নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
অনেক দিন পর বাসায় যাচ্ছি । বন্ধুর বিয়েটাও আর এক ব্যাচেলর বন্ধুর বাসায় বসে খেতে হয়েছে । আল্লাহ ই জানে কপালে কি আছে ।
উকিল সাহেব আছে কিনা বাসায় সেটাও একটা ব্যাপার । ইনি সম্রাট আকবর এর মতন যে তার পুত্র কে আনারকলির সাথে বিয়ে দিতে চায় না । কিন্তু ইনি ব্যতিক্রম । সেলিমের গলায় আনারকলিকে ঝুলিয়ে দেয়াই যেন তার একমাত্র ব্রত । আরে আমিও সম্রাট পুত্র ভয় পাই না । যা হয় দেখা যাবে । পানি পথের যুদ্ধে এত বার জিতেছি । এবার ও জিতব ।
ভয়ে ভয়ে দুর্গে পা রাখলাম । বাসায় একদম ভুতুরে নিরবতা । ঘটনা কি !!!! অপু সাবধান । দরজা দিয়ে ঢুকতেই কাউকে দেখলাম না । যাক সোজা রুমে চলে যাই । ঠিক তখন ই শুনলাম
- দাড়াও !!!
এই রে গায়েবি আওয়াজ । আমি কি তবে সাধনার শীর্ষে পৌছে গিয়েছি । বাহ এত তাড়াতাড়ি । পৃথিবীর মানুষ এখন আমাকে এক নামে চিনবে । আহা !!! দিবা স্বপ্নে বিভোর আমি ।
- এই যে মহাপুরুষ, দিবা স্বপ্ন না দেখে এই দিকে আসেন ।
ও এতো দেখি গায়েবি আওয়াজ না । এযে সম্রাট আকবর ।
- তা বাবা মহাপুরুষ এত দিন কই ছিলেন?
- বাবা আমি একটু ভ্রমনে বের হয়েছিলাম ।
- তা কোথায় কোথায় গেলেন?
- এই তো বাংলাদেশের মধ্যেই ছিলাম ।
- কার সাথে গিয়েছেন?
- একা ।
- আর কেউ ছিল না?
ঘটনা কি !!!! ঘাপলা কোথায়? এত ভাল ব্যবহার তো আশা করা যায় না । ঘাপলা আছে । অনেক বড় গর্ত তৈরি হচ্ছে । আর আমার সাথে আর কে ছিল এটা কেন জিজ্ঞেস করল ।
- বাবা অপু এত কি ভাবছেন, এবার বাসা থেকে পালালে এই বাসায় কিন্তু আপনার আর জায়গা হবে না , উকিল সাহেব এর কড়া কথা ।
- ঠিক আছে আমি এই বাসায় থাকব না, এই ছাদে থাকব । উনি বাউন্সার দেয়ার চেষ্টা করেছেন আমি হুক করে দিয়েছি ।
- না তুমি এই বাসায় থাকতে হলে বউ নিয়া থাকবা । নয়ত এই বাসায় থাকবা না ।
- বাবা মানুষের বউ নিয়ে আসলে তো আমাকে জেলে যেতে হবে । এটা কি ঠিক হবে ।
- এই আমার সাথে উলটা পালটা বলবা না । তোমাকে বিয়ে করতে হবে । আমি তোমার জন্য মেয়ে দেখেছি । আজ ই বিয়ে হবে । তুমি ঘরে যাও ।
- আমার গার্ডিয়ান এঞ্জেল কই । চারপাশে খালি অন্ধকার । কে আমাকে এই যমদূতের কাছ থেকে বাচাবে ।
- শোন এদিক সেদিক তাকিয়ে লাভ নেই । তোমার মা বা বোন কেউ নেই বাসায় । যাও রুমে যাও ।
কি আর করা । পরেছ মোঘলের হাতে খানা খেতে হবে এক সাথে । দেখা যাবে পরে । আপাতত বিশ্রাম নেয়া যাক । বিকেল বেলা শুভ্র ভাইয়ের সাথে দেখা করতে হবে । উনাকে নাকি বিয়ে দিচ্ছে । এটা ঠেকাতেই হবে । আমাদের ব্যাচেলর্স সমিতির সভাপতি উনি । আর উনি বিয়ে করলে কিভাবে হবে । খেয়েদেয়ে একটা ঘুম দিলাম ।
একদম সেই লেভেল এর ঘুম । ঘুম থেকে উঠলাম এক সুন্দর কন্ঠ শুনে ।
- এই যে উঠুন ।
আহা এত সুন্দর ডাক । মনে হচ্ছে যেন রেজোওয়ান চৌধুরীর রবীন্দ্র সঙ্গীত । এমন ভাবে কেউ সারা জীবন ধরে ডাকত । ধুর এইসব কি ভাবি । মহাপুরুষেরা নারী সঙ্গ থেকে ধুরে থাকে ।
চোখ মেলে দেখল চায়ের কাপ হাতে দাঁড়ানো এক মেয়ে । সুন্দরী বলা চলে । কিন্তু আমার ঘরে ঢুকল কিভাবে । ও দরজা খোলা রেখেই ঘুমালাম ।
- আপনি কে ?
- সেটা পরে জানলেও চলবে । আগে চা নিন ।
- আমি মুখ না ধুয়ে কিছু খাই না ।
- সরি ভুলে গিয়েছিলাম ।
- আপনি ভুললেও কোন সমস্যা নেই । কারন আপনি তো আমার বউ বা প্রেমিকা না ।
- হতে কতখন ।
বাপ রে কি ডেঞ্জারাস কথা । মানে কি । চায়ের কাপ রেখেই সে চলে গেল । শুধু রেখে গেল এক মিষ্টি সুবাতাস । ধুর । না না । আমাকে নীতি থেকে কেউ সরাতে পারবে না ।
বাসা থেকে বের হলাম । উদ্দেশ্য শুভ্র ভাই । তিনি নাকি অনেক চিন্তিত । আসলে ই ব্যাপারটা চিন্তার । ভাই বিয়ে করছে । আর বিয়ে মানেই কারাগার ।
= এই যে শুভ্র ভাই কি খবর । কেমন আছেন । কই থাকেন কোন খবর ই নাই ।
= হইছে থাক । তোর ই তো খবর নাই । আবার আমার খবর নিতে আসছোস ।
= আরে কি যে বলেন ভাই । আপনারা আছেন বলেই তো বেচে আছি । তা আপনি বিয়ে করতে যাচ্ছেন ।
= হ্যা । ঠিক শুনছোস ।
= ভাই, আপনি আমাদের ব্যাচেলার্স সমিতির সভাপতি । আপনি এই কাজ করলে মেম্বারা কি করব ।
= কয় দিনে আগে তো বগা মানে সাংগঠনিক সম্পাদক বিয়ে করছে । কই আটকাইতে পারছ নাই ।
= ভাই আমি এলাকায় ছিলাম না । নাইলে ছিড়া ফাইলাইতাম ।
= হ, তুমি খালি চুল ই ছিড়তে পারবা ।
= ভাই তাইলে বিয়া কি ফাইনাল ।
= হ্যা ।
ভাই আর দাড়ালেন না । সোজা হাটা । তার গমন পথের দিকে চেয়ে রবি দা কে মনে পরে গেল, “যেতে নাহি দিব হায়, যেতে দিতে হয় , তবু চলে যায়” । তবে এখানে কিছুটা বদলে যাবে, “ বিয়ে নাহি দেব হায়, বিয়ে হয়ে যায়, তবু বিয়ে করতে হয়” । একে একে সবাই শিকলে পরে যাচ্ছে । কি হবে ।
মনে মনে ভাবছিলাম । কে আমাকে আশা দেবে, কে আমাকে ভরসা দেবে । আজ বুঝতে পেরেছি কেন সেদিন বাংলার শেষ নবাব হেরে ছিলেন । মীর জাফরা মরে নাই । শেষ পর্যন্ত শুভ্র ভাই ।
= এই যে মিস্টার একা একা কি ভাবছেন?
চাওয়ালী এখানে কি করে । ধুর দিন টাই খারাপ ।
= আমি নিউটন আইনেস্টাইন গ্যালিলিও আর্কেমিডিস এর সবার তত্ত্ব এক জায়গায় করে সমীকরন মিলানোর চেষ্টা করছি ।
= ভাল তা সমীকরন মিলেছে । সুন্দরী বলল ।
শুনেছি সুন্দরীদের সাথে বেশি কথা বলতে নেই । এরা ভারী ভারী কথা ধরতে পারে না । এখন প্রমান গেলাম ।
= না মিলে নাই । আর মিললেও আপনাকে কেন বলব । রাগে আমার গা জ্বলছে । চিন্তায় গলা শুকিয়ে আছে । তার মধ্যে উনি এসেছেন ।
= তা এত চিন্তা কিসের? আপনি তো বিয়ে করেনি । তাহলে নাহয় চিন্তা করতেন ।
= দেখেন আমার মাথা এমনিতেই গরম । আর আলিফ লায়ালার ডাইনীদের সাথে আমি কথা বলতে চাই না ।
= আমাকে দেখে আপনার ডাইনীদের কথা মনে হল ।
= আয়ানাতে ওই মুখ দেখবে যখন । মুখের উপর লম্বা নাক পরবে চোখে । আপনাকে দেখলে ঝাড়ুতে উড়ে বেড়ানো ডাইনীদের কথা মনে হয় ।
= এই জন্য ই আপনার বিয়ে প্রেম ভালবাসা কিছু ই হয় না । আর হবেও না ।
= আমি তো এইটাই চাই । আর শুনেন । আমি আপনার জন্য একটা বড় দেখে ঝাড়ু কিনে আনব । ওইটায় চড়ে রাতের আকাশে উড়ে টুড়ে বেরাবেন । তবে সাবধান মানুষ এখন রাত জেগে ফেসবুক চালায় ।
= আপনি কিন্তু এবার বেশি বেশি বলছেন । আপনি জানেন আমি কে । কি আমার পরিচয় ।
এই বার লাইনে আসছে । মজা পাচ্ছি । মাথার ভেতরে থাকা টেনশন ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে । এখন থামলে হবে না । চালিয়ে নিতে হবে ।
= আপনি কে তা জেনে আমি কি করব । আপনি ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে হন বা পুতিনের ভাতিজি । আমার তাতে কিছু আসে যায় না । তবে হ্যা বিল গেটস হলে ভেবে দেখতাম । ডাইনী হলেই চেহারা মোটামুটি ভাল ।
= মিস্টার আমার ধৈয্যের পরীক্ষা নিয়েন না । আমি যদি রেগে যাই তখন কিন্তু খুব খারাপ হইয় ।
= আরে আমি তো আপনার সাথে কথা বলছি এইটাই বেশি । এখন ও আমার সামনে থেকে যান না কেন ।
হঠাত আমাদের বাসার ডাইনী সোফান ইজবা হাজির । নীলিমা আপু তুমি এখানে । কি করো । ভাইয়া নিয়ে এসছে ।
= আরে রাখো তোমার ভাইয়া । সে আমাকে ডাইনী বলেছে । ঝাড়ুতে উড়ে বেড়ানো ডাইনী ।
= আমি বললাম, তবে হ্যা আপনার কিন্তু সারারা গুলের সাথেও হালকা মিল আছে ।
নাবিলা বলল, আপু তুমি ওর কথা কিছু মনে করো না । ও এমন ই । বাসায় চলো । তোমার সাথে কথা আছে ।
আমি দেখলাম আমার যেন কোন দাম নেই । আমি বললাম, এই ডাইনী উনি আমাদের বাসায় যাবে মানে কি ।
নাবিলা বলল, তোকে আটকানোর ব্যবস্থা হচ্ছে । এবার দেখি কিভাবে পালাস ।
এইটা শুনে আমার আত্মা উড়ে গেল । নীলিমা নামের মেয়ে টা দেখি লজ্জা পাচ্ছে । আল্লাহ আমার চারপাশ ঘুরতেছে । আমার ব্যাচেলর্স সমিতির কি হবে । কে একে দেখে রাখবে ।
আল্লাহ, আমার ব্যাচেলর্স সমিতি কে তুমি বাচাও ।
গল্পঃ ব্যাচেলর্স সমিতি
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আসলেই শুধু গল্পে সম্ভব
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮
সনেট কবি বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য ।
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
তা বিয়ার দাওয়াত খানা...
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ভাই বিয়া শাদী ঝামেলার বিষয় । একা একা থাকাই ভালা ।
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: কথোকপকথোনের সময় = ব্যবহার না করে হাইফেন - ব্যবহার করুন। লেখাটা পড়ে কিছুই বুঝতে পারছিনা। খুব বেশি চরিত্র নিয়ে এসেছেন। এবং এদের মধ্য সম্পর্ক গুলি খুব পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে না।
ধন্যবাদ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
প্রথমে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
আমি একটা এক্সপেরিমেন্ট করলাম । এখনো শিখছি । তাই এটাকে এক্সপেরিমেন্ট হিসেবেই দেখছি ।
আপনার এডভাইস গুলো অনেক কাজে লাগবে । পরবর্তিতে চেষ্টা করব ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৮
মা.হাসান বলেছেন: ভালো লাগলো। আশা করি সিরিজের পরের পর্ব শীঘ্রই আসবে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
অবশ্যই আসবে । তবে এটা এক্সপেরিমেন্ট ছিল । আমি গল্প লিখতে পারি না ।
এটা চেষ্টা করলাম ।
ধন্যবাদ ।
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সংলাপগুলো বড্ড জড়িয়ে গেছে। ঠিক বুঝতে পারছি না । আপনি বরঞ্চ নীল আকাশভাই এর পরামর্শটা একটু অনুসরণ করুন ।আগামীতে নিশ্চয়ই সমস্যাটি কাটিয়ে উঠতে পারবেন।
শুভকামনা জানবেন
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
অবশ্যই ফলো করব । আর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
এই এক্সপেরিমেন্টটা আমাকে অনেক হেল্প করবে ।
ভাল থাকবেন ।
৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: বড্ড অগোছালো মনে হলো।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমার নিজের কাছেই তো মনে হচ্ছে । আসলে গল্প লিখতে চেষ্টা করে করলাম । ভুল গুলো জানলাম । কিভাবে লিখতে হবে বুঝার জন্যই এটা দেয়া ।
৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ভালো লিখেছেন। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
কতটুকু ভাল সেটা জানালে আরো উপকৃত হতাম ।
ধন্যবাদ ।
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০
নজসু বলেছেন:
ভাই এই সমিতির কারণে কত লোক যে দাওয়াত খাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে
তার হিসাব কে দেবে?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
সমিতি তো শেষ । এখন আর নাই । আমি ছাড়া আর দুই বন্ধু আছে । বাকি সবাই বিবাহিত ।
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপুভাই,
আমি ভেবেছি আপনি বুঝি মহাপুরুষের পরবর্তী পর্ব পোস্ট করেছেন। ব্যস্ততার জন্য হয়তো পেরে ওঠেননি, শীঘ্রই পাবো আশাকরি । সিরিজ চলতে থাকুুক।
শুভকামনা রইল।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
কি বলব আপনাকে ভাষা খুজে পাচ্ছি না ।
আজকেই এর একটা পর্ব দেব বলে ঠিক করেছি ।
সকাল থেকে মাথায় এটাই ঘুরছে ।
ধন্যবাদ ভাই ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩০
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: এমনটা শুধু গল্পেই সম্ভব