নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিগনাল ছেড়ে দিতেই বাসটা চলতে শুরু করলো । সাথে সাথে পানিওয়ালা ছেলেটাও । কাঁধে এতো গুলো পানির বোতল নিয়ে কেমন দৌড়াতে লাগলো । নীলুর কেন জানি খুব বেশি খারাপ লাগলো ছেলেটার জন্য । একবার মনে হল যে টাকা ছুড়ে দিতে ছুড়ে দিলে হয়তো ছেলেটা আর বাসের পেছন পেছনে এভাবে দৌড়াবে না । যদি পানির বোতলটা হাতে নিতো তখন নিশ্চিন্তেই টাকাটা ওভাবে ছুড়ে দিতে পারতো । কেবল পানির জন্য পানিওয়ালা ছেলেটাকে ডেকেছিলো তখনই বাসটা ছেড়ে দিলো । আর একটা বোতল বিক্রি হবে ভেবে ছেলেটা বাসের পেছন পেছন দৌড়াতে লাগলো ।
তবে আর একটু গিয়েই বাসটা আবারও থেমে গেল সিগনাল জ্যামে । পানিওয়ালা ছেলেটা জানলার কাছে এসে পানির বোতলটা বাড়িয়ে দিল নীলুর দিকে । মুখে বিস্তৃত হাসি । যেন রাজ্য জয় করে ফেলেছে । আর একটু দেরি হলে নীলু টাকাটা ছেলেটার দিকে ছুড়েই দিতো ! ছেলেটার মুখে হাসি দেকখে নীলুর ভাল লাগলো । তবুও ছেলেটাকে একটু ধমক দিয়ে বলল, এভাবে দৌড়াতে আছে?
ছেলেটা আবারও হেসে বলল, কিছু হইবো না আফা !
তারপর অন্য দিকে চলে গেল ।
পানির বোতলটা হাতে নিয়ে নীলু জানলার ভেতরে তাকালো । সামনে দেখলো পেল বিশাল গাড়ির জ্যাম । কবে এই জ্যাম কবে ছাড়বে কে জানে । আবারও যখন জানলা দিয়ে তাকালো তখন দেখতে পেল যে পানিওয়ালা ছেলেটা একজন বাইকার সামনে গিয়ে দাড়িয়েছে । বাইকার লোকটার মাথায় কালো হেলমেট । দেখা যাচ্ছে না চেহারা । সাদা সার্ট আর কালো প্যান্ট পরে আছে । অফিস থেকে ফিরছে সম্ভব । ছেলেটার সাথে কি যেন বলছে । একটু দুর হওয়ার কারণে নীলু সেটা শুনতে পাচ্ছে না । তারপরই দেখতে পেল ছেলেটা হাতের ইশারায় যেন সব গুলো পানি দেখালো । এতো দুর থেকেও নীলু পানিওয়ালার মুখের বিস্ময় ভাবটা দেখতে পেল পরিস্কার । প্রথমে অবিশ্বাস তারপর আনন্দ । দ্রুত সব পানির বোতল গুনতে শুরু করলো সে । তারপর আবারও তাকালো বাইকওয়ালার দিকে ।
নীলুর বুকে তখন অদ্ভুত একটা অনুভূতি হওয়া শুরু করেছে । নীলু এতো দুর থেকেও বুঝতে পারছে যে বাইকওয়ালা কী করতে যাচ্ছে । পকেট থেকে টাকা বের করে দিল । পুরো একটা এক হাজার টাকার নোট । হাত দিয়ে একটা বোতল নিল বাইকওয়ালা । তারপর হাতের নেড়ে নেড়ে কিছু বলল । পানিওয়ালা কেবল মাথা নাড়ালো । সে বুঝতে পেরেছে । বুঝতে পেরেছে নীলুও । বাইকওয়ালা সব পানি কিনে নিয়েছে । তারপর পানিওয়ালাকে বলেছে যারই পানি দরকার তাকেই পানি দিতে । কিন্তু টাকা না নিতে ।
একটু পরে হলও তাই । দেখতে পেল পানিওয়ালা একজনকে পানি দিলো বটে কিন্তু টাকা নিলো না । কিছু বলতেই বাইকওয়ালা কে নির্দেশ করে দেখিয়ে দিল । নীলু এক ভাবে তাকিয়ে আছে বাইকে বসা ছেলেটার দিকে । একটা বার কেবল ছেলেটাকে দেখতে চায় সে । ছেলেটাকে একবার দেখতে চায় !
কিন্তু ভাগ্য সহায় হল না । ছেলেটা নিজের হেলেমট খুলল না । নীলুর খুব ইচ্ছে করছিলো যে বাস থেকে গিয়ে ছেলেটার সাথে কথা বলে কিন্তু ইতস্ততার কারণে সেটা করলো না । কী বলবে ছেলেটাকে সে !
আরেকটু পরে যখন সিগনালটা ছেড়ে দিল তখনও নীলুর চোখ কেবল বাইকের দিকেই । একবার বাইকটা একেবারে কাছে চলে এল । নীলুর এতো ইচ্ছে করলো ডাক দিতে কিন্তু পারলো না । বাইকটা যখন ডান দিকের রাস্তায় চলে যাচ্ছে তখন কেবল বাইকের নাম্বরটা চোখে পড়লো নীলুর । মনের ভেতরে গেথে নিলো সেটা । যত দুর চোখ যায় কেবল তাকিয়েই রইলো । কিছু সময় পরে হারিয়ে গেল বাইকওয়ালা !
নীলু ভেবেছিলো যে হয়তো এই ব্যাপারটা সে সেই সময়েই ভুলে যাবে । ঐ রাতে একফোটা ঘুম হল না নীলুর । কেন হল না সেটা নীলু বুঝতেই পারলো না । কিন্তু পরপর চারদিন যখন ঘুম আসলো না তখন নীলু একটু নড়ে চড়ে বসলো । ভোর রাতের দিকে সে আবিস্কার করলো যে সে ঐ নাম না জানা অচেনা বাইকারের প্রেমে পড়েছে । কেবল প্রেম না, উথাল পাতাল প্রেমে পড়েছে ।
পরের ছয়টা মাস নীলুর জীবন থেকে শান্তি নামের জিনিসটা একেবারে উধাও হয়ে গেল । কেবল ঘুরে ফিরে সেই রাস্তা সে অফিস ছুটির সময় দাড়িয়ে থাকতে শুরু করলো যদি সেই বাইকারকে আবার দেখা যায় ! বেশ কয়েকবার সেই পানিওয়ালার সাথে দেখা হল নীলুর । তাকে জিজ্ঞেসও করলো যে সেই বাইকার দেখতে কেমন তবে সে কিছুই বলতে পারলো না । হেলমেট পরা ছিল বিধায় তার চেহারা দেখা যায় নি !
দুই
-মিস্টার শাফায়েত হোসেন?
-জ্বী বলছি।
-আমি পল্লবী থানা থেকে বলছি । আমার নাম ইনেসপেক্টার রাশেদুল ইসলাম ! আপনার নামে একটা অভিযোগ আছে । আপনাকে একবার থানায় আসতে হবে ।
-অভিযোগ ? কিসের অভিযোগ ?
-একজন আপনার বাইকের নম্বর দিয়ে আপনার নামে অভিযোগ করেছে । ইভটিজিংয়ের । আপনি আসবেন নাকি আমরা আসবো?
সাফায়েত যেন আকাশ থেকে পড়লো । তারপর বলল, আমি এমন কোন কাজই কোন দিন করি নি । কে করেছে অভিযোগ ?
-সেটা আসলেই দেখতে পারবেন । আসুন । কখন আসবেন ?
-আমি এখনই আসছি । আমার বাসা থানার কাছেই ।
শাফায়েত যখন থানায় ঢুকলো তখন বিকাল সাড়ে ছয়টা বাজে । থানায় গিয়ে রাশেদুর ইসলামের নাম বলতেই তাকে একটা রুমের দিকে ইশারা করা হল । সেই রুমের দিকে পা বাড়ালো । রুমে ঢুকতেই দেখতে পেল একজন অফিসার বসে আছেন । নাম রাশেদুল ইসলাম । সামনে একটা মেয়ে বসা । এই মেয়ে কী তাহলে তার নামে অভিযোগ করেছে ?
ও কবে ইভটিজিং করলো?
শাফায়েত যখন টেবিলের কাছে এসে দাড়ালো ইনেসপেক্ট সাহেব বললেন, আপনিই শাফায়েত?
-জ্বী !
ইনেসপেক্টর সামনে বসা মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলল, এই নিন আপনার আসামী চলে এসেছে !
শাফায়েতের দিকে মেয়েটি ঘুরে তাকালো । শাফায়েত চিনতে পারলো না মেয়েটিকে । জীবনে এই প্রথম দেখতে পাচ্ছে মেয়েটাকে । এই মেয়েটাকে কবে সে ইভ টিজিং করলো কে জানে ?
শাফায়েত কিছু বলতে যাবে তার আগেই ইনেসপেক্টর রাশেদুল বলল, শাফায়েত সাহেব আসুন ! বসুন এখানে । চা কফি কিছু চলবে?
শাফায়েত আসলে কিছু বুঝতে পারছে না । মেয়েটি যদি ওর নামে অভিযোগ করেই থাকে তাহলে এই ভাবে তাকিয়ে কেন আছে ওর দিকে ! কী গভীর দৃষ্টি নিয়ে মেয়েটা তাকিয়ে আছে ওর দিকে । একটা কথা পর্যন্ত বলছে না ।
রাশেদুল ইসলাম বললেন, বসুন আপনাকে একটা গল্প বলি । আপনি খানিকটা দ্বিধায় পরে গেছেন যে এই মেয়েটাকে তো আপনি কোন দিন দেখেনই নি তাহলে ইভটিজিং কিভাবে করলেন, তাই না ?
-হ্যা আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না ।
-আজকে সকালে এই মেয়েটি আমার কাছে এক অদ্ভুত গল্প নিয়ে আসে । কী গল্প শুনবেন?
-বলুন, শুনি ।
রাশেদুল তারপর নীলুর গল্পটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বলল। শাফায়েত কেবল অবাক হয়ে শুনে গেল । গল্প শেষ করে রাশেদুল বলল, মেয়েটি গত ছয়মাস ধরে আপনাকে খুজছে । রাতে শান্তিমত ঘুমাতে পারছে না । চোখের নিচে কালি পরা দেখেই বুঝতে পারছেন । ঠিক মত পড়ালেখা করতে পারছে না । সামনেই পরীক্ষা । তাই আমার সাহায্য চেয়েছে । আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা যখন কোন কিছু পা না তখন সেই জিনিসটার প্রতি তীব্র এক আবেগ তৈরি হয় । আপনার প্রতি নীলুরও তাই হয়েছে । তবে এখন আপনাকে দেখা হয়েছে বিধায় এই আবেগটা কমে আসবে আশা করি !
শাফায়েত তখন বলল, থানাতেই বলতে হবে? বাইরে গিয়ে বলি?
রাশেদুল ইসলাম বলল, হ্যা হ্যা অবশ্যই ।
তারপর নীলুর দিকে তাকিয়ে বলল, আশা করি আপনি এরপর থেকে শান্তিমত ঘুমাতে পারবেন !
নীলু কোন মতে বলল, আপনাকে কী বলে যে ধন্যবাদ দিবো আমি বুঝতে পারছি না !
-ধন্যবাদ দিতে হবে না । কেবল পাগলামী বন্ধ করুন । তাতেই হবে । মন দিয়ে পড়াশুনা করুন !
তিন
নীলু চুপ করে বসে শাফায়েত নামের মানুষটার সামনে । এই ছেলেটার সাথে কোন দিন দেখা হবে সেটা ও ভাবেও নি কোন দিন ।
প্রথম কথা শাফায়েতই বলল, কিছু খাবেন আপনি?
-জ্বী না ।
দুজনই আবার চুপ । নীলু আসলে মনে মনে গুছিয়ে নিচ্ছে কী বলবে । শাফায়েত বলল, আপনি সত্যিই সত্যিই রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতেন ?
নীলু কেবল মাথা ঝাকালো !
-এমন পাগলামো কেউ করে?
-আমি করছি । নিজের কাজ কর্ম দেখে নিজেই অবাক হয়ে গেছি । আমি কোন দিন কাউকে এভাবে ভালোবাসবো আমি ভাবতেও পারি নি ।
কথাটা বলেই চট করে তাকালো শাফায়েতের দিকে । তারপর আবার বলল, আপনি প্লিজ বিব্রত হবেন না । আপনার কিছু করতে হবে না । এমন কী আমার সাথে দেখাও করতে হবে না । আপনার নাম্বার আমাকে কেবল দিবেন প্লিজ । আমি কোন দিন আপনাকে ডিস্টার্ব করবো না । কেবল মনের ভেতরে এই একটা শান্তি যে আপনার সাথে চাইলেই কথা বলতে পারবো ! দিবেন নম্বর টা?
শাফায়েত বলল, দেখি আপনার মোবাইল টা !
নীলু মোবাইলটা এগিয়ে দিল । শাফায়েত নম্বরটা সেভ করে দিয়ে বলল, আপনি চাইলে ফোন দিতে পারেন আমাকে ! এমন পাগল মেয়ের সাথে কথা বলতে আমার মনে হয় না খারাপ লাগবে !
মোবাইলটা ফেরৎ দিতে দিতে বলল, আসুন এক কাপ কফি খাওয়া যাক ! আমাদের প্রথম দেখা হয়েছে একেবারে খালি মুখে শেষ হলে কেমন দেখায় বলুন ! আমরা একে অন্যের সম্পর্কে জানি একটু !
কফির অর্ডার হয় । কথা এগিয়ে চলে । তারপর কোন দিকে সেটা যায় সেটা বরং পাঠকরাই ঠিক করুক !
ভালোবাসা বড় অদ্ভুত একটা ব্যাপার । কখন যে আপনি কার প্রেমে পড়বেন সেটা আপনি কোন দিন নিশ্চিত ভাবে বলতে পারবেন না !
(এই গল্পটা লেখার কথা মাথায় এসেছিলো ফেসবুকে একটা ভিডিও দেখে । কাধে পানি নিয়ে একটা ছেলে চলন্ত বাসের সাথে সাথে দৌড়াচ্ছে একটা বোতল পানি বিক্রির জন্য । এক সময়ে পানির বোতল দিতে পেরে আর টাকা নিয়ে মুখে রাজ্য বিজয়ের হাসি। সেই ভিডিওটা দেখেই এই গল্পের সূচনা।)
pic source গল্পটি নিজেস্ব ওয়েবসাইটে পূর্বে প্রকাশিত।
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: এটাই ছোট গল্প । গল্পে কেবল দেখা হল । সামনের কোন গল্পে হয়তো প্রেমও হয়ে যাবে !
২| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: শাফায়াত এর রাজ কপাল বলেই এমন ঘটনা ঘটে! আমি চেষ্টা তদ্বির করেও এমন একটা কিছু ঘটাতে পারলাম না। গল্প ভালো লেগেছে। +
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: আরে কোন টেনশন নেই । একদিন দেখবেন এমন কিছু ঠিক ঠিক ঘটে গেছে ! মিরাকেল তো ঘটেই জীবনে !
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
দুই এর শেষ অংশে এমন হলো কেনো?
পুলিশ কি করে ছেলেটিকে বের করলো সেটি লিখেননি কেনো?
খুব সহজেই সেটি লিখা যায়।
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: পুলিশের জন্য তো ছেলেটিকে বের করা সহজ । ভুলে গেলেন কেন নীলুর বাইকের নম্বরটি জানা । এই নম্বর দিয়েই তো ঠিকানা মোবাইল নম্বর বের করা সম্ভব । এটা বাড়তি করে লেখার তো দরকার নেই বলেই মনে করি !
৪| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এমন একজন বাইকার ইউটিউবার সত্যিই আছে। ফিরোজ হাসান নাম। আমার খুবই পছন্দের একজন ইউটিউবার। একটা স্যাম্পল ভিডিও দিলাম। দেখেন।view this link
গল্প ভালো লেগেছে।
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: সম্ভবত এই বাইকারেরই একটা চমৎকার ভিডিও দেখেছিলাম ফেসবুকে । সেখানে হাওয়াই মিঠেওয়ালাকে ইনি টাকা দেন তারপর সেই পথ দিয়ে যাওয়া সব স্কুলের ছেলে মেয়েদের একটা করে হাওয়াই মিঠে দেন । প্রথমে বাচ্চা নিতে লজ্জা পাচ্ছিলো তবে পরে যখন নিচ্ছিলো সবার মুখে কী চমৎকার হাসি ছিল । এতো সুন্দর লেগেছিলো ভিডিও টা যে বলার অপেক্ষা রাখে না ।
গল্প ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো !
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু তানভীর,
অকল্পনীয় ও স্বপ্নবৎ একটা প্রেক্ষাপট নিয়ে গল্প। চমৎকার। ++++
আসলেই ভালোবাসা একটা অদ্ভুৎ ব্যাপার! কখন যে তেষ্টা পায় আর কখন যে সে তেষ্টার পানি মেলে!!!!!!!!!
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: সত্যি বলতে কি এমন প্রেক্ষাপট কেবল গল্পেই সম্ভব । বাস্তবে কি আর এমন কি হয় ।
তবে একটা কথা কিন্তু মানতেই হবে যে ভালোবাসা কখন কার কপালে কিভাবে এসে পড়বে সেটা কেউ বলতে পারে না ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৬| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮
জটিল ভাই বলেছেন:
আচ্ছা! আচ্ছা! আজ বুঝলাম বাইকের পেছনের নম্বরপ্লেটটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ । আমার তো মনে হয় বাইকের পেছনে বাইক নম্বরের সাথে সাথে মোবাইল নম্বরও যুক্ত করে দেওয়া উচিৎ । তাহলে কত ভাল হত !
৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক দিন পর!
আবার গল্পে ‘অতা’র স্বাদ পেলাম।
দেরী আপনার নয় আমার। কারণ ব্লগে আসা হচ্ছিল কম, তাই
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা ব্লগে আপনার উপস্থিতি কমে গেছে অনেক ।
যাক আগের স্বাদ পেয়েছে জেনে প্রীত হলাম । ভাল থাকুন সব সময় আর ব্লগে আনাগোনা বৃদ্ধি করুন !
৮| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পাগলামির অপর নাম ক্রাশ খাওয়া।
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: ক্রাশ খাওয়া খুব বেশি সময় টিকে না । একটা আসে আরেকটা যায় । প্রেমে পড়লে মানুষ পাগলামী করে । আমি নিজে ই কত করেছি !
৯| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২২
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভালো লাগলো....
২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫৭
ইসিয়াক বলেছেন: আহা! আমার বাইকের নাম্বার দেখে কেউ যদি আমাকে এমন করে খোঁজ করতো?
গল্প ভালো হয়েছে।
২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: এভাবে মানুষকে পানি কিনে খাওয়াতে শুরু করেন । দেখবেন কারো না কারো চোখে ঠিকই পড়ে যাবেন । তখন খোজ করে চলে আসবে ঠিক ঠিক আপনার কাছে
১১| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুব ভালো হয়েছে । একরাশ শুভ কামনা রেখে গেলাম । ভাল থাকবেন ।
২৬ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২১
খাঁজা বাবা বলেছেন: শেষটা শেষ হলনা তো