![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবতার কথা বলি। বিবেকের বিচার মানি। অপরাধীর বিরুদ্ধে বলি সে যেই হোক, ডান বাম, মোল্লা মিষ্টার, সরকারী দল বিরোধী দল।
উপজেলা নির্বাচনের জামাতের সফলতার জন্য কৃতিত্বের দাবীদার আওয়ামীলীগই। এত শারীরিক নির্যাতন, মানসিক যন্ত্রনা, অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে যে এমনিতেই সাধারণ মানুষের ভালোবাসা সীম্পীথি বেড়ে গেছে। এমন মানুষকে হত্যা করা হয়েছে যারা ছিল সৎ পরোপকারী সমাজসেবী বিনয়ী নিরপরাধী। কোন অপরাধ ছাড়াই মা বোনদের জেলে নেওয়া হয়েছে। বাসায় গিয়ে পুরুষকে না পেয়ে মহিলা শিশুদের ধরে নিয়ে গেছে। লুট করেছে সম্পদ। ভাংচুর করে তছনছ করে দিয়েছে আসবাবপত্র। এমনকি বাড়ী পর্যন্ত গুড়িয়ে দিয়েছে। গৃহপালিত পশু, পুকুরের মাছ, কৃষি ফসলাদি লুট ও বিনষ্ট করা হয়েছে। ছাত্রদের ঘুমথেকে ধরে নিয়ে গোপন মিটিংয়ের অভিযোগ করেছে। পরীক্ষার হল থেকেও ধরে নিয়ে এমন নির্যাতন করেছে যেন আদালতের নির্দেশেও পরীক্ষা দিতে না পারে। দিনের পর দিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে। গনহারে ধরে এনে বাসায় স্ত্রী সন্তানদেরকে ওরা নিজেরা ফোন দিয়ে টাকা নিয়ে আসলে ছেড়ে দিত না হয় অস্ত্র মামলা। যাদের আর্থিক অবস্থা ভালো ছিল তারা কর্মসূচীতে না গেলেও ধরে এনে রিমান্ডের নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত। কর্মসূচীতে বিনা উস্কানীতে গুলি করে এবং পিটিয়ে পঙ্গু করে দিত। চিকিৎসা খরচ বাবদ হাসপাতালেও লাগতো লক্ষ লক্ষ টাকা।
এভাবেই জামায়া শিবিরের উপর নির্যাতন করে তাদের সাহস সক্ষমতা জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে দিয়েছে আওয়ামীলীগ। আসলে বাতিলের নির্যাতন না থাকলে ইসলামী আন্দোলনের ভীত মজবুত হয়না।
©somewhere in net ltd.