নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাচেলর্স রঙ্গঃ তিন বন্ধুর দুনিয়া (বাড়ি ভাড়া)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩২




এবার নিয়ে গত ৮ মাসে পাঁচ বার বাস বদল করতে হচ্ছে। আল্লাহ জানে কপালে এবার কি আছে। প্রতিটি বাসায় কোন না কোন ঝামেলা হবে। তবে এই শেষ বারেরটা একটু বেশি হয়ে গিয়েছে। হাতি আর জলহস্তির জন্য একটা বাসায়ও দেড় দু মাসের বেশি থাকতে পারিনা। এগুলারে পয়দা করছে কে।

একে তো ভীষন রোদ তারপর ছাতা নিয়ে বের হইনি। এক জায়গায় দেখলাম আখের রস বিক্রি করছে। আমি আর অর্চি দুজন মিলে আখের রস নিলাম। অর্চি নিমিষেই শেষ করে ফেলল। আমি খুব আয়েশ করে রস খাচ্ছি। অনেকটা রাজা বাদশা স্টাইল। আহা!!! কি শান্তি। অর্চি আমার উপর বিরক্ত। তবুও আমি এভাবেই খাচ্ছি।

হঠাত অর্চি বলল, তোর জমিদারগিরি শেষ হয় না। আমি উদাস ভাবে তাকিয়ে বললাম, আগের দিনের জমিদারদের একটা আলাদা ঘর থাকত সেখানে সুরা পান সহ নানা বিনোদন এর আয়োজন থাকত। কি জীবন ছিল। ‘ তোর এই উদাস কথা বন্ধ কর, বাসা খুজতে হবে না হলে দুদিন পর গাছ তলায় জায়গা হবে’ অর্চি বিরক্ত হয়েই বলল। অগ্যত রস শেষ করে আবার বাসা খোজায় মনযোগ দিতে হলো।

একে তো ব্যাচেলর তার উপর জলহস্তি সাইজের একজন সাথে, তাকে দেখেই রিজেক্ট করে দেয়। আমি অর্চিকে বললাম, দোস্ত গাছ তলায় থাকার একটা অভিজ্ঞতা নিলে কেমন হয়। ও যেভাবে তাকাল তাতে মনে হচ্ছে পারলে এখানেই আমাকে মাথার উপর তুলে আছড় মারে। কিন্তু দেহ জলহস্তির মত হলেও মনটা হামিংবার্ডের মতই হালকা ও তুলার মত নরম।

দোস্ত এই বাসাটাই শেষ, আর আজ কোন বাসায় যাব না, অর্চি বলল। আমিও বললাম ঠিক আছে। না হলে আগের বাসার আঙ্কেলের পা ধরে বসে যাব। কি বলিস। অর্চির মনে হল আমাকে অন্য কোন জগতের বাসিন্দা। কারন আমি সচরাচর কারো পা ধরব এটা সে কল্পনাতেই ভাবতে পারে না।

এসব ভাবতে ভাবতে পাচ তলা বাসার দোতলায় বাড়িয়ালার দরজায় নক করলাম। এক আঙ্কেল দরজা খুলে দিল। বলল কলিং বেল কি চোখে দেখা যায় না। আমি তাড়াতাড়ি দরজা লাগিয়ে কলিং বেল বাজালাম। উনি আবার দরজা খুলে তাকিয়ে রইলেন আমার দিকে। যেন এলিয়েন তার দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। উনি আমাকে বললেন, এটা কোন ধরনের অভদ্রতা। এভাবে কেউ করে নাকি। দরজা তো খুলে ছিলাম লাগিয়ে দিয়ে কলিং বেল বাজানোর মানে কি!!! আমি বললাম, আঙ্কেল বাসা ভাড়া নিতে এসছি। শুনলাম আপনার ছাদের রুমটা খালি। ‘ কে বলেছে খালি?’ আঙ্কেল আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন। তারপর দড়াম করে মুখের উপর দরজা লাগিয়ে দিলেন।
আমরা নিচে নেমে আবার উপরে উঠলাম। তারপর কলিং বেল বাজালাম।

আবার সেই আঙ্কেল দরজা খুলে দিলেন। আমাদের হাতে টুলেট এর বোর্ড দেখা জিজ্ঞেস করলেন ফ্যামেলি সহ থাকবে। আমি আর অর্চি দুজন দুজনার দিকে তাকিয়ে বললাম। আঙ্কেল আমরা ওইটাপের না। উনি রেগে বললেন, এই ছেলে তুমি আমার সাথে ফাইজলামি করো। আমি বললাম, আপনি তো আমার বেয়াই না। ফাজলামি কেন করব। আমার বাসা থেকে এখন বেরিয়ে যাবে। যাও, বলে আবার মুখের উপর দরজা লাগিয়ে দিলেন। সব আশা ভরসা শেষ। কেন জানি মনে হচ্ছে এই বাসাতেই আমাদের ঠিকানা হবে। তবে আর একবার চেষ্টা করা যাক। দানে দানে তিন দান। এবার হবেই।

এবার অর্চি বলল তুই কোন কথা বলবি না আমি বলল। আমিও সুবোধ বালকের মত কথা মেনে নিলাম। ঢাকার রাস্তায় দেখেছি সুবোধের নাকি সময় ভাল যাচ্ছে না। তাই আমারও মনে হয় সুবোধের মতই অবস্থা।

অর্চি কলিং বেল বাজিয়ে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে রইল। এবার দরজা খুলে দিল এক পিচ্চি ছেলে।
- কি চাই?
- বাবু কি নাম তোমার
- কি চাই?
- তোমরা কি বাসা ভাড়া দিবে?
- কি চাই

মনে হচ্ছে যেন রোবট এর সাথে কথা বলছে। ঘরের ভিতর থেকে এক মহিলা কন্ঠে ঢাক শোনা গেল। রূপ কে এসেছে। আম্মু দুই জন আঙ্কেল এসেছে। আমি অর্চি দুজন এবার দুজনার দিকে তাকিয়ে ইশারায় বললাম কিরে বয়স কত। এরপর সুন্দর মুখের হাসি খুশি এক আন্টি এলেন।

- কি চাও বাবারা?
- আন্টি বাসা ভাড়া নিতে চাচ্ছিলাম
- তা কে কে থাকবে
- আমরা তিন বন্ধু

কিন্তু বাবা, ব্যাচেলর তো ভাড়া দেয়া যাবে না। বলে আন্টিকে একটু বিমর্ষ দেয়া দেখাল। মনে তার জীবনেও আনন্দের অভাব। ব্যাচেলর ছেলে পেলে থাকলে হয়ত মজা হবে। এই বুইড়া বেটা মনে হয় রস কস হীন। না না এই মজা মানে হলো একটূ মনে খুলে কথা বার্তা বলা। এই আরকি।

ঠিক সেই সময়ে টাকলু আঙ্কেল আবার এলেন। তাকে এখন অনেকটা গরিলা টাইপ দেখা যাচ্ছে। গায়ে টাউস এক পাঞ্জাবি আর পায়জামা পরে আছে।

এই, তোমরা আবার এসেছ। বলেছি না তোমাদের কে বাসা ভাড়া দেয়া যাবে না। বলে তিনি রাগত্ব স্বরে বললেন। তখন আন্টি বললেন, দেখ ছেলে গুলো কত আশা নিয়ে এসেছে। তাছাড়া পাচ তলার ছাদে তো গত তিন মাস কেউ ভাড়ার জন্য আসেনি। ওদের ভাড়া দিয়ে দাও। তোমরা কয় মাসের ভাড়া অগ্রীম দেবে।

তখন আমি বললাম আন্টি আমরা তিন দিনের ভাড়া অগ্রীম দেব। এই কথা শুনে বাড়িয়ালা আঙ্কেল হাসবে না কাদবে বুঝতে পারল না। তিনি আমাকে বললেন “এই ছেলে তুমি বেশি ফাজিল। তিন দিনের ভাড়া অগ্রীম হয়। তিন মাসের হয়’’। “ইয়ে মানে আঙ্কেল আসলে একটা গান আছে না বন্ধু তিন দিন তোর বাড়িত গেলাম দেখা পাইলাম না, বন্ধু তিন দিন” আসলে তিন বিষয়টার উপর জোর দেয়ার জন্যই বলা হয়েছে। তাছাড়া আপনি একটা বিয়ে করেছেন আরো তিনটা বাকি আছে।

আঙ্কেল কিছু না বলে আমার আর অর্চির মুখের দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলেন। তারপর বললেন। তোমরা কে কি কর। আমি বললাম আমি অনলাইন ওয়েব ডেভলপার আর ও টেলি কমিউনিকেশন এ জব করে আর আমাদের সাথে এক হাতি আছে ও ফ্রী ল্যান্সিং করে।

হাতি মানে কি!! আঙ্কেলের চোখে বিস্ময়। তোমরা কি হাতি ঘোড়া বাঘ ভাল্লুক এসব পালো নাকি। কুকুর বিড়াল আছে নাকি। এসব কথা জিজ্ঞেস করলেন। যাক এতখনে আঙ্কেল কিছুটা হলেও আমাদের পক্ষে ইন্টারস্টেড হচ্ছেন। “ আসলে আঙ্কেল ওর সাইজে একটু হাতি হাতি ভাব আছে, তবে এটা নিয়ে আপনাকে টেনশন করতে হবে না।

আমরা ওকে বলে দেব যেন সাবধানে চলাফেরা করে” আমি এই কথা বলে আঙ্কেলের বিস্ময় কাটাতে চাইলাম । হলে বলে মনে হলো না। তবে তিনি আমাদের বাসা ভাড়া দিতে রাজি হলেন। সাথে অনেক শর্ত জুড়ে দিলেন। সেটা বাংলাদেশ, আমেরিকা, চীন, ভারত, সাউথ কোরিয়া, নর্থ কোরিয়া সব মিলিয়ে যেন বানানো হয়েছে। এই সংবিধান ছাপালে নির্ঘাত আঙ্কেল বড় লোক হয়ে যেত। বাসায় উঠেই এই আইডিয়া দিতে হবে।

তবে শেষ পর্যন্ত বাসা পাওয়া গিয়েছে তাতেই আমি খুশি। এর আগে যেসব বাসায় থেকেছি সব বাসাতেই ছাদে যাওয়া নিষেধ ছিল। আর এই বাসাটাই ছাদে। এর চেয়ে খুশির খবর কি হতে পারে।


(অফিস বন্ধ । তাই আর কি করা । বসে থাকলে যা হয় আরকি । মাথায় কিছু এলে সেটা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করা ।)

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পাঁচ হবে...
বিনোদন হবে...

আরো টাইপো আছে....
ঠিক করুন....

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




ওকে বস

করছি । বের

ধন্যবাদ ।

২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আছাড়
ধরবো.....

Boy.... You have a lot of typos X((

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




প্রোগ্রামার আপনাকে তো এজন্য ই শুধু বলি না ।

বাগ খুজে বের করার মত কাজ আপনার ।

৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুখপাঠ্য।

লেখাটায় হিউমার আছে

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





ধন্যবাদ স্যার ।

আপনাদের মিলমেলার কি খবর ?

৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অগ্যতা হবে :D

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




ভাই

আমি তো অভিধানের গুরু না । তাছাড়া বাংলা এতো কঠিন যে কোন রকম পাশ করে যেতাম ।

৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: টাইপোর ছড়াছড়ি...
ওরে আমি কি করি |-)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





আপাতত মাফ করেন ।

আমি তো হাত উপরে করে দিয়েছি ।

৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুখপাঠ্য।

লেখাটায় হিউমার আছে




আমিও B-))

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




মজা পাইছেন

এখন কাচ্চি খাওয়ান ।

৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

রাকু হাসান বলেছেন:



ভীষন<ভীষণ,তল<তলা,রাগত্ব শব্দটি অনলাইন অভিধানে পেলাম না ,আমিও নতুন ব্যবহার দেখলাম । নতুন শিখছি,কাদবে<কাঁদবে
অর্চি নামটি আমার ভালো লেগেছে । শুভকামনা । +

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





প্রথমেই ধন্যবাদ ।


আসলে আমার অভ্র অনেক শব্দ আসে না । চন্দ্রবিন্দু দেয়া যায় না । কিছু কিছু যুক্ত বর্ন আমাকে অনলাইন থেকে সংগ্রহ করতে হয় ।

পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

হাবিব বলেছেন:




ভালো লেগেছে ............
শুভরাত্রি......... অপু ভাই।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




ধন্যবাদ স্যার ।

আপনাকেও শুভ রাত্রি

৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

বলেছেন:


আপনি দারুণ আইডিয়া নিয়ে লেখেছেন।

এটা সচরাচর হয়ে থাকে --; ভালো লাগলো

বাসার ছাঁদ আমারো প্রিয় জায়গা।
কতদিক ছাঁদে উঠিনি!!!

আর্চি নামটা বেশ সুন্দর।


শুভ নববর্ষ ভাই।


৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




ধন্যবাদ ভাই ।

আসলে এগুলো আমার জীবনের থেকে নেয়া । চেষ্টা করছি কিছুটা হিউমার যুক্ত করার ।

১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

সৈয়দ ইজাজ হাসান বলেছেন: ভাল লেগেছে :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

ধন্যবাদ

ভাল থাকবেন ।

১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: নির্বাচন নিয়ে বেশ চিন্তায় আছি। পোষ্টে কেন জানি মন দিতে পারছি না।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



ভাই এত চিন্তা নিয়েন না

ভরসা রাখুন নৌকায় । আমি বলি নাই সব জায়গাতেই এই কথা বলছে ।

১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৮

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: মজা পেলাম।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



ধন্যবাদ

ভাল থাকবেন ।

১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনি অন্যদের প্রাইভেসি নষ্ট করে ফেলবেন।
বিকেলে কয়েকজনের ছাদে উঠার বারোটা বাজল !

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



তা তো বলতে পারব না

আপাতত বিকেলে ছাদের উঠতে পারি না । বাড়িওয়ালা না করে দিছে । প্লাস গেটে তালা থাকে ।

১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: রসময় পোস্ট। শুভ কামনা।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



যাক তাও ভালো রসময় এর সাথে আর কিছু দেননি ।


ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন ।

১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাবের মতো আমিও বলবো সুখপাঠ্য।
তবে আমি জানতাম উনি উল্টা পথে চলেন!
আজ হঠাৎ স্রোতে গা ভাসালেন কেন বুঝলামনা।

ম্যান ইজ মর্টাল. মানুষ মাত্র্ই ভুল করে। ব্যাপার না
বানানের দিকে খেয়াল রাখবেন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




আপনি স্যারের লেগ পুল করতে ভাল বাসেন এটা জানি ।

জ্বী ধন্যবাদ ।

পরের বার থেকে দশ বার চেক করব ।

১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপুভাই,

গল্প আমার বেশ লেগেছে। ব্যাচেলরদের বাড়ি ভাড়ার বিড়ম্বনার মধ্যে বেশ রসবোধযুক্ত লেখা। শেষ পর্যন্ত টাকলু আঙ্কেলের ছাদে যে রুম পাওয়া গেছে শুনে আশ্বস্ত হলাম। তবে আন্টিকে কিন্তু আমার ভালো লেগেছে। দেখার অপেক্ষায় রইলাম আগামীতে জলহস্তী বা হাতি নয়, তিনদিনের অগ্রিম দেওয়া সুদর্শন গোবর্ধন ওনার মনের একাকীত্ব কতটা নিরসন করতে পারে। অস্বীকার করবোনা যে আন্টির জন্য পাঠক হিসাবে আমার হৃদয়ও হাহাকার করে উঠলো.... হা হা হা

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় অপুভাইকে।


৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





প্রিয় প্রিয়

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । ব্যাচেলারদের দুঃখ কেউ বুঝে না । বাড়িওয়ালারা কিন্তু মেয়ে ঠিক ই ব্যাচেলারদের কাছেই দেয় ।

আন্টির সাথে কত দূর যাওয়া যায় দেখা যাক । তবে শান্তির পারফিউম টা এখনও নাকে লেগে আছে । তিন দিনের বেশি তো কোথাও থাকা হলো না । তাই তিন দিনের ভাড়া ই অগ্রীম করা উচিত ।

ধন্যবাদ পড়ার জন্য ।

১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

সুমন কর বলেছেন: হুম, এবার গোছানো লেখা এবং সাবলীল। রঙ্গ পড়ে মজা পেলাম।
+।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



আমি সিরিয়াস কিছু বললে বা লিখলে সেটা কমেডি হয়ে যায় ।

জানি না কেন জানি এমন হয় ।

মজা এবং আনন্দ পেয়ে থাকলে সেটাই আমার সার্থকতা ।

১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১

কালীদাস বলেছেন: মুটামুটি লাগল। দুয়েকটা ডায়লগ অনেক গল্প/নাটকে অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এখন আর আগের মত হাসায় না।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





ইশশ ওরা আমার লেখা গুলা চুরি করে ফেলেছে ।

তবে আগামীতে আপনাকে হাসানোর চেষ্টা করব ।

১৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পড়তে গিয়ে দেখি ভালই লাগছে তাই পড়েই ফেললাম।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





ধন্যবাদ পড়ার জন্য ।

যদি একটু হলেও আনন্দ দিয়ে থাকি তবে সেটাই সার্থকতা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.