নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
১৬ই জানুয়ারী গাইবান্ধার পূর্ব দক্ষিণে সিংড়িয়া চরে গিয়েছিলাম। এখানে আমার বাবার পাকা বাড়ি ছিল। পাশেই ছিল আমার দাদার দেড়শত বছরের পুরানো বাড়ি। ২০০৬ সালে ঘরবাড়ি জমিজমা সব নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এখন ধুধু বালুচর। আমার শৈশব কৈশর এখানেই কেটেছে। তাই ভুলতে পারি না এই এলাকার কথা। বাপ দাদার পৈতৃক জমিজমা তদারকি করতে গিয়ে মোবাইলে কিছু ছবি তুলে এনেছি।
১। নদীর পানি চারদিকে শুকিয়ে গেছে তাই বদ্ধ পানিতে নৌকা আটকে আছে।
২। গাইবান্ধা থেকে রতনপুর চরের তীরে ভটভটি দিয়ে পৌছার পর।
৩। চরের গম ক্ষেত।
৪। নদীতে মাছ মারার জন্য জাল পেতে পাহারা দিতে হয়। তা না হলে জাল চোরে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। সেই কারণে অস্থায়ীভাবে ঘুমানোর জন্য ডেরার ব্যবস্থা।
৫। চরে গরু পালন।
৬। নদীর বদ্ধ পানিতে নৌকা।
৭। মায়ের সাথে ছেলে চরে যাচ্ছে।
৮। আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।
৯। ছেলেটি তপ্ত রোদের ভিতর চরের বাড়ি যাচ্ছে।
১০। ধুধু বালুচরে রান্নার জন্য লাকড়ি কুড়ানো হচ্ছে।
১১। কুমড়া গাছ।
১২। চরের কুমড়া ক্ষেত।
১৩। চর এলাকায় বাড়ির পাশে ধনিয়া ক্ষেত।
১৪। নদীর পাড় দিয়ে হেঁটে যাওয়া।
১৫। চরের তীর থেকে ঢাল বেয়ে নামা।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন কামরুন্নাহার বীথি। আপনার মন্তব্য আমার খুব ভাল লাগল। আমরা যারা নদীর পাড়ে বড় হয়েছি তাদের নদী পাড়ের স্মৃতি সহজে ভুলে যাওয়ার কথা নয়। নদী পারের ছবি দেখলেও মন আনন্দে নেচে উঠে।
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেখতে অসম্ভব সুন্দর; কিন্তু মনে হয়, মানুষ একটু বেশ চরম পন্হী?
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই, সবাই যে চরম পন্থী তা কিন্তু নয় ভালোমন্দ মিলেই চরের বসবাস। তবে নদী ভাঙার পর সহায় সম্বলহীন মানুষ যখন ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার উপক্রম হয় এবং অন্যরা যখন বিনা কারণে তার উপর প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে তখন কিছু মানুষ নিজের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্য উগ্র ভূমিকা পালন করে থাকে, এটাকে চরম পন্থী বলা যাবে না। তবে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে অনেক সময় চরের মানুষ ডেসপারেড হতে বাধ্য হয়।
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৭
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ভালো লাগলো ছবি ব্লগ
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাসুদ। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রবাসী পাঠক। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:০৪
গাঁও গেরামের মানুষ বলেছেন: আমার দাদাবাড়ী যমুনার চড়ে। গাইবান্ধার পাশেই। অনেকবার গিয়েছি সেই চর এবং আশাপাশের আরো অনেকগুলোতে, একেক বছর একেক সময়ে।
ছবিগুলো দেখে খুব চেনাচেনা লাগল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গাঁও গেরামের মানুষ। আপনার বাড়ি কোন এলাকায় বললে বুঝতে পারতাম। কাছাকাছি হলে হয়তো আমার এই ছবিগুলো আপনার পরিচিতও হতে পারে। এই ছবিগুলো গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া এবং উদিয়াখালী ইউনিয়নের সিংড়িয়া এবং রতনপুর চরের ছবি।
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫২
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: প্রামািনক ভাই আপনার চরের ছবি গুলো আমি "হাঁ" করে দেখছিলাম।
আমার কপালে আর হলও না নদীর পাশে বাস করা। একবার সাগরদাঁড়ি গিয়ে একটু নদীর পানিতে পা ভিজিয়ে ছিলাম ব্যস.....
ঐ পর্যন্তই।
আপনার ছবি গুলো আমার নতুন কিছু জানার আগ্রহ বাড়িয়ে দিলো। এবার দেখা হলে আমি আপনার কানের পোকা নড়িয়ে দেবো চরের গল্প শুনতে চেয়ে
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন আরিফা। নদী এলাকায় বাস করার ইচ্ছা পোষন করায় খুশি হলাম। সামনে সময় সুযোগ হলে দুইজনকেই আমাদের এলাকায় যাওয়ার আমন্ত্রন জানিয়ে যাই।
৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ছবি এবং লেখা পড়ে কেমন যেন বার বার সেই নদীর তীরে ছুটে যেতে ইচ্ছে করছিল --- অসাধারণ ছবি
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন লায়লা। মন্তব্যে আপনার অনুভুতি প্রকাশ করায় ভাল লাগল। শুভেচ্ছা রইল।
৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২১
আনোয়ার ভাই বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি । যা দেখলে দেশপ্রেম বাড়ে ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩
বিদগ্ধ বলেছেন: ছবিগুলো নদীমাতৃক বাংলাদেশের প্রতীক। ভালো লেগেছে। আমিও নদীর পাড়ে বড় হয়েছি। তাই স্মৃতিকাতর হয়েছি।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৫১
প্রামানিক বলেছেন: নদী পাড়ে বড় হওয়া সবাইর স্মৃতিই প্রায় একই রকম যে কারণে এরকম ছবি মনকে নাড়া দেয়।
১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
আরমিন বলেছেন: চোখজুড়ানো ছবিগুলোর জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
++
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা রইল।
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
এম এম করিম বলেছেন: ভাল লাগল ছবি ব্লগ।
ভবিষ্যতে আরো এমন পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ করিম ভাই। খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: মনকড়া সৌন্দর্য ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কলমের কালি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের সম্পর্কে তো কিছু বললেন না।
গাইবান্ধা আজকাল প্রায়ই সংবাদে আসছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই। ভাই যে অঞ্চলটা সংবাদ হিসাবে উঠে আসে সেটা গাইবান্ধার পশ্চিম সাইট। আর আমি যে অঞ্চলের ছবি দিয়েছি সেটা গাইবান্ধা শহরের পূর্ব সাইট। এখানকার মানুষ নদী ভাঙনে সর্বশান্ত। পেটের ভাত যোগাড় করতেই দিন চলে যায়, তাদের কাছে রাজনীতির কোন দাম নাই। বাংলাদেশে কি ঘটছে তারা জানেও না।
১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +। আমার খুব ভাল লাগে ।চর মানে সবুজ চরমানে নদী চর মানে নৌকা ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেলিম আনোয়ার। শুভেচ্ছা রইল।
১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৯
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর সব ছবি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ছবিগুলো দেখে ভাল লাগল।
শুভেচ্ছা।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রফেসর শঙ্কু। শুভ্চেছা রইল।
১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পোষ্টে +++++
শুভেচ্ছা রইলো অনেক অনেক।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রেজওয়ান আলী তনিমা। শুভেচ্ছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার তোলা ছবিগুলো।
আমিও এক নদী পাড়ের মেয়ে, তাই হয়ত হৃদয় ছুঁয়েছে!!!!