নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পিনাকড্রিম

পাগলামী

পিনাকড্রিম

পিনাকড্রিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

***ডিমের পুষ্টিগুন নিয়ে কথকতা***

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪৮

ডিম!আমি অন্তত লোভ সামলাতে পারিনা।সকালে চাই অমলেট,দুপুরে চাই কাঁচা লংকা -পেঁয়াজ ভূনা ডিম,রাতে চাই মামলেট।ডিম ছাড়া আমার পূর্ণ রসনা তৃপ্তি আসেনা।

কিন্তু তারপরও এ নিয়ে চলছে প্রতিনিয়ত গবেষনা।কেউ বলছেন পুষ্টির উত্তম উৎস।কেউবা বলছেন,সমস্যা আছে ,ডিম নাকি কোন ভাবেই পুষ্টির জোগান দাতা নয়!কী জানি বাপু!ডিম ছাড়া আমার চলেইনা।

দেখা যাক এ যাবত কী ভাবনা চলছে ডিম নিয়েঃ

ডিম সবারই খুব পরিচিত এবং প্রিয় একটি খাদ্য। ডিমে দেহের গঠনোপযোগী সব পুষ্টি উপাদানই বিদ্যমান। এ জন্য ডিমকে সর্বোত্কৃষ্ট পুষ্টিগুণে ভরপুর সম্পূর্ণ খাদ্য বা আদর্শ খাদ্য বলা হয়। কারও কারও ধারণা সাদা ডিমে ভিটামিন বেশি। আবার কারও ধারণা লাল ডিমে। এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। সব ডিমেই সমান ভিটামিন বা পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। ১টা ডিমে ১২.১৪ শতাংশ স্নেহ পদার্থ ও ১০ শতাংশ খনিজ পদার্থ বিদ্যমান, যা একজন মানুষের ১ দিনের জন্য যথেষ্ট। খোসার ওজন সম্পূর্ণ ডিমের ১১ শতাংশ হয়ে থাকে। ১টি ডিমের সাদা অংশের তুলনায় কুসুমের পুষ্টিগুণ বেশি। এতে লৌহ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, খনিজ পদার্থ, ভিটামিন-এ, থায়ামিন এবং সামান্য পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া গেলেও তা নির্ভর করে হাঁস-মুরগির রোদে থাকার ওপর। কথাটা খুব আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, যেসব হাঁস-মুরগি রোদে বেশি থাকে সেসব হাঁস-মুরগির ডিমে প্রচুর ভিটামিন-এ ও ডি বেশি থাকে। ফলে এসব হাঁস-মুরগির কুসুমের রংও বেশ গাঢ় হয়। পোলট্রি ফার্মের মুরগিগুলো আলো-বাতাস কম পায় বলে এসব মুরগির ডিমের রং খুব হাল্কা হয়। ফার্মের মুরগির খাদ্যে ভিটামিন এ ও ডি যোগ করা সত্ত্বেও কুসুমের রং হালকা থাকে। তবে এসব ডিম থেকে ভিটামিন এ ও ডি ঠিকই পাওয়া যায়। অনেক সময় ক্যারোটিনের অভাবেও কুসুমের রং হালকা হয়। ডিমে উচ্চ জৈবমূল্যের প্রোটিন বিদ্যমান। ডিমে অত্যাবশ্যকীয় সব অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায়,যার ১০০ ভাগই দেহে শোষিত হয়। মুরগির আহারের ওপর ডিমের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ নির্ভর করে। রান্নার ফলে সব প্রকারেরই খাদ্য উপাদান একটু হলেও নষ্ট হয়। তবে ডিমের খাদ্য উপাদান বিশেষ নষ্ট হয় না। রান্নার ফলে ডিমে বিদ্যমান থায়ামিন এবং রাইবোফ্ল্যাবিনের সামান্য অংশ নষ্ট হয়। রান্নার সময় খেয়াল রাখতে হবে ডিমের সাদা অংশ এবং কুসুম যেন জমাট বাঁধে কিন্তু শক্ত হয়ে না যায়। এমন অনেকেই আছেন যারা শখ করে বা বাজি ধরে কাঁচা ডিম খেয়ে ফেলেন। এটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ কাঁচা ডিমে স্যালমোনেলা নামক ব্যাক্টেরিয়া থাকে যা ডিমকে দূষিত করে। এরূপ ডিম খেলে পেটের নানা প্রকার অসুখ দেখা দিতে পারে।

(তথ্যগুলো নানা মাধ্যম থেকে সংগৃহিত)

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১৪

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ডিম বেশী খাওয়া স্বাস্থ্যর জন্য ক্ষতিকর। কোলেস্টরেল প্রবলেম দেখা দিতে পারে। কুসুম এভয়েড করুন।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮

রাঘব বোয়াল বলেছেন: আপনাকে + ।

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

নীল আকাশ আর তারা বলেছেন: সানডে হো ইয়া মানডে .........রোজ খাও আন্ডে B-) B-)

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩০

সপন সআথই বলেছেন: চমৎকার। onkkichu janlam :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.