নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী ব্লগ।

অভিজিত সিংহ

আমি একজন বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী।

অভিজিত সিংহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসকন আমার বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী সমাজে এক মহা বিষ্ফুড়া আগঃ

০১ লা জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

অনেক দিন ধরিয়া বিষয় অহন লেখতও লেখতও বুলিয়া সময়অর অভাবে লেখানি নার, আজি খানি সময় পাছু অহত লিখুরিয়ানে। কারতাও যদি মনে আঘাত পেয়া ঠাইলে মরতা করানিরতা কিত্তাও নেই। যেহান বাস্তব যেহান সমজর চোখে মরতা খারাপ লাগের অহন মি তুলিয়া ধরানির চেষ্টা করুরি। যতদিন বাচিয়া ঠাইতও ততদিন এসারে হবানেই, অন্যায় কথার প্রতি যুদ্ধ করিয়া বারো কলমগো চালিয়া যানা হাদাপাওরি। বিনিময়ে ইয়েকনাপা মানুরাঙ ত হুমকি দামকি এমনকি আইনের ধর দেখাদেনার পরও মি ধর না পাওরি।
“ দাত বাগেদিক ইয়েকনাপা পুঞ্চিপালক ইমার ঠার”
মণিপুরি ধর্ম হলো মণিপুরিদের আদিধর্ম, মণিপুরিদের মধ্যে 'আপোকপা ধর্ম' বা 'সানামাহি ধর্ম' নামেও পরিচিত। ব্রিটিশ এবং ভারতীয় বিভিন্ন গবেষকের গবেষনা কর্মে এ ধর্মকে 'Manipuri Religion' বা 'Sanamahism' বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রাচীন এই ধর্মটি স্বাভাবিক ভাবেই তাদের আদিম সাম্যসমাজের সামগ্রিক জীবন-ভাবনা ও জীবনাচরনের অনুষঙ্গ হয়ে গিয়েছিল। প্রাক-শ্রেণীসমাজের সর্বপ্রানবাদের সাথে মণিপুরিদের ধর্মধারনার গভীর যোগাযোগ লক্ষ করা যায়। মণিপুরিরা প্রকৃতির বিভিন্ন প্রপঞ্চকে প্রানময় বলে বিশ্বাস করতো, এবং সে বিশ্বাস থেকেই তার প্রাকৃতিক বিভিন্ন শক্তিকে দেবতা হিসাবে কল্পনা করে তাদের উপাসনা করতো। দেবতাকে সন্তুষ্ট করার ধারনা থেকেই মণিপুরি নৃত্য, গীত, বাদ্য, মার্শাল আর্ট ইত্যাদি নানান শিল্পকলার শাখা বিকশিত হয়েছে।(লেখক কুঙ্গ থাঙ গিরক -মনিপুরি ধর্মের উৎস ও বিবর্তন, প্রকাশ কাল ০৩ নভেম্বর ২০১০ সাল) বিস্তারিতঃ Click This Link
এহেন মাতানির উদ্দ্যেশহান আমার আপা বপা আসি যেহান পালন করে গিয়াছি, আমি আস্তে আস্তে দূরে সরে যারাঙ গা, নুয়া নুয়া ধর্ম আমার সমাজে হমা যারগা। যেহান সমজর কা খুবই হুমকি স্বরুপ।
মানুর কা কাজে কিহান ইছে হান হাননেই মর ঘরে এই ইস্কন এর কারনে খুবই খারাপ সময় পার করুরি। নিজর ঘরেত আগে শুরু করানি থক। মরে জন্ম দিয়াছে মর মালক ইস্কন ধর্মর অনুসারী। ইস্কনর হাবি জিনিস অক্ষরে অক্ষরে মানিয়া চলিরি। একাদশী, দাদশী, নির্জলা উপবাস, নৃশিংহ দেবের উপবাস, আতাও যে কতিহান উপবাস আসে মি জীবনে না হুনেছু। আজি অমুক দৌ অর ভোগ কালি হমুক অর ভোগ দেনা। আজি অমুক অর অভিষেক, কালি হমুক অর অভিষেক। আজি অও পারা গাঙে হরিনাম প্রচার করানি, কালি হমুগাঙে প্রসাদ খানা। প্রতি মাসে আহান না আহান লাগিয়া আসে। হেদিন প্রভু ভাগবত্য আহিসে বুলিয়া মর ইমায় ডাঙর কন্টিবিউশন আহান দিয়াদিলো। কি খুশি মর মালক। এতা পারা ডাঙর প্রভু আগরে সেবা করানির কা। এতা হাবি অনুস্থানে তি মাগানা গিয়া নুয়ারবে, পয়সা নিকন ছাড়া তি অংশগ্রহন করানি নুয়ারবে। এপাকা হারপেই হারদিন কতি পয়সা দেনা লাগের তা।
যে হেতু মর মালক ইস্কন ধর্মের অনুসারি গ অতাইয়া তে হারদিন নিরামিষ খানা লাগের, তেইর চুলা আহান আলাদা, তেইর কলিক, পিদানির ফুতি, ফাম হান, থও, আন্দি, মরকসি, থেঙকিদা, হাবি আলাদা। মোট কথায় তেইর কাজে আলাদা রুম আগো লাগের, যেহান মি করে দিয়াছু। এর পরেও মি খারাপ, মালকর দায়ত্ব পালন করানি কা। আমার ঘরে চুলা ছয় হান, মানি আসি তা ৬গো। ইমার ডাবল গ্যাসর চুলাহান, আমার হেইমাকর কা গ্যাসর ডাবল চুলা হান। একাদশীর কা লাকরির ডাবল চুলাহান। মানু আসি ত ৬ গো চুলা আছে তা ৬ হান। যেহার কোন দরকার না লাগের একমাত্র ধর্মের কারনে এসারে অতিরিক্ত খরচ। রিতিমত সংসার চালানি দুঃসাদ্য ব্যপার হান বর্তমান সময়ে। উত্তে বহিতে হুদ্দা সকবে সকবে। আমি হাবি মাঙতা তাঙি হাবি সেঙ। মর মিনকর হাতর ভাত না খেইরি, বামুনর হাতর ভাত না খেইরি অই যে আমি হাবি মাঙতা। কিজাত শ্রেনী বৈষ্যম হান এরে ইস্কন অহন। নিজর পিতক, জিলক, বেইবুনি না চিনের।আমার ধর্ম হান চাঙ অহন খারাপ হান, যেহাত অন্য ধর্ম হানরে ফলো করানি লাকতই হান। না আমার কৃষ্ণ অগো আলাদা গ। তাঙর অগো জবরদস সাত। তাঙর অগরে নিঙ্করলে চালাক করে স্বর্গে যানার টিকেট সুবিধা না কিতা।

সনাতন ধর্মের বিশ্বাস ওহান এই গ্রুপ এহানে আস্তে আস্তে নষ্ট করে আনতারা। তাঙর ভক্ত বেশির ভাগ অজ্ঞ, মূর্খ, দাম্ভিক, গোড়া আর নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে ব্যস্ত।
ঋক বেদে আছে, "একাম সৎ, বিপ্রাহা বাহুদা ভাদান্তি"। মানে সত্য একটাই, জ্ঞানিরা তা বিভিন্ন ভাবে অনুধাবন করে। এই গ্রুপ এহানে এতা না মানতারা, তাঙি হারপাসি ওহান ছাড়া হাবি ভুল।
তাঙি বেদ নাকরতারা, নিরাকারের উপাসনা নাকরতারা। ধর্মগ্রন্থের ভুল ব্যাখ্যা দিয়া দিয়া মানুর মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করিয়া নিজের স্বার্থ আদায় করতারা।
কৃষ্ণ ১০০% ঈশ্বর, বিষ্ণু ৯৩%, মহাদেব ৬০% এতা মাতিয়া মানুর মধ্যে বিভেদ করতারা আর মূর্খ অন্ধ ভক্ত এতাই এই ধরনের কথা লুফিয়া নিতারাগা। সনাতন ধর্ম এহার ১২ টা বাজানির দায়িত্ব হান এই গ্রুপ এহানে হবা করেই পালন করতারা।
যেতাই ঈশ্বরের ভক্তের মধ্যে বিভেদ করতারা, ঈশ্বরের ভক্তি নিয়ে বিভেদ করতারা, ওতা হুত্তুমে কোন ভক্ত নাবে এতা ভক্তরুপি পিশাচ। ঈশ্বরে এতারে কৃপা করক।
আমার মানু সমাজে এই ভাইরাস এগো ডাঙর ইয়া পলগা। সমাজের মূল ধারা ওহার লগে পাল্লা দিয়া এই মতাদর্শ এহানে সমান্তরালে তাঙিও আকার ধারা আহান শুরু করে বেল্লা। এপাগা এই দুই পক্ষে মাইর, বিভেদ, এতা নাই ইমে

চাপ্টার নং-২, ভলিইম-২
এর আগে মি ইস্কন নিয়া মর পরিবারর কিছু বাজে অভিজ্ঞতা শেয়ার করলু। আজি কিছু অথেনটিক রেফারেন্স দিতও যেহাত আপনি আছি সিদ্বান্ত দিতাও বুলিয়া আশা করুরিঃঃ
মুখোশের আড়াল হাত শ্রীল প্রভুপাদঃ
এরে ইউটিউভ এহেন চেইলে পরিষ্কার ইতাও প্রভুপাদে শুদ্ধ ভক্তি মানে কিহান বুঝার। ভবিষ্যত পুরান কে বিকৃত ভাবে উপস্থান করিয়া তার মন মত সজ্ঞা দিয়াছে।
https://l.facebook.com/l.php...
আমি হাবিয়ে অভয় চরাণাবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ অগরে মোটামুটিভাবে চিনরাঙ। যেগই ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা আসিল।গিরক অগরে শ্রীল প্রভুপাদ নাঙে পরিচিত। সনাতনী এবং বৈষ্ণব অতাই হাবিয়ে অগরে সাক্ষাৎ কৃষ্ণ রুপে দেখতারা, যদিও এরে মানু এগো অতি চতুর ব্যাক্তি আগ। চতুরতার আড়ালে তা ধর্ম প্রচার করের এবং এমন কিছু মন্তব্য করিছে বারো ইস্কনের বিভিন্ন প্রকাশিত লেরিকে এমন কথা লেখিছে যে উনার ভক্ত অতাও গিরক অগরে ভন্ড মাত্তেও পিছপা নাই বা। তপস্যা করিয়া তার বিজ্ঞানর জ্ঞান এতই অসাধারন যে তা বড় বড় বিজ্ঞানিদের অজ্ঞান করানির ক্ষমতা থর। এপাকা চেইক তা কৃষ্ণ প্রেম এবং তপ্স্যা করিয়া কিহান কিহান হারপাছে।
১১ ই মে ১৯৭৫ সালে মর্নিং অয়াক কথোপক্তহনে প্রভুপাদ দাবি করিছে,
Prabhupāda: Rahu planet orbit is in between moon and sun. So when it comes in between moon and sun there is eclipse. At night it is eclipse in the moon, and daytime it is eclipse in the sun.
চরম হাস্যকর দাবি হান। যেগই মোটামুটি প্রাইমারি শিক্ষাও পাছি অতাইও রাহু গ্রহের কথা হুনিয়া এবং চাঁদ ও সূর্যের মাঝে রাহুর কক্ষপদ আছে হুনিয়া আহিতাই না কাদবাতা ইছি।
'অমৃতময় উক্তি সর্বজ্ঞানী প্রভুপদের'
প্রভুপদঃ সূর্য পৃথিবীর উপরে অবস্থান করে। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ৯৩০০০০০০ মাইল আর সূর্যের উপরে চন্দ্র অবস্থান করে। চন্দ্র থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ৯৫০০০০০০ মাইল। সূর্য পৃথিবীর নিকটে ও চন্দ্র দূরে অবস্থান করে, ও শুধু তাই নয় উপরে অবস্থান করে। শ্রীমত ভাগবত ভাষ্য ৮,১০,৩৮
তাছাড়া পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ চাঁদ এর সম্বন্ধে বলেছেন,
'চাঁদ আগুনের গোলা'
সূর্যের মত চাঁদ ও আগুনের গোলা নাহলে কি করে এত উজ্জ্বল হয়। যদিও সূর্যের ন্যায় অত উজ্জ্বল নয়, চাদের আগুনের তেজ অনেক মৃদু ও স্নিগ্ধ। এই আমার মত। মর্ডান থিওরি অনুসারে চাঁদ ধূলময় এক উপগ্রহ তা আমি বিশ্বাস করি না। ভাগবত অনুসারে তা গ্রহন যোগ্য নয়। ভাগবত ভাষ্য৫,২০,১৩ প্রভুপদ।
চাদের আলো স্নিগ্ধ তা আমি হাবিয়ে হারপাসি, কিন্তু প্রভুপাদের মতো স্নিগ্ধ কিনা তা পাঠাকতাই বিবেচনা করেই।
যাইহোক লহঙ করিছি অতারে খুব বাজে খবর দিয়াছে এই প্রভুপাদ গিরকে। তার মতে বিবাহিত বা প্রেমিক অতা এই জীবনে মুক্তি পানা নুয়ারবা।
জুলাই-০২
যেই মাত্র কোন পুরুষ যুবতীর স্তন এবং বাহুমূল নেত্রপাত করে, তখনি সে শেষ। আর যতদিন সে এসবের দ্বারা আকৃষ্ট হবে, তাকে বারবার জন্মগ্রহন করতে হবে।
ওয়াশিংটন ডি,সি, জুলাই২,১৯৭৬
হুদ্দা এতা নাবে গিরক এগো চরম নারী বিদ্বেশী এবং নারী অতারে অবদমইত করানির কাজে সপক্ষেও আছিল। ধর্ষন সম্বন্ধে মর্নিং ওয়াক কথোপকথনে তা মাতেছিল,
“So either by force or by willingly, if there is itching, everyone feels relieved itching it. That’s a psychology. It is not that the woman do not like rape. They like sometimes. They willingly. That is the psychology. Outwardly they show some displeasure, but inwardly they do not. This is the psychology.“
কি রকম নোংরা মনোবৃত্তি চেই। জেলেই অতা নাকি ধর্ষন পছন্দ করতারা। এসারে নোংরা মনোবৃত্তি নিতা তা কিসারে পৃথিবীহাত কৃষ্ণ প্রেম বিলি করেরতা মর মোরগত না হমার।ধর্ষন কাকে বলে তা আদৌও হার না পাসে। সাইকোলজির “স” কিত্তাও হার না পার।
১৯৭৫ সালে ৯ই নভেম্বর ধনঞ্জয় গিরক আগরে লেখা চিঠিহাত প্রভুপাদ চরম নারীবিদ্বেষী মনোভাব প্রকাশ পাছে।সেখানে ধনঞ্জয় কে তিনি লেখেন,
“I note that your wife and Visalaini both gave birth to baby girls. That is the defect. I want male children but you have no stamina for it. I expected from Visalaini by her belly that it would be a boy.“
হুরকা সৌ জন্ম দেনা প্রভুপাদরাঙ ডিফেক্ট আহান বুলি।
তাছাড়া প্রভুপাদের পশুবৃত্তি মনোভাব প্রকাশ পারতা ১৬৬৯ সালের ১২ই এপ্রিলে নিউ ইয়ার্ক এ “রুম কনভারসেশন”এ।গিরকে জেলেই অতার বুদ্বিমত্তা অতারে চুড়ান্তভাবে অপমান করিছে ২৬শে সেপ্টেম্বর ১৯৭২ এ শ্রীমদ ভাগবতম লেকচারে।অহত প্রভুপাদ মাতিছেতা,
“woman does not have more than thirty-six ounce of brain substance, whereas in man it has been found that he has got up to sixty-four ounce. Now, this is modern science. Therefore generally, generally, woman, less intelligent than man. You cannot find any big scientist, any big mathematician, any big philosopher amongst woman. That is not possible. Although in your country, you want equal status with man, freedom, but by nature you are less intelligent. What can be done? (laughter)
পাঠক আপনা আসিয়ে বিবেচনা করেই, মানু আগ কতিহান গন্ডমূর্খ এবং সল্পবুদ্বিসম্পন্ন ইলে এসারে মন্তব্য করে পারের। যদি তার কথা সত্য অর অতাইলে হাইপেশিয়া, হানা, জি,ই,এম, অ্যন্সক্মবে, মেরি কুরি, রোজালিন্ড ফ্র্যাংকলিন, লিজ মেইটন্যার-উনারা কুঙ্গি অতাইলে? অতা হাবি তাঙি মূর্খ আসিলা।
শ্রীমদ ভাগবতম ৪,২৫,৪১ এ মাতিছেতা,
Although rape is not legally allowed, it is a fact that a woman likes a man who is very expert at rape.”
পাঠক আপনা আসিয়ে বিবেচনা করেই, এরে প্রভুপাদ এগ সুস্থ মস্তিকের অধিকারী আসিল গ না কিতা।
এরপরও লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে মায়াপুরে ১৯৭৭ সালে ২৭শে ফেব্রুয়ারি রুম কনভারসেশন এ দাঁত কেলিয়ে শিশু বিবাহকে সমর্থন জানিয়েছেন তিনি। সেখানে তিনি বলেছেন,
Man has no maximum. Even an eighty-years-old man can marry a sixteen-years-old girl. (laughter)
উক্ত কথোপকথনেই প্রভুপাদ গর্বিত হয়ে নির্লজ্জের মতো বড় গলা করে দাবি করেছেন যে তিনি একটি ১১ বছরের মেয়ে কে বিবাহ করেছিলেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.