![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নতুন সাইট তৈরীর কাজে ব্যাস্ত থাকায় অনেকদিন প্রিয় সামুতে ঠিকমতো আসতে পারিনি, আজ তাই অসুস্থ শরীর নিয়ে ও চমৎকার একটা জিনিশ শেয়ার করছি।
রামায়ন মহাভারত কে আমরা অনেকেই এখন মিথ ধরে নেই, কিন্তু আমি যদি বলি এগুলোর সত্যতার প্রমান আছে, তবে কেমন হয়? সবাই ঝাপিয়ে পরবে আর বলবে প্রমান দাও। হ্যা এবার সেই সময়কালের স্থাপনাগুলোর ছবিসহ প্রমান দিচ্ছি।
আপনাদের এখন ঘুরিয়ে নিয়ে আসব সেই রামায়নের সেই সময়ের স্থাপনা গুলোতে। যেখানে রাবন নিয়ে গিয়েছিল সীতাকে- যেখান থেকে রাম যুদ্ধ করে ফিরে এসেছিলেন বীরের বেশে।
এই সেই অশোক বটিকা যেখানে সীতাকে লুকিয়ে রেখেছিলেন রাক্ষস দের মাঝে- যেখান থেকে সীতার দেখা পেয়ে হনুমান নিশ্চিত হয়েছিলেন সীতা দেবীর সম্পর্কে-
এই সেই রাবনের সেই প্রাসাদ যেটা হনুমান পুড়িয়ে দিয়েছিল
এই সেই সুগ্রিবের গুহা
লক্ষন কে বাঁচাতে সঞ্জীবনী পর্বত থেকে ঢাল তুলে এনেছিলেন হনুমান। এই সেই সঞ্জীবনী পর্বত
সেই সেতুর কথা মনে আছে যেখান দিয়ে রাম পার হয়েছিলেন উত্তাল সমুদ্র। সেই সেতুর চিহ্ন এখনো মুছে যায়নি। আজ এই একুশ শতকে এসে আমরা খুঁজে পেয়েছি সেই রাম সেতু। এই সেতু ভারত এবং শ্রীলংকার মাঝে তৈরিকৃত এক সেতু যাকে আমেরিকা মনে করে আদম এর সেতু। তারা মনে করে আদম নাকি এই সেতু বানিয়ে পাড়ি দিয়েছিল ভারত মহাসাগর। কথা হল তাহলে কেন অন্য কোন সাগর মহাসাগরে এরকম কোন সেতু নাই। এর উত্তর কারো কাছেই নাই। এর সহজ উত্তর হল আদমের সেতু নামে যে সেতু এখানে আছে এই সেতু শ্রী শ্রী রাম চন্দ্রের বানানো সেই সেতু। আসুন দেখে মুগ্ধ হই সেই সেতু-
ভারতের মানচিত্রে দেখা যাচ্ছে সেই সেতু
গুগল থেকে পাওয়া ছবি
প্রাচীন ভারতীয় ম্যাপ এ দেখা যাচ্ছে সেই সেতু
১৭ লক্ষ বছরের পুরানো সেই সেতুই প্রমান করে রামায়নের কাহিনী কোন মনগড়া কাহিনী নয়। এটা এক সত্য ঘটনা যেটা আসলেই ঘটেছিল।
এই সেই ভাসমান পাথর যেটা দিয়ে বানানো যেটাএ মত আরো অনেক পাথর দিয়ে বানানো হয়েছিল সেই সেতু।
অত্যন্ত বিনয়ের সাথে জানাচ্ছি এই পোষ্ট টি সনাতন এর এই পেইজ থেকে কপিকৃত । এবং যারা হিন্দু ধর্ম নিয়ে জানতে চান আরো তাদের কে আমাদের সাইট সনাতন এ স্বাগত জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ সবাইকে
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৬
মহান পংকজ বলেছেন: সামনে ধীরে ধীরে এমন অনেক কিছু ই আসবে। ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫১
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: কনফিউজড হলাম, আমি আরও জানতাম রামায়নের কাহিনী অনেকটাই কল্প
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০১
মহান পংকজ বলেছেন: আমার ও তেমনি ধারণা হওয়া শুরু হয়েছিল, কিন্তু এসব প্রমান হাতে থাকার পরে বলেন কিভাবে এগুলোকে মিথ ভাবি?
আর অনেকে আছে হিন্দু ধর্মের সব কিছু ই মিথ ভাবতে চায়, অথচ
মুসা নবীর এক ইশারায় যখন নীল নদ দুইভাগ হয়ে গেল, মোহাম্মদ (সা) মেরাজে গেলেন আলোর থেকে অধিক গতিবেগে আবার ঈশা নবী পিতা ছাড়া জন্ম নিলেন সেগুলোকে আল্লাহর কুদরত বলেন তাইলে সেগুলো কি মিথ না?
প্রমান হাতে নিয়ে কথা হবে।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০০
নষ্ট কবি বলেছেন: ভাল লাগলো
আরো ডিটেইলস চাই
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৬
মহান পংকজ বলেছেন: ধন্যবাদ কবি সাহেব, আপনার মত মহান কবির ভালো লেগেছে জেনে কৃতার্থ হলাম । মোটামুটি ভাবে ডিটেইলস ই তো দিলাম, ছবি গুলান দেখেন ভালোমতো। তবু যদি কোনটাতে সংশয় থেকে থাকে তবে আমাদের সাইটে আসবেন একবারে প্রথম থেকে আলোচনা করে বুঝাবো । যেটায় যেটায় সমস্যা আছে, আগে এখানে দেখেন কোনটা নিয়ে সংশয় আছৈ?
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫
বাদ দেন বলেছেন:
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৩
মহান পংকজ বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট এর জন্য।
আসলে মানুষের বিশ্বাস টাই তো সব, আর সেই বিশ্বাসে যখন প্রমানের হালকা বাতাশ ও লাগে তখন তা আরো শক্ত হয়, আপনি নাস্তিক তো এটা আপনার বিশ্বাস যখন নাস্তিকতার প্রমানস্বরুপ কিছু পান তখন আপনার নাস্তিকতা আরো গাড় হয়, যখন রুট পান না তখন কিন্তু তা হালকা হবে। বিশ্বাস আছে বলেই তো আমরা সুশৃঙ্খল ভাবে বেচে থাকার চেষ্টা করছি।
পুতুল এর ক্ষেত্রে একসময় বুঝতে পারি এটা শুধু ই একটা পুতুল কিন্তু দেবতার প্রতিমূর্তি পুতুলে আমরা ধারণা করি এটা কাঠ মাটি দিয়ে গড়া হলে ও এর মাঝে ঈশ্বর আছেন, যাকে চাইলে এর মাঝে ও পাওয়া যায় আবার আকাশের দিকে তাকিয়ে ও ডাকা যায়। সামনে কিছু থাকলে বিশ্বাসে তো প্রমানের হাওয়া লাগে যা আগেই বললাম।
আপনার মতো জ্ঞানী মানুষকে আর বেশি বলতে হবেনা মনে হয়।
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৩
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন:
গল্প ভালাই লাগছে! হালার ধর্ম আরো কতো মাইনষের ঘিলু খায়া গোবর বানাইলো!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৫
মহান পংকজ বলেছেন: ভাইডি আপনের গলায় তলোয়ার ধরে কইতাছিনা মানতে হইবো। মানলে মানেন না মানলে নাই, কথায় আছেনা মানলে তাল গাছ আর না মানলে ...... গাছ। আমি তো রেফারেন্স নিয়ে কথাগুলো বলছি, যদি রেফারেন্স ও মানার ইচ্ছা না থাকে তবে আর একটা গালি দিয়ে অন্য পোষ্টে চলে জান কেউ কিছু বলবেনা।
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৩
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: নিজিরে সম্পর্কে লেখছেন দার্শনিক, বাস্তববাদী
আর সব আজগুবি কাহিনি উপস্থাপন করতেছেন ব্লগে।
একটা বানরের(হনুমান) পক্ষে কেমন একটা পাহাড় তুইলা আনন সম্ভব।!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪১
মহান পংকজ বলেছেন: হুমম আমি নিজেকে যেমন মনে করি তেমনি লিখেছি, তাই বাস্তববাদী হয়েই আজকে এই প্রমান সহ পোষ্ট টি করেছি, এটাতো জানেন কিছু কথা প্রমান করতে হয়না বিশ্বাস করতে হয়, (পোষ্ট এর বিষয় অপ্রাসঙ্গিক)
এখানে প্রমান গুলো নিয়ে কথা হচ্ছে সেই আঙ্গিকে কমেন্ট করুন, আর একটা কথা
তানসেন এর নাম তো আমরা সবাই শুনেছি, তিনি নাকি রাগসংগীত এর মাধ্যমে বৃষ্টি নামাতেন, প্রদীপ জ্বালাতে পারতেন, বিশ্বাস করেন??????????? করলে কেন করেন না করলে কেন করেন না????
তিনি যদি বৃষ্টি নামাতে পারেন তাহলে বানরের পাহাড় নেওয়া অস্বাভিক লাগে কেন??? তবে হ্যা পুরা পাহাড় নিয়ে আমার ও একটু সংশয় লাগে কারণ এর স্বপক্ষে তেমন প্রমান পাইনি, তবে যেদিন পাব সেদিন এ ব্যাপারে সংশয়মুক্ত হতে পারবো, ততদিন এই অবস্থায় ই থাকবো।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৫
মৈত্রী বলেছেন:
প্রতিটা ছবির সাথেই ট্যাগ হিসেবে স্পেসিফিক যায়গার নাম উল্লাখ করুন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৩
মহান পংকজ বলেছেন: যতটুকু পাওয়া গেছে ততটুকু ই উল্লেখ করেছি, আমি আরো খুজে এই সাইট টাকে পেলাম যারা এটুকু ই শেয়ার করেছে দেখতে পারেন সাইট টা Click This Link
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৩
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: খাইছে! কইতে না কইতেই তলোয়ার ধইরালাইলেন!
এরপর কি কাইটাই ফেলবেন?
কি করেন আপনে? শিবসেনা না ধর্মসেনা?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৭
মহান পংকজ বলেছেন: না ভাই আমি কই আপনেরে তলোয়ার ধরলাম উল্টা বললাম যে তলোয়ার ধরে কেউ বলছেনা আমার পোষ্ট আপনাকে মানতেই হবে, মানা না মানা আপনার ব্যাপার। একটা কথা আছে ঘোড়াকে জোড় করে পানিতে নামানো যায় কিন্তু পানি খাওয়ানো যায়না। তাই জোড় করে কিছু করার পক্ষে আমি নাই।
আর আমি কোন সেনা তেই নাই, খুব সাধারণ লেভেলের ও নিচের লেভেলের মানুষ আমি, আর কি করি?? আকার নাই তাই বেকার আছি হি হি
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৭
কষ্ট - ১ বলেছেন: শোকেসে রাখলাম। পরে পড়বো
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৩
মহান পংকজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪০
ডিগবাজি বলেছেন: "আর অনেকে আছে হিন্দু ধর্মের সব কিছু ই মিথ ভাবতে চায়, অথচ
মুসা নবীর এক ইশারায় যখন নীল নদ দুইভাগ হয়ে গেল, মোহাম্মদ (সা) মেরাজে গেলেন আলোর থেকে অধিক গতিবেগে আবার ঈশা নবী পিতা ছাড়া জন্ম নিলেন সেগুলোকে আল্লাহর কুদরত বলেন তাইলে সেগুলো কি মিথ না?
প্রমান হাতে নিয়ে কথা হবে"
ধর্মে এমন মিথ আছে, যার আসলেই প্রমান হাতে নিয়ে আমি বলতে পারব না।
তবে একটা বিষয়ে আমার খটকা লাগে হিন্দু/সনাতন ধর্ম কি শুধুই ভারত নামের গ্রহের মাঝে সীমাবদ্ধ?
আর আপনি যেসব ছবি দিলেন এসব স্থাপনার পুরাত্বাত্বিক ইতিহাস কি ইসকন দ্বারা বর্নিত নাকি ইতিহাস বেত্তা/পুরাতাত্বিক দ্বারা, (থাকলে ভালো রেফারেন্স দেন)
আরেকটি কথা, ধরুন পেরুর ইনকা স্থাপনা সমূহ আপনি আবিস্কার করে নামকরণ এটা ভেনাসের বাড়ি, এটা জিউসের মন্দির সেটাকি সত্য হয়ে যাবে নাকি প্রতারনা হবে, যেমন মুসলিম , ক্রিশ্চিয়ানদের বিশ্বাস পৃথিবীর আদি মানব আদম তিনি শ্রীলংকা তে প্রথম পদক্ষেপ রাখেন (Adams peak) এবং তিনি নাকি পায়ে হেটেই বিশ্বময় বিচরণ করেছিলেন তাহলে তো এই ব্রিজ আগেই ছিল। এখন যদি বলেন না তিনি আপনার বর্নিত সেতু ব্যাবহার করেছেন তবে আদম আদি মানব নন, অথবা আপনার সেতু কাহিনী মিথ্যা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫১
মহান পংকজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। আমি চরমপন্থী না আর এদের প্রচুর ঘৃনা করি তা যে ধর্মের ই হোক না কেন। আমার দেয়া তথ্যগুলো যে অবশ্যই সঠিক তা কিন্তু আমি কেন কারো দ্বারা ই ১০০% নিশ্চয়তা দেওয়া সম্ভব না কারন বাস্তবে বা তৎকালীন প্রাসাদগুলো আমরা দেখিনি, যেমনটা ধরেন পাহাড়পুরে কিছু পুরাকীর্তি পাওয়া গেছে সেক্ষেত্রে ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে সেখানে কারা ছিল আর কিছু প্রমানপত্র নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সে সম্পর্কে। তাই শ্রীলংকাতে যদি এমন একটা স্থাপনা পাওয়া যায় আজকে যা সম্পর্কে রামায়নে অনেক আগের থেকেই পড়ে আসছি তাহলে কিন্তু চিন্তাভাবনা সেদিকেই যাবে।
হিন্দু ধর্ম শুধু ভারতে সীমাবদ্ধ না , এ সম্পর্কে প্রমানস্বরুপ দুইটা পোষ্ট আছে আমার একটু দেখতে পারেন
Click This Link
Click This Link
আদমের প্রশ্নে আসি, আদম আদি মানব হয়ে যদি মস্জিদ নির্মান করতে পারেন, কলেমা সুরা বলতে পারেন, ঘর তৈরী করতে পারেন, বিয়ে শাদি দিতে পারেন, এমনকি ব্রিজ ও তৈরি করতে পারেন তাহলে তো বলতে হবে মানব সভ্যতা একদিনেই আর একজনের দ্বারা ই তৈরী হয়ে গেছে। তাহলে গুহামানবদের সম্পর্কে আমরা কি বলবো??? তাদের কি অন্য কেউ তৈরী করেছে???
আর পায়ে হাটা সম্পর্কে অনেষ্টলি বলতে গেলে বর্তমান বিজ্ঞান কিন্তু স্বীকার করে যে পূর্বে মহাদেশ কিন্তু একটাই ছিলো। তাই সেটা অস্বাভাবিক লাগেনা আমার কাছে।
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯
দুরন্ত জেসি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। আরো পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। +
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৭
মহান পংকজ বলেছেন: শেয়ার করার মতো কিছু পেলে অবশ্যই দেবো। আর নিজের লেখা লিখতে আলসেমি লাগে তাই তেমন লিখিনা, তবে সামনে আবার লিখবো আশা করি। ধন্যবাদ
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩০
Observer বলেছেন: আমি আমার কম্পু থেকে রাম হেটে হেটে সেই ১৭ লক্ষ বছর আগের সেতু দিয়ে শ্রিলংকা যাওয়ার ভিডিও দেখতে পাচ্ছি আবার সেতুর মাঝখানে একটা ৫ তারা হোটেলও দেখা যাচ্ছে, আরেকটু ক্লোজ করে দেখলে এঞ্জেলিনা জুলিকে হোটেলের বারান্দায় দেখা যাচ্ছে । আজব এই পোস্টটাকে সামুর বাগে পাইল নাকি?
আপ্নারা কেউ কি এমন দেখতে পাচ্ছেন?
আইজকা কম্পুর একদিন কি আমার একদিন
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৩
মহান পংকজ বলেছেন: ভাই আপনার তো চোখ খুলে গেছে গো, থাক কম্পু এমনেই থাইক, রাইতের বেলা আরো মেলা কিছু দেখা যাবে।
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫২
কমুনা বলেছেন: ভাসমান পাথর দিয়া যদি সেতু বানানো হইছিল তবে তা সাগরের তলায় ক্যান? উপ্রে থাকার কথা না?
ভারত আর শ্রীলঙ্কার দূরত্ব কি ১০০ যোজন (১২৮০ কিমি) বলে ম্যাপে দ্যাখায়? নাকি ১০০ যোজন দুরত্ব মানে ভারত-শ্রীলঙ্কার দূরত্ব?
(রামায়ণে লিখা আছে হনুমান ১০০ যোজন লাফ দিয়া লঙ্কায় গেসিলেন। এই ১০০ যোজন মানে কতো কিমি? তার সাথে ভারত শ্রীলঙ্কার দূরত্ব মেলে কিনা আপনার রেফারেন্স সমেত জানান।)
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২০
মহান পংকজ বলেছেন: সেতুডা কি সাগরের নিচে দেখা যাচ্ছে নাকি? আমার কাছে তো উপরেই লাগছে। তৎকালিন প্রক্ষাপটে দুরত্ব ততটা হতে পারে, কারন কোথাও বলা নাই হুনুমান যেখান দিয়ে গেছে রাম ও সেই পথেই গেছে, আর আমি মানি কিছু মিথ থাকতে পারে রামায়নে সেটা অস্বীকার করার কোন মানে নেই। কিন্তু কিছু প্রমানপত্র যখন পাওয়া যায় তখন মনে হয় ঘটনায় রটনায় কিছু প্যাচ আছে। তেমনি এতদিন যেগুলো অপ্রমানিত আছে তার সব ই মিথ কিন্তু যখনই কোন কথা প্রমানিত হবে তখন ই কিন্তু তা বিজ্ঞান কতৃক স্বীকৃত হবে। তাই যতটুক বিশ্বাসযোগ্য তাই বিশ্বাস করি বা করেন যা বিশ্বাস করার মত না তা মিথ হিসেবেই ধরে নেই, পরে প্রমান হাতে আসলে না হয় বিশ্বাস করা যাবে। ধন্যবাদ।
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩২
কর্ন বলেছেন: পাথর কিভাবে পানিতে ভাসবে ?
রাম ভগবান হয়ে বালি কে পিছন থেকে মারলো কেন ?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩১
মহান পংকজ বলেছেন: ভাই কিছু পাথর কিন্তু সত্যি পানিতে ভাসে, অগ্ন্যুৎপাতের সময় ছাইগুলো ঘনীভুত হয়ে পাথরে রুপান্তরিত হয় সেগুলোই পানিতে ভাসে, (সেদিন ডিসকভারী তেও দেখলাম আর এটা প্রমানিত)
আর বালির প্রশ্নটা আমাকেও অনেকদিন নাড়া দিছে এর উত্তরটা যদি রামায়ন পড়েন তাহলে পাবেন তবু আমি দেই
বালিকে বর দেয়া হয়েছিল যে সন্মুখ যুদ্ধে তাকে কেউ বধ করতে পারবেনা। উল্টা শত্রুর শক্তি তার মাঝে আসবে তাই তাকে পিছন থেকেই বধ করা হয়েছে।
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এমন আজগুবি পোষ্ট আশা করি নি।
গল্পটাকে গল্পই থাকতে দিন না। জোর করে একে বাস্তব বানানোর অর্থহীন চেষ্টা করছেন কেন ?
বলুন তো রামায়ন কত বছর আগে রচনা হয়েছিলো ?
বলুন তো যদি সত্যি ধরি রাম এর গল্প সত্যি তাহলে সেটা কত বছর আগে ঘটেছিলো ?
আপনি বলেছেন এই সেতু ১৭ লক্ষ বছর আগের, তার মানে রামের জন্ম ১৭ লক্ষ বছর আগে, তাই নয় কি ?
১৭ লক্ষ বছর আগে মানব সভ্যতা কেমন ছিলো বলে আপনার মনে হয় ?
আর যাকে এডাম সেতু বলা হয়, তাকে আপনি রাম সেতু বলে চালাচেছন এটা হাস্যকর নয় কি ? এটা যে মানুষ্যসৃষ্ট কোন সেতু নয় তাও কি আপনাকে বলতে হবে ? এটা সম্পুর্ন প্রাকৃতিক বিষয়, যাকে মানুষ এডাম সেতু নাম দিয়েছে। এখানে মানুষের কোন কেরামতি নেই।
আর একটা হনুমান এর পক্ষে লঙ্কা মানে শ্রীলংকা জয় করার জন্য মানুষ রামকে সহায়তা করা আদৌ কি সম্ভব ?
ধরে নিলাম ১৭ লক্ষ বছর আগে হনুমান অনেক সভ্য মানে মানুষের পর্যায়ে ছিলো, তার মানে বর্তমানের হনুমান মানে বানর আরও সভ্য হওয়া উচিৎ নয় কি ?
আর রাক্ষস বলে কিছু আদৌ আছে বা ছিলো বলে আপনার মনে হয় ? তাহলে তো ডায়নোসরের মত কিছু হাড়গোড় আরকোথাও না হোক বর্তমান শ্রীলংকাতে পাওয়া যেতো , তাই নয় কি ?
উপরের একটা প্রশ্নের ও সঠিক উত্তরও মনে হয় না দেয়া যাবে ।
তার চাইতে এভাবে ভাবুন সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে :
ধরে নিলাম রামায়নের কাহিনী সত্য। রামও সত্য সীতা লক্ষনও সত্য। সুগ্রীব, হনুমান, রাবণ, কুম্ভকর্ন সবই সত্য । কৃত্তিবাস একটা সত্যি ঘটনাকেই তার লেখনিতে তুলে এনেছেন। রাম, লক্ষণ, সীতা উত্তর ভারতের গৌরবর্ণের রাজ পরিবারের মানুষ। সুগ্রীব, হনুমান দক্ষিন ভারতের কালোবর্ণের মানুষ যাদেরকে বানর বা হনুমানের সাথে তুলনা করা হয়েছে, যেহেতু কৃত্তিবাস মধ্যভারতের মানুষদের প্রতিভূ। তাই উনি তার মতই ভাববেন এবং লিখবেন। আর লংকার রাবণ , বিভিষন বা কুম্ভকর্ণ লংকারই রাজপরিবারেই সদস্য। তারা যেহেতু বিরুদ্ধপক্ষ তাই তাদেরকে রাক্ষস এর সাথে তুলনা করা হয়েছে। আসলে সবাই মানুষ। কবি বা লেখক তার কল্পনা অনেক রং মেখে আমাদের সামনে তুলে এনেছেন।
মোট কথা তৎকালিন রাজায় রাজায় যুদ্ধই রামায়নের কাহিনী। এটাকে হাস্যকরভাবে ধর্মিয় রং মেখে সবার সামনে উত্থাপন করা হয়েছে রাজনীতিরই কারনে। এখানে কোন রকমের অতিপ্রাকৃতিক ব্যাপার নেই, যা অনেকেই ভাবেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৩
মহান পংকজ বলেছেন: আপনার ভাবনাকে সম্মান জানাচ্ছি, আমার ও অনেক ক্ষেত্রে এমন ই মনে হয়, অনেকগুলো কথার সাথেই একমত, এই ঘটনা সতের লক্ষ বলে আমি ও সম্পূর্ণ বিশ্বাস করিনা। কারণ এত বছর আগেই যদি এমন সভ্যতা থাকতো তবে আজকে আমরা আরো এগিয়েই থাকতাম,
রাক্ষস তাদেরকেই বলতো তৎকালীন সময়ে যারা অপেক্ষাকৃত বর্বর ছিলো, যারা অসৎ ছিল। মুলত তারা মানুষ ই ছিলো বলে আমার বিশ্বাস,
কৃত্তিবাস একটা সত্যি ঘটনাকেই তার লেখনিতে তুলে এনেছেন।
রামায়ন তো বাল্মিকী লিখছে, কৃত্তিবাস তার অনুবাদ করছে মাত্র।
বাকীকথাগুলার সাথে সহমত
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৭
সন্যাসী বলেছেন: রামায়নের কাহিনীকে এভাবে ব্যাখা করলে কেমন হয় দেখুনতো।
সম্ভবত রামায়নের কাহিনীর এই মিথটির জন্ম হয় প্রকৃতি নির্ভরশীল জীবনযাপন থেকে মানুষ যখন কৃষিকাজে অভ্যস্ত হয় তখন। লাঙলের আবিস্কার নি:সন্দেহে এক গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কার। সম্ভবত সভ্যতার এ আবিস্কারটিই মাতৃতান্ত্রিক সমাজকে পুরুষতান্ত্রিক সমাজের দিকে ঠেলে দেয়। কারণ লাঙল টানতে যে শক্তি প্রয়োজন তা নারীদের তুলনায় পুরুষদের ভাল অবস্থান তৈরি করে। সীতা কোন মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া মানবী নয়। লাঙলের ফলায় উঠে আসা মানবী। লাঙলের ফলা থেকে উঠে আসে শস্য। সে শস্যই সীতা নামের চরিত্র হয়ে যায় পার্সোনিফিকেশনের বদৌলতে। প্রকৃতির উপর নির্ভরশীল রাবনরা রামদের লাঙল দিয়ে চাষ করা এ শস্য/সীতাকে অপহরণ/ডাকাতি করে নিয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং রামের সাথে রাবণের সাথে যুদ্ধ হবে এটাও স্বাভাবিক। সে যুদ্ধে রামকে সহযোগীতা করে বানর ও ভালুক নামক দুটি টোটেমের সদস্যরা। রাজা ব্যাপারটা আসলে গোত্রপ্রধান বৈ কিছু নয়।
===========
ইসকন এবঙ শিব সেনারা এখন ইসলামের ন্যায় হিন্দুধর্মে বিজ্ঞান খুজছে, মিথকে ইতিহাস তৈরি করছে। কালে আরো কত কী যে দেখব! আমাদের জন্য খুব দু:খজনক যে আমরা মিথকে ধর্মে মাখিয়ে ফেলেছি। উপমহাদেশের মিথগুলো তাই কেবলি হিন্দু ধর্মের হয়ে আছে, তা্ও মিথরূপে নয়, ধর্মরূপে। অথচ এগুলো ধর্মে না মাখালে এটা সাহিত্যের একটি সুন্দর উপাদান হতে পারত।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৭
মহান পংকজ বলেছেন: আপনার ব্যাখ্যাটা আগেও কোথাও শুনেছিলাম, ব্যাখ্যা তো অনেকভাবেই করা যায় কিন্তু এর কিছু যখন প্রমানিত হয় তখন সবটুকুই প্রমানিত বলে ধরে নেবার চেষ্টা করি আমরা, আজকেই যদি হুমায়ুন আহমেদের একটা লেখা পড়ি ৫০০ বছর পরে যদি এর কিছুটা সত্যতা কেউ পায় তাহলে সে মনে করতে পারে পুরোটাই সত্য , এটাই প্রধান সমস্যা টা হয়।
শিবসেনা সম্পর্কে আমি তেমন জানিনা আর যতটুকু জানি ততটুকু ভাল অভিজ্ঞতা না তাই তাদের টা না হয় বাদ ই দেই,, আর ইসকনের সবকিছু আমি সাপোর্ট করিনা মাঝে মাঝে ইসকনের লোকদের সাথে বিতর্ক ও হয়। আশা করি আমার অবস্থান টা বুঝাতে পেরেছি।
১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৫
সজীব আকিব বলেছেন:
হাঃ হাঃ হা।
হিন্দুদের সমস্যা হলো তারা যাকে কোনোভাবে পবিত্র বলে মনে করে তার সাথে একটি মিথের সংযোগ ঘটায়। আমি একবার আসামে গিয়েছিলাম, কামরুপ কামাখ্যা দেখলাম। কামাখ্যার মন্দিরে ঢুকে তাদের আবলামি দেখে ফিক করে হেসে দিয়েছিলাম। একটা পাথর, ওটা নাকি দেবীর যোনি, ওটা থেকে আয়রন যুক্ত লাল পানি বের হলে তাকে দেবির মহাপবিত্র রজঃ বলে মনে করে। এক সময় ওখানে নরবলিও হত। কী বর্বরতা।
উপরের কোনোটারই ঐতিহাসিক প্রমাণ থাকার প্রশ্নই উঠে না , আর নিচের যে সেতুর কথা বলছেন ওটা সেতু হল কী করে? ওটা নিয়ে বেশ আগে থেকে বিতর্ক হচ্ছে, কিন্তু কেউই ওটাকে সেতু বলে প্রমাণ দিতে পারে নি।
আপনি যদি ইসকনের সদস্য হোন তবে একবার বলুন প্লিজ, গদাম দেয়ার জন্য হাত নিশপিশ করছে।
আপনার এই জোচ্ছুরি ও প্রতারণামূলক পোস্টে থু থু।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৫
মহান পংকজ বলেছেন: আপনার হাতের সদ্ব্যবহার হলোনা, আমি ইসকনের কেউ না আর ইসকন এর নীতিতে ও বিশ্বাস করিনা। সেটা উপরের কমেন্টে ও বলছি,
আমি অস্বীকার করিনা অনেক সাধারণ ঘটনাকে হিন্দু ধর্ম তথা অনেক ধর্মেই ধর্মের ব্যানার দেয়া হয়েছে যেমনটা দেখা যায় গাছ কে পূজা করা হচ্ছে, আবার অনেক সময় দেখা যায় মাংশের মাঝে নাকি আল্লাহর নাম দেখা যাচ্ছে এমন এমন।
আমি কাউকে বলিনি এগুলো মানতে হবে বা আমি ই কতটুকু মানি তাও বলিনি, এটা আমার মৌলিক লেখা ও না , আমি পেলাম তাই শেয়ার করলাম সবার সাথে, সেখানে থু থু দিবেন নাকি চুমা দিবেন সেটা আপনার একান্ত নিজের ব্যাপার।
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৫
থাবা_বাবা বলেছেন: দাদু... ইতিহাস, স্থাপত্য ও প্রত্নতত্ব সম্পর্কে আপনার আরো জানা বাকি... আর কারো পোস্ট ধুম করে ভক্তি ভরে বিশ্বাস করে ফেলাটাও বর্জন করতে হবে!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৭
মহান পংকজ বলেছেন: ইতিহাস, স্থাপত্য নিয়ে আমি তেমন কিছুই জানিনা। এটা আমার সাবজেক্ট ও না বা এ নিয়ে পড়াশুনা ও করিনি,
আর উপদেশ টা মনে থাকবে
ধন্যবাদ
১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৬
থাবা_বাবা বলেছেন: ভাল কথা, রোমের কলোসিয়াম রাবনের প্রাসাদ হয় কি করে বুঝলাম না!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৮
মহান পংকজ বলেছেন: তাই নাকি, এটা রোমের নাকি? আমি তো শ্রীলংকার বলেই জানি, পারলে একটু ডিটেইলস জানান, সত্যটা জানতে চাই। সত্য মানতে কোন আপত্তি নাই।
২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৮
কর্ন বলেছেন: আপনার যুক্তি হাস্যকর ।
একজন কে দেখলাম আপনি তানসেনের উদাহরন দিলেন । তানসেন কিন্তু আসলে বৃষ্টি নামাত না । দরবারে কৃত্রিম আবহাওয়া সৃষ্টি করা হত ।
আপনি হনুমানের পর্বত তোলা নিয়ে সংশয় করছেন । তারমানে আপনি বিশ্বাসী নন আপনি সংশয়বাদী ।
আপনি প্রমান খুজতেছেন ততদিন এই অবস্থায় থাকবেন, কোন অবস্থা সেটা জানাবেন । এই হনুমান শুধু পর্বত তুলে নাই , আর বহুত কিছু করছে ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৯
মহান পংকজ বলেছেন: আমি ততটুকুই বিশ্বাস করি যা প্রমানিত বা বিশ্বাসযোগ্য। আমার ধর্মগ্রন্থে আছে তাই বলে আমি নাচতে নাচতে সব মেনে নেব আমি সেই দলে না। আমার অবস্থানের থেকে অনেক নিচে থেকেও অনেক নাস্তিকতায় সামীল হবে আমি জানি কিন্তু সেই পথেও আমি সম্পূর্ণ বিশ্বাস না পেয়ে ত্যাগ করেছি।
হনুমানের অনেক কীর্তি আছে কিছু মানি বাট সব মানতে পারিনা। অনেষ্টলী স্পিকিঙ।।
আমি বিশ্বাসী না সংশয়বাদী সেটা নিয়ে আমার কিছু আসে যায়ণা। আমি আমার নিজের কাছে ঠিক আছি সেটাই সবচেয়ে বড় কথা।
তানসেন কি আবহাওয়া সৃষ্টি করতো নাকি অন্য কেউ করতো??? এটা তো শুনিনি আগে কোনদিন। দয়া করে বিস্তারিত জানালে খুশি হবো।
২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫০
সিস্টেম বলেছেন: মিথ বা ধর্মের চাইলে প্রত্নতত্ত্বের বিষয় মনে করলেই ঝামেলা থাকে না। খুঁজলে এমন অনেক সভ্যতাই মাটির না পানির নিচে চাপা অবস্থায় পাওয়া গেছে, যাচ্ছে, যাবে।
কিছু সত্য কিচু মিথ এই নিয়া রামায়নের গল্প। ত রামায়ন ত জাষ্ট একটা গল্প। এর সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নাই। ধরলাম রাম নামে কেউ ছিল, ত কি হইছে?
হিন্দুদের সমস্যা কি জানেন? ভাল কিছু পাইলেই সেইটারে দেবতার দান মনে কইরা ধর্মে ঢুকায়।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৫
মহান পংকজ বলেছেন: আপনার কথাগুলোকে সম্মান জানাচ্ছি, ভালো কথাই বলেছেন, আমিও মানি রামায়নে কিছু ঘটনা বাস্তব আবার কিছু বিষয়কে ঠিক বাস্তবতার সাথে মিলাতে পারিনা। এটা সর্বদাই স্বীকার করি আমি। যদি সেই অবাস্তব কথাটির সপক্ষে কখনও প্রমান হাতে আসে তাহলে তা মানবো।
আর যেটা বললেন, আসলে হিন্দু বিশ্বাস মতে প্রতিটি সৃষ্টিকেই ঈশ্বরের দান মনে করা হয়, আর মনে করা হয় সৃষ্টির মাঝেই স্রষ্টা আছেন, তাই অদ্ভুত জিনিসগুলোকে হিন্দু ধর্মে ঢুকিয়ে দেয়া হয়। আশা করি মূল বিষয়টা বুঝাতে পেরেছি। বাকীটুকু নিজেই বুঝতে পারবেন মনে হয়।
২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৪
কমুনা বলেছেন: হনুমান কোন পথে গেসিল তা ত আপ্নে কইবেন। আর আপ্নের সেতু যদি ১৭ লাখ বছরের পুরানো হয় তবে রাবনের রাজবাড়ি, সুগ্রীবের গুহা, কিম্বা অশোকবাটিকা তো আরো আগের হবার কতা। যেসব ছবি দিসেন সেইগুলা ১৭ লাখ বছর আগের নাকি? ছবির জায়গা গুলার লোকেশন দ্যান দিকিন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০২
মহান পংকজ বলেছেন: সব জিনিসের সঠিক প্রমানপত্র বর্তমানে পাওয়া অসম্ভব তা আপনেও জানেন। তবে আমি স্বীকার করছি সত্যতার পাশাপাশি কিছু মিথ আছে রামায়নে । দেখেন ব্যাপারটা এমন হতে পারে কোন একটা ঘটনাকে কবি যখন লিখেন তখন কিছুটা কাব্যময় রুপ সৃষ্টি করবেই আবার একজন রিপোর্টার যদি তা রিপোর্ট করেন তাহলে তা শুধুই বস্তু নির্ভর হবে।
আর সেগুলো সতের লাখ বছর আগের এটা আমি শুনলেও মন থেকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করতে পারিনা। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১০
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । ভাল লাগল ।
++++++++
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৬
মহান পংকজ বলেছেন: ধন্যবাদ রবিন, তোমার শেষ পোষ্ট টা ভালো লেগেছে অনেক, কিন্তু মন্তব্য করতে পারিনি তখন, তিন গোয়েন্দা নিয়ে আরো লিখতে পারো, ভলিউম গুলোর বিবরন দিয়ৈ্
২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৬
রাজদরবার বলেছেন: দূগ্গাপুজা নিয়ে একজন অবসরপ্রাপ্ত হিন্দু সেনা কর্মকর্তা পত্রিকায় লিখেছে
দেবী পূজার আয়োজনে যেসব বিভিন্ন বস্তুর প্রয়োজন তা বিস্ময়ের উদ্রেক করে। পূজায় বল্মীক মৃত্তিকা থেকে বেশ্যা-দ্বার মৃত্তিকা, শিশির হতে সপ্ত সমুদ্রের জল, নানা গন্ধ ঔষুধি, রত্নের প্রয়োজন।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৫
মহান পংকজ বলেছেন: ভালো লাগছে আলোচনায় আসছেন, দূরের থেকে বৃথা আস্ফালন করে কি লাভ বলেন?
সকল ক্ষেত্রেই আলোচনার পথ খোলা রেখেছি, আলোচনা করতে পারেন আমার বা আমাদের ভুল হলে ধরিয়ে দিন রেফারেন্স সহকারে, মেনে নিতে কোন আপত্তি নাই, আর আপনাকে যদি বুঝাতে পারি তবে আর সে বিষয়ে নিয়ে প্রশ্ন করবেন না।
কমেন্ট প্রসঙ্গে আসি
ব্যাপারটা আমি কয়েকবছর আগে জানতে পারি যে দুর্গা পূজাতে বেশ্যা দ্বার মৃত্তিকা লাগে। আমার কাছে ও অনেক ঘৃণ্য লাগে । এ ব্যাপারে জানতে চাই কয়েকজনের কাছে, উত্তর টা এমন
নানান কারণে বেশ্যাবৃত্তি টাকে সম্পূর্ণ তুলে ফেলা যায়নি অথবা মনে হয় সম্ভব ও না। কারণ বিকৃত সেক্স ধারী পুরুষেরা নিজেদের কন্ট্রোল না করতে পেরে বেশ্যাপল্লীতি গিয়ে আত্মতৃপ্তি লাভ করে, যদি তেমন পল্লী না থাকে তবে সেই সকল পুরুষেরা কি করবে? নিশ্চয় আশে পাশের মেয়েদের রেফ করার পরিকল্পনা করবে। সামাজিক অবক্ষয় হবে। তার থেকে মুক্ত রাখছে অশ্পৃশ্য বেশ্যা রা। তারা পরোক্ষভাবে সমাজকে ধ্বংশের থেকে মুক্ত রাখছে, যেটা নারীর আর একটা মাহাত্ব্য।
দুর্গা পুজাতে নারী শক্তির পূজা করা হয়, নারীর বিভিন্ন রুপ তা কখনও মা, কখনও বোন, স্ত্রী, শ্যালিকা বা কখনও বিভিন্ন কারণে বেশ্যা। নারীর ভালোটুকু নিব কিন্তু যে নারী নিজে খারাপ হয়ে ও সমাজকে রক্ষা করছে তাকে দেখে চোখ বুজে থাকবো। তা হিন্দু ধর্ম বিশ্বাস করেনা তাই বেশ্যা দ্বার মৃত্তিকা ও প্রয়োজন হয়।
এখন আমার এই কথাগুলো ভাই একটু খোলামনে বিবেচনা করে দেখুন, আমি আপনার ধর্মকে আক্রমন করে কিছু বলবনা এখানে, ব্যাবহার না দেখে কনসেপ্ট টা বুঝার চেষ্টা করুন।
২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৫৫
ঢাকা ভাই বলেছেন: হুলি বাবা........ডরাইছি.........
২৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১০
ঢাকা ভাই বলেছেন: ভাইজান এর কি মুসলমানি করানো হয় নাই....
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৩
নীল সাগড় বলেছেন: ধন্যবাদ। আরো লেখা চাই।