নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ সুইট রিভেঞ্জঃ স্টোরি অফ রিভেঞ্জ

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯






(১)

আরিফ অনেক ব্যস্ত । তার এখন দিন কাটে বিভিন্ন মিটিং এ । এই বছরের তরুন ব্যবসায়ী হিসেবে তাকে রিওয়ার্ড দেয়া হবে । এছাড়া কয়েকটা ম্যাগাজিনে তাকে নিয়ে ছোটখাটো ফিচার করেছে । আসলে ছোট একটা কোম্পানি শুরু করেছিল তিন বছর আগে । আজ সেটা বড় হয়ে মাথা উচু করে দাড়িয়েছে । তার হাতে সময় কম থাকে । সে নিজেও জানে না তাকে কখন কোথায় থাকতে হয় । তার মিটিং এর কোন শেষ নেই । তার উপর আবার কর্পোরেট ডিনার দাওয়াত তো আছেই । তাই তার হাতে একদম সময় থাকে না । তবে তার অফিসের সবার খোজ সে ঠিক ই রাখে ।

তার অফিসের যত লোক আছে সবাই শুধু তার ব্যবহার এবং ভালবাসার জন্য ই অফিসে আছে । এটা সবার সেকেন্ড হোম হয়ে গিয়েছে । সবার আন্তরিকতা আর ভালবাসায় এটা আসলে কর্মস্থল বাসা মনে হয়ে । এ জন্য কাজে কোন ভাটা পরতে দেয় না । সবাই তার নিজ নিজ জায়গাতে ডেডিকেটেড । তাদের কাজের প্রসংশা আরিফ সব সময় করে থাকে ।

আজ হঠাত করে এইচআর সুমন ফোন করে বলেছে যে জরুরী ভিত্তিতে তাকে অফিসে আসতে । কি যেন কাজ আছে । এই ছেলেটার মেধা আরিফ কে মুগ্ধ করে । সে সব সময় তার কাজে পারফেক্ট হতে চায় । কোম্পানির এইচআর ডিপার্টমেন্টের পুরো দায়িত্ব তাই সুমনের উপর চাপিয়ে সে নিশ্চত হয়ে গিয়েছে । অথচ আজ জরুরী তলব করেছে । কে জানে কি বলবে ।

অফিসে নিজের রুমে ঢুকে সুমন কে আসতে বলল ।

- আসতে পারি স্যার ।
- সুমন বলছি না আমাকে স্যার বলবা না ।
- ঠিক আছে ভাইয়া ।

এখন বলো কেন ডেকেছো । আমার হাতে অনেক কাজ আছে । তোমার ফোনে আসলাম । অন্য কেউ হলে আসতাম না । বলল আরিফ ।
জানি ভাই । আমিও জরুরী ছাড়া আপনাকে কেন ঢাকব । তবে আপনি প্লিজ কোন কিছু ভাববেন না । আর আপনাকে একটা জিনিস দেখাব । বলে থামল সুমন ।

কি দেখাবে? কৌতুহলি দৃষ্টি নিয়ে আরিফ তাকিয়ে আছে ।

সুমন বলল, ভাই আপনি তো জানেন আপনার জন্য আমরা একজন লোক খুজ্জচ্ছি । যাকে বলে পিএস আরকি । এটা তো জানেন ।
আরিফ বলল, হ্যা । এটা নিয়ে আর ভাবার কি আছে । তোমার উপর আমার ভরসা আছে ।

সুমন তখন বলল, ভাই আমি একটা সিভি পেয়েছি । সেটা দেখাতে চাই । আর আপনার সিদ্ধান্ত চাই । তাহলে এটাই ফাইনাল না হলে ইন্টারভিউ হবে ।

এবার আরিফ ভাবতে লাগল । একটা সিভি দেখাবে । কি আছে সিভিতে । যার জন্য তাকে এত বিজি সিডিউল থেকে ঢেকে এনেছে । এসব ভাবছে । ঠিক তখন সুমন তার ল্যাপটপ থেকে সিভিটা ওপেন করে আরিফের দিকে বাড়িয়ে দেয় ।

আরিফ সিভির দিকে তাকিয়ে ছোট একটা হাসি দেয় । সুমন কে বলে যাও ইন্টারভিউ এর আয়োজন করো । এবার আমিও থাকব ।

(২)

সাত বছর আগে ........

- আরিফ আমার একটা , না না কয়েকটা জিনিশ লাগবে । একটু এনে দিবা ।
- কি যে বলো রিমি । এনে দিবো চিন্তা করো না । কি কি লাগবে সেটা জানিও ।

রিমি আর আরিফ এক সাথে পড়াশুনা করে । দুজনেই একে অপর কে ভালবাসে । তবে আরিফ মনে হয় বেশি বাসে । এটা নিয়ে ওর বন্ধুদের সাথে প্রায় ঝগড়া হয় । রিমি নাকি ওকে ধোকা দেবে । বিয়ে করবে না । আরিফ হেসে উড়িয়ে দেয় ।
রিমি সকল প্রয়োজনে আরিফে পাশে পায় । কোন নোটস, এসাইনমেন্ট এমনকি পরীক্ষাও এক সাথে দেয় । রিমি ও জানে আরিফ ওকে পাগলের মত ভালবাসে । তার যখন যা লাগে আরিফ কে বললেই সব হাজির ।

ছেলেটা যেনো জাদু জানে । মনে হয় উপরওয়ালা আরিফ কে সব কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন । ওর কাছে অসম্ভব বলে কোন কিছু নেই । রিমি আর আরিফ দুজনেই যেন একে অপরকে আয়নার মত করে বোঝে । রিমি মুখ খোলার আগেই আরিফ সব বুঝে যায় । যেন মুখ দেখে পড়তে পারে সব । রিমি নিজেও জানে না ছেলেটা কিভাবে এটা পারে । শুধু ভাবে এতটা ভালবাসা সে কোথায় রাখবে ।
তাদের পরিচয়টাও হুট করে হয় । সেই থেকে চলতে থাকে । বিশ্ব বিদ্যালয়ের দিন গুলো যেন উড়ে চলে । ক্লাস ছাড়া বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা আর ট্যুরে কেটে যেতো দুজনের দিন । তাদের নিয়েও মেতে থাকতো বন্ধুরা । তারা দুজনের একজন মিস হলে যেন সব ঝিমিয়ে পরতো ।

তাদের ঘিরেই সব চলত । কিন্তু কে জানত সব কিছু এক ঝড়ে এক নিমিষে শেষ হয়ে যাবে । শুধু ভেবেছে এটা তো হবার ছিল না । কেই বা বুঝতে পারেছে শেষ পর্যন্ত কিছুই আর থাকবে না । সব কিছু ধুলায় মিশে যাবে । যেন এখানে কিছুই ছিল না । সব যেন নতুন ভাবে গড়তে হবে ।

কেউ বুঝতেও পারল না কি এক অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছে সব কিছু । অথচ একজন ঠিক ই মনে রেখেছে । সে শুধু অপেক্ষা করবে বলে নিজেকে আড়াল করে এগিয়েছে সামনের দিকে ।

তারপর শুধু ই অপেক্ষা ।

(৩)

সুমন কে বলার পর সে কাজে নেমে পরে । যত ভাবে খবর নেয়া যায় সে সব কিছু যোগাড় করে । কিভাবে করেছে সেটা সেই জানে । জানে আরিফ তাকে এই বিষয়ে কিছু বলবে না । কারন এটাও জানে আরিফ নিজে চাইলে খবর নিতে পারত । কিন্তু তার এসবের উপর আর কোন ইন্টারেস্ট নেই । সে সব কিছু অনেক আগেই ছেড়ে দিয়েছে । তবুও সিভিটা আসায় সে একবার একটা চেষ্টা করে দেখতে চায় । তাই সুমনে খবর নিতে বলেছে ।

ইন্টারভিউ হবে দুদিন । এক দিন শুধু স্পেশাল একজনের হবে । সেটার জন্য আরিফ নিজেকে তৈরি করছে । কারন সে সুমন আসার পর আর ইন্টারভিউ নেয়নি । কারন ছেলেটার মানুষ চেনার ক্ষমতা অসাধারন । তাই তাকে এই বিষয় নিয়ে ভাবতে হয়নি । তবে এবারের ইন্টারভিউ একটু ভিন্ন । তাই সে নিজেকে তৈরি করছে । হয়ত তার অপেক্ষার দিন শেষ হয়ে আসছে ।
আজ সেই দিন । আরিফ নিজেকে পরিপাটি করে সময় মত অফিসে ঢুকে অপেক্ষা করছে ।
আসতে পারি? খুব আস্তে ও নিচু স্বরে একজন বলল ।

জ্বী আসুন । আরিফ বলল । আরিফ নিজেকে উলটো দিকে করে রেখেছে । বসুন । আরিফ বলল ।

- স্যার আমার সিভি ।
- আপনার সিভি আমরা দেখেছি ।
- আমার জানা মতে আপনার তো এই জবটা দরকার নেই ।
- না স্যার আমার জবটা খুব দরকার । আমি অনেক বিপদে আছি ।
- এমন কিছু বলুন যা আপনার সিভিতে নেই ।
- আমি যা বলবেন তাই করতে পারব স্যার ।

আমি যা বলব তাই করতে পারবেন । এটা তো আপনার স্বভাবে নেই । মিস রিমি নাকি মিসেস রিমি বলল ।
আপনি আমার ডাক নাম জানলেন কিভাবে স্যার । আমি তো সিভিতে এই নাম দেইনি । রিমি জিজ্ঞেস করল
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে খোজ নিয়েছি । আমরা একজন লোক নেবো । তার ব্যাপারে তো খোজ নিতে হয় তাই না । যেন তেনো লোক তো নিতে পারি না । আরিফ বলল । সে তখন ও উলটো দিকে ঘুরে আছে ।

স্যার আপনাকে কেউ ম্যানার শেখায়নি । এত বড় কোম্পানি চালান অথচ উলটো দিকে ঘুরে ইন্টারভিউ নিচ্ছেন । রিমি বলল রাগত্ব স্বরে । তার কেন জানি বিষয়টা পছন্দ হচ্ছে না ।

তখন আরিফ ইন্টারকমে রিসেপশনিস্ট কে বলল, শুনুন আমার জন্য দুধ চা চিনি বেশি দিয়ে আর ম্যাডামের জন্য কড়া লিকাড়ে দু চামচ চিনি দিয়ে রং চা । উনি এটা পছন্দ করেন ।

রিমি প্রচন্ড রকমের ধাক্কা খেলো । এটা উনি কিভাবে জানল । এটা তো কিছুতেই জানা সম্ভব নয় । নাকি তার পরিচিত কেউ ।
তো মিসেস রিমি, আপনি তো আর কিছুই বললেন না । আমি যা বলব তা আপনি করতে পারবেন । এটা তো আপনি বললেন কিন্তু আসলেই কি তাই?

জ্বী স্যার পারব । দৃঢ়তা নিয়ে উত্তর দিল রিমি ।

এর মধ্যে পিয়ন চা দিয়ে গেল । রিমি দুধ চায়ের দিকে তাকিয়ে আছে । বেশি করে দুধ আর চিনি দিয়ে আরিফ চা খেতো । সেটা মনে পরে গেল । ছেলেটার সাথে সে যা করেছে তার ক্ষমা নেই । সে জানে আরিফ এখন ব্যবসায়ী তবে তার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানে না । কারন এটাও তার স্বভাবে নেই । বিপদে পরেছে বলেই সে এপ্লাই করেছে । কারন তার স্বামীর ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে । তাই সে ইন্টারভিউ দিতে এসেছে ।

মিসেস রিমি আরিফ ডাক দিল, কোথায় হারিয়ে গেলেন । অতীত নিয়ে কে পরে থাকে বলেন । আপনার মত স্মার্ট মেয়েরা তো পায়ে মাড়িয়ে সামনে এগিয়ে যান । আমার মনে হয় আপনি তাদের একজন ।

স্যার আপনি এখনো আমার দিকে ফিরলেন না । এটা তো ইন্টারভিউ না । আর আপনি কি প্রশ্ন করছেন । রিমি বেশ ঝাজ নিয়ে বলল ।
আরিফ মুচকি হেসে বলল, ম্যাম আপনি জব এর জন্য এসেছেন । আমি না । এটা আমার ইচ্ছে আমি কিভাবে প্রশ্ন করব । আপনার কাজ উত্তর দেয়া । তাই নয় কি ?

রিমি ভেবে দেখলো । আসলে সে চাকরিটা দরকার । তাই যেকোন ভাবে হোক একটা জব এ ঢুকতে হবে । তার জন্য যদি এর সাথে থাকতে হয় তবে তাই । স্যালারি নেহায়েত কম দেবে না । সব দিক থেকে ভাল ।

আরিফ আবার বলল, কি ভাবছেন আমার সাথে থাকতে হবে । বিভিন্ন ট্যুরে যেতে হবে । তাই ।

স্যার আপনি কিভাবে বুঝলেন । আমি এটাই ভাবছি । রিমি সপ্রশ্ন দৃষ্টিতে ।

চেয়ার ঘুরিয়ে এবার আরিফ নিজেকে উপস্থাপন করল । রিমি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল । সে ভাবেনি কোন দিন আরিফের সামনে এভাবে এসে দাঁড়াবে । ছেলেটার সাথে সে যা করেছে তার ক্ষমা নেই ।

রিমি উঠে দাড়ালো । বলল ইন্টারভিউ নেয়ার জন্য ধন্যবাদ স্যার । আপনার অনেক সময় নষ্ট করেছি ক্ষমা করবেন । আরিফ উত্তর দিল, ক্ষমা সে চার বছর আগেই করে দিয়েছি । তবে একটা কথা বলি আপনাকে মিসেস রিমি আপনি উচ্চ ভিলাষী তবে সেটা যদি আপনি আমাকে বলতেন আমার খারাপ লাগত না ।

ভাল থাকবেন স্যার । বলে রিমি চলে গেল ।

আপনি ভাল থাকবেন মিসেস রিমি । চেষ্টা করুন মানুষ কে ভালবাসার ।

চায়ের কাপ হাতে কাচের অফিসে কিনারায় গিয়ে যেখান থেকে পুরো শহর দেখা যায় । চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে আরিফ ভাবছে । আজ পুরো শহর তার পায়ের নিচে । এটাকেই বোধহয় বলে সুইট রিভেঞ্জ ।

(রাত তিনটায় ও যখন ঘুম আসছিল না তখন এটা লিখেছি । জানি না কেমন হয়েছে । তবে গল্প লেখার চেষ্টা করছি ।)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চেষ্টা করলে ভালো হতেই হবে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



আরো চেষ্টা করতে হবে ।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

আতোয়ার রহমান বাংলা বলেছেন: লাইক দিলাম।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



ধন্যবাদ ।

তবে কোন মতামতঁ থাকলে আরো ভাল লাগতঁ ।

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভালো লেগেছে মিস্টার গ্রেট! আপনার লেখার হাত ভালো। লিখতে থাকুন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




বেস্ট এর কাছ থেকে মন্তব্য পাওয়াটা সৌভাগ্যের ।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্লটটা চেনা । তবে ভালো লিখেছেন। পোস্টে লাইক।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।


কয়েকটি জায়গায় একটু টাইপো হয়ে আছে। যেমন- দাঁড়িয়েছে , খোঁজ ,ডাকবো (ঢাকব হয়ে আছে) , জিনিস, আরিফকে, বিশ্ববিদ্যালয় (একসঙ্গে হবে)






২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



প্রিয় পদাতিক ভাই
এই জন্য আপনারে আমার বেশি ভাল লাগে । হ্যা প্লটটা চেনা তবে কেন জানি রাত তিনটায় মনে হলো লিখে ফেললাম ।

পরের বার খেয়াল রাখব ।

আপনার জন্য এক রাশ ভালবাসা ।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব এ আরিফ দের সংখ্যা খুব কম।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





আসলেই কম । তবে দেখা যাক কি হয় ।

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ধরণের প্লটের গল্প পড়েছি; তবে, আপনারটা লিখতে গিয়ে আপনি একটু ইমোশানেল হয়ে গেছেন

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



স্যার ধন্যবাদ এবং ভালবাসা নিয়েন

জানি না আপনি কিভাবে বুঝেছেন । আসলেই ইমোশনাল হয়ে পরেছি ।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ভালোবাসলে কোনো রিভেঞ্জ নেই, তাই সুইট রিভেঞ্জ ;)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





এইটু না নিলে নিজের সাথেই অন্যায় করা হবে ।

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৩

সুমন কর বলেছেন: হুম, তাড়াতাড়ি লেখা হয়েছে। প্রথম দিকে উপস্থাপনে একটু এলোমেলাে আছে। যা হোক, কমন প্লট সব মিলিয়ে কিন্তু ভালোই লাগল।
+।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





ধন্যবাদ দাদা ।

আসলে মাথা চলে আসল লিখে ফেললাম আরকি ।

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট,




খারাপ হয়নি খুব একটা। রাত তিনটেয় ঘুম ঘুম চোখ ও মন নিয়ে লেখা। তাই কিছু টাইপো থাকাই স্বাভাবিক। কাহিনীর মূল জায়গাটি অনেকটা সিনেমার একটি খন্ডিত অংশের মতো।
আর ভালোবাসায় কোনও রিভেঞ্জ থাকতে নেই, ভালোবাসা তা যতোই স্বল্প পরিসরে হোকনা কেন রিভেঞ্জ নেয়া ঠিক নয়। রিমিকে চাকুরীটা দিলে রিভেঞ্জটা "সুইট" হতে পারতো!

গল্প বা যা-ই লিখুন না কেন তাড়াহুড়ো করবেন না। সময় নিয়ে লিখুন, কাঁটাচেরা করুন, ভালো হবেই একদিন।
শুভ কামনায়।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





রিভেঞ্জ জিনিস টা আমিও আনতে চাই না । তবে কেন জানি চলে আসে ।

হয়ত অতীতের কিছু জিনিসের কারনে এটা হয় ।

এরপর থেকে আর তাড়াহুড়ো করব না । লিখব ড্রাফট করবো । প্রুফ করব ।

ধন্যবাদ ।

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২

বলেছেন:

মিস্টার গ্রেট ইজ বেস্ট -------------ভালো লাগল।



টাইপো আছে

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




পরবর্তিতে এগুলো খেয়াল রাখব ।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

নীল আকাশ বলেছেন: অপু ভাই,
শুভ অপরাহ্ন।
আপনার গল্পটা পড়লাম। প্লট ভাল। তাড়াহুড়ো করে না লিখলে আরও ভাল হতো।
আপনার এই ছোট গল্পের মিসিং কয়েকটা ফ্যাক্ট নীচে বললাম, এই গুলি খেয়াল রাখবেন।
১- সুচনা সব সময় ছোট হয় আর তারপর থেকে ১, ২, ৩ বড় প্যারা লিখবেন। সুচনার সময় না।
২- ফিনিসটা আরও সময় নিয়ে সুন্দর করে লিখবেন। ছোট কিন্তু ভাল হতে হবে। এটাই পাঠকের মনে থাকে শেষ পর্যন্ত।
৩- বাস্তবতার বাইরে কিছু লেখার চেস্টা করবেন না। ইন্টারভিউ এর সময় আরিফের চেয়ারে উল্টো হয়ে বসা বা রিমির কথার স্টাইল নরমাল না। এবনরমাল কিছু লিখবেন তো সেটা কারন দেখিয়ে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলবেন। রিমির এত এগ্রেসিভ ভাষা ইন্টারভিউ এর সময় খুব অড লেগেছে। এই রকম যতটা পারেন এভয়েড করবেন।
৪- প্রতিটা কথোপকথনের সময় সামনে হাইফেন ব্যবহার করুন। কিছু জায়গায় মিস হয়ে গেছে....
৫- ফাইনাল পোষ্ট দেবার আগে প্রিভিউ তে ভাল করে পড়ে নিবেন। কিছু জায়গায় তুচ্ছ ভূল রয়ে গেছে..

আপনি গল্প লিখেন না, সে হিসেবে এটা আমি বলব দুর্দান্ত প্রচেস্টা।
আরও লিখুন, লিখতে লিখতেই হাত খুলে যাবে বেশ....ভূল থেকেই তো সবাই শেখে......চেস্টা না করলে শিখবেন কিভাবে?
আপনার আরও গল্প আমি পড়তে চাই!
শুভ কামনা রইল!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




প্রিয় নীল ভাই,

ধন্যবাদ আপনার গুরুত্বপূর্ন মন্তব্যের জন্য ।

১। আসলে সুচনা মাথায় এসেছিল তাই ওটা বড় হয়েছে । তবে এরপর থেকে খেয়াল রাখব ।

২। ফিনিশিং কেমন হবে আগে ভাবিনি । ফ্লো তে চলে এসেছে ।

৩। আসলে এটা আমার নিজের জীবনের একটা ইচ্ছে বলতে পারেন । তাই এটা ভাবেই লিখেছি ।

৪। হাইফেন এর ক্ষেত্রে আসলে লিখেছি যখন তখন ঘুম ঘুম চোখে ছিলাম । যাস্ট লিখে ফেলেছি ।

৫। এটা আমার ভুল । আসলে কয়েক বার চেক করা উচিত ছিল ।

ভাল থাকবেন । ধন্যবাদ ।

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

টুনটুনি০৪ বলেছেন: লাইক দিলাম।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




ধন্যবাদ । তবে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকব ।

১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কমন প্লট....
ধোঁকা, ভালোবাসা আর প্রতিশোধ....
ভাইভার ব্যাপারটা অন্য রকম হয়ে গিয়েছে.... :D

তবে পড়ার সময় অপচয় হয়নি..... B-)

পোস্টে ভালোলাগা..... :)

আমার ব্লগে প্রায়ই উঁকিঝুঁকি মারেন তাই না ;)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



নতুন পোস্টের জন্য মারতেই হয় ।

ব্লগে আসি যখন প্রতি দিন ই উকি দিয়ে যাই ।

:D :D :D

১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৫

কালীদাস বলেছেন: রাত তিনটায় ঘুম না আসায় এই গল্প? ঘটনা কি আসলে? ;)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:






আসল ঘটনা অন্য । আপনি যে ধরতে পারছেন এই জন্য ধন্যবাদ ।

দেখা যাক কোথায় যেয়ে ঘটনা থামে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.