|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কমজান্তা
মানবতার কথা বলি। বিবেকের বিচার মানি। অপরাধীর বিরুদ্ধে বলি সে যেই হোক, ডান বাম, মোল্লা মিষ্টার, সরকারী দল বিরোধী দল।
সংবিধান মতে ১৫৩ জন এমপি নির্বাচিত হননি।
সংবিধান মতে জনগনের প্রত্যক্ষ রায়ের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে। অপরদিকে আরপিও মতে একক প্রার্থী হলে বিজয়ী হবে। এই ক্ষেত্রে কোনটি প্রাধান্য পাবে? সংবিধান প্রাধান্য পেলে সেই জন্য কোন আসনে যদি একজন প্রার্থী থাকে তবুও ব্যালটে না ভোট যুক্ত করে ভোট নিতে হবে। না বেশি ভোট পেলে ঐ আসনে পুন:তফসিল হবে। আরপিও মতেই ১৫৩জন বিনা ভোটে নির্বাচিত হলো, সংবিধান মতে নয়। এমতাবস্থায় সংবিধান কোথায় রইল। সরকার সংবিধানের দোহাই দিচ্ছে, তবে এই ক্ষেত্রে নয় কেন?
৫ টি 
+০/-০২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনি ওদের বরখাস্ত করে দেন; বলবেন, আমি অর্ডার দিয়েছি।
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মোট ভোটারের শতকার পঞ্চাশ ভাগের কম ভোট পরলে সেটি ব্যর্থ নির্বাচন। এবারের মতএত কম ভোট বাংলাদেশের কোন নির্বাচনে পরেছে কিনা কে জানে ।
ফালতু নির্বাচনের দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে এটি।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
nurul amin বলেছেন: আমি ৭টি ভোট দিয়েছি
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ১৫৩ তো হয়ই নি। আর তাদের বড় ভরসা আর আস্থার এই প্রহসনের নির্বাচনও বাতিল বরেই গণ্য করতে হবে।
কারণ ভোটার উপস্থিতি!!!!
এই সবই সভ্যদের কথা, সভ্যদের জন্য।
আওয়ামীলিগ কি তেমন দল?????
এই গণ প্রত্যাখান এবং ভোটারদের নীরব বিপ্লবের পর যত দ্রুত সম্ভব পদত্যাগ করে নির্দলীয় নির্বাচনকালীন সরকারের কাছে ক্ষমতা দিয়ে পুন: নির্বাচন করা জরুরী।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ইউরো-বাংলা বলেছেন: হাসিনা সংবিধানের দোহাই দিয়ে এই প্রহসনের নির্বাচন করলেন, সংবিধানে যেহেতু জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটের কথা বলা আছে এইটাই হাসিনাকে মানতে হবে। আরপিও কি জিনিস বুঝার দরকার নাই।