নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শোষণ-বৈষম্য হীন একটা মানবিক সমাজ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনে কাজ করি আমি। বুর্জোয়া আধিপত্যের বিপরীতে রাজেনৈতিক, সামাজিক, আর্থিক, সাংস্কৃতিক ও মনজাগতিক ক্ষেত্রে শ্রমিক কৃষক মেহনতী মানুষের পাল্টা আধিপত্য গড়ে তোলাই প্রথম কাজ।
এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের পুরুষের চরিত্রই সবচেয়ে ভালো। কারণ, বাংলাদেশী পুরুষদের মধ্যে প্রতি ১০ জনে ধর্ষক মাত্র একজন। অন্যদেশগুলোতে যেখানে এই হার ৬০ শতাংশেরও বেশি। এশিয়ার ছয়টি দেশের দশ হাজার পুরুষের ওপর চালানো এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। ‘ল্যানচেট গ্লোবাল হেলথ’-এ প্রকাশিত জরিপের বরাত দিয়ে বিবিসি এ খবর দিয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, এটিই হচ্ছে একাধিক দেশে একই সঙ্গে চালানো জরিপ, যে জরিপে উঠে এসেছে নারীদের ওপর কিভাবে নির্যাতন চালানো হয় এবং এর পেছনের কারণগুলো কি কি? তবে, জরিপের আংশিক তথ্য প্রকাশ করেছে ল্যানচেট ম্যাগাজিন।
ধর্ষণের এই প্রবণতা দেশ ও অঞ্চলবেধে ভিন্ন হয়ে থাকে। জরিপে পাপুয়া নিউগিনির পুরুষরা সবচেয়ে এগিয়ে। দেশটির প্রতি দশজন পুরুষের মধ্যে ছয়জনই নারীদের উপর যৌন নির্যাতন চালায়।
তালিকার ছয় দেশের মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে। তবে, বাংলাদেশের পুরুষরা যথেষ্ট ভালো বলেই উঠে এসেছে জরিপে। তালিকায় সবার ওপরে থাকা পাপুয়া নিউগিনির পুরুষদের ধর্ষণ প্রবণতা ৬২ শতাংশ। এরপর আছে ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া প্রদেশ (৪৮ দশমিত ছয় শতাংশ), ইন্দোনেশিয়ার শহর অঞ্চল (২৬ দশমিক দুই শতাংশ), চীন (২২ দশমিক দুই শতাংশ), কম্বোডিয়া (২০ দশমিক দুই শতাংশ), ইন্দোনেশিয়ার গ্রামীণ অঞ্চল(১৯ দশমিক পাঁচ শতাংশ), শ্রীলংকা (১৪ দশমিক পাঁচ শতাংশ)। আর তালিকার সবশেষের দুটি হচ্ছে, বাংলাদেশের গ্রামীণ এলাকা(১৪ দশমিক এক শতাংশ), শহর ( ৯ দশমিক পাঁচ শতাংশ)।
তবে বিশ্বে ধর্ষণের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত দেশ ভারতকে জরিপের বাইরে রাখা হয়েছে। দেশটিতে ধর্ষণ যখন অন্যতম প্রধান সমস্যা হয়ে উঠছে, তখন সেখানে কোনো জরিপ চালানো হয়নি। ভারতে প্রতি ২০ মিনিটে একজন নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন। ভারতের দ্য ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (এনএসআরবি) এক সমীক্ষায় এই ভয়ংকর তথ্য উঠে এসেছে। সম্প্রতি দেশটির গণমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনে দেখা যায় মেডিকেল ছাত্রী থেকে শুরু সাংবাদিক, বিদেশী পর্যটক থেকে শুরু করে গ্রামের সাধারণ বধূ কেউই ধর্ষণের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না। ধর্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছেন ধর্মগুরু থেকে শুরু করে নিরাপত্তা কর্মীরাও।
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ব্যর্থ পাবলিক বলেছেন: ভারতকে এই গ্রাফে আনলে এত বড় হবে যে অন্যান্য দেশের গুলো প্রায় সমতল মনে হবে। তাই গবেষণার সুবিধার জন্য এমনটি করা হয়েছে।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
পথহারা সৈকত বলেছেন: নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ব্যর্থ পাবলিক বলেছেন: ভারতকে এই গ্রাফে আনলে এত বড় হবে যে অন্যান্য দেশের গুলো প্রায় সমতল মনে হবে। তাই গবেষণার সুবিধার জন্য এমনটি করা হয়েছে।
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: পথহারা সৈকত বলেছেন: নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ব্যর্থ পাবলিক বলেছেন: ভারতকে এই গ্রাফে আনলে এত বড় হবে যে অন্যান্য দেশের গুলো প্রায় সমতল মনে হবে। তাই গবেষণার সুবিধার জন্য এমনটি করা হয়েছে।
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: পথহারা সৈকত বলেছেন: নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ব্যর্থ পাবলিক বলেছেন: ভারতকে এই গ্রাফে আনলে এত বড় হবে যে অন্যান্য দেশের গুলো প্রায় সমতল মনে হবে। তাই গবেষণার সুবিধার জন্য এমনটি করা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬
ব্যর্থ পাবলিক বলেছেন: ভারতকে এই গ্রাফে আনলে এত বড় হবে যে অন্যান্য দেশের গুলো প্রায় সমতল মনে হবে। তাই গবেষণার সুবিধার জন্য এমনটি করা হয়েছে।