![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবকিছু মিলিয়ে দেশ কি অবস্থায় আছে সেটা নতুন করে বলার কিছু নাই।
এই পরিস্থিতি উত্তরণের কোন আশায় আমি দেখছি না। গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছেই মনে হচ্ছে। আওয়ামীলীগ কোনভাবে বিএনপি-জামায়াত পাইলে কুপাইতেছে আর বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী পাইলে কুপাইতেছে।
তবে ভাগ্য এখনো সহায় যে অস্ত্র হাতে বিরোধীদল এখনো মাঠে নামে নাই।
স্বশস্ত্র আন্দোলন যদি শুরু হয় তাহলে দেশের বারোটা বাজবে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
"আর্মড রেভ্যুলেশন হলে দেশের অবস্থা ৭১ এর চেয়ে খারাপ হয়ে যাবে যা রিকোভার করতে আমাদের আরো ৫০ বছর লাগবে।
আমার সুবিবেচনায় একটা জিনিসই আসলো।
একজন মানুষের হাতে এসব। উনি চাইলে মুহুর্তেই এইসব অশান্তি দূর করে দেশে সুশীতল হাওয়া বয়ে দিতে পারে।
তিনি হলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উনি প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে আজ পদত্যাগ করলে কাল দেশের অবস্থা শান্ত হয়ে যাবে।
আপনি বলতে পারেন সংবিধানানুযায়ী উনি ক্ষমতায় থাকতে পারে, আপনার জন্য উত্তর - সংবিধানের জন্য দেশ নয়, দেশের জন্য সংবিধান। যেখানে দেশ নাজুক অবস্থায় সেখানে সংবিধান খুবই নগণ্য।
আপনি বলতে পারেন উনি প্রধানমন্ত্রী থাকলে বিরোধীদলের সমস্যা কি??- অবশ্যই সমস্যা। আপনি অন্য কোন মহল্লার সাথে ফুটবল ম্যাচ নিলে তাদের অধিনায়ককে রেফারী হিসেবে কি কখনো মানবেন?? বিপক্ষ দলের অধিনায়ককে রেফারী মানার মত মানসিকতা কারো নেই।
বুঝেন এই বার একটা সামান্য ফুটবল ম্যাচে বিপক্ষ দলের অধিনায়কের ভরসা করতে পারছেন না এখন বিরোধী দল জাতীয় নির্বাচনের মত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে শেখ হাসিনাকে কিভাবে রেফারী মানবে???
শুধু বিএনপি-জামায়াত বিরোধীতা করলে বুঝতাম ওদের অন্যায় আবদার। কিন্তু না, দেশে যত গুলো দল আছে তার ৯৫% দলই চাই প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ।
তাই প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমার আহ্বান "আপনি পদত্যাগ করে দেশের এবং দেশের মানুষের উপকার করেন। মুক্তি দিন সবাইকে। এইবার ভোট না দিলেও এর পরেরবার আপনি ভোট পাবেন শিওর।"
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪২
ভাইটামিন বদি বলেছেন: সহমত!
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
নীলআকাশ৩১৭ বলেছেন: সহমত।
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
আকাশদেখি বলেছেন: দুই জন মানুষ মারা গেলে বাংলার মানুষ সবচেয়ে বেশী খুশি হবে...
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: রাজনীতির মার প্যাঁচ অন্য জায়গায়। ২০০৮ এর নির্বাচন অনুযায়ী ৫ বছর অর্থাৎ ২০১৩ , ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত হাসিনা বৈধ পদত্যাগের কোন প্রস্নই নেই , কিন্তু তিনি কি করলেন তত্ত্বাবধায়ক বাদ দিয়ে উন্নত বিশ্বের মত নিয়ম করলেন নতুন নির্বাচনের জন্য ৫ বছরের পর তত্তাবধায়কের ৩ মাস আর থাকবে না , ক্ষমতাসীন দল নির্বাচন করে দিয়ে যাবে, তাদের এই ৫ বছরের মধ্যে।
কেরফা টা কই জানেন ? ? ? উচ্চ আদালতে রায় মনে আছে, জিয়ার শাসন আমল পুরোটা অবৈধ করে সেই সময়কার সকল কিছু বাতিল করে দেয়া হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক তখন ই আনা হয় , এখন যদি আবার তত্ত্বাবধায়ক আনা হয় তখন বি এন পি আদালতে রিট করতে পারে , তত্ত্বাবধায়ক বৈধ হতে পারলে সেই শাসন আমল ও বৈধ হতে পারে , , এই বিবেচনায় মামলা আবার পুনর্বিবেচনা করতে পারে কোর্ট , , আরও একটি বড় ভেজাল হল - - জিয়া ইনডেমনিটি আইন করে বঙ্গবন্ধুর বিচার বন্ধ করেছিল , কোর্ট জিয়ার শাসনামল অবৈধ করায় আওয়ামীলীগ বঙ্গবন্ধুর বিচার করে ফাঁসি কার্যকর করতে পেরেছে , , এখন যদি আবার কোর্ট ঐ শাসনামল বৈধ করে তাহলে বঙ্গবন্ধুর বিচার ইনডেমনিটি আইন অনুযায়ী অবৈধ। যাদের ফাঁসি দিলো, তাদের পরিবার এখন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা করে দিবে
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: আর হ্যাঁ , , যেহেতু ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত সরকার বৈধ , এর মধ্যে নির্বাচন না হলে এর পর কে করবে নির্বাচন , , আওয়ামীলীগ ও নাই , তত্ত্বাবধায়ক তো নাই ই ই , , দেশ সাংবিধানিক সংকটে পরবে
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: সহমত।