![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য সুন্দর, সত্য পথে চলি, সত্য কথা বলি।
ইলমে তাছাউফ যদি ফরয মেনে নেই, তবুও প্রশ্ন রয়ে যায়- পীর সাহেবের কাছে কেন বাইয়াত হতে হবে? ইলমে তাছাউফ অর্জনের সাথে পীর সাহেবের কি সম্পর্ক?
- ইলমে তাছাউফ হল ক্বলবী ইলম, যা ফিক্বাহ বা তাছাউফের কিতাবাদি পড়ে কখনো হাছিল হয় না। ইলমে তাছাউফ হাছিল করতে হলে ওলী-আল্লাহ, পীর-মাশায়িখের হাতে বাইয়াত হয়ে উনার নির্দেশ মুতাবিক যিকির-ফিকির ও আমল করতে হয়। আর হাদিছ শরীফ উনার ভাষ্য অনুযায়ী ইলমে তাছাউফ ই হচ্ছে উপকারী ইলম। কারণ এই ইলম মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মা’রিফত, মুহব্বত, নৈকট্য, হাকিকত শিক্ষা দেয় যা কিনা বই পড়ে সম্ভব নয়। আর এ পথে পথ-নির্দেশনা ব্যতীত কেউ পথের সন্ধানই পায় না, পথ পেরিয়ে গন্তব্যে পৌছানো তো অসম্ভব।
আর তাই ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হলে একজন ওলী-আল্লাহ, পীর, শায়েখ উনার হাতে বাইয়াত হয়ে ছবক-যিকির আদায় করতে হয়; তখন মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছায় তার অন্তরে ইলমে তাছাউফের ভান্ডার উন্মোচিত হয়।
ইলমে তাছাউফ অর্জন করার মাধ্যমে অন্তর পরিশুদ্ধ করত হুযূরী ক্বলব হাছিল করা তথা অন্ততপক্ষে বিলায়েতে আম হাছিল করা ফরয। এ ফরয ততোক্ষণ পর্যন্ত আদায় করা সম্ভব হবেনা, যতোক্ষণ পর্যন্ত একজন কামিল মুর্শিদ উনার নিকট বাইয়াত না হবে। তাই বাইয়াত গ্রহণ করাও ফরয। এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ “তাফসীরে মাযহারীতে” উল্লেখ আছে যে, যে কাজ বা আমল ব্যতীত ফরযসমূহ আদায় করা সম্ভব হয়না, উক্ত ফরযগুলোকে আদায় করার জন্য সে কাজ বা আমল করাও ফরয। (দুররুল মুখতার)
সুলত্বানুল আরিফীন হযরত বায়েজীদ বোস্তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি, সাইয়্যিদুত ত্বায়িফা হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহিসহ আরো অনেকেই বলেন যে, যার কোনো পীর বা মুর্শিদ নেই তার মুর্শিদ বা পথ প্রদর্শক হলো শয়তান। (ক্বওলুল জামীল, নূরুন আলা নূর, তাছাউফ তত্ত্ব)
কেউ যদি কোন ওলী-আল্লাহ, পীর সাহেবের কাছে বাইয়াত না হয়ে তাছাউফের কিতাব পড়ে যিকির করে, তবে তার শুধু যিকির করাই হবে, কিন্তু ইলমে তাছাউফ হাছিল হবে না। কেননা, ইলমে তাছাউফ অর্জনের সাথে ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ হাছিল করার সম্পর্ক রয়েছে। আর ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ শুধুমাত্র শায়েখ বা পীর সাহেবের কাছ থেকেই হাছিল হয়। এ সম্পর্কে একটি হাদিছ শরীফ পড়ুনঃ
আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি উক্ত হাদীছ শরীফ শুনে বলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি সবকিছু থেকে আপনাকে বেশি মুহব্বত করি এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমার জীবন থেকে এখনও আপনাকে বেশি মুহব্বত করতে পারিনি। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আপনি এখনও মু’মিনে কামিল হতে পারেননি। তখন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি কাঁদতে লাগলেন এবং বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সবকিছু ত্যাগ করেও যদি মু’মিনে কামিল না হতে পারি, তাহলে কিভাবে মু’মিনে কামিল হতে পারবো? তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, হে হযরত উমর আলাইহিস সালাম! আপনি আমার কাছে আসুন। তিনি কাছে গেলেন। নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার হাত মুবারক হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার সিনা মুবারককে রাখলেন। (তাছাওউফের পরিভাষায় ফয়েজে ইত্তিহাদী দান করলেন) তখন সাথে সাথে হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি বলে উঠলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এখন আপনার খাছ ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ লাভ করার পর আমার এরূপ অবস্থা হয়েছে যে, আপনার জন্য আমি একজন কেন শত-সহস্র উমরও জান কুরবানী করতে প্রস্তুত। সুবহানাল্লাহ!
এটাকেই বলে ফয়েজে ইত্তিহাদী যা নায়িবে নবী বা ওরাছাতুল আম্বিয়াগণ ওয়ারিছ স্বত্ব হিসেবে সিনা-ব-সিনা লাভ করেন। তাই হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আলিমগণ নবীগণের ওয়ারিছ।”
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেরূপ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণকে ইলমে ফিক্বাহ ও ইলমে তাছাউফ শিক্ষা দিয়েছেন ও ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ দান করেছেন, তাঁর অনুসরণে নায়িবে নবী ওয়ারাছাতুল আম্বিয়া তথা হক্কানী ওলীআল্লাহগণও স্বীয় মুরীদদেরকে ইলমে ফিক্বাহ ও ইলমে তাছাউফ শিক্ষা দেন এবং ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ দান করে তাদের অন্তরকে ইছলাহ বা নূরানী করে থাকেন। যেহেতু হক্কানী-রব্বানী ওলীগণই হচ্ছেন- নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নায়িব বা ক্বায়িম মুকাম।
মালিকী মাযহাবের ইমাম, ইমামুল আইম্মাহ হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি বলেন, “যে ব্যক্তি ইলমে ফিক্বাহ শিক্ষা করলো কিন্তু ইলমে তাছাউফ অর্জন করলো না সে ফাসিক। আর যে ব্যক্তি ইলমে তাছাউফের দাবি করে অথচ ইলমে ফিক্বাহ স্বীকার করে না সে ব্যক্তি যিন্দিক, আর যিনি ইলমে ফিক্বাহ ও ইলমে তাছাউফ উভয় প্রকার ইলমের অধিকারী তিনিই মুহাক্কিক অর্থাৎ হাক্বীক্বী নায়িবে নবী।”
তাই আসুন, সকলে একজন খালিছ আল্লাহ পাক উনার ওলীর হাতে বাইয়াত হয়ে ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ হাছিলের মধ্য দিয়ে ইলমে তাছাউফ হাছিল করে মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক ও নৈকট্য হাছিল করার চেষ্টা করি। মহান আল্লাহ পাক আমাদের কবুল করুন। আমিন
পর্ব-৮
পর্ব-৭
পর্ব-৬
পর্ব-৫
পর্ব-৪
পর্ব-৩
পর্ব-২
পর্ব-১
০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: জি আপনার প্রশ্ন আমার ভাল লেগেছে।
পৃথিবীতে একইসাথে হাজার হাজার সহীহ, হক্কানী পীর-মাশায়িখ, ওলী-আল্লাহ থাকতে পারেন, কিন্তু উনাদের অবশ্যই সহীহ হলেই সহীহ বলতে হবে। আর কোন পীর সহীহ কিনা সেটা যাচাই করে বলা যেতে পারে।
আমিও তো তাবলীগ জামাতের অনুসারী। আমি তাবলীগে খাছ করে ফরযে আইন আদায় করি। আর আমার পীর সাহেব তাবলীগে আম করে ফরযে কিফায়া আদায় করে থাকেন। তবে ইলিয়াস সাহেব প্রবর্তিত তাবলীগ জামাত অনুসরণ করি না। কেন করি না, সেটা একটু বিস্তারিত; তাই আলোচনা করছি না। তবে একটা বলতে পারি, তারা ইলমে তাছাউফ আদায় করে না।
Click This Link
একজন পীর সাহেবের মুরিদ অপরের চাইতে বেশি হইতেই পারে। তাতে কি! কিন্তু চরমোনাই পীর সাহেব আমার জানামতে গণতন্ত্র করেন, কিন্তু সেটা জায়িজ কিনা, একটু ভেবে দেখবেন।
Click This Link
রাজারবাগ দরবার শরীফে টুপি, পাগড়ি, রুমাল সহ সকল সুন্নাতের আমল পরিপূর্ণরূপে করা হয়; গণতন্ত্র করা হয় না, ভিডিও করা হয় না। আরো অনেক কিছু তফাত রয়েছে, আমিও হয়ত সব জানি না। আপনারাই খুঁজে দেখবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে
২| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১২:০৬
আজাইরা বলেছেন: আসলে এই যুগে আর পীর ফীর এর দরকার নাই , সব ভুয়া । আল্লাহর কোরাআন আর রাসুল (সাঃ) এর হাদীসই যথেস্ট ।
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১২:০৯
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: “আল্লাহ পাক যাঁকে হিদায়েত দান করেন, সেই হিদায়েত পায়। আর যে ব্যক্তি গুমরাহীর মধ্যে দৃঢ় থাকে, সে কোন ওলীয়ে মুর্শিদ (কামিল পীর)-এর ছোহবত লাভ করতে পারে না।” (সূরা কাহাফ/১৭)
৩| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১২:১৪
আজাইরা বলেছেন: সব পীর এর বড় পীর রাসুল(সাঃ) এর সঠিক অনুসরণই যথেস্ট । আর কারও অনুসরণ করা প্রয়াজন মনে করি না। সব ভন্ড , তেল চরবিঅলা পীর , মুরিদ এর টাকায় গড়া ধন সম্পদ এর মালিক ।
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১২:৫২
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: তাহলে কুরআন শরীফের আদেশ মুবারককে অস্বীকার করা হয়ে যাবে।(নাউযুবিল্লাহ)
মহান আল্লাহ পাক বলেন, "হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার ইতায়াত করো এবং আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত কর এবং তোমাদের মাঝে যারা উলিল আমর রয়েছেন উনাদের ইতায়াত কর।" (সূরা নিসা-৫৯)
৪| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১২:২১
সত্য কথা বলি বলেছেন: আগে একবার মন্তব্য করেছি, কিন্তু তা সাথে সাথে মুছে দিয়েছেন কেনো ? জানি কোনো জবাব দেয়ার সাহস নেই এইসব প্রতারকদের।
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১২:৪২
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: ভদ্রভাবে লিখতে শিখুন। আশা করি, না মুছে জবাব দিব
৫| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:০৫
কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: আচ্ছা, ধরুণ যদি আপনার পীর সাহেবের কোন কাজ,কথা,নির্দেশ,আমল,আমলের ধরণ,আকিদা,আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল (সাঃ) সর্ম্পকে কুরআনে ও সহীহ হাদীস শরীফে বর্ণিত বর্ণনার বিরোধী হয় এবং ব্যাক্তিগত চালচলন কুরআন ও সহীহ হাদীস শরীফ বর্ণিত ব্যবস্থার ব্যতিক্রম হয় এবং আপনি নিজে এই পার্থক্য দেখতে পান তখন আপনার মতামত কি হবে ?
আশা করি উত্তর পাব ।
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:১৪
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: ওলী-আল্লাহ তিনি হন, যিনি আল্লাহ পাকের আদেশ পরিপূরণরূপে মেনে থাকেন, সুন্নাতের সূক্ষাতিসূক্ষ্ম অনুসরণ করেন। যেহেতু রাজারবাগ দরবার শরীফের পীর সাহেব একজন খালিছ আল্লাহ পাকের ওলী, তাই যা বলেছেন সেটা এখানে প্রযোজ্য না হবার কথা।
কোন বিষয়ে খটকা থাকলে প্রশ্ন করুন, যতদূর সম্ভব জবাব দেওয়ার চেষ্টা করব।
রাজারবাগের পীর সাহেব মাঝে মাঝেই বলেন, যদি কেউ আমাদের কোন ঈমান-আমল ভুল প্রমাণিত করতে পারে, তবে আমরা সাথে সাথে তওবা করব।
৬| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:১৪
নতুন বলেছেন: সে কোন ওলীয়ে মুর্শিদ (কামিল পীর)-এর ছোহবত লাভ করতে পারে না।” (সূরা কাহাফ/১৭
- ঐ আয়াতে কি ওলীয়ে মুর্শিদ (কামিল পীর) শব্দটি আছে?
বিভিন্ন অনুবাদে == পথপ্রদশন কারী অভিবাক/ protector, == এই সব্দ গুলি আছে...
কিন্তু আপনি কামিল পীর/ ওলীয়ে মুশি`দ ব্যবহার করেন... ???
এইটা কি মানুষকে বিভ্রান্ত করা নয় কি?
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:২২
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: যদি আরবি পড়তে পারেন, তবে আশা করি আপনার মুখটা বন্ধ হবে।
وَمَن يُضْلِلْ فَلَن تَجِدَ لَهُ وَلِيًّا مُّرْشِدًا
check it out from Quran Shareef plz
৭| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:২৭
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: hai rajarbagi.....
majar puja r koto din...
rajarbager ager pir ke silen ?
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৩৪
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: যেদিন আপনাদের পেট-পূজা বন্ধ হবে....
মাজার শরীফ যিয়ারত করা সুন্নাত।
Click This Link
রাজারবাগ শরীফের পীর সাহেবের মুর্শিদ কিবলা ছিলেন - কুতুবুল আলম, আমীরুশ শরীয়ত, মাহতাবে তরীক্বত, সুলত্বানুল আরিফীন, আলহাজ্জ হযরত মাওলানা শাহ ছূফী আবুল খায়ের মুহম্মদ ওয়াজীহুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি।
৮| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৩১
নতুন বলেছেন: 018.017
YUSUFALI: Thou wouldst have seen the sun, when it rose, declining to the right from their Cave, and when it set, turning away from them to the left, while they lay in the open space in the midst of the Cave. Such are among the Signs of Allah: He whom Allah, guides is rightly guided; but he whom Allah leaves to stray,- for him wilt thou find no protector to lead him to the Right Way.
PICKTHAL: And thou mightest have seen the sun when it rose move away from their cave to the right, and when it set go past them on the left, and they were in the cleft thereof. That was (one) of the portents of Allah. He whom Allah guideth, he indeed is led aright, and he whom He sendeth astray, for him thou wilt not find a guiding friend.
SHAKIR: And you might see the sun when it rose, decline from their cave towards the right hand, and when it set, leave them behind on the left while they were in a wide space thereof. This is of the signs of Allah; whomsoever Allah guides, he is the rightly guided one, and whomsoever He causes to err, you shall not find for him any friend to lead (him) aright.
উপরে ৩জন (YUSUFALI: SHAKIR: PICKTHAL সব`জন স্বীকৃত অনুবাদকের অনুবাদ দিলাম... দেখেন তারা কি অনু বাদ করছে???
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৩৫
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: কুরআন শরীফ কি ইংরেজীতে লেখা? আরবী পড়তে পারেন না?
যদি আরবি পড়তে পারেন, তবে আশা করি আপনার মুখটা বন্ধ হবে।
وَمَن يُضْلِلْ فَلَن تَجِدَ لَهُ وَلِيًّا مُّرْشِدًا
check it out from Quran Shareef plz
৯| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৩৮
নতুন বলেছেন: আরবী তো আপনারও মাতৃভাষা না... ঐটাও আপনার শেখা...
আপনি তার বাংলা অনুবাদ করছেন...
আমি এখন পযন্ত ৪/৫ টা ইংরেজী অনুবাদ দেখলাম.... কোথাও আপনার শব্ধ গুলি নাই...
এখন বাংলা অনুবাদ খুজতেছি...
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৪৪
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: আরে ভাই, আমি আপনাকে অনুবাদের কথা বলি নাই, বুঝেন আর না বুঝেন, আপনি নিজে অনুবাদ পড়ার আগে আয়াত শরীফটা আরবিতে পড়েন, তারপর বলেন যে ওলীয়ে-মুরশিদ শব্দটা আমি পেলাম কোথায়!!!
ভাই এভাবে কথা বলা যায় না। আপনি পড়তে না পারলে কোথাও থেকে আয়াত শরীফটা শুনে নিতে পারেন। যাদের অনুবাদ দিয়েছেন, তারা কুরআন শরীফের শব্দটা না নিয়ে সমার্থক অর্থ নিয়ে অনুবাদ করেছে কেন?
১০| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৪৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: vai apni je somarthok sobdo ta bebohar korsen na tar gurentee ki ??
majar puja sunnah,
dolil dekhan .
০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৫০
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: মাজার শরীফ যিয়ারত করা সুন্নাত
Click This Link
১১| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১:৫৭
মামদোভুত বলেছেন:
১২| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৩
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: গুগলে "রাজারবাগী" লেইখা সার্চ দেন রাজারবাগীর ভন্ডামীর নমুনা পাইবেন
০২ রা মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: গুগলে "রাজারবাগ শরীফ" লেইখা সার্চ দেন, রাজারবাগ দরবার শরীফের মহিমান্বিত রূপের নমুনা পাইবেন
১৩| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
দি সুফি বলেছেন: কেউ যদি কোন ওলী-আল্লাহ, পীর সাহেবের কাছে বাইয়াত না হয়ে তাছাউফের কিতাব পড়ে যিকির করে, তবে তার শুধু যিকির করাই হবে, কিন্তু ইলমে তাছাউফ হাছিল হবে না।
-- দেখা যাইতেছে আপনার ইলমে তাছাউফের অভাব আছে!
এইবার একখান জবাব দেনঃ
-> আপনাগো পীরের মুরিদ হইলে নাকি হজ্ব করা লাগে না?
-> ছবি তুলতে হয় বইলা নাকি আপনারা হজ্ব করেন না? হজ্বকে ফরয মানেন না?
০৩ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: কে বলেছে আপনাকে এই কথা?
দুর্জনের কাছ থেকে বেশি কান ভারী করে নিবেন না; কান ছিড়ে যেতে পারে।
আচ্ছা বলুন তো, ফজরের পরে ২৩ মিনিট মাকরূহ ওয়াক্ত ধরা হয়, সেই সময়ে নামায পড়া কি ফরয কিনা?
Click This Link
১৪| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
নষ্ট ছেলে বলেছেন: আপনার পীর ও মুরিদরা কি ভোট দেয় না? দিলে তো গণতন্ত্র চর্চা হয়ে যায়।
উনি কি খেলাফত চর্চা করেন? তাহলে তাকে খেলাফত দিল কে? তার খলিফা কারা?
০৩ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৯
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: জি তা তো অবশ্যই, গণতন্ত্র চর্চা করাও হারাম। গণতন্ত্রে জনগনের সিদ্ধান্ত কুরআন শরীফ, হাদিছ শরীফের বিরূদ্ধে যেতে পারে, কিন্তু খিলাফতের সকল সিদ্ধান্ত কুরআন শরীফ, হাদিছ শরীফ থেকেই হতে হবে।
Click This Link
১৫| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
শিক্ষানবিস বলেছেন: যদি ভুলে ভরা জিবন চান - রাজারবাগীর মুরিদ হন।
০৩ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩২
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: যদি ভুলে ভরা জীবনের অবসান চান, যদি ভুলে ভরা জীবনের মাঝেও কিছুটা সফলতা চান, তবে রাজারবাগী পীর সাহেব উনার মুরিদ হন।
১৬| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:১০
আজাইরা বলেছেন: আমাদের দেশ এ কিছু মানুষ আছে যারা কোনো একজন পীরের জন্য জীবন দিতে পারে। কিন্তূ আফসুস তারা ইসলামের জন্য, রাসুলের জন্য, আল্লাহর jজন্য তাদের জীবনটা দিতেপারেনা। হে আল্লাহ তাদের কে তুমি হেদায়েত কর।আমিন
০৩ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯
ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: মিথ্যা বলা ছেড়ে দিন, সকল পাপ থেকে বেচে থাকতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাংলাদেশে কি শুধু রাজারবাগের পীরই সহী? আর কোন পীর কি আছে?
তাবলীগ জামাত সম্পর্কে আপনার মতামত কি?
আমার জানামতে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি অনুসারী চরমোনাই পীরের। তাদের সাথে আপনাদের তফাৎ কি? নাকি দুই জনের উদ্দেশ্য একই।