নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গবেষক এবং ডক্টরাল ক্যান্ডিডেট, ইউনিভার্সিটি এট বাফেলো, নিউ ইয়র্ক।

কুয়েটিয়ান পাভেল

টাইম পাস করি

কুয়েটিয়ান পাভেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদক নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রের কঠিন হস্তক্ষেপকে যেভাবে দেখি

২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৮

পরিবারের দায়িত্ব পরিবার পালন করতে না পারলে সেটা সমাজ আর রাষ্ট্রের উপর বর্তায়। ক্যান্সার ছোট অবস্থায় ট্রিট না করলে সেটা কাটার পাশাপাশি ক্যামো দিয়েও রুগী ভালো করা যায় না।

ছাত্র/কিশোর বয়সে উপার্জনহীন কেউ ৩০০ টাকা/পিস ইয়াবা কিনে সেবন করলে সেটা তার বাবা, মায়ের ব্যার্থতা। সেখানে রাষ্ট্র যখন এই ক্যান্সারের অপারেশন করে ক্যামোথেরাপী দিচ্ছে তখন সেই পরিবার/সমাজের উল্টো অভিযোগ করা মানায় না।

১০০% ফলো দ্যা প্রসিডিউর এ ত সাইন্সের এক্সপেরিমেন্ট ও সবসময় কাজ করে না, কিছু এডজাস্টমেন্ট এর প্রয়োজন হয়। আর ২৫০ বছরের পুরানো আইন ও বিচারব্যবস্থা দিয়ে শাস্তির মাধ্যমে সমাজ থেকে ইয়াবাকে নির্মূল করা যাবে না, কিছু এক্সট্রা এডজাস্টমেন্ট এর প্রয়োজন হয়।

রডরিকো দুতার্তে আমেরিকা, হিউম্যান রাইটস এর ধমক উপেক্ষা করেও আঙ্গুল বাকা করতে পেরেছিলেন। তাই ৩ মিলিয়ন ড্রাগ এডিক্টের দেশ ফিলিপাইন এখন আগের থেকে অনেক ভালো আছে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: তবে আফসোস ছাড়া কিছুই করতে পারি না

২| ২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

কানিজ রিনা বলেছেন: সরকার ভাল উদ্যোগ নিয়েছে তথাপি
নিরঅপরাধ কেউ হিংসত্বক আরজি
অনুযোগে মাড়া না পরে সে দিকে
আইন সৃংখ্যলা বাহিনী বা প্রশাসন
খেয়াল রাখা জরুরী। প্রতিটি থানায়
মাদক ব্যবসাহীদের নামে লিস্ট আছে।
সেই মতাবেক প্রশাসন পদক্ষেপ নিলে
সুস্থ পরিবেশ ফিরে আসবে।
ছোটখাটো মাদক ব্যবসায়ীরা বলতে
পারে কোথাথেকে চালান আসে, আসল
রাঘব বোয়ালরা যেন পার না পায়। ধন্যবাদ।

৩| ২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: ওরা কারা, যারা ক্রসফায়ার সমর্থন করে?

ওরাই কি বিচারহীনতা ও বিচারনিয়ন্ত্রণের সংস্কৃতির ধারক-বাহক? ওদের চিনে রাখুন ৷

২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০২

কুয়েটিয়ান পাভেল বলেছেন: ওরা কারা, যারা মদখোর, গাজাখোর, ইয়াবাখোর ও মাদক দালালদের সমর্থন করে?

ওরাই কি রাতের অন্ধকারে ঘরে বসে ইয়াবা খায়? ওদের চিনে রাখাটা বেশি জরুরি ৷

৪| ২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: আপনি সিউর তো, যাদের কে বিচারবিভাগ অধীনে না এনে বিচার বহির্ভূত ভাবে ক্রস ফায়ার এ মারা হচ্ছে, তারা সত্যিকারের অপরাধী? নাকি তাদের ফ্রেম করা হয়েছে, ক্ষমতাশালী কাও কে আড়াল করার জন্য বা কারো পদউন্নতির জন্য বা কারো encounter সংখ্যা বাড়াবার জন্য। নাকি আপনি এর কিছুও সত্যি হলে একে colateral damage বলে ধরে নেবেন।

২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

কুয়েটিয়ান পাভেল বলেছেন: আগে থেকেই একাধিক মাদকের মামলার আসামীরাই কথিত বন্দুকযুদ্ধে মারা যায়। যতক্ষণ না তালিকাভুক্ত আসামী ছাড়া , থানায় আগেই মামলা ছিল এমন লোক ছাড়া কেউ এই অভিজানের ভিকটিম হয় ততক্ষণ এটা সাপোর্ট করা যায় বলে মনে করি।

৫| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

হাঙ্গামা বলেছেন: গুলি চলছে, গুলি চলুক।
যারা ক্রস্ফায়ারের বিরোধীতা করে তাদের উপর ও চলুক।

৬| ২৫ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আইন যখন কিছু করতে পারে না তখন ক্রসফায়ার দেয়া ছাড়া উপায়ও নেই। কিছু বুদ্ধিজীবিদেরও ক্রসফায়ারে দেয়া উচিত...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.