![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিকিৎসক, লেখক। কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, আমাদের অর্থনীতি।
আমরা অনেকদিন থেকেই শুনছি বাংলাদেশের ভূগর্ভস্থ জলাধার প্রাণঘাতী আর্সেনিকে দুষিত হয়ে গেছে। পানের অযোগ্য হয়ে গেছে সে পানি, ৭ কোটি ৭০ লক্ষ দেশবাসী এ দূষণে আক্রান্ত। দূষণের কারণে বেড়েছে মৃত্যুহার, প্রকোপ বেড়েছে ডায়াবেটিস, ক্যানসার আর রক্তচাপের মতো প্রাণঘাতী নিরাময় অযোগ্য রোগ। বাংলাদেশের প্রত্যেক পাঁচটি মৃত্যুর একটি মৃত্যু হচ্ছে আর্সেনিকের কারণে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই বিপর্যয়কে বলেছে “Largest mass poisoning in history”। কিন্তু যে বিষয়টি আমরা জানি না তা হচ্ছে, এটা কেমন করে হোল? কে এর জন্য দায়ী? সেই ব্যাক্তি বা গোষ্ঠী বর্গ কোন কৌশলে তাঁদের এবং তাদের এই দুষ্কর্মকে এতদিন আড়াল করে রেখেছে? কেনই বা এ নিয়ে কেউ এখনো কোন প্রশ্ন তুলছেনা? আসুন এনিয়ে এক চমকপ্রদ অনুসন্ধানে সামিল হই।
আর্সেনিক কী?
আর্সেনিক একটি রাসায়নিক মৌল যা ধাতু এবং অধাতুর মাঝামাঝি একটি পদার্থ। এগুলোকে বলে মেটালয়েড। আর্সেনিক একইসাথে ধাতু এবং অধাতুর কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য ধারন করে। আর্সেনিক একটা শক্তিশালী বিষ, খুব সামান্য পরিমাণে তীব্র বিষক্রিয়া হয়। মাত্র ১০০ মিলিগ্রাম আর্সেনিক একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের মৃত্যু ঘটাতে পারে। ১০০ মিলিগ্রাম কতটুকু? ১ টেবিল চামুচের ২০ ভাগের ১ ভাগের ওজন ১০০ মিলিগ্রাম। পৃথিবীতে ব্যপকভাবে যত মৌল ছড়িয়ে আছে আর্সেনিক পরিমানের দিক থেকে সেগুলোর মধ্যে ২০ তম। পৃথিবীর বহির্ভাগের মাটি, পাথর, অন্যান্য শিলা, আকরিক সব কিছুর সাথেই কম বেশী আর্সেনিক মিশে আছে। আধ কাপ চিনির মধ্যে যদি দুই দানা লবন থাকে তবে লবনের যেমন ঘনত্ব হবে, পৃথিবীর বহির্ভাগের আর্সেনিকের ঘনত্বও তেমন।
প্রকৃতিতে মাটি এবং শিলাতে ২-৫ পি পি এম এর মতো আর্সেনিক থাকে। কিছু কিছু যৌগে অনেক বেশী পরিমাণে আর্সেনিক থাকে যেমন, আরসেনোপাইরাইট, আরসেনোলাইট। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতেও প্রকৃতিতে আর্সেনিক ছড়িয়ে পড়ে। প্রতি বছর প্রকৃতিতে যে পরিমাণে আর্সেনিক ছড়িয়ে পড়ে তার এক তৃতীয়াংশ আসে প্রাকৃতিক উৎস থেকে, এর অধিকাংশই আসে অগ্ন্যুৎপাত থেকে।
আর্সেনিক কেন আমাদের শরীরের জন্য বিষবৎ?
আমরা কেমিস্ট্রির পিরিয়ডিক টেবিলের কথা জানি। প্রত্যেকটি রাসায়নিককে তার বৈশিষ্ট্য এবং ভর অনুযায়ী সাজিয়ে এই টেবিল তৈরি করা হয়। আমরা খুব আকাদেমিক ডিটেলে না যেয়ে টেবিলটা দেখি।
পিরিওডিক টেবিল
টেবিলের ১৫ নম্বর কলামের তৃতীয় মৌল টা আর্সেনিক। একটা সরল বিষয় মনে রাখলে বিষয়টা বুঝতে সহজ হবে। প্রত্যেক কলামে যে মৌল গুলো আছে সেগুলোর বৈশিষ্ট্য একই রকম। ১৫ নম্বর কলামে ৫ টি মৌল আছে। এই পাঁচটি মৌল একই বৈশিষ্ট্যের অধিকারি হবে। ঠিক আর্সেনিকের উপরেই আছে ফসফরাস। তার মানে আর্সেনিক আর ফসফরাস একই ধরনের খুব কাছাকাছি মৌল। সমস্যা এখানেই। আমাদের শরীরের ডি এন এ র অন্যতম উপাদান ফসফরাস।
ডি এন এ র গাঠনিক চিত্র
প্রকৃতিতে আর্সেনিকের ঘনত্ব ফরফরাসের চাইতে তুলনামুলক ভাবে বেশী হয়ে গেলে ডি এন এ তে আর্সেনিক যেয়ে ফসফেট (ফসফরাস) কে স্থানচ্যুত করে ফেলে। তার ফলে ডি এন এ হয়ে যায় বিকৃত আর বিকৃত ডি এন এ সমস্ত শারীরবৃত্তকে বিকৃত করে ফেলে। ভুল এনজাইম তৈরি হয়, ভুলভাবে কোষ বিভাজিত হতে থাকে, ভুল সিগন্যাল তৈরি হয়, ভুল প্রোটিন তৈরি হতে থাকে, ভুল বংশগতি সন্তানের শরীরে প্রোথিত হয়ে যায়।
এছাড়াও আমাদের শরীরের কোষ প্রাচীরের একটি অন্যতম উপাদান ফসফরাস। এই কোষ প্রাচীরের ফসফেটকেও আর্সেনিক স্থানচ্যুত করে ফেলে। একারনেই আর্সেনিকে আক্রান্ত হলে চামড়ায় ঘা দেখা যায়।
একটি কোষ প্রাচীরের ছবি
আকরিক থেকে তামা, লোহা, সিসা ও সোনা উৎপাদনের সময়েও আর্সেনিক একটা উপজাত হিসেবে তৈরি হয়। এই আর্সেনিক নানাভাবে পানিতে মিশতে থাকে। সারফেসের পানির চাইতে ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিক বেশী থাকে। যেহেতু মাটি এবং শিলাতে আর্সেনিক প্রাকৃতিক ভাবে থাকে তাই পানি চুইয়ে গভীর স্তরে পৌছুতে পৌছুতে নানা রাসায়নিক পানিতে দ্রবীভূত হতে পারে, তবে এভাবে ভূগর্ভস্থ আর্সেনিক দূষণ ঠিক ব্যাখ্যা করা যায়না, কারণ প্রাকৃতিক ভাবে বাংলাদেশের মাটি এবং শিলাতে আর্সেনিকের পরিমান কম। তাহলে কীভাবে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যাপকভাবে দুষিত হয়ে গেলো? এই অনুসন্ধান কখনো বাংলাদেশে করা হয়নি, সুচতুর ভাবে চেপে যাওয়া হয়েছে এক মূর্খের মতো চাপিয়ে দেয়া সিদ্ধান্তকে যা শতাব্দীর জন্য দুষিত করে দিয়েছে ভূগর্ভস্থ পানিকে। এর জন্য বাংলাদেশ পায়নি কোন ক্ষতিপূরণ। তথাকথিত আর্সেনিক বিশেষজ্ঞরা জাতির কাছে থেকে লুকিয়েছেন এক ঘৃণ্য ইতিহাস।
আসুন দেখি কীভাবে ভূগর্ভস্থ পানির আর্সেনিক দূষণ হয়।
আর্সেনিকের অনেকগুলো ধরণ আছে। এর মধ্যে কিছু আছে পানিতে অদ্রবণীয় তাই সেগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তা না করলেও চলে। পানিতে দ্রবণীয় আর্সেনিককেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাটি বা শিলার গায়ে থাকা বাইন্ডিং সাইট শক্ত করে বেঁধে রাখে। তাই কোন স্বাভাবিক ঘটনায় প্রাকৃতিক ভাবে ভূগর্ভস্থ পানি আর্সেনিকে দুষিত হতে পারেনা, যদিনা কোন অস্বাভাবিক ঘটনা না ঘটে। শতাব্দীর পর শতাব্দী আমাদের পানির স্তর দূষণ ছাড়া থাকলো, আর কী এমন হোল যে, পৃথিবীর ভয়াবহতম মনুষ্য সৃষ্ট বিপর্যয় হয়ে গেলো? আর সেই মানুষগুলোই বা কারা?
শয়তানি প্ররোচনা
বাংলাদেশে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমানোর জন্য ইউনিসেফ এবং বিশ্ব ব্যাংক মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ সরকারকে পরামর্শ দিল; পান করবার জন্য ভূগর্ভস্থ পানি ব্যাবহারের। সারা দেশে নির্বিচারে বসানো হোল ৮০ লক্ষ টিউব ওয়েল। এই পরামর্শের আগে করা হোল না কোন সমীক্ষা; নেয়া হলনা কোন ভূতত্ত্ববিদ, পরিবেশবিদদের সমন্বিত পরামর্শ। উপেক্ষা করা হল জনগোষ্ঠীর চিরায়ত অর্জিত জ্ঞান। চাপিয়ে দেয়া উটকো পরামর্শ এক দশকেই ধ্বংস করে দিল সম্পূর্ণ ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, আর্সেনিক দূষণে আক্রান্ত হোল কোটি কোটি মানুষ। হাইপেরটেনশন, ডায়াবেটিসের ব্যাপক মহামারী শুরু হোল দেশে। অনেকে আক্রান্ত হল প্রাণঘাতী ক্যান্সারে।
কীভাবে পানিতে মিশলো আর্সেনিক?
মাটি বা শিলাতে যে আর্সেনিক আটকে থাকে সেগুলো থাকে ঋণাত্মক চার্জ যুক্ত। পানির স্বাভাবিক পি এইচ থাকলে এই ঋণাত্মক চার্জ যুক্ত আর্সেনিক দৃঢ় ভাবে মাটি বা শিলার সাথে এঁটে থাকে। কোন কারণে পানির পি এইচ বেড়ে গেলে অর্থাৎ পানির চার্জ ধনাত্মক হয়ে গেলে ঋণাত্মক আর্সেনিকের বন্ধন শিথিল হয়ে মাটি এবং শিলার বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে পানিতে মিশে যায়। পি এইচের এই মাত্রা বেড়ে যেতে পারে যদি ভূগর্ভস্থ পানির মাত্রা হঠাৎ করেই কমিয়ে ফেলা হয়, ঠিক যেটা করা হয়েছে ৮০ লক্ষ টিউব ওয়েল দিয়ে ক্রমাগত ভূগর্ভস্থ পানি উঠিয়ে। টিউব ওয়েলের পাইপ যেন তেন ভাবে ভূগর্ভে ঢোকাতে যেয়ে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে জীবাণুর দূষণ সেই জীবাণু ভূগর্ভের অরগানিক কার্বনে পরিপুষ্ট হয়ে নির্গত করেছে হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস, এই গ্যাস বিপুলভাবে বিযুক্ত করতে শুরু করেছে মাটি আর শিলা থেকে আর্সেনিক। এই প্রক্রিয়া আপনা আপনি ঠিক হতে সময় লাগবে কতদিন কেউ জানেনা। পানির এই দূষণ ঠিক হতে সময় লাগতে পারে ক্ষেত্র বিশেষে ১০-১০০ বছর। এমনকি সহস্র বছর।
এই দায় কিন্তু বিশ্ব ব্যাংক বা ইউনিসেফ নেয়নি। বাংলাদেশে আর্সেনিক নিয়ে সব প্রকাশিত রিপোর্টে চেপে যাওয়া হয়েছে দূষণের কারণ। যাদের কারণে এই দূষণ ঘটলো এর ক্ষতিপূরণ এবং দায় দায়িত্ব সেই বিশ্ব ব্যাংক এবং ইউনিসেফের। কিন্তু কোন ক্ষতিপুরনের ধারে কাছে না যেয়ে সেই আমাদেরকেই ৩৩ মিলিয়ন ডলারের ঋণের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হোল সেই বিশ্ব ব্যাংক থেকে যেন এই প্রাণঘাতী পরিবেশ বিপর্যয়কারী অবস্থা বাংলাদেশ মোকাবেলা করতে পারে।
আমরা কেন ঋণ নেবো? আমরা কেন ক্ষতিপূরণ পাবো না। এই দায় তো আমাদের না। আমাদের জনগন তো মূর্খের হাতে পরা গিনিপিগ নয়। এই মানবিক বিপর্যয়ের জন্য দায়ীদের খুঁজে শাস্তি দিতে হবে। ক্ষতিপূরণ দিতে হবে সব আক্রান্ত এবং আর্সেনিক দূষণে নিহত সব পরিবারকে। এই দায় বিশ্ব ব্যাংক আর ইউনিসেফের।
সময় এসেছে আওয়াজ তোলার। আসুন আমরা এই বীভৎস অন্যায়ের প্রতিবাদ করি। ঘৃণা জানাই তাদের যারা দেশের মানুষের স্বার্থকে জেনে হোক না জেনে হোক উপেক্ষা করেছে, জলাঞ্জলি দিয়েছে।
রেফারেন্সঃ
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: লেখাটি শেয়ার করেও প্রতিবাদ জানাতে পারেন।
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: দারুন পোষ্ট। ধন্যবাদ লেখককে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
নুরুল_হুদা বলেছেন: +++++++++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ধন্যবাদ নুরুল_হুদা।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
- নৃ - বলেছেন: কী ভয়াবহ ব্যাপার!! অথচ এসব কারণ, ইতিহাস নিয়ে আজ পর্যন্ত কেউ মুখ খুললো না! হতবাক হয়ে গেলাম!
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: এটা একটা বিস্ময়। তবে এনিয়ে সোচ্চার হলে ক্ষতিপূরণের দাবী আদায় অসম্ভব নয়।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: পোষ্ট প্রিয়তে নিলাম। একজনও যদি পড়ে, তবু সার্থক।
আমরা এই বীভৎস অন্যায়ের প্রতিবাদ করি
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৫
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৬
ইয়াংিক বলেছেন: দাদা আপনাকে ধন্যবাদ, বিষয়টা তুলে আনার জন্য।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৪
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আপনি সময় করে পড়েছেন দেখে আনন্দিত।
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯
ইয়াংিক বলেছেন: দাদা আপনাকে ধন্যবাদ, বিষয়টা তুলে আনার জন্য।
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩২
ত্রিশোনকু বলেছেন: এই পোশটটি জন স্বার্থে এখনই স্টকি করা হোক।
আমি এটাকে স্টিকি করার জন্যে জোর সুপারিশ করছি।
পিনাকি,
তোমার এই প্রবন্ধটাকে আমি গতকালই প্রথমবার মন্তব্য করার সময় আমার কনিষ্ঠ পুত্রকে পাথিয়েছি।
সে পরিবেশ ব্যাবস্থাপনায় স্নাতোকোত্তর করছে। তার গবেষনার বিষয় এক জাতীয় খাগড়া দিয়ে আর্সেনিক দূষন বন্ধ করা যায় কিনা।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ত্রিশঙ্কু ভাই। আসলে আমি চাই ভূগর্ভস্থ পানিকে আগামী ১০০ বছর আন ডিস্টারবড রাখতে। পানিকে আর্সেনিক মুক্ত করার কথা আমাদের মাথা থেকে বাদ দিতে হবে। বিশ্ব ব্যাংক চায় আমরা ওই পানি আর্সেনিক মুক্ত করে খাই।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৫
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: পোস্ট টি স্টিকি হয়েছে।
৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
অনিক আহসান বলেছেন: ++++++ আমরা গিনিপিগ না।সরকারগুলোর উচিৎ ক্ষতিপুরন চাওয়া।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ধন্যবাদ। আমরা চাপ সৃষ্টি করলে সরকার চাইতে বাধ্য হবে।
১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০০
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আপনার লেখায় উল্লখিত বিষয়গুলোর-র; ইউনিসেফ-বিশ্বব্যাংক সংশ্লিষ্টতা, নিয়ে বিশ্বাসযোগ্য রেফারেন্স কি দেয়া যাবে।
আমি আর্সেনিক দূষণ, ড্রাগ-আর্সেনিক ইন্টারেকশন নিয়ে কিছু কাজ করেছি।
Arsenic Poisoning in Bangladesh
Click This Link
Protein binding interaction of warfarin and acetaminophen in presence of arsenic and of the biological system
Click This Link
Arsenic, the poison and poisoned groundwater of Bangladesh:
A review
Click This Link
Effect of arsenic on paracetamol binding to bovine serum albumin using site specific probes
Click This Link
একটা সময়ে আর্সেনিক দূষণ নিয়ে অনেক লেখালেখি, সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচার-প্রচারণা হলেও ইদানিং এ নিয়ে খুব একটা কাজ হচ্ছেনা।
@ ত্রিশোনকু দা, আপনার ছোট ছেলেকে আমার দেয়া রেফারেন্স পেপারগুলো একটু পড়তে বলবেন। আর কোনভাবে সাহায্য করতে পারলে খুশি হবো
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: Click This Link
Click This Link
Click This Link
কয়েকটা লিনক িদলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আপনার লিঙ্ক গুলো একটু সময় নিয়ে পড়তে হবে। পড়ে মন্তব্য করবো।
১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ, আর্সেনিক সমস্যা কিভাবে মহামারী হয়ে উঠলো তার সুন্দর ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য।
তবে ১টা বিষয়ে প্রশ্ন জাগলো-
আপনি ত্রিশোনকু ভাইয়ের মন্তব্যের জবাবে উল্লেখ করেছেন আগামী ১০০ বছর ভুগর্ভস্থ পানি না ধরতে। আমাদের দেশের জনসংখ্যা এবং তাদের অর্থনৈতিক শক্তি'র সাথে সামঞ্জস্য রেখে ভুগর্ভস্থ পানি'র সাবস্টিটিউট কি হতে পারে ?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪২
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: দেখুন, ভুগরভে যে পানি থাকে তাঁর তুলনায় বহুগুনে পানি থাকে সারফেসে । মানে আমাদের নদ নদি, পুকুর জলাশয়ে। সেই পানি আমরা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ব্যবহার করছি। সেটাই আমাদের পর্যাপ্ত পানির উৎস।
সারফেসে পানি কমলে ভূগর্ভেও পানি জমবে না।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আরও একটি বিষয়, ইউনিসেফ এখন ঝামেলা পাকিয়ে সব উলতা পাল্টা করে আবার আমাদের বলছে ভূগর্ভ বাদ দিয়ে সারফেসের পানি ব্যবহার করতে।
১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
জুন বলেছেন: ভয়াবহ ব্যাপারটি জানলাম আপনার পোষ্ট থেকে। মন্তব্যের উত্তর পাবো কি না জানি না ? না পেলেও দুঃখ নেই । শুধু আপনার বক্তব্যের প্রতি তীব্র সমর্থন জানালাম।
আমি অনেক আগে কোথায় যেন পড়েছিলাম মনে পরছে না । সেটা হলো পল্লী বিদ্যুতের কাঠের খুটি থেকেও নাকি ভুগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিক সংক্রমিত হয়েছে। কারন এটা সিজন করার সময় যে দ্রবনে চুবিয়ে রাখা হয় তা আর্সেনিক যুক্ত বা আর্সেনিককে ক্রিয়াশীল করে মাটির গভীরে থাকা পানিতে।
প্রমান চাইবেন না আবার ।
+
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: কম্পিউটারের সামনে ছিলাম না, তাই উত্তর দিতে দেরী করে ফেলেছি। খুবই দুঃখিত।
বিদ্যুতের খুঁটির বিষয়টি ঠিকই বলেছেন তবে সেখানে (বিদ্যুতের খুঁটিতে) আর্সেনিকের পরিমান খুব কম থাকায় ভূগর্ভস্থ জলাধারে এমন ব্যাপক দূষণ ঘটেনি বলেই বিশেষজ্ঞরা একমত হয়েছেন।
আপনার সমর্থনের জন্য জুন আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫১
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে সরকারকে আমরা চাপ প্রয়োগ করি...
ক্ষতিপূরণ আদায় করতে হবে...
বরং আগামী নির্বাচনে এটাও হতে পারে আমাদের দাবী
যারা আমাদের এই ক্ষতিপূরণ এনে দিতে পারবে তাদেরই ভোট দিমু...
এই পোস্টটি স্টিকি ররার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি....
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৪
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: সুপান্থ সুরাহী, আপনার প্রাস্তাবটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। আসুন আমরা যার যার ক্ষেত্রে সামর্থ্য অনুযায়ী রাজনৈতিক নেতাদের বিষয়টি অবগত করার চেষ্টা করি।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: পোস্ট টি স্টিকি হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনার দাবির জন্য।
১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সারফেসে'র পানি কি খাওয়ার উপযুক্ত?
আমি আসলে এই বিষয়ে কিছুই জানি না। আপনি যদি সুপেয় পানি'র ভুগর্ভস্থ উৎসের বিকল্প উৎস সম্পর্কে একটা ধারনা দিতেন তবে সেটা সম্পর্কে নিজে সচেতন হতে চাই, এবং এ নিয়ে লিখতেও চাই।
কারন, পানি ভবিষ্যতের জন্য খুবই ভাইটাল বিষয় হতে যাচ্ছে। বিষয়টা হিউম্যান সিকিউরিটি'র সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: প্রজন্ম ৮৬ , আপনার মন্তব্যের সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত। পানি আমাদের অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা একটা সিকিউরিটি থ্রেট হয়ে উঠতে পারে যদি আমরা সেটাকে ভালভাবে ম্যানেজ করতে না পারি।
আমরা তো ওয়াসার মাধ্যমে সারফেস পানিই ব্যাবহার করছি। প্রয়োজনীয় ট্রিটমেন্ট করলে সারফেস পানি খুব সহজেই সুপেয় করে ব্যবহার করা যায়। আমাদের সারফেস পানির উৎস অনেক।
আমাদের জন্য সারফেস পানির ব্যবহার বাড়িয়ে ভূগর্ভস্থ পানিকে আন ডিস্টার্বড রাখার চেষ্টা করাই যৌক্তিক।
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
সিকদার বলেছেন: আমরা এই বীভৎস অন্যায়ের প্রতিবাদ করি ।
পোস্টটি স্টিকি করার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি ।
পোস্টটি স্টিকি করার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি ।
পোস্টটি স্টিকি করার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি ।
পোস্টটি স্টিকি করার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি ।
পোস্টটি স্টিকি করার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি ।
পোস্টটি স্টিকি করার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১১
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: উক্তিক।অনেক ধন্যবাদ সিকদার আপনার মতামতের জন্য। সামু কর্তৃপক্ষ আপনার দাবী মেনে নিলে আমারও খুব আনন্দ হবে অবশ্যই।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: পোস্ট টি স্টিকি হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনার দাবির জন্য।
১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩
আসফি আজাদ বলেছেন: ইউনিসেফ/বিশ্বব্যাঙ্কের দায় নেবার ঠেকা নেই। আর আমরা আছি নিজেরা নিজেদের ল্যাং মারার তালে। আগে তো নিজেদের ভালো নিজেদের বুঝতে হবে!
@প্রজন্ম৮৬, যতদূর বুঝি ভুগর্ভস্থ পানি'র সাবস্টিটিউট ভূ-উপরিস্থিত পানির ক্ষেত্রসমূহ - অর্থাৎ নদী/খাল/বিল/পুকুর/অন্যান্য প্রাকৃতিক জলাশয়। সিঙ্গাপুর এমন একটা দেশ যাকে পানি পর্যন্ত আমদানী করতে হয়। মালয়েশিয়া (যোহর বাহরু) থেকে এরা পানি নিয়ে আসে। তবে এদের পরিকল্পনা পানিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া। যোহর বাহরুতে সিঙ্গাপুরের বেশ কিছু জলাধার লিজ নেওয়া আছে, যেখানকার পানি পরিশোধন করে খাওয়ার উপযোগী করে তোলা হয়। পানিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সিঙ্গাপুরে অনেক জায়গায় জলাধার তৈরী করা হয়েছে, যেখানে পানির সমস্ত প্রবাহকে (যেমন বৃষ্টির পানির প্রবাহ) সেই জলাধারমুখী করা হয়। এই সমস্ত জলাধারের পানিকে পরিশোধন করে ব্যবহারের জন্য সরবরাহ করা হয়। তবে সম্ভবত (আমি নিশ্চিত না, আমাকে একজন বলেছেন) এখানে পানি দুইটি ভিন্ন মানে পরিশোধন করা হয় - একটি খাবার পানি (রান্না ঘরের লাইন) এবং অন্যটি অন্যান্য কাজের জন্য (বাথরুমের লাইন)। তবে এটি মনে হয় ভুল তথ্য, কারণ পানির মিটার একটিই!
মূল কথা হল সিঙ্গাপুর তার পরিকল্পনা অনুযায়ী এগিয়ে যাচ্ছে এবং ইতিমধ্যে একটি জলাধার তারা মালয়েশিয়াকে ফিরিয়ে দিয়েছে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই।
এর বিপরীতে আমরা কি করছি? আমরা আমাদের সমস্ত উন্মুক্ত জলাশয় নির্বিচারে ধ্বংস এবং দূষিত করে ফেলছি! বিশ্বব্যাঙ্ককে দোষ দিয়ে কি হবে!!!
আর বিশ্বব্যাঙ্ক কোথাও কোন দিন দায় নেয়নি। এদের ভুলভাল পরামর্শের রেকর্ড আরও আছে; যেমন আফ্রিকায় কোন একটা দেশে চামড়া শিল্পে তারা তাদের পরামর্শ ভুল ছিল (এই মুহুর্তে দেশের নামটা মনে করতে পারছি না)। যাই হোক নিজের ভালো নাকি পাগলেও বুঝে! কিন্তু আমরা যে পাগল না সেইটা নিশ্চিত, কারণ আমরা নিজের ভালো বুঝি না!!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আসফি আজাদ, এক সময় ইউরোপে চেষ্টা করা হয়েছিল খাবার পানি আর টয়লেট ফ্লাস করার পানি আলাদা করে পানি ট্রিটমেন্ট এর খরচ কমানোর। কিন্তু স্বাস্থ্য ঝুকি বেড়ে যাওয়ায় সেই মদেল্কে পরবর্তীতে কোথাও আর চালানো হয়নি।
তবে আপনার মন্তব্য অত্যন্ত যুক্তিপূর্ণ পানি আমাদের অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা একটা সিকিউরিটি থ্রেট হয়ে উঠতে পারে যদি আমরা সেটাকে ভালভাবে ম্যানেজ করতে না পারি।
১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নিরাপদ পানি নিশ্চিত পান করা
মানুষের জীবন
গড়ে তুলি সুস্থ দেহ
সুস্থ মন
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৭
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু। বিষয়টা তো আপনার প্রাণের কাছাকাছি।
১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ আসফি আজাদ, সারফেসে'র পানি যদি খাওয়ার উপযোগী হয়, তাহলে সেটা না করার কারনটা বুঝতেছি না এখন
তারপরও কষ্ট করে উত্তর দেয়ার জন্য আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৯
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আমার উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেছে প্রজন্ম ৮৬। আমি কম্পিউটারের কাছে ছিলাম না। উত্তর দিয়েছি উপরের কমেন্ট এ দিয়েছি। দেরীতে উত্তর দেয়ার জন্য আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।
২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
ত্রিশোনকু বলেছেন: জীবনানন্দদাশের ছায়া,
অন্নেক ধন্যবাদ। আমার ছেলেকে ইন বক্স করলাম।
ও খু এক্সাইটেড।
২১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
ভিটামিন এ বলেছেন:
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২০
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ভিটামিন এ। কৃতজ্ঞ চিত্তে আপনার উপহার গ্রহণ করলাম।
২২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
আসফি আজাদ বলেছেন: প্রজন্ম৮৬ ভাই, দেখি বলতে পারেন কিনা নীচের ছবিগুলো কোথাকার?
ওয়াটার ওয়ার্ক্স রোডের নাম কিন্তু এই স্থাপনার কারণেই। উপরের ছবি দুটি পোস্তগোলার ওয়াটার ট্রিটমেণ্ট প্লান্টের; সেই ব্রিটিশ আমলেই ভূ-উপরিস্থিত পানি শোধনের মাধ্যমে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে পোস্তগোলায় ওয়াটার ট্রিটমেণ্ট প্লান্ট স্থাপন করা হয়েছিল। আমাদের হালের (আসলে বেশ আগের)সায়েদাবাদ ওয়াটার ট্রিটমেণ্ট প্লান্টের উদ্দেশ্যও ছিল ভূ-উপরিস্থিত পানি শোধন করা (যদি আমার ভুল না হয়ে থাকে)। কিন্তু সায়েদাবাদ প্লান্টে ব্যবহৃত পানি এতটাই দূষিত যে সেটাকে আর পরিশোধন করেও ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। মনে করতে পারি বেশ কিছুদিন আগে সায়েদাবাদ লেগুনে চাষ করা মাছে অত্যধিক ভারী ধাতু আধিক্যর কারণে খাবার অনুপযোগী বিধায় মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছিল। নেটে দেখালাম প্রধান মন্ত্রী নাকি সায়েদাবাদ ওয়াটার ট্রিটমেণ্ট প্লান্টের দ্বিতীয় পর্যায় উদ্বোধন করেছেন এই কিছু দিন আগে। তা হলে তো ভালো কথা।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আপনার সংগ্রহ ঈর্ষা জাগায়।
২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০০
মোঃ জুম্মা বলেছেন: অসাধারণ ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২১
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: মোঃ জুম্মা অনেক ধন্যবাদ
২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: দৃষ্টি আকর্ষণ
ধর্ষক দের ফাসি চাই
পাশাপাশি আওয়াজ তুল
মধ্যযুগের বর্বরতা
সবাই আওয়াজ তুল
ভারতের হায়নাদের কবল থেকে মুক্ত চাই বাঙ্গালী
বিএস এফের বিচার চাই
অন্যায় ভাবে সিমান্তে হত্তা বন্ধ হোক করতে হবে
২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৫
গরিব বলেছেন: +++++++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ধন্যবাদ গরিব।
২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৮
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন পিনাকী দা
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: রেজওয়ান মাহবুব তানিম, অনেক ধন্যবাদ।
২৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
তন্ময়০১৩ বলেছেন: +++++
সুপান্থ সুরাহীর সাথে সহমত পোষণ করছি।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: তন্ময়০১৩ অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
মামদোভুত বলেছেন: কিছুদিন আগে আনন্দবাজার পত্রিকাতে পড়লাম, হিমালয়ের তলদেশের থেকেই পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে আর্সেনিক চলে আসছে।
এবং সবচেয়ে মারাত্মক হল বাংলাদেশের ৭০% স্থানই হিমালয়ের তলার গলনজনিত কারণে আরসেনিক দোষে দুষ্ট।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: মামদোভুত, আপনার উত্থাপিত বিষয়টি আমার কাছে নতুন। রেফেরেন্স পেলে চেক করে দেখতে পারি।
২৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
হানযালা বলেছেন: ঠিক এই কারণেই আর্সেনিক দূষণ ঘটেছে- এমন প্রমাণ/লিংক দিলে আরো ভালো হতো।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: হানযালা, কয়েকটি প্রাসঙ্গিক লিঙ্ক যুক্ত করে দিচ্ছি। আপনার পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
৩০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১০
বন্ধুহারা বলেছেন: ভাই কপি পেষ্ট করে ফেইসবুকে শেয়ার করলাম....
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। কিন্তু এখান থেকেই তো শেয়ার এর লিঙ্ক কাজ করার কথা। করছে না?
৩১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
তারান্নুম বলেছেন: +++
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ধন্যবাদ তারান্নুম।
৩২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
রায়হান কবীর বলেছেন: খুব প্রয়োজনীয় একটা বিষয়ে লিখেছেন স্যার। আর্সেনিক দূষণের মূল কারণটা আপনার পোস্ট পড়ার আগে আমিও জানতাম না।
তাহলে তলে তলে এই ব্যাপার হচ্ছে!!
সময়োপযোগী দারুন পোস্টের জন্য প্লাস
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩০
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ রায়হান কবীর।
৩৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: খুব প্রয়োজনীয় একটা বিষয়ে লিখেছেন, বাংলাদেশে এখনও মনে হয় টিউব ওয়েলে আর্সেনিক আছে কি নেই এই সার্ভে নিয়েই আছে, কোনো ক্লিনিক্যাল কাজ, বা ট্রিটমেন্ট, মেকানিজম অব একশন, এইগুলার কোনো কাজই নেই। হতাশ......।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক। সেই কারণেই তো এ বিষয় নিয়ে ব্লগে লেখা ধরেছি।
৩৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ভূগর্ভস্থ পানির স্তর বাড়াতে হবে। কৃষকদের সবাইকে সুপেয় পানির গুরুত্ব ও অপচয় রোধ করার জন্য বোঝাতে হবে। ভূপৃষ্ঠের পানির মজুদ বাড়ানো ও জলাবদ্ধতা নিরসণের জন্য খাল খনন করা হচ্ছে ছোট পরিসরে, নদীগুলোও খনন করা জরুরি। জমি ও নদী-নালায় সারা বছরের বৃষ্টির পানি ধরে রাখা সম্ভব হলে ভূগর্ভস্থ ফাঁকা স্তর রিচার্জ হয়ে যাবে, সাথে অবশ্য আরো কিছু কাজ করতে হবে। সেক্ষেত্রে সমুদ্রের লোনা পানি এই ফাঁকা স্থান দখল করতে পারবে না - আর্সেনিকের প্রকোপ কমে আসবে। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে পানির স্তর আরো বাড়ানোর জন্য উন্মুক্ত কূপ নির্মাণ করা হচ্ছে। উত্তরাঞ্চলে পানির স্তর খুব বেশি বাড়ানো গেলে সেই পানির চাপে দক্ষিণ থেকে বিভিন্ন লবণ পানির গতি রোধ হবে। ফলে সাগরের লবণ জল ও আর্সেনিকের দূষণ হয়তো রোধ করা যাবে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আপনার সাথে একমত ফারজুল আরেফিন। খুব ভালো বলেছেন। ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
নুরুল_হুদা বলেছেন: ki likhbo tar vashao hari fellam, amader proti badi hote hobe je vabei hok