![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিকিৎসক, লেখক। কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, আমাদের অর্থনীতি।
আজকে রাখাল রাহা ডাক্তারদের অভিযুক্ত করে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। স্ট্যাটাস এর বিষয়বস্তু ছিল যে, বাংলাদেশের ডাক্তাররা অহেতুক পেট কাটে, সিজার করে, হাসপাতালে গেলেই সিজার করে। উনি লিখলেন,
“আমাদের পেটকাটা ডাক্তারেরা !
হাসপাতাল-ক্লিনিকে গেলেই বাংলাদেশের ডাক্তাররা প্রায় প্রতিটি মায়ের পেট কেটে বাচ্চা বের করতে উৎসাহিত করছেন, বাধ্য করছেন, এবং এ-প্রক্রিয়ায় মায়েদের বাকী জীবনকে অনেকাংশে পঙ্গু করছেন। দুনিয়ার আর কোন্ কোন্ দেশে এমন ভয়াবহ অবস্থা আছে কোনো ডাক্তার জানাবেন কি? আমেরিকা-ইংল্যাণ্ডের শতকরা কতভাগ মায়ের পেট কেটে বাচ্চা বের করা হয়? ওখানকার ডাক্তাররা কি সার্জারীতে কাঁচা? নাকি ওখানকার মায়েদের পেট কাটার পয়সা নেই?
আমার সন্তান জন্মের সময়ে ঘনিষ্ঠ এক পেটকাটা-খোদাভক্ত-ডাক্তারবন্ধুকে প্রায় এরকম প্রশ্ন করলে সে আল্লাহ-রাসুল ভুলে বলেছিল, সিজারিয়ান বেবী ব্রেনী হয়! কীৎতামাশা!! (রাখাল রাহা, ৭ই সেপ্টেম্বর ২০১৩)”।
এই এই স্ট্যাটাস এ কেউ কেউ মন্তব্য করলেন ইংল্যান্ডে এতো সিজার হয়না। একজন যথারীতি ডাক্তারদের কসাই বলে আমেরিকান হাসপাতালে তার সন্তান জন্মের ইতিহাস জানালেন। এর পরে মতামত দিলেন, আমেরিকান ডাক্তার তাই তারা বাংলাদেশের ডাক্তারদের মত কসাইবৃত্তি জানেনা। আহা। আমাকে একজন সেখানে মন্তব্য করতে আহ্বান জানালে, আমি মন্তব্য করেছিলাম,
“এই স্ট্যাটাস এ প্রথমেই একটা ভুল আছে। সন্তান জন্মের জন্য ডাক্তার নয় দরকার প্রশিক্ষিত দাই। এবং নরমাল ডেলিভারি বাসায় করানো হয়। হাসপাতালে যে সমস্ত রোগী সন্তান জন্মের জন্য আসেন তারা জটিল রোগী। আর জটিল রোগীর প্রায় সবারই সিজারিয়ান লাগবে এটা জানা কথা।“
সেই মন্তব্য দেখে স্ট্যাটাস কর্তা আমাকে জানালেন দুই সন্তানের জনক হওয়ার সুত্রে এ বিষয়ে উনার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে সেটার আলোকেই উনি এই মন্তব্য করেছেন। এই অবতারণাটা প্রয়োজন ছিল, কেননা এখান থেকে শুরু না করলে আমরা জানতেই পারতাম না আমরা কোন ধরণের ভ্রান্তির মধ্যে আছি এবং ভ্রান্তির মধ্যে থেকে সেটাকে দিব্য জ্ঞান মনে করে পরমানন্দে আছি।
যে কোন আলোচনা বা বিতর্ক করতে হলে শুধু যুক্তি নয় তথ্য এবং উপাত্ত লাগে, যেটাকে আমরা বলি এম্পেরিক এভিডেন্স। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা জাতি হিসেবে আমরা এম্পেরিক এভিডেন্সের ধারে কাছেও যাইনা, তর্ক করি নিজের যুক্তি, অভিজ্ঞতা আর বিবেচনা বোধ থেকে। তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আলোচনা বা বিতর্ক গড়ে ওঠেনা, যেটা হয় সেটা হয় গ্রাম্য ঝগড়া।
এবার দেখা যাক এম্পেরিক এভিডেন্স কী বলে, বাংলাদেশে কী আসলেই সিজারিয়ান সেকশন বেশী হয়? বাংলাদেশের ডাক্তার রা কি অহেতুক সিজার করেন? ইংল্যান্ড, আমেরিকায় কি সিজারের হার বাংলাদেশের চাইতে কম?
২০১০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১৩৭ টা দেশের উপর অনাবশ্যক সিজারের হারের উপর চালানো গবেষণার উপর ভিত্তি করে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে যার শিরোনাম The Global Numbers and Costs of Additionally Needed and Unnecessary Caesarean Sections Performed per Year: Overuse as a Barrier to Universal Coverage এই রিপোর্টের প্রথমেই বলে নেয়া হয়েছে সিজারের হার স্বাভাবিক ভাবে কত হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ১০-১৫% ক্ষেত্রে সিজার করার যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকে এবং এই পরিমাণটা মা ও অনাগত শিশুর জীবন ঝুঁকি মুক্ত রাখার জন্য জরুরী। এই রিপোর্ট অনুসারে বাংলাদেশের সিজারের হার ৭.৫ %, ভারতে ৮.৫%, আমেরিকায় ৩০.৩%, ইংল্যান্ডে ২২%। সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং হচ্ছে অ্যামেরিকায় অনাবশ্যক সিজারের হার ১০.৮% এবং ইংল্যান্ডে ০.৮%। সিজারের হার পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী ব্রাজিলে ৪৫.৯%। আমরা কিউবার স্বাস্থ্য সেবার প্রশংসা করে থাকি সেখানেও সিজারের হার ৩৫.৬%।
এবার আলোচকরা আপনাদের তথ্য উপাত্ত আনুন। আমি জানি পারবেন না। ডাক্তারদের দেয়া গালিগুলো ফেরত ও নিতে পারবেন না। যেটা পারবেন সেটা হচ্ছে ভবিষ্যতে আলোচনার সময় তথ্য উপাত্ত ছাড়া আলোচনা না করতে এবং ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতাকে সাধারণীকরণ করে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছে না যেতে। এভাবে হয়তো সাহিত্য আলোচনা চলতে পারে, বিজ্ঞান নিয়ে নয়।
তবে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য আর চিকিৎসা ব্যবস্থায় কোন সমস্যা নেই? অবশ্যই আছে, পৃথিবীর সব দেশে আছে। সেই আলোচনায় আসুন, অযথা অহেতুক বিতর্কে সময় নষ্ট করে কার লাভ?
তথ্য সুত্রঃ
The Global Numbers and Costs of Additionally Needed and Unnecessary Caesarean Sections Performed per Year: Overuse as a Barrier to Universal Coverage World Health Report (2010) Background Paper, No 30। Luz Gibbons, José M. Belizán, Jeremy A Lauer, Ana P Betrán, Mario Merialdi and Fernando Althabe
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন: আদিল, ধন্যবাদ, তবে আজকে আমার ঘুমটা কিন্তু নষ্ট হোল। এই লেখাটা না লিখে ঘুমাতে যেতে পারছিলাম না।
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২০
মিঠুন বলেছেন: ইংল্যান্ড, আমেরিকার সাথে তুলনা করলে ক্যামনে হবে ?
৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১৬
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: নরম্যালের চেয়ে সি সেকশনে টাকা বেশি এটাই হলো মূল কথা..........খুজলে বহু গাইনী ডাক্তার পাবেন........যারা কিনা সি সেকশন ছাড়া নরম্যাল ডেলিভারী করেই না.........মোদ্দা কথা......তাকে দেখাতে অবশ্যই সি সেকশনে যেতে হবে।
তবে বাংলাদেশের চেয়ে আম্রিকা-ইংল্যান্ডের ডাক্তাররা কম কশাই না.......তবে সেটা তারা এতোটা দৃষ্টিকটু ভাবে করেনা..........আর সব কিছুই ইন্সুরেন্স কভার করে বিধায় তাদের কসাইগিরী নিয়া কেউ তেমন উচ্চবাচ্চ করেনা.......।
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: আপনি নিজে বাংলাদেশের একজন ডাক্তার হয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেয়া বাংলাদেশ, ভারত, আমেরিকা ও ইংল্যান্ডের উপাত্তকে যদি এভাবে বিশ্লেষন করেন, তাহলে আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই। কারণ আমেরিকা ও ইংল্যান্ডের ন্যাশনাল হেলথ সিস্টেম আদ্যপান্ত পুরোটাই কম্পিউটারাইজড। সেখানে ফাকি দেয়ার কিছুই নেই। সরকারী হাসপাতাল বলি আর প্রাইভেট ক্লিনিক বলি, সবকিছুই তাদের ন্যাশনাল হেলথ ডাটাবেজে আপডেট করতে হয়। আর বাংলাদেশে ঠিক উল্টা। আমার মনে হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট কেবল সরকারী এবং কিছু নামকরা বেসরকারী হাসপাতালগুলোর অবস্থাই ফুটে উঠেছে। বাংলাদেশের বা ঢাকা শহরের অলিতে গলিতে গড়ে উঠা প্রাইভেট ক্লিনিকগুলোর সঠিক উপাত্ত আদৌ সরকারের জানা আছে কিনা সন্দেহ, আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তো কোন ছাড়।
৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২২
দ্য রেড ব্যারন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতাকে সাধারণীকরণ করে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছে না যেতে।
একমত, তবে পুরো নয়। ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতায় (আমার স্বজনদের ভিতরে যতটুকু দেখেছি আরকি) শেষ ৫/৬ বছরে ৭ টা বেবি দেখেছি সিজার করা, বিপরীতে মাত্র ৩ টা নরমাল।
আপনি শুরুতে বলেছেন সন্তান জন্মের জন্য ডাক্তার নয় দরকার প্রশিক্ষিত দাই। এই ঢাকা শহরে আমি নির্ভরযোগ্য দাই কই পাব? আজকাল শহুরে এলাকায় কয়জন বাসায় ডেলিভারি করায় সেটা আপনি এড়িয়ে গিয়েছেন। উপরে যে ১০ বেবির কথা বললাম, কেউ ই বাসায় হয়নি। তো দাই না পেয়ে আমি হাসপাতালে গেলেই সিজার করাতে হবে?
তবে হ্যাঁ, এটা না বলা অন্যায় হবে যে আজকাল অনেক মা বা তার নিকটজনেরা নিজে থেকেই সিজার করাতে চান কষ্ট কম হবে বলে। এও আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতায় দেখা।
সবশেষে একটা অফ টপিক কথা বলি। যারা পেশা তুলে চুলকানি আরম্ভ করেন তাদের আমার কাছে নেড়ি কুকুরের বেশি কিছু মনে হয় না। বাংলাদেশে এমন কোন পেশা বোধহয় আর নেই যেখানে দুর্নীতি বা নষ্টামি হয় না। কাজেই কোন স্পেসিফিক পেশাকে গালি দেবার কোন অবকাশ নেই। আর কোন পেশার সবাই তো খারাপ না। একজন ডাক্তার ও যদি ভাল হয়, বাকি সবাই খারাপ, তাহলেও পুরো পেশাটাকে গালি দেয়া নির্বুদ্ধিতা। এই কথাটাই কেউ বুঝে না।
লেখকের কাছে অফ টপিক একটা প্রশ্নঃ রাখাল রাহা ভদ্দরনোকটি কোন পেশার?
৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
িটউব লাইট বলেছেন: বাংলাদেশের কোন হস্পিটালে নরমাল ডেলিভারী হয়না। যখন কোন অযুহাত খুঁজে পায়না তখন বলে নাড়ি পেছায়া গেছে
৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো পোস্ট!
৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
কালো পাখি বলেছেন: আজকাল বিশেষত ঢাকা শহরে বাসায় ডেলিভারী হয় এমনটি নজির নেই। আর হাসপাতালে বা ক্লিনিকে গিয়ে নরমাল ডেলিভারী কয়টা হয়?
১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
শ্রাবণধারা বলেছেন: এই তুলনাটা হাসপাতালে গমনকারী সন্তান জন্মদানকারীদের মধ্যে করা হয়নি, করা হয়েছে ঢালাওভাবে তাদেরকেও অন্তর্ভুক্ত করে যাদের হাসপাতালে যাবার সামর্থ নেই (কাজেই গ্রামের দাইয়ের কাছে তাদের বাচ্চার নরমাল ডেলিভারী হয়)। যদি হাসপাতালে বা ক্লিনিকের ডেলিভারি বিচার করা হত, তাহলে সংখ্যাটা খুব সম্ভব ৮০% ছাড়িয়ে যেত।
বাংলাদেশের ডাক্তাররা যে পেটকাটা এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
দয়াকরে এইসব পরিসংখ্যান বিকৃতভাবে ব্যবহার না করে, যদি বাংলাদেশের ডাক্তাররা কি করে আরেকটু মানবিক আরেকটু প্রফেশনাল হয়ে উঠতে পারে তা নিয়ে লিখতেন, তাহলে আমরা সাধারণ মানুষেরা একটু উপকৃত হতাম.....।
১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
যুবাইরআজাদ বলেছেন: আমরা সাত ভাই, আমাদের মোট সন্তান ১৪ টি, এর মধ্যে আমার দুই ছেলেই শুধু পেট কেটে বের করা, বাকিরা সবাই আলহামদুলিল্লাহ নরমাল হয়েছে। আমর প্রথম সন্তান সাভাবিক হবে মনে করে (কারণ সব কিছু সাভাবিক ছিল) আড়াই দিন আমার স্ত্রী কষ্ট পায়, আমার শাশুড়ী মেয়ের কষ্ট দেখে ডাক্তার দের সাথে খারাপ ব্যবহার করেছিল তার পর ও তারা পেট কাটতে রাজি হয়নি। অবশেষে জরুরী হয়ে যাওয়ায় (তরল লিক করে বেরিয়ে গিয়েছিল) পেট কাটা হয়েছিল। তবে এটা ঠিক মফস্বল শহর ও কিছু ধান্দাবাজ ক্লিনিক আছে যারা রোগির অভাবে/ বেশি লোভের কারণে অনেক সময় ভুল বুঝিয়ে সিজার কারে।
আবার কিছু মডার্ন মায়েরা ও মেয়ে কষ্ট সহ্য করতে পারবে না বলে সিজার করতে বলে, আমার নিজের বাচ্চার জন্মের সময় এমন এক মাকে রুম থেকে বের করে দিতে দেখেছি। সবাই আসলে এক রকম না।
পৃথিবীর কোন মায়েরই যেন পেট কাটা না লাগে সেজন্য স্পোশাল দোয়া করি।
সবাই ভাল থাকবেন।
১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
জাহিদ মজুমদার বলেছেন: শ্রাবণধারা বলেছেন: বাংলাদেশের ডাক্তাররা যে পেটকাটা এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
কালো পাখি বলেছেন: আজকাল বিশেষত ঢাকা শহরে বাসায় ডেলিভারী হয় এমনটি নজির নেই। আর হাসপাতালে বা ক্লিনিকে গিয়ে নরমাল ডেলিভারী কয়টা হয়?
িটউব লাইট বলেছেন: বাংলাদেশের কোন হস্পিটালে নরমাল ডেলিভারী হয়না। যখন কোন অযুহাত খুঁজে পায়না তখন বলে নাড়ি পেছায়া গেছে B B
১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
সানড্যান্স বলেছেন: রূগীরা এখন আর কস্ট করতে চায় না, প্রসব বেদনা বেশ কস্টের, তারা এসেই বলে স্যার সিজারিয়ান ডেলিভারি করাব, তাহলে ডাক্তার কেন করাবে না?
সিজারিয়ান বেবীরা দূর্বল হয় ইত্যাদি বলার পর ও তারা জোর করতে থাকে। হুদা এমন অভিযোগ করে মানুষ।
ঝামেলাটা অন্য জায়গায়, নোয়াখালী-কুমিল্লা-বি।বাড়িয়া তে কিছু ক্লিনিক আছে, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে আমি যেতা জানি সেটা হইল এরা গ্যাস্ট্রিক এসিডিটির পেইন কে এপেন্ডিসাইটিস বলে নগদ পেট কাটে।
কয়েকতা হসপিটাল আছে রাস্তায় এম্বুলেন্স দেখে কেবি রেডী করে, এগুলোর পিছনে যতটা না ডাক্তার দায়ী, তার চাইতে বেশী দায়ী হইল হাসপাতাল মালিক আর আমাদের দেশের মানুষের অজ্ঞতা।
ব্যক্তিমূর্খতা ডাক্তারের উপর চাপায়ে লাভ কি?
১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
আমি শফিক বলছি বলেছেন: দূর আকাশের নীল তারা সাথে একমত
১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মোস্তাফিজ বলেছেন: উইকিপিডিয়া থেকে কপি পেস্ট
In the United Kingdom, in 2008, the Caesarean section rate was 24%.[63] In Ireland the rate was 26.1% in 2009.[64] The Canadian rate was 26% in 2005–2006.[65] Australia has a high Caesarean section rate, at 31% in 2007.[66] In the United States the rate of C-section is around 33% and varies from 23% to 40% depending on the state in question.[3]
In Italy the incidence of Caesarean sections is particularly high, although it varies from region to region.[67] In Campania, 60% of 2008 births reportedly occurred via Caesarean sections.[68] In the Rome region, the mean incidence is around 44%, but can reach as high as 85% in some private clinics.[69][70]
With nearly 1.3 million stays, Caesarean section was one of the most common procedures performed in U.S. hospitals in 2011. It was the second-most common procedure performed for people ages 18 to 44 years old.[71] Caesarean rates in the U.S. have risen considerably since 1996.[72] The procedure increased 60% from 1996 to 2009. In 2010, the Caesarean delivery rate was 32.8% of all births (a slight decrease from 2009's high of 32.9% of all births).[73] A study found that in 2011, women covered by private insurance were 11% more likely to have a caesarean section delivery than those covered by Medicaid.[74]
China has been cited as having the highest rates of C-sections in the world at 46% as of 2008.[75]
১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের ক্লিনিকের মালিক এবং অনেক ডাক্তারও আছে যারা C-sections পছন্দ করে টাকা আয়ের জন্য।
এই অভিযোগ সত্য।
আবার অনেকে নরমাল ডেলিভারী করাতে গিয়ে মা ও সন্তান দুইজনকেই বিপদে ফেলেছেন এমন খবরও অনেক পাবেন।
তাই C-sections দরকার কি না সেটা ডাক্তারের হাতেই ছেড়ে দেওয়া উচিত। কিন্তু ডাক্তার যেন সেই সিদ্ধান্ত টাকা আয় বা নিজের সুবিধার কথা চিন্তা করে না নেয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
Adil বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডাঃ পিনাকী দা কে আমিই আপনাকে তার পোস্টে কমেন্ট করতে আহ্বান জানিয়েছিলাম। আশা করছি তার (পোস্ট দাতার) ভ্রান্তি কেটে যাবে।