| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |

হুমায়ূন আহমেদের লেখা প্রথম যে বইটা আমি পড়েছিলাম সেটার নাম ছিল বোতলভুত। তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি সম্ভবত। বইটার প্রথম কয়েকটা পাতা ছিল না। আমি বইটা পড়া শুরু করি ৩২ নম্বর পাতা থেকে। এই ব্যাপারটা আমার এখনও মনে আছে স্পষ্ট। কম করে হলেও ২৫ বছর আগের ঘটনা এটা। তারপরেও আমার মনে আছে। নানী বাড়ির মামাতো কোন ভাইবোনের বুকসেলফে বইটা ছিল। সেই বইটা সেদিন আমি পড়ে ফেলেছিলাম। যদিও আমার স্পষ্ট মনে নেই তবে সম্ভবত এই বইটাই আমার পড়া প্রথম উপন্যাস ছিল। অবশ্য ভুল হতে পারে। এই বইটার আগে ছোট গল্প টাইপেরই বইটই পড়েছি কিন্তু উপন্যাস পড়েছিলাম কিনা মনে নেই আজ।
এরপর ক্লাস সেভেন আমি স্থানীয় পাব্লিক লাইব্রেরীর সদস্য হই। সেখানে অবশ্য প্রথম দুই বছর আমি কেবল কিশোর ক্লাসিক বইগুলোই পড়েছি। এরপর ক্লাস এইটের শেষের দিক একদিন আমি লাইব্রেরিয়ানকে একটা ভুতের বই দিতে বলি। কারণ ততদিনে লাইব্রেরীতে থাকা ভুতের বই আমি সব পড়ে ফেলেছি। আমি আর কিছু খুজে পাচ্ছি না। লাইব্রেরিয়ান আমাকে হুমায়ূন আহমেদের ''কুটু মিয়া'' বইটা এনে দিল। সেই বই পড়ে আমি ভয় পেয়েছিলাম কিনা আমার মনে নেই তবে বই পড়ার স্বাদে একটা পরিবর্তন যে এল সেটা বুঝতে পারলাম। আছে না এমন একটা বই পড়ার পর লেখকের আরও বই পড়তে ইচ্ছে করে সেই রকম। মনে হয়েছিল যে এই লেখকের আরও বই পড়তে হবে।
তারপর ফাইনাল পরীক্ষার কারণে কয়েকদিন লাইব্রেরীতে আসা বন্ধ ছিল। পরীক্ষা শেষ করে আবার যখন এলাম তখন লাইব্রেরিয়ানই আমাকে হুমায়ূন আহমেদের আরেকটা বই পড়ে দিয়েছিল। বইটার নাম ছিল ‘তোমাকে’। সেই থেকে আমার হুমায়ূন পড়া শুরু। তারপর খোজ পেলাম হিমু সিরিজ, মিসির আলী সিরিজ শুভ্র সিরিজ। স্কুললের শেষ সময় টুকু আর কলেজের পুরো সময়টা আমি হুমায়ূন পড়েই কাটিয়েছি। লাইব্রেরীতে নতুন বই এলেই সবার আগে আমি সেটা পড়ে ফেলতাম। আমার বই পড়তে বেশি সময় লাগত না, বই নেওয়ার এক কি দুইদিনের ভেতরেই বই ফেরত দিয়ে দিতাম তাই লাইব্রেরিয়ান আমাকেই আগে দিত নতুন বই। আমার মনে আছে প্রতিটা বই আমি শেষ করতাম আর তারপর কিছু সময় সেই বই আমার মাথার ভেতরেই ঘুরপাক খেতে থাকত। অন্য কিছু তখন মাথাতেই আসতো না। যারা হুমায়ূন পড়েছেন তারা জানেন যে তার বইয়ের শেষটা কেমন হয়। কিছু কিছু পড়তে পড়তে আমি হো হো করে হেসে উঠতাম আবার কিছু লাইন পরে চোখে পানি চলে আসত। বাংলাদেশ নাইট নামের হুমায়ূনের একটা আত্মজীবনী মূলক লেখা আছে। আমি এখনও যতবার এই লেখাটা পড়ি ততবার আমার চোখ সিক্ত হয়ে আসে। খুব সাধারণ একটা ঘটনা। অথচ তিনি এমন ভাবে লেখাটা লিখেছেন যে প্রতিবার মনের ভেতরে একটা ধাক্কা দিবেই। আমি জীবনে অনেকের লেখা পড়েছি। আজ পর্যন্ত এমন কোনো লেখকই আমি পাই নি। এই ক্ষমতা বুঝি কেবল তারই ছিল।
আমি হুমায়ূন আহমেদের প্রতিটা বই পড়েছি শুধু একটা বই বাদ দিয়ে। তার যত বই প্রকাশিত হয়েছে সব বই আমার পড়া। আমি এক বই সাধারণত দ্বিতীয়বার পড়ি না। কেবল মাত্র তার বেশ কিছু দ্বিতীয় তৃতীয় বার করে পড়েছি। সব কিছু তবে বেশ কয়েকটা বই। শুধু মাত্র একটা বই পড়া হয় নি। তার ‘‘বিখ্যাত কোথাও কেউ নেই’’। এমন না যে বইটা আমার কাছে নেই। তারপরেও আমি এই বইটা পড়ি নি। বারবার মনে হয়েছে যে এই বইটা পড়ে ফেললেই তো তার সব বই পড়া শেষ হয়ে যাবে। তার বই আর ধরা হবে না। বরং এই একটা বই না পড়া থাকলে মনে হবে একটা বই এখনও পড়া হয় নি। এই একটা বই তার পড়তে হবে। আমি জানি অদ্ভুত চিন্তা তারপরেও!
আমি হুমায়ূন আহমেদকে কখন সামনা সামনি দেখি নি। আমার তাকে দেখার ইচ্ছাও জাগে নি। আমার কোন দিন ইচ্ছাও হয় নি তার কাছে গিয়ে তার একটা অটোগ্রাফ নিই বা তার সাথে একটা ছবি তুলি! লেখক আর লেখা কখনোই এক হয় না। অনেকে লেখকের লেখা পড়ে তার ছবি আঁকে। তাকে সেই চরিত্রে বসিয়ে ফেলে। কিন্তু বাস্তবে লেখকের লেখার সাথে তার বাস্তব চরিত্রের আকাশ পাতাল পার্থক্য থাকতে পারে। এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে এই পার্থক্যটা অনেক বেশি। তাই পছন্দের লেখকের সাথে কখনই দেখা করা উচিৎ না বাস্তবে। তাহলে তার লেখা পড়ে মনের ভেতরে তার যে ছবি আঁকা ছিল সেটা ভেঙ্গে যেতে পারে।
শুভ জন্মদিন হুমায়ূন আহমেদ। আপনি এই দেশে না জন্মালে হয়তো কত মানুষ বই-ই পড়তো না জীবনে!
(গতকাল ছিল হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিন। গতকালই লেখাটা পোস্ট করার দরকার ছিল কিন্তু গতকাল যে সার্কাস চলছিল ব্লগে তাতে আর ইচ্ছে হয় নি।)
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৯
অপু তানভীর বলেছেন: বেশির ভাগ মানুষই আগে জাফরইকবাল পড়ে তারপর হুমায়ূন আহমেদ পড়ে। আমার হয়েছে উল্টা। আমি আগে হুমায়ূন পড়েছি পরে পড়েছি জাফরইকবাল। জাফর ইকবালের লেখার হত হারিয়ে গেছে। আমি তার লেখা ২০১৪/১৫ সালের পরে আর পড়ি নি। আগে তার লেখা পড়ে যে একটা ভাল মনভাব তৈরি হয়েছিল সেটা নষ্ট করতে চাই নি বলেই তার নতুন বই পড়া বন্ধ করে দিয়েছি।
২|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
শ্রাবণধারা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন!
আমার পড়া প্রথম হুমায়ূন আহমেদের বই নির্বাসন। বোধহয় তখন সেভেনে পড়ি। জন্মভুমির মফস্বল শহরের এক মেলায় গিয়ে বইটা কিনেছিলাম। বইয়ের দাম আমার বাজেটের চেয়ে কিছু বেশি ছিল বলে মেলার দোকানি কিছু ডিসকাউন্ট দিয়েছিলেন। এই বইয়ের শেষটাও আপনার উল্লেখিত সেই হৃদয়-অবশ করা অনুভূতির তৈরি করেছিল। পড়ার পরে বেশ কয়েকদিন ঘোরের মধ্যে ছিলাম।
সে কথা যাক। হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আমার একটা লেখা লিখব লিখব করে বছর খানেক ধরে জমা হয়ে আছে। গতবছর তার স্মৃতিবিজড়িত নর্থ ডাকোটার ফার্গো শহরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ডাকোটার অলিগলি দিয়ে ঘোরার সময় স্ত্রী-সন্তানদের সাথে "হোটেল গ্রাভারইন" এর গল্প করছিলাম। "বাংলাদেশ নাইট" এর গল্পও বাদ যায়নি। যে ভদ্রমহিলা বাংলাদেশ নাইটে এসেই সসপ্যানের সব খিচুড়ি ফেলে দিয়ে, চুলোয় নতুন করে খিচুড়ি বসিয়েছিলেন, তিনি যে শহর থেকে বাংলাদেশ নাইটে এসেছিলন, তার সেই ছোট শহর গ্র্যান্ড ফর্কসে (ফার্গো থেকে ঘণ্টাখানেক দূরে) আমরা এক রাত ছিলাম।
আর জানেন, হুমায়ূন আহমেদের শিক্ষক মার্ক গর্ডন এখনও বেঁচে আছেন। নর্থ ডাকোটার পরে আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু বছর অধ্যাপনা করে এখন অবসরে গেছেন!
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন: কেবল বাংলাদেশ নাইটই নয় এমন বলা যায় তার প্রতিটা বইতেই এমন কোন কোন না স্থান থাকতোই যেটা পড়লে মন সিক্ত হয়ে উঠত আবার কোথাও পড়লে হো হো করে হেসে উঠতাম। অনুভূতিকে এতো সহজ কথায় এতো তীব্রভাবে আর কোন লেখক নাড়া দিতে পারে না। অন্তত আমার ক্ষেত্রে পারে নি।
লেখকদের বর্ণনা করা এই শহরে ঘুরে বেড়ানোর মধ্যে সত্যিই একটা আলাদা আনন্দ আছে। তার শিক্ষক এখনও জীবিত আছে এটা জেনে আনন্দিত হলাম।
আপনি আপনার লেখা দ্রুত লিখে ফেলুন। অপেক্ষা করে রইলাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
হুমায়ূন আহমেদ দারুণ লিখতেন। তাঁর লেখায় পাঠকের খোরাক থাকতো। পড়ার অভ্যাসকে আনন্দময় করে তুলতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন: তার জন্যই এদেশে প্রচুর পাঠক তৈরি হয়েছে। তিনি না থাকলে এতো এতো মানুষ বই পড়ত না এই দেশে।
৪|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০২
সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: কালকে খুব মন খারাপ হয়েছিল, এমন একটা সময়ে এসে পৌঁছেছি আমরা বই নিয়ে কথা বলার মত কোনো মানুষই খুঁজে পাই না। চারদিকে এত অস্থিরতা।
আমি হুমায়ুন আহমেদের প্রথম বই পড়েছিলাম, তিথির নীল তোয়ালে। কলেজে প্রচুর পড়েছি। আমার মন খারাপ হলে হুমায়ূন আহমেদ পড়ি। আমার ফ্রেন্ড, রুমমেট ওরা সবসময় বলতো, তুমি বায়াসড। ওরা সবসময় ব্যাক্তি জীবন দিয়ে জাজ করতো। আমি লেখককে তার লেখার বাইরে অন্য কিছু নিয়ে জাজ করতে একেবারেই আগ্রহী না।
কোথাও কেউ নেই, এটা পড়ার পরে যে অনুভূতি হবে, এটা আসলে কাউকে বলার মত না। পৃথিবীটাকে শূন্য শূন্য মনে হবে।
এই বিস্ময়কর মানুষটার জন্য শুধুই ভালোবাসা ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১১
অপু তানভীর বলেছেন: কথাটা একেবারে মিথ্যা বলেন নি। আমরা এমন এক অস্থির সময়ে এসে পৌছেছি যে বই মুভি আর্ট নিয়ে কথা বলার মানুষই খুজে পাওয়া যাবে না। আগে এক সময়ে ব্লগে মুভি বই নিয়ে কত লেখা আসতো অথচ এখন দেখেন !
সব থেকে খারাপ মানুষটিও চমৎকার গল্প লিখতে পারে। অনেকে এই কথাটা মানতে চায় না। আর হুমায়ূন আহমেদের বেলায় তো সবাই এক কাঠি উপরে। একটু খেয়াল করে দেখবেন যারা যারা হুমায়ূনের লেখা নিয়ে সমালোচনা করে তাদের কেউই জীবনে দুইর চারটা বেশি বই পড়ে নি। এরা শুনে শুনেই সমালোচক হয়ে গেছে।
৫|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২
নতুন বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ আমার জীবনের বড় একটা অংশ জুড়ে রয়েছেন
হুমায়ুন আহমেদ মারা যাবার খবর শুনে সারাটা দিন খারাপ লেগেছে, মনে হয়েছে কাছের কোন আত্নীয় বা বন্ধু হারিয়েছি।
একজন লেখক পাঠকদের মনের মাঝে এতটুকু স্থান করে নেওয়া মানে তিনি সার্থক লেখক।
আমার মনে হয় না বাংলা সাহিত্যের কোন লেখক পাঠকের মনে এতোটা স্থান করতে পারেন নাই।
৬|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সকাল সকাল ব্লগে উকি দিয়ে আপনের পোষ্টটা নজরে আসলো। আপনের পোষ্ট যেহেতু; ভাবলাম, কিছু বলি।
শুধু মাত্র একটা বই পড়া হয় নি। তার বিখ্যাত ''কোথাও কেউ নেই''। এমন না যে বইটা আমার কাছে নেই। তারপরেও আমি এই বইটা পড়ি নি। বারবার মনে হয়েছে যে এই বইটা পড়ে ফেললেই তো তার সব বই পড়া শেষ হয়ে যাবে। তার বই আর ধরা হবে না। বরং এই একটা বই না পড়া থাকলে মনে হবে একটা বই এখনও পড়া হয় নি। এই একটা বই তার পড়তে হবে। আমি জানি অদ্ভুত চিন্তা তারপরেও! চিন্তাটা অদ্ভুত মনে হলেও এই কথা কয়টার মধ্যেই লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর প্রতি আপনার অপরিসীম ভালোবাসার প্রকাশ পেয়েছে।
প্রতি বছর হুমায়ূন ভাইয়ের জন্মদিন আসলেই কিছু একটা লিখতে ইচ্ছা করে। কতো স্মৃতি, কতো কথা। আবার একটা অপরাধবোধেও ভুগি। শেষমেষ আর লেখা হয়ে উঠে না। তবে আপনারা......... হুমায়ূনভক্তরা ঠিকই লিখেন। আপনাদের মধ্যেই উনি বেচে থাকবেন আজীবন। আমার ধারনা, বাংলা ভাষা যতোদিন থাকবে, হুমায়ূন আহমেদ ততোদিনই প্রাসঙ্গিক থাকবেন।
প্রিয় মানুষটার জন্য অনেক অনেক জন্মদিনের শুভেচ্ছা!!!
৭|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার অল্প বয়সে এসব বই পড়ার সুযোগ ছিল না। অনার্সে ভর্তি হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে হুমায়ূন আহমেদের অনেক বই পড়েছি। তবে বেশি পড়া হয়েছে পিডিএফ। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন লেখকের মোটামুটি ২৫০০- এর ওপর ই-বুক আমার সংগ্রহে ছিল।
তাঁর আত্মজৈবনিক লেখা আমারও দারুণ লাগত।
৮|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জোছনা ও জননীর গল্প, ১৯৭১, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন- এই বইগুলো ক্ল্যাসিকের মর্যাদা রাখে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আসলে হুমায়ুন আহমেদ কে নিয়ে যারা রাইটার (যেমন: আপনি) তাদের লেখা পড়তে বেশি ভালো লাগে । আপনি কিংবা রাজিব নুরের থেকে কিছু আশা করছিলাম ।
বোতল ভুত দিয়ে আমারও হুমায়ুন আহমেদের সাথে পরিচয় । আমার পরলোকগত নানিজান হুমায়ুন আহমেদের বই পড়তেন । উনার বই পড়া এবং গিফট করা ছিলো শখের মতো। আমাকে গিফট করেছিলেন বোতল ভুত ।
জাফর ইকবালকে আমি বেশি ভালো পেতাম । উনার বই পড়া শুরু করেছিলাম : ইশকুলের নাম পথচারি এবং কাবিল কোহকাফি দিয়ে । লোকটা বিগত এক দশকে আউলাইয়া গেল । কিসব টুনটুনি মুনটুনি নিয়ে বই লিখেছেন ।