নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শোষণ-বৈষম্য হীন একটা মানবিক সমাজ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনে কাজ করি আমি। বুর্জোয়া আধিপত্যের বিপরীতে রাজেনৈতিক, সামাজিক, আর্থিক, সাংস্কৃতিক ও মনজাগতিক ক্ষেত্রে শ্রমিক কৃষক মেহনতী মানুষের পাল্টা আধিপত্য গড়ে তোলাই প্রথম কাজ।
জীবনের প্রতিমুহুর্তের সঙ্গী হয়ে উঠেছে মোবাইল, স্মার্টফোন অথবা ল্যাপটপ। বিশেষ করে স্মার্টফোন, ল্যাপটপ তো হাতে হাতে চলে এসেছে ভার্চুয়াল দুনিয়ায় যুক্ত থাকার জন্য। আধুনিক সময়ে সোসাল মিডিয়াকে কোনোভাবেই অগ্রাহ্য করা যায় না।
কিন্তু এসব আধুনিক প্রযুক্তি নতুন প্রজন্মকে বেশ রুক্ষ ও রগচটা মেজাজি করে তুলছে বলে জানিয়েছে গবেষকরা। যারা মাত্রারিক্ত স্মার্টফোন ও ফেসবুক ব্যবহার করে তারা অন্যদের চেয়ে বেশি রুক্ষ মেজাজ দেখায় বলে তথ্য উঠে এসেছে এই গবেষণায়। ডেইলি মেইলের একটি রিপোর্টে এই আতংকজনক তথ্য দেয়া হয়েছে।
মেজাজ হারানোর এই হার সবচেয়ে বেশি তরুণদের মধ্যে। ২০ বছর বা তার কম বয়েসী তরুণদের প্রায় শতকরা ৭৭ ভাগই মনে করে ফেসবুক বা টুইটার ব্যবহারের ফলে মেজাজ রুক্ষ হয়ে গেছে। অল্পতেই রেগে যাওয়ার এই হার বয়স্কদের ক্ষেত্রে শতকরা ৬২ ভাগ।
বিষেশজ্ঞরা তাই মনে করেন, সোসাল জগত থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকাই ভালো। ফেসবুকে অতিরিক্ত সময় কাটানোই রগচটা হওয়ার কারণ।
বাংলাদেশ প্রতিদিন
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১২
ডি মুন বলেছেন: এমন অনেকেই আছেন যারা এখন আর সরাসরি বন্ধুদের সাথে আড্ডা না দিয়ে ফেসবুকে আড্ডা দিতে আই মিন চ্যাট করতেই বেশি পছন্দ করেন। অনেকে আবার ফেসবুক-সেলিব্রেটি হওয়ার জন্য প্রতিযোগিতা শুরু করে দেন । নিজে যা না তাই হওয়ার চেষ্টা করেন। ফলে এক ধরণের ব্যক্তিত্ব-সংকট দিন দিন প্রবল হয়ে উঠছে।
আর সবচেয়ে বড়ো কথা কিছুক্ষণ পর পর ফেসবুক নোটিফিকেশন চেক করা তো এক ধরণের ব্যধিতে পরিণত হয়েছে আমাদের মধ্যে। আমি নিজেও এক সময় ফেসবুক এ ভীষণরকম আসক্ত ছিলাম। কিন্তু আসল সত্যটা হচ্ছে ভার্চুয়াল-লাইফের চেয়ে প্রত্যক্ষ্ সংযোগেই বন্ধুদের বা আত্মীয়-স্বজনদের সাথে সম্পর্ক দৃঢ় হয়। সোসাল মিডিয়ার ব্যবহার কমিয়ে দিলে কিছুই এসে যায় না বরং মানসিকভাবে স্থির ও উৎকন্ঠা মুক্ত থাকা যায়।
তাই ফেসবুক বা অন্যান্য সোসাল মিডিয়ার ব্যবহার সীমিত করে আমাদের সুন্দর ও বাস্তবতা-ঘনিষ্ট জীবন যাপন করা উচিত ।
আপনার পোস্টে ভালোলাগা রইল।
[ অনেক বড়ো কমেন্ট করে ফেললাম, দুঃখিত। ]