![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ২ বছর ধরে এক জন ডক্তার দেখানো হচ্ছে কিন্তু কোন পরিবর্তন হচ্ছে না। ঔষধ একদিন না খেলেই আবার সমস্যা দেখা দেয়।
রোগের নাম Epilepsy
কারও কাছে কোন ভাল নিউরোলজি অধ্যক্ষ এর ঠিকানা থাকলে দিবেন।
২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: ডায়েটে দুধ এবং কিটোজেনিক ডায়েট বিষয় টা একটু বুঝিয়ে বলবেন?
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: ক্তে ড্রাগ কনসেনট্রেশন এই বিষয়টিও বুঝটে পারি নাই
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৫
ডঃ আলম বলেছেন: দুধ বা গমের উপাদান আমাদের ব্রেনের গাবা মেডিয়েটেড মেকানিজমকে কমায়, ফলে নিউরন গুলা উত্তেজিত হয়ে পড়ে ফলে সিজর হয়, এপিলেপসিতে গাবা মেডিয়েটেড মেকানিজম ভালো কাজ করে না।
দুধ বা গমের উপাদান গ্লুটামেট নিউরন গুলাকে আরও উত্তেজিত করে তোলে।
The ketogenic diet tries to force the body to use more fat for energy instead of sugar (glucose) by increasing fat and restricting carbohydrates.
One version of the ketogenic diet provides 4 grams of fat for every 1 gram of protein and carbohydrate together. People on a ketogenic diet have to eat mostly fatty foods, such as butter, cream, and peanut butter.
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৫
ডঃ আলম বলেছেন: এপিলেপসিতে রক্তে ড্রাগ কনসেনট্রেশন ঠিক থাকতে হবে, মানে হলো, আমরা একটা ট্যাবলেট খেলে তা থেকে কিছু ঔষধ আমাদের রক্তে আসে। (ইনজেকশন নিলে ১০০ ঔষধ আমাদের রক্তে আসে)।
এই একটিভ ঔষধ যা আমাদের রক্তে আসে, সেটাই ইফেক্ট দেয়। আবার এই একটিভ ঔষধ মেটাবোলিজম আর কিডনি দিয়ে রক্ত থেকে বের হয়ে পড়ে।
এজন্য ঔষধ কোনোটা দিনে একটা, বা প্রতি ৬ বা ৮ ঘণ্টা অন্তর নিতে হয়, য়েন সবসময় রক্তে ড্রাগ কনসেনট্রেশন একটা ঠিক মাত্রায় থাকতে পারে।
কোনো ডোজ বাদ পড়লে এটা কমে যায়
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৬
পানকৌড়ি বলেছেন: ডা: নারায়ন চন্দ্র কুন্ডু। সম্ভবত পপুলার এ বসেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
ডঃ আলম বলেছেন: আপনার রক্তে ড্রাগ কনসেনট্রেশন সব সময় ঠিক থাকতে হবে এপিলেপসি থাকলে। না হলে আবার সিজর এটাক হবেই।
ঔষধ খেতে ভুলে গেলে সাথে সাথেই ঔষধ খেতে হবে। এপিলেপসিতে কোনো ঔষধ ডোজ বাদ পড়ার মত ভুল না করাই ভালো।
আর এরকম বার বার বাদ পড়লে ডাক্তার গুলে খাওয়ালেও লাভ হবে না।
সাথে সাথে ডায়েটে দুধ আর গমের বানানো খাবার পরিহার করতে হবে, পারলে কিটোজেনিক ডায়েট (আমিষ বেশি এরকম) বেশি খেতে হবে।