নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সব কিছুর পেছনে আছে কোয়ান্টাম শক্তির রহস্য

কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন

ব্যর্থ মানুষ

কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজায় নিহত ৩২, হামাসও যুদ্ধে অটল

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯



গাজায় আজ বুধবার সকালে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৩২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর মধ্যে জাতিসংঘের স্কুলে ইসরায়েলি ট্যাংকের গোলার আঘাতে ২০ জন মারা গেছে।

বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনি মুক্তি আন্দোলনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে অটল থাকার কথা জানিয়েছে। যুদ্ধবিরতির বিষয়ে তারা রাজি নয় বলে স্পষ্ট করেছে। এর আগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার কথা ঘোষণা করেন।

আজ বুধবার এএফপি ও বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৮ জুলাই থেকে শুরু হওয়া বর্বর এ হামলা আজ ২৩তম দিনে গড়িয়েছে। এসব হামলায় এখন পর্যন্ত এক হাজার ৬০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ৫৩ জন ইসরায়ের্িল সেনা ও তিনজন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়।

যুদ্ধ চালিয়ে যাবে হামাস

গাজায় চলমান সহিংসতার অবসানে ইসরায়েলের সঙ্গে ফিলিস্তিনি সেনারা যুদ্ধবিরতিতে যেতে প্রস্তুত বলে যে গুঞ্জন ছিল, তা নাকচ করেছেন হামাসের একজন কমান্ডার।

এক অডিও বার্তায় হামাসের সেনা উইংয়ের কমান্ডার মোহাম্মদ দিফ বলেন, তাঁর সেনারা মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত।



আজ দিনের শুরুতে পশ্চিম তীরে ইয়াসির আবিদ রাব্বু নিজেকে হামাসের শীর্ষ কর্মকর্তা দাবি করে বলেন, যুদ্ধবিরতি আসন্ন। কিন্তু হামাসের একজন মুখপাত্র তাঁর এ কথার সত্যতা নাকচ করেন।



যুদ্ধবিরতির জন্য আন্তর্জাতিক চাপ থাকলেও ইসরায়েল ও হামাস উভয়ই নিজেদের অবস্থানে অনড়।হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাঁদছে এক ফিলিস্তিনি শিশু। আজ সকালে গাজার উত্তরাঞ্চলে জাতিসংঘের স্কুলে ইসরায়েলি হামলায় সে আহত হয়। ছবি: এএফপি

সাংবাদিকদের দিফ বলেন, ‘আমরা যুদ্ধবিরতির কোনো শর্ত মেনে নেব না। আগ্রাসন বন্ধ ও অবরোধের অবসান না ঘটা পর্যন্ত কোনো যুদ্ধবিরতি নয়।’

২০০৭ সাল থেকে গাজায় পণ্য প্রবেশের ক্ষেত্রটি সীমিত করে দিতে ইসরায়েল ও মিসর অবরোধ আরোপ করেছে।

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩২

ফিলিস্তিনের জরুরি সেবাদান কর্মকাণ্ডের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা বলেন, গাজার উত্তরাঞ্চলে আজ ট্যাংকের একটি গোলার আঘাতে ১১ বছর বয়সী এক প্রতিবন্ধী মেয়েশিশু ও গাজার মধ্যভাগে ১৬ বছরের এক মেয়েশিশু নিহত হয়েছে।

অন্যদিকে খান ইউনুস শহরে একই পরিবারের নয়জন নিহত হয়েছেন। আর রাফা শহরে মারা গেছেন মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি।

আর জাতিসংঘের কর্মকর্তা জানান, স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে শরণার্থী শিবির হিসেবে ব্যবহূত জাতিসংঘের স্কুলে জাবালিয়া ক্যাম্পে গোলার আঘাতে কমপক্ষে ২০ জন নিহত হয়।



গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশির ভাগই সাধারণ নাগরিক। আহত হয়েছে ছয় হাজার ৭০০ জন।



গতকাল গাজায় হামাস পরিচালিত টেলিভিশন ও রেডিও স্টেশন, একমাত্র বিদ্যুত্ কেন্দ্র, তিনটি মসজিদ, চারটি কারখানা ও সরকারি ভবনসহ অন্তত ৬০টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায় ইসরায়েল।



সংগৃহীত

সুত্র---- প্রথম আলো

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.