নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
ঢাকা জেলার হিন্দু কন্যা
কলিকাতার জামাই
বিয়ে হলো ধুমধামের পর,
অনেক নাকি কামাই।
তিন বছর পর শ্বশুর গেলেন
কোলকাতার সেই বাড়ি
বাপকে দেখে মেয়ে খুশি
জামাইয়ের মুখটা ভারী।
দু’দিন থাকলেন কষ্টে সৃষ্টে
নয় তো আদর ভালো
তিনদিনের দিন জামাই ব্যাটা
মুখ করেছে কালো।
মেয়ে এসে ডাক দিয়ে কয়,
“বাবা কবে যাবেন,
টানা হেছড়ার সংসার তাই
কয়দিন হেথা খাবেন”?
কথা শুনে ব্যাক্কেল হলেন
ঢাকাই মেয়ের বাবা
অনেক টাকা খরচ করেও
হলেন তিনি হাবা।
ঢাকার লোকে শ্বশুর পেলে
কতই খুশি হয়,
কোলকাতারা শ্বশুর দেখে
পায় যেন খুব ভয়।
রাগ করে কয়, “ভয় করিস না
আজকেই চলে যাচ্ছি,
হাজার টাকার বাজার পেয়েও
ভাবছিস কি তোর খাচ্ছি?
এই না বলে ঢাকার বাবা
এলেন তাদের ফেলে
দেখতে গিয়ে জামাই-মেয়ে
আঘাত পেলেন দেলে।
(ছবি নেট)
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আজাদ মোল্লা। অনেক অনেক শুভেচছা রইল।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হায় হায়! এ কি কচ্ছেন ভাই!?
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার, কিছু করি নাই যা সত্য তাই লিখেছি। শুভেচছা রইল।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২১
জুন বলেছেন: দেখতে গিয়ে জামাই-মেয়ে
আঘাত পেলেন দেলে।
অনেক মজার ছড়া প্রামানিক ভাই ।
যারা একটু স্বচ্ছল আর যারা বাংলাদেশ থেকে ওখানে সেটেল হয়েছে তাদের ভেতর এ প্রবনতাটি একটু কম বলে মনে হয়েছে আমার কাছে । আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপা, আপনিও তা হলে বিষয়গুলো লক্ষ্য করেছেন। আমি ভারতীদের সাথে কিছুদিন কাজ করেছি তাদের মানসিকতাই ওইরকম। খাবে কিন্তু খাওয়াবে না।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: হাহাহা!
অস্থির ছিল পুরোটাই।
কলকাতাকে সেই মাপের বাঁশ দিলেন একটা।
ঢাকার লোকে শ্বশুর পেলে
কতই খুশি হয়,
কোলকাতারা শ্বশুর দেখে
পায় যেন খুব ভয়।
এই জায়গাটুক পুরোদিনকে রঙীন করে দিল।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: না ভাই রক্তিম দিগন্ত, তাদের কিছু দেই নাই তাদের স্বভাবটাই ওইরকম। ধন্যবাদ
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
গোধুলী রঙ বলেছেন: কলকাতার লোকজন ক্যামনে মাছ কেনে, শুনেছি বড় একটা মাছ টুকরো টুকরো করে কাটা থাকে, সেখান থেকে চার টুকরা কেনে। আর একটা কথা আছে বেশ চালু-দাদা, দিদি যা রেধেছে না, এক্কেবারে একটা ডিমের অর্ধেকের পুরোটাই খেলুম। কারো বাসায় মিস্টি নিয়া গেলে ঐ বাড়ি লোক হিসাব করে কিনে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ উপমা উল্যেখ করেছেন ভাই গোধুলী রঙ। তাদের সাথে চাকরী করেও এ বিষয়গুলো লক্ষ্য করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
কিরমানী লিটন বলেছেন: ঢাকার লোকে শ্বশুর পেলে
কতই খুশি হয়,
কোলকাতারা শ্বশুর দেখে
পায় যেন খুব ভয়।
ছন্দের দোলায় ভীষণ মজার আর বোধের ছড়া,শুভকামনা জানবেন ...
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কিরমানী লিটন। মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচছা রইল।
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এই বিদ্বেষমুলক ছড়া রচনার তীব্র প্রতিবাদ জানাইলাম।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৫
প্রামানিক বলেছেন: আমি প্রতিবাদ মেনে নিলাম। কিন্তু যারা এরকম কৃপণতা করে তাদের শুধরাবেন কেমনে?
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিষয়টি আমাকে চিন্তিত করেছে; আসলে কি তাই?
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
প্রামানিক বলেছেন: আপনার পরিচিত কোলকাতার আদিবাসীদের বাসায় গিয়ে দেখতে পারেন তবে বাংলাদেশী কোলকাতা বাসীদের বাসায় নয় তাদের রক্তে বাংলাদেশের পরিবেশ কাজ করে।
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভাই দুপুর বেলা বোনের বাড়িতে গিয়ে দরজার কড়া নাড়ছে । অনেক আধা ঘনটা ধরে ডাকাডাকি করলো কোন সাড়া নাই ।
শেষে বলল - দিদি আমি খেয়ে এসেছি , দরজা খোল !
ওরে দুষ্টু ! আগে বলবিনা বলে দরজা খুলে দৌড়ে এলেন দিদি ।
আমি কোন দেশের নাম উল্যেখ করি নাইক্কা
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
প্রামানিক বলেছেন: আপনে কোন দেশের নাম উল্যেখ না করলেও আমরা বুঝে নিয়েছি। ধন্যবাদ
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১১
গুরুর শিষ্য বলেছেন: দাদা খেয়ে এসেছেন না গিয়ে খাবেন ???
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
প্রামানিক বলেছেন: সেই অবস্থাই তো হয়েছে ভাই। এতদিন পর শ্বশুর গিয়েও সমাদর পেল না। ধন্যবাদ
১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা ভিন্ন। আমি সেখানে গিয়েছি আর উষ্ণ আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছি। যেখানে কৃপনতা ছিলনা, আন্তরিকতার কমতি ছিলনা। তবে আমাদের সাথে ওদের আচার ব্যবহারের পার্থক্য তো আছেই। অরা আসলেই অনেকটা হিসেবী। কলকাতায় প্রথম চা খেতে গিয়ে সেটা বুঝতে পারি। আর আলাদা আলাদা এমন কিছু বৈশিষ্টই নানা জাতির মধ্যে পারথক্য করে দেয়। জন্মের সময় এসব থাকেনা, পরিবার আর সমাজ থেকেই শেখে। একটা আফ্রিকান বাচ্চাকে জন্মের পরেই বাংলাদেশের কোন দম্পতির কাছে তুলে দিলে সে চেহারায় যাই হোকনা কেন, আচার আচরন আর মননে বাঙ্গালীই হবে। সেও তাই ভাববে, যেমন করে আমরা ভাবি। জন্ম্র সময় আমরা সবাই একই রকম থাকি, বিশুদ্ধ মানব শিশু হিসেবে, যাকে যেকোনো শেপ দেয়া যায়। এর বাইরে কিছুই না।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনি ঠিকই বলেছেন, তাদের সাথে আমাদের আতিথেয়তার দিক দিয়ে কিছুটা মানসিক পার্থক্য আছে। আমাদের দেশের লোকজন কিছুটা আতিথেয়তা প্রিয়। উদাহারণ স্বরুপ বলবো ব্লগের যারা ব্লগার আছেন জীবনে কোনদিন দেখিনি এবং চিনিও না, ব্লগে লেখালেখিতেই পরিচয় অথচ দেখা হলে পরস্পর যে আপ্যায়ন হয় সেটা ভাষা দিয়ে বুঝানো সম্ভব নয়। প্রয়োজনে শেষ সম্বল দিয়েও আপ্যায়ন করার চেষ্টা করে। কিন্তু ভারতের লোকজন বাঙালীদের মত এত না যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু করে।
১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
ধমনী বলেছেন: ছড়ার ছন্দে সমালোচনা। ভালো লাগলো।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ধমনী, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার এক পরিচিত লোক কলকাতায় মামা বাড়ি গেলেন| তাকে কলকাত্তাই মামা বললেন, "বাবা, তুই এখন যাবি না দুপুরে খেয়ে যাবি!"
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০০
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ কথা বলেছেন ভাই আরণ্যক রাখাল, আসলেই তারা এরকমভাবেই নাকি সমাদর করে থাকে। ধন্যবাদ
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
খান সাব বলেছেন: আমার পার্টনার ব্যবসায়ীক কাজে গত মাসে দাদাদের দেশে গিয়েছিল। আপ্যায়ন ছিল দাদা আসছে দাদাকে পানি দে চা দে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই খান সাব, আপনার মন্তব্যে আপ্যায়নের ঘটনা পড়ে হাসিই পেল। শুভেচছা রইল।
১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: করেছেন কি!! এখনতো কারো চক্ষুশুল হয়ে যাবেন।। সিদ্ধ ডিমকে কেটে দু'টুকরা করে দোপিয়াজী করে বলছে দাদা পুরোটাই কিন্তু খেতে হবে!! আবার চা কি খেয়ে এসেছেন না যেয়ে খাবেন??!!
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৫
প্রামানিক বলেছেন: হে হে সেটার উপরেও একটা কবিতা লেখা আছে। সুযোগ পেলে দেবো। ধন্যবাদ
১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৬
সুমন কর বলেছেন: শুনেছি তারা নাকি, খুব হিসেব করে চলে। আমাদের মতো আন্তরিকতা সেখানে পাওয়া যায় না। একবার যেয়ে দেখতে হবে..
বাবা করে যাবেন ? এখানে মনে হয়, কবে হবে ?
ছড়ায় প্লাস।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর, ঠিকই ধরেছেন, তারা খুব হিসেব করে চলে। আমাদের মত বেহিসাবী নয়, যে কারণে মেহমানদের বেলায় এই ধরনের ঘটনা ঘটে। মন্তব্যর জন্য শুভ্চেছা রইল।
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অনেকদিন পর কোন লেখা পড়ে মন খুলে হাসলাম।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আলভী রহমান শোভন। আপনার হাসি পেয়েছে শুনে আমারো অনেক ভাল লেগেছে। মন্তব্যর জন্য শুভ্চেছা রইল।
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
মো: আশিকুজ্জামান বলেছেন: ঢাকার লোকে শ্বশুর পেলে
কতই খুশি হয়,
----আমরাতো ঢাকার না। আসলে কি হয় কে জানে?
ভাললাগল। ভাল থাকবেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ঢাকার না হলেও চলবে, পুরো বাংলাদেশের মানুষের চরিত্র একই রকম। ধন্যবাদ
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
বাকা পথ বাকা চোখ বলেছেন: পুরু বিস্কুট খেয়ে যাবেন দাদা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: পুরু বিস্কুট খেতে পারবো না দাদা, তবে অর্ধেক বিস্কুটের পুরোটা খাবো। ধন্যবাদ রসালো মন্তব্যর জন্য।
২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
বিষক্ষয় বলেছেন: ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে আমাদের এক স্যারের শশুরবাড়ি কলকাতা....উনার ছিলো ডাইবেটিস..............উনার চাচা শশুর উনার জন্য একটা ডাইবেটিস মিস্টি নিয়ে আসতো এই গল্প স্যারের মুখেই শুনা
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিষক্ষয়, দারুণ একটা বাস্তব ঘটনা বললেন, এরকম অনেক কাহিনী আছে যা আমরা জানিনা তবে কোলকাতার লোকজন আসলেই খুব হিসেবী, আতিথেয়তায় আমাদের মত এত দিল খোলা নয়। শুভেচ্ছা রইল।
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
তারছেড়া লিমন বলেছেন: এ কি কতা কচ্চেন দাদা???
চিরায়তা সেই ডায়লগ"" দাদা, অার্ধেক দিলুম পুরোটা খাবেন কিন্তু""।।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ দরুণ আর্ধেক দিলুম পুরোটা খাবেন কিন্তু। চমৎকার রসালো মন্তব্য। ধন্যবাদ
২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আজ্ঞে..হা হা হা মজা পেলুম দাদা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাহরিয়ার কবীর, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
অশ্রুকারিগর বলেছেন: রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: হাহাহা!
অস্থির ছিল পুরোটাই।
কলকাতাকে সেই মাপের বাঁশ দিলেন একটা।
ঢাকার লোকে শ্বশুর পেলে
কতই খুশি হয়,
কোলকাতারা শ্বশুর দেখে
পায় যেন খুব ভয়।
এই জায়গাটুক পুরোদিনকে রঙীন করে দিল।
কলকাতায় একটা প্রোগ্রাম এটেন্ড করেছিলাম। লান্চের মেনু ছিল ৩ পিস বিস্কিট আর চা !
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: হে হে এই তো বুঝে গেছেন। এরকম হাজারো কাহিনী আছে তাদের। যা লিখলে পুরো একটা বই হবে। মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ
২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ছড়া মজার কিন্তু ঘটনা দুঃখজনক ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: যারা তাদের হাতে ভুক্তভোগী তাদের দুঃখ আরো বড়। মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
জুবায়ের ইব্রাহীম বলেছেন: আমিও এমনটা শুনেছি।
দারুন লেখা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জুবায়ের ইব্রাহীম। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
আজাদ মোল্লা বলেছেন:
কথা শুনে ব্যাক্কেল হলেন
ঢাকাই মেয়ের বাবা
অনেক টাকা খরচ করেও
হলেন তিনি হাবা ।
হা হা হা অনেক সুন্দর ।