নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শোষণ-বৈষম্য হীন একটা মানবিক সমাজ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনে কাজ করি আমি। বুর্জোয়া আধিপত্যের বিপরীতে রাজেনৈতিক, সামাজিক, আর্থিক, সাংস্কৃতিক ও মনজাগতিক ক্ষেত্রে শ্রমিক কৃষক মেহনতী মানুষের পাল্টা আধিপত্য গড়ে তোলাই প্রথম কাজ।
শেষ পর্যন্ত ভোটারদের সামনে সেই মুলাই ঝুলাইয়া দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ ১০ অক্টোবর ২০১৩ জামালপুরে এক জনসভায় তিনি প্রকাশ্যে মুলা ঝুলানো উদ্বোধন করলেন। শেখ হাসিনা বলেছেন, যুদ্ধাপরাধের বিচার শেষ করতে আরেকবার ভোট চাই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে এই বিচারকাজ চলতে থাকবে। নইলে ‘ওরা’ আসলে এটা বন্ধ করে দেবে।
বিচার কাজ চলতে থাকার কথা বললেও কবে নাগাদ বিচারকাজ শেষ করবেন তা কিন্তু তিনি এখনও বলেন নি। আর বিচারের রায় কার্যকরের ব্যাপারে ইতিমধ্যে তিনি বলেছেন, ইনশাল্লা বাংলার মাটিতে একদিন না একদিন এই রায় কার্যকর হবে।
এরপর প্রধানমন্ত্রী বলেন, আশা করি আগামী ২০২১ সালের মধ্যে আমরা বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।
শেখ হাসিনার আমলীগকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় রাখলে হয়তো উনি রাজাকারদের বিচারকাজ শেষ করতে পারবেন। কিন্তু রাজাকারদের ফাঁসিতে ঝুলানোর কথা যদি বলেন, তাহলে শেখ হাসিনার উচিত জবাব, “আল্লা যদি চাহেন (ইনশাল্লা) একদিন না একদিন বাংলার মাটিতে বিচারের রায় কার্যকর হবে।” ‘আমলীগ সরকার রাজাকারদের ফাঁসি দিবে, রায় কার্যকর করবে,’ সে কথা বলারও সত সাহস হাসিনার নেই।
দেশের জনগণ চায় রাজাকারদের ফাঁসিতে ঝুলাতে। আর শেখ হাসিনা দিলেন ভোটারদের সামনে মুলা ঝুলাইয়া। মুলা ঝুলানো মানে? হাজারো মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের তরুণ প্রজন্মেরও ভোট হারালো আমলীগ।
নৌকাডুবি ঠেকানোর সোজা রাস্তাও বন্ধ হলো। এবার ঠেলা সামলান।
২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
গান পাগলা বলেছেন: এটা তো ভাই পুরান ডাইলগ, নতুন কিছু কইতে কন...........
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেইতো নথ খসালি
তবে কেন লোক হাসালি টাইপ হয়ে গেল না
এটাতো ধারনায়ই ছিল- নইলে ৩-৪ বছর পার কইরা কাজ শূরুর মানেতো সবাই বুঝৈ গেসিল।
এখন উনি মোহর সীল ছাপ্পর মেরে তা স্বীকার করলেন
দেশের জনগণ চায় রাজাকারদের ফাঁসিতে ঝুলাতে। আর শেখ হাসিনা দিলেন ভোটারদের সামনে মুলা ঝুলাইয়া।