নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজ্য ছাড়া রাজা

রাজ্য ছাড়া রাজা

পাইলট ভয়েচ

আমার কোন রাজত্ব নেই!!!! তুবু ও আমি রাজা!!!!!!!!

পাইলট ভয়েচ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষমা চাইলেন রনি

২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিককে মারধরের পর ক্ষমা চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি।



শনিবার দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডের মেহেরবা প্লাজায় রনির অফিসে ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সাংবাদিক ইমতিয়াজ মমিন সনি ও ক্যামেরাম্যান মহসিন মুকুলকে আটকে মারধর করা হয়।

অপরাধবিষয়ক অনুসন্ধানমূলক অনুষ্ঠান ‘তালাশ’ এর সংবাদ সংগ্রহের জন্য তারা সেখানে গিয়েছিলেন।



আহত ইমতিয়াজ মমিন সনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমাদের তালাশ টিমের কাছে তথ্য ছিল গোলাম মাওলা রনিকে একজন সরকারি কর্মকর্তা দরপত্রের দুই কোটি টাকা দেবেন। তাই আমরা প্রতিবেদনের স্বার্থে সাংসদ রনির সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্য তার অফিসে যাই। সাক্ষাৎকার নেয়ার এক পর্যায়ে তিনি উত্তেজিত হয়ে মারধর শুরু করেন।”



এ সময় সাংসদের নেতৃত্বে তাদের ক্যামেরা ও বুম ভাংচুর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।



এদিকে ঘটনার পর সাংবাদিক নেতারা মেহেরবা প্লাজায় গেলে তাদের উপস্থিতিতে গোলাম মাওলা রনি মারধরের জন্য আহত সাংবাদিকদের কাছে ক্ষমা চান। পাশাপাশি আহত সাংবাদিকদের চিকিৎসা ব্যয় ও ক্যামেরার ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথাও স্বীকার করেন।



বৈঠক শেষে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতা শাবান মাহমুদ বলেন, “ভুল বোঝাবুঝির কারণে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সূত্রপাত। আমরা ভদ্রতা ও সামাজিকতার কারণে সমঝোতায় এসেছি।”



ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, সাধারণ সম্পাদক শাবান মাহমুদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহেদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।



পরে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে গোলাম মাওলা রনি সাংবাদিকদের বলেন, “আমি গত কয়েকদিন শেয়ারবাজার নিয়ে কথা বলছি এবং ফেইসবুকে লিখছি। এ কারণে দরবেশের (সালমান এফ রহমান) নির্দেশে তার ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিম আমার পিছনে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে বলে আমি সন্দেহ করছি।



“১০ দিন ধরে তারা আমার নির্বাচনী এলাকায় ঘুরে এসেছে। তারা আমার দুর্নীতির সংবাদ তুলে এনেছে বলে জানিয়েছেন আমার আত্মীয় স্বজনরা।



“কয়েকদিন থেকে দেখছি সকাল-সন্ধ্যা আমার তোপখানা রোডের অফিস থেকে শুরু করে নিজ বাসা পর্যন্ত পিছনে লেগে আছে।”



তালাশ টিমের সদস্যরা তার অফিসের ফ্রন্ট ডেস্কের কর্মচারী আবদুল কুদ্দুসের কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন বলেও দাবি করেন তিনি।



“শনিবার দুপুরেও আমার অফিসের সামনে এসে একটি ক্যামেরা চালু করে দাঁড়িয়ে থাকে। জানতে চাইলে পাঁচ লাখ টাকা মেনে নেয়ার কথা বলেন নইলে সবকিছু ফাঁস করে দেয়ার হুমকি দেয়। তখন আমার অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়।”

সাংবাদিকদের শরীরে আঘাতের কথা অস্বীকার করে তিনি বলেন, কারা মেরেছে তা তিনি জানেন না। তবে যেহেতু ঘটনাটি তার অফিসের সামনে ঘটেছে তাই তিনি দুঃখ প্রকাশ করেছেন।View this link

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

পাইলট ভয়েচ বলেছেন: কি শুরু হইল

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

সাবু ছেেল বলেছেন: অথচ এই অসভ্যটাকে নিয়ে আমাদের সময় আর বিম্পি-জামাত কতটাই না সন্তুষ্ট!একেই বলে,"কুত্তায় চিনে পচা ফ্যান!"

৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
টক শোতে না বড় বড় কথা বলেন। গনজাগরন নিয়ে কুৎসা ...
আবার দুইদিন আগে তিনিই তো ফ্ল্যাট না পাওয়া দুঃখ্য নিয়ে বিশাল কলাম লিখলেন।
এখন তো দেখা গেল নিজেই ভাড়া দিচ্ছেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.