নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ পাগলামী

২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩



সিগনাল ছেড়ে দিতেই বাসটা চলতে শুরু করলো । সাথে সাথে পানিওয়ালা ছেলেটাও । কাঁধে এতো গুলো পানির বোতল নিয়ে কেমন দৌড়াতে লাগলো । নীলুর কেন জানি খুব বেশি খারাপ লাগলো ছেলেটার জন্য । একবার মনে হল যে টাকা ছুড়ে দিতে ছুড়ে দিলে হয়তো ছেলেটা আর বাসের পেছন পেছনে এভাবে দৌড়াবে না । যদি পানির বোতলটা হাতে নিতো তখন নিশ্চিন্তেই টাকাটা ওভাবে ছুড়ে দিতে পারতো । কেবল পানির জন্য পানিওয়ালা ছেলেটাকে ডেকেছিলো তখনই বাসটা ছেড়ে দিলো । আর একটা বোতল বিক্রি হবে ভেবে ছেলেটা বাসের পেছন পেছন দৌড়াতে লাগলো ।

তবে আর একটু গিয়েই বাসটা আবারও থেমে গেল সিগনাল জ্যামে । পানিওয়ালা ছেলেটা জানলার কাছে এসে পানির বোতলটা বাড়িয়ে দিল নীলুর দিকে । মুখে বিস্তৃত হাসি । যেন রাজ্য জয় করে ফেলেছে । আর একটু দেরি হলে নীলু টাকাটা ছেলেটার দিকে ছুড়েই দিতো ! ছেলেটার মুখে হাসি দেকখে নীলুর ভাল লাগলো । তবুও ছেলেটাকে একটু ধমক দিয়ে বলল, এভাবে দৌড়াতে আছে?
ছেলেটা আবারও হেসে বলল, কিছু হইবো না আফা !
তারপর অন্য দিকে চলে গেল ।

পানির বোতলটা হাতে নিয়ে নীলু জানলার ভেতরে তাকালো । সামনে দেখলো পেল বিশাল গাড়ির জ্যাম । কবে এই জ্যাম কবে ছাড়বে কে জানে । আবারও যখন জানলা দিয়ে তাকালো তখন দেখতে পেল যে পানিওয়ালা ছেলেটা একজন বাইকার সামনে গিয়ে দাড়িয়েছে । বাইকার লোকটার মাথায় কালো হেলমেট । দেখা যাচ্ছে না চেহারা । সাদা সার্ট আর কালো প্যান্ট পরে আছে । অফিস থেকে ফিরছে সম্ভব । ছেলেটার সাথে কি যেন বলছে । একটু দুর হওয়ার কারণে নীলু সেটা শুনতে পাচ্ছে না । তারপরই দেখতে পেল ছেলেটা হাতের ইশারায় যেন সব গুলো পানি দেখালো । এতো দুর থেকেও নীলু পানিওয়ালার মুখের বিস্ময় ভাবটা দেখতে পেল পরিস্কার । প্রথমে অবিশ্বাস তারপর আনন্দ । দ্রুত সব পানির বোতল গুনতে শুরু করলো সে । তারপর আবারও তাকালো বাইকওয়ালার দিকে ।

নীলুর বুকে তখন অদ্ভুত একটা অনুভূতি হওয়া শুরু করেছে । নীলু এতো দুর থেকেও বুঝতে পারছে যে বাইকওয়ালা কী করতে যাচ্ছে । পকেট থেকে টাকা বের করে দিল । পুরো একটা এক হাজার টাকার নোট । হাত দিয়ে একটা বোতল নিল বাইকওয়ালা । তারপর হাতের নেড়ে নেড়ে কিছু বলল । পানিওয়ালা কেবল মাথা নাড়ালো । সে বুঝতে পেরেছে । বুঝতে পেরেছে নীলুও । বাইকওয়ালা সব পানি কিনে নিয়েছে । তারপর পানিওয়ালাকে বলেছে যারই পানি দরকার তাকেই পানি দিতে । কিন্তু টাকা না নিতে ।

একটু পরে হলও তাই । দেখতে পেল পানিওয়ালা একজনকে পানি দিলো বটে কিন্তু টাকা নিলো না । কিছু বলতেই বাইকওয়ালা কে নির্দেশ করে দেখিয়ে দিল । নীলু এক ভাবে তাকিয়ে আছে বাইকে বসা ছেলেটার দিকে । একটা বার কেবল ছেলেটাকে দেখতে চায় সে । ছেলেটাকে একবার দেখতে চায় !

কিন্তু ভাগ্য সহায় হল না । ছেলেটা নিজের হেলেমট খুলল না । নীলুর খুব ইচ্ছে করছিলো যে বাস থেকে গিয়ে ছেলেটার সাথে কথা বলে কিন্তু ইতস্ততার কারণে সেটা করলো না । কী বলবে ছেলেটাকে সে !
আরেকটু পরে যখন সিগনালটা ছেড়ে দিল তখনও নীলুর চোখ কেবল বাইকের দিকেই । একবার বাইকটা একেবারে কাছে চলে এল । নীলুর এতো ইচ্ছে করলো ডাক দিতে কিন্তু পারলো না । বাইকটা যখন ডান দিকের রাস্তায় চলে যাচ্ছে তখন কেবল বাইকের নাম্বরটা চোখে পড়লো নীলুর । মনের ভেতরে গেথে নিলো সেটা । যত দুর চোখ যায় কেবল তাকিয়েই রইলো । কিছু সময় পরে হারিয়ে গেল বাইকওয়ালা !

নীলু ভেবেছিলো যে হয়তো এই ব্যাপারটা সে সেই সময়েই ভুলে যাবে । ঐ রাতে একফোটা ঘুম হল না নীলুর । কেন হল না সেটা নীলু বুঝতেই পারলো না । কিন্তু পরপর চারদিন যখন ঘুম আসলো না তখন নীলু একটু নড়ে চড়ে বসলো । ভোর রাতের দিকে সে আবিস্কার করলো যে সে ঐ নাম না জানা অচেনা বাইকারের প্রেমে পড়েছে । কেবল প্রেম না, উথাল পাতাল প্রেমে পড়েছে ।

পরের ছয়টা মাস নীলুর জীবন থেকে শান্তি নামের জিনিসটা একেবারে উধাও হয়ে গেল । কেবল ঘুরে ফিরে সেই রাস্তা সে অফিস ছুটির সময় দাড়িয়ে থাকতে শুরু করলো যদি সেই বাইকারকে আবার দেখা যায় ! বেশ কয়েকবার সেই পানিওয়ালার সাথে দেখা হল নীলুর । তাকে জিজ্ঞেসও করলো যে সেই বাইকার দেখতে কেমন তবে সে কিছুই বলতে পারলো না । হেলমেট পরা ছিল বিধায় তার চেহারা দেখা যায় নি !

দুই
-মিস্টার শাফায়েত হোসেন?
-জ্বী বলছি।
-আমি পল্লবী থানা থেকে বলছি । আমার নাম ইনেসপেক্টার রাশেদুল ইসলাম ! আপনার নামে একটা অভিযোগ আছে । আপনাকে একবার থানায় আসতে হবে ।
-অভিযোগ ? কিসের অভিযোগ ?
-একজন আপনার বাইকের নম্বর দিয়ে আপনার নামে অভিযোগ করেছে । ইভটিজিংয়ের । আপনি আসবেন নাকি আমরা আসবো?
সাফায়েত যেন আকাশ থেকে পড়লো । তারপর বলল, আমি এমন কোন কাজই কোন দিন করি নি । কে করেছে অভিযোগ ?
-সেটা আসলেই দেখতে পারবেন । আসুন । কখন আসবেন ?
-আমি এখনই আসছি । আমার বাসা থানার কাছেই ।

শাফায়েত যখন থানায় ঢুকলো তখন বিকাল সাড়ে ছয়টা বাজে । থানায় গিয়ে রাশেদুর ইসলামের নাম বলতেই তাকে একটা রুমের দিকে ইশারা করা হল । সেই রুমের দিকে পা বাড়ালো । রুমে ঢুকতেই দেখতে পেল একজন অফিসার বসে আছেন । নাম রাশেদুল ইসলাম । সামনে একটা মেয়ে বসা । এই মেয়ে কী তাহলে তার নামে অভিযোগ করেছে ?
ও কবে ইভটিজিং করলো?

শাফায়েত যখন টেবিলের কাছে এসে দাড়ালো ইনেসপেক্ট সাহেব বললেন, আপনিই শাফায়েত?
-জ্বী !
ইনেসপেক্টর সামনে বসা মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলল, এই নিন আপনার আসামী চলে এসেছে !
শাফায়েতের দিকে মেয়েটি ঘুরে তাকালো । শাফায়েত চিনতে পারলো না মেয়েটিকে । জীবনে এই প্রথম দেখতে পাচ্ছে মেয়েটাকে । এই মেয়েটাকে কবে সে ইভ টিজিং করলো কে জানে ?
শাফায়েত কিছু বলতে যাবে তার আগেই ইনেসপেক্টর রাশেদুল বলল, শাফায়েত সাহেব আসুন ! বসুন এখানে । চা কফি কিছু চলবে?
শাফায়েত আসলে কিছু বুঝতে পারছে না । মেয়েটি যদি ওর নামে অভিযোগ করেই থাকে তাহলে এই ভাবে তাকিয়ে কেন আছে ওর দিকে ! কী গভীর দৃষ্টি নিয়ে মেয়েটা তাকিয়ে আছে ওর দিকে । একটা কথা পর্যন্ত বলছে না ।

রাশেদুল ইসলাম বললেন, বসুন আপনাকে একটা গল্প বলি । আপনি খানিকটা দ্বিধায় পরে গেছেন যে এই মেয়েটাকে তো আপনি কোন দিন দেখেনই নি তাহলে ইভটিজিং কিভাবে করলেন, তাই না ?
-হ্যা আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না ।
-আজকে সকালে এই মেয়েটি আমার কাছে এক অদ্ভুত গল্প নিয়ে আসে । কী গল্প শুনবেন?
-বলুন, শুনি ।
রাশেদুল তারপর নীলুর গল্পটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বলল। শাফায়েত কেবল অবাক হয়ে শুনে গেল । গল্প শেষ করে রাশেদুল বলল, মেয়েটি গত ছয়মাস ধরে আপনাকে খুজছে । রাতে শান্তিমত ঘুমাতে পারছে না । চোখের নিচে কালি পরা দেখেই বুঝতে পারছেন । ঠিক মত পড়ালেখা করতে পারছে না । সামনেই পরীক্ষা । তাই আমার সাহায্য চেয়েছে । আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা যখন কোন কিছু পা না তখন সেই জিনিসটার প্রতি তীব্র এক আবেগ তৈরি হয় । আপনার প্রতি নীলুরও তাই হয়েছে । তবে এখন আপনাকে দেখা হয়েছে বিধায় এই আবেগটা কমে আসবে আশা করি !

শাফায়েত তখন বলল, থানাতেই বলতে হবে? বাইরে গিয়ে বলি?
রাশেদুল ইসলাম বলল, হ্যা হ্যা অবশ্যই ।
তারপর নীলুর দিকে তাকিয়ে বলল, আশা করি আপনি এরপর থেকে শান্তিমত ঘুমাতে পারবেন !
নীলু কোন মতে বলল, আপনাকে কী বলে যে ধন্যবাদ দিবো আমি বুঝতে পারছি না !
-ধন্যবাদ দিতে হবে না । কেবল পাগলামী বন্ধ করুন । তাতেই হবে । মন দিয়ে পড়াশুনা করুন !

তিন
নীলু চুপ করে বসে শাফায়েত নামের মানুষটার সামনে । এই ছেলেটার সাথে কোন দিন দেখা হবে সেটা ও ভাবেও নি কোন দিন ।
প্রথম কথা শাফায়েতই বলল, কিছু খাবেন আপনি?
-জ্বী না ।
দুজনই আবার চুপ । নীলু আসলে মনে মনে গুছিয়ে নিচ্ছে কী বলবে । শাফায়েত বলল, আপনি সত্যিই সত্যিই রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতেন ?
নীলু কেবল মাথা ঝাকালো !
-এমন পাগলামো কেউ করে?
-আমি করছি । নিজের কাজ কর্ম দেখে নিজেই অবাক হয়ে গেছি । আমি কোন দিন কাউকে এভাবে ভালোবাসবো আমি ভাবতেও পারি নি ।

কথাটা বলেই চট করে তাকালো শাফায়েতের দিকে । তারপর আবার বলল, আপনি প্লিজ বিব্রত হবেন না । আপনার কিছু করতে হবে না । এমন কী আমার সাথে দেখাও করতে হবে না । আপনার নাম্বার আমাকে কেবল দিবেন প্লিজ । আমি কোন দিন আপনাকে ডিস্টার্ব করবো না । কেবল মনের ভেতরে এই একটা শান্তি যে আপনার সাথে চাইলেই কথা বলতে পারবো ! দিবেন নম্বর টা?
শাফায়েত বলল, দেখি আপনার মোবাইল টা !
নীলু মোবাইলটা এগিয়ে দিল । শাফায়েত নম্বরটা সেভ করে দিয়ে বলল, আপনি চাইলে ফোন দিতে পারেন আমাকে ! এমন পাগল মেয়ের সাথে কথা বলতে আমার মনে হয় না খারাপ লাগবে !

মোবাইলটা ফেরৎ দিতে দিতে বলল, আসুন এক কাপ কফি খাওয়া যাক ! আমাদের প্রথম দেখা হয়েছে একেবারে খালি মুখে শেষ হলে কেমন দেখায় বলুন ! আমরা একে অন্যের সম্পর্কে জানি একটু !

কফির অর্ডার হয় । কথা এগিয়ে চলে । তারপর কোন দিকে সেটা যায় সেটা বরং পাঠকরাই ঠিক করুক !
ভালোবাসা বড় অদ্ভুত একটা ব্যাপার । কখন যে আপনি কার প্রেমে পড়বেন সেটা আপনি কোন দিন নিশ্চিত ভাবে বলতে পারবেন না !

(এই গল্পটা লেখার কথা মাথায় এসেছিলো ফেসবুকে একটা ভিডিও দেখে । কাধে পানি নিয়ে একটা ছেলে চলন্ত বাসের সাথে সাথে দৌড়াচ্ছে একটা বোতল পানি বিক্রির জন্য । এক সময়ে পানির বোতল দিতে পেরে আর টাকা নিয়ে মুখে রাজ্য বিজয়ের হাসি। সেই ভিডিওটা দেখেই এই গল্পের সূচনা।)


pic source গল্পটি নিজেস্ব ওয়েবসাইটে পূর্বে প্রকাশিত।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২১

খাঁজা বাবা বলেছেন: শেষটা শেষ হলনা তো

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: এটাই ছোট গল্প । গল্পে কেবল দেখা হল । সামনের কোন গল্পে হয়তো প্রেমও হয়ে যাবে !

২| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: শাফায়াত এর রাজ কপাল বলেই এমন ঘটনা ঘটে! আমি চেষ্টা তদ্বির করেও এমন একটা কিছু ঘটাতে পারলাম না। গল্প ভালো লেগেছে। +

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: আরে কোন টেনশন নেই । একদিন দেখবেন এমন কিছু ঠিক ঠিক ঘটে গেছে ! মিরাকেল তো ঘটেই জীবনে !

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
দুই এর শেষ অংশে এমন হলো কেনো?
পুলিশ কি করে ছেলেটিকে বের করলো সেটি লিখেননি কেনো?
খুব সহজেই সেটি লিখা যায়।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: পুলিশের জন্য তো ছেলেটিকে বের করা সহজ । ভুলে গেলেন কেন নীলুর বাইকের নম্বরটি জানা । এই নম্বর দিয়েই তো ঠিকানা মোবাইল নম্বর বের করা সম্ভব । এটা বাড়তি করে লেখার তো দরকার নেই বলেই মনে করি !

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এমন একজন বাইকার ইউটিউবার সত্যিই আছে। ফিরোজ হাসান নাম। আমার খুবই পছন্দের একজন ইউটিউবার। একটা স্যাম্পল ভিডিও দিলাম। দেখেন।view this link

গল্প ভালো লেগেছে। :)

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: সম্ভবত এই বাইকারেরই একটা চমৎকার ভিডিও দেখেছিলাম ফেসবুকে । সেখানে হাওয়াই মিঠেওয়ালাকে ইনি টাকা দেন তারপর সেই পথ দিয়ে যাওয়া সব স্কুলের ছেলে মেয়েদের একটা করে হাওয়াই মিঠে দেন । প্রথমে বাচ্চা নিতে লজ্জা পাচ্ছিলো তবে পরে যখন নিচ্ছিলো সবার মুখে কী চমৎকার হাসি ছিল । এতো সুন্দর লেগেছিলো ভিডিও টা যে বলার অপেক্ষা রাখে না ।


গল্প ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো !

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু তানভীর,




অকল্পনীয় ও স্বপ্নবৎ একটা প্রেক্ষাপট নিয়ে গল্প। চমৎকার। ++++

আসলেই ভালোবাসা একটা অদ্ভুৎ ব্যাপার! কখন যে তেষ্টা পায় আর কখন যে সে তেষ্টার পানি মেলে!!!!!!!!!

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৩

অপু তানভীর বলেছেন: সত্যি বলতে কি এমন প্রেক্ষাপট কেবল গল্পেই সম্ভব । বাস্তবে কি আর এমন কি হয় ।

তবে একটা কথা কিন্তু মানতেই হবে যে ভালোবাসা কখন কার কপালে কিভাবে এসে পড়বে সেটা কেউ বলতে পারে না ।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮

জটিল ভাই বলেছেন:
আচ্ছা! আচ্ছা! আজ বুঝলাম বাইকের পেছনের নম্বরপ্লেটটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ । আমার তো মনে হয় বাইকের পেছনে বাইক নম্বরের সাথে সাথে মোবাইল নম্বরও যুক্ত করে দেওয়া উচিৎ । তাহলে কত ভাল হত !

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক দিন পর!
আবার গল্পে ‘অতা’র স্বাদ পেলাম।

দেরী আপনার নয়;) আমার। কারণ ব্লগে আসা হচ্ছিল কম, তাই =p~

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা ব্লগে আপনার উপস্থিতি কমে গেছে অনেক ।

যাক আগের স্বাদ পেয়েছে জেনে প্রীত হলাম । ভাল থাকুন সব সময় আর ব্লগে আনাগোনা বৃদ্ধি করুন !

৮| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পাগলামির অপর নাম ক্রাশ খাওয়া।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: ক্রাশ খাওয়া খুব বেশি সময় টিকে না । একটা আসে আরেকটা যায় । প্রেমে পড়লে মানুষ পাগলামী করে । আমি নিজে ই কত করেছি !

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২২

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভালো লাগলো....

২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫৭

ইসিয়াক বলেছেন: আহা! আমার বাইকের নাম্বার দেখে কেউ যদি আমাকে এমন করে খোঁজ করতো?



গল্প ভালো হয়েছে।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: এভাবে মানুষকে পানি কিনে খাওয়াতে শুরু করেন । দেখবেন কারো না কারো চোখে ঠিকই পড়ে যাবেন । তখন খোজ করে চলে আসবে ঠিক ঠিক আপনার কাছে ;)

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুব ভালো হয়েছে । একরাশ শুভ কামনা রেখে গেলাম । ভাল থাকবেন ।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.