নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভেক ধারীরা দূরে থাকুন

পাহাড়ি জাহিদ

বামের ডানে - ডানের বামে আমার সুস্পষ্ট অবস্তান facebook.com/zahid.hassan.5667

পাহাড়ি জাহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামীলীগ এবং জামায়াতের সমঝোতা কিসের বিনিময়ে ?

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৬

আওয়ামী লীগ কি তাহলে জামায়াতের সাথে সমঝোতা করেছে??

আওয়ামী লীগ তাদের নিজস্বার্থে সবকিছুই করতে পারে। কোনো ধরণের নীতি-আদর্শের তারা তোয়াক্কা করেনা। ইতিহাস তাহাই স্বাক্ষি দেয় ।



১৯৮৬ সালে এরশাদের পাতানো নির্বাচনে বিএনপিকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ও জামায়াত একসাথে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল এবং যথারীতি সংসদেও যোগ দিয়েছিল। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকার গঠনে জামায়াত বিএনপিকে সমর্থন দিলে আওয়ামী লীগ ক্ষুব্ধ হন জামায়াতের উপর। এরপরও রাষ্ট্রপতি পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরী জামায়াতের সমর্থন লাভের জন্য অধ্যাপক গোলাম আজমের সাথে সাক্ষাত করে। সমর্থন আদায় এবং জামায়াতকে তাদের পক্ষে আনার জন্য আওয়ামী লীগ ফন্দি ফিকির আটতে থাকেন।





সে সময় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে জামায়াত নেতাদের মধুর সম্পর্ক দেখা যায়। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোলাম আযমকে তসবিহ, জায়নামাজ ও কোরআন শরীফ উপহার দিয়ে দোয়া নেন।









১৯৯১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মাইরে যখন মতিউর রহমান নিজামি মাথা পাঠে , শেখ হাছিনা তড়িৎ তার ভাই শেখ সেলিম কে পাঠায় অবস্তা দেখতে এবং সহানুভূতি জানাতে ।



২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৪ শেখ হাসিনা সংসদের সববিরোধী দল ও গ্রুপের সাথে যৌথ বৈঠক করে। সে সভায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে যৌথ আন্দোলন করতে তারা ঐক্যমতে পৌছান। ২৭ জুন ১৯৯৪, জাতীয় প্রেসক্লাবে আওয়ামী লীগ, জামায়াত ও জাতীয় পার্টি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপরেখা ঘোষণা করে যৌথ আন্দোলনের ঘোষণা দেয়।





শুধু আওয়ামীলীগ নয় মহাজোটের অনেক নেতার সহিত ছিল জমাতের তেতুল সম্পর্ক ।





৩০ নভেম্বর, ১৯৯৯ বিএনপির নের্তৃত্বে জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ঐক্যজোট নিয়ে গঠিত হয় চারদলীয় জোট। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে চাপে ফেলে জোট থেকে বের করে নিতে পারলেও জামায়াতকে পারেনি। ১ অক্টোবর, ২০০১ অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার গঠন করে।



আওয়ামী লীগ এবার ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু করে , অন্যদিকে পুনরায় ক্ষমতায় আসার মোহে নীতি বিসর্জন দিয়ে তলেতলে জামায়াতের সাথে আঁতাতে তৎপর হয়েছে, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে কাদের মোল্লার রায়ের মাধ্যমে। আওয়ামী লীগ এটাকে টেস্ট কেস হিসেবে হাজির করে।



গত ৫ ই ফেব্রুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এই রায় দেন।

৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৩ প্রথম আলো



বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশের রায়ে সন্তুষ্ট নন আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ। আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামও একই মনোভাব জানিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।

প্রথম আলো

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে দেওয়া রায় প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়নি। তিনি বলেন, ‘এ রায়ের বিরুদ্ধে আমাদের অ্যাটর্নি জেনারেল আপিল করবেন। আমরা প্রত্যাশা করছি, সেখানে কাদের মোল্লার সর্বোচ্চ শাস্তি হবে।’



প্রথম আলো



নাটকের নতুন মাত্রা তথা কথিত শাহবাগের " গণজাগরণ মঞ্চ "

রায় প্রত্যাখ্যান করে মঙ্গলবার বিকেলেই শাহবাগ মোড়ে বিক্ষোভ শুরু করেছিল ব্লগার ও ফেসবুক অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সর্বস্তরের মানুষ তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। সন্ধ্যায় প্রজ্বলিত মোমবাতি ও মশালের আলোয় শাহবাগে সৃষ্টি হয় প্রতিবাদী আবহ। বিক্ষোভকারীরা কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবি করে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন

৭ই ফেব্রুয়ারি ২০১৩



এর মাঝে চলে আওয়ামী লীগ, জামায়াত ধর দাম । জামায়াতের তরুণ কর্মীদের প্রশংস শুরু হল সরকারী দলের পক্ষ থেকে ।

জামায়াত একটি নিবন্ধিত সংগঠন, সমাবেশ করার সুযোগ তো দিতেই হবে। সুযোগ দিয়ে তাদের পরীক্ষা করা হলো অতীতের মতো তারা তাণ্ডব করে কি না।’ প্রতিমন্ত্রী বলেন, জামায়াতের তরুণ কর্মীরা নিজামী, মুজাহিদের চেয়ে ভালো। -স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু

প্রথম আলো

আরো চমৎকার তথ্য দিল আমাদের আইন প্রতিমন্ত্রী "জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মীর কাসেম আলী এখনো অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধী নন। শুধু তিনিই নন, কেউ-ই এখনো অভিযুক্ত নন।"

১০ই মে ২০১৩ প্রথম আলো



বোমা ফাটানো খবর "আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের শীর্ষ নেতারা ঢাকাস্থ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত দূতাবাসের বাসায় বৈঠক করেছেন। ওই বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালসহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনীতিক, ব্যবসায়ী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত জন ড্যানিলোইজ এ বৈঠকের আয়োজন করে"





হার্ড নিউজ



আসলো সেই মহেন্দ্র খন মুক্তিযুদ্ধের সময় বিরোধীতা কারীদের 'মাস্টারমইন্ড' এবং একাত্তরের ঘাতকদের শিরোমণি গোলাম আযমের রায়ের তারিখ ।



জাতি অবাক " জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনা মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগই প্রমাণিত হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল তাঁকে ৯০ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।" ১৫ই জুলাই ২০১৩ প্রথম আলো



বিচারে দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে : আইনমন্ত্রী ও আইন প্রতিমন্ত্রী ।

আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ বলেছেন, ‘সমস্ত দিক বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক মান ও স্বচ্ছতা বজায় রেখে বিচার হয়েছে। আমার মনে হয়, এটা দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল এবং দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে।



প্রথম আলো



মানবতাবিরোধী অপরাধে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায়ের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দেয়া আরেকটি প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম।



টাইমস ওয়ার্ল্ড



গোলাম আযমের রায়ে আ. লীগ সন্তুষ্ট

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমের যুদ্ধাপরাধের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। আজ সোমবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলীয় অবস্থান তুলে ধরেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।



প্রথম আলো



প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জামায়াতের নেতা গোলাম আযমের মানবতাবিরোধী অপরাধের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত রায় দিয়েছেন। সেখানে গোলাম আযমকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল যে শাস্তি দিয়েছেন, এতে আমরা সন্তুষ্ট হয়েছি।



কিছু প্রশ্ন উত্তর নাই জানা



প্রশ্ন নং ১: মুক্তিযুদ্ধের সময় বিরোধীতাকারীদের 'মাস্টারমইন্ড' গোলাম আযমের ফাঁসি হয়না। কিন্ত যিনি স্বাধীনতার বহু পরে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছেন। যার স্বাধীনতার বিরোধীতা করার কোনো সুযোগই ছিলনা সেই মাওলানা সাঈদীর ফাঁসি হয় কেন??



প্রশ্ন নং ২: আদালত বলেছে, গোলাম আযম ফাঁসির যোগ্য আসামী। কিন্তু বৃদ্ধ বয়স এবং তার শারিরীক অসুস্থতার কথা বিবেচনা করে তাকে ফাঁসি দেয়া হয়নি! প্রশ্ন হল মাওলানা সাইদী কি তরুণ না বালক?? তার শরীরে কি কোনো অসুস্থতা নেই?? তাহলে তার ক্ষেত্রে এই 'বিবেচনা' কোথায় ছিল আদালতের??



প্রশ্ন নং ৩: যদি আদৌ রায়ের ক্ষেত্রে গোলাম আযমের বয়স বিবেচনায় নেয়া হয়ে থাকে তবে তাকে কেন সশ্রম কারাদন্ড দেয়া হল? ৯১ বছরের অসুস্থ একজন বৃদ্ধকে দিয়ে পরিশ্রম করানো কি ন্যায্য?? নাকি রায়ে বয়স বিবেচনায় নেয়ার যে কথা বলা হচ্ছে সেটি একটি লোক বুঝানো খোড়া যুক্তি??



প্রশ্ন নং ৪: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির রায়ের একপর্যায়ে বলেন, 'এ মামলার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পাঁচটি অভিযোগের কোনোটির সাথেই প্রফেসর গোলাম আযম জড়িত ছিলেন না। যেখানে ঘটনা ঘটেছে সেখানে তিনি উপস্থিত ছিলেন না।'

অথচ আবার একই রায়ে বলা হয়েছে, 'গোলাম আযমের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত। এজন্য তাকে ৯০ বছরের জেল দেয়া হল।'

প্রশ্ন হল, যেসব অভিযোগের সাথে একজন মানুষের কোনো সম্পৃক্ততা নাই সেসব অভিযোগ আবার তার বিরুদ্ধে প্রমাণিত হয় কিভাবে??!



প্রশ্ন নং ৫: এর আগে একটি রায়ে কাদের মোল্লার ফাঁসি না হওয়ায় আইনমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীসহ আওয়ামী লীগ নেতারা এমনকি প্রধানমন্ত্রীও বলেছিলেন এতে সাধারণ মানুষের আকাঙ্খা প্রতিফলিত হয়নি। এরপর কাদের মোল্লার ফাঁসি নিশ্চিত করার জন্য যুদ্ধাপরাধ আইন সংশোধন করে তার ফাঁসির জন্য আপিল করলো রাষ্ট্রপক্ষ!



কিন্তু স্বাধীনতার বিরোধীতাকারী মূল ব্যক্তির ফাঁসি না হওয়ার পরও আগ বাড়িয়ে আইনমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হানিফ সন্তোষ প্রকাশ করে বললেন, 'আন্তর্জাতিক মান মেনে বিচার হয়েছে।' প্রশ্ন হল, সাইদী, মাওলানা আজাদ ও কামারুজ্জামানের রায় কি তাহলে আন্তর্জাতিক মান মেনে দেয়া হয়নি???



তাহলে কি আমরা দেখতে পাবো ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি , ৮৬ , ৯৬ এবং ----- ?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

এনিগমা বলেছেন: CHOROM BASTOB

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

পাহাড়ি জাহিদ বলেছেন: থাকুন সাথে । পড়ার জন্য ধন্যবাদ

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

হুলামামা২৭৫ বলেছেন: ও ভাই আপনি হাটে হাঁড়ি ভেঙ্গে দিলেন। এগুলোই কি তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ...... =p~ :( =p~ :(

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

রাখালছেলে বলেছেন: সবই তো রাজনীতি । আর তার কোন শেষ বলে কথা নাই ।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: কাদের মোল্লার ফাঁসি না হওয়ায় আইনমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীসহ আওয়ামী লীগ নেতারা এমনকি প্রধানমন্ত্রীও বলেছিলেন এতে সাধারণ মানুষের আকাঙ্খা প্রতিফলিত হয়নি। এরপর কাদের মোল্লার ফাঁসি নিশ্চিত করার জন্য যুদ্ধাপরাধ আইন সংশোধন করে তার ফাঁসির জন্য আপিল করলো রাষ্ট্রপক্ষ!

কিন্তু স্বাধীনতার বিরোধীতাকারী মূল ব্যক্তির ফাঁসি না হওয়ার পরও আগ বাড়িয়ে আইনমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হানিফ সন্তোষ প্রকাশ করে বললেন, 'আন্তর্জাতিক মান মেনে বিচার হয়েছে।

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

অজানাবন্ধু বলেছেন: আমদের রাজনীতিকগন (সবাই না অনেকেই) সে যে দলেরই হোক বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে জামাত থেকে সুবিদা নিয়েছে এবং সুবিধা দিয়েছে।

আমাদের কথা হচ্ছে আমরা বিচার চাই সকল যুদ্ধা অপরাধীদের বিচার চাই।

এবং ৭১ পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত যারা অপরাদ করেছে তাদের ও বিচার চাই।

এবং ভবিষ্যতে যারা অপরাধ করবে তাদেরও যেন সঠিক বিচার হয় এমন বাংলাদেশ।
সুস্থ্য, সুন্দর বাংলাদেশ।

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেহেন দেহি ভাই কল্লেন কি!!!!


এমতে নেংটা করে মানুষ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


রাজা তুই ন্যাংটো-ষ্পষ্ট করে বলার জন্য ধন্যবাদ।

মুক্তিযুদ্ধ পবিত্র আমানত। তারে নিয়ে দলবাজি আর স্বার্থবাজির খেলা আর চলবে না।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: ঠিক আছে বুঝলাম আওয়ামিলীগ খারাপ । কিন্তু জাতীয়তাবাদের লেবাস লাগানো অসংখ্য জাশি যে মুখশের আড়ালে মুখ লুকিয়েছে তাদের কি করবেন ?

আপনার মতে আওয়ামী-জাশি এক । যুগে যুগে তারা নিজ নিজ স্বার্থে একই কাতারে দাড়িঁয়েছে । আপনার পোস্ট তাই সাক্ষী দেয়।

এখন আমাকে বলুন এই নিমুখ হারাম জাশি আবার যে নিজের স্বার্থে বেগম জিয়ার সাথে প্রতারনা করবেনা তার প্রমান কি ?

জাতীয়তাবাদীরা যদি বুঝেনই যে আওয়ামী-জাশি ভাই ভাই তাহলে বিশ্বাস-ঘাতক জাশির সাথে কেন জোট ?

এখানে আপনি যুক্তি দেখাবেন আওয়ামী ঠেকাতে জাশি লাগবে । কুত্তা মারতে কুত্তার দরকার ।

কিন্তু আপনার ভাষ্য মতে তো জাশি বেইমান । এরা যে সহজ সরল জাতীয়তাবাদীদের সাথে আবার বেইমানি করবেনা তার প্রমান কি ?

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

মুনসীমাহফুজ বলেছেন: এই ছবিগুলা অনেক সময় বিভিন্ন জামাতি পেজেও শেয়ার হতে দেখি,

এই ছবিগুলো আওয়ামীলিগের জন্যে যেমন লজ্জার, জামাতের জন্যেও একই কারনে লজ্জার, কিন্তু জামাতি বন্ধুরা সেটা বোঝে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.