![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রিয় মেহের আফরোজ শাওন
প্রিয় লেখক, হুমায়ূন আহমেদের জীবনের শেষ কিছুটা সময় আপনি তাকে সেবা দিয়ে, ভালবাসা দিয়ে তার জীবনকে আনন্দময় করে তুলেছিলেন। তার জন্য আপনার প্রতি শ্রদ্ধা।
আপনার পরিচর্যায়, ভালবাসায় হুমায়ূন আহমেদ হয়তো খুঁজে পেয়েছিলেন জীবনের নতুন কোন উপলব্ধি। হয়তো তার জীবনের কোন সুপ্ত না পাওয়ার হাহাকার তাকে আপনার কাছে টেনেছিল। আপনার মাধ্যমে তিনি জীবনের শেষ সময়ে এসে সেটা পেতে চেয়েছিলেন। হয়তো পেয়েছিলেন ও সেটা আপনার কাছে।
প্রিয় লেখকের জন্য এটুকু করে আপনি আমাদের মত অনেকের কাছে শ্রদ্ধেয়।
লেখকের জীবনে আপনার এই অবদান রাখার সুযোগ কিন্তু সামান্য মূল্যে আসেনি। অনেকগুলো হৃদয়ের গভীরতম কান্না আর হাহাকারের বিনিময়ে আপনি পেয়েছিলেন অথবা নিয়েছিলেন সেই সুযোগ। গুলতেকিনের ৩২ বছরের আনন্দ-বেদনা, সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্নায় গড়া সাজানো সংসার , এক নিমিষের ঝড়ে তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়েছিল। নোভা-শিলা-বিপাশা-নুহাশের রক্তের বাঁধন আলগা হয়েছিল বুকফাটা অভিমানের আগুনে। সেই আগুন রক্তের বাঁধনকে আলগা করতে পেরেছিল ঠিকই, কিন্তু সে বাঁধনকে ছিন্ন করতে পারেনি। কারণ রক্তের বাঁধন কে ছিন্ন করা যায় না। চেপে রাখা অভিমান গুলো আজ গলে গলে অশ্ম্রু হয়ে গড়িয়ে পড়ছে তাদের দুচোখ দিয়ে। এই কষ্ট অনুভব করার ক্ষমতা কারো নেই।
আপনি আপনার ভালবাসার জন্য যা করেছেন তার বিনিময়ে আপনি ও কিন্তু কম পাননি। বস্তুগত জিনিষের কথা নাই বা তুললাম।আপনি পেয়েছেন পাহাড়সম পরিচিতি, নিজের যোগ্যতার অতিরিক্ত খ্যাতি (আপনি অস্বীকার করবেন না আশা করি)।
আরো পেয়েছেন লেখকের সান্নিধ্য-ভালবাসা, মনে রাখার মত অনেক অনেক আনন্দময় মুহূর্ত আর পেয়েছেন বিখ্যাত লেখকের দুইজন উত্তরসুরী যা নিঃসন্দেহে আপনাকে বানাবে ইতিহাসের একজন। কিন্তু সত্যি কথা হলো এত কিছু পাওয়ার জন্য আপনাকে কিন্তু তেমন কিছু হারাতে হয়নি। কিছু ত্যাগ আপনি হয়তো স্বীকার করেছেন। সেটুকু ত্যাগ অনেকই করতে রাজী হতো হয়ত এত কিছু প্রতিদান পাবার আশা থাকলে।
আজ লেখকের মৃত্যুতে আপনি তার সব, সব কিছুর অধিকার চাইছেন। তার লাশের অধিকার সহ। আপনার এই চাওয়া টা অত্যধিক অন্যায় বলে মনে হচ্ছে।
হুমায়ূন আহমেদ বৃক্ষ পছন্দ করতেন। অনেক লেখায় তিনি বৃক্ষ হতে চেয়েছেন। তিনি নিজে যদি বৃক্ষ হন, আপনি সর্বোচ্চ সেই বৃক্ষের একগুচ্ছ ফুল হতে পারেন যা বৃক্ষকে দিয়েছিল অনাবিল প্রশান্তি কিছু সময়ের জন্য। কিন্তু সেই বৃক্ষের শেকড় কিন্তু পড়ে আছে নোভা-শীলা-বিপাশা-নুহাশের কাছে। গুলতেকিনের কাছে। লেখকের মায়ের কাছে।
বৃক্ষের অন্তিমকালে বৃক্ষকে তার শেকড়ের কাছে ফিরিয়ে দিন। তাহলেই ইতিহাস আপনাকে শ্রদ্ধা করবে আপনার প্রাপ্য মর্যাদা দিয়ে।
না হলে ইতিহাস আপনাকে ক্ষমা করবে না।
২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৬
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২০
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: মাথায় টুপি অন্দর টাক, এই আমাদের গুড লাক।
২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৭
পড়শী বলেছেন: ঠিক বুঝলাম না।
৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২২
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: apu shudhu apnar lekhatay ekta montobbo korbo ei icchay bohudin por log in korlam.apnar shobdogulo ekta shoktir mto bajlo..mone holo amr moner kothaguloi bolechen.dhonnobad.
২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৮
পড়শী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। আপনার বাংলা ফন্ট আসে না?
৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৫
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: যদি নুহাস পল্লী (শাওন পল্লী) তে স্যার এর কবর দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়, আমার নিবেদন থাকবে ঐ জায়গা টাকে একটা আন্তরজাতিক মানের ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণের শর্তে জাতীয়করণ করা হোক। বাংলাদেশে ভাল আর্কিটেক্ট এর অভাব নাই, যারা নুহাস পল্লি কে স্যার এর স্বপ্নের মত রেখে ঐ হাসপাতাল এর ডিজাইন করতে পারবেন।
২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৮
পড়শী বলেছেন: বেশ ভালো প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে আমি চাই তার অন্তিম শয্যা তার ছেলে-মেয়েদের ইচ্ছামতই হোক।
৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:৪৩
পাতিকাক বলেছেন: পড়শি, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই লেখা টার জন্য। এরপর আর বলার কিছু থাকেনা। আজকের সারাদিনের ক্যাচাল এর সুন্দর পরিসমাপ্তি আপনার এই লেখা তেই ছিল। কিন্তু এতটা মানবিক শাওন হতে পারলেন না। কেন পারলেন না সেটা শাওন আর উপরআলা জানেন। আমাদের শাওন এর কথা কেই বিশ্বাস করতে হবে এমনকি তিনি যদি মিথ্যা ওঁ বলেন, কারন তিনি টার স্ত্রী, বাচ্চাদের মা এবং শেষ মুহূর্তের সঙ্গী। দুরভাজ্ঞবশত ৩২ বসরের সঙ্গী গুলতেকিন হতে পারেন নি। আইনগত কিংবা ধর্মীয় গত ভাবে শাওন এর কথা কেই আমাদের মানতে হবে, কিন্তু মানবিকতা বলে একটা কথা আছে। তার জবাব টা ই আপনার এই লেখা। আল্লাহ এই দুটো পরিবার কে শক্তি দিক।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৭
পড়শী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য। ভালো থাকুন।
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:৪৩
ইকারাস ইমন বলেছেন: মনের কথা বলেছেন
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২০
পড়শী বলেছেন: মনের ভেতরে একটা কষ্ট রয়েই গেল।
৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:৪৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ঠিক আপনার মত আমিও তাই মনে করি। ৩২ বছর কম কথা নয়। অনেক ত্যাগের, সুখ, শান্তির বিনিময়ে পার করে দিয়েছেন স্যার উনার প্রথম স্ত্রীর সাথে। এক নিমিষেই ভেঙ্গে গিয়েছিল তা।
পোস্টে ++++
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৬
পড়শী বলেছেন: যে কারো জন্য এই বিচ্ছেদ মেনে নেয়া খুব কষ্টের। ছেলে-মেয়েদের জন্য কষ্টের থেকে অভিমানটাই আরো বেশি হয়ে বাজে মনে হয়।
৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:৫২
পূর্ণয় বলেছেন: আমার বাবা যদি আমার বান্ধবীকে বিয়ের বা প্রেমের প্রস্তাব দেয় তাহলে আমার বান্ধবীর কতটা লজ্জা পাওয়ার কথা । কিন্তু শাওন সেই লজ্জা টুকু বিসর্জন দিয়েছিল। কেন দিল বিসর্জন ? ভালোবাসায় অন্ধ হয়ে ? হাস্যকর আজকে হুমায়ূন আহমেদ যদি বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত লেখক না হয়ে আমার বাবার মত সাধারণ মানুষ হতেন তাহলে নিশ্চয়ই শাওন হুমায়ূন আহমেদ এর ওই ভালোবাসাকে গ্রহণ করতেন না । কারণ নিজের বান্ধবীর পিতা মানে নিজের পিতা। কিন্তু নিজের বান্ধবীর পিতাকে নিজের জামাতা বানানোর পিছে যে একটা খ্যাতি অর্জনের লোভ শাওনের মনে ছিল সেটা তিনি স্বীকার করুক আর নাই করুক সেটা খুবই পরিষ্কার। আর আজ শাওন, নোভা শীলা দের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, "এত দিন তারা কোথায় ছিলেন ? " পিতা হিসেবে নিশ্চয়ই সে ভালো কাজ করেনি যার জন্য তার থেকে সবাই দূরে ছিলেন সেটা প্রতিটা মানুষই করতেন । আর বান্ধবী হিসেবে শাওন যা করেছেন তার পর হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর মুখে এত বড় কথাও বলছেন। এথেকে পরিষ্কার যে শাওন একজন খ্যাতি লোভী, হিংসুটে , অহংকারী নারী। ইতিহাসে নাম লেখানোর জন্যই শাওনের এত লজ্জা বিসর্জন। কে জানে সামনে আবার জাফর ইকবাল স্যারকে আবার না বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসে শাওন। আর যারে বলে এক বার নয় , বাংলাদেশের ইতিহাসে দুই বার নাম লেখানোর জন্য একটু লজ্জা না হয় বিসর্জনই হইল । নাম তো উঠল তিহাসে।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৯
পড়শী বলেছেন: আপনার ক্ষোভের কারণ আছে। সত্য একদিন প্রকাশ হয়ে পড়বে নিজের নিয়মেই। সেইদিন সবাইকে দাঁড়াতে হবে কালের সামনে, জবাবদিহির জন্য।
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:৫৫
সোনালী আকাশ বলেছেন: ভাল লেগেছে।।।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২২
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:০০
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: পূর্ণয় বলেছেন> ইতিহাসে নাম লেখানোর জন্যই শাওনের এত লজ্জা বিসর্জন। কে জানে সামনে আবার জাফর ইকবাল স্যারকে আবার না বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসে শাওন। আর যারে বলে এক বার নয় , বাংলাদেশের ইতিহাসে দুই বার নাম লেখানোর জন্য একটু লজ্জা না হয় বিসর্জনই হইল ।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৪
পড়শী বলেছেন: অনেকেই ক্ষুব্ধ তার প্রতি। সত্য একদিন প্রকাশ হবে।
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১০
পথেরসাথী বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট।
অনেক গুছিয়ে লিখছেন।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৫
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ পথের সাথী।
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১২
উসীমজদ্দীন বলেছেন: একজন মেহের আফরোজ শাওন-কে বাদ দিলে আজ তার মুত্যুর সময় কে পাশে থাকতো? গুলতেকিন ও তাদের সন্তানরা কি থাকতো না? আজ যারা বলছেন তার মৃত্যুর সময় কেউ কাছে থাকেনি, তাদের উদ্যেশে শুধু একটি প্রশ্ন,ধরুন আপনার বাবা আপনার বান্ধবীকে বিয়ে করেছে। আর ঐ বান্ধবীকে ঘিরেই আপনার বাবার সবকিছু্ । এমন অবস্থায় আপনাদের ঐ বান্ধবী মায়ের কাছে কি যেতেন?
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৬
পড়শী বলেছেন: আবেগ যখন বাঁধ ভেঙে যায়, তখন কোন যুক্তি দিয়ে তাকে বিচার করা যায় না।
১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১৬
এসাসিন বলেছেন: +++++++
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৬
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:১৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "হুমায়ূন আহমেদ বৃক্ষ পছন্দ করতেন। অনেক লেখায় তিনি বৃক্ষ হতে চেয়েছেন। তিনি নিজে যদি বৃক্ষ হন, আপনি সর্বোচ্চ সেই বৃক্ষের একগুচ্ছ ফুল হতে পারেন যা বৃক্ষকে দিয়েছিল অনাবিল প্রশান্তি কিছু সময়ের জন্য। কিন্তু সেই বৃক্ষের শেকড় কিন্তু পড়ে আছে নোভা-শীলা-বিপাশা-নুহাশের কাছে। গুলতেকিনের কাছে। লেখকের মায়ের কাছে।"
আপনাকে ধন্যবাদ কিছু অপ্রিয় সত্যকথা লিখবার জন্য।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৬
পড়শী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:২৫
বাংলার চে বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ মারা যাওয়ার সময় কুসুমকে ডেকে বলেছেন, "কুসুম আমি মারা গেলে আমাকে নুহাশ পল্লীতে নিয়ে যেও। ওখানে কবর দিও। আমাকে নিয়ে কাউকে টানাটানি করতে দিওনা। আর তোমার এখনো বয়স কম একা থেকো না-তাড়াতাড়ি বিয়ে করো নিকটের কাউকে (মাজহারুল ইসলামকে ইঙ্গিত করে)।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৭
পড়শী বলেছেন: সত্য একদিন প্রকাশিত হবেই।
১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:২৫
ল্যাটিচুড বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের সন্তানরা চাচ্ছিলো তাদের বাবার দাফন মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে হোক। কারণ সেখানে সবাই সহজে যেতে পারবে। কিন্তু হুমায়ূনের দ্বিতীয় স্ত্রী শাওনকে রাজি করানো যায়নি। আবার সন্তানরা চাচ্ছে না যে, তাদের বাবার লাশ বারডেমের হিমঘরে পড়ে থাকুক। এ কারণেই তারা নুহাশ পল্লীতে দাফনের বিষয়টি মেনে নিয়েছে তারা।
বাবার প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা দেখালো হুমায়নের তিন সন্তান
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৮
পড়শী বলেছেন: আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
১৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:৪৪
একলা বগ বলেছেন: হালার দুনিয়া, মইরাও শান্তি নাই।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৮
পড়শী বলেছেন: কিছু বলার নাই।
১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২১
নতুন রাজা বলেছেন: "হুমায়ূন আহমেদ বৃক্ষ পছন্দ করতেন। অনেক লেখায় তিনি বৃক্ষ হতে চেয়েছেন। তিনি নিজে যদি বৃক্ষ হন, আপনি সর্বোচ্চ সেই বৃক্ষের একগুচ্ছ ফুল হতে পারেন যা বৃক্ষকে দিয়েছিল অনাবিল প্রশান্তি কিছু সময়ের জন্য। কিন্তু সেই বৃক্ষের শেকড় কিন্তু পড়ে আছে নোভা-শীলা-বিপাশা-নুহাশের কাছে। গুলতেকিনের কাছে। লেখকের মায়ের কাছে।"
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৮
পড়শী বলেছেন: ধন্যাবাদ আপনাকে।
১৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৪৪
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: যদি নুহাস পল্লী (শাওন পল্লী) তে স্যার এর কবর দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়, আমার নিবেদন থাকবে ঐ জায়গা টাকে একটা আন্তরজাতিক মানের ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণের শর্তে জাতীয়করণ করা হোক। বাংলাদেশে ভাল আর্কিটেক্ট এর অভাব নাই, যারা নুহাস পল্লি কে স্যার এর স্বপ্নের মত রেখে ঐ হাসপাতাল এর ডিজাইন করতে পারবেন।
--------------------------------------------------------
একমত
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৯
পড়শী বলেছেন: খুব ভালো প্রস্তাব।
২০| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৪৫
মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন:
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪০
পড়শী বলেছেন: কষ্ট টা রয়েই গেল।
২১| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:১৭
এসবি ট্রেডার্স বলেছেন: আর কিছু বলার নাই-শাওন একটা ডায়নী। অভিনয় করে যেমন হুমায়ুনকে ভুলিয়ে গুলকেতিনের সাজানো সংসার ভেংগেছিল কারও অভিনয় করে হুমায়ুনের লাশ ছিন্তাই করেছে। দেখতে হবেতো শাওন কোন পরিবারের মেয়ে! আল্লাহ শাওনকে কঠিন লানত দিবেন।
গুল্লিমারি ডায়নীর সেবার!
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩১
পড়শী বলেছেন: তার প্রতি ক্ষোভের কারণ আছে। প্রত্যেককেই তাদের কৃতকর্মের জন্য জবাবদিহি করতে হবে।
২২| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৫৮
ডিগবাজি বলেছেন: ভাল লেখা আমাদের মাঝে বিরল, মানুষ শুধু ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কুৎসা মূলক লেখা লিখে যাচ্ছে। এলেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩১
পড়শী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫০
এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: খাটি কথা বলছেন।
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩২
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ শাখাওয়াত আপনাকে।
২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫১
হেডস্যার বলেছেন:
চমৎকার লেখা
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩২
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ হেডস্যার।
২৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৯
জটিল বলেছেন:
ভালোছিলো
২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪১
পড়শী বলেছেন: ঠিক বুঝলাম না।
২৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:৩১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনার করা প্রতিটি লাইনের সাথে সহমত জানিয়ে গেলাম। মনে হচ্ছে আমার মনের কথাগুলিই আপনি অক্ষরাকারে তুলে ধরেছেন......
২৮ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ মেঘনা পাড়ের ছেলে।
২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৯
স্পর্শের বাহিরে বলেছেন: পড়শী বলেছেন: গুরুজন দের পা ছুঁয়ে সালাম করাটাই আমাদের আদব প্রকাশের ঐতিহ্য। যারা এর মধ্যে হিন্দু-মুসলমান রীতি টেনে আনে তারা সাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ করে। এদের কথায় বিচলিত হওয়ার কিছু নাই। আপনার পর্যবেক্ষণের সাথে আমি একমত।
হুমায়ূন আহমেদের নাটকগুলো দেখুন আরেকবার। নাটকগুলিতে গুরুজনদের পা ছুঁয়ে সালাম ই দেখানো হয়েছে। কারণ যুগ যুগ ধরে এই ঐতিহ্য আমরা লালন করে চলেছি।
সব কিছুতে হিন্দু-মুসলমান ধর্মের সম্পর্ক খোঁজা সাম্প্রদায়িক চেতনার বহিপ্রকাশ।
@পড়শী আপনি পাগল না ছাগল ? যুগ যুগ ধরে তো হিন্দুরা পুজা করছে। চলেন জুম্মার নামায পর পূজা করতে বসে যাই।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:০৫
পড়শী বলেছেন: ক্ষেপলেন কেন ভাই? অসহনশীলতাও কিন্তু সাম্প্রদায়িকতার লক্ষণ।
২৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩০
মিজভী বাপ্পা বলেছেন:
২৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:১৭
তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: এই কয়দিনে শাওনের অনেক সমালোচনা পড়লাম।কিন্তু আপনারটা অসাধারণ লেগেছে।আপনি খুব ভদ্রভাষায় চোখে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিয়েছেন শাওন কি করেছে এবং তার অবস্থানটা কোথায়??+++
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪১
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ তাহিতি।
৩০| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৫৫
রনীল বলেছেন: মনের কথাগুলো বলেছেন। ধন্যবাদ।
০৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:০৪
পড়শী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ রনীল।
৩১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
মেনােশদাস বলেছেন: তাওহীদে বিশ্বস মানুষের মদ্যে আত্ন-সচেতনতা ও আত্ন-মর্যদাবোধ জাগিয়ে তোলে । এর ফলে মানুষ উদার মনের অধিকারী হয় । নিজেকে চেনার ও স্বীয় মর্যাদা রক্ষার জন্য উদগ্রীব হয়।মেহের আফরোজ শাওন বেচে থাক হুমায়ুন আহমেদের স্মৃতিকে বুকে নিয়ে।
৩২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:২১
সুদীপ্ত কর বলেছেন: ভাল ভাল অনেক লেখা মিস হয়ে যায়
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫০
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ সুদীপ্ত মন্তব্যের জন্য।
৩৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কঠিন ভাবে সহমত। আপনি জানেন কিনা জানি না, নুহাশ পল্লীর বর্তমান অবস্থা খুবই করুন। শাওনের গোয়ারতুর্মির কারনে প্রিয় লেখকের প্রিয় স্থানটি আজ অনেকটা ধ্বংসের পথে। আমি এই বিষয়ে একটি সচিত্র পোষ্ট দিয়েছিলাম সামুতে।
মনটাই খারাপ হয়ে গেল।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
পড়শী বলেছেন: আমি এই খবর জানি না। তবে এরকম ই হবে বলে আমি ধারণা করেছিলাম। আমার ও মন খারাপ হলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:১৬
সমতল চোখ বলেছেন: good