নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম প্রমাণঃ ফেরেস্তাদের গতিবেগ আবিস্কার !

৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২০



জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক তৈরি হয়েছে কোরআন গবেষণা করে ! ওয়াজে দেওয়া মোল্লা সাহেবের এমন একটা বক্তব্য এক সময় খুব ভাইরাল হয়েছিল । এবং অনেকে সেটা বিশ্বাসও করেছিলো । আমিও বিশ্বাস করতে চেয়েছিলাম । কিন্তু মোল্লাসাহেব যে কেবল বলেই খালাস । তিনি যেই সুরার আয়াতের কথা বললেন সেই আয়াত পড়ে আমার মনে হল না যে এমন কোন কথা সেখানে লেখা আছে । সুরা আম্বিয়ার ৮২ নম্বর আয়াতের কথা মোল্লা সাহেব বললেন অথচ সেখানে অন্য কিছু লেখা আছে । অথচ মোল্লা সাহেব জনসম্মুখে কতই না আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলে গেলেন ! কারণ তিনি জানতেন যে কোরআনের নাম নিয়ে তিনি যাই বলে যাবেন তাই পাব্লিক কোন রকম চিন্তা ভাবনা না করেই বিশ্বাস করবে ! এই যে নির্লজ্জ মিথ্যাচার ! ধর্ম নিয়ে এতো তরতাজা মিথ্যা এটা করলে কি ধর্মের অবমাননা হয় না ?

ভিডিও লিংক
সূরাঃ আল-আম্বিয়া ৮২ নম্বর আয়াত - আয়াতটি

মোল্লা সমাজ মানুষজনকে আরও অনেক কথা বলে । তাদের অনেক বলা কথার ভেতরে একটা অতি পছন্দের বিষয় হচ্ছে "তামাম দুনিয়ার বিজ্ঞানীরা কোরআন গবেষণা করে সব কিছু আবিস্কার করেছে এবং করছে! আমাদের মাঝে অনেকেই এই জিনিস টা খুব ভাল করে বিশ্বাসও করে । কিন্তু তাদের কাছে যদি আমি জিজ্ঞেস করি যে কোন ব্যাপারটা আসলে বিজ্ঞানীরা কোরআন থেকে আবিস্কার করেছে সেই গুলোর কী কী কিংবা কিভাবে সে গুলো কোরআন থেকে এসেছে ব্যাখ্যা করে বল, তারা তখন সেই জবাব দিতে পারে না । তারা বিশ্বাস করে যে আবিস্কার হয়েছে কিন্তু কী আবিস্কার হয়েছে সে জানতে চাইলে তারা বলতে পারে না । তাদের কী জানতে ইচ্ছে করে না এই ব্যাপার গুলো?

ব্যাপারটা এই রকম যে একজন এসে বলল যে আমার বউ আছে । আমি সেটা চোখ বুজে বিশ্বাস করে নিলাম । কিন্তু সেই বউ কে, কী তার নাম, কোথায় থাকে, সে দেখতে কেমন এসব বিষয়ে কোন কৌতুহল দেখালাম না ! এটার নাম কী বিশ্বাস?

যাই হোক যা লিখতে বসেছি তাই লিখি । বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মকে প্রমানের জন্য বই আমি খুজে খুজে বই পড়ার চেষ্টা করি । প্যারামজিদের বই পড়ে সত্য বলতে কী আমার বিশ্বাস দৃঢ় হওয়ার থেকে খানিকটা টলে গিয়েছে । নতুন নতুন প্রশ্ন জড় হয়েছে মনে । আজকে আরও একজন একটা হাতে এসেছে । বইটার নাম পদার্থ বিজ্ঞানে মুহাম্মাদ (স) । বইয়ের লেখক একজন অধ্যাপক । বইটা আপনারা রকমারি থেকে কিনতে পারবেন ।

আমি ধর্ম আর বিজ্ঞান সব সময় আলাদা ভাবতে পছন্দ করি । একটা আমার বিশ্বাস অন্যটা হচ্ছে বিজ্ঞান গবেষণা লব্ধ সত্য । আপনি যখন বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম প্রমাণ করতে যাবেন তখন আপনার একটা প্রধান ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে যে আপনাকে বিজ্ঞানের নিয়ম মানতে হবে । বিজ্ঞানে কোন অলৌকিক ব্যাপার নেই । অর্থ্যাৎ বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম সহ যে কোন ব্যাপার প্রমান কিংবা ব্যাখ্যা করতে গেলে আপনাকে ধর্মের নিয়ম মানলে চলবে না, মানতে হবে বিজ্ঞানের ।

পদার্থ বিজ্ঞানে মুহাম্মাদ (স) বইটা পড়ার একেবারে শুরুতেই হোচট খেতে হল ।

অধ্যাপক সাহেব লিখেছেন '' প্রথম আকাশকে গোলাকার কেন্দ্রবিন্দু কলরে তার চারদিকে ৫শ ফেরেশতা বর্ষ মাইল দুরত্ব পথের ব্যবধানে দ্বিতীয় আকাশের বিশাল ছাদকে ঘেরাও বা বেস্টন করে সৃষ্টি করেছেন'' এটা বইয়ের ২ নম্বর পেইজে লেখা আছে ! এখানে সাত আস্মানের প্রথম আসমান থেকে দূরত্ব থেকে ২য় আসমানের দুরত্বের কথা বলা হয়েছে । এবং সেই দুরত্ব বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে ফেরেশতা বর্ষ একক !

প্রথম খটকার ব্যাপার হচ্ছে ফেরেশতা বর্ষ মাইল ব্যাপার টা কী ?

আমরা সর্বোচ্চ দূরত্ব বোঝাতে আলোকবর্ষ ব্যবহার করি ! । আলো এক বছর সমান সময়ে যতখানি দুরত্ব অতিক্রম করে সেটা হচ্ছে আলোকবর্ষ। আলোর চেয়ে দ্রুত আর কিছু নেই । বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত । এখন আলোর গতি থেকে দ্রুত অন্য কোন কিছু বের করতে হলে আপনাকে আগে সেটাকে প্রমাণ করতে হবে । বিজ্ঞানের উপরে ভিত্তি করে !

এখন আপনি বিশ্বাস করেন যে ফেরেশতারা আলোর থেকে দ্রুত চলে । ওকে ফাইন । বিশ্বাস করতেই পারেন ! কিন্তু যদি আলোর গতিবেগের মত আপনি ফেরেশতাদের গতিবেশ বের করেন এবং সেটা বইয়ের পাতায় লিখেন তাহলে নিশ্চিত ভাবেই আপনি কিংবা অন্য কেউ সেই গতিবেশ মেপেছে ! তাই নয় কি?
কে মাপলো?
অধ্যাপক সাহেব বইয়ের ঠিক ৪ নম্বর পেইজের পদাটিকায় লিখেছেন
বিঃদ্রঃ ফেরেশতাদের প্রতি সেকেন্ডে স্বাভাবিক গতিবেগ ১৬৭৪ x ১০^২৩ মাইল । এবং তাদের অস্বাভাবিক গতিবেগ প্রতি সেকেন্ডে ১৫০৬৬ x ১০^৪৩ মাইল ।

বিশ্বাস করেন আমি এই হিসাব নিজে করি নি । বইয়ের পাতায় এই ব্যাপারটা লেখা আছে !

আমি অনেক কনফিউজড হয়ে গেলাম । প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে এই যে এতো নিখুঁত ভাবে ফেরেশতাদের গতিবেগ নির্ণয় করা হল, এটা কিভাবে করা হল? এটা আসলে আমি জানতে আগ্রহী ! আমি আসলেই ফেরেশতা বর্ষ বলে কোন কিছু এর আগে পড়ি নি । আমি নিশ্চিত আপনাদের অনেকেই এই ব্যাপারটা এই প্রথম শুনলেন !

গুগলে সার্চ দিলাম । এতো বড় একটা ব্যাপার তখন নিশ্চিত ভাবেই গুগলে থাকার কথা । কোথায় কোন কিছু খুজে পেলাম না । কেবল একটা ফেসবুক গ্রুপে একটা লেখা এলো । এবং আমি নিশ্চিত যে অধ্যাপক সাহেব এই হিসাবটিই নিয়েছে ! এই হচ্ছে সেই লেখার লিংক/

এখানে লেখা একটা অংশ আমি হুবাহু তুলে দিচ্ছি বিখ্যাত জার্মান বিজ্ঞানীদ্বয় অটোহান ও ট্রস্টয় এরা উভয়ে নিউট্রন কণিকা দিয়ে ইউনিয়মে আঘাত করে আইনস্টাইনের ওই সূত্রের সত্যতার প্রমাণ পায়। তাই তারা উভয়ে মিলে এই E=MC2 সূত্রের সাহায্যে পারমাণবিক বোমা তৈরি করেন। আলোর স্বাভাবিক গতিবেগ হচ্ছে প্রতি সেকেন্ডে এক লাখ ৮৬ হাজার মাইল। আলোর গতির একক। তাহলে এই আলোকে ধ্বংস বা রূপান্তর করে এর দ্বারা মহান আল্লাহ পাক যে ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন তার গতিবেগ আলোর চেয়ে প্রতি সেকেন্ডে হবে কমপক্ষে 1,86,000× 9×1020= 1.674×1023 মাইল, অর্থাৎ ফেরেশতাদের গতি বেগ প্রতি সেকেন্ডে 1674×1026 মাইল। এটাই ফেরেশতাদের গতির একক।

এখানে একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখেন যে এখানে ধরে নিয়েছে । পরীক্ষা লব্ধ প্রমান নয় ! আমি আগেই বলেছি যে যখন আপনি বিজ্ঞান দিয়ে কোন প্রমান করতে যাবেন তখন সেটার বিজ্ঞান ভিত্তিক একটা ব্যাখ্যা থাকতে হবে !
যাক গেল ঐ হিসাব ! তবুও আমার মাথার ভেতরে এই হিসাবটা ঠিক ঢুকলো না । ধরে নেওয়ার বেলাতেও তো একটা যুক্তিযুক্ত ব্যাপার থাকে ! ভদ্রলোক লিখেছেন যেহেতু আলো থেকে সৃষ্টি করেছেন তাই তার গতিবেগ কমপক্ষে 1,86,000 × 9 ×1020 হবে !
কেন?
9 ×1020 এই হিসাবটা কোথা থেকে আসলো? (সম্ভবত 9 ×10^20 হবে তবুও এটা কিভাবে আসলো, কেন আসলো?)
ব্যাপারটা কি এরকম যে চাইলাম আর যোগ করে দিলাম ?
E=MC^2 এর যে সুত্রের কথা উল্লেখ আছে, এখানে আইনস্টাইনের এই সূত্র দ্বারা, শক্তি ও ভর যে সমতুল্ল সেটা বোঝানো হয়েছে। এখানে m ভরের কোন বস্তুতে সঞ্চিত শক্তির পরিমাণ ঐ ভরের সাথে আলোর বেগ(c) এর বর্গের গুনফল এর সমান। এখান থেকে ফেরেশতাদের গতিবেগ কিভাবে আসলো আর কিভাবেই বা বের হল ? এই সুত্র ব্যবহার করলে তো ফেরশতাদের ভর আর শক্তিও জানতে হবে !

আমার ব্যাপারটা জানা নেই । আমি জানতে আগ্রহী ! কেউ যদি একটু বুঝিয়ে দিতেন !

বইটা পড়ে ভেবেছিলাম যে খুব ভাল একটা রিভিউ লিখবো কিন্তু এখন মনে হচ্ছে যে পুরো বইয়ের না, প্রতিটা চ্যাপ্টার নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে লিখতে হবে !

এই প্রথম অধ্যায়েই আরও একটা ব্যাপার আমার মাথায় ঢোকে নি । সেটা নিয়ে সামনের দিন লেখা যাবে । আসতে পড়তে শুরু করি আর জানতে শুরু করি যে কিভাবে পদার্থবিজ্ঞান ধর্মকে প্রমাণ করে দিয়েছে ! আপনারাও বইটি সংগ্রহ করুন এবং আলোর পথে আসুন !


এই বইয়ের প্রথম চ্যাপ্টারটা এই সাইট থেকে পড়তে পারবেন । লিংকে ঢুকে বইয়ের ছবির উপরে ক্লিক করলেই পড়তে পারবেন !





মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই রকমের কিছু মানুষের জন্য ধর্ম বিতর্কিত হয়। এখনই কিছু ছাগল-পাগল এসে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে আলতু-ফালতু কথা বলা শুরু করবে। এই যে আপনার উল্লেখিত বইয়ের লেখকের মতো কিছু উজবুকের ক্রিয়াকলাপের জন্য ধর্মকে দায়ী করা হয়........এর থেকে কি বোঝা যায়? ইসলামোফোবের উৎপত্তি এখান থেকেই; তারপরে আরো ডালপালা গজানো।

অথচ কোরআন শরীফ নাজিল হয়েছে একটা পরিপূর্ণ জীবন বিধান হিসাবে; কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বা তথ্য সম্মলিত বই হিসাবে না। জীবন বিধানের প্রাসঙ্গিকতাতেই কিছু বৈজ্ঞানিক ধারনা কোরআন শরীফে পাওয়া যায়। বড়জোর সেসবের ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।

যাইহোক, আপনার দেয়া লিঙ্ক পড়ার চেষ্টা করবো। তারপরে না হয় আরো বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে। তবে, আপনার এই পোষ্টে যদি আকথা-কুকথা শুরু হয়, তাহলে এই পোষ্টের জন্য এখানেই বিদায়।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: গ্রুপ আসলে দুইটা । একটা হচ্ছে মোল্লাদের মিথ্যা ধরিয়ে দিলেই তারা মনে করে ধর্মবিরোধী । অন্য দল হচ্ছে মোল্লাদের মিথ্যা দিয়ে ধর্মকে বিচার ! দুই দল একই গোত্রের !

বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মকে প্রমাণ করতে কতিপয় আলেম একেবারে উঠে পড়ে লেগেছে । এটা আহলে তার ভেতরকার ইনসিকিউরিটি প্রমান করে আর কিছু না !

আমি কেবল জানতে আগ্রহী যে এই ফেরেশতাদের গতিবেগ নির্ণয় করলেন প্রোফেসর সাহেব, এটা কিসের ভিত্তিতে? এই নির্ণয়ের সাথে কি পদার্থবিজ্ঞানের দুর দুরান্তে কোন সম্পর্ক আছে?
এটা কি ধর্ম আর বিজ্ঞান উভয়ের অবমানতা নয়?
এসবের প্রতিবাদ না করার অর্থ হল ধর্মের নামে যে কাউকে যে কোন কিছু করতে দেওয়ার লাইসেন্স দিয়ে দেওয়া ! ধর্মের স্বার্থেই এসব বন্ধ করা দরকার !

২| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লাইকটা দিলাম, আপনার এই বিষয়ে পড়াশোনার আগ্রহ দেখে! :)

৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাস আর ধর্ম বিষয়ে ইতিহাস আমার আগ্রহ অনেক আগে থেকেই । তবে এই জ্ঞান আমি ফেসবুকের মানুষের কাছে নিতে অগ্রহবোধ করি না। নিজে খুজে বের করার চেষ্টা করি !

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মোল্লা সাহেবকে তাঁর স্রোতারা ধুয়ে দিলেন দেখলাম। যে কোন কথা বললে তা’ অবশ্যই বুঝিয়ে বলতে হবে।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: কই ধুয়ে দিতে দেখলেন ? ওখানে তো ঠিক ঠিক সুবানাল্লাহ শব্দ শুনতে পেলাম !

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কাটমোল্লারা ধর্মটাকে শেষ করছে সেই সংগে ধর্মটাকে শেষ করছে দলীয় মোল্লারা।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: এভাবেই দিনের পর দিন এগিয়ে যাচ্ছে ...

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:২০

সাসুম বলেছেন: প্রথমেই তোকে ধন্যবাদ আলোর পথে আসার জন্য এই বই কিনার জন্য।

এইবার তোর একটা বড় প্রশ্নের জবাব দেই-

ফেরেশতাদের প্রতি সেকেন্ডে স্বাভাবিক গতিবেগ ১৬৭৪ x ১০^২৩ মাইল ।


এটা কিভাবে হয় জানতে চেয়েছিস-

নিউট্রিনোর মাস হল 1.67493 × 10^−27 kg, সেখান থেকে 1674 নিছে ,
এরপর ধর এভেগাড্রো কন্সটান্ট এর মান হল- 6.02214 × 10^23, সেখান থেকে নিছে 10^23
ব্যাস হয়ে গেল ফেরেশ্তার গতি- 1674 × 10^23

এটা তো কোন রকেট সায়েন্স না যে তুই বুঝতে পারবি না। এখান থেকে এক চিমটি বিজ্ঞান, ঐখান থেকে এক চিমটি কোরানের বাণী, ঐখান থেকে এক চিমটি হাদিস আর এই দিক থেকে এক চিমটি সিউডোসায়েন্স! এই হয়ে গেল- ইস্লামিক বিজ্ঞান!

আর বইটা ভুল কি শুদ্ধ আমি এই আলোচনায় যাব না, তবে আমাদের জামান ভাইকে বললে উনি যেমন বিশাল বিশাল গবেষনা করে বিবর্তন ভুল প্রমান করে তেমন করেই তোর এই বইর সত্য ঘটনা গুলাও প্রমান করে ফেলতে পারবেন বলে আমার যথেষ্ট বিশ্বাস আছে।


আর তোর সাথে আমার কথা ছিলঃ প্রতিটা চ্যাপ্টার শেষ করে একটা একটা করে নবী মুহাম্মদময় পদার্থ বিজ্ঞানের রিভিউ দিবি, হুট করে দিয়া দিলি :) এ কেমন কথা।

প্রতি চ্যাপ্টার কে নিয়েই আলাদা আলাদা করে রিভিউ দেয়া যাবে এই মহা পদার্থ বিজ্ঞান নিয়ে।

ইভেন এই যে কেবলা বিজ্ঞানীর মহা আবিস্কার অস্বাভাবিক গতি, এটা নিয়েই পুরা একটা বই লিখা যাবে যে, কি খাইলে এমন গাঞ্জাখুড়ি লিখা পয়দা করা যায় ।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: আসলে প্রতিটি চ্যাপ্টার শেষ যদি লিখতে হয় তাহলে পোস্ট হয়ে যাবে বিশাল বড় ! এই প্রথম চ্যাপ্টার নিয়ে আরও দুইটা থেকে তিনটা পোস্ট দিতে ভেতরের জিনিস পত্র জানার জন্য !
আমি আগেই বলেছি জানতে আগ্রহী ।
ষেই সাথে এটাও জানতে আগ্রহী যে এই কাজ গুলো করা হচ্ছে এতে ধর্মের প্রতি অবমাননা করা হচ্ছে কিনা ! এটা নিয়ে আমাদের বিজ্ঞ ব্লগারদের মতামত শুনতে আগ্রহী !

৬| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:২৩

ছদকার ছাগল বলেছেন: পড়ার জন্য আর বই পাইলেন না। এই ধরণের বিষয় নিয়ে আমার জানামতে মরিস বুকাইলের বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান একটা ভাল বই। আমি কিছুটা পড়েছিলাম। পড়ে দেখতে পারেন। যদিও হাদিস শাস্ত্রের উপরে যথেষ্ট পরিষ্কার ধারণা না নিয়ে বইটা লেখার কারণে মরিস বুকাইল কিছু ইমম্যাচিওর বক্তব্য দিয়েছেন।

তথাকথিত বিজ্ঞান "ডারউইনবাদ" নামক রুপকথা বিশ্বাস করে, কাজেই তথাকথিত বিজ্ঞানে অলৌকিক ব্যাপার নাই - এইটা বলেন কিভাবে?



৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩

অপু তানভীর বলেছেন: এই বই নিয়ে বলার কারণ হচ্ছে বইটা একটা বেস্ট সেলার বই অর্থ্যাৎ বিপুল সংখ্যক মানুষ বইটা পড়ছে এবং এটাকেই বিশ্বাস করে নিচ্ছে যা আমার মতে আমাদের ধর্মের জন্য ক্ষতিকর !
বইয়ের যিনি লেখক তার নামের সামনে অধ্যাপক শব্দটা যুক্ত আছে ! এর মানে বুঝতে পারছেন কী ! ওয়াজের মোল্লা সাহেব মনগড় কথা যখন বলে তখনও না হয় মানা যায় এই ভেবে যে এই লোকের ভেতরে জ্ঞান নেই কিন্তু যখন একজন অধ্যাপক পদধারী লোক এমন কথা বলে তখন আপনি কী বলবেন?

৭| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌এরকম অনেক অনেক বই আছে যেখানে কিছু অ-তি-জ্ঞানী কিছু ইসলামিক অ-পবিজ্ঞানী ধর্মের মধ্যে ঠেসে ঠেসে বিজ্ঞান ভরে দিয়েছে। পৃথিবী নয় সূর্য ঘোরে টাইপ বই এখনো প্রকাশ করেন উনারা।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: সমস্যা আসলে বই বের করা নিয়ে না ! সমস্যা হচ্ছে যখন এই অপবিজ্ঞানকে ধর্মের নাম করে সত্য বলে প্রতিষ্ঠা করা হয় তখন !

৮| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১৪

মরুর ধুলি বলেছেন: জানতে ইচ্ছে হচ্ছে, আপনি লেখকের সাথে তর্কিত বিষয়ে আলোচনা করেছিলেন কিনা? সেটা হলে হয়তো তিনি আপনাকে আপনার আগ্রহের সমধান দিতে পারতেন।
একমাত্র তিনিই উত্তর দিতে পারবেন, তিনি কি সূত্র ব্যবহার করে বিষয়টিকে সামনে এনেছেন।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২১

অপু তানভীর বলেছেন: ব্লগে প্রকাশিত হলে হয়তো তাকে এই প্রশ্ন করা যেত !

আপনার কাছে আসলে কী মনে হচ্ছে? এই ফেরেশতাদের গতিবেগ বের করে ফেলাটা? এটা আপনি কেমন চোখে দেখছেন?
যদি বলেন যে আমি তো পড়ি নি তাহলে বলবো নিচে লিংকটা দিয়েছি সেখানে প্রথম চ্যাপ্টার সম্পপুর্ন আছে। সেখানে পড়ে আপনার মনভাব জানতে চাই !
বৈজ্ঞানিক উপায়ে অধ্যাপকের এই গতিবেগ আপনার কাছে কত টুকু সমর্থনযোগ্য?

৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: বিজ্ঞান বর্তমান জীবনের একটা অংশ আর কোরআন হচ্ছে জীবন বিধান। কোরআন এ এমন কিছু থাকা উচিত নয় যা বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক। বিজ্ঞান আর ইসলাম আলাদা কোন বিষয় হতে পারে না। হয়ত সব কিছু এখনো বিজ্ঞান প্রমান করে নাই তাই অনেক কিছু এখনো মেলে না। দুইটা বিষয়ই লজিকাল হওয়া উচিত। কেউ যদি ভুল বলে বা মিথ্যা বলে সেটা তার সমস্যা, ইসলাম বা কোরআন এর না।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা, দুইটা বিষয়ই লজিক্যাল হওয়া দরকার ! তাহলে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।

কেউ যদি ভুল কিংবা মিথ্যা বলে সেটা তার দোষ তাহলে নিশ্চিত ভাবে ভুল বলার জন্য মোল্লা সাহেবের বিরোধীতা করলে নিশ্চয়ই ইসলামের বিরোধীতা হবে না !

১০| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪

নাজিম সৌরভ বলেছেন: আমি বইয়ের মলাট দেখে থ হয়ে গেছি।
একজন অধ্যাপক এই বই লিখেছেন, সম্পাদনা করলেন একজন ডক্টর!
কি বিষয়ের ডক্টর উনারা?

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১০

অপু তানভীর বলেছেন: তাহলে বুঝেন অবস্থা ! লেখক সাহেব মাদ্রাসায় অধ্যাপনা করেছেন । নামটা বইতে লেখা আছে ।
এর বেশি কিছু লেখা নেই !

১১| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: পড়লাম।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১১

অপু তানভীর বলেছেন: আচ্ছা !

১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৩

গরল বলেছেন: বস্তবিক জীবনে ধর্মের সাথে বড় সাংঘর্ষিক বিষয় হচ্ছে কোরানের ক্যালেন্ডারের হিসাব যা চন্দ্রবর্ষ অনুযায়ী। অথচ ব্যাবহারিক দিক দিয়ে উপযুক্ত হচ্ছে সূর্য্য বর্ষ, আপনি চন্দ্রবর্ষ দিয়ে চাষবাস করতে পারবেন না, সারা বছরের একটা কর্মসূচি তৈরী করতে পারবেন না। কোরান যেহেতু জীবন বিধান, তাহলে কেন আল্লাহ এই চন্দ্রবর্ষের হিসাবে জীবন চালাতে বলল? এইসব দৈনন্দিন ব্যাবহারিক সমস্যার সমাধান না দিয়ে উনারা ফেরেশতাদের গতি ও আলোর গতি নিয়ে গবেষণা করছেন।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: বইতে আসলে আরও অনেক কিছু নিয়েই লেখা আছে ! এটা কেবল প্রথম চ্যাপ্টার । সামনে আরও বেশ কয়েকটা পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছে আছে এই গুলো নিয়েই ! তারা যে আরও কী কী নিয়ে গবেষণা করেছেন সেটা আশা করি বুঝতে পারবেন !

১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাংলাদেশের অতি আবেগী আন্দাজে বক্তব্য প্রদানকারী মোল্লাদের যা খুশি তা বলার ক্ষেত্রে বিধি নিষেধাজ্ঞা দেয়া অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে।
ভালো পোস্ট। ধন্যবাদ।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২১

অপু তানভীর বলেছেন: এবং এটা করা দরকার নিজেদের স্বার্থেই ।

১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৫২

নিমো বলেছেন: যেসব রাম ছাগল এসব বই লেখে আর যারা এসব রাম ছাগলের অনুসারী, তাদের উচিত আগে Scientific method নিয়ে একটু জানা। তারপর এটা দিয়ে সেটা প্রমাণ করার দরকার।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২২

অপু তানভীর বলেছেন: মূল সমস্যা হচ্ছে এই বই গুলো মানুষ কিনছে, পড়ছে এবং বিশ্বাস করছে । দিন দিন সেই সংখ্যাটা বাড়ছেই .....

১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:১১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই অধ্যাপকের অনেক ছাত্ররা একদিন ব্লগিং করবে এখানে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: সর্নাশের তাহলে আর শেষ থাকবে না আর !

১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:২৭

জ্যাকেল বলেছেন: এদের বেশি বেশি কচু খাওয়ানো দরকার তবে যদি অন্তর্দৃষ্টি এক্টু বাড়ে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: এদের কোন ভাবেই সেই দৃষ্টি আর খুলবে না !

১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:২৫

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার পোস্টের বক্তব্যের সাথে আমি পুরোপুরি একমত। ‌ইসলাম ধর্ম হচ্ছে পুরোপুরি বিশ্বাস এর ব্যাপার। যারা বিশ্বাসকে তর্কের মিলিয়ে ফেলেন এবং যুক্তি দিয়ে ধর্মকে প্রমাণ করতে চান তারা আসলে ইসলামের মূল বিষয়গুলো ভালোভাবে জানেন না। প্রত্যেকটা মুসলিমকে ঈমানে মুফাসসাল পুরোপুরি বিশ্বাস করতে হয়। এখানে সাতটা বিষয়ে বলা আছে।‌‌কোনরকম যুক্তিতর্ক অস্তিত্ব ছাড়াই এগুলোর ওপর ঈমান আনতে হয়। ইসলাম সম্বন্ধে কোন কিছু বলার জন্য ন্যূনতম জ্ঞান প্রয়োজন যেটা অনেকেরই থাকে না।

হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সালামকে যখন প্রথম ইসলামের দাওয়াত দেয়ার জন্য কুরআন শরীফের আয়াত বলতে এসেছিলেন তখন সেটা যুক্তি-তর্ক দিয়ে প্রমাণ করে বিশ্বাস করতে বলেননি, বলেছিলেন পড়ুন এবং বিশ্বাস করুন।‌‌সাহাবীরা তাবেঈন তাবে তাবেঈন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল পুরোপুরি বিশ্বাস থেকে। যারা যুক্তি-তর্ক দিয়ে ইসলাম কি প্রমাণ করতে চায় তারা আসলে নিজেরাই ধর্মের মূল ভিত্তি কি জানে না।

সহি হাদিসে আছে রোজ হাশরের ময়দানে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর সামনে মুখে দাড়ি টুপি পড়া একজন হুজুর প্রকৃতির মানুষ কে ফেরেশতারা পিটাতে পিটাতে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে। রসুল তাদেরকে দেখে আমার উমমত উমমত বলে ডাকতে থাকবেন। ফেরেশতারা এগিয়ে এসে তখন উনাকে বলবে হে রাসুল এর আপনার উম্মত না। আপনি পৃথিবী থেকে চলে আসার পর এরা আল্লাহর বাণী এবং আপনার বাণীকে এরা কতটা বিকৃত করেছে। এরা জাহান্নামী।
আরেকটা সহি হাদিসে আছে রাসুল সাল্লালাহ সালাম সরাসরি উনার কোন বাণী বা হাদিসকে বিকৃত করার ব্যাপারে পরিষ্কারভাবে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে গেছেন। বলে গেছেন যারা এ কাজটা করবে তারা জাহান্নামে নিজের ঘর বানিয়ে নেবে।

উপরের দুইটা হাদিস দেওয়ার কারণ হচ্ছে আজকাল ওয়াজের নামে এসব হুজুররা বলে বেড়ায় তার বেশিরভাগ হচ্ছে গীবত এবং কাল্পনিক কিচ্ছা কাহিনী। ‌ আমার কোনদিনও রুচি হয়নি এদের এই সমস্ত ওয়াজ পুরোটা শুনতে। তবুও বাধ্য হয়ে অনেক সময় রাস্তাঘাটে এদের কিছু ওয়াজ শুনতে হয়েছে। কিছুক্ষণ শোনার পর পরই আমাকে নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ বলতে হয়েছে। ‌ এদের ধর্মীয় জ্ঞান খুবই কম, জগত সংসার নিয়ে জ্ঞান আরো কম। এরা তো নিজেরা জাহান্নামে যাবে এদের সাগরেদদের সেই পথে যাওয়ার সুবন্দোবস্ত করে দিচ্ছে।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআন শরীফে ঘোষণা করেছেন অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন করো।
সারা বিশ্বের মুসলমানরা আল্লাহর এই নির্দেশে ইসলাম সম্বন্ধে প্রকৃত জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করেন। আর এই উপমহাদেশের মুসলমানরা জ্ঞান অর্জনের জন্য নিজেরা জ্ঞানের অন্বেষণ না করে এসমস্ত ভন্ড হুজুরদের পিছনে পিছনে দৌড়ায়। যাদের নিজেদের ভেতরে কিছু নেই তারা আরেকজনকে কি শিখাবে?
ইসলামে পীর ফকির দরগা এসব পুরোপুরি নিষিদ্ধ। অথচ মানুষ জ্ঞানের অভাবে এদের পিছনে পিছনে দৌড়ায়।
ইসলাম সম্বন্ধে বিন্দুমাত্র জ্ঞান নেই এসমস্ত লোকজনই এসব ভণ্ড লোকদের পিছনে দৌড়ায় এবং এদের বই পড়ে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০১

অপু তানভীর বলেছেন: এই পোস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে আমাদের দেশে মোল্লারা বিজ্ঞান আর ধর্মে মিশিয়ে যে জগা খিচুড়ি রান্না শুরু করেছে সেটা বুঝানো ! এই বকধার্মিকেরা ধর্মের সব চেয়ে বড় ক্ষতি করেছে এবং করেই যাচ্ছে !

এই নিয়ে আরও পোস্ট আসবে । মানুষজনকে দেখানো হবে যে আমাদের মোল্লা সাহেবেরা কী চমৎকার বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম প্রচার করছেন !

১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

নীল আকাশ বলেছেন: সাজিদ সাহেব যে বই লিখে গেছেন তা হচ্ছে না ঘরকা না মটকা। অর্থাৎ উনারে বইটা না হয়েছে ধর্মীয় বই না হয়েছে অধর্মীয় বই। উনি ধর্ম কে নিজের মতন করে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। ‌ আসলে এটা একটা চরম স্টুপিড এর কাজ। ইসলাম শাশ্বত, মহাসত্য, ইসলামের বিধি-বিধান কেয়ামত পর্যন্ত একই থাকবে। আমাদেরকেই ইসলামের সাথে এডাপট করে চলতে হবে। ইসলামকে পরিবর্তন করার মাধ্যমে না।

আগের আমলে তাফসীর যারা করতেন, তাদের একেকজন অত্যন্ত উঁচু পর্যায়ের আলেম ছিলেন। ‌ এখন সমস্যা হচ্ছে দুই পয়সার জ্ঞান নিয়ে কেউ কেউ কুরআন, হাদিস এবং ইসলামের মূল তাত্ত্বিক বিষয়গুলো নিয়ে তাফসির বানিয়ে নিজেকে প্রসিদ্ধ করতে চায়। নাউজুবিল্লাহ। এ সমস্ত বই পড়লে আপনার ইসলাম সম্বন্ধে বেসিক জ্ঞান গুলোতেই সন্দেহ সৃষ্টি হবে।
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে সহি জ্ঞান অর্জন করে সিরাতুল মুস্তাকীমের পথে চলার তৌফিক দান করুন, আমিন।

০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: এবং এই বই কিন্তু মানুষ পড়ছে এবং বিশ্বাস করছে । তাহলে বুঝেন যে অবস্থা আসলে কোন দিনে যাচ্ছে... সামনে কোন দিকে যাবে....... এবং এদের এই ভন্ডামীর বিরোধীতা করাকেই ধর্মের বিরোধীতা বলা হচ্ছে !
সামনে পরিস্থিতি আরও ভয়ংকর হতে চলেছে !

১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমি বাংলাদেশি তথা উপমহাদেশের কোন লেখকদের ইসলাম ধর্মের বই পড়া অনেক আগেই বন্ধ করে দিয়েছি। ‌
পারলে আপনিও বন্ধ করে দিয়েন। ভয়ঙ্কর বিপদ থেকে রক্ষা পাবেন। এদের বেশিরভাগই ধর্মকে নিজের দৃষ্টিতে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: আমি আপনি বন্ধ করলে তো হবে না । এই দেশের মানুষ তো এখনও এই বই পড়ে । প্যারা মজিদের বই মানুষ যত পড়ে তত বই তো অন্য কারো বই পড়ে না । এটা কি চিন্তিত হওয়ার মত বিষয় নয়?

২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার এই বইয়ের লেখকের সম্ভবত সাঈদীর ভক্ত। সাঈদীর চেহারা যেমন চাঁদে দেখা গিয়েছিল, উনি ঠিক সেভাবেই ফেরেশতাদের গতিবেগ আবিষ্কার করেছেন।
সামান্য কিছু টাকা পয়সার জন্য এরা কত সহজেই নিজের ঈমান বিকিয়ে দিচ্ছে। ‌ আফসোস হয় এদের জন্য আর কিছু না।

আরেকটা বিষয়, আজকাল সোশ্যাল মিডিয়াতে ঢুকে নেই বুঝা যায়।‌‌ ইসলামে জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র এখন মসজিদ, মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে এসে একজন ইয়াহুদীদের আবিষ্কার ফেসবুকে টান্সফার হয়ে গেছে। দেশের সমস্ত এলাকার ধর্মীয় জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরাই ফেসবুকে এখন ইসলাম প্রচার করে বেড়ান। শুধু নামাজের ওয়াক্ত হলে মসজিদে দেখা যায় না, যাকাত দেওয়ার সময় হলে এদেরকে খুঁজে পাওয়া যায় না। পাশের বাসায় অভুক্ত মানুষ না খেয়ে থাকলে এদেরকে সাহায্য করার জন্য কাউকে পাওয়া যায় না।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: এরা আসলে ঠিক ঠিক জানে যে পাব্লিক কোন জিনিস খাবে। সেই মোতাবেগ কাজ করে চলে ! আমাদের দেশের মানুষের ধর্ম নিয়ে যে কোন মহান কথা শুনতে পছন্দ করে । এমন কি সেটা মিথ্যা বুজরুকি হলেও !

ধরেন এখন যদি আপনি কোন মতে একটা রটনা ছড়িয়ে দিতে শুরু করেন যে এভারেস্টে প্রথমে উঠেছে একজন মুসলিম দেখবেন দেশের অর্ধের মানুষ আপনার আপনার কথা কোন প্রকার ভাবনা চিন্তা ছাড়াই বিশ্বাস করে নিবে ! তাদের মনে একটা প্রশ্নেরও উদয় হবে না । মুসলিম করেছে ওকে তাহলে সত্যিই হবে !

২১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৮

জটিল ভাই বলেছেন:
বিজ্ঞান উর্ধে না ধর্ম উর্ধে এটাই এখনো আমাদের অনেকে বুঝিনা। খালি চেষ্টা করি দুটো পাল্লা সমান করতে। আর তাতেই পাল্লায়-পাল্লায় হের-ফের থাকতেই থকে।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: ধার্মিক যখন ধর্মকে বিজ্ঞান দিয়ে মাপতে উঠে পড়ে লাগে তখন কেবল এটাই স্পষ্ট যে তার বিশ্বাসে ঝামেলা আছে । ধর্মকে বিজ্ঞান দিয়ে মাপার কোন দরকার নেই, প্রয়োজন নেই।

২২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৩৪

সোবুজ বলেছেন: এই রকম আধ্যাপক আর ছাত্রের ব্লগে অভাব নাই।যারা অধ্যাপকের বিরুদ্ধ বলছে তারা অনেকে অধ্যাপকের চেয়েও বড় অধ্যাপক।সাসুম সাহেব তাদের ভালো করে চিনেন,আমি মনে রাখি না।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩০

অপু তানভীর বলেছেন: সব স্থানেই সব রকম মানুষ আছে !
মাসুম অনেক অনেকেই চিনে ।

আপনার মনে রাখার দরকারও নেই ।

২৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৩৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: অপু তানভীর,
খুবই কনসাস একজন ব্লগার হিসেবে আপনার এই লেখাটা কিন্তু আমার ভালো লাগলো না।
গেলো বই মেলার সবচেয়ে অখাদ্য কবিতার বইটা বা উপন্যাস অথবা ছোট গল্পের বই নিয়ে কি কিছু লিখেছেন আপনি ? না লিখবার দরকার আছে ? আপনি জানেন যে এইসব হাবিজাবি নিয়ে লেখার কোনোই দরকার নেই আসলে । খাদ্য নামে যেমন কিছু অখাদ্য থাকবে তেমন বই নামে কিছু অবই (অগ্রন্থ), কুগ্রন্থ থাকবে । ইসলামিক স্কলার যেমন আছেন, পাশাপাশি তেমন ইসলামিক ফেকস্কলারও আছেন ।তাদের নিয়ে বা তাদের রচিত মহান গ্রন্থ নিয়ে লিখালিখি না করে আপনি ব্লগে চমৎকার চমৎকার গল্প লিখুন, ভ্রমণ পোস্ট লিখুন সেটাই আমাদের জন্য ভালো। আপনারও সময়ের সুসদ্ব্যবহার হয়। আরো একটা কথা। আসলে ইসলামিক অধ্যাত্বিকতাকে বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে মাপজোখ করার একটা চাপ কিন্তু আমাদের দেশের তথাকথিত প্রগতিশীলদের থেকেই আসে। এই ব্লগেই, এমন কি আপনার লেখাতে কমেন্টকারী অনেক বিশাল পন্ডিতও কিন্তু কথায় কথায় বিজ্ঞানের স্কেল দাঁড় করিয়ে দেয়া ইসলামের ধর্মতাত্মিক ধারণাগুলো যেমন আল্লাহর অস্তিত্ব ইত্যাদিকে ভুল প্রমান করতে। এসব কারণেই মনে হয় কিছু ইসলামপন্থী মানুষ বিজ্ঞান ব্যবহার করে ইসলামিক ধারণাগুলোকে ব্যাখ্যা উৎসাহী হয়ে ওঠে। তাছাড়া সব কিছুরই একটা ব্যবসায়িক দিক আছে । আপনি যেই বই আর তার লেখকদের কথা বললেন এরাতো দেশের স্বীকৃত কোনো ইসলামিক পন্ডিত ব্যক্তি নয় নিশ্চই । ইসলাম বিক্রি করে যেহেতু তাদের খেতে পড়তে হয় তাই তাদের কাছে আন্তরিক ভাবে প্রাকটিসের থেকেও ইসলাম নিয়ে ব্যবসাটাই প্রাধান্য পায়।এটা বিজ্ঞানের ব্যাপারেও সত্যি। বিজ্ঞানের অপব্যবহার করেও মানুষ ব্যবসা করে। এই সব ব্যবসায়ী চিন্তাধারার মানুষের থেকে এর চেয়ে এল কিছু আশা করাও অবান্তর। তবে আশার কথা দুই পাতা পড়েই যেমন এই বইয়ের অসঙ্গতি আপনার চোখে ধরা পড়েছে তেমন অন্যদেরও পড়বে । এইসব লেখকের লেখা থেকে ইসলাম নিয়ে হাবিজাবি ধারণা করার সুযোগ কম। যাহোক, ভালো থাকুন আর দ্রুত চমৎকার একটা গল্প লিখে এই রোজায় রোজদার ব্লগারদের ক্ষুধার কষ্ট খানিকটা দূর করে দিন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকে খুব সহজ ভাবে যদি, ধরুন একজন আমার সুনাম করার জন্য আমি এমন সব কাজ করি নি সেই সব কাজ দিয়ে ব্যানার টাঙ্গিয়ে দিল । বলল অপু তানভীর অমুক কাজ করেছে অমুক বই লিখেছে । এটা আামর সুনাম করলেও যা তরজাজা ডাহা মিথ্যা । এখন আমি যদি সচেতন হই তাহলে আমার অবশ্যই এই কাজের বিরোধীতা করা দরকার । করতে হবে !
ইসলামের নাম করে যখন কেউ মিথ্যা বলে, বুজরুকি করে অবিশ্বাসীদের থেকে বিশ্বাসীদের সেই কাজের প্রতিবাদ করা দরকার আগে।
এই বই নিয়ে লেখা কারণ হচ্ছে একজন ধর্ম নিয়ে ব্যবসা ফেদেছে এবং সেই ফাঁদে অনেকে পা দিচ্ছে । আমি জানি অনেকের এই পোস্ট কেবল মাত্র এই কারণে ভাল লাগে নি কারণ উক্ত অধ্যাপক ধর্মকে মহান করে তুলে ধরতে চেয়েচেন । যদিও সেটা বুজরুকি তবুও কিছু মানুষের এই ব্যাপারটা বিরোধীতা করা পছন্দ না । আমাদের দেশ সহ এই উপমহাদেশে এমন অনেক মানুষ পাবেন যে নিজ ধর্ম ও ধর্মের মানুষের মিথ্যা গুণগানও শুনতে তারা অনেক পছন্দ করেন এবং সত্য সমালোচনাও সহ্য হয় না !

আপনি আমাকে বলুন যে এই ধর্মকে ব্যবহার করে এই টাইপের বই কিংবা বক্তব্যের বিরুদ্ধে মুসলিমদের অবস্থান দেওয়া উচিৎ নাকি মারহাবা মারহাবা করা উচিৎ ?

২৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২০

ঈশ্বরকণা বলেছেন: অপু তানভীর,
এই বইয়ের লেখকদের সবার সামনে জুতাপেটা করার দাবি উঠলেও আমার কোনো বক্তব্য নেই । বরং সেটা করা হলেই হয়তো মঙ্গল ।কিন্তু আমার কথাটা হলো এই রকম অখ্যাত দুজন মানুষের ইসলাম নিয়ে কিছু আজগুবি লেখা নিয়ে সময় নষ্ট করার দরকার আছে কি না আপনার ? এগুলোকে গুরুত্ব দেবার আদৌ কি দরকার আছে ? "এই বই নিয়ে লেখা কারণ হচ্ছে একজন ধর্ম নিয়ে ব্যবসা ফেদেছে এবং সেই ফাঁদে অনেকে পা দিচ্ছে । আমি জানি অনেকের এই পোস্ট কেবল মাত্র এই কারণে ভাল লাগে নি কারণ উক্ত অধ্যাপক ধর্মকে মহান করে তুলে ধরতে চেয়েচেন " আপনার এই কথাটার বেশির ভাগের সাথেই কিন্তু একমত হওয়া যাচ্ছে না। কারণটা বলি - আমাদের দেশে পড়াশোনার যেই হাল তাতে এই রকম বুজরুকি ব্যাপার ধর্ম, বিজ্ঞান, রাজনীতি, বংশগতি, মাজার সব নিয়েই হচ্ছে এখন আর আরো হবে। সেটা বন্ধ করা কঠিন কাজ দেশের গণতান্ত্রিক একটা শাসন প্রতিষ্ঠা ছাড়া আর সামগ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি না করে। এই বই পড়ে যারা ফাঁদে পড়ছে তাদের আপনি এই লেখা লিখে কিন্তু ফাঁদ থেকে বাঁচাতে বা সচেতন করতে পারবেন না । তাদের পড়াশোনার মানের অবস্থাও (যদি একেবারেই অজপাড়াগাঁয়ের নিরক্ষর কেউ না হয়) কিন্তু খুব খারাপ। নইলে আপনি যেমন দুই পাতা পড়েই বইয়ের অসঙ্গতি লক্ষ্য করেছেন সে রকম এই বইয়ের সব পাঠকেরই সেই অসঙ্গতিগুলো ধরতে পারার কথা । আর এই অধ্যাপক ইসলামকে মহান করতে চেয়েছেন এই কথাটাও ঠিক এক্সসেপ্ট করা যাচ্ছে না এজন্যই যে কান্ডজ্ঞান আছে, পড়াশোনা জানা এমন যে কোনো মানুষই এইসব যে গার্বেজ সেটা বুঝবে । আর গার্বেজ দিয়ে ইসলামকে মহান করতে পারার ব্যাপার স্বভাবতই নেই । সেটাও পাঠকদের সহজেই বোঝা উচিত । যাদের পড়াশোনা লবডঙ্কা তারাই শুধু এই সব লেখাতে ইসলাম মহান সেটা ভাবতে চাইবে। আর আমার আপনার লেখাটা ভালো লাগেনি আপনি এই লেখকের সমালোচনা করেছেন বা তাদের ইসলাম মহান করার প্রচেষ্টায় ভরা বালতি পানি ঢেলে দিয়েছেন সেটার জন্য না কিন্তু । আমার ভালো লাগেনি কারণ এই নিয়ে সময় না দিয়ে আপনি বরং ব্লগে একটা গল্প পোস্ট করতে পারতেন সেই সময়ে সেটা না করার জন্য । ভালো থাকুন ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: আপনি আমি ঠিক ব্যাপার হয়তো বুঝতে পারছি যে এটা বুজরুকি কিন্তু দেশের বিরাট সংখ্যক মানুষ এই জিনিসই মন প্রাণ দিয়ে বিশ্বাস করে এবং করতে চায় ! এবং এটার বিরুদ্ধে বলতে আপনাকে ধর্মের বিরুদ্ধে বলা হিসাবে ধরে নেয় !

আপনার হয়তো মনে হচ্ছে যে এটা নিয়ে আসলে কথা বলাই সময় নষ্ট । কিন্তু এই সচেতন মানুষ গুলো সময় নষ্ট করে চুপ করে থাকার ফলে এদের এই বুজরুকি গুলো দিনের পর দিন মানুষের সামনে আসতে পারছে । যদি একেবারে প্রথমে তাদের এই কাজ কর্ম গুলোর প্রতিবাদ করা হতো তাহলে এতো প্রবল ভাবে এগুলো ছড়িয়ে পড়তো না । মানুষ ধর্মের নামেও সব কিছু গিলে খেতো না !
আপনার হয়তো জানা নেই যে এই বই একটা বেস্ট সেলার বই ! প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইয়ের কথা নিশ্চয়ই মনে আছে । কী বিপুল পরিমান মানুষ সেই অসীম বানী হিসাবে ধরে নিচ্ছে.... আস্তে আস্তে এই বুঝরুকিদের চিন্তা চেতনা গুলো মানুষের উপরে চেপে বসছে ! এবং এই যে 'এতো আজগুবি জিনিস নিয়ে সময় নষ্ট করার দরকার নেই' এটাও এই চেপে বসার পেছনের একটা কারণ ...

২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩১

সোহানী বলেছেন: এ ধরনের ধর্ম ব্যা্বসায়ী ছাগল পাগল যুগ যুগ ধরেই ছিল। এদেরকে নিয়ে মাথা ব্যাথা যত কম করা যাবে ততই মঙ্গল।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: আমি আপনি না হয় কম মাথা ঘামালাম কিন্তু এদের মাথায় তুলে নাচার লোক প্রচুর এই দেশে । এদের বই পড়েই মানুষের মনে অদ্ভুত সব চিন্তা এসে ভর করে । ফল স্বরূপ হৃদয় মন্ডল শিক্ষকদের জেলে যেতে হচ্ছে ...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.