নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনের কথা

আমি অসাধারণ নই

পাভেল ভিলা

আমি অসাধারণ নই

পাভেল ভিলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জোকস

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!এক হাসপাতালে আইসিইউর একই বেডে প্রতি শনিবার

সকাল ১১টায় রোগিরা মারা যায়।

ডাক্তাররা ভাবলেন নিশ্চয়ইঅলৌকিক ঘটনা।

সারা বিশ্বের তদন্তকারীরাও চিন্তায় পড়ে গেলেন

এবং পরবর্তী শনিবার ডাক্তার, নার্স

এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা সবাই ওই বেডের

সামনে গিয়ে ১১টারআগে থেকেই দাঁড়িয়ে থাকলেন।

কি ঘটতে যাচ্ছে দেখার জন্য রোগি ও মনিটরের

দিকে সবাই নিঃপলক তাকিয়ে আছেন।

তখন হঠৎ করে আইসিইউতে খন্ডকালীন সুইপার সুরুজ

মিয়া ঢুকলো, তারপর লাইফসাপোর্ট সিস্টেমের কেবল

খুললো এবং তার মোবাইল চার্জে বসিয়ে দিল!!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২

কালোপরী বলেছেন: এতবার কপি পেস্ট কেন??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.