নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
সেদিন পুরানা পল্টন মোড় থেকে ফার্মগেট যাচ্ছিলাম। আট নম্বর বাসে উঠে শাহবাগ যাওয়ার আগেই কন্ডাক্টর ভাড়া চেয়ে বসল। পকেট থেকে সাত টাকা বের করে দিলাম। টাকা হাতে নিয়ে কন্ডাক্টর জিজ্ঞেস করল, কই যাইবেন?
বললাম, ফার্মগেট।
কন্ডাক্টর আমার দিকে মুখ না ঘুরিয়েই বলল, ফার্মগেট আট ট্যাকা ভাড়া, আরেক ট্যাকা দ্যান।
আমার কাছে আর কোন খুচরা টাকা ছিল না। পকেট থেকে একশত টাকার একটি নোট বের করে দিলাম।
কন্ডাক্টর নোটের চেহারা দেখেই ক্ষেপে গেল। এক টাকার জন্য একশত টাকার নোট দেয়া যেন মহা অন্যায়। মুখ বিকৃত করে দাঁত মুখ খিচিয়ে বলল, আপনার এক ট্যাকার জন্য এখন একশ’ টাকা ভাঙ্গাবো নাকি?
কন্ডাক্টরের দাঁত মুখ খিঁচানো কর্কশ কথায় মনটা খারাপ হয়ে গেল। টাকা কম দিয়ে কর্কশ কথা শুনলে নিজেকে বুঝাতে পারতাম, টাকা কম দিয়েছি তাই কর্কশ কথা শুনেছি। কিন্তু টাকা তো কম দেইনি এবং কম দেয়ার চেষ্টাও করিনি। খুচরা না থাকার কারণে কন্ডাক্টরের এরকম আচরণ সহ্য হচ্ছিল না। বেয়াদপটার গালে কষে চড় মারতে ইচ্ছে করছিল। কিন্তু এত লোকের মাঝে এ কাজটি করা ঠিক হবে না। লোকে উল্টো আমাকেই গালমন্দ করবে। মেজাজটাকে অনেক কষ্টে দমন করলাম। রাগতস্বরে শান্তভাবে বললাম, আমার কাছে আর কোন খুচরা টাকা নেই। এক টাকার জন্য এটাই তোকে ভাঙাতে হবে।
কন্ডাক্টর আবারও বেয়াদবের মত বলল, ভাল করে পকেটে হাত দিয়ে দেখেন, আছে।
তার এধরনের কথার অর্থ হলো পকেটে টাকা থাকতেও ভাড়া কম দেয়ার জন্য এরকম করছি। কন্ডাক্টরের এবারের কথায় চরম অপমানবোধ করলাম। বেশিরভাগ কন্ডাক্টরের ব্যবহার কাটখোট্টা হয়। বাস টেম্পুতে উঠলেই যেন ওরা ভাল ব্যবহার ভুলে যায়। ভাল কথাটাও কর্কশ কন্ঠে বলে। তাদের এরকম স্বভাব সবসময় লক্ষ্য করে আসছি। কিন্তু আজকের এই কন্ডাক্টর যেন একটু বেশি কাটখোট্টা। ওর কথার মধ্যে নুন্যতম ভদ্রতাও নেই। ইচ্ছে করছিল কানে কপালে থাপরিয়ে দু’কথা শুনিয়ে দেই। কিন্তু ওদের তো মান সম্মান নেই, প্রতিদিন থাপ্পর খেয়ে খেয়ে থ্যাতা হয়ে গেছে, ওদের থাপরিয়ে ভালো কথা শোনালেও লাভ হবে না। তাই মেজাজ গরম না করে এক টাকা দেয়ার জন্য সবগুলো পকেটে হাত ঢুকিয়ে ভালো করে খুঁজলাম। সব পকেট হাতিয়ে দু’টি একশত টাকার নোট ছাড়া আর কোন টাকাই পেলাম না। তবে প্যান্টের পকেটে তিনটি চকলেট পেলাম। একটি চকলেট পকেট থেকে বের করে কন্ডাক্টরের হাতে দিলাম।
কন্ডাক্টর চকলেট হাতে নিয়ে বলল, এইডা কি দিলেন?
-- একটাকা।
-- কই একট্যাকা? এইডা তো চকলেট।
-- এই চকলেটটাই একটাকা।
কন্ডাক্টার চোখ কপালে তুলে বলল, চকলেট আবার এক ট্যাকা হয় কেমনে?
-- আমারে তো মুদিওয়ালা খুচরা এক টাকার পরিবর্তে একটি চকলেট দিয়েছে। কাজেই এইটাই এক টাকা।
-- আপনি না হয় মুদির কাছ থিকা নিছেন আমি কারে দিমু?
-- কেন মুদিওয়ালাকে।
-- কোন মুদিওয়ালাকে দিমু?
-- যে মুদিওয়ালার কাছে খরচ করিস।
-- সেই মুদিওয়ালা যদি না নেয়?
-- তাহলে খেয়ে ফেলবি।
আমার সাথে তর্ক করতে করতে পিছনের সিটের ভাড়া দাবী করতেই ভদ্রলোক জিজ্ঞেস করল, ভাড়া কত রে?
-- কই যাইবেন?
-- শ্যামলী।
-- বারো ট্যাকা।
ভদ্রলোক ১০ টাকার নোটের সাথে দুটি চকলেট দিয়ে দিল।
কন্ডাক্টর চকলেট হাতে নিয়ে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল, আপনারা কি শুরু করলেন?
ভদ্রলোক সম্ভাবত পুরান ঢাকার স্থানীয় বাসিন্দা। কন্ডাক্টরের আচরণের মতই মুখ ভেঙচিয়ে বলে উঠল, কি শুরু করমু আবার, তুই তো ভাড়া কম নিবি না, কাজেই তোরে উচিৎ ভাড়া দিলাম।
-- এইডা উচিৎ ভাড়া দিলেন?
-- উচিৎ ভাড়া না তো কম দিছি? তুই বারো ট্যাকা চাইছস, তরে বারো ট্যাকা দিছি।
-- চকলেট আবার এক ট্যাকা হইলো কবে?
-- হেইডা মুদিওয়ালা, বিড়িওয়ালা আর হোটেলওয়ালারে গিয়া জিগা। হেরা চকলেটরে একট্যাকা বানাইলো কবে। খুচরা না থাকলেই হেরা কাস্টমাররে এক ট্যাকার বদলে একটা চকলেট, দুই ট্যাকার বদলে দুইডা চকলেট, তিন ট্যাকার বদলে তিনডা চকলেট সুন্দর কইরা হাতে ধরায়া দেয়।
-- আমার কাউরে জিগানের দরকার নাই। আমার ট্যাকার দরকার, ট্যাকা দ্যান?
-- আমার বাড়িতে ট্যাকার টাকশাল আছে তো, দোকানদাররা ট্যাকার বদলে আমারে চকলেট দিব, আর আমি তরে হেই চকলেট থিকা ট্যাকা বানায়া চকচকা নোট আইনা দিমু।
-- দুই টাকা না দিলে কম দিয়া যান, আপনারে আমি চকলেট দিতে কই নাই তো?
কন্ডাক্টর এ কথা বলায় ভদ্রলোক আরো ক্ষেপে গিয়ে দাঁড়িয়ে গেল। আঙ্গুল উঁচিয়ে শাসিয়ে বলে উঠল, এই কথা কম কবি, সামনের ভদ্রলোক ভাড়া কি কম দিছিলরে? তুই কম নিবি না দেইখা ভদ্রলোক খুচরা না থাকায় একশ ট্যাকার নোট বাইর কইরা দিছে। তুই তাতেও বেকাতেরা কথা কইছস। তোর বেকাতেরা কথা সহ্য করবার না পাইরা বেচারা পকেট থিকা চকলেট বাইর কইরা দিছে, তাতেও তুই উল্টাপাল্টা কথা কইছস। তুই ট্যাকাও কম নিবি না, আবার দিলেও উল্টাপাল্টা কথা কবি। তুই পাইছসটা কি? তুই কি কন্ডাক্টর হয়া লাটবাহাদুর হইছোস রে?
-- জি না স্যার, আমরা লাটবাহাদুর হই নাই, আমরা ট্যাকার জন্য কাম করি, আপনি বেশি প্যাচাইলা কথা না কয়া ট্যাকা দ্যান, বলেই দুই সিট পিছনে গিয়ে আরেকটি যুবক ছেলের কাছে ভাড়া চাইতেই ছেলেটিও একটি পাঁচ টাকার নোট-এর সাথে তিনটি চকলেট দিলে কন্ডাক্টর চিৎকার দিয়ে উঠে, উস্তাদ গাড়ী থামান। এভাবে চকলেট দিলে মহাজন লাটে উঠবো। আমাগো কপালে আর ভাত জুটবো না। চকলেট খায়া থাকতে হইবো।
ওর চিৎকারে সবাই হো হো করে হেসে উঠল। ড্রাইভার রাস্তার সাইটে গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞেস করল, কি হইছেরে, চিল্লাস ক্যা?
-- প্যাসান্দারে খুচরা ট্যাকার বদলে খালি চকলেট দেওয়া শুরু করছে।
-- কয়ডা দিছে?
-- ছয়ডা।
-- এতে খারাপ কি দেখলি, ভালই দিছে, তর মুখে তো মিডাই নাই, সবসময় বেকাতেরা কথা কস, হের লাইগা তরে চকলেট দিছে মুখটা মিডা করোনের লাইগা। তরে যে কিল গুঁতা দেয় নাই এই তো বেশি। আমারে দুইডা চকলেট দিয়া যা, খায়া লই।
সামনে গিয়ে ড্রাইভারের হাতে চকলেট দেওয়ার সময় রাগে গজগজ করতে করতে বলল, ভাত আর খাওন লাগবো না, আইজ থিকা গাড়িতে বইসা চকলেট খাইবেন আর বাসায় গিয়া মহাজনের গুতানি খাইবেন। নেন চকলেট খান, ভালো কইরা খান।
ড্রাইভার হাসতে হাসতে বলল, আমারে মহাজনে গুতাইলে আমার জান বাঁচবো, তয় সব প্যাসান্দার মিল্লা তরে গুতাইলে তর জান বাঁচবো না রে। বলেই বলল, আমারে দুইডা দিছস আর বাকী চারডা তুই খা, খায়া মুখটা মিডা কর।
কন্ডাক্টর ড্রাইভারের কাছ থেকে তার চিল্লানোর সমর্থন না পেয়ে বকবক করতে লাগল। যাত্রীরা ড্রাইভারের কথা শুনে খুশি হয়ে ধন্যবাদ দিল।
ফার্মগেটে নামার সময় আরেক ভদ্রলোক নামতে নামতে গেটে দাঁড়ানো কন্ডাক্টরকে উদ্দেশ্য করে বলল, আমার পকেটেও দু’টা চকলেট আছে, এদু’টাও খেয়ে মুখটা মিঠা করে নে।
ভদ্রলোকের কথা শুনে কন্ডাক্টর রাগে বড়বড় চোখ করে তাকাল কিন্তু কোন কথা বলার সাহস পেল না।
বিকাল বেলা ফার্মগেট থেকে বাসায় ফেরার সময় গলির মোরে তাকিযে দেখি মুদিওয়ালা করিম দোকানে বসে আছে। সামনে তিনজন দাঁড়িয়ে কথা বলছে। করিমকে দেখেই আমার মেজাজ গরম হয়ে গেল। ওই ব্যাটার জন্যই আজ বাসের ভিতর কন্ডাক্টরের সাথে ঝগড়া করতে হলো। পকেটে টাকা থাকতেও বাঁকাতেরা কথা শুনতে হলো। সে যদি খুচরা টাকার পরিবর্তে চকলেট না দিয়ে টাকা দিত তাহলে কন্ডাক্টর আমার সাথে বাজে ব্যবহার করার সুযোগ পেত না। পকেটে হাত দিয়ে দেখি দু’টি চকলেট তখনও আছে। আস্তে আস্তে দোকানে গিয়ে প্রয়োজন নেই তরপরেও বললাম, একটা ম্যাচ দেন।
করিম মুখ তুলে বলল, দুই ট্যাকা খুচরা আছে?
আমি স্বাভাবিক কণ্ঠেই বললাম, আছে।
আছে বলার পরে কোন রকম উচ্চবাচ্য না করে নতুন প্যাকেট খুলে একটি ম্যাচ আমার হাতে দিল। আমি ম্যাচটি হাতে নিয়ে দু’টি চকলেট তার হাতে দিতেই চোখ কপালে তুলে বলল, এটা কি দিলেন?
আমি করিমর প্রশ্নে ইচ্ছা করেই কিছুটা আশ্চার্যের ভাব ধরে বললাম, কেন? দু’টা এক টাকার নোট।
আমার কথা শুনে করিম বত্রিশটা দাঁতা খিঁচিয়ে উঠল, এই মিয়া কন কি? চকলেট আবার এক ট্যাকার নোট নাকি?
তার দাঁত খিঁচানো দেখে ধমক দিয়ে বললাম, এই মিয়া বত্রিশটা দাঁত ঢেকে কথা বলেন।
-- তার মানে?
-- তার মানে বোঝেন না। সকাল বেলা খুচরা দুই টাকার বদলে দুইটা চকলেট আমার হাতে ধরিয়ে দিলেন, সেটা কি ভুলে গেছেন?
-- আমি দোকানদার, আমি খরিদ্দাররে ট্যাকার বদলে চকলেট দিতেই পারি।
-- আপনি দোকনদার হয়ে যদি খরিদ্দারের হাতে খুচরা একটাকার নোটের বদলে চকলেট দিতে পারেন, তবে আমি খরিদ্দার হয়ে দোকানদাররে খুচরা একটাকার নোট হিসাবে চকলেট দিতে পারবোনা কেন?
-- আমি ব্যাবসা করি, আমি দিতে পারি, আপনি দিতে পারেন না।
-- আপনি দোকানদার হয়ে টাকার বদলে চকলেট দিবেন, আর আমি টাকার টাকশাল, চকলেটটাকে টাকা বানিয়ে আপনার হাতে নতুন নোট দিব। ব্যাটা বড় চালাক হইছো না---হ।
-- এমন সময় দোকানের পাশে দাঁড়ানো তিনজনের একজন এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করল, কি হইছে রে করিম?
করিম শান্ত বালকের মত বলল, দেখেন না ভাই, ইনি আমার কাছ থিকা দুই ট্যাকা দামের একটা ম্যাচ নিয়া ট্যাকা না দিয়া দুইডা চকলেট দিছে।
লোকটি ঘুরে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে একরকম মাস্তানী ভঙ্গিতেই জিজ্ঞেস করল, আপনি টাকার বদলে চকলেট দিলেন কেন?
ব্যাটা মনে হয় এই এলাকার স্থানীয় মাস্তান টাস্তান হবে। তার তাকানোর স্টাইল আর বলার ভঙ্গি দেখে কিছুটা ভরকে গেলাম। তারপরেও সাহস নিয়ে ভদ্রলোককে সকালের ঘটনা খুলে বললাম। ভদ্রলোক আমার কথা শুনে করিমকে জিজ্ঞেস করল, কিরে করিম, ভাইরে সকাল বেলা তুই খুচরা ট্যাকার বদলে চকলেট দিছিলি?
-- হ দিছিলাম।
-- ক্যান চকলেট দিলি ক্যান?
-- ক্যাশে খুচরা ট্যাকা আছিল না।
-- হের কাছেও তো খুচরা ট্যাকা নাই, হে তরে কি দিব?
ভদ্রলোকের প্রশ্ন শুনে করিম তার দিকে না তাকিয়ে নিচের দিকে মুখ করে বসে থাকল। লোকটি করিমের দিকে আঙ্গূল তুলে বলল, এই করিম, মুখ তুইলা আমার কথার জবাব দে। খুচরার দোহাই দিয়া দশ আনার চকলেট একট্যাকা দাম ধইরা দিতে তখন খ্যাঁচা ধরোস না, তহন তর ব্যাবসা হয়, মজা লাগে। আর খরিদ্দারে তর দেওয়া একট্যাকার চকলেট একট্যাকা হিসাবে দিলেই খ্যাচা ধরোস। তুই তো আমারেও চকলেট দিয়া পকেট ভারায়া দিছোস রে। আট ট্যাকার সিগারেট কিনলেই দুইট্যাকার বদলে দুইডা চকলেট হাতে ধরায়া দ্যাস। ধান্দার ব্যবসা তো ভালই শিখছোস। বলেই পকেটে হাত দিয়ে পাঁচটি চকলেট বের করে করিমের দিকে ছুঁড়ে মেরে বলল, এই নে, পাঁচ ট্যাকা দিলাম। একটা গোল্ড লীফ সিগারেট দে?
করিম আমার দিকে কিছুক্ষণ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে থেকে ছড়ানো ছিটানো চকলেটগুলি কুড়িয়ে ঠোঙায় রেখে দিল। অনিচ্ছা সত্বেও প্যাকেট খুলে একটি গোল্ডলীফ সিগারেট ভদ্রলোকের হাতে দিতেই অপর দুইজন এগিয়ে এসে বলল, এই ভাই তো দেখি আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়া ভাল জিনিস দেখায়া দিল। এইটা তো আমরাও বুঝবার পরি নাই। দোকনদাররা তো এতদিন আমাগো বোকা বানায়া ভাংতির অজুহাতে চকলেট ধরায়া দিছে। ডিজিটাল যুগেও দেখি আমরা দোকানদারের চালাকি বুঝবার পারি নাই। হেরা কৌশলে আমাগো ডিজিটাল ব্যাক্কল বানাইছে।
লোকগুলো প্রথমে আমার সাথে কর্কশ ব্যবহার করলেও শেষের দিকে খুব সম্মান দিয়েই কথা বলতেছিল। তাদের কথায় নিজের কাছে আনন্দ লাগল। করিমকে তার কৃতকর্মের জন্য ধমকানোর কারণে মনের মধ্যে পুষে রাখা চকলেট বিড়ম্বনার জ্বালা কিছুটা হলেও কমে গেল।
অপরদিকে করিমের রাগ মনে হয় আমার উপরে বেড়ে গেল। তার দিকে চাইতেই দেখি সে আমার পানে বড়বড় চোখ করে তাকিয়ে আছে। তার বড় চোখ করে তাকানো দেখে তাড়াতাড়ি বাসায় রওনা হলাম। বাসার কাছাকাছি এসে পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি করিম তখনও আমার দিকে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে আছে।
০০০ সমাপ্ত ০০০
(ছবি ঃ ইন্টারনেট=সংশোধিত রিপোষ্ট)
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩২
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: উস্তাদ গাড়ী থামান। এভাবে চকলেট দিলে মহাজন লাটে উঠবো। আমাগো কপালে আর ভাত জুটবো না। চকলেট খায়া থাকতে হইবো।
এতে খারাপ কি দেখলি, ভালই দিছে, তর মুখে তো মিডাই নাই, সবসময় বেকাতেরা কথা কস, হের লাইগা তরে চকলেট দিছে মুখটা মিডা করোনের লাইগা। তরে যে কিল গুঁতা দেয় নাই এই তো বেশি। আমারে দুইডা চকলেট দিয়া যা, খায়া লই।
হাঃ হাঃ হাঃ। যেমন বুনো ওল, তেমনি বাঘা তেঁতুল। খুব ভালো একটা রম্য পড়লাম।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ হেনা ভাই, মূল্যবান মন্তব্য করায় খুশি হলাম।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হা হা হা। খুব মজা লাগল পড়ে।
দোকানদারদের আর দোষ দিয়ে কি লাভ।দোষ জনগনের কি কম আছে?
সেদিন ব্যাংকে এক জনকে ১০০ টাকার বান্ডিল দিলে তিনি সেটা নিবেন না।১০০ টাকার নোটও নাকি ছোট নোট!
ব্যাংক কর্মকর্তা বদলে না দিতে চাইলে তিনি রেগে গিয়ে বললেন,আমি ফকির নাকি আমারে ছোট নোট দেন।
আমি অবাক।এবার বোঝেন ভাইয়া।
আমাদের দেশে এখন ১-২-৫ টাকার নোট প্রায় অচল।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: টাকার মান কমে যাওয়ায় এই অবস্থা। আগে একশত টাকার নোট অনেকের ঘরেই থাকতো না। ধন্যবাদ আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
রম্য মনে হয়নি, ঢাকাতে মানুষের জীবনযাত্রার মান ভয়ংকরভাবে নীচে নেমে গেছে
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
নিয়াজ সুমন বলেছেন: চলমান বাস্তবতা। পড়ছি তো আর পেট ভরে হাসতেছি। সুন্দর হয়েছে দাদা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নিয়াজ সুমন। আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে। শুভেচ্ছা রইল।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: প্রথম কথা হলো ৮ নম্বর গাড়ী কবে থেকে আইডিবি ভবন যায়? দ্বিতীয় কথা হলো আপনার ছড়ার মতো গল্পটি সুন্দর হয় নাই। আপনার ছড়ার ছন্দ সবসময় সুন্দর এবং আমাকে ভালোলাগে।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: এই রকম লোকই তো আমার দরকার। নিজের ভুল নিজের চোখে পড়ে না। কাজেই ভুল দেখিয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খুবই সুন্দর। সমাজের অসঙ্গতিগুলো রম্যের মাধ্যমে তুলে ধরলে ভালই লাগে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: যাই হউক ভাংতি টাকা সাথে রাখুন নায় কিন্তু খবর আছে ।।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: ভাংতি টাকা না থাকায় খবর তো করেই দিয়েছে আমার। সেই জন্যই তো এই লেখা। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: যাই হউক ভাংতি টাকা সাথে রাখুন নায় কিন্তু খবর আছে ।।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪০
প্রামানিক বলেছেন: আবারো মন্তব্য করায় ধন্যবাদ।
১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ১টার বদলে দোকানীরা যদি চকলেট ধরিয়ে দিতে পারে তবে যাত্রীরা কেন কন্ডাকক্টারকে চলকলেট ধরিয়ে দিতে পারবেনা।
রম্য ভাল লাগলো।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
প্রামানিক বলেছেন: কথা তো সেইটাই ওরা চকলেট দিবে আমরা দিলেই নাক সিটকানো শুরু করবে। এইটা কি মেনে নেয়া যায়? ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০০
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,
......ওদের তো মান সম্মান নেই, প্রতিদিন থাপ্পর খেয়ে খেয়ে থ্যাতা হয়ে গেছে, ওদের থাপরিয়ে ভালো কথা শোনালেও লাভ হবে না।
এটাই বাস চড়নেওয়ালাদের নিত্যদিনের অভিজ্ঞতা ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: বাসের কন্ডাক্টরদের বেকাতেরা কথা সেই ছোটকাল থেকেই দেখে আসছি। ওরা আর ভদ্র হতে পারল না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬
বিদেশ পাগলা বলেছেন: অত্যন্ত বাস্তবমুখী ও প্রাণবন্ত রম্য বেশ ভালো লেগেছে ।
অনেক ধন্যবাদ--------জনাব শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা টিট ফর ট্যাট !
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন বোন। ধন্যবাদ
১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
প্রামানিক ভাই,
কয়েক সপ্তাহ আগে হওয়া অপারেশনের পর পেটের সেলাই যদিও শুকিয়ে গেছে। কিন্তু, বেশি হাসলে মাঝে মাঝে ব্যথা করে।
অনেক দিন পর এইরকম হেসেছি।
সামনে ছোট ভাই ভাত খাচ্ছিলো। আমার হাসা দেখে সে হা করে তাকিয়ে ছিলো।
এই রকম আনন্দ দেওয়ার জন্যে অনেক বড় একটা ধন্যবাদ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনি অসুস্থ্য অবস্থায় পোষ্টটি পেড়েছেন জেনে খুশি হলাম, আপনার সুস্থ্য জীবন কামনা করি।
১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরের বাসে উঠলে আমার মেজাজ প্রচন্ড খারাপ হয়।
কোনো নিয়ম কানুন নাই।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, যে বাসের কন্ডাক্টর যা বলে সেইটাই সেই বাসের নিয়ম। ওদের সাথে পেরে ওঠা মুশকিল। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি- লেখা ভালো হয়েছে। একদম সহজ সরল ভাষায় লিখেছেন।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: আবারো মন্তব্য করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। শুভ্চেছা রইল।
১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
বনসাই বলেছেন: যাপিত জীবনের প্রতিচ্ছবি। লোকাল বাসের নিত্য বিড়ম্বনা। ভালো লিখেছেন, বিস্তারিত বর্ণনা থাকায় মনে হচ্ছিল সব কিছু যেন আমার সামনেই ঘটছে।
ব্লগার দেশপ্রেমিক বাঙালী লেখার কোথায় আইডিবি ভবন পেলেন?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বনসাই, আপনি কি সেই বনসাই? আইডিবি নয় ট্রমা ভবন হবে। ধন্যবাদ
১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১
ওমেরা বলেছেন: অসম্ভব রকমের জমা লাগল ভাইয়া। আপনি অনেক মজার মানুষ ভাইয়া।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, আপনার মন্তব্যে খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।
১৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
করুণাধারা বলেছেন: আহারে! করিম মুদীওয়ালার জন্য বড় দুঃখ হচ্ছে। টাকার বদলে খরিদ্দারদের চকলেট দিয়ে বেশ একটু লাভের মুখ দেখছিল- যে শিক্ষা দিলেন, এরপর একাজ করার আগে দুবার ভাববে।
দারুন গল্প, খুব হাসলাম। ++++++++
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬
প্রামানিক বলেছেন: কিছুদিন আগে মতিঝিলের চায়ের দোকানে একজনকে এই চকলেট নিয়ে ঝগড়া করতে দেখেছি। চকলেট নিয়ে অনেক ঘটনাই এখন ঘটে, হয়তো আমরা কেউ খেয়াল করি না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
ওমেরা বলেছেন: কিন্ত ভাইয়া বানান যে ভুল করেছি তাতো বল্লেন না, জমা না মজা হবে ভাইয়া।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩
প্রামানিক বলেছেন: ব্লগে এরকম ভুল আমারো হয়। আমি ওটা মজা ভেবেই পড়েছি। ধন্যবাদ ভুল সংশোধন করার জন্য।
২১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১১
উম্মে সায়মা বলেছেন: হাহাহা। হাসতে হাসতে শেষ এমনই করা উচিৎ...
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: এক সময় চকলেট নিয়ে ঢাকা শহরে বড়ই নাস্তানাবুদ হতে হোত। তারই একটি কাহিনী তুলে ধরেছি। ধন্যবাদ বোন উ্ম্মে সায়মা।
২২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: হাহাহা ।উচিত কাজ করেছেন । আমার ও অনেক চকলেট জমা হয়ে আছে । মাঝে মাঝে বাচ্চাদের দিয়ে খালি করি।আবার জমা হয় ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: যারা বাজার করে তাদের অনেকের পকেটেই চকলেট জমা থাকে। অনিচ্ছা সত্বেও নিতে হয়। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
২৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
মনে হচ্ছে গল্পটি অনেক আগের লেখা; কয়েক বছর। ঢাকাতে চললেট নিয়ে কাহিনী আগে বেশ হতো।
চাঁদগাজী সাহেবের সাথে একমত।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: জী ভাই আপনি ঠিকই ধরেছেন। ধন্যবাদ
২৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আমার বাজার করতে গিয়ে না । কলেজ ক্যাফেতে কিছু কিনলে খুচররোর বদলে চকলেট পাওয়া হয় ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫
প্রামানিক বলেছেন: পান বিড়ি সিগেরেটের দোকান, মুদির দোকান, ক্যাফে, চায়ের দোকান এগুলোতেই চকলেট বেশি দিয়ে থাকে। পুণ: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
২৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি তো দেখছি ভাই বিশাল কামেল মানুষ, যেকানেই যান ভক্তের অভাব হয় না
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৫
প্রামানিক বলেছেন: হে হে হে কামেলের দেখছেনডা কি? কামেলগিরি তো শুরুই করি নাই। আগামীতে যখন ভারত রওনা দিমু তখন কিছুটা দেখবেন।
২৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নেন আপ্নার মজার পোষ্ট পড়ে আমিও আপনার জন্য চকলেটই বের করে দিলাম। ভাংতি পাঁচ টাকা থাকলে হয়তো চা নিয়ে আসতে পারতাম
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৭
প্রামানিক বলেছেন: একটাকার বদলে আপনার মত এরকম চকলেট দিলে তাও কিছুটা পোষাইতো, কিন্তু দশ আনা দামের চকলেট দেয়ায় পোষায় না। ধন্যবাদ
২৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: চকোলেট কারেন্সির নতুন ধারা নিয়ে আপনার লেখা খুব মজার লাগলো প্রামানিক ভাই | সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ রইলো |
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
নীলপরি বলেছেন: দারুণ লাগলো । ++++
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, শুভেচ্ছা রইল।
২৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমাদের এ দিকে ১, ২ টাকার কয়েন চলেই না, চকলেটই সই!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: অনেক জায়গয়ই চকলেট এখন এক টাকার কয়েন হিসাবে বহুল প্রচলিত। ধন্যবাদ আপনাকে
৩০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
কামরুননাহার কলি বলেছেন: হাহাহাহাহাহ কি যে ভালো লাগলো । আমিও এমন করবো এখন থেকে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, টাকার বদলে ওরা যেভাবে চকলেট দেয় সেইভাবেই ওদেরকেও দেয়া দরকার।
৩১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
উচ্ছল বলেছেন: +++++++++++++
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
৩২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২১
নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হাহাহা.. ওস্তাদ দারুন লিখছেন। খুব মজা নিয়ে পড়লাম।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬
এম আর তালুকদার বলেছেন: হাসতে হাসতে গড়াগরির অবস্থা। খুব খুব খুব ভাল লাগলো।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এম আর তালুকদার। আপনি আনন্দ পেয়েছেন জেনে আমিও আনন্দিত। শুভেচ্ছা রইল।
৩৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রম্য ভাল লাগল । তবে বড় বাঁচা বাইচ্চা গেছেন
ওস্তাদে যদি কনডাকটরের সাথে সুর মিলাইতো
তাহলে খবর ছিল ।
চকলেটে দেখা গেল কাজ হয়না একেবারে
ভাঙ্গা পয়সা মনেহয় সাথে রাখতে হবে
না হলে কনডাকটরের খিচুনি খেতেই হবে
তাদের তো শিক্ষা হয়না কোন প্রকারে।
আর শিক্ষা হবেই বা কি করে
বাসের দেয়ালে যখন লিখা থাকে
'বদ্র ব্যবহারে ভংসের পরিচয়'
এমন যেখানে অবস্থা সেখানে এই ডিজিটাল যুগে
ভদ্র ব্যবহার তারা শিখবে কেমন করে !!!
শুভেচ্ছা রইল ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
প্রামানিক বলেছেন: 'বদ্র ব্যবহারে ভংসের পরিচয়' নৈতিক শিক্ষার অবনতির চমৎকার একটি উপমা তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রামানিক ভাই, স্টিকি পোস্টের ৯৭ নম্বর মন্তব্যের মন্তব্যের প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ঠিক আছে আমি দেখছি।
৩৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৮
থার্মোমিটার বলেছেন: এইসব বেয়াদব গুলারে মানুষ করতে চাইলে মুখের বদলে হাত চালাইতে হবো। আপনি তো বললেন রম্য, বাস্তবে এগুলা রম্য থাকে না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, এইসব ঘটনা বাস্তবেই ঘটে।
৩৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
রম্য হলেও প্রতিদিনের নগর জীবনের গল্প !!!
হা হা হা লিখেছেন ভাই।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২
প্রামানিক বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য আন্তরিক শুভ্চেছা রইল।
৩৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৮
ফাহমিদা বারী বলেছেন: হাহ হা.।বেশ মজা পেলাম। নির্মল আনন্দ হাস্যরস মেশানো বাস্তবতার গল্প। শুভেচ্ছা লেখকের প্রতি।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
হা হা । এই চকলেট বিড়ম্বনা খুব অসহ্য ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ
৪০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১০
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা.............. এখনো চকলেট বিতরন চলছে দোকানে!!! তবে আপনার ট্রিটমেন্ট ১০০% ঠিক আছে............+++++
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন সোহানী। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৪১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪
সুমন কর বলেছেন: হাহাহা..........মজা পেলাম। এখন থেকে দেখি পকেটে চকলেট রাখতে হবে.........
+।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: কন্ডাকটরের দুর্ব্যবহারের কারণে চকলেট রাখাই ভালো।
৪২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
আখেনাটেন বলেছেন: মজার কাহানি।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৪৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: শুধুই রম্য নয় এটাই এখন বাস্তব। ভাল্লাগছে.............
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, এই বস্তবতার মধ্যেই আমাদের চলতে হয়।
৪৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: রম্য বেশ ভালো লাগলো। তবে রম্যর চেয়ে মোরাল বেশি ফুটে উঠেছে।
কোনো একদিন হয়তো দেশ থেকে এক টাকা দুই টাকা উঠে যাবে, আর চকোলেট হবে স্বীকৃত একটাকার নোট।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৫
প্রামানিক বলেছেন: ঠিক কথাই বলেছেন। টাকার বদলে একটাকার চকলেটই এক সময় কয়েন হিসাবে ব্যবহার হবে।
৪৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: হাহা আপনি নতুন উপায় বাতলেআদিছেন।
প্রায়ই আমি এমন বিডম্বনায় পরি,
তাই এখন হতে পকেটে চকলেট রাখবো ভুরিভুরি।
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় রম্য লেখক।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মন্তব্য পড়ে ভালো লাগল। শুভেচ্ছা রইল।,
৪৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
যূথচ্যুত বলেছেন: ঠিক হিউমর নয়, স্যাটাইরিকাল হয়েছে লেখা খানা। উপভোগ্য।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল
৪৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ছড়া কবিতার মতো রম্যতেও পাকা হাত!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ নূরু ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
৪৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫১
মিউজিক রাসেল বলেছেন: মজা পাইছি............... হা হা হা
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
৪৯| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১:২৬
মাআইপা বলেছেন: দারুণ মজার রম্য।
শুভকামনা রইল
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৩২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এটা একটা চকলেটিয় রম্য!!
রম্য পড়ে যা জানলাম!!
ব্যাবসার খাতিরে ১০ আনা ১৬ আনাও হতে পারে!!