নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
আগের দিনে আমরা যখন
সেহরী খেতে উঠতাম
বিজলী ছাড়াই অন্ধকারে
এঘর ওঘর ছুটতাম।
ঘড়ি ছিল না মাইক ছিল না
ছিল আকাশ তারা
মধ্য তারার দিক নির্নয়ে
সেহরী হতো সারা।
তিন প্রহরে মোরগগুলো
পাখা ঝাপটিয়ে ডাকতো
কুক-কুরু-কু শব্দ শুনে
পাড়াশুদ্ধ জাগতো।
"জাগো জাগো, জাগো সবাই"
কেউবা ধরতো গান
গভীর রাতে গ্রামগুলো যে
পেত নতুন প্রাণ।
বুড়োগুলোর কাশির শব্দে
শিশুরা উঠতো জেগে
কান্নাকাটি করলে মায়ে
ধমকে দিত রেগে।
শীতের রাতে বাসি তরকারী
জমাট বাধা ঝোল
বোয়াল মাছের পেটি দেখে
ছাড়তাম মায়ের কোল।
গরম ভাতে ঝোল মাখিয়ে
খেতে কি যে স্বাদ!
ওসব যারা খাইনি কভু
জীবটাই বরবাদ।
শীতের চোটে কাঁপতে কাঁপতে
খেতাম পাটিত বসে
খাওয়ার শেষে দুধমাখা ভাত
খেতাম মনের জোসে।
মাঝে মাঝে ঘুমের চোটে
উঠতে হতো দেরি
পূবাকাশে ফর্সা হতো
খাওয়া হতো না সেহরী।
ফর্সা হলেও কেউবা আবার
ঘরে দুয়ার দিয়ে
হাপুর-হুপুর ডাল-ভাত খেত
কুপির আলো নিয়ে।
খাওয়ার পরে পানি খেতে
যদি আজান দিত
ঢোক না গিলেই পানি ফেলে
নিয়ত করে নিত।
ওই অবস্থায় রাখতো রোজা
ঈমান ছিল খাঁটি
রোজা ভাঙলেই মনে করতো
পরোকালটাই মাটি।
সেহরী শেষে আজান দিলে
নামাজ পড়ার তাড়া
জল চৌকির পর দাঁড়িয়ে যেত
নামায পড়তো যারা।
মসজিদ অনেক দূরে থাকায়
নামায পড়তো ঘরে
নামায শেষে দরুদ পড়তো
গুণগুণ মধুর স্বরে।
ভোর বেলার ঐ দরুদ গুলো
শুনতে লাগতো ভালো
এসব করতেই সুর্য্য উঠতো
ছড়িয়ে দিয়ে আলো।
সেসব দিনের সেহরীর কথা
আজো মনে হলে
আধুনিক আর ভাল্লাগেনা
তাইতো মনটা দোলে।
বাপ-চাচারা রোজা রেখেই
মাঠে করতো কাজ
রোজা ছাড়লে সেই সময়ে
সবাই দিত লাজ।
ছবিঃ গুগল
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু, আপনার মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম।
২| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
ইমরান আল হাদী বলেছেন: চোখের সামনে ছবি গুলি ভাসছে
সুন্দর কবিতা।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০০
করুণাধারা বলেছেন: ছন্দে ছন্দে সেকালের সেহরির চমৎকার বর্ণনা দিয়েছেন, খুব ভালো লাগলো।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন করুণাধারা, মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৪| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মধুর ছন্দে সেকালের সেহেরির গল্প অসাধারণ লাগলো প্রামাণিক ভাই।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।
৫| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১৮
তারেক ফাহিম বলেছেন:
অসাধারণ
আসলে আগেরদিনটাই মধুর ছিলো।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২১
প্রামানিক বলেছেন: আগের দিনে অভাব ছিল আবার অল্পতে আনন্দও ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭
অর্ক বলেছেন: বেশ লাগলো ভাই। শুভেচ্ছা।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৩১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ অর্ক, মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
৭| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
জোকস বলেছেন: দারুন! ছন্দে ছন্দে চমৎকার বর্ণনা।
ভালো লাগা রইলো।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ্চেছা রইল।
৮| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,
সেকালের রোজা রাখার প্রতি মানুষের আগ্রহ , তাদের সেহরীর বাস্তব ও প্রানবন্ত ছবি এঁকেছেন চমৎকার ছন্দে ছন্দে ।
ভালো লাগলো পুরোনো দিনের রোজা রাখার স্মৃতি আবার জাগিয়ে দিয়ে গেলেন ।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু, পুরোনো দিনের অনেক কথাই মনে পড়ে লিখতে চাই কিন্তু লেখার সময় পাই না। মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৯| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আগের দিনে সেহরি খাওয়ার অকৃত্রিম ছবি ছড়ার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। আমাদের মতো বয়স্করা এর প্রত্যক্ষ সাক্ষী।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন হেনা ভাই, তখন সব অঞ্চলের গ্রামের জীবন ধারা প্রায় একই রকম ছিল। সেসব স্মৃতি মনে হলে নষ্টালজিক হয়ে যাই।
১০| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৬
সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার ছড়া কবিতা।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ সনেট কবি, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১১| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৯
জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আপনার সহজ সরল লেখায় সেদিনের সেহেরীর রূপটি খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন । খুব ভালোলাগলো পড়ে ।
+
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপা, আসলেই আগে মানুষের এত পয়সা ছিল না সাদামাটা জীবন যাপন এবং সাদামাটা খাবার খেত তারপরেও শান্তি ছিল।
১২| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২১
জাহিদ অনিক বলেছেন: আহা ! আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৪
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আগে এত পয়সা ছিল না তবে শান্তি ছিল।
১৩| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৮
মীর সাজ্জাদ বলেছেন: এত সহজের ছোট বেলার কথাগুলো বলে দিলেন এত সুন্দর একটা কবিতার মাধ্যমে, সত্যি অসাধারণ প্রতিভা।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৪| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩০
মাআইপা বলেছেন:
অসাধারণ ছন্দময় কবিতা।
সেই সময়ের বাস্তবতা চমৎকার উপস্থাপন করেছেন।
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩২
প্রামানিক বলেছেন: মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৫| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৮
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সেহরি নিয়ে সুন্দর একটি কবিতা। কবিতা ভালো হয়েছে কবি। এমন কবিতা অারো চাই।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩২
প্রামানিক বলেছেন: অবশ্যই চেষ্টা করবো, আগ্রহ প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০২
উম্মে সায়মা বলেছেন: আহ পুরনো সেই দিনগুলো!!
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৭| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: বাহ! কি চমৎকার কবিতা সেহরি কে নিয়ে । আগের দিনগুলো তে সেহরি তে ছিল একটা উৎসব উৎসব ভাব।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আগের দিনে সেহরী খাওয়াও একটা উৎসবের মত মনে হতো। মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত মনোরম কবিতা।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর, মন্তব্য করায় অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
১৯| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
শিখা রহমান বলেছেন: ছন্দময় কবিতাটি পড়ে ফেলে আসা দিনের সেহেরীর সময়ের কথা মনে পড়ে গেলো। কবিতা ভালো লেগেছে। শুভকামনা কবি।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৬
প্রামানিক বলেছেন: পুরানো দিনের সেহরীর কথা মনে করার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
২০| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বেশ লিখেছেন। বেশ আগের দিনের ছেহরি বিষয়ে লিখা। জেনে ভালো লাগলো।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেলিম আনোয়ার, মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২১| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আজকাল লোকজন লোক দেখানো রোজা রাখে !!
আর ফেসবুকে ইফতারের ছবি দেওয়ার প্রতিযোগিতা ।।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৯
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর, মন্তব্য করায় অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
মন্তব্য করা আমার দায়ত্ব।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৯
প্রামানিক বলেছেন: আবারো মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
প্রথমকথা বলেছেন: আপনার ছড়ার তুলনা হয় না, খুব সুন্দর করে আগেকার সেহেরীর বর্ণনা দিয়েছেন। খুব ভাল লাগল।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩১
প্রামানিক বলেছেন: মন্তব্যে উৎসাহিত হলাম, শুভেচ্ছা রইল।
২৪| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
মোছাব্বিরুল হক বলেছেন: খুবই ভাল লাগল।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: মন্তব্যর জন্য শুভেচ্ছা রইল।
২৫| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছড়া ভাল লাগল ভাইয়া।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
অলিভিয়া আভা বলেছেন: ফর্সা হলেও কেউবা আবার
ঘরে দুয়ার দিয়ে
হাপুর-হুপুর ডাল-ভাত খেত
কুপির আলো নিয়ে। হা হা হা হা বেশ বেশ বেশ মজা পেলাম।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৭| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
কাছের-মানুষ বলেছেন:
ভাল লিখেছেন। আমার ভাল লাগা রইল অনেক।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল আমার অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৯| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
যায় দিন ভালো
বলে গেছে গুরুজন
আসে দিন কালো
নাকি আনবে আলো???
স্মৃতিচরাণে দারুন পুরানো বেলা ফুটিয়ে তুলেছেন!
+++++++
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩০| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৮:০২
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। প্লাস।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
৩১| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগে গ্রামের মানুষ এত গরীব ছিলেন, অনেকে প্রয়োজন মতো সেহরী খেতে পারতেন না
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৪
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, ধন্যবাদ
৩২| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছড়ায় সেকালের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে।
(আপনার জন্য খায়রুল আহসান ভাইএর শেষ পোস্টে একটা মন্তব্য আছে)
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:১৮
প্রামানিক বলেছেন: খায়রুল ভাইয়ের পোষ্টে আপনার মন্তব্য পড়ে এসেছি। আমি আশি সালে ফেনীতে ছয়মাস ছিলাম অনেক কিছু দেখে এসেছি। ধন্যবাদ লিটন ভাই।
৩৩| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৫
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভীষনই মিষ্টি স্মৃতিচারণ প্রামানিক ভাই। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুগ্ধ হয়ে পড়ে গেলাম।
ধন্যবাদ।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, মন্তব্য পড়ে উৎসাহিত হলাম, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩৪| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: সুন্দর ছড়া কবিতা। ভালো লাগলো। কিছু স্মৃতিময় ছবিকে ছান্দিক শব্দে তুলে এনেছেন। শুভকামনা কবি।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ কবীর ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩৫| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার লেখা ছড়া/কবিতা আমার অস ম্ভব ভালো লাগে। বিশেষ করে ভাষার সহজ সরলতা কবিতা/ছড়াকে অন্য মাত্রা দান করে। এই কবিতা আমার কাছে সেরা মনে হয়েছে। নষ্টালিজম করার মত।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২১
প্রামানিক বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে উৎসাহিত হলাম, আপনাদের উৎসাহের কারণেই আমার ছড়া লেখার হাত আসে নইলে হয়তো এত লেখা সম্ভব হতো না। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ছড়া দিয়ে তোমার ছেলেবেলার সেহরী দেখতে পেলাম!
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, আগের দিনের সেহরী খুব জাঁকজমক ছিল না তারপরেও মজা ছিল।
৩৭| ০২ রা জুন, ২০১৮ ভোর ৪:০৫
সোহানী বলেছেন: আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম.............
যে দিন ফেলে আসি তা সত্যিই সুন্দর।..........ভালো লাগলো প্রিয় ছড়াকার অনেক কিছুই মনে পড়ে গেল।
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৩
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন বোন সোহানী, আগের দিনগুলোর মধ্যে অভাব ছিল তবে আন্তরিকতার অভাব ছিল না। ধন্যবাদ।
৩৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদের সময় কালের বাস্তব চিত্র ফুটে
উঠেছে আপনার ছড়ায়। আহা কোথায় গেলো
সেই সোনালী দিন। সে সময় অভাব ছিলো এ কথা
সঠিক নয়। আমদের ১০/১২টি গরু ছিলো, দুধের গাভী ছিলো
গাছে আম, কলা, পেয়ারা ডালিম আতার কোন অভাব ছিলোনা।
শাক শব্জি বাজার থেকে কিনতে হতোনা, আমি দেখেছি সাপ্তাহিক
হাট বার শুধু মাত্র লবন কিনতে। আর সবই ঘরে থাকতো। যেমন
তিল তেল, নারিকেল, সরিষার তেল, ঘি মাখন, দুধ দই বিস্তর ছিলো।
রাতে বড় ভাইয়ের সাথে পুকুর থেকে টেটা দিয়ে মাছ ধরে সেই রোজার
রাতে রান্না করে খেতে যে কি মজা তা আজকালকার ডিজিটাল পোলাপান
কোনদিনই জানতে পারবেনা। ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই চমৎকার নষ্টালজিয়া
ছড়ার জন্য।
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২০
প্রামানিক বলেছেন: নুরু ভাই, আপনার মন্তব্য পড়ে তো আমিও নষ্টালজিক হয়ে গেলাম। আসলেই আমাদেরও লবন কেরোসিন ছাড়া আর কিছু কিনতে হতো না। মাছ তো খেয়েই শেষ করতে পারতাম না। হাঁস, মুরগী, কবুতর ঘরেই ছিল। সেই দিনের কথা মনে হলে আসলেই দুঃখ হয়। ধন্যবাদ নুরু ভাই।
৩৯| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার ভাইজান, নষ্টালজিক। আবেগী করে দেয়া কবিতা। আহারে, সেহেরীতে দুধভাত কতদিন আগে শেষ খেয়েছি মনে নেই
০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪১
প্রামানিক বলেছেন: বোকা ভাই, সেই দিনের সে সব স্মৃতি এখন শুধু চোখে চোখে ভাসে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৪০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছড়াটির অসামান্য সারল্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। সেসব দিনের সেহরীর কথা মনে পড়ে গেল!
ছড়ায় প্লাস + +
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল ভাই, আপনি আমার লেখা খুঁজে খুঁজে পড়ায় খুবই খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।
৪১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
রাকু হাসান বলেছেন:
বাহ ,কি চমৎকার ছড়া ! আমরা এখন আর আকাশের তাঁরা ,মোরগের ডাক শুনে খাওয়া বন্ধ করি না ,কিন্তু এ ছড়া পড়লে স্বাভাবিক ভাবেই আগের বাংলাদেশরে সংস্কৃতিকে স্পর্শ করা যাবে । এভাবেই ছড়াগুলো ধারণ করে ইতিহাস ,সংস্কৃতি সহ অনেক কিছূ ।আপনার ছড়াতেও তার ব্যতিক্রম নয় শ্রদ্ধেয় ছড়াকার । অনেক অনেক ভাল লাগলো ,আমার ছড়াটি । ছড়াকে প্লাস দিয়ে সম্মানিত করার চেষ্টা করছি ।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাকু হাসান। আপনার মূল্যবান মন্তব্য পড়ে খুশি হলাম। শুভ্চেছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: দীর্ঘকবিতাটি পড়তে বিরক্ত হইনি।
আমার শুভেচ্ছা রইল।