নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেদিন থেকে মরুভূমির জলদস্যু ভাইয়ের আশ্রমের ছবি ব্লগে দেখেছি, সেদিন থেকেই মনের ভেতরে একটা ইচ্ছে জেগেছে যে ওখানে দু একটা দিন কাটিয়ে আসতেই হবে । কিন্তু ব্যাটে বলে না মেলার কারণে কিছুতেই যাওয়া যাচ্ছিলো না । অবশেষে একটা সময়ে বের করে রওয়ানা দিয়েই ছিলাম । আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিলাম যে ছুটির দিন গুলো এড়িয়ে যাবো । কারণ এই সময়ে আশ্রমে লোকজন আসতে পারে ।
সব কিছু ঠিকঠাক করে রওয়ানা দিলাম আশ্রমের দিকে । জলদস্যু ভাই আগে থেকেই আমাকে বলে দিয়েছিলেন যে কী কী জিনিস পত্র নিতে হবে এবং কোন দিক দিয়ে যেতে যেতে হবে । দুদিন থাকার পরিকল্পনা ছিল । সেই অনুযায়ী বাজার সদাই করে, প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র নিয়ে আমি যখন আশ্রমে পৌছালাম তখন বিকেল হয়ে গেছে ।
আমার আসার কথা আগে থেকেই বলা ছিল । আমি যখন গ্রামের ভেতরে ঢুকেছি তখনই মনে হয়েছিলো যে আমি একেবারে আমার পরিচিত কোন গ্রামে চলে এসেছি । ছোট বেলা থেকেই গ্রামের পরিবেশে বড় হয়েছি, তাই এই পরিবেশটা আমার চেনা । মাঝের কিছুটা পথ বিস্তর ধান ক্ষেতের ভেতর দিয়ে আমাকে আসতে হয়েছে। কয়েক স্থানে পানিও ছিল । আগে দাদা বাড়ি যাওয়ার সময় এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হত ।
আশ্রমের পুরো অংশটুকু টিনের দেওয়াল দিয়ে ঘেরা । সবার আগে যেটা চোখে পড়লো সেটা হচ্ছে পাকা ওয়াশরুম । মাথার উপরে একটা একটা গাজী পানির ট্যাংক দেখা যাচ্ছে । এটা দেখে আসলে সত্যিই মনটা বেশি ভাল হয়ে গেল । জলদস্যু ভাই বলেছিলো যে ওয়াশরুমের ব্যবস্থা ভাল তবে এতো ভাল হবে সেটা আমি আশা করি নি ।
এবার আশ্রমের একটা ছোট বর্ণনা দেওয়া যাক । মুল আশ্রমটা ভেতরে একটা টিনের বড় ঘর । মুল গেটের পাশেই এই বড় টিনের ঘরটা! এটা অনেকটা দুই তলা টাইপের ঘর । নিচতলা যেমন আছে আবার দোতলাও বিদ্যমান । দুইতলা বললেও আসলে দুইতলা সমান উচু নয় এটা । মূল ঘর আসলে এটাই । এখানেই রাতে থাকতে হবে । এই ঘরের নিচে সব প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র রাখা হয় । উপরের প্লেন মেঝে । তোষক রয়েছে, মশারি রয়েছে । এখানে রাতের শোয়ার ব্যবস্থা !
আরেকটা ঘর রয়েছে । বলা চলে এই ঘরটা সব থেকে আকর্ষনীয় । এটা দেওয়ালের কোল ঘেষে তৈরি করা হয়েছে । আশ্রমের উচু স্থানের পরেই মাটি নেমে গেছে। এখন বর্ষা কাল হওয়ার কারণে পানি জমে আছে । এই ঘরটা অনেকটা পানির উপরেই দাড়িয়ে । আমি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম যে রাতে আমি এখানেই থাকবো যদিও জলদস্যু ভাই আমাকে মুল ঘরেই থাকতে বলেছেন রাতে ! এই ঘরে বসার জন্য কয়েকটা শোফা রয়েছে । আমি সেখানেই বসে কিছু সময় দিগন্ত জোড়া পানির দিকে তাকিয়ে রইলাম । দুরে দেখতে পেলাম যে ছোট ছোট ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে কয়েকজন কী যেন করছে । সম্ভবত মাছ ধরছে কিংবা জাল তুলছে । এতো দুর থেকে আসলে দেখা যাচ্ছিলো না । আমি অবশ্য চিন্তা করলাম না । কেবল তাকিয়ে রইলাম । আমার অন্য কিছু আর মনে রইলো না । কেমন একটা নেশা ধরানো দৃশ্য । সহজে চোখ ফেরানো যায় না ।
-ভাইয়া চা বানাবো ?
আমি ফিরে তাকিয়ে দেখি রহমান দাড়িয়ে আছে । রহমান এখানেই থাকে । এই আশ্রম দেখার দায়িত্ব ওর । এখানকার কেয়ারটেকার সে । আমার যদিও চায়ের টান নেই খুব একটা । সাথে করে আমি কয়েক প্যাকেট ইনস্ট্যান্ট কফি নিয়ে এসেছি । আমি সেগুলো রহমানের হাতে দিয়ে বললাম, চা বানাতে হবে না । কেবল গরম পানি করে একটা তার ভেতরে ঢেলে দিবে । চাইলে তুমি একটা নিজের জন্য বানাতে পারো !
দেখলাম রহমান দাঁত বের করে হাসলো । আমি বললাম, চিনি আছে কি ?
-জে আছে ।
-তাহলে আমারটাকে এক চামচ চিনি দিও কেবল ! ঠিক আছে ?
মাথা কাত করে সে চলে গেল ।
আমি আবারও প্রকৃতি দেখায় মন দিলাম। এই দৃশ্য যেন দেখে শেষ হওয়ার নয় ! একটু পরেই রহমান কফির কাপ নিয়ে এল । আমি সেটা হাতে নিয়ে আবারও তাকিয়ে রইলাম সামনের দিকে ! সত্যিই জীবন বড় সুন্দর মনে হল । এমন চমৎকার নির্জন সময় আমি কাটাই নি অনেক দিন । পাহাড়ে এমন নির্জনতা পাওয়া যায় ! শেষ পাহাড়ে গিয়েছি অনেক দিন।
দেখতে দেখতে সন্ধ্যা নেমে এল ! আমি একই ভাবে বসেই রইলাম । আশ্রমে সোলার বিদ্যুৎ আছে । তার মৃদু আলো জ্বলে উঠলো । আমি সেই আলো বন্ধ করে দিলাম । অন্ধকারের ভেতরে বসে রইলাম একই ভাবে । বাইরে বেশ চমৎকার বাতাস দিচ্ছে । আলাদা ভাবে ফ্যানের দরকার নেই কোন !
রাতের খাওয়া হল দ্রুত । আমি দুদিন থাকার জন্য প্রয়োজনীয় রসদ নিয়ে এসেছি । তিনটা জ্যান্ত মুরগি কিনে এনেছি । তার ভেতরে একটা আজকে রান্না হয়েছে । বাকি দুইটা রেখে দেওয়া হয়েছে । কাল সময় মত জবাই করে রান্না করা হবে । খাওয়া দাওয়া শেষ করে রহমান আমাকে মুল ঘরে গিয়ে ঘুমাতে বলল । আমি ওকে খানিকটা বুঝিয়ে শুনিয়ে বললাম যে আমি বাইরের ঘরটাতেই ঘুমাবো । আর আমার ঘুমুতে দেরি আছে ।
রহমান একটু গড়িমসি করে, ঘুমাতে চলে গেল । যাওয়ার আগে আমাকে দেখিয়ে দিয়ে গেল যে কিভাবে ঝাপ গুলো বন্ধ করতে হবে । আমি ওকে আশ্বস্ত করলাম । কোন সমস্যা হবে না ।
এবার আশ্রমের সোলার আলো জ্বাললাম । তারপর বই নিয়ে বসলাম আরাম করে । মুলত আশ্রমে আরাম করে বই পড়ার জন্যই আমি এসেছিলাম । কত সময় ধরে আমি আলো জ্বালিয়ে বই পড়েছি সেটা আমার মনে নেই । তবে এক সময়ে খেয়াল করলাম যে সোলার আলোর পরিমান একেবারে কমে গেছে । এই আলোতে আর বই পড়া যাবে না । ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি রাত প্রায় বারোটা বেজে গেছে । এতো লম্বা সময় ধরে আমি বই পড়েছি সেটা ভেবেই অবাক হচ্ছি ।
মনে হল এবার শুয়ে পড়া যাক । কাল সকালে উঠে বাকি বই পড়া যাবে । আমি আস্তে আস্তে সব গুলো ঝাপ বন্ধ করে দিলাম । কেবল একটা ঝাপ যখন বাকি তখন আমার চোখ গেল সামনের পানির দিকে । সামনে অন্ধকার । তবে সেই অন্ধকার যদিও খুব বেশি গাঢ় নয় । চারিদিকে চাঁদের আলো থইথই করছে । আমি সেদিকে তাকিয়েই প্রথম দেখতে পেলাম । পানির মাঝে একটা আলো নড়ে চড়ে বেড়াচ্ছে । আবার নিজের ঘড়ির দিকে তাকালাম । এতো রাতে এই পানির ভেতরে আসলে কে আলো নিয়ে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে ! আমি আরও একটু ভাল করে দেখার চেষ্টা করলাম । মনে হল কেউ নৌকা নিয়ে মাছ ধরছে । বিকেলে মাছ ধরা নৌকা গুলোর কেউ হবে হয়তো ! রাতের বেলা মাছ ধরার অনেক গল্প শুনেছি ! আমি আরও কিছু সময় সেদিকে তাকিয়ে রইলাম । তারপর ঝাপটা বন্ধ করে শুয়ে পড়লাম !
দুই
সকালে বেশ বেলা করেই ঘুম ভাঙ্গলো । ফ্রেশ হয়ে আসতে আসতেই দেখলাম রহমান খিচুড়ি নিয়ে এল । সেটা দিয়ে নাস্তা শেষ করে আমি আবারও বই নিয়ে বসলাম । রহমান জানালো যে দুপুরে মুরগির সাথে আরও কিছু খেতে চাই কিনা । তাহলে সে এখনই বাজার থেকে নিয়ে আসবে । আমি তাকে জানিয়ে দিলাম যে কোন কিছুই দরজার নেই । কেবল মুরগি আর ডাল হলেই চলবে । আর তাছাড়া জলদস্যু ভাই আমাকে জানিয়েছিলো যে আশ্রম ছেড়ে রহমানকে বাইরে যেন না পাঠানো হয় । তাহলে আশ্রমটা একেবারে ফাঁকা হয়ে যাবে । এটা ভাল হবে না !
সময় কাটতে লাগলো অলস ভাবে । ঠিক যেমন সময় আমার কাটাতে ভালো লাগে । তবে এই ছুটির পরিমান বেশি হলে আবার সহ্য হয় না । আজকের দিন কাটিয়ে আবারও ফিরে যাবো যান্ত্রিক জীবনে । হয়তো আবারও দুই তিন মাস পরে আবার আসা যাবে ।
পুরো সময় আমি সত্যি সত্যি বই পড়েই কাটিয়ে দিলাম । একই ভাবে বিকেল নামলো সেই সন্ধ্যা । তবে আজকে একটু ব্যতিক্রম ছিল । বিকেলের দিকে আকাশে মেঘ জমেছিলো । যদিও বৃষ্টি হয় নি । আসলে আমি খুব চাচ্ছিলাম যেন বৃষ্টি হোক । বৃষ্টির ভেতরে এখানে কেমন সময় কাটে সেটা দেখার খুব ইচ্ছে ছিল । কিন্তু এবার যেন বৃষ্টি হবেই না বলে পণ করেছে ।
তবে একটা ব্যাপার যেটা হল তা হচ্ছে আকাশ মেঘলা থাকার কারনে পরিবেশটা খানিকটা গুমট হয়ে রইলো । গতদিনের মত বাতাসও হচ্ছিলো না । তখনই খানিকটা বিরক্ত লাগলো । কাল কত চমৎকারই লাগছিলো । আজকে পরিবেশটা কেমন হয়ে গেছে ।
রাত আটটার দিকে রহমান মুল ঘর থেকে দ্রুত ছুটে এল । ওর চেহারা দেখেই মনে হল কোন একটা ঝামেলা হয়েছে । আমি বললাম কী হয়েছে ?
-ভাইয়া আমার মায়ের শরীলদা হঠাৎ খারাপ হইছে । আমি একটু বাড়িত যাইতে চাই ।
আমি বললাম, হ্যা হ্যা সমস্যা নেই । যাও ।
-ভাইজান রে কইবেন না । কেমন ! আপনার কোন সমস্যা হইবে না। রান্না করা শেষ । একটু কষ্ট কইরা নিয়া নিবেন । কেমন ?
-আচ্ছা আচ্ছা কোন সমস্যা নেই । তুমি যাও ।
-আমি সকালের আগেই চইলা আসুম !
-আচ্ছা কোন টেনশন নিও না ।
রহমান চলে যাওয়ার পরেই আমার একটা অদ্ভুত অনুভূতি হল । মনে হল পুরো এলাকাতে আমি একদম একা । একা মনে একদম একা । ভাই বলেছিলো আশে পাশে কোন মানুষ জন নেই । সব চেয়ে কাছের মানুষজনের কাছে যেতে আধা ঘন্টা লাগবে !
এখন যদি কোন ডাকাত আসে?
নাহ ! সেটার সম্ভবনাও নেই। সেটাও আমাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ।
আমি অন্য সব চিন্তা এক পাশে সরিয়ে রেখে আবারও বই পড়াতে মন দিলাম । তবে আগেই বলেছি মেঘ থাকার কারণে আজকের পরিবেশটা কেমন একটু গুমট ভাব রয়েছে । তাই ঠিক শান্তি পাচ্ছি না ।
রাতের খাবার খেয়ে সব কিছু গোছগাছ করতে করতে রাত দশটা বেজে গেল । আজকে আর বই পড়লাম না । রাতে শুয়ে পড়লাম জলদি । তবে আজকে সব ঝাপ বন্ধ করলাম না । কারণ পরিবেশ এতোই গুমট ছিল যে সব ঝাপ বন্ধ করে দিলে কিছুতেই ঘুমানো যাবে না । কত সময় শুয়ে আছি মনে নেই তবে এক সময় ঘুম চলে এল । এবং একটা সময়ে ঘুম ভেঙ্গেও গেল । চোখ খুলে প্রথমে কিছু সময় বোঝার চেষ্টা করলাম যে আমি আসলে কোথায় আছি । খানিকটা অবাক হওয়ার মত ব্যাপার কারণ আমি যেখানে শুয়ে আছি সেই অংশটুকু বেশ আলোকিত হয়ে আছে ।
পুরো রাত কি পার হয়ে গেল ?
সকাল হয়ে গেছে ?
অভ্যাস বসত হাতের ব্যান্ডটা চোখের সামনে ধরলাম । সময়টা জ্বলে উঠলো । খানিকটা অবাক হয়েই দেখলাম সেখানে দুটো পয়ত্রিশ বাজে । তাহলে আলো কোথা থেকে আসছে ?
আমার মনে হঠাৎ একটা ভয়ের স্রোত বয়ে গেল । আলো কোথা থেকে আসছে ?
আমার মনে হতে লাগলো যে খোলা ঝাপটার কাছে আমি যেন না যাই । সেখানে গেলে আমি ভয়ংকর কিছু দেখতে পাবো । ভয়ংকর কোন দৃশ্য আমার জন্য অপেক্ষা করছে ।
কিন্তু তবুও আমি আমার কৌতুহল মোটেও দমন করতে পারলাম না । ধীর পায়ে আমি আস্তে আস্তে এগিয়ে গেলাম সামনের দিকে । এক অদম্য টান যেন আমাকে সেদিকে নিয়ে যাচ্ছে । ঝাপের জানলা দিয়ে বাইরে তাকাতেই দেখতে পেলাম সেটা কে !
কিভাবে সেটার বর্ণনা দিবো আমি ঠিক বুঝতে পারছি না । একটা ১৭/১৮ বছরের মেয়ের আকৃতির । সে পানি থেকে অন্তত এক দুই ফুট উচুতে ভাসছে । আর সব থেকে অবাক করে দেওয়ার ব্যাপার হচ্ছে মেয়েটার শরীর থেকে আলো বিচ্ছুত হচ্ছে । ছড়িয়ে পড়ছে চারিদিকে । সাথে সাথেই আমার গতকালকের আলোর কথা মনে হল । আমার মনে হল যে গতকাল দুর থেকে আমি একেই দেখেছিলাম । অনেক দুরে ছিল বিধায় আমার অন্য কিছু মনে হয়েছে । আমি একেবারে কাঠ হয়ে গেলাম । ভয়ে আমার সারা শরীর কেঁপে উঠলো কেবল । আমি একেবারে নড়তে ভুলে গেলাম ! একভাবে কেবল সেটার দিকে তাকিয়ে রইলাম ।
সেই আলোর অয়োবয়টা আমার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে । তবে সেটা কাছে এল না । এই ভাবে কত সময় আমরা একে অন্যের দিকে তাকিয়ে ছিলাম সেটা মনে নেই । কেবল মনে হল যেন অনন্তকাল এভাবেই আমি দাঁড়িয়ে রয়েছি । তারপর আর আমার কিছু মনে নেই ।
সকাল বেলা ঘুম ভাঙ্গলো রহমানের ডাকাডাকিতে । আজও দেখলাম সে রান্না সেরে ফেলেছে । আমি কিছুটা সময় কেবল গুম হয়ে বসে রইলাম । মাথার ভেতরে সব কিছু প্রোসেস করতে সময় লাগলো । মনে হল যে গতরাতে আমি যা দেখেছি সব ভুল ছিল । একা ছিলাম বিধায় মস্তিস্ক খানিকটা উত্তেজিত ছিল । সেই সব কিছু দেখিয়েছে আমাকে । নাকি সত্যিই আমি সব কিছু সত্যি সত্যি দেখেছি ।
একটু স্থির হয়ে রহমান কে বললাম, তোমার মা কেমন আছে ?
-এখন ভাল আছে ভাইয়া !
-আচ্ছা ঠিক আছে । শোন আজকে দুপুরে আর কিছু রান্না করতে হবে না । আমি একটু পরেই চলে যাবো ।
-আজই যাইবেন ?
-হুম । ছুটি শেষ ।
যখন আশ্রম ছেড়ে চলে আসছি তখনও মনের ভেতরে একটা চাপা অস্বস্তি কাজ করছে । সত্যই কি আমি রাতে স্বপ্নের ভেতরে আলোটা দেখেছি নাকি সে সত্যিই এসেছিলো ? এই প্রশ্নের উত্তর সম্ভব কোন দিন জানা হবে না !
মরুভূমির জলদস্যু ভাই তো শুরু থেকেই টের পেয়েছেন, বুদ্ধিমান পাঠকই এরই ভেতরে টের পেয়ে গেছেন যে ইহা কোন সত্য ঘটনা নয় । এটা একটা বানানো গল্প ! তবে একদিন সত্যি সত্যিই আশ্রমে গিয়ে হাজির হবই । বলা যায় না সেই দিন হয়তো সত্যি সত্যি কোন রূপসী অশরীরি এসে হাজির হতে পারে !
আশ্রমের সকল তথ্য জলদস্যু ভাইয়ের ব্লগ পোস্ট ও ফেসবুক পেইজ থেকে নেওয়া
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: ছবি ভাবছিলাম দিবো কয়েকটা । জলদস্যু ভাইয়ের পোস্ট থেকে নেওয়া যেত । তাহলে অবশ্য আরও ভাল হত ব্যাাপরটা !
আমিও একদিন যাবো নিশ্চিত ।
২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১১
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: লেখা চমৎকার হয়েছে। মনে হলো সত্যিই গেছেন।
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো !
৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৬
রানার ব্লগ বলেছেন: কল্পনা বেশ হয়েছে !!! একদম গল্পের ভেতর ঢুকে গিয়েছিলাম !!!
আমার নিজেরও এমন একটা জায়গা আছে । নিজের বলতে আমার নাট্যগ্রুপের একটা স্থান, নাম আত্মা গবেষনা কেন্দ্র !! ওখানেও বেশ লাগে যেতে !!!
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২২
অপু তানভীর বলেছেন: এমন একটা জায়গা থাকা বেশ চমৎকার একটা ব্যাপার । একটা ছবি ব্লগ দিয়ে ফেলুন দেখি । দেখে ফেলি স্থানটা কেমন !
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন লেখাটা পড়ে যাওয়ার লোভ বেড়ে গেলো । এর পর গেলে আমারে আওয়াজ দিয়েন কিন্তু
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: ফেসবুকে আশ্রমের বেশ কিছু ভিডিও আছে । সেগুলো দেখলে আপনার লোভ আরও বাড়বে বলে আমার বিশ্বাস । দেখা যাক কবে যাওয়া যায় !
৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আশ্রমে না যেয়েই এতো সুন্দর করে লিখেছো!
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: বাস্তবে গেলে হয়তো লেখাটা আরও বাস্তব হত । তখনও জীবন্ত করে লিখে ফেলা যেত !
৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:০৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
শুধু মাত্র ছবি আর ভিডিও দেখে এমন বাস্তব বর্ননা আপনি করেছেন যে পড়ে আমি অবাক হয়েছি!! প্রায় সবটাই মিলে গেছে!!
গল্প চমৎকার হয়েছে।
তবে আপনি স্বপ্ন দেখেছেন এইটা আমি গেরান্টি দিয়ে বলতে পারি না। হয়তো সত্যিই দেখেন!!
হে, আশ্রমে যে কিন্তু ধান ক্ষেত পার হতে হয় না। তবে একটি শ্মশানের উপর দিয়ে যেতে হয়। তাই বলছিলাম আপনি হয়তো স্বপ্ন দেখেন নি।
তাছাড়া আরো বিষয় আছে যেটা আপনি বুঝতে পারেন নি।
আশ্রমে যে ছেলেটি থাকে তার নাম দিপঙ্কর, ডাক নাম পঁচা। রহমান দিপঙ্করের ছোট বেলার বন্ধু। তবে দিপঙ্কর ছাড়া আর কেউ রহমানকে আজ পর্যন্ত দেখে পেয়েছে বলে শুনি নাই। আপনি কি করে দেখলেন সেটাই বুঝে উঠতে পারছিনা। ব্যাটা দিপঙ্কর আশ্রম ছেড়ে কই গেছিলো সেটাও প্রশ্ন।
৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: আরও সময় নিয়ে লিখলে হয়তো গল্পটা আরও বড় করে লেখা যেত । এমন কোন চিন্তা ভাবনা করে লেখা নয় । সকালে উঠে হাতের কাজ শেষ করে মনে হল কি লেখা যায়, তখনই মনে হল যে আপনার আশ্রমে যাওয়া নিয়ে একটা গল্প লেখা যাক। প্রথমে যদিও রোমান্টিক গল্প লিখবো ভেবেছিলাম, পরে মনে হল একটা ভুতের গল্প বরং লিখলে আরও বেশি ভাল হবে । সেটাই লেখা ।
গল্প ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম । তবে এই গল্প সত্য করতে একদিন গিয়ে হাজির হতে হবে আপনার আশ্রমে । যেতেই হবে !
রহমান নামটা কেন মাথায় এল সেটা বলতে পারবো না । কেবল এল এটাই লিখে দিলাম !
৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২১
কোনেরোসা বলেছেন: ভয়ে আমার হাত পা ......................
৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: এতো ভয় পাওয়ার কিছু নেই । এটা একা বানানো গল্প !
৮| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি ভাবছিলাম সত্যি ঘটনা!
৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪৫
অপু তানভীর বলেছেন: যদি সত্যি ভেবে থাকেন পড়ার সময় তাহলে আমার লেখা সার্থক হয়েছে বলে ধরে নেওয়া যায় !
৯| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও ভাবছিলাম সত্যিই বুঝি
না বললে @ জলদস্যু ছাড়া র কারো বোঝার উপায় থাকত না
০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: একবার আসলে মনেও হয়েছিলো যে শেষ লাইনটা না যুক্ত করি তারপর মনে হল না থাকুক দরকার নেই ! সত্য না বললে অনেকেই বিশ্বাস করে নিতো ।
১০| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪৭
রাকু হাসান বলেছেন:
লেখার প্রতি আপনার ভালোবাসা মুগ্ধ করে আমাকে। বিরামহীন লিখে চলছেন। চলুক...শুভকামনা । প্রথমে ভেবেছিলাম সত্য ঘটনা । পরে কিছু পড়ে বুঝতে পারলাম গল্প।
০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে মন ভাল হল খুব । চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ভাল থাকুন সব সময় !
১১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৫৪
Md Belal Hossain বলেছেন: ভালো লিখেছেন
০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫০
সাসুম বলেছেন: এখানে আমার একটা জিনিষ বলার আছে।
তুই পানি থেকে উপরে ভাসমান যে ১৭/১৮ বছরের নারী দেখেছিল- সে নারী কি পরিপূর্ন পর্দা করে ছিল? বোরকা, নেকাব, হিজাব, হাত মোজা, পা মোজা সহ এসেছিল? কারনঃ একজন মোমিন মোসল্মান কখনোই নাস্তেক নাসারা দের মত নারী দেখবেনা। দেখবে- ১০০% মোমিনা হিজাবী। তোর বর্ণনা শুনে মনে হচ্ছে সে একজন মোমিনা না ।
এই ধরনের বর্ণনা আমাদের কে ঈমান থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। নেক্সট গল্প লিখার সবসময় সুন্দরী ১৭-১৮ বছর এর নারী দেখালে তাদের কে সম্মানের সাথে উপস্থাপন করবি পরিপূর্ন পর্দার সাথে।
মনে রাখবি, এই ধরনের বেপর্দা সমাজ ই সকল নস্টের মূল। আলোর পথের দিকে যাত্রা শুভ হোক।
যাজাকাল্লাহ খায়রান
০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: আমি যে মোমিন বান্দা না সেই টা তো ভাল করেই জানিস । আমি বেপর্দা কন্যাই দেখতাম । এই কথা তো বলার অপেক্ষা রাখে না !
১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ আমি শেষ লাইনে বলার পর বুঝলাম বানানো গল্প
প্লিজ ব্লগারদের দল চলেন যাই , আমাকে না জানিয়ে যাবেন না। তবে সকালে গিয়ে চলে আসবার প্ল্যান হলে আমি আছি।
০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: জায়গাটার যে ছবি দেখেছি তাতে নিঃসন্দেহ খুবই চমৎকার একটা স্থান . সেখানে একবার না একবার যেতেই হবে । ব্লগাররা মিলে একটা পিকনিক করতে পারে সেখানে গিয়ে ! এটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে !
১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৪৫
জাদিদ বলেছেন: এক রাত থাকার প্ল্যান হলে আছি। মনিরা আপা কে নিবো না।
ভরা পুর্নিমাতে যেতে হবে!
০১ লা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: ভরা পুর্নিমা আর ভরা বর্ষার যেতে হবে । আশ্রমের চারিদিকে পানি থইথই করবে । সেখানে পড়বে চাঁদের আলো । এই দৃশ্য দেখতে হবে !
১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:০৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: দেবীর সাক্ষ্যাৎ পেয়ে গেলাম দেখছি!
০১ লা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: একদিন ঘুরে আসুন । দেখবেন সত্যি সত্যি পেয়ে গেছেন সাক্ষাত !
১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮
রেজাউল৯০ বলেছেন: আপনি বড্ড দুষ্ট। গাজি ট্যাংক আপনি ওয়াস রুমে রাখলেন? ঐটা দিয়া গারবেজ ধুইবেন?
আপনি যেহেতু আছেন, মাইয়া তো একটা থাকাই লাগবে। স্থূল শরিলে না হোক সূক্ষ্ণ শরিলে হলেও চলবে।
পূর্ণিমার চাইতে আমাবস্যা রাতের সৌণ্দর্য্য অনেক বেশি।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১০
অপু তানভীর বলেছেন: এই তো একদমই ঠিকই বলেছেন ! আমি থাকবো আর কন্যা আসবে না তা তো হবে না । এমন হবে যে কন্যা না আসলে পেত্নী আসবে ! কিন্তু আসবেই ।
নাহ আমার কাছে পূর্ণিমাই পছন্দ । অন্ধকারে কন্যার সৌন্দর্য্য দেখা যায় না !
আর গারবেজ ধুইতেই তো ট্যাংকের পানি ব্যবহার হবে, নাকি ?
১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার যে বুদ্ধি-শুদ্ধি কম, সেটা বুঝতে পারলাম।
শেষে এসে আপনি না বলা পর্যন্ত আমি বুঝিই নাই যে এইটা চাপাবাজি, অর্থাৎ বানানো গল্প!! আমি তো প্রথমে সত্যিই ভেবেছিলাম। যাকগে, শেষে এসে ঝটকা খেলেও গল্পটা উপভোগ্য হয়েছে বলতেই হবে।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১২
অপু তানভীর বলেছেন: আপনি যেহেতু বোঝেন নি তার মানে লেখা সার্থক হয়েছে ।
আর চাপাবাজি তো অনেকেই করে । তবে আমি সত্য কথা বলে দিই । অনেকে বলে না ! এটা তো আর বলে দেওয়ার অপেক্ষা রাখে না
১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধুর প্রথমের তো ভাবছিলাম সত্যি সত্যিই আপনি দস্যুভাইয়ের আশ্রমে গিয়েছেন তাই আফসোস হলে লাগলো আমরা কেন যাওয়ার সুয়োগ পেলামনা; যখন দেখলাম সবই আপনি স্বপ্নেই সেরে ফেলেছেন তখন খুশিতে নেচে উঠলাম।
বর্ণনা সত্যিই চমৎকার হয়েছে।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: মোটেই টেনশন নিবেন না । এক সময়ে ঠিক ঠিক আপনিও গিয়ে হাজির হবেন আশ্রমে । দেখা যাবে আমার আগেই চলে যাবেন আপনি ! আমি তো যেতে চাই কিন্তু এখনও সময় বের করতে পারলাম না !
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !
১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখাটি আশ্রমের পাতায় শেয়ার করা হলো।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে !
২০| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২১
মিরোরডডল বলেছেন:
এখন যদি কোন ডাকাত আসে?
আসলে ভালোই হতো । ওখানে ডাকাতি করার কিছুই নেই ।
ডাকাত ব্যাটা হয়তো তানভীর সাথে মুরগির ঝোল দিয়ে ভাত খেতো ।
তানভীর নতুন প্লট একজন ডাকাতের আত্মকাহিনী ।
এই ভাবে কত সময় আমরা একে অন্যের দিকে তাকিয়ে ছিলাম সেটা মোনে নেই ।
বাহ ! কি রোম্যান্টিক । এরপর তানভীর গল্প হবে অশরীরীর সাথে আশ্রমে একরাত
এই প্রশ্নের উত্তর সম্ভব কোন দিন জানা হবে না !
কেনো জানা যাবে না ?
দস্যুকে পিটান দিলেই জানা যাবে ।
এসবই তার চক্রান্ত ।
সামুর পোলাপাইন যদি বারবার ওখানে যেতে চায়, তাই এই সেট-আপ ।
একবার গেলেই ভয় দেখানো, যেনো আর অমুখো না হয়
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: ডাকাত এলে যদি কিছু নেওয়ার মত কিছু না পায় তাইলে মাইর মুইর দিতে পারে । সেটা কে খাবে শুনি ? আমি এসবের ভেতরে নেই মোটেও !
আর পেত্নীর সাথে কিন্তু প্রেম আমার একবার নয় । এর আগেও কয়েকবার এই প্রেম হয়েছে । এটা নিয়ে খুব একটা ফ্যসিনেশন নেই । তবে আশ্রমে বসে অশরীরির সাথে প্রেম হলে মন্দ হত না খুব একটা !
না না দস্যু ভাই ভাল মানুষ । তিনি এমন কাজ করবে না !
২১| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
গল্পে কিছু বানান ঠিক করে নিবে ।
মোনে না, মনে ।
সম্ভব না, এটা হবে সম্ভবত ।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: চোখে যেগুলো চোখে পড়লো সব ঠিক করে ফেললাম । আমার ব্লগে টাইপো তো থাকবে, এটা স্বাভাবিক !
২২| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মিরোরডডল বলেছেন:
যদিও জাদিদ বলেছে মনিপুকে নিবে না।
কিন্তু মনিপু গেলে তানভীর মতো ভয় পাবে না ।
এরকম কোন অশরীরী দেখা দিলে মনিপু পানিতে ঝাপিয়ে পড়বে ।
চমৎকার বর্ণনায় আমরা একটা গল্প পেতে পারতাম ।
একটি আশ্রম এবং
পূর্ণ চন্দ্রিমায় অশরীরীর সাথে জলকেলি
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: আরে না না । জাদিদ ভাই এমনি বলেছে । মনিরা আপুকে ঠিক ঠিক নিয়ে যাবে । ব্লগাররা মিলে একটা পিকনিক করবো সেখানে আশা রাখি ! আপনিও চলে আসুন দেখি দেশে !
২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা মাননীয় মডারেটর এবং বাকি ব্লগার ভাইরা !
আপনারা প্ল্যান পাঁচ দিনের ই করেন- চাদঁ সূর্য আর ভূত দেখেন। শুধু আমাদের জন্য একদিন পিকনিক রাখেন, দস্যূ ভাইয়ার পরিবার যেমন ঘুরেএসছে।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা এই প্লানটা করা যাবে । যাবে সবাই এক সাথে । পিকনিকটা হবে দুই পর্যায়ে । তারপর বিকেল পর্যন্ত থেকে যাদের চলে আসার চলে আসবে । অন্য দল থাকবে পূর্নিমা দেখার জন্য !
২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ ভোর ৬:০৫
িসজার বলেছেন: দারুন বর্ননা দিয়েছেন! দেশে থাকলে পরিকল্পনা করতাম এক ঝটিকা সফরের কোন এক বর্ষায়!!
০২ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: সময় সুযোগ মত একবার চলে আসুন দেশে । তারপর একটা অভিযান সম্পন্ন করা যাবে !
২৫| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২২
পুরানা দামান বলেছেন: আশ্রম যাওয়া ভালো, মন প্রশান্ত হয়।
অফটপিকঃ আশ্রমের কথা শুনে ব্লগার আশ্রমবাবার কথা মনে পড়ে গেল। ওই আশ্রমে যাওয়া ভালো ছিল না।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন: আশ্রমে যাওয়া আসলেই ভাল কাজ ।
২৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩১
খাঁজা বাবা বলেছেন: ধোঁকা।
আমি তো সত্যিই ভেবেছিলাম
১০ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: যদি সত্যি ভেবে থাকেন তাহলে বলতে হবে যে আমার লেখা সত্য !
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: হমম , ছবি নাই দেখেই ধারণা করেছিলাম।
তবে একদিন আমি সত্যিই যাবো।