নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
ছবি-০১
প্রত্যেকের কোরবানির মাংসের তিন ভাগের এক ভাগ জমা দেয়ার পর জমাকৃত মাংস।
ছবি-০২
মাংস জমা দেয়া হচ্ছে।
ছবি-০৩
সমাজভুক্ত প্রত্যেক বাড়ির জন্য একটি করে ভাগ।
ছবি-০৪
মসজিদের আওতাভুক্ত নামের তালিকা অনুযায়ী বাড়িওয়ালাদের নাম ডেকে ডেকে মাংস দেয়া হচ্ছে।
প্রত্যেক গ্রামেই মসজিদ ভিত্তিক সমাজ প্রচলিত আছে। মসজিদ কমিটির দ্বারাই ঐ মসজিদের আওতাভুক্ত সমাজ পরিচালিত হয়ে থাকে। কিছু কিছু গ্রামের কোরবানিও মসজিদ কমিটির নিয়ন্ত্রনে থাকে। কোরবানির মাংস যাতে সমাজের সবার ঘরে ঘরে পৌছে এই দায়িত্ববোধ থেকেই কোরবানির মাংস তিন ভাগের এক ভাগ মসজিদ চত্বরে জমা করতে বলা হয়। এই নিয়েমের কেউ ব্যাতিক্রম করলে তাকে সমাজের কমিটির কাছে জবাব দিহি করতে হয়।
জমাকৃত মাংস কমিটির লোকজন মসজিদের আওতাভুক্ত যত বাড়ি থাকবে প্রত্যেক বাড়ি প্রতি ভাগ করবে। মাংস ভাগ করার সময় ধনী গরীবকে আলাদা চোখে দেখা হয় না সবাই সমান হারে ভাগ পায়। এই নিয়মে কোরবানীর মাংস বন্টন করার কারণে কোরবানির দিন কেউ মংস থেকে বাদ যায় না। যে কোরবানি দেয় সেও খেতে পারে যে কোরবানি দেয়নি বা দেয়ার সামর্থ নাই সেও খেতে পারে।
উপরের ছবিগুলি ঢাকার পাশের থানা আশুলিয়ার জামগড়া গ্রামের উত্তর পাড়া হাজী আয়েত আলী মসজিদের চিত্র। এই এলাকায় দীর্ঘ দিন থেকে কোরবানির এই নিয়মটি প্রচলিত হয়ে আসেছে।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
প্রামানিক বলেছেন: দলাদলি রেশারেশি এরকম সমস্যা থাকে। এই সমস্যাগুলা করে যারা অবস্থাপন্ন তারা। ধনীদের রেশারেশির কারণে গরীবদের সমস্যা হয়। সুষ্ঠ বণ্টন করলে দেখা যায় ধনী গরীব সবাই লাভবান হয়।
২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
জুন বলেছেন: অসাধারন এবং প্রশংসনীয় উদ্যোগ প্রামানিক ভাই । দেখে ভালো লাগলো যে আমাদের সমাজের সবাই এখনো এত খারাপ হয়ে যায় নি
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপা। এই নিয়মের কারণে ঐ মসজিদের আওতাভুক্ত ভিক্ষুক থেকে ধনী গরীব সবাই সমান হারে মাংস পায়। নিয়মটি আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। সব চেয়ে বড় কথা হলো কেউ ঈদের দিন কোরবানির মাংস থেকে বাদ যায় না।
৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: এই উদ্যোগটা খুব ভালো। সবারই এরকম উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, অনেক সময় দেখা যায় এক ধনী আরেক ধনীর বাড়ি মাংস পাঠায় মাঝখানে গরীবরা কিছুই পায় না। এই নিয়ম চালু থাকলে ধনী গরীব সবাই পাবে কেউ বাদ যাবে না।
৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
নূসরাত তানজীন লুবনা বলেছেন: খুব ভালো লাগায় শেয়ার করলাম ভাইয়া
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন লুবনা। ঈদের শুভ্চেছা রইল।
৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: খুব ভালো ব্যবস্থা। অন্য স্থানের জন্যও অনুকরনীয় হতে পারে।
ঈদ মুবারাক প্রামানিক ভাই।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: এই ব্যাবস্থায় কোরবানির মাংস বণ্টন করলে সমাজের কেউ কোরবানির মাংস থেকে বাদ যাবে না।
৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
লিংকন১১৫ বলেছেন: হুম
আমাদের গ্রামেও এমন বেবস্থা
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই লিংকন। আপনাদের বাড়ি কোন এলাকায়?
৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমাদের গ্রামেও এভাবেই কোরবানি হয়ে এক ভাগ সমাজে দিতে হয়।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ কামরুন নাহার আপা। অনেক গ্রাম আছে যার যার কোরবানি সে সে বণ্টন করে তাতে দেখা যায় ঐ গ্রামের অনেকে মাংসই পায় না। সে তুলনায় আপনাদের গ্রামকে প্রশংসা করতে হয়।
৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
এম এ কাশেম বলেছেন: আমার ভাগটা - প্রামানিক ভাই
ইদ মোবারক।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
প্রামানিক বলেছেন: কাশেম ভাই আপনার ভাগ নিয়ে আমি মাইক দিয়ে আপনারে খুব খোঁজাখুজি করছি আপনারে পাই নাই। পরে মাংস এক ফকীরকে দিয়ে দিছি। তাতে কি আপনি বেজাড়- - - -?
৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
লিংকন১১৫ বলেছেন: কুষ্টিয়া তে ভাই
আমি ছোট বেলা থেকে দেখে আসছি এই সমাজ
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: কুষ্টিয়া পাবনাসহ অনেক এলাকায়ই এই নিয়ম চালু আছে। এটি সমাজ ব্যাবস্থায় একটি প্রশংসার কাজ।
১০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: দেশের সব জায়গায় যদি এরকম হত তাহলে কতই না ভাল হত।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: এই নিয়মটি দেশের সব জায়গায় চালু হওয়া দরকার।
১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোটামুটি ভালো ব্যবস্হাপনা।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী। কোরবানীর মাংস বন্টনে এই ব্যাবস্থাটি খারাপ না।
১২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সুমন কর বলেছেন: দেখে ভালো লাগল।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। শুভ্চেছা রইল।
১৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর ব্যবস্থাপনা।
আমি আমার শহুরে জীবনে এমনটা কোথাও দেখিনি। তবে বিয়ের পর শ্বশুড় বাড়িতে যেয়ে এই ব্যবস্থা দেখেছি। ফলে যে কুরবানি দেয় না, তার বাড়িতেও ঈদের খুশির একটা অংশ চলে যায়।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শামছুল ইসলাম। আপনার শ্বশুর বাড়ি কোথায়?
১৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
কালীদাস বলেছেন: সিসটেমটা ভাল। পুরান ঢাকাতেও কোন একটা পাড়া বা মহল্লাতে এই সিসটেম চালু আছে যতদূর মনে পড়ে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: পুরান ঢাকায় চালু আছে কিনা জানি না তবে থাকলে ভাল।
১৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেলিম আনোয়ার। শুভ্চেছা রইল।
১৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সামাজিক বন্টন ব্যবস্থা খুব ভাল লাগে । এতে সবার অংশিদারিত্ব থাকে । সুন্দর ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেলিম আনোয়ার। এই বন্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রত্যেকের ঘরে ঘরে কোরবানির মাংস পৌছে দেয়ার সমাজের একটা দায়বদ্ধতাও প্রকাশ পায়।
১৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
বিদগ্ধ বলেছেন: ভালো লাগলো। ঈদ মোবারক!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিদগ্ধ। শুভ্চেছা রইল।
১৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার উপস্থাপনা
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নয়ন চৌধুরী। শুভ্চেছা রইল।
১৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: আমার বগুড়াতেও এই সিস্টেম চালু আছে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নয়ন চৌধুরী। বগুড়া কোথায় আপনার বাড়ি?
২০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
ওয়াছেকুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন: এমন সুন্দর ভাবে কোরবানীর গোশত বন্টণ ব্যবস্থা আমার জানা ছিল না। আসলে দেশের সকল এলাকায় এই সিষ্টেমটা চালু করলে ভালো হয়। গরীব লোকগুলো বতসরে অন্তত একদিন গোশতের স্বাদটুকু পাবে। আমাদের সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ এলাকায় যার যার ব্যক্তিগত ভাবে বন্টন করা হয়্। যা অনেক ঝামেলার এবং সবাই সমান ভাবে ভাগ পায় না। ধন্যবাদ লেখক কে এমনে একটি সুন্দর লেখা উপহার দেয়োর জন্য্। ঈদ মোবারক সবাইকে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০
প্রামানিক বলেছেন: কোরবানির মাংস বিলি বন্টনের অব্যবস্থার কারণেই হয়তো তৎকালীন কেউ এই ব্যবস্থাটি চালু করেছিলেন। যার কারণে এই ব্যবস্থায় সমাজের সবাই কোরবানির মাংস ভোগ করতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: কোরবানির জরুরি মাসআলা
প্রশ্ন : আমাদের মহল্লায় ১০০ ঘর আছে। এর মধ্যে মাত্র ২০-২৫ জন কোরবানি দেয়। এদের প্রত্যেকের কোরবানির গোশত ৩ ভাগ করে এক ভাগ মসজিদে জমা করা হয়। জমাকৃত গোশত ১০০ ভাগ করে যারা কোরবানি দিয়েছে এবং যারা দেয়নি, ধনী-দরিদ্র সবার ঘরেই একেক ভাগ দেয়া হয় এটা কি সঠিক?
উত্তর : না, এভাবে গোশত বণ্টন করা বিভিন্ন কারণে ঠিক নয়।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
প্রামানিক বলেছেন: নুরু ভাই বিষয়টি হাদীস অনুযায়ী ১০০% ঠিক এটা বলা যাবে না, তবে অনেক সময় দেখেছি কোরবানি যারা দেয় তারা ধনীদেরকে আগে মাংস পৌছানোর চেষ্টা করে। ধনীদের বা নিকটাত্মীয়ের মাংস দিতে গিয়ে অনেক গরীব বাদ পড়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায় গরীবের ভাগ না দিয়েই সব মাংস নিজেই সারা মাস ভোগ করে, সেইসব কৃপণ মানুষদের কারণেই হয়তো এই সমাজ ব্যবস্থা চালু হয়েছে। তবে কারো পরিবারে যদি এক বেলায় এক গরু খাওয়ার মত লোক থাকে তবে তিন ভাগ করার প্রয়োজন হয় না। ফকির মিসকিনের ভাগ না দিয়ে পুরোটাই খাওয়া চলে।
আমার বাবা সমাজের এই ভাগ পেলেও পুরোটাই ফকির মিসকিনের মাঝে বিলি করে দিতেন এবং আত্মীয় স্বজনের বাড়ি মাংস পৌছাতে গিয়ে নিজের যে ভাগ থাকতো সেখান থেকে অনেক সময় রান্না্ করা মাংসও দিতে হতো। কারণ অনেক সময় অনেক আত্মীয়ের কথা স্মরণ থাকতো না যখন স্মরণ হতো তখন নিজেদের রান্না করা মাংসই তার বাড়িতে পৌছে দেয়া হতো। তাতে দেখেছি কোরবানির মাংস তিনভাগের এক ভাগ কোরবানি দাতার খাওয়ার নিয়ম থাকলেও আমার বাবা মাংস বিলি বন্টন করতে করতে নিজের ভাগের মাংস থেকেও বিলি করে দিতেন।
২২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
মোঃ ইয়াসির রহমান বলেছেন: আমাদের মহল্লাতেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়, ছবির মাধ্যমে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য প্রামাণিক ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ইয়াসির রহমান। আপনার মহল্লায় একই পদ্ধতি চালু থাকায় খুশি হলাম। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
২৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের গ্রামেও এই প্রথা চালু আছে , তবে শুধু যারা কোরবানি দেয়নাই তাদের মাঝে বণ্টন করা হয় ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: আপনার গ্রামের এ প্রথাটিও খারাপ নয়। তবে অন্যান্য অঞ্চলে যে কোরবানি দেয় আর যে দেয় না সবার জন্যই ভাগ করা হয়। যারা কোরবানি দেয় তারা আবার সমাজের ভাগ নিয়ে ফকির মিসকিনদের মাঝে বিলি করে।
২৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ইদানিং নোটিফিকেশন অনেক সময় আসে না।
এই যেমন আপনারটা। আমি পোস্টে ঢুকে আপনার মন্তব্য পেলাম।
এ্যাডমিন কি বিষয়টা একটু দেখবেন।
শ্বশুড় বাড়ি পাবনা, ঈশ্বরদী উপজেলা- আমার জেলা, উপজেলাও একই।
তবে গ্রাম ভিন্ন।
কিছু কিছু বিরোধ সত্ত্বেও ওদের আন্তরিকতাটা খুব ভাল লাগে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ভাই। পাবনা কুষ্টিয়াসহ অনেক এলাকায় এই নিয়ম চালু আছে। এই নিয়মটি চালু থাকার কারণে গ্রামের কেউ কোরবানির মাংস থেকে বাদ যায় না।
২৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
মো: আশিকুজ্জামান বলেছেন: আমাদের গ্রামেও একই প্রথা চালু আছে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আশিকুজ্জামান ভাই। আপনার গ্রাম কোথায়?
২৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল ব্যাপার স্যাপার । তবে আরো ভাল হইত যদি সারা দেশেই এটা চালু করা যেত ।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার। এরকম নিয়ম চালু হলে সারা দেশেই মানুষ একটুকরো কোরবানির মাংস খেতে পারতো। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
মশিকুর বলেছেন:
আমাদের গ্রামেও সমাজে মাংস বণ্টন ব্যবস্থা চালু আছে...
ঈদের শুভেচ্ছা
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মশিকুর। ঈদের শুভেচছা রইল।
২৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫০
মনিরুল হাসান বলেছেন: নিয়মটা আগের দিনের মানুষের জন্যে ভালো ছিলো কিন্তু বর্তমান সময়ের মানুষের জন্যে অতটা ভালো নয়। আগের কালে এই নিয়মে যেসব ধনী লোক মাংস ভাগ করতেন তারা বেশি মানুষকে ভাগ দেয়ার জন্যে বড় গরু কিনে কোরবানী দিতেন কারণ তাঁদের মানসিকতাও ধনী ছিলো। বর্তমানে বড় গরু কিনে এই নিয়মে মাংস ভাগ করলে বেশি মানুষকে বেশি মাংস দিতে হবে, এই ভয়ে সম্ভবত ধনী লোকেরা বেশি বড় গরু কোরবানী দেন না।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মনিরুল হাসান। আপনি মন্তব্যে চমৎকার বিষয় তুলে ধরেছেন। শুভ্চেছা রইল।
২৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই আমার মন্তব্যে আপনা্র উত্তরের জন্য। আমার প্রদেয় লিংকে দেখে থাকবেন,
প্রথমতঃ কোরব্নীতে কারও মান্নতের কোরবানি থাকতে পারে। মান্নতের কোরবানির গোশত কোরবানিদাতা নিজে ও ধনীরা খেতে পারে না। শুধু কেবল দরিদ্রদের সদকা করে দিতে হয়। কিন্তু আপনার উল্লেখিত পদ্ধতিতে বণ্টন করলে ধনীদের ভাগে এবং মান্নতকারীর নিজের ভাগেও তার মান্নতের কোরবানির গোশত আসবে। সুতরাং তা যায়েজ হবেনা্।
দ্বিতীয়তঃ কোরবানির গোশত তিন ভাগ করা একটি মুস্তাহাব আমল। মুস্তাহারের কাজ স্বতঃস্ফূর্তভাবে করতে হয়। কিন্তু এলাকায় এমন রেওয়াজ থাকলে লোকেরা সামাজিক চাপের মুখে তা করবে। মুস্তাহাব কাজের ক্ষেত্রে সামাজিক চাপ আদৌ ঠিক নয়।
তৃতীয়তঃ কোরবানিদাতাদের অনেকের সুদি লেনদেন ও উপার্জন হারাম হওয়ার কারণে তাদের কোরবানি সহিহ না হবার আশঙ্কা থাকে। আপনার উল্লখিত নিয়মে কোরবানীর গোস্ত বণ্টন করলে এসব কোরবানির গোশত সহিহ কোরবানির গোশতের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে, ফলে সবার কোরবানির গোশতই সন্দেহযুক্ত হয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের বিভিন্ন কারণেই এ প্রথা বর্জন করা একান্ত জরুরি বলে মনে করেন আলেম-ওলামা ও মসজিদের ইমাম-খতিবরা । তারা কোরবানির গোশত তিন ভাগ করে এক ভাগ গরিবদের দান করার ব্যাপারে কোরবানিদাতাদের উৎসাহিত করেন।
অনেকের মতে কোরবানীর গোস্ত সমাজে দান করে তার থেক পুনারায় একটি ভাগ গ্রহণ করা মানে বমি করে তা ভক্ষনের সামিল। আল্লাহ আমাদের কোরবানী কবুল করুন আর সহিহ মতে তা বিলি বন্টন করার তৌফিক দান করুন। উল্লেখ্য কোরবানীর সকল গোস্ত নিজেরা ভক্ষন করলেও তাতে কোন গুনাহ হবার সম্ভাবনা নাই!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ নুরু ভাই, আপনার বক্তব্য ঠিক আছে। আপনি ধনী আপনার এই অংশ খাওয়া ঠিক নয়, সেই হিসাবে আপনি বন্টনকৃত মাংস গ্রহণ করার পর খাবেন কেন, আপনি পুণরায় ফকির মিসকিনদের মাঝে বিল করে দেন। আপনাকে তো সমাজ খেতে বাধ্য করছে না।
কিন্তু যেখানে এই নিয়ম নাই সেখানে গিয়ে দেখবেন অনেক গরীব মানুষ মাংসই পায় নাই। ধনীরা শুধু ধনীদের মাঝে বিলি করেছে। গরীবদের যদিও দিয়ে থাকে তার পরিমাণ খুব বেশি নয় দুই টুকরা হাড্ডি আর এক টুকরা মাংস এবং একটুকরা চর্বি যা আমি ঢাকা শহর থেকে আমার গ্রাম পর্যন্ত প্রত্যক্ষ করেছি। সেই দিক থেকে এই পদ্ধতীতে গবীব মানুষ অন্তত এক পোটলা মাংস পায়, শুধু হাড্ডি আর চর্বি পায় না।
সুদের টাকায় ঘুষের টাকায় কোরবানি করলেও আপনি তো তাকে নিষেধ করতে পারতেছেন না। আপনার নিকটাত্মীয় হলে ধরেন আপনার বড় ভাইরা হলো তিনি যদি আপনাকে ঘুষের টাকায় কোরবানি করা মাংস দেন আপনি কি সেগুলো প্রকাশ্যে ফেলে দিতে পারবেন? আপনি ফেলে দিলেও আপনার গিন্নি তো ফেলে দিবে না। ফেলে দিতে গিয়ে সংসারে মহা কেলেংকারী লেগে যাবে। সেই হিসাবে এইভাবে বন্টনকৃত মাংস আপনি গ্রহণ করার পর নির্দ্বিধায় ফকির মিসকিনদের মাঝে বিলি করতে পারবেন তাতে অন্তত গিন্নি বেজাড় হবে না।
৩০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭
গরু গুরু বলেছেন: এখানেইতো ইসলামের সাম্য কোরবানীর মহত্ম বিরাজমান।
যে সব কুলাঙ্গার কুর্বানির ব্যপারে এলার্জি আছে এসব তাদের চোখে পড়বে না
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক অনেক শুভেচছা রইল।
৩১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: নরু ভাইয়ার সাথে একমত ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: হাদীস অনুযায়ী নুরু ভাইয়ের কথা ঠিক আছে তবে বাংলার মানুষের চরিত্র তো ঠিক নাই।
৩২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: যে ৫টী উপায়ে নিজের ফ্রীজ ভরে ফেলা যায় সেই ধান্দায় থাকে পাবলিক ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০
প্রামানিক বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই। মানুষ যখন কোরবানি দিয়ে ঠিক মত বিলি বন্ঠন করে না, পাশের বড়িতে কোরবানি হওয়ার পরও যখন গ্রামের গরীব মানুষগুলো একটুকরো মাংস পায় না, এসব কারণেই এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সমাজ ব্যবস্থায় সবার মাংস একত্র করে বিলি করার তাগাদা অনুভব করে।
যদিও বিষয়টি হাদীছ সম্মত নয় তারপরেও ফ্রীজওয়ালাদের ফ্রীজ ভরার কারণেই (যদিও আগে ফ্রীজ ছিল না তারপরেও পুরো কোরবানির মাংস নিজেরাই ভক্ষণ করার চেষ্টা করতো) সমাজ ব্যাবস্থায় মাংস বিলি করার দায়িত্ব কিছু কিছু এলাকার সমাজ পতিরা গ্রহণ করেছিল। কোরবানির মাংস যখন গ্রামের সবাই পাওয়ার নিশ্চিয়তা পেল এই সুব্যাবস্থা দেখে অন্যান্য এলাকার মানুষও বিষয়টি গ্রহণ করে তারাও এই ব্যাবস্থায় মাংস বিলি বন্ঠন করা শুরু করে। এভাবেই সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। এই ব্যাবস্থায় ধনীদের চেয়ে গরীবরাই বেশি লাভবান হয়।
কাজেই আমি এটার বিপক্ষে নই। সমাজের বন্টনকৃত মাংস নিজে না খেয়ে গরীবদের মাঝে বিলি করে দেই। তাতে বিভিন্ন নিয়তের মাংস আমার ভক্ষণ করার প্রশ্নই আসে না। ধনীদের খাওয়া সমস্যা হলেও গরীব মিসকিনদের সব ধরনের কোরবানির মাংস খাওয়া যায়েজ আছে তাদের জন্য সমস্যা নয়।
৩৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
রসিক মনা বলেছেন: ভাই জানেন আমাদের সনাতন ধর্মে এমন কোন পথা চালু নাই।
থাকলে ভালো হতো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। শুনে খুশি হলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
নতুন বলেছেন: কোরবানির মাংস নিয়েও দলাদলি।
আমাদের গ্রামেও দেখেছি যে মাতুব্বরের দলের লোকজনের মাঝে ভাগ করে দিতে।
অনেকে আবার মাংস ফিরিয়েও দেয় কারন ওমুককে দেওয়া হয়নাই.... অথবা ওমুককে কেন দিলে তাই আমি খাবো না।