![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
BCS পরীক্ষায় Preliminary এবং Written পর্যন্ত উত্তীর্ণ যারা হয় সকলেই মেধাবী। তাই কোটা ব্যবস্থায় মেধাবী ছাড়া অযোগ্যরা সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে এই দাবি অবাস্তব। মুক্তিযোদ্ধা, নারী, উপজাতি ও প্রতিবন্ধী বাদে বাকি সকল কোটা অযৌক্তিক। কোটা সংস্কারের আন্দোলন থেকে ভালো হয় বেসরকারি কোম্পানিগুলোতে বেতন কাঠামোতে সরকারি রেগুলেশন চালু করার আন্দোলন করা। বিশ্বের সকল উন্নত দেশের মত ডিগ্রি পাশ করলে মিনিমাম বেতন কত, ব্যাচেলর পাশ করলে মিনিমাম বেতন কত, মাস্টার্স পাশ করলে মিনিমাম বেতন কত, মিনিমাম ইনক্রিমেন্ট তা ঠিক করে দেয়া। যেসব কোম্পানি মিনিমাম বেতন দিতে পারবে না তারা ৮ পাস, মেট্রিক পাস এমপ্লোয়ি দিয়ে কাজ চালাবে।
দিনশেষে বেসরকারি কোম্পানিগুলির মাধ্যমেই লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থান হবে।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২
পদ্মপুকুর বলেছেন: আলুপোড়া খাইতে আসছেন, সেইটা নিয়া নিরাপদে খাইতে থাকেন। ফাও গলা খাকাড়ি দেওয়ার দরকার কি ভ্রাতা?
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০১
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ২০১৬ সালের হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৩০ লক্ষ এবং তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ২ লক্ষ ১০ হাজার ৪৮১ জন তাহলে শতকরা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা হয় ০.১২৯% যা ১ পার্সেন্টও না। ধরে নিলাম ১% তাহলে এই ১% বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য ৩০% কোটা রাখাটা কতটা যৌক্তিক!?
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
ক্স বলেছেন: আপনি যেসব কোটার নাম বললেন, সেগুলোই আরও অযৌক্তিক। আমার মতে উপজাতি, জেলা আর প্রতিবন্ধি কোটার দরকার আছে। নারী কোটার কোন প্রয়োজন নেই। নারী এখন এত অবলা না যে তাদেরকে কোটা সুবিধা দিয়ে ক্ষমতায়ন করতে হবে।