেই ঘটনার দগদগে ক্ষত তা বুঝা গিয়েছিল বেশ ভালভাবে।

আর সে কি আমাকে ভূলতে পেরেছে বা আমি কি তাকে ? মনে হয় না । কারন, যত যাই হোক তাকে বিয়েতে দেখার পর আমার যে অনুভূতি হয়েছিল আমার মনে হয়েছে তারও সেই একই রকম অনুভূতি হয়েছিল আমাকে দেখে ।

যদিও পরে সেও জানতে পেরেছিল আসলে কি ঘটেছিল সেদিন অতি উৎসাহী ভাইয়ের কল্যাণে তবে ভূগেছি-ভূগছি আমরা দুইজনেই সেই অতি উৎসাহী ভাইয়ের কল্যাণে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: টিনেজ বয়সের সেই প্রেম আমার কাছে সব থেকে নিঃপাপ মনে হয় । সেখানে কোন বাহ্যিক ফ্যাক্টর গুলোর কাজ করে না । কাজ করে কেবল মনের অনূভূতি গুলো । আর এই প্রেমের কথা কোন ভাবেই ভোলা যায় না । যতই মানুষ ভাল থাকুক না কেন সামনে চলে এলে কিংবা কোন কারণ ছাড়াই স্মতি গুলো মনে পড়বে । কখনও আনন্দ আবার কখনও বা কষ্ট এসে জমা হবে মনে । এমনই এই প্রেম গুলো ।

যাই হোক কষ্ট দুর হোক এই কামনা করি কেবল । ভালোবাসার কেবল আনন্দময় স্মৃতি গুলোই মনে থাকুক ।

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ব্যাপার না! হৃদয়টাকে আরও বেশী প্রসস্থ করতে হবে। এমন হয়েই থাকে। স্মৃতি নিয়ে পরে থাকলে সামনে এগুনো যাবেনা।
ভালো লেগেছে। +

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: জীবন তো চলছে আপন গতিতে । অনেক কিছু এসে জমা হয়েছে মনে । সামনে আরও হবে । তবে মাঝে মাঝে এই কৃত অপরাধের কথা মনে পড়ে । হয়তো বড় কোন ব্যাপার না কিন্তু তবুও মনে হয় কাজটা না করলে কতই না ভাল হত !

ভাল থাকুন সব সময় !

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৪

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: happiness is real when it share
happiness is real when it share

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: সত্য কথা । আনন্দ গুলো মানুষের সাথে ভাগ করে নিতে পারলেই বুঝতে সেটাই প্রকৃত আনন্দ । দুঃখ গুলোও ভাগ করে নিলে সেটা কমে যাবে ।

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৫

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: into the wild মুভি থেকে

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৫

অপু তানভীর বলেছেন: খুবই চমৎকার একটা মুভি । এই দেখার পরে মনে হয়েছিলো এমন করে যদি সত্যিই বের হওয়ার যেত !
যদি পারতাম !

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: জুল ভার্ন বলেছেন:
ব্যাপার না! হৃদয়টাকে আরও বেশী প্রসস্থ করতে হবে। এমন হয়েই থাকে। স্মৃতি নিয়ে পরে থাকলে সামনে এগুনো যাবেনা।
ভালো লেগেছে। +


আমিও +

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: লেখক বলেছেন: জীবন তো চলছে আপন গতিতে । অনেক কিছু এসে জমা হয়েছে মনে । সামনে আরও হবে । তবে মাঝে মাঝে এই কৃত অপরাধের কথা মনে পড়ে । হয়তো বড় কোন ব্যাপার না কিন্তু তবুও মনে হয় কাজটা না করলে কতই না ভাল হত !

আপনার বেলাতেও একই উত্তর !

ভাল থাকুন সব সময় !

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: মানুষ কখনওই একা থাকতে পারে না; তাকে বেঁচে থাকতে হলে একটি সত্যিকারের ভালবাসার অবলম্বন দরকার হয়। মানুষ তার অতীত স্মৃতি নিয়ে বাঁচতে চায়, আর এই অতীত মনে রাখতে হলে মানুষের অবশ্যই চাই কারো সাথে সেই স্মৃতি ভাগ করে নেওয়ার মতো একজন মানুষ

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: এটা খুব সত্য একটা কথা । মানুষ কখনই একা বাঁচতে পারে না । তাকে একটি সত্যিকারের ভালোবাসার অবলম্বন দরকার !

ভাল থাকুন সব সময় !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.