নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

**আমি একজন দেশ প্রেমিক**আমার পরিচয় অত্যন্ত সরল, কিন্তু গর্বের। আমি একজন দেশ প্রেমিক। আমার হৃদয়ে সবসময় আমার প্রিয় দেশ এবং এই দেশের সাধারণ মানুষের মঙ্গল চিন্তা দানা বাঁধে।

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ

**আমি একজন দেশ প্রেমিক** আমার পরিচয় অত্যন্ত সরল, কিন্তু গর্বের। আমি একজন দেশ প্রেমিক। আমার হৃদয়ে সবসময় আমার প্রিয় দেশ এবং এই দেশের সাধারণ মানুষের মঙ্গল চিন্তা দানা বাঁধে। তাদের উন্নতি, সুখ-শান্তি এবং সুরক্ষা নিয়ে আমি সারাক্ষণ ভাবিত থাকি। এদেশের প্রতিটি কণা, প্রতিটি মানুষ আমার কাছে অনন্য। আমার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, এবং দায়িত্ববোধ সবসময় আমার দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিবেদিত। নিজের সম্পর্কে বলার মতো আর কিছু নেই, কারণ আমার অস্তিত্বের প্রতিটি নিঃশ্বাস, প্রতিটি ভাবনা আমার দেশ এবং সাধারণ মানুষের জন্য।

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। সরাসরি ক্ষমতায় না থেকেও সে বিদেশি ছায়ার নিচে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করার নীলনকশা আঁকছে। ইতিহাস বলে ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ সবচেয়ে ভয়ংকর হয়, কারণ তখন তার আর কিছু হারানোর থাকে না।

দিল্লির আশ্রয়ে পালানো শাসক

যে নারী বছরের পর বছর “সার্বভৌমত্ব” আর “স্বাধীনতা”র বুলি আওড়িয়েছে, সেই নারীই আজ ভারতের ছায়ায় আশ্রিত। এটা কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয় এটাই তার রাজনীতির আসল চেহারা।

ভারত সবসময় এমন শাসককেই নিরাপদ আশ্রয় দেয়, যারা নিজের জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে বিদেশি স্বার্থ রক্ষা করে। শেখ হাসিনা সেই তালিকার সর্বশেষ নাম।

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র, যত অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা সবকিছুর কেন্দ্র এখন দেশের বাইরে। কারণ দেশের ভেতরে সে আর দাঁড়াতে পারে না।

হাদির ওপর আঘাত: একটি বার্তা দেওয়ার চেষ্টা

হাদির ওপর যে আঘাত এসেছে, তা কোনো ব্যক্তিগত আক্রোশ নয় এটি ছিল একটি রাজনৈতিক বার্তা দেওয়ার চেষ্টা। বার্তাটি ছিল এমন:
“যারা কথা বলবে, তাদের পরিণতি এমনই হবে।”

কিন্তু এই বার্তাই ফ্যাসিবাদের সবচেয়ে বড় ভুল প্রমাণ করেছে।

একজন হাদিকে আঘাত করা গেছে, কিন্তু হাদির কণ্ঠকে থামানো যায়নি। বরং সেই আঘাত হাজারো কণ্ঠকে জাগিয়ে দিয়েছে।

ভারতের হিসাব ভুল

ভারত ভেবেছিল একজনকে চুপ করালেই বাকিরা ভয় পাবে।
কিন্তু তারা ভুলে গেছে বাংলাদেশ ভয় দিয়ে শাসিত হওয়ার জাতি নয়।

আজ এই দেশে শুধু একজন হাদি নেই শত শত হাদি আছে। হাজারো মানুষ আছে, যারা ভয়কে অতিক্রম করে সত্য বলতে শিখে গেছে। হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যই প্রমাণ করেছে—ভারতের বুকেও এখন অস্বস্তি শুরু হয়েছে।

কারণ সত্য একবার উচ্চারিত হলে আর সীমান্ত মানে না।

ভেতরের শত্রুরা এখনো সক্রিয়

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হলো আজও কিছু আওয়ামী লীগের লোক উল্লাস করে। তারা বলে, “ভালোই হয়েছে।” এরা রাজনীতিক নয়, এরা দালাল। এরা সেই শ্রেণি, যারা বিদেশি আশ্রয়প্রাপ্ত ষড়যন্ত্রকারীর পক্ষে দাঁড়িয়ে নিজের দেশকেই আঘাত করে।

এই দালালদের চিনে রাখাই এখন সবচেয়ে জরুরি।

আগামীর বাংলাদেশ: সতর্ক ও প্রস্তুত

শেখ হাসিনা এখন ক্ষমতায় নেই কিন্তু তার ষড়যন্ত্র শেষ হয়নি। তাই আগামীর বাংলাদেশকে হতে হবে সতর্ক, ঐক্যবদ্ধ ও রাজনৈতিকভাবে সচেতন।

এই লড়াই আর কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয় এই লড়াই ফ্যাসিবাদী মানসিকতা, বিদেশি আগ্রাসন এবং দালালি রাজনীতির বিরুদ্ধে।

শেষ কথা

আমরা দোয়া করি হাদি ভাই সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন।
কারণ এই লড়াইয়ে প্রতিটি কণ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ।

ইনশাআল্লাহ,
দিল্লির ছায়া থেকেও ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারবে না।
বাংলাদেশ আর পেছনে ফিরবে না।
সত্যই শেষ পর্যন্ত জয়ী হবে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:১২

অগ্নিবাবা বলেছেন: খেলা হবে?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:১৭

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: খেলা ভয় আর দমন দিয়ে ছিল। কিন্তু মানুষ যখন ভয় হারায়, তখন খেলা নয়—পরিবর্তন আসে

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:২২

মাথা পাগলা বলেছেন: শুনলাম, হাদীর অপারেশনটা ভারতীয় চিকিৎসক ডক্টর প্রেমবিল্লাই করেছেন। আবার হামলা হবার পর যে অ্যাম্বুলেন্সে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে সেটা নাকি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের দেয়া ১০৯টা এম্বুলেন্সের মধ্যে একটি। আর এই হাদী সারাটা জীবন ভারতের শা-মা ছিড়ে ফেলবে বলে হুমকি-ধামকি দিয়েছে। সবই আল্লাহর লীলাখেলা।

হাদী মারা গেলে সবচেয়ে বেশি লাফালাফিটা করবে জামাত শিবির। হাদীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে এদের কোন মাথা-ব্যাথা নাই, দুঃখ নাই, শারীরিক অবস্থা নিয়ে আলোচনা করার বদলে লীগ-বিরোধিতা আর ভারতবিদ্বেষই মূল আলোচ্য বিষয়।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:০১

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: সবই আল্লাহর লীলাখেলা” এই কথাটা বলে আসলে আপনি কী প্রমাণ করতে চাইলেন?
হত্যাচেষ্টাকে, রক্তপাতকে, একজন মানুষের জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লীলাখেলার তুলনা করা কোনো ধর্মীয় ব্যাখ্যা নয়—এটা নৈতিক দেউলিয়াপনা।

হাদীর অপারেশন কে করেছেন বা কোন অ্যাম্বুলেন্সে নেওয়া হয়েছে এই তথ্য দিয়ে আপনি কী বোঝাতে চাইছেন?
মানুষ বিপদে পড়লে চিকিৎসা পায় এটা মানবিকতা।
কিন্তু সেই মানবিকতাকে ব্যবহার করে যদি অন্যায়ের বৈধতা খোঁজা হয়, সেটাই আসল বিকৃতি।

হাদী ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কথা বলেছে এটা তার রাজনৈতিক অধিকার।
আর সেই কারণে তার ওপর হামলা হলে, সেটা ন্যায্য হয়ে যায় এই যুক্তি কোথা থেকে আসে?
এভাবে চিন্তা করলে তো যে কেউ কথা বললেই তার জীবন অনিরাপদ হয়ে যায়।

আর “হাদী মারা গেলে কে লাফালাফি করবে” এই মন্তব্য নিজেই অনেক কিছু বলে দেয়।
যারা একজন মানুষের সম্ভাব্য মৃত্যুকে রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির হিসাব দিয়ে মাপে, তাদের কাছ থেকে মানবিকতা আশা করা ভুল।

হাদীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে যারা উদ্বিগ্ন, তারা লীগ-বিরোধিতা বা ভারতবিদ্বেষ করছে না—
তারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলছে।
আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলাই যদি আপনার কাছে অপরাধ হয়, তাহলে সমস্যাটা বক্তার নয়, সমস্যাটা আপনার মানসিকতায়।

শেষ কথা
রাজনীতি মতভেদে হতে পারে,
কিন্তু রক্তপাতকে “লীলাখেলা” বলা কোনো মত নয় এটা বিবেকহীনতা।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৩৮

ক্লোন রাফা বলেছেন: বাংলাদেশের ভুমি’কে অস্থিতিশীল প্রক্সি যুদ্ধের রণক্ষেত্রে পরিনত করার ঘৃণ্য অপকৌশল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে কারা? কি মনে হয় আপনার? হাদী একজন অতিক্ষুদ্র গুটিমাত্র।দেশকে পরাধীনতার গোলামে পরিণত করার মিশন নিয়ে ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনে ২য় পর্ব চলছে।
অন্ধের মত আবোল তাবোল বকে বাহবা পাওয়া যায়। যা আপনি করছেন‼️আখেরে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশই আজ হুমকির মুখে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: এই ধরনের বয়ান আসলে পুরনো কৌশল:
নিজেদের ব্যর্থতা, দমন–পীড়ন আর রক্তের দায় ঢাকতে “প্রক্সি যুদ্ধ”, “ডিজাইন”, “মিশন”—এইসব ফাঁপা শব্দ ছুড়ে দেওয়া।

হাদী কোনো “অতিক্ষুদ্র গুটি” না।
হাদী হলো সেই আয়না, যেখানে ক্ষমতার নগ্ন চেহারা দেখা যায়—তাই চোখে লাগে।

দেশকে অস্থিতিশীল করছে কারা?
যারা কথা বললে গুলি করে,
যারা প্রশ্ন করলেই দেশদ্রোহী বানায়,
যারা রাষ্ট্রকে দলীয় লাঠিতে পরিণত করেছে তারাই।

মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ হুমকিতে পড়ে বাইরের ষড়যন্ত্রে নয়,
পড়ে ভেতরের ফ্যাসিবাদে।
পড়ে তখনই, যখন অন্ধ আনুগত্যকে দেশপ্রেম বলা হয়
আর ন্যায় অন্যায়ের প্রশ্ন তোলাকে রাষ্ট্রদ্রোহ বানানো হয়।

আবোল–তাবোল বকে বাহবা পাওয়া যায়—ঠিক।
কিন্তু ইতিহাস বাহবা দেখে না, হিসাব রাখে।
আজ যারা চাটুকারিতায় নিরাপদ থাকতে চায়,
কাল তারাই বলবে“আমরা জানতাম না।”

সোজা কথা:
গুলি দিয়ে সত্য চাপা যায় না।
কণ্ঠ রুদ্ধ করলেই মুক্তিযুদ্ধ বাঁচে না।
বরং অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো মানুষগুলোকেই মুছে ফেললে
বাংলাদেশটাই ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৫৮

মাথা পাগলা বলেছেন: আপনি মনে হয় না বুঝে chatgpt দিয়ে রিপ্লাই বানিয়েছেন।

আমি এরকম সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে হাদীর মৃত্যু কামনা করি না। হাদী মারা গেল লঘুদন্ডে গুরু পাপ হবে। বাংলাদেশের ইমেজের জন্যও সুখকর হবে না। সে যে ভারতীয়দের তীব্র ঘৃনা করে তারাই মানবিক হয়ে এখন তার চিকিৎসা করছে। আবার দেখেন সে নতুন বন্দোবস্তে সরকারি টাকায় সিঙ্গাপুরে চিকিৎসার নেবার তীব্র বিরোধিতা করেছে, কিন্তু এখন সে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন। অদ্ভুত ব্যাপার হইলো সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভুত, তিনি আবার হাদীকে দেখতে গিয়েছেন। "লীলাখেলা" বলতে প্রভুর ইচ্ছার কথা বলেছি।

আর লাফালাফি বলতে সিম্পেথি বানিয়ে রাজনৈতিক সুবিধা নেবার কথা বলেছি।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: ChatGPT টানছেন কেন?
যুক্তির জবাব দিতে না পারলে টুলের দোষ দেওয়াটা খুব পরিচিত কৌশল।

আমি কোথাও হাদীর মৃত্যু কামনা করিনি বরং আপনি নিজেই বলছেন, সেটা করা পাপ।
তাহলে “সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে মৃত্যু কামনা”র গল্পটা কে বানাল?
নিজের কথার সঙ্গে নিজেই কনফ্লিক্ট করছেন না?

ভারতীয় ডাক্তার, ভারতীয় অ্যাম্বুলেন্স, ভারতীয় বংশোদ্ভুত মন্ত্রী—এই তালিকা পড়ে মনে হচ্ছে আপনি মানবতা বোঝাতে না, বরং কার কার কাছে ঋণ আছে সেটা গুনে দিচ্ছেন।
মানবতা কি পাসপোর্ট দেখে কাজ করে নাকি?

আর সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা আগে বিরোধিতা করলেই কি গুলিবিদ্ধ হলে মরতে হবে?
এই যুক্তি দিলে তো রাজনীতিই নয়, মানুষও থাকা যায় না।

“লীলাখেলা” বলে সব ঢেকে দিতে চাইলে প্রশ্ন আসে—
রাষ্ট্রের ব্যর্থতা কি এখন ঈশ্বরের ঘাড়ে চাপানো হচ্ছে?

আর “লাফালাফি” গুলি খাওয়া একজন মানুষের জন্য সহানুভূতি দেখানো যদি লাফালাফি হয়, তাহলে আপনার এই মন্তব্য কী?
মোরাল সুপিরিয়রিটি শো?

আর শেষ কথা
কথা যখন অস্বস্তিকর হয়ে যায়, তখন ChatGPT নামটা ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
যুক্তির জবাব যুক্তি দিয়েই দিন।
না পারলে সেটা স্বীকার করাই সবচেয়ে সৎ অবস্থান।

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৭

রাসেল বলেছেন: মাথা পাগলা বলেছেন: "অদ্ভুত ব্যাপার হইলো সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভুত, তিনি আবার হাদীকে দেখতে গিয়েছেন।"

এতেই কি ভারত সরকারের পলিসি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়, রাজনীতি এতই সহজ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৩

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: একজন মন্ত্রীর ব্যক্তিগত ভিজিট দেখেই যদি রাষ্ট্রীয় পলিসি বোঝা যেত, তাহলে কূটনীতি পড়ার দরকারই থাকত না।
রাজনীতি এত সস্তা হলে রাষ্ট্রগুলো ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েই চালানো যেত।

ভারতীয় বংশোদ্ভুত হওয়া মানেই ভারত সরকারের পলিসির প্রতিনিধি এই ধারণা রাজনীতির না, সরলীকরণের চরম উদাহরণ।
ব্যক্তি, মানবিকতা আর রাষ্ট্রীয় কৌশল এই তিনটা গুলিয়ে ফেললেই এমন “পরিষ্কার ধারণা” আসে।

রাজনীতি সহজ না
সহজ বানাতে গেলেই ভুল বোঝা হয়।

৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫০

আলামিন১০৪ বলেছেন: দিল্লী ভুল করলে খেসারত দিতে হবে চরমভাবে.....

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৫

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: দিল্লি যদি বারবার ভুল নীতি, আগ্রাসী হিসাব আর প্রতিবেশীদের অবজ্ঞা করে তাহলে খেসারত দিতেই হবে।
ইতিহাস বলে, ক্ষমতা দিয়ে চাপ তৈরি করা যায়; কিন্তু ন্যায়বিচার এড়িয়ে গেলে শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক মূল্য চুকাতেই হয়।

রাষ্ট্র টিকে থাকে সম্মানে দম্ভে নয়।

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৭

অগ্নিবাবা বলেছেন: @রাজাকারের নাতি পুতিরা, কথা বার্তা শ্যাষ, না ফালায়ে এইবার বর্ডারে আসেন, আপনাদের গলায় গামছা আনন্দলাড়ু, আর চামড়াতোলা গোকুল পিঠা খাওয়ানো হবে। সেই স্বাদ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩১

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: এই ভাষা সাহস নয় হিংস্রতার স্বীকারোক্তি।
যেখানে যুক্তি শেষ, সেখানেই ফাঁসি-ফ্যান্টাসি শুরু হয়।
রাজনীতি হুমকিতে চলে না, চলে বিবেক আর যুক্তিতে।
ভাষা সামলান ইতিহাস গালি নয়, বর্বরতাই মনে রাখে।

৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১২

আলামিন১০৪ বলেছেন: অগ্নিরে পুজা দেন, না হইলেে আরেকটা বড়াইবাড়ি আসন্ন...

১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯

কিরকুট বলেছেন: ভাবুন তো এই বৃদ্ধ মহিলার কতো ক্ষমতা, দেশ থেকে বহিষ্কৃত হয়েও দুর্দান্ত প্রতাপে তথাকথিত ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আর আমরা জুলাইয়ের তালবে আলেম ঘেটি ব্যাকা করে হাওমাও করে কেশ গুচ্ছ ছিড়ছি।

১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক হইছে। এবার থামেন।
আপনারা একই কথা দিনের পর দিন বলতে বলতে তিতা বানিয়ে ফেলেছেন। আর ভালো লাগে না।

১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বাংলাদেশের ৩টা সেরা বেয়াদবের ১ টা সে।
আল্লাহ তাকে বাঁচিয়ে রাখুন।
জাতির তার আরো বেয়াদিব দেখুক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.