![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হুমায়ুন আহমেদের গল্প অবলম্বনে নির্মিত ছবিতে এই প্রথম মিছির আলীর কোন ক্যারেক্টার পর্দায়। দেখার প্রবল আগ্রহ থাকলেও একমাত্র শো জ্যামাইকায় হওয়ায় ৯ ঘন্টায় ড্রাইভ করে যাওয়া পসিবল ছিল না। ধন্যবাদ ওহাইয়োর বাংলাদেশি কমিউনিটিকে যাদের কারণে দেবী দেখা সম্ভব হল। টিকেট শেষ হবার ভয়ে আগেই অনলাইনে টিকেট কেটে রাখা ছিল কিন্তু বাধ সাধল বিরুপ আবহাওয়া। তবুও তুষারে ঢাকা রাস্তাকে পরোয়া না করেই সাড়ে তিন ঘন্টার পথ পেরিয়ে চলে এলাম ক্লিভল্যান্ড ওহাইয়ো। পুরো মল জুরে সিনেমা দেখতে আসা বাংলাদেশিতে ঠাসা। বোঝা গেল এটা সিনেমা দেখার সাথে ওহাইয়োর বাংলাদেশীদের একটা রি-ইউনিওন ও।
মুভি শুরু হল দর্শকদের চিৎকার আর তালির মধ্যে। বাংলাদেশি মুভিতে থ্রিডি সাউন্ড ইফেক্ট প্রত্যাশার বাহিরে ছিল। মুভির প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার পার্ফেক্ট ছিল। বিশেষ করে জয়া আহসান আর চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয় ছিল আউট অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড লেভেলের। খারাপ লাগা এতটুকুই ছিল যে মূল গপ্লের সাথে ছবি্ কিছুটা অসামাঞ্জস্যপূর্ণ। হুমায়ুন আহমেদের গল্পের মতই ছবির এন্ডিং হল "শেষ হইয়াও হইল না শেষ"
সব কিছু মিলিয়ে দেবী মুভিকে আমি ১০ এ ৯ দিব।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১২
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমিও দেখিছি। তবে যে ভয় পেয়েছিলাম, আগে থেকে প্রায় মুখস্ত থাকায় গল্পের সাথে অমিলগুলো চোখে পড়েছে বেশি।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আচ্ছা, এই মুভি যদি হুমায়ূন আহমেদ পরিচালনা করতেন তাহলে কেমন হতো?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৩৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: খারাপ লাগা এতটুকুই ছিল যে মূল গপ্লের সাথে ছবি্ কিছুটা অসামাঞ্জস্যপূর্ণ।
........................................... আমার ব্লগে এর উপর অনুভুতি র প্রকাশ আছে,
আছে আরও অনেকের রিভিউ আছে ,পড়ে দেখতে পারেন ।