নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেনে নেই কয়েক জন বাঙালি বিজ্ঞানী ও তাদের আবিষ্কার

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩

বিজ্ঞান আমাদের খুলে দিয়েছে এক অপার জ্ঞান ভান্ডার । বের করে এনেছে অজানা অনেক কিছু । কিন্তু অনেকেই আমরা জানি না এই আধুনিক বিজ্ঞানেও বাঙালিদের অবদান আছে । নিউটন, আইনেষ্টাইন,গ্যালিলিও, স্টিফেন হকিং কে আমরা সবাই চিনি । কিন্তু বাঙালি বিজ্ঞানীদের কত জন ই বা চিনি । যদিও এনাদের বই পত্রে আমরা পাই না । চলুন কয়েক জন এর সাথে পরিচিত হই । তাদের আবিষ্কার গুলোর কথা জেনে নেই ।

স্যার জগদীশ চন্দ্র বসুঃ
সবর্প্রথম উদ্ভিদে প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করেছিলেন তিনি হলেন বাংলাদেশের প্রথম আধুনিক বিজ্ঞানী এবং বাংলার গর্ব আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু। ১৯০০ সালের আগে বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু শুধুমাত্র পদার্থবিজ্ঞান নিয়েই গবেষণা করতেন। এক পযার্য়ে পদার্থ বিজ্ঞানের পাশাপাশি তার জীব বিজ্ঞানের প্রতিও তার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন উদ্ভিদ নিয়ে গবেষণার এক পযার্য়ে তার মনে হলো, বিদ্যূত প্রবাহে উদ্ভিদও উত্তেজনা অনুভব করে এবং সাড়া দিতে পারে। সাড়া দেবার মতো ক্ষমতা শুধু প্রানীর আছে এ কথাটি সত্য নয়, উদ্ভিদও সাড়া দিতে পারে। অর্থ্যাৎ, উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে। ১৯০১ সালের ৬ জুন বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু রয়েল সোসাইটির এক সেমিনারে বক্তৃতা দেন। বক্তৃতার বিষয়বস্তু,- অজৈব বস্তুর বৈদ্যুতিক সাড়া’(Electric Response of Inorganic Substances)। পরের বছর ২০ মার্চ তিনি লিনিয়াস সোসাইটির এক সেমিনারে বক্তব্য রাখেন। এবারে সরাসরি উদ্ভিদের কথা বলা হয়। সেমিনারের বিষয় ছিল- ‘যান্ত্রিক উত্তেজনায় সাধারন উদ্ভিদের বৈদ্যূতিক সাড়া’(Electric Response in Ordinary Plants Under Mechanical Stimulus)। বিভিন্ন অবস্থায় উদ্ভিদ কেমন সাড়া দেয় তা দেখার জন্য বিজ্ঞানী বসু গাজর, মূলা, বাদাম, শালগম, বেগুন, ফুলকপি সহ বেশ কয়েকটি উদ্ভিদ নিয়ে গবেষনা করেন। উদ্ভিদের বৈদ্যুতিক সাড়া এবং বৃদ্ধির পরিমান নির্নয় করার জন্য তিনি একটি যন্ত্র তৈরি করেছিলেন যার নাম অনুরণন মাপক(Resonant Recorder)। ১৯১০ সালের দিকে বিজ্ঞানী বসু তার গবেষণার পূর্ণাঙ্গ ফলাফল একটি বই আকারে প্রকাশ করেন। বইটির নাম ‘জীব ও জড়ের সাড়া’(Response in the Living and Non-Living)। আর এভাবেই জগদীশ চন্দ্র বসু সমগ্র বিশ্বে সামনে তুলে ধরেন একটি শ্বাশত সত্য, ‘উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে” ।

ড.কুদরাত-এ-খুদাঃ
গবেষণার প্রথম দিকে স্টেরিও রসায়ন নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। পরবর্তীতে তাঁর গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল বনৌষধি, গাছগাছড়ার গুণাগুণ, পাট, লবণ, কাঠকয়লা, মৃত্তিকা ও অনান্য খনিজ পদার্থ। বিজ্ঞানী হিসাবে তাঁর ও তাঁর সহকর্মীদের ১৮টি আবিষ্কারের পেটেন্ট রয়েছে, যার মধ্যে ৯টি পাটসংক্রান্ত। এর মধ্যে পাট ও পাটকাঠি থেকে রেয়ন, পাটকাঠি থেকে কাগজ এবং রস ও গুড় থেকে মল্ট ভিনেগার আবিষ্কার উল্লেখযোগ্য। দেশে ও বিদেশের বিভিন্ন বিখ্যাত গবেষ্ণামূলক পত্রিকায় তাঁর রচিত প্রায় ১০২টি গবেষণামূলক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।

ডঃ আতাউল করিমঃ
ট্রেন চলবে কিন্তু ট্রেনের চাকা লাইন বা ট্রাক স্পর্শ করবে না। চুম্বকের সাহায্যে এটি এগিয়ে চলবে এবং গন্তব্যে পৌঁছবে চোখের পলকে। বিশ্বের পরিবহন সেক্টরে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এবং বাস্তব এটি। আর এর পুরো কৃতিত্ব একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী। তিনি হলেন ডঃ আতাউল করিম। বিশ্বের সেরা ১০০জন বিজ্ঞানীর একজন। আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন ভার্জিনিয়ার নরফোকে অবস্থিত ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট (গবেষণা) ডঃ আতাউল করিমের এ সাফল্যের কাহিনি মার্কিন মিডিয়াতেও ফলাও করে প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষকেরা ৭ বছর ধরে এ ধরনের একটি ট্রেন তৈরীর গবেষণায় ফেডারেল প্রশাসনের বিপুল অর্থ ব্যয় করেন। কিন্তু তা সাফল্যের আশপাশেও যেতে পারেনি। অবশেষে ২০০৪ সালে এই গবেষণা প্রকল্পের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন ডঃ আতাউল করিম এবং দেড় বছরে ট্রেনটি নির্মাণে সক্ষম হন। পরীক্ষা সফল হয়েছে। এখন শুধু বানিজ্যিক ভিত্তিতে চালু করার কাজটি বাকি।

জার্মানী, চীন ও জাপানে ১৫০ মাইলের বেশী বেগে চলমান ট্রেন আবিস্কৃত হলেও তাতে প্রতি মাইল ট্রাক বা লাইনের জন্য গড়ে খরচ ১১০ মিলিয়ন ডলার, কিন্তু ডঃ করিমের এ ট্রেনে খরচ হবে মাত্র ১২/১৩ মিলিয়ন ডলার। দেখতেও আকর্ষণীয় এ ট্রেনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তা স্টার্ট নেয়ার পর লাইনকে স্পর্শ করবে না

ড. জামালউদ্দিনঃ
বিশ্বের সবচেয়ে কার্যকর সোলার এনার্জি সেলস উদ্ভাবনের মধ্য দিয়ে ম্যারিল্যান্ডের কপিন স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এবং গবেষক বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. জামালউদ্দিন ইতিহাস গড়েছেন। কপিন স্টেট ইউনিভার্সিটির ন্যাচারাল সাইন্সের সহকারী অধ্যাপক এবং ইউনিভার্সিটির নেনোট্যাকনোলজি রিচার্স সেন্টারের গবেষক ডঃ জামালউদ্দিন এবং তার পাঁচ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষানবিশ গবেষকরা স্পেক্ট্রোল্যাবের সোলার সেলের তুলনায় প্রায় ৪ পারসেন্ট অধিক কার্যকর সোলার এনার্জি সেল উদ্ভাবন করলেন। প্রসঙ্গত, এ মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সোলার এনার্জি সেল তৈরির শীর্ষস্থানটি দখলে রেখেছে বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান স্পেক্ট্রোল্যাব। ২০০৬ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সোলার সেল তৈরির সুনামটিও তাদের। নিজের এই উদ্ভাবনের বিষয়ে প্রতিক্রিয়াতে ডঃ জামালউদ্দিন জানান, এটা সত্যিই রোমাঞ্চকর এবং আশাব্যঞ্জক একটি বিষয় যা আরো অধিক নেনোট্যাকনোলজির ওপর গবেষণাকল্পে আমাদের আরো উৎসাহ যোগাবে। ড. জামাল উদ্দিন এবং তার গ্রুপ সোলার সেল থেকে শতকরা ৪৩.৪ পুনঃব্যবহারযোগ্য এনার্জি উৎপাদনে সক্ষমতা অর্জন করেছে যা বিশ্বে এই উৎপাদনের সর্বোচ্চ মাত্রা। ড. জামাল মেটাফিজিঙ্ক সফট ওয়ার-কমসল এবং পিসি-ওয়ান ডি ব্যবহার করে এই ক্ষেত্রে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন ।

ড. মাকসুদুল আলমঃ
২০০৮ সালে দেশের ৪২ জন বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদকে নিয়ে তৈরি ‘স্বপ্নযাত্রা’ নামক একটি উদ্যোগের মাধ্যমে পাটের জিনোম সিকোয়েন্স নিয়ে গবেষণার সূত্রপাত। পরে ২০১০ সালে নতুন উদ্যোমে আবারও গবেষণাটি শুরু হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অণুজীব বিভাগের ১১ জন গবেষক ও ডাটা সফটের ২০ জন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ তথ্য বিশ্লেষণের কাজগুলো করেছেন। ড. মাকসুদুল আলম একজন বাংলাদেশী জিনতত্ত্ববিদ। তার নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডাটাসফটের একদল উদ্যমী গবেষকের যৌথ প্রচেষ্টায় ২০১০ সালের মাঝামাঝি সময়ে সফলভাবে উন্মোচিত হয় পাটের জিন নকশা। ২০১০ সালের ১৬ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে পাটের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। গবেষণার তথ্য বিশ্লেষণ ও কারিগরি সহায়তা পাওয়া গেছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব হাওয়াই ও ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স মালয়েশিয়ার কাছ থেকে। গবেষণার বিভিন্ন স্তরে প্রায় দুই কোটি তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এই তথ্য ব্যাখ্যা করতে প্রয়োজন পড়েছে অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন একটি মিনি সুপার কম্পিউটারের। ৪২টি কম্পিউটার একসঙ্গে যুক্ত করে মিনি সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও ডাটা সফটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব জামান তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক কাজগুলো তত্ত্বাবধান করেন।

সত্যেন্দ্রনাথ বসুঃ
পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস ও বাঙালি বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নামে নামকরণ করা হিগস-বোসন কণাটি ‘ঈশ্বর কণা’ হিসেবেও পরিচিত। বিজ্ঞানী হিগস ১৯৬৪ সালে শক্তি হিসেবে এমন একটি কণার ধারণা দেন, যা বস্তুর ভর সৃষ্টি করে। এর ফলে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি সম্ভব হয়েছে। এ কণাটিই ‘ঈশ্বর কণা’ নামে পরিচিতি পায়। নিউক্লিয়ার গবেষণার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় সংস্থা সার্নের গবেষকেরা নতুন একটি অতিপারমাণবিক কণার খোঁজ পাওয়ার তথ্য জানিয়েছেন। ৪ জুলাই বুধবার যুক্তরাজ্য ও জেনেভায় আলাদা সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা এ দাবি করেছেন। গবেষকেদের দাবি, এই কণাটি হিগস-বোসন বা ‘ঈশ্বর কণা’র অভিন্ন বৈশিষ্ট্যের। ভূগর্ভস্থ লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডারে বিগ ব্যাং ঘটিয়ে এ কণার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার দাবি করেছেন সার্ন গবেষণাগারের বিজ্ঞানীরা। খুঁজে পাওয়া নতুন কণাটির বৈশিষ্ট্য হিগস বোসনের মতো হলেও এটিই হিগস-বোসন কণা কি না, তা জানতে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথাও জানিয়েছেন তাঁরা। ২০১০ সালে লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডারে মিনি বিগ ব্যাং ঘটানোর পর থেকে অপেক্ষার পালা শুরু। কিন্তু এ কণার অস্তিত্ব আদৌ আছে কি নেই, সে তথ্য জানার অধীর অপেক্ষায় ছিলেন গবেষকেরা। গবেষকেরা দাবি করেছেন, প্রাপ্ত উপাত্তে ১২৫-১২৬ গিগাইলেকট্রন ভোল্টের কণার মৃদু আঘাত অনুভূত হওয়ার তথ্য তাঁরা সংরক্ষণ করতে পেরেছেন। এ কণা প্রোটনের চেয়ে ১৩০ গুণেরও বেশি ভারী। সার্নে এ ঘোষণা দেওয়ার পর হাততালিতে ভরে ওঠে অনুষ্ঠানস্থল। গবেষক হিগস নিজেও এ পরীক্ষার ফলাফলে সন্তুষ্ট।

তথ্যসূত্রঃ নেট

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো পোস্ট!

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

একটি পেন্সিল বলেছেন: বিজ্ঞান্ব ছাত্রদের এগুলআ জানতে হয়

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

কিন্তু আমাদের বই পত্রে এনাদের কথা নেই ।

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫

পথহারা মানব বলেছেন: সুন্দর পোস্ট..পরে অনেক ভাল লাগলো। আমাদের বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের সাফল্য।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

কিন্তু এনাদের কথা কালে ভাদ্রে পত্রিকায় ছাড়া আর কোথাও পাওয়া যায় না ।

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: Response in the Living and Non-Living বইটিতে জগদীশ দেখিয়েছেন যে, জড়বস্তুও কোন কোন ক্ষেত্রে জীবের ন্যায় আচরণ করে। যেমন, একটি যন্ত্রকে একনাগাড়ে চালিয়ে রাখলে তার কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়। কিন্তু এটিকে যদি কিছু সময় বিশ্রাম দিয়ে আবার চালু করা হ্য়, এটি আবার ফুল ফাংশনে কাজ করতে পারবে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

ধন্যবাদ

৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: জগদীশ চন্দ্র বসু, ডঃ কুদরতে এ খুদা আর সত্যেন্দ্রনাথ বসু সম্পর্কে আগেই টুকটাক জানতাম। বাকি গুলো আজই প্রথম জানলাম। খুব চমৎকার তথ্যভিত্তিক পোস্ট! অবশ্যই পোস্টে ভাল লাগা!

শুভ কামনা জানবেন!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

ধন্যবাদ

৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: অপটপিকে একটা পরামর্শ দিই! প্রত্যেকটা বিজ্ঞানীর বর্ননার সাথে যদি তাদের একটা করে ছবি সংযুক্ত করে দিতেন, তাহলে আরো ভাল হতো। এবং পোস্টটাও একটু সৌন্দর্যময় হয়ে উঠতো!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

মোবাইল দিয়ে কাজটা অনেক কঠিন

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
এই গুণী মানুষগুলো নিয়ে কেন যে তেমন একটা সাড়াশব্দ নাই বুঝি না।

ডঃ আতাউল করিমের ব্যাপারটা আমাকে বেশি পীড়া দেয়। বিশ্বের সেরা ১০০ জন বিজ্ঞানীর একজন হওয়ার পরও তার নিজ স্বদেশের অনেকেই তার সম্পর্কে জানে না। :(

পোস্টটি ভাল লাগলো। +

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.