নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পিনাকীর ব্লগ

চিত্ত যেথা ভয়শূন্য

পিনাকী ভট্টাচার্য

চিকিৎসক, লেখক। কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, আমাদের অর্থনীতি।

পিনাকী ভট্টাচার্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহবাগের জন প্রতি ৫০০ টাকার মনস্তত্ত্ব ঃ কগনিটিভ ফাংশন বনাম রুডিমেন্টারি স্কিল

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

শাহাবাগ আন্দোলন শুরু হওয়ার সময় থেকেই কিছু চিহ্নিত পেজ আন্দোলনকারীদের সম্পর্কে নানা কাহিনী ছড়াতে থাকে। তাদের বিস্ময়ের মুল কারণ ছিল, কোন তাড়নায় হাজার হাজার তরুণ দিন রাত ২৪ ঘণ্টা এই শাহাবাগে এসে থাকছে? নিঃসন্দেহে এটা একটা বিস্ময়কর ফেনমেনা। এই বিস্ময়ের অবগুণ্ঠন খুলে সত্য খুঁজে বের করার ইন্টারেস্টিং এক্সারসাইজ হতে পারতো। নিশ্চয়ই কেউ না কেউ সেটা করছেন। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্কে কাউকে কাউকে দেখছি ৫০০ টাকার তত্ত্বকে বেশ উৎসাহের সঙ্গে প্রচার করছেন। প্রচার কর্তার মানসিক গঠন বুঝতে পারলে এই প্রচারণার গুঢ় উদ্দেশ্য পরিস্কার হবে।



বাংলাদেশের প্রচলিত ব্যবস্থায় আমরা দেখি একটা নিদারুন পণ্য কেন্দ্রিকতা। এখানে সব কিছুই পণ্য। এমনকি ভোটও। বাংলাদেশে ভোটের অবাধ কেনাবেচা হয়। পণ্য মূল্যে নির্ধারিত হয় কোন সম্পর্ক বা আইডিয়া বিকাবে কিনা। এই অবস্থা অনেক চেষ্টা করে তৈরি করা হয়েছে। এই অবস্থা তৈরির পিছনে আছে বাংলাদেশের উঠতি ধনিক শ্রেণীর প্রত্যক্ষ চেষ্টা। তারাই ভিতর থেকে সমাজকে আদর্শহীন করে তুলে সম্পদকে একমাত্র কাম্য বস্তু করে তুলেছে। কারণ এই অবস্থাই তাদের সামাজিক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ করতে পারে। দুর্নীতির অনুপার্জিত সম্পদে কেনা যাবে সকল আনুগত্য। এই অবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে হলে মানুষের আকাঙ্খা কে রুডিমেন্টারি লেভেলে আঁটকে রাখতে হবে। এই অবস্থায় মানুষের কাছে শুধু শরীরের শ্রম পাওয়া যাবে চিন্তা পাওয়া যাবেনা। মুল রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড একইভাবে হয়ে উঠেছে “পাইয়ে দেয়ার রাজনীতি”। যেখানে আর্থিক সুবিধা পাইয়ে দেয়ার মাধ্যমে কর্মীদের রুডিমেন্টারি আনুগত্য পাওয়া যায়। সেই কর্মীদের শরীরের চণ্ড শক্তিই একমাত্র সম্পদ। তাদের কাছে রাজনীতি হয়ে ওঠে শক্তি প্রদর্শনের মহড়া। হামলা, ভাংচুর, প্রতিপক্ষকে শারীরিক আক্রমণ, বোমাবাজি এগুলোই হয়ে ওঠে রাজনৈতিক কর্মসূচী। মৌলবাদী দলগুলোও পিছিয়ে নাই। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করে চাকরির লোভনীয় হাতছানি দিয়ে কর্মী সংগ্রহ করে। এরা মিছিলে আসার জন্য টাকা পায়, শ্লোগান দেয়ার জন্য টাকা পায়, মারপিটের জন্য টাকা পায়, নেতৃত্বের জন্য টেন্ডার পায়, মাস্তান জোটালে নমিনেশন পায়। বাংলাদেশের রাজনীতি সেকারণেই সংঘাতময় রুডিমেন্টারি লেভেলে আঁটকে আছে। এদের মাথায় শাহবাগ ঢুকবে না। ঢুকাতে হলে ৫০০ টাকা আর বিরিয়ানির গল্প বলতে হবে, তাহলেই তাদের রুডিমেন্টারি চিন্তার জগতে শাহবাগের তারুণ্যের উপস্থিতি যৌক্তিকতা পাবে।



মানুষ কিছু কিছু কাজ করে অন্তর্গত তাড়নায়। শাহবাগ ছিল তেমন একটা তাড়না। স্টিভ জবস এই কথাটাই বার বার বলেছেন, স্পিক টু ইউর হার্ট। হৃদয়ের সাথে এই বোঝাপড়ায় হৃদয় জানতে চায়, কী এমন উচ্চতর আদর্শ আছে যার জন্য আমি প্রানপাত করবো? রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় গেলে কর্মীরা লুটপাটের মচ্ছবে যোগ দিতে পারে, কিন্তু কাদের মোল্লার ফাঁসি হলে বস্তুগত কোন লাভ আন্দোলনকারীদের নেই। এখানে উচ্চতর আদর্শ, ন্যায় বিচারের আখাঙ্খা, ইতিহাসের দায় মোচন।



এম আই টি তে একটা চমৎকার গবেষণা হয়েছিলো। কয়েকদল ছাত্রছাত্রীকে ভালো কাজের জন্য আর্থিক পুরস্কারের ব্যাবস্থা করা হোল এবং তাঁদের নানা ধরণের কাজ দেয়া হোল। পুরস্কারের নীতি ছিল যত ভালো কাজ তত বেশী টাকা। ফলাফলটা মজার। দেখা গেলো যদি কাজটা হয় নিছক শারীরিক পরিশ্রমের যেখানে কোন মাথা খাটানোর সামান্যতম সুযোগও নেই, অর্থাৎ রুডিমেন্টারি স্কিল সেখানে টাকা দিয়ে কাজ আদায় করা যায়। কিন্তু সামান্যতম মাথা খাটানোর বিষয় থাকলে অর্থাৎ হাইয়ার কগনিটিভ ফাংশন যেখানে দরকার সেখানে টাকা দিলে কাজ হয়না। এই ফলাফলে সবাই এত বিস্মিত হয়েছিলো যে পরে অনেক টাকা পয়সা খরচ করে আরেকটা বিরাট পরিসরে গবেষণা করা হোল ভারতের মাদুরাইতে। ফলাফল একই।





কারণ কী? কারণ আমরা টাকার জন্য ভালো কাজ করিনা যে কাজে হাইয়ার কগনিটিভ ফাংশন লাগে, করি অন্তর্গত তাড়নায়। যে সমস্ত মানুষ মাথা খাটিয়ে কাজ করে তাঁরা কারো মুনাফা বাড়ানোর জন্য বা বদ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য, কাউকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য, এক ফোটাও পরিশ্রম করতে চায়না, পরিশ্রম করতে চায় আরও অনেক উচ্চতর আদর্শের জন্য। শাহবাগ তেমনই একটা উচ্চতর আদর্শ তরুণদের সামনে হাজির করতে পেরেছিল।



উইকিপিডিয়া আর লিনাক্স এর মতো মুক্ত সফটওয়্যার তৈরি হয়েছে দারুণ সব পেশাজীবীদের স্বেচ্ছাশ্রমে। যে অভ্র দিয়ে লিখছি, এটাও তাই। কিছুই পায়নি এই নির্মাতারা। অর্থ-যশ বা অন্য কিছু পাওয়ার আকাঙ্খা থেকে কেউ এগুলো করেনি। তাঁরা তাদের হৃদয়ের কথা শুনেছে। স্টিভ জবসের ভাষায় তাঁরা ইউনিভার্সে মেড অ্যা ডিঙ।



শাহবাগের তরুণরাও সেখানে তাঁদের হৃদয়ের টানে এসেছে। শাহবাগের আন্দোলন প্রচলিত রাজনীতির রুডিমেন্টারি স্কিল নয়, হাইয়ার কগনিটিভ ফাংশন। দে ওয়ান্টেড টু মেক অ্যা ডিঙ ইন দা হিস্টরি। এই তারুণ্যকে রুডিমেন্টারি নলেজ দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। প্যাথেটিক লুজারদের অলক্ষ্যেই তারুণ্যের যে আদর্শিক উল্লম্ফন হয়েছে শাহাবাগে, সেই উল্লম্ফন লুজারদের বাংলাদেশে অনাবশ্যক করে দেয়ার ক্ষমতা দেখিয়েছে; যে লুজাররা নিজের মেধা আর যোগ্যতায় ৫০০ টাকা উপার্জনের ক্ষমতাও রাখেনা।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: আমার পার ডে ৫০০ টাকা খরচ হইছে পুলাপানের পিছে উল্টা। সেগুলা ফেরত দিবে কে এখন? :(( :((

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ভালো বলেছেন ভুল উচ্ছ্বাস।

২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: পত্রিকায় দেখেছি ভিটামিন এ স্ক্যান্ডালে আপনার নামও জরিত হয়েছে,কি বলবেন দাদা?

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: তাই নাকি? লিঙ্কটা দেখি?

৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন: শাহাবাগ ফুরিয়ে যায় নি, যেতে পারে না।
আমরা ভুলে যাব না ফাসির দাবির কথা।
আবার উল্টা পাল্টা রায় আসলে আরেকটা শাহবাগ তৈরী হতে ১ ঘন্টার বেশি লাগবে না।
এই লেখাটি পড়ুন
গনজাগরন মঞ্চ, আন্দোলনে যা পেলাম

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: কালবৈশাখীর ঝড় ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আপনার দেয়া লেখাটি অবশ্যই পড়বো।

৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

পীরসাহেব বলেছেন: আমরা জানি আমরা কিভাবে চলছি, চাকুরে সমমনাদের চাঁদা, ছাত্র-ছাত্রীদের টিউশনির টাকার চাঁদা, মানুষের দেওয়া পাঁচ-দশ টাকা, মুক্তিযোদ্ধাদের আনা শুকনো খাবার আর সহযোদ্ধার বাসায় চাঁদার টাকায় কেনা চাল-ডাল পাঠিয়ে ভাবীর রেঁধে দেওয়া খিচুড়ি। আমাদের কোনো সার্টিফিকেটের দরকার নেই রে ভাই - আমরা জানি আমরা সৎ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ধন্যবাদ পীরসাহেব

৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

লুকার বলেছেন:
ভাল বিশ্লেষণ।

কিন্তু ধর্মীয় ব্যাপারে এ তত্ব মনে হয় চলে না। সেখানে অলীক লোভ ও ভয়ের মাধ্যমেই কগনিটিভ ফাংশন ক্রিয়াশীল!

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: ধন্যবাদ লুকার। হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন। এই তত্ত্ব শুধু জাগতিক বিষয়েই প্রযোজ্য।

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সরি দাদা,অনেক খুজাখুজির পরও লিঙ্ক খুজে পেলামনা।প্রায় সব গুলিই সামু থেকে সরিয়ে ফেলেছে।তবে আমি পড়েছিলাম সত্য মিথ্যা যানিনা বলেই প্রশ্নটি করেছিলাম।আবার নজরে এলে আপনাকে জানিয়ে যাবো :)

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আপনি আসলে পড়েননি। পড়লে কোথাও না কোথাও আপনি লিঙ্ক গুলো পেতেন।

৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

রফিক মাহমুদ বলেছেন:
তবে ৪২ বছর আগের অপরাধের জন্য ৯০ বছরের বুড়োর মৃত্যুদন্ডের চাইতে পদ্মা সেতু বা রেলওয়ের দুর্নীতির তথ্য আদায়ের স্লোগান দেখলে নিশ্চিত হতাম যে আসলেই বুদ্ধিবৃত্তি কাজ করছে বেশি। এক সময় শিক্ষক ছিলাম। ছাত্ররা সব চেয়ে সোজা গৎবাঁধা প্রশ্ন দু'একটিরই শুধু উত্তর দিত। টেনেটুনে পাস। জাফর ইকবালের সৃষ্টিশীল প্রশ্নের কথা বাদ।মাথা খাটাতে কেউ রাজি না।

৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

মুনতাসীর রোমান বলেছেন: কুমিল্লা থেকে ঢাকা যাওয়া আসা থাকা খাওয়া বাবদ আমার প্রায় ২০০০ টাকা শেষ । পুরাটাই টিউশনি কইরা যোগার করা |-) |-) । পার ডে ৫০০ টাকা কই দিছে আগে জানলে উপকার পাইতাম :( আপসোস যাইয়া বুঝলাম না আর তারা ঘরে বইসা জানলো টাকা দেয় কই :( । আসলেই আমার চেয়ে বেকুব দুনিয়াতে আর নাই । :(

৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভাল বিশ্লেষন করেছেন। এটা সবার পড়া উচিত শেয়ার্ড।

১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫১

rudlefuz বলেছেন: বেশ ভালো একটা বিশ্লেষণ।।
লেখককে ধন্যবাদ।।

১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১২

কয়েস সামী বলেছেন: বিশ্লেষন চমৎকার। বাট শাহবাগের কি পরিণতি হয় সেটাই দেখা্র বিষয় এখন।শাহবাগ সফল হলে এবং টিকে থাকলে তবেই অামরা খুশি হব।আপনার পাস্ট টেন্সের ব্যবহার আমাকে বেশ কনফিউজড করে দিল।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৮

আসফি আজাদ বলেছেন: ৫০০টাকার জন্য তরুণেরা সেখানে যায়নি..হৃদয়ের টানেই গিয়েছে...কারণ সবাই একটা পরিবর্তন চেয়েছে...এখানে আবার এমন অনেকেই গিয়েছে যারা ফাঁসির দাবী নয়, বরং প্রচলিত রাজনীতির রুডিমেণ্টারি স্কিল লেভেলকে ধাক্কা দেবার একটা উপায় হিসেবে দেখেছে...যারা এই সত্যটাকে হিসেবে নেবে না, তাদের চিন্তার ক্ষমতাও রুডিমেণ্টারি লেভেলে!

প্রশ্ন হল, কেন এই অন্য তরুণেরা (যারা ফাঁসীর দাবীর জন্য যায় নি) শাহবাগ থেকে নিজেদের সরিয়ে নিল? উত্তর এত কঠিন কিছু নয়, বরং সহজ। আসলে সমস্যাটা তখনই শুরু হল যখন শাহবাগের আন্দোলন প্রচলিত রাজনীতির রুডিমেন্টারি স্কিল লেভেলেই পারফর্ম করতে লাগল। অর্থাৎ যেটা প্রথমে মনে হয়েছিল এই আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ “হাইয়ার কগনিটিভ ফাংশন” লেভেলে পারফর্ম করতে সক্ষম, পরে দেখা গেল আদতে তাদের দৌড় রুডিমেন্টারি স্কিল লেভেল পর্যন্তই। এর বেশী কিছু নয়।

এই কারণেই শাহবাগ আন্দোলন অদূরদর্শী নেতৃত্বের প্যাথেটিক উল্লম্ফন হয়েই থাকল...এটা কোন আদর্শিক আন্দোলন হতে পারল না। এবং এই প্যাথেটিক নেতৃত্ব failed the general mass young.

ধন্যবাদ।
অনুগ্রহ করে আমার উপরের কমেণ্ট মুছে দেবেন।

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:১০

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কোনো প্রকল্প করে হয় নাই। আজকের প্রজন্ম যে আন্দোলন করছে সেটাও কোনো প্রকল্প নয়। মিছিল মিটিং করতে যাদের টাকা পয়সা লাগে, তাদের কাছে এই আন্দোলন তো অনেক ঈর্ষার। কারণ যুদ্ধের সময় মানুষ যেমন নিজের খাবার না খেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের খাইয়েছে, আজকের তরুণদের ভাগ্যেও তেমনি ঘটছে। হরতাল, ধর্মঘট, সমাবেশ, মিছিল, ফুলের তোড়া সবখানে যখন টাকার হিসাব সেখানে বিনা পয়সায় এমন আন্দোলন?
করে দেখুন না এমন একটা মঞ্চ? নির্বাচনের বাজেটটা থাকবে তো?

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

‡gQevn DÏxb বলেছেন: আস্তিক আর নাস্তিক যাই বলরে ভাই বাংলা মায়ের কোলে কিন্তু রাজাকারের ঠাই নাই

১৫| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১০

রফিক মাহমুদ বলেছেন:

দাদাবাবু কি বাঙালদের কিছু ইংরেজী শেখাবার জন্য এই পোস্ট লিখেছেন?

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০১

পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: যে যেভাবে নেয়। লেখকের দায়িত্ব লেখা, পাঠকের দায়িত্ব পড়া বা প্রত্যাখ্যান করা। পাঠক লেখা পড়লেই লেখক সার্থক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.