নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রম্য রচনা-- বাস ভাড়ায় চকলেট বিড়ম্বনা

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪



শহীদুল ইসলাম প্রামানিক



সেদিন পুরানা পল্টন মোড় থেকে ফার্মগেট যাচ্ছিলাম। আট নম্বর বাসে উঠে শাহবাগ যাওয়ার আগেই কন্ডাক্টর ভাড়া চেয়ে বসল। পকেট থেকে সাত টাকা বের করে দিলাম। টাকা হাতে নিয়ে কন্ডাক্টর জিজ্ঞেস করল, কোথায় যাবেন?

বললাম, ফার্মগেট।

কন্ডাক্টর আমার দিকে মুখ না ঘুরিয়েই বলল, ফার্মগেট আট ট্যাকা ভাড়া, আরেক ট্যাকা দ্যান।

আমার কাছে আর কোন খুচরা টাকা ছিল না। পকেট থেকে একশত টাকার একটি নোট বের করে দিলাম।

কন্ডাক্টর নোটের চেহারা দেখেই ক্ষেপে গেল। এক টাকার জন্য একশত টাকার নোট দেয়া যেন মহা অন্যায়। মুখ বিকৃত করে দাঁত মুখ খিচিয়ে বলল, আপনার এক ট্যাকার জন্য এখন একশ’ টাকা ভাঙ্গাবো নাকি?

কন্ডাক্টরের দাঁত মুখ খিঁচানো কর্কশ কথায় মনটা খারাপ হয়ে গেল। টাকা কম দিয়ে কর্কশ কথা শুনলে মনকে বুঝাতে পারতাম, টাকা কম দিয়েছি তাই কর্কশ কথা শুনেছি। কিন্তু টাকা তো কম দেইনি এবং কম দেয়ার চেষ্টাও করিনি। খুচরা না থাকার কারণে কন্ডাক্টরের এরকম আচরণ সহ্য হচ্ছিল না। বেয়াদপটার গালে কষে চড় মারতে ইচ্ছে করছিল। কিন্তু এত লোকের মাঝে এ কাজটি করা ঠিক হবে না। লোকে উল্টো আমাকেই গাল মন্দ করবে। মেজাজটাকে অনেক কষ্টে ঠান্ডা করে ফেললাম। রাগতস্বরে শান্তভাবে বললাম, আমার কাছে আর কোন খুচরা টাকা নেই। এক টাকার জন্য এটাই তোকে ভাঙাতে হবে।

কন্ডাক্টর আবারও বেয়াদবের মত বলল, ভাল করে পকেটে হাত দিয়ে দেখেন, আছে।



তার এধরনের কথার অর্থ হলো পকেটে টাকা থাকতেও ভাড়া কম দেয়ার জন্য এরকম করছি। কন্ডাক্টরের এবারের কথায় চরম অপমানবোধ করলাম। বেশিরভাগ কন্ডাক্টরদের ব্যবহার সাধারনত কাটখোট্টা হয়। বাস টেম্পুতে উঠলেই যেন ওরা ভাল ব্যবহার ভুলে যায়। ভাল কথাটাও কর্কশ ক›েঠ বলে। তাদের এরকম স্বভাব সবসময় লক্ষ্য করে আসছি। কিন্তু আজকের এই কন্ডাক্টর যেন একটু বেশি কাটখোট্টা। ওর কথার মধ্যে যেন কোন রকম ভদ্রতা নেই। ইচ্ছা করছিল চড়া গলায় দু’কথা শুনিয়ে দেই। কিন্তু ওদের মান সম্মান নেই, দু’কথা শোনালে ওরা চার কথা শুনিয়ে দিবে। তাই মেজাজ গরম না করে ঠান্ডা মেজাজে এক টাকা দেয়ার জন্য সবগুলো পকেট হাতাতে লাগালাম। দু’টি একশত টাকার নোট ছাড়া আর কোন টাকা পেলাম না। তবে প্যান্টের পকেটে তিনটি চকলেট পেলাম। একটি চকলেট পকেট থেকে বের করে কন্ডাক্টরের হাতে দিলাম।

কন্ডাক্টর চকলেট হাতে নিয়ে বলল, এইডা কি দিলেন?

বললাম, একটাকা।

-- কই একট্যাকা, এইডা তো চকলেট।

-- এই চকলেটটাই একটাকা।

কন্ডাক্টার চোখ কপালে তুলে বলল, চকলেট আবার এক ট্যাকা হয় কেমনে?

-- আমারে তো মুদিওয়ালা খুচরা এক টাকার পরিবর্তে একটি চকলেট দিয়েছে। কাজেই এইটাই এক টাকা।

-- আপনি না হয় মুদির কাছ থিকা নিছেন আমি কারে দিমু?

-- কেন মুদিওয়ালাকে।

-- কোন মুদিওয়ালাকে দিমু?

-- যে মুদিওয়ালার কাছে খরচ করিস।

-- সেই মুদিওয়ালা যদি না নেয়?

-- তাইলে খেয়ে ফেলবি।

আমার সাথে তর্ক করতে করতে পিছনের সিটের ভাড়া দাবী করতেই ভদ্রলোক জিজ্ঞেস করল, ভাড়া কত?

-- বারো ট্যাকা।

ভদ্রলোক ১০ টাকার নোটের সাথে দুটি চকলেট দিয়ে দিল।

কন্ডাক্টর চকলেট হাতে নিযে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল, আপনারা কি শুরু করলেন?

ভদ্রলোক সম্ভাবত পুরান ঢাকার স্থানীয় হবে। কন্ডাক্টরের আচরণের মতই মুখ ভেঙচিয়ে বলে উঠল, কি শুরু করমু আবার, তুই তো ভাড়া কম নিবি না, কাজেই তোরে উচিৎ ভাড়া দিলাম।

-- এইডা উচিৎ ভাড়া দিলেন?

-- উচিৎ ভাড়া না তো কম দিছি। তুই বারো ট্যাকা চাইছস, তরে বারো ট্যাকা দিছি।

-- চকলেট আবার এক ট্যাকা হইলো কবে?

-- হেইডা মুদিওয়ালা, বিড়িওয়ালা আর হোটেলওয়ালারে গিয়া জিগা। হেরা চকলেটরে একট্যাকা বানাইলো কবে। খুচরা না থাকলেই হেরা কাস্টমাররে এক ট্যাকার বদলে একটা চকলেট, দুই ট্যাকার বদলে দুইডা চকলেট দেয়।

-- আমার কাউরে জিগানের দরকার নাই। আমার ট্যাকার দরকার, ট্যাকা দ্যান?

-- আমার বাড়িতে ট্যাকার টাকশাল আছে তো। দোকানদাররা ট্যাকার বদলে আমারে চকলেট দিব, আর আমি তরে হেই চকলেট থিকা ট্যাকা বানায়া আইনা দিমু।

-- দুই টাকা না দিলে কম দিয়া যান, আপনারে আমি চকলেট দিতে কই নাই তো!

কন্ডাক্টর এ কথা বলায় ভদ্রলোক আরো ক্ষেপে গিয়ে দাঁড়িয়ে গেল। আঙ্গুল উঁচিয়ে শাসিয়ে বলে উঠল, এই কথা কম কবি, সামনের ভদ্রলোক ভাড়া কি কম দিছিলরে? তুই কম নিবি না দেইখা ভদ্রলোক খুচরা না থাকায় একশ ট্যাকার নোট বাইর কইরা দিছে। তুই তাতেও বেকাতেরা কথা কইছস। তোর তেরাবেকা কথা সহ্য করবার না পাইরা বেচারা পকেট থিকা চকলেট বাইর কইরা দিছে, তাতেও তুই উল্টাপাল্টা কথা কইছস। তুই ট্যাকাও কম নিবি না, আবার দিলেও উল্টাপাল্টা কথা কবি। তুই পাইছসটা কি? তুই কি কন্ডাক্টর হয়া লাটবাহাদুর হইছোস রে?

-- জি না আমরা লাটবাহাদুর না, আমরা ট্যাকার জন্য কাম করি, আপনি বেশি প্যাচাইলা কথা না কয়া ট্যাকা দ্যান, বলেই দুই সিট পিছনে গিয়ে আরেকটি যুবক ছেলের কাছে ভাড়া চাইতেই ছেলেটিও একটি পাঁচ টাকার নোট-এর সাথে তিনটি চকলেট দিলে কন্ডাক্টর চিৎকার দিয়ে উঠে, উস্তাদ গাড়ী থামান। এভাবে চকলেট দিলে মহাজন লাটে উঠবো। আমাগো কপালে আর ভাত জুটবো না। চকলেট খায়া থাকতে হইবো।

ওর চিৎকারে সবাই হো হো করে হেসে উঠল। ড্রাইভার রাস্তার সাইটে গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞেস করল, কি হইছেরে, চিল্লাস ক্যা?

-- প্যাসান্দারে খুচরা ট্যাকার বদলে খালি চকলেট দেওয়া শুরু করছে।

-- কয়ডা দিছে?

-- ছয়ডা।

-- এতে খারাপ কি দেখলি, ভালই দিছে, তর মুখে তো মিডাই নাই, সবসময় বেকাতেরা কথা কস, হের লাইগা তরে চকলেট দিছে, মুখ মিডা করোনের লাইগা। তরে যে কিল গুঁতা দেয় নাই এই তো বেশি। আমারে দুইডা চকলেট দিয়া যা, খায়া লই।

সামনে গিয়ে ড্রাইভারের হাতে চকলেট দিতে গিয়ে রাগে গজগজ করতে করতে বলল, ভাত আর খাওয়া লাগবো না, আইজ থিকা গাড়িতে বইসা চকলেট খাইবেন আর বাসায় যায়া মহাজনের গুতানি খাইবেন। নেন চকলেট খান, ভালো কইরা খান।

ড্রাইভার হাসতে হাসতে বলল, আমারে মহাজনে গুতাইলে আমার জান বাঁচবো, তয় সব প্যাসান্দার মিল্লা তরে গুতাইলে তর জান বাঁচবো না রে? বলেই বলল, আমারে দুইডা দিছস আর বাকী চারডা তুই খা, খায়া মুখটা মিডা কর।

কন্ডাক্টর ড্রাইভারের কাছ থেকে তার চিল্লানোর সমর্থন না পেয়ে বকবক করতে লাগল। যাত্রীরা ড্রাইভারের কথা শুনে খুশি হয়ে ধন্যবাদ দিল।

ফার্মগেটে নামার সময় আরেক ভদ্রলোক নামতে নামতে গেটে দাঁড়ানো কন্ডাক্টরকে উদ্দেশ্য করে বলল, আমার পকেটেও দু’টা চকলেট আছে, এদু’টাও খেয়ে মুখটা মিঠা করে নে।

ভদ্রলোকের কথা শুনে ক›ডাক্টর রাগে বড়বড় চোখ করে তাকাল কিন্তু কোন কথা বলার সাহস পেল না।



বিকাল বেলা ফার্মগেট থেকে বাসায় ফেরার সময় গলির মোরে তাকিযে দেখি মুদিওয়ালা করিম দোকানে বসে আছে। সামনে তিনজন দাঁড়িয়ে কথা বলছে। করিমকে দেখেই আমার মেজাজ গরম হয়ে গেল। ওই ব্যাটার জন্যই আজ বাসের ভিতর কন্ডাক্টরের সাথে ঝগড়া করতে হলো। পকেটে টাকা থাকতেও বাঁকা কথা শুনতে হলো। সে যদি খুচরা টাকার পরিবর্তে চকলেট না দিয়ে টাকা দিত তাহলে কন্ডাক্টর আমার সাথে বাজে ব্যবহার করার সুযোগ পেত না। পকেটে হাত দিয়ে দেখি দু’টি চকলেট তখনও আছে। আস্তে আস্তে দোকানে গিয়ে প্রয়োজন নেই তরপরেও বললাম, একটা ম্যাচ দেন।

করিম মুখ তুলে বলল, দুই ট্যাকা খুচরা আছে?

বললাম, আছে।

আছে বলার পরে কোন রকম উচ্চবাচ্য না করে প্যাকেট থেকে খুলে একটি ম্যাচ আমার হাতে দিল। আমি ম্যাচটি হাতে নিয়ে দু’টি চকলেট তার হাতে দিতেই চোখ কপালে তুলে বলল, এটা কি দিলেন?

আমি বললাম, কেন দু’টা এক টাকার নোট।

আমার কথা শুনে করিম বত্রিশটা দাঁতা খিঁচিয়ে উঠল, এই মিয়া কন কি? চকলেট আবার এক ট্যাকার নোট নাকি?

তার দাঁত খিঁচানো দেখে ধমক দিয়ে বললাম, এই মিয়া বত্রিশটা দাঁত ঢেকে কথা বলেন।

-- তার মানে?

-- তার মানে বোঝেন না। সকাল বেলা খুচরা দুই টাকার বদলে দুইটা চকলেট আমার হাতে ধরিয়ে দিলেন, সেটা কি ভুলে গেছেন?

-- আমি দোকানদার, আমি খরিদ্দাররে ট্যাকার বদলে চকলেট দিতেই পারি।

-- আপনি দোকনদার হয়ে যদি খরিদ্দারের হাতে খুচরা একটাকার নোটের বদলে চকলেট দিতে পারেন, তবে আমি খরিদ্দার হয়ে দোকানদাররে খুচরা একটাকার নোট হিসাবে চকলেট দিতে পারবোনা কেন?

-- আমি ব্যাবসা করি, আমি দিতে পারি, আপনি দিতে পারেন না।

-- আপনি দোকানদার হয়ে টাকার বদলে চকলেট দিবেন, আর আমি টাকার টাকশাল, চকলেটটাকে টাকা বানিয়ে আপনার হাতে এনে দিব। ব্যাটা বড় চালাক হইছো না---হ।

-- এমন সময় দোকানের পাশে দাঁড়ানো তিনজনের একজন এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করল, কি হইছে রে করিম?

করিম শান্ত বালকের মত বলল, দেখেন না ভাই, ইনি আমার কাছ থিকা দুই ট্যাকা দামের একটা ম্যাচ নিয়া ট্যাকা না দিয়া দুইডা চকলেট দিছে।

লোকটি ঘুরে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে একরকম মাস্তানী ভঙ্গিতেই জিজ্ঞেস করল, ্আপনি টাকার বদলে চকলেট দিলেন কেন?



তার তাকানোর স্টাইল আর বলার ভঙ্গি দেখে কিছুটা ভরকে গেলাম। ব্যাটা মনে হয় এলাকার স্থানীয় হবে। মাস্তান টাস্তানও হতে পারে। তারপরেও সাহস নিয়ে ভদ্রলোককে সকালের ঘটনা খুলে বললাম। ভদ্রলোক আমার কথা শুনে করিমকে জিজ্ঞেস করল, কিরে করিম, ভাইরে সকাল বেলা তুই খুচরা ট্যাকার বদলে চকলেট দিছিলি?

করিম বলল, হ দিছি।

-- ক্যান চকলেট দিলি ক্যান?

-- খুচরা ট্যাকা আছিল না।

-- হের কাছেও তো খুচরা ট্যাকা নাই, হে তরে কি দিব?

ভদ্রলোকের প্রশ্ন শুনে করিম তার দিকে না তাকিয়ে নিচের দিকে মুখ করে বসে থাকল। লোকটি করিমের দিকে আঙ্গূল তুলে বলল, এই করিম, মুখ তুইলা আমার কথার জবাব দে। খুচরার দোহাই দিয়া দশ আনার চকলেট একট্যাকা দাম ধইরা দিতে তখন খ্যাঁচা ধরোস না, তহন তর ব্যাবসা হয়, মজা লাগে। আর খরিদ্দারে তর দেওয়া একট্যাকার চকলেট একট্যাকা হিসাবে দিলেই খ্যাচা ধরোস। তুই তো আমারেও চকলেট দিয়া পকেট ভারায়া দিছোস। আট ট্যাকার সিগারেট কিনলেই দুইট্যাকার বদলে দুইডা চকলেট হাতে ধরায়া দ্যাস। ধান্দার ব্যবসা তো ভালই শিখছোস। বলেই পকেটে হাত দিয়ে পাঁচটি চকলেট বের করে করিমের দিকে ছুঁড়ে মেরে বলল, এই নে, পাঁচ ট্যাকা দিলাম। একটা গোল্ড লীফ সিগারেট দে?



করিম আমার দিকে একপলক বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে থেকে ছড়ানো ছিটানো চকলেট পাঁচটি কুড়িয়ে হাতে নিয়ে প্যাকেট খুলে একটি গোল্ডলীফ সিগারেট ভদ্রলোকের হাতে দিল। ভদ্রলোক হাতে সিগারেট নিতেই অপর দুইজন এগিয়ে এসে বলল, এ ভাই তো আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়া ভাল জিনিস দেখায়া দিল। এটা তো আমরাও বুঝবার পরি নাই। দোকনদাররা তো এতদিন আমাগো বোকা বানায়া রাখছিল।



তাদের কথায় চকলেট দেয়ার সমর্থন পেয়ে নিজেকে কিছুটা ধন্য মনে হলো। কিন্তু করিম যে আমার উপর ক্ষেপেছে সেটাও ওর চেহারা দেখে বুঝতে পেলাম। লোকগুলোর কথার সমর্থনের প্রতি উত্তর না দিয়ে তাড়াতাড়ি বাসার দিকে রওনা হলাম। কিছুদুর এসে পিছনে তাকিয়ে দেখি করিম তখনও মাথা নিচু করে বসে আছে।

###

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনিঃশেষ শুভকামনা শহীদ ভাই।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ দীপংকর দা। শুভেচ্ছা রইল।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

শায়মা বলেছেন: হা হা

একেবােরই উপযুক্ত কাজ হয়েছে ভাইয়া।:)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন শায়মা। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: এক্কেবারে জব্বর প্রতিশোধ

এইসব রিয়েল লাইফ রৌম্য পড়ে হাইসা গড়াইয়া না পড়লে শান্তি পাওয়া যায় না, কিন্তু আফসোস এখনো অফিসে, সেটার উপায় নাই। তাই আপাতত :D

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গোধুলী রঙ। আপনার মন্তব্য পড়ে ভাল লাগল। আপনার প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাহাহা দারুণ ব্যবস্থা! চকোলেট-অর্থনীতি!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রফেসর শঙ্কু। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৮

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: অসাধারণ একটি রম্য কাহিনী পড়লাম....খুব ফ্যান্টাস্টিক হয়েছে। আমি নিজে চকলেট ষড়যন্ত্রের শিকার না হলেই অন্যর বেলায় হতে দেখেছি B:-/ B:-/

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমার বাংলাদেশ স্বাধীন। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামািনক ,




এই ক্রেডিট কার্ডের যুগেও বার্টার (পণ্য বিনিময়) পদ্ধতি চালু করার প্রামানিক দলিলপত্র ( এই পোষ্টখানা) দাখিল করলেন । বাহ্‌ ... :P B-) :D

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। আপনার মূল্যবান মন্তব্যে খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা....আরেকটি চমৎকার লেখা। রম্য গল্পটি দারুণ হয়েছে।




রৌম্য= রম্য

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই। গুণী মানুষের গুণই আলাদা। খুশি হলাম আপনার দিল খোলা মন্তব্যর জন্য। মাঝে মাঝে এরকম সহযোগীতা পেলে ধন্য হই।

৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


রম্য হলেও, বাংলাদেশের মানুষের অর্থনীতি ভাবনা ও সমাজিক অবস্হাকে তুলে ধরেছে ছোট আকারে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
কিছুদুর এসে পিছনে তাকিয়ে দেখি করিম তখনও মাথা নিচু করে বসে আছে ।

হা - হা ।
অসাধারন ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ রেজাউল করিম ভাই। শুভেচছা রইল ।

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বাস কনডাক্টর এবং দোকানদার করিমকেতো ভালোই শিক্ষা দিয়েছেন। অনেক মজা পেলাম রম্য পড়ে প্রামাণিক ভাই।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ঘাসফুল ভাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৬

আরজু পনি বলেছেন:

হাহা
আমার ব্যাগেও এমন ক্যান্ডি থাকে, ভাবছি কখনও সুযোগ পেলে ফিরিয়ে দিব কি না হাহাহাহা।

রম্য পোস্ট মজার হয়েছে।

শুভেচ্ছা রইল।।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আরজুপনি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

এম মিজান রহমান বলেছেন: হা হা হা হা ।।
চরম হাসি পেলো ।

শুভেচ্ছা নিন ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এম মিজান রহমান। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ :|

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কলমের কালি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

এম এম করিম বলেছেন: প্রাণ খুলে হাসলাম। কারণ আমিও ভিক্টিম।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এম এম করিম। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.