![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অথর্ব পৃথিবীর কালো বুকে এসে পড়ুক এক চিমটি আলোকচ্ছটা!!!
১ম পর্বের পরে ২য় পর্ব লেখার একটা ছোট্ট প্রয়াস নিলাম।। জানি না কতদূর ভালো লিখতে পারব।।
ওয়ার্নিং - বাচ্চারা ১০০ হাত তফাতে থাকো। তারপরও পুংটামি করে পড়ে রাতে ঘুমাতে না পারলে লেখক নোওস নাথিং!!!
১৯২৪ সালের জুলাই মাসে ফ্রান্সিস ম্যাকডোনেল (৮) খেলছিল তার বাসার সামনে। এসময় ফ্রান্সিসের মা এক বৃদ্ধকে দেখতে পান সেখানে। যে হেটে যাচ্ছিল পাশ দিয়ে আর কেমন করে যেন তাকাচ্ছিল ম্যাকডোনেলের দিকে। অনেকক্ষণ পর তাকে আবার দেখা যায় সেখানে বসে বসে ফ্রান্সিস আর তার বন্ধুদের খেলা দেখছিল সে। একটু পর সে ফ্রান্সিসকে নিজের কাছে ডাকে, এবং কোথায় যেন নিয়ে যায়।। এর পর ফ্রান্সিসকে যখন খুঁজে পাওয়া যায় তখন সে মৃত।। নির্যাতনের প্রচণ্ডতায় তার শরীর চেনার কোন উপায় তখন নেই।
১৯২৭ সালের ১১ ফেব্রুয়ারী , বিলি গ্রিফনি (৪) তার এপার্টমেন্টের বাইরে এক বন্ধুর সাথে খেলছিল। এরপর নিখোঁজ হয়ে যায় ২ বন্ধু।। পরে অপর বন্ধুকে পাওয়া যায় ছাদের উপর, কিন্তু বিলিকে আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার বন্ধুকে সবাই জিজ্ঞেস করলে সে জানায় বিলিকে বুগিম্যান নিয়ে গেছে। স্বভাবতই কেউ তার কথায় পাত্তা দেয় নি। সবাই ভেবেছিল সে নদীতে পড়ে গেছে। কিন্তু তার মৃতদেহও কখনও খুঁজে পাওয়া যায় নি।
এডওয়ার্ড বাড , একজন ১৮ বছরের তরুন। একটা ভালো চাকরির আশায় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিল সে। একটা ভালো চাকরির দেখাও পেয়ে গেল। ১৯২৮ সালের ২৮ মে তার বাড়িতে আসল ফ্রাঙ্ক হাওয়ার্ড নামের ধুসর চুল আর বিশাল গোঁফ বিশিষ্ট নম্র ভদ্র এক লোক। সে জানালো ফারমিংডেলে তার ২০ একরের একটা ফার্ম আছে। সেখানে এডওয়ার্ডকে সাপ্তাহিক ১৫ ডলার বেতনে নিয়োগ দিতে চায়। স্বভাবতই এডওয়ার্ড রাজি হয়ে গেল।। জুনের ২ তারিখে
এডওয়ার্ডকে নিয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও সে সেদিন একটা চিঠি লিখে তার না আসার কথা জানায় এবং পরের দিন তাকে নিয়ে যাবে বলে জানিয়ে দেয়।। ফ্রাঙ্ক ৩ তারিখে এডওয়ার্ডকে নিতে আসে এবং সেদিনই দুপুরের খাবার খেতে বসে ফ্রাঙ্ক প্রথম এডওয়ার্ডের বোন গ্রেস বাড কে দেখে। তখন হঠাত করেই ফ্রাঙ্ক এডওয়ার্ডকে জানায় তার জরুরী একটা জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যেতে হবে, সেখান থেকে ফিরে সে এডওয়ার্ডকে নিয়ে যাবে। ফ্রাঙ্ক গ্রেসকেও সেই অনুষ্ঠানে নিয়ে যাবার অনুমতির জন্য অনুরোধ করে এবং গ্রেসকে ঠিক রাত ৯ টায় পৌঁছে দেয়ার কথা দেয়। গ্রেসের মা ও অনুমতি দিয়ে দেন।
তখনও কেউ বুঝতে পারেনি যে এটাই ছিল তাদের শেষ গ্রেস দর্শন! পরের দিন এডওয়ার্ড থানায় মামলা করতে গিয়ে জানতে পারে ফ্রাঙ্ক হাওয়ার্ড নামে কোন ব্যাক্তির ফার্মই নেই ফারমিংডেলে।
গ্রেস হারিয়ে যাওয়ার প্রায় ৭ বছর পর, ১৯৩৪ সালের ১২ নভেম্বর গ্রেস এর মা একটি চিঠি পান । সে চিঠির কিছুটা অংশ এমন,
" যেদিন আমি আপনার বাড়িতে দুপুরের খাবার খাই, সেদিন গ্রেস আমার কোলে বসে এবং আমাকে চুমু খায়, ঠিক তখনই আমি তাকে খাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। তারপর আমি আপনাকে একটা অনুষ্ঠানের কথা বলি এবং গ্রেসকেও সাথে নিতে চাই। আপনিও রাজি হয়ে যান।.।.।.।.।.।.।.।.।"
"আমি তাকে ওয়েস্টচেষ্টার এর একটা খালি বাড়িতে নিয়ে যাই। সেখনে নিয়ে প্রথমে তাকে বাইরে রেখে আমি ঘরের ভেতরে যাই। তারপর নিজের সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলি যাতে রক্ত না লাগে। তারপর জানলা দিয়ে তাকে ভিতরে ডাকি।। সে রুমের ভিতরে না ঢোকা পর্যন্ত ক্লসেট এর ভেতর লুকিয়ে থাকি। সে রুমের ভিতর ঢুকে যখন আমাকে নগ্ন অবস্থায় পায়, তখন সে কান্নাকাটি শুরু করে এবং দৌড়ে পালানর চেষ্টা করে। আমি তাকে ধরে ফেলি তখন সে জানায় সে আপনাকে সব বলে দিবে।.।.।.।.।.।.।.।.।"
"আমি তাকে নগ্ন করে ফেলি, তখন সে প্রচুর কামর আর আচড় কাটছিল। তখন তাকে মেরে ফেলি। এরপর তাকে টুকরোটুকরো করি যাতে নিজের ঘরে নিয়ে রান্না করে খেতে সহজ হয়। তার পিছনের দিকের মাংসের রোস্টটা অসাধারন ছিল। তার পুরো শরীর খেয়ে শেষ করতে আমার প্রায় ৯ দিন লাগে।"
এই চিঠির হাতের লেখার সাথে পুরোপুরি মিলে যায় ৭ বছর আগের চিঠির হাতের লেখা।। পুলিশের তদন্তে ধিরে ধিরে বের হয়ে আসতে থাকে এক ভয়ঙ্কর খুনির পরিচয়। অবশেষে নানা ঘটনা প্রবাহের মধ্য দিয়ে গোয়েন্দা কিং ১৯৩৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর সেই খুনিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।।
তাকে গ্রেপ্তারের পর তার শিকার বিলি গ্যাফনি এর মা তার সাথে জেলে দেখা করতে যান যাতে তার ছেলের ভাগ্যে কি জুটেছিল তা জানতে পারেন। তখন সেই খুনি যা জানায় তা অনেকটা এ রকম,
" আমি প্রথমে আমার বেল্টটাকে কেটে অর্ধেক করি, তারপর সেটাকে ৬ ফালি করি। সবগুলো ফালি একসাথে নিয়ে তার পিঠে মারতে থাকি যতখন না তার পা বেয়ে রক্ত বের হয়ে আসে। তারপর তার নাক এবং কান কেটে নেই, মুখ ২ কান পর্যন্ত কেটে দেই, চোখ তুলে ফেলি। তখন সে মারা যায়। তখন আমি তার পেটে ছুরি ঢুকিয়ে দেই এবং হা করে তার সব রক্ত খাই। তারপর আমি তাকে কেটে টুকরোটুকরো করতে শুরু করি।"
তারপর সে খাওয়ার বর্ণনা দিয়েছে এভাবে,
" প্রথমে তার পিছনের মাংস টুকরোটুকরো করে , সব মাংসের টুকরোকে বেসনে ডুবাই। তারপর তাদেরকে ওভেনে ১৫ মিনিট রাখি। তারপর হলুদ, মরিচ, আদা, পেয়াজ, শালগম, লবন প্রভৃতি নেই এবং একত্রে রান্না করা শুরু করি।তারপর ২ ঘণ্টা ধরে ধিরে ধিরে রান্না করি। ২ ঘণ্টার মধ্যে এটি থেকে সুন্দর ঘ্রান বেরতে শুরু করে বাদামি হয়ে আসে এবং আমার রান্নাও শেষ হয়। বিশ্বাস করুন এর চেয়ে ভালো খাবার আমি আর কোনদিন খাইনি।।"
এসময় সে আরও বহু খুনের কথা অকপটে স্বীকার করে।।
এই খুনির নাম আলবার্ট ফিশ, জন্ম ১৮৭০ সালে আমেরিকায়। ১৮৯৮ সালে সে বিয়ে করে এবং ৬ সন্তানের জন্ম দেয়।। সব কিছু ঠিকঠাক ভাবেই চলছিল হঠাত করে ১৯১৭ সালে তার স্ত্রী অন্য আর একজনের সাথে পালিয়ে গেল।এরপর থেকেই সে মুলত শুরু করে ভয়ংকর পথে হাটা। প্রথম দিকে ফিশ নিজেকে নিজে আঘাত করত যতক্ষণ না তার পা বেয়ে রক্ত গড়িয়ে মেঝেতে পড়ত।। তার আর একটা প্রিয় কাজ ছিল নিজের হাতের আঙ্গুলে ক্রমাগত সুচ ভরা। এরপর থেকেই মুলত সে শুরু করে একের পর এক খুন করা। তার মুল টার্গেট ছিল শিশুরা।।এসব শিশুদের হত্যা করা তাদের মাংস খেত সে।। এভাবে চলতে চলতেই একসময় ধরা পরে যায় সে।। তখন তার বিরুদ্ধে প্রায় ১০০ খুনের অভিযোগ পাওয়া যায়।
১৯৩৫ সালের ১১ মার্চ তার বিচার শুরু হয়, এবং তাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।। তাকে বহু মনোবিজ্ঞানী পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন।তখন তার পেলভিসের ভিতর সুচ পাওয়া যায় যা তার ভাষ্যমতে সে যৌন তৃপ্তি পাওয়ার আশায় নিজেই ভরেছিল।। অবশেষে ১৯৩৬ সালের ১৬ জানুয়ারি এই ভয়ংকর খুনিকে সিংসিং কারাগারে ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।।
তথ্যসূত্র- উইকিপিডিয়া
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: সেই ভয়ংকরের মাঝেই আমাদের বাস!!
তারপরও ভালো থাকুন!!
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০০
এরিস বলেছেন: আপনার পরিশ্রমের জন্যে প্লাস দিলাম।
পড়েই কেমন লাগছে। আমি ২৩+ হয়ে সহ্য করতে পারছিনা। আর বাচ্চাদের কথা বাদই দিলাম। মানুষ এরকম করে কেন? বৌ আরেকজনের সাথে পালিয়েছে, তাই শিশু খুন করতে হবে। তার স্বীকারোক্তির জায়গাটুকু সবচেয়ে বেশি ভয়াবহ লেগেছে। এমন পিচাশের জন্ম যেন দ্বিতীয়টি না হয়।
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৬
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: হুম ভাই আসলেই "এমন পিশাচের জন্ম যেন দ্বিতীয়টি না হয়।"
কিন্তু যুগে যুগে এমন ২-৪ পিস আসবেই!!
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৮
এরিস বলেছেন: দুঃখিত।
এমন পিশাচের জন্ম যেন দ্বিতীয়টি না হয়।
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩১
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন:
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৭
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: ওরে আল্লাহ কি ভয়ংকর!
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩২
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: সেই ভয়ংকরের মাঝেই আমাদের বাস!!
তারপরও ভালো থাকুন!!
৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৪
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভয়াবহ! কি লিখলেন এইসব! পড়লেও গা শিউরে ওঠে, মানুষ এই ধরনের কাজও করতে পারে???!!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৮
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: কাজ যা করার তা প্রায় ৮০ বছর আগে করে ফেলছে। আমি শুধু তার ভাষায় বর্ণনাটা লিখলাম!!
৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৫
আহলান বলেছেন: খাইছে! এমন ঘটনা যেনো কারো জীবনে না ঘটে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩০
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: হুম ভাই সেটাই!!
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩২
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ভয়াবহ, ভিবৎস, অমানবিক !!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪০
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: হুম ভাই সেই ভয়াবহ এর মাঝেই আমাদের বাস!!
তারপরও ভালো থাকুন!!
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪০
ShusthoChinta বলেছেন: পড়ার পর ভিতরে খুব একটা প্রতিক্রিয়া হৈল না,ঘটনা কী?
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: আপনার মত সাহসী হইবার পারলে এই জাতি বহুদূর যাইতে পারত!!
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪২
খাটাস বলেছেন: এটা তো কথা বলা পশুর গল্প। প্লাস সহ বক্সে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: ধন্যবাদ!! কিন্তুক খেতাবটা পছন্দ হইল না।। কারন খুব কম পশুই নিজ প্রজাতির মাংস খাওয়ার সাহস দেখায়।।
আর আপনার যায়গায় আমি হইলে জীবনেও এই ঘটনা বক্সে রাখতাম না!! B:-)
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৮
রোমেন রুমি বলেছেন: ভয়ংকর গল্প ।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫০
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: এটা গল্প না ভ্রাতা!! ১০০% সত্য ঘটনা!
১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গা শিরশির করে উঠল - সিক ম্যান!
এরকম একটা ঘটনা কিছুদিন আগে আমি যেখানে থাকি সেখানে হয়েছে। একটা বাচ্চা ছেলেকে টুকরু টুকরু করে.........................
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: হায় হায় ভাই কি বলেন!!??
১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪০
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ভয়ঙ্কর , তবে একটু ভুল আছে ।
প্রথমে তার পিছনের মাংস টুকরোটুকরো করে , সব মাংসের টুকরোকে বেসনে ডুবাই। তারপর তাদেরকে ওভেনে ১৫ মিনিট রাখি। তারপর হলুদ, মরিচ, আদা, পেয়াজ, শালগম, লবন প্রভৃতি নেই এবং একত্রে রান্না করা শুরু করি
মাইক্রোওয়েভ ওভেন আবিস্কার হয় ১৯৬৫ সালে এবং প্রথম বাজারজাত করা হয় ১৯৮০ সালের !!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: ভুলটুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই। এটা খেয়াল করিনি। তাহলে খুব সম্ভবত অন্য কোন উপায়ে ওভেনের কাজ সারছিল!!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।। ভালো থাকবেন।
১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৪৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ইন্টারেস্টিং স্টোরিস!
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: এটা কোন স্টোরি না ভ্রাতা।। ১০০% সত্য কাহিনী!!
১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২০
কালোপরী বলেছেন:
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন:
১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
বটের ফল বলেছেন: ভয় পাইসি!!!!!!!!!!!
পিলাস দিসি।
ভালো থাইকেন।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: ভয় পাইলে লেখক নোওস নাথিং।।
পিলাস এর জন্য ধন্যবাদ।।
আপনিও ভালো থাকবেন।।
১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
অপরাজিতা হিমু বলেছেন: ফ্রি-অতে রাকলাম
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: রাখেন!!!
১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভাবতে অবাক লাগতাছে যে এই গুলি সত্যি ঘটনা ! গা গুলাইতাছে মাংস রান্না করা আর রোস্ট বানাইয়া খাওয়া ব্যাপারটা !!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: কাজটা যে করছে তার কেমন লাগছিল জানতে মন চায়!!
১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: ভুঁই পাইলাম রে ভাই
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: ভুঁই পাইলে লেখক দায়ী নহে।।
১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শালা!! কি ভয়ানক টাইপের সিক ছিল!!!!
ভয়ংকর গল্প।! আগের পর্বের চেয়ে এই পর্বটা বেশি ইন্টারেস্টিং হইছে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পড়ে মন্তব্য করার জন্য!!
২০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
রাকিবুল৯০ বলেছেন: ভয় পাইছি।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: ভয় পাইলে লেখক কোন ভাবেই দায়ী নহে!!
২১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
অহন_৮০ বলেছেন: ভয়ংকর!!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: হুম ভাই সেই ভয়ংকরের মাঝেই আমাদের বাস!!
তারপরও ভালো থাকুন!!
২২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
নাইট রিডার বলেছেন: এত বাস্তবের হ্যানিবল লেকটার
ভাই এ গল্প বাচ্চাদের জন্য তো নয়ই, বড়দের জন্যেও একটু বড় হয়ে গেল।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: হুম বুঝতে পারছি ভাই পরের বার লিখলে ওয়ার্নিংটা আরও শক্তিশালী করতে হবে!!
২৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
আমি আমার চেয়ে বড় হতে চাই বলেছেন: মাইক্রোওয়েভের অনেক আগে থেকেই গ্যাস ওভেন ছিল...
জয়তু সকল সাইকোপ্যাথ... the planet of earth needs a better class of criminal
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: তথ্যটির জন্য ধন্যবাদ ।।
হুম ভাই আসলেই আধার বিনা আলোক, না থাকারই নামান্তর!!
২৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২১
স্বাধীনচেতা মানবী বলেছেন: ভয়ংকর রকমের ভয়ংকর !!!!
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩৬
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: হুম আসলেই!!!
ভয়ংকরের মাঝেই ভালো থাকুন।।
২৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৪
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: মাগো ভয় পাইছি...
মাইনাস ২০ বলে কথা ...
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: আগেই বলছি ভয় পাইলে লেখক কোন ভাবেই দায়ী নহে!!
২৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০০
আলফা-কণা বলেছেন: + pore detail porum
২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪০
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: ধন্যবাদ!!!
২৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৯
ইয়েন বলেছেন: ৩টা পর্বের মাঝে এটা বেস্ট ......লোকটার চেহারা ও জটিল
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১১
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।।
লোকটার চেহারা আসলেই জটিল!!! :-&
২৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সিক
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৩
বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: :-& :-& :-&
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
শায়মা বলেছেন: ভয়ংকর ভয়ংকর ভয়ংকর!!!