![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনার বন্ধুরা কী ভাবছেন যে, আপনি আগের চেয়ে বেশি আত্মপ্রেমী বা নার্সিসিস্ট হয়ে পড়েছেন কিংবা সম্প্রতি অন্যদের বিষয়ে আপনার আগ্রহ কমে গেছে। আপনার ফেসবুক-প্রীতি কি বন্ধুদের এমন ধারণার রসদ জুগিয়ে থাকতে পারে? ফেসবুক-চর্চার সঙ্গে কি নার্সিসিজমের যোগসূত্র আছে?
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ফ্লোরিডার গবেষকেরা এমনটাই মনে করছেন। নতুন এক গবেষণার ফলে তাঁরা দেখতে পেয়েছেন, ফেসবুকে ‘প্রোফাইল পিকচার’ এবং ‘স্ট্যাটাস আপডেট’ ফিচার দুটি নার্সিসিজমকে উত্সাহিত করছে। ইন্দো-এশিয়ান নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গবেষক দলটির অন্যতম নেতা ট্র্যাসি অ্যালোয় বলেন, নার্সিসিজমের মাত্রা বোঝার জন্য ফেসবুকে একটা আচরণ পর্যালোচনা করলেই সঠিক ধারণা উঠে আসবে। পুরুষ ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে কেবল তাঁর প্রোফাইল ছবি পাল্টানোর হার আর নারী ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে প্রোফাইল পিকচারের সঙ্গে তাঁর স্ট্যাটাস আপডেটের হার মিলিয়ে দেখলেই এটা পরিষ্কার হবে।
ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ফ্লোরিডার এই গবেষক বলেন, ‘ফেসবুকে একজন ব্যক্তির নিজেকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত হয় তাঁর প্রোফাইল পিকচার। আর এটাই নিজের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য নার্সিসিস্টদের পরশ পাথর।’
১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী চার শতাধিক ফেসবুক ব্যবহারকারীর ওপর জরিপ চালিয়েছেন এই গবেষকেরা। প্রতিদিন অন্তত ২ ঘণ্টা ফেসবুকে বসেন এবং আনুমানিক ৫০০ ‘ফেসবুক ফ্রেন্ড’ আছে এমন নারী-পুরুষদেরই কেবল এই জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
গবেষকেরা দেখতে পেয়েছেন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে নারীরা পুরুষদের তুলনায় প্রোফাইল পিকচার বেশি পাল্টান। নারীরা গড়ে প্রতি দুই মাসে একবার প্রোফাইল পিকচার পাল্টান আর পুরুষরা তা করেন গড়ে তিন মাসে একবার। তবে, গবেষকেরা দাবি করেছেন, এ ক্ষেত্রে নারীদের তুলনায় পুরুষেরা বেশি আত্মপ্রেমী। আর নারীরা বরং প্রোফাইল পিকচারে এটা তুলে ধরতে চান যে, তাঁরা আকর্ষণীয়, লাস্যময়ী এবং যৌবনদীপ্ত।
এই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আত্মপ্রেমী পুরুষদের তুলনায় এমন নারীদের মধ্যে ফেসবুককে একটা জলের আয়নার মতো করে ব্যবহার করার প্রবণতা বেশি। প্রতিবেদনটি সম্প্রতি ‘সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে
সুত্র ------- প্রথম আলো
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫৮
আমিজমিদার বলেছেন: ধুরো কপি পেস্ট।